*Bengal is dreaming of 'first' victory under the light of Suraj*

Sports News

Khabar kolkata: Will the first win of the season come? Bengal is in that hope. Bengal got only 5 points in the first three matches in the Ranji Trophy this time. The last match was at home against Chhattisgarh. Both teams scored only 1 point as two innings did not end. Bengal, however, had a chance of at least three points. 83 overs were played on the last day even though a lot of time was wasted in bad light. Bengal needed 8 wickets. The bowlers could not. Those bowlers are showing the dream of winning in Assam.Bengal scored a huge score of 405 runs in the first innings against Assam. Captain Manoj Tiwari scored a century after the mistake. The captain's 30th century in his first-class career. Then he was out. Abhishek Podel, the keeper batsman, returned to zero on this day. Lower order gave great confidence to Bengal. Karan Lal scored 52 runs. Suraj Sindhu Jaiswal is the biggest achievement of Bengal. He proved once again how good his bat hand is in this match. Suraj played an innings of 52 runs.Two half-centuries in the lower order put Bengal in the driver's seat.

Photo courtesy by : CAB

বারাসাত রামকৃষ্ণপুর অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শুরু হল স্মার্ট কার্ড

উত্তর ২৪ পরগনা: বারাসাত পৌরসভার ১৩ নং ওয়ার্ড রামকৃষ্ণপুর এলাকায় রামকৃষ্ণপুর অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শুরু হল স্মার্ট কার্ড মাধ্যমে উপস্থিতি । আজ তার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হল। উদ্বোধন করলেন রাজ্যের খাদ্য দফতরের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী রথীন ঘোষ সহ অন্যান্য আধিকারিকরা।

ক্লাসের একঘেয়েমি কাটাতে এই উদ্যোগ নিল পৌরসভার ১৩ নং ওয়ার্ডের পৌর প্রতিনিধি ডাক্তার সুমিত সাহা।তারই উদ্যোগে এই বিদ্যালয়ে চালু হ স্মার্ট ক্লাসরুম।এখানে ডিজিটাল ক্লাসরুম,পরিশ্রুত পানীয় জল,স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে উপস্থিতি নির্ধারণ থেকে বাতানুকুল ক্লাসরুমের ব্যাবস্থা করা হয়েছে।ফলে ছাত্র ছাত্রীদের আজ থেকে আরও বেশি আগ্রহ বাড়তে চলেছে এই বিদ্যালয়ে আসার প্রবণতা।এই বিদ্যালয়ের অভিভাবক থেকে পড়ুয়া সকলে এই উদ্যোগে সাধুবাদ জানিয়েছেন।

একদিকে প্রাণের ভয় অন্যদিকে পেটের তাগিদে, ভয়ংকর বাঁশের ব্রিজের উপর দিয়েই চলাচল গ্রামবাসীদের

এসবি নিউজ ব্যুরো: প্রাণ হাতে পেটের তাগিদে বিপদজনক ভয়ংকর ব্রিজের উপর দিয়ে পারাপার করছেন সাধারণ মানুষ। উদাসীন প্রশাসন, এমনটাই দাবি গ্রামের বাসিন্দাদের। নদীয়ার ভীমপুর পঞ্চায়েতের অন্তর্গত কালিঙ্গ নদী, আর এই নদীর উপরে দীর্ঘ কয়েক বছর আগে তৈরি হয় একটি বাঁশের ব্রিজ। যদিও ব্রিজটি তৈরি করে গ্রামের মানুষেরাই, কারণ উপায় তো নেই। রুটি রোজগার এবং পেটের তাগিদের জন্য এই ব্রিজই একমাত্র সহজ রাস্তা তাদের। এখন ব্রিজটির পরিস্থিতি অতি ভয়ংকর।

কোথাও ভেঙে পড়েছে বাসের অংশ, কোথাও আবার চলাচলের পরিস্থিতি নেই। এর আগেও একাধিকবার গ্রামের বাসিন্দারাই বাসের ব্রিজটি মেরামত করেছিলেন, কিন্তু এভাবে কতদিন। পাকাপোক্ত একটি ব্রিজের আশায় প্রশাসনের দরজায় দরজায় ঘুরে বেড়িয়েছেন গ্রামের মানুষ। কিন্তু ভোট আসে ভোট যায় প্রতিশ্রুতি মিললেও পরবর্তীতে তা বাস্তবায়িত হয় না। গ্রামের একাংশ মানুষের দাবী, এই ব্রিজ পারাপার করতে গিয়ে অনেকেই আহত হয়েছেন, কিন্তু কিছুতো করার নেই কর্মস্থানে পৌঁছতে গেলে এই ব্রিজ তাদের একমাত্র সম্বল।

গ্রামের মানুষের অভিযোগ, পঞ্চায়েত প্রধানকে তারা একাধিক বার জানিয়েছিলেন, কিন্তু কোন সুরাহা মেলেনি। এ বিষয়ে নদিয়া জেলাশাসক জানান, "তার কাছে কোন তথ্য নেই, গ্রামের মানুষ তাকে যদি জানান তাহলে তিনি এই বিষয়টি নিয়ে এগোবেন।" অন্যদিকে জেলা পরিষদের সভাধিপতি তারান্নুম সুলতানা জানান, "বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখে দ্রুততার সঙ্গে ব্যবস্থা গ্রহণ করব। তবে এখন দেখার, এই ব্রিজ কবে নির্মাণ হয়, নাকি এখনো ভয়ংকর পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে বাঁশের ব্রিজ পারাপার করতে হবে গ্রামবাসীদের। কবে হতে পারবেন তারা আতঙ্ক মুক্ত, আর ফুটবে মুখে হাসি।"

পুরুলিয়ায় আজ থেকে শুরু হল শ্রমিক মেলা ২০২৪

এসবি নিউজ ব্যুরো: আজ থেকে শুরু হল শ্রমিক মেলা ২০২৪ । এই শ্রমিক মেলাটি পুরুলিয়ার এ. টি.এম গ্রাউন্ড এ শুরু হয়। এই মেলা চলবে ২৭ ও ২৮ জানুয়ারি । এই মেলা থেকে এ পর্যন্ত পুরুলিয়া জেলায় ৩ লক্ষ ৭৫ হাজার অসংগঠিত শ্রমিক বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনায় নাম নথিভুক্ত হয়েছেন বলে দাবি শ্রম দপ্তরের ।

আজ এই মেলার মঞ্চ থেকে দুর্ঘটনা জনিত মৃত্যু, স্বাভাবিক মৃত্যু ১৮ জনকে মোট ১১ লক্ষ ৬১ হাজার ৩১৮ টাকা তুলে দেওয়া হল। এছাড়াও দুজন নির্মাণ কর্মী ও দুজন পরিবহন কর্মীকে পেনশন দেওয়া শুরু হল এই মেলা থেকেই । মেলার প্রাঙ্গণ থেকে মোট ১৭৫ জনকে এক লক্ষ ৪১ হাজার টাকার আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হল বছরের পর বছর এই শ্রমিক মেলা হলে ও পুরুলিয়া জেলা থেকে প্রচুর অসংগঠিত শ্রমিক ভিন রাজ্যে যান কাজ করতে।

রাজ্যের পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন পরিষদের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী সন্ধ্যারানী টুডু অবশ্য স্বীকার করেন এই জেলা থেকে প্রচুর অসংগঠিত শ্রমিক বাইরে কাজ করতে যান ঠিকই। কিন্তু সেই পরিমাণ আস্তে আস্তে কমছে বলেও তিনি দাবি করেন । এদিনের এই মেলায় মন্ত্রী মলয় ঘটক- উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও তিনি আসতে পারেন নি । শ্রমিক মেলায় উপস্থিত ছিলেন শান্তিরাম মাহাতো, প্রাক্তন মন্ত্রী তথা ভাইস চেয়ারপার্সন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য শ্রমিক কল্যাণ পর্ষদ , উপস্থিত ছিলেন সন্ধ্যা রানী টুডু , সুকান্ত মাহাতো বিধায়ক বাগমুন্ডি বিধানসভা ও অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।

পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত হলেন বীরভূমের রতন কাহার

এসবি নিউজ ব্যুরো: "গ্রামবাংলার লোকসঙ্গীত হারিয়ে যাচ্ছে", আক্ষেপ পদ্মশ্রী সম্মানের তালিকাভুক্ত লালমাটির শিল্পী রতন কাহারের৷ সিউড়ির নগরী পাড়ায় একটি কুঁড়ে ঘরে বাস 'বড়লোকের বেটি লো ,লম্বা লম্বা চুল' গানের স্রষ্টার৷ এক সময় বিড়ি বেঁধে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করেছেন৷ এখনও দারিদ্রতাই সঙ্গী৷ 'পদ্মশ্রী' সম্মানের তালিকায় নাম উঠতেই আপ্লুত ৮৮ বছরের এই শিল্পী। খুশি পাড়া পড়শিরাও৷

১৯৩৬ সালে বীরভূমের সিউড়ির কেন্দুলী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন রতন কাহার ৷

বর্তমানে সিউড়ির ৪ নম্বর ওয়ার্ডের নগরী পাড়ায় বসবাস করেন৷ স্ত্রী, তিন পুত্র ও এক কন্যাকে নিয়ে তাঁর সংসার৷ রয়েছে নাতি-নাতনি৷ কুঁড়ে ঘরেই দিন কাটান শিল্পী৷ ঘরের দেওয়াল জুড়ে রয়েছেন বহু সংস্থা থেকে প্রাপ্ত মানপত্র, সারক, ছবি৷ লোকসঙ্গীত নিয়ে চর্চা দীর্ঘদিন ধরে৷ এক সময় বীরভূমের লালমাটির গ্রামে গ্রামে ঘুরে লোকসঙ্গীত গেয়েছেন৷ সুর সঙ্গে নিয়ে ঘুরেছেন রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে৷ 'বড় লোকের বেটি লো লম্বা লম্বা চুল', জনপ্রিয় গানটির স্রষ্টা তিনি৷ যে গানে বলিউডের বাদশা ও জ্যাকলিন র‍্যাপ করেছে৷ গানের রচয়িতার কথা জানতে পেরে লকডাইনের সময় শিল্পীকে ৫ লক্ষ টাকা দিয়েছিলেন বাদশা।

এছাড়াও, শিল্পী রতন কাহারের কলমে ও কন্ঠে আরও বহু লোকগান উঠে এসেছে৷ ৮৮ বছরের এই লোকসঙ্গীত শিল্পী পেলেন পদ্মশ্রী সম্মান৷ ইতিমধ্যেই সেই তালিকা প্রকাশ পেয়েছে। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাত থেকে পাবেন এই সম্মাননা৷

বিজেপি নেতাদের হাত-পা ভেঙে দেওয়ার হুঁশিয়ারি জেলা তৃণমূল সভাপতির

এসবি নিউজ ব্যুরো: বিজেপি নেতাদের হাত-পা ভেঙে দেওয়ার হুঁশিয়ারি জেলা তৃণমূল সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সির।হরিশ্চন্দ্রপুরের ভালুকা বাজারে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগে প্রতিবাদ সভা থেকে মালদা উত্তরের বিজেপি সাংসদ ও বিজেপি নেতাদের বেনজির আক্রমণ মালতিপুরের তৃণমূল বিধায়ক তথা জেলা তৃণমুল সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সীর।গ্রামে ঢুকতে না দেওয়ার হুঁশিয়ারি, জুতোর মালা পরানোর নিদান।

এদিন বক্তব্য রাখার সময় আব্দুর রহিম বক্সি বলেন,একদিকে মমতা ব্যানার্জি যখন উন্নয়নমূলক কাজ করছে তখন অন্যদিকে বিজেপিরা পশ্চিমবঙ্গটাকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছে।তারা চেষ্টা করছে পশ্চিমবঙ্গটাকে কিভাবে ধ্বংস করে দেওয়া যায়। ভারতবর্ষের ক্ষমতায় টিকে থাকা যায়।জেনে রাখো বিজেপির বন্ধু নরখাদকের দল, মানুষ হত্যাকারীর দল,নরখাদক যেমন মানুষের রক্তের জন্য খা খা করে বিজেপির ওই বড় নরখাদক আর কিছু দালাল পুষেছে পশ্চিমবঙ্গের বুকে যারা টিভিতে মুখ দেখায় বিরোধী দলের নেতা হিসেবে। সেই নরখাদক জেনে রাখো তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা তোমাদের ওই দাঁত হাত পা ভেঙে চুরমার করে দেবে।আগামী দিনে প্রত্যেকটা নরখাদকের দাঁত ভেঙে দেব আমরা। গরিব মানুষের স্বার্থে লড়াই হবে মমতা ব্যানার্জি নেতৃত্বে। আগামী দিনে পশ্চিমবঙ্গ পথ দেখাবে গোটা ভারতবর্ষকে।

আমরা দেখছি লোকসভা ভোটে এখানকার এমপি নতুন করে নেমে গেছেন রাস্তায়।গ্রামে গ্রামে ফুলের মালা গলায় পড়ছেন।কিছু মানুষকে আগে থেকেই টাকা দিয়ে দিচ্ছেন বলছেন তোরা ফুলের মালা তৈরি করে রাখিস আমি যখন গ্রামে ঢুকবো তখন পরিয়ে দিবি। টিভিতে দেখাবো আর বলবো গ্রামের মানুষ আমাকে খুব ভালোবাসে। জেনে রাখুন এমপি বাবু জেনে রাখুন বিজেপির বন্ধুরা খাটতে খাটতে ১০০ দিনের কাজে গরিব মানুষের পায়ের জুতোটা শেষ হয়ে গেছে সেই গরীব মানুষের পায়ের জুতোর মালা পরানো হবে।

এখানকার যারা মানুষরা আছেন তাদের কাছে আমরা আপিল করতে চাই একবার সবাই মিলে,যে মমতা ব্যানার্জি চোখের জল ফেলেন।আমাদের জন্য আসুন না বন্ধু একসাথে সবাই মিলে আজকে বাইক র‍্যালি ও প্রতিবাদ সভার মধ্য দিয়ে শপথ গ্রহণ করি যে বিজেপির এমপি যে বিজেপির নেতা আমাদের একাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেয়নি। যে বিজেপির নেতা এমপি ২ কোটি চাকরির প্রতিশ্রুতি রাখেনি।যে বিজেপির এমপি যে বিজেপির নেতা যে বিজেপির বিরোধী দলনেতা আমাদের সামাজিক নিরাপত্তা দেয়নি যারা প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেনি। গ্রামের মানুষেরা ব্যারিকেড তৈরি করে সেই বিজেপি নেতাদের গ্রামে ঢুকতে দেবো না।

নরেন্দ্রপুরে স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাকে মারধর!

স্কুলে মার খেলেন শিক্ষক-শিক্ষিকারাই! এমনই ঘটনা ঘটল নরেন্দ্রপুর স্কুলে। আজ স্কুল চলাকালীন হঠাৎই একদল বহিরাগত ঢুকে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ওপর চড়াও হয়। তাঁদেরকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। এমনকি বেশ কয়েকজন শিক্ষক-শিক্ষিকার ফোন পর্যন্ত ভেঙে দেওয়া হয়। অভিযোগের তীর উঠেছে প্রধান শিক্ষকের দিকে।

শিক্ষক-শিক্ষিকাদের অভিযোগ, প্রধান শিক্ষক দীর্ঘদিন ধরে দুর্নীতির সাথে যুক্ত। তাঁর দুর্নীতির কথা জানানো হয়েছে উপর মহলেও। আর তারপর থেকেই তাঁদেরকে নিশানা করে নিয়েছে প্রধান শিক্ষক। তাঁদেরকে প্রাণে মারার হুমকি পর্যন্ত দিয়েছেন তিনি। আর এদিন সেই ভিত্তিতেই তাঁদের ওপর এই হামলা বলে মনে করছেন শিক্ষক-শিক্ষিকারা। যদিও এই সব অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন প্রধান শিক্ষক। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ।

ভোট আসে ভোট যায় কিন্তু বেহাল রাস্তার অবস্থার কোনদিনই সমাধান হয়নি, এবার মুখ্যমন্ত্রী আসার জন্য জোর কদমে চলছে রাস্তা তৈরীর কাজ,খুশি এলাকাবাসী

এসবি নিউজ ব্যুরো: একদিকে লোকসভা ভোট আসন্ন অন্যদিকে মুখ্যমন্ত্রীর আগমন।তাই যুদ্ধকালীন তৎপরতায় তার প্রশাসনিক সভাস্থল অদ্বৈত পৌর ক্রীড়াঙ্গনের পাশের দীর্ঘদিনের বেহাল গলি রাস্তা রাতারাতি হতে চলেছে পাকা। ঘটনাটি নদীয়া শান্তিপুর পুরো স্টেডিয়াম সংলগ্ন এলাকার। স্টেডিয়ামের পেছনে সবুজ সংঘের মাঠে হতে চলেছে হেলিপ্যাড, আর সেখান থেকেই মুখ্যমন্ত্রী স্টেডিয়ামে ঢুকবেন এই গলিপথেই। তবে যে কারণেই হোক অতীতে তৃণমূল বর্তমানে বিজেপি কাউন্সিলর কে জানিয়েও সুফল না মেলায় এলাকাবাসী এখন বেজায় খুশি।

তারা জানাচ্ছেন, ঘুম থেকে উঠেই হঠাৎ নোংরা আবর্জনা জঞ্জাল ফেলা গলি পরিষ্কার হতে শুরু হয়েছে। গাড়ি গাড়ি ভাঙ্গা ইট পরছে, অনর্গল চলছে দুটি রোলার আর এভাবেই যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সাথে এগিয়ে চলেছে রাস্তার কাজ। শুধু তাই নয় বিজেপির হলেও শান্তিপুর ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মহানন্দ বিশ্বাস নিজে দাঁড়িয়ে থেকে তদারকি করছেন।তবে তিনি অবশ্য বলেন," এই রাস্তা বর্তমান পুরসভার বোর্ড গঠন হওয়ার সময় থেকেই চেয়ারম্যান সুব্রত ঘোষ তাকে রাস্তার মাপ জানতে চেয়েছিলেন এবং সেই কাজ শুরু হয়েছে রুটিন মাফিক। তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী আসবেন একদিন কিন্তু সাধারণ মানুষ রাস্তা ব্যবহার করবেন সারা বছর।যেহেতু জনপ্রতিনিধি এবং মানুষের প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে তাই সকাল থেকেই রয়েছি।

অন্যদিকে, প্রাক্তন তৃণমূল কাউন্সিলর এবং বর্তমান বিজেপি কাউন্সিলর কে দীর্ঘদিন যাবৎ বলেও সুরাহা না পেয়ে আজ হঠাৎ এই রাস্তা প্রস্তুতে এলাকাবাসীদের মধ্যে খুশির হাওয়া। তারা বলেন এক হাঁটু কাঁদার মধ্যে দিয়ে বাচ্চা ছেলেমেয়েরা সবুজ সংঘের মাঠে অনুশীলন করতে আসতে হতো। অন্যদিকে রামকৃষ্ণ কলোনী দু নম্বর রেলগেট এলাকার প্রায় ৫০টি পরিবারের প্রধান যাতায়াতের পথ জঞ্জালময় হয়ে থাকতো সবসময়। যে কারণেই হোক স্টেডিয়াম নির্মাণের পর থেকে এই দুর্ভোগের মুক্তি হচ্ছে।

*INDIA জোট নিয়ে বিস্ফোরক দিলীপ*

ইন্ডিয়া জোট নিয়ে বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ এবার বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, এই লোকসভা নির্বাচনে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে কংগ্রেস।

তিনি বলেছেন, "কোনও জোট নেই। তারা (ইন্ডিয়া জোটের শরিক) সবাই আস্তে আস্তে ছেড়ে দিচ্ছে। টিএমসি নিজেই বলেছে পশ্চিমবঙ্গে তাদের কোনো জোট হবে না। এসবই শুধু ভোটারদের মধ্যে প্রতারণা সৃষ্টির জন্য। এমনকি সিপিএম বলেছে যে তারা জোটে নেই। গতবার, কংগ্রেস অর্ধেক হয়ে গিয়েছিল এবং সিপিএম নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল, এবং এবার, টিএমসি অর্ধেকে নেমে যাবে, এবং কংগ্রেস নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।"

পানিহাটি স্টেট জেনারেল হাসপাতালে বসানো হল আলট্রা সাউন্ড মেশিন, যার শুভ উদ্বোধন হল আজ

কলকাতা: পানিহাটি স্টেট জেনারেল হাসপাতালে আল্ট্রা সাউন্ড মেশিনের উদ্বোধন হল।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দমদমের সাংসদ ও পানিহাটির বিধায়ক। ৭০ দশকে নির্মিত এই পানিহাটি স্টেট জেনারেল হাসপাতালে দীর্ঘদিন যাবত পানিহাটি সহ পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের বহু মানুষকে পরিষেবা দিয়ে আসছে। তবে পরিষেবার মধ্যেও বেশ কিছুটা অভাব রয়ে গেছে হাসপাতালে। সেই অভাব পূর্ণ করতে সাংসদ তহবিলের ১৫ লক্ষ এবং বিধায়ক তহবিলের দু'লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকার অনুদানে পানিহাটি রাজ্য সাধারণ হাসপাতালে বসানো হল আলট্রা সাউন্ড মেশিন। যার শুভ উদ্বোধন করলেন দমদম কেন্দ্রের সাংসদ সৌগত রায় ও পানিহাটির বিধায়ক নির্মল ঘোষ সহ অন্যান্য বিশিষ্ট জনেরা।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মঞ্চে সাংসদ সৌগত রায় বলেন," হাসপাতালে ইউ এস জি রিপোর্ট যাতে রোগীর পরিবার পেতে পারে তার ব্যবস্থা হওয়া দরকার।"

পাশাপাশি, রোগীর পরিষেবার কোন ব্যাঘাত যাতে না ঘটে সে কারণেই সাংসদ এবং বিধায়কের তহবিলের অর্থ দিয়ে হাসপাতালে বসানো হলো ইউ এস জি মেশিন। যাতে পরিষেবা পাবে পানিহাটি হাসপাতালে আগত সমস্ত রোগী।