অযোধ্যায় চারিদিকে মোদী মোদী রব

অপেক্ষার অবসান, ঠাসা কর্মসূচি নিয়ে আজ অযোধ্যায় পৌঁছেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী । আজ বিমানবন্দরে মোদীকে পুষ্পস্তবক দিয়ে অভ্যর্থনা জানানো হয়।

এদিন বিমানবন্দর থেকে বেরিয়েই ধর্ম রোডে মেগা রোড শো করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। তাঁকে দেখে সর্বত্র উঠেছে মোদী মোদী রব। মন্ত্রোচ্চারণের মধ্যে দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে রীতিমতো স্বাগত জানালো অযোধ্যা।

কলকাতা পুলিশের "সেফ ড্রাইভ,সেফ লাইফ হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হবে ২১ জানুয়ারি

কলকাতা: কলকাতা পুলিশের 'সেফ ড্রাইভ, সেভ লাইফ" হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হবে ২১ জানুয়ারি। তার আগে ভিক্টোরিয়ার সামনে থেকে প্রোমো রানে যোগ দিলেন কলকাতা পুলিশের কর্তারা। উপস্থিত ছিলেন পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল।

তিনি জানান,' এ বছর সব থেকে বড় ম্যারাথন আয়োজিত হবে এটি। এছাড়া ৩১শে ডিসেম্বর এবং ১লা জানুয়ারি নিরাপত্তা উপলক্ষ্যে পর্যাপ্ত পুলিশ ফোর্স রয়েছে বলে জানান কলকাতা পুলিশের নগরপাল বিনীত কুমার গোয়েল।"

অযোধ্যায় পৌঁছালেন প্রধানমন্ত্রী

অবশেষে ঘটল সকল অপেক্ষার অবসান। অযোধ্যায় পৌঁছালেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী । উত্তরপ্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল এবং মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ তাঁকে স্বাগত জানান।

আজ শনিবার প্রধানমন্ত্রী মহর্ষি বাল্মীকি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর অযোধ্যা ধাম, পুনর্বিকশিত অযোধ্যা ধাম রেলওয়ে স্টেশন এবং নতুন অমৃত ভারত ট্রেন এবং বন্দে ভারত ট্রেনের পতাকা উদ্বোধন করবেন।

নির্ধারিত সময়ের আগেই অযোধ্যায় যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

শেষ মুহূর্তে বদলে গেল পরিকল্পনা। নির্ধারিত সময়ের আগেই অযোধ্যা যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী -র। অযোধ্যাজুড়ে ভগবান রাম ও নরেন্দ্র মোদীর কাটআউট চোখে পড়ছে।

অযোধ্যায় শহরজুরে সিসিটিভি দিয়ে চলছে নজরদারি। আজ রাম জন্মভূমিতে মোদী শো-এর সাক্ষী থাকতে চলেছেন সকলে। এদিকে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে তৈরি অযোধ্যা। বিজেপির পতাকা আর জয় শ্রী রাম লেখা পতাকায় ছেয়ে গিয়েছে সমগ্র অযোধ্যা।

রাম মন্দির প্রত্যাখ্যান নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য দিলীপের

রাম মন্দিরের অভিষেক অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ বিরোধীদের প্রত্যাখ্যান করার বিষয়ে এবার মুখ খুলেছেন পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ জানিয়েছেন, বিরোধীরা ভগবান রামের সাথে নেই।

তিনি বলেছেন, "যারা এমন আচরণ করছে, তারা কার সাথে আছে তা পরিষ্কার। যে ভগবান রামের সাথে নেই সে ভারতের সাথে নেই এবং যদি তারা ভারতের সাথে না থাকে তবে দেশের জনগণ তাদের সাথে নেই। নির্বাচন একটি বিশাল বিষয়। যারা যাচ্ছেন না তাদের এর মাশুল দিতে হবে। ভগবান রাম দেশেরই"।

আদিবাসী সেঙ্গেল অভিযানের ডাকা বনধে পরিবহন ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রভাব পড়লো বাঁকুড়ায়

বাঁকুড়াঃ 'সারণা' ধর্ম কোড লাগুর দাবিতে আদিবাসী সেঙ্গেল অভিযানের ডাকা '১২ ঘন্টা ভারত বনধে' পরিবহন ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রভাব পড়লো বাঁকুড়ার জঙ্গল মহলে। শনিবার সকাল থেকে সিমলাপাল-রাইপুর রুটে বাস চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ। সমস্যায় সাধারণ মানুষ।

এদিন সকালে বাঁকুড়া গোবিন্দনগর বাসস্ট্যাণ্ডে গিয়ে দেখা গেল বিষ্ণুপুর ও দুর্গাপুর রুটের বাস গুলি যাতায়াত করলেও জেলার জঙ্গল মহলগামী সব কটি বাস সার সার দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। চরম সমস্যায় সাধারণ মানুষ।

বেসরকারী সংস্থার কর্মী মানস সরকার পুরুলিয়ার মানবাজার যাওয়ার জন্য এসেছিলেন। তিনি বলেন, বনধের খবর জানা ছিলনা, এখন বাসস্ট্যাণ্ডে পৌঁছে শুনছি আদিবাসীদের ডাকা বনধের কারণে বাস চলাচল বন্ধ। এই অবস্থায় চরম সমস্যায় তিনি পড়লেন বলে জানান।

বাস শ্রমিক মৃণাল মণ্ডল বলেন, এই ধরণের বনধে রাস্তায় বেরোনো যাত্রীরা তো অসুবিধায় পড়েইছেন, অসুবিধায় রয়েছি আমরাও। 'নো ওয়ার্ক নো পে'-র ভিত্তিতে আমরা কাজ করি। ফলে এভাবে কাজ বন্ধ থাকলে সংসারে টান পড়বে। এই অবস্থায় সমস্যা সমাধানে সরকারী উদ্যোগে আলোচনা করে সমস্যা সমাধান করা উচিৎ বলে তিনি জানান।

সারনা ধর্মের কোড চালুর দাবিতে পশ্চিমবঙ্গ আদিবাসী সেঞ্জেল অভিযানের ডাকে ভারত বনধে আংশিক সারা পুরুলিয়ায়

এসবি নিউজ ব্যুরো: সারনা ধর্মের কোড চালুর দাবিতে পশ্চিমবঙ্গ আদিবাসী সেঞ্জেল অভিযানের ডাকে ভারত বনধে আংশিক সারা পুরুলিয়া জেলাজুড়ে । সকাল ৯ টা পর্যন্ত পুরুলিয়া জেলার পুরুলিয়া জামশেদপুর রেলপথের উপর কান্টাডি রেল স্টেশনে আদিবাসী সেঙ্গেল অভিযানের সমর্থকরা রেল লাইনের উপর বসে পড়লে বেশ কিছু ট্রেন আটকে পড়ে বলে স্থানীয় সূত্রে খবর পাওয়া যায় ।

দূরপাল্লার কিছু ট্রেনকে ঘুরপথে চালানো হয়েছে ।অন্যদিকে ,হুড়ার লালপুরে সকাল ৯'টা নাগাদ আদিবাসী সিঙ্গেল অভিযানের কর্মী সমর্থকরা মিছিল করে এসে রাস্তার উপর দাঁড়িয়ে পড়ে । সারনা ধর্মের কোড দিতে হবে এই স্লোগান দিতে থাকে । পুরুলিয়া বাঁকুড়া ৬০-এ জাতীয় সড়কে বেশ কিছুক্ষণ যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে ।পুরুলিয়া জেলা জুড়ে বেসরকারি বাস রাস্তায় নামেনি । সরকারি বাস যথারীতি চলছে বলে পরিবহন সূত্রের খবর ।

*Kanyashree Cup champions Sujit Bose's Sribhumi beat East Bengal*

Sports News

KKNB : Friday was the fifth and final match of the 'Championship Round' of the six-team competition at the Kishore Bharti Stadium. East Bengal needed to win to become champions. Sribhumi needed a draw. Playing in this situation, the girls in red and yellow were defeated by 1-2 goals against Sribhumi FC Rimpa Halder, Moushumi Murmu scored for Sribhoomi. Mamata Mahato scored for Emami East Bengal FC.Sribhumi had to fight hard to beat last year's champions Emami East Bengal FC. Sujata Kar's Sribhumi won by playing 10 men for 65 minutes. In the first half, Rimpa Halda and Moushumi Murmur scored a 2-0 lead for Sribhumi. Soon after this, Sreebhoomi's seasonal Murmu left the field after seeing the red card and they had to play with 10 players. Emami East Bengal made a desperate attempt to redeem the goal after the break. In the middle of the second half, Mamata Mahato reduced the gap for East Bengal.

গঙ্গাসাগর মেলায় নিষিদ্ধ করা হল প্লাস্টিক,কোন প্লাস্টিক নিয়ে যাওয়া যাবে না বলে জানান মেয়র ফিরহাদ হাকিম

কলকাতা: নতুন বছরের শুরুতেই গঙ্গাসাগর মেলা। ইতিমধ্যে প্রস্তুতি শুরু করে দিল কলকাতা পৌর সংস্থা। মেয়র ফিরহাদ হাকিমের নেতৃত্বে পৌর প্রশাসনের একটি বৈঠক হয় কলকাতা পৌর সংস্থার কনফারেন্স রুমে। বৈঠকে হাজির ছিলেন মেয়র পরিষদ সদস্য দেবাশীষ কুমার , পৌর কমিশনার বিনোদ কুমার, সচিব হরিহর প্রসাদ মণ্ডল, বিভাগীয় ডি জি সহ কলকাতা পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। বৈঠকে বাবুঘাটে গঙ্গাসাগর মেলার প্রস্তুতি এবং ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে। বৈঠকের পর মেয়র ফিরহাদ হাকিম জানান,"আমাদের যেহেতু প্রিন্সপ ঘাটে আমাদের দায়িত্বে থাকে। সেখানে ব্যবস্থাপনা কি কি হবে। সিসিটিভি কত হবে, বাস কত থাকবে। রাস্তা খারাপ রয়েছে সেটা কি ভাবে ঠিক করা হবে। গঙ্গাসাগর যারা যাবেন তাদের জন্য লোকের কি থাকবে। এছাড়া জিনিসপত্র যাচাই কি ভাবে হবে। পি এইচ ই দেখবে প্যান্ডেল ।পুলিশ নিরাপত্তা দেখবে। পরিবহন দফতর বাস দেখবে। স্বাস্থ্য এবং টয়লেট সহ জঞ্জাল অপসারণ কাজ কলকাতা পৌর সংস্থা দেখবে। গঙ্গাসাগর মেলায় কোভিড টেস্টিং ব্যাবস্থা রাখা হবে। যদি কেউ পজিটিভ হয় তাহলে তাদের কে বেলিয়াঘাটা হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। আমরা সম্পূর্ন ভাবে প্রস্তুত আছি। করোনা কোনো দিন যায়নি। আগেও করোনা ছিল এখনও করোনা আছে। তার জন্য যদি কারোর জ্বর কাশি বা কোনো শারীরিক অসুস্থতা হলে তাদের কে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।" এদিন তিনি জানান, যে কলকাতা পৌর সংস্থায় বায়ো মেট্রিক হাজিরা চালু হচ্ছে। সবাই কাজ করছে। কিন্তু আরো যাতে সঠিক ভাবে হাজিরা হয় তার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে বলে জানান মেয়র। এদিন তিনি জানান যে যদি কেউ যেখানে সেখানে খাওয়া ফেললে তাদের কে নোটিস করে মিউনিসিপ্যাল কোর্টে নিয়ে আসা হবে বলে জানান মেয়র। অনেক জায়গা মোটর সাকশন করে জল টানছে সেটা একেবারে বেআইনি বলে জানান মেয়র।

তিনি আরো জানান,আমরা জিতে এসে মানুষ কে সেবা দিচ্ছি। পার্টি যা চাইবে সেটাই হবে। আমি সুবলের সঙ্গে কথা বলেছি তাকে পদত্যাগ করতে বলেছি।

উদয়ন গুহ কি বলেছেন আমি জানি না। কিন্তু হিংসার কোনো জায়গায় নয়। আমি মনে করি উদয়ন গুহ প্রবীণ নেতা তিনি এই ধরনের কথা বলতে পারেন না।

ব্যাটারি চালিত ট্রান্সপোর্ট শুধু একমাত্র সমস্যার সমাধান হবে। আমি পরিবহন মন্ত্রী থাকাকালীন কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। তাই পরিবেশের সঙ্গে কোনো রকম আপস করা যায় না বলে জানান মেয়র ফিরহাদ হাকিম। এছাড়াও এবার গঙ্গাসাগর মেলায় নিষিদ্ধ করা হল প্লাস্টিক। কোন রকমের প্লাস্টিক নিয়ে যাওয়া যাবে না বলে জানান মেয়র ফিরহাদ হাকিম। কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশিকা অনুযায়ী প্লাস্টিক বর্জন করার আবেদন জানানো হয়েছে।

ইন্ডিয়া জোটের জটে এবার জল ঢাললেন বাম নেত্রী মীনাক্ষী

উত্তর ২৪ পরগনা: সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সঙ্গে রাজ্য সিপিএম কমিটির মতবিরোধ প্রকাশ‍্যে।বসিরহাটের হাড়োয়া, বসিরহাট ও বাদুড়িয়ায় ইনসাফ যাত্রার মধ্য দিয়ে আগামী ৭ই জানুয়ারি ব্রিগেডে ডিওয়াইএফআই জনসভার প্রস্তুতিতে মিছিল করলেন রাজ্যের ডিওয়াইএফআই এর রাজ্য সম্পাদিকা মীনাক্ষী মুখার্জি। ব্রিগেডের জনসভার সমাবেশের সমর্থনে এদিন মিছিল করেন।

হাড়োয়ার সার্কাস ময়দানে অন্যদিকে বসিরহাটের প্রান্তিক ক্লাব থেকে টাকি রোড হয়ে বসিরহাট ইছামতি বোটঘাট পর্যন্ত মশাল মিছিল করেন। সেখান থেকে বাদুড়িয়ার কাটিয়াহাটে সমাবেশে অংশগ্রহণ করেন। এদিন মিছিলে সিপিএম নেতা কর্মী ও সমর্থকরা মশাল নিয়ে নেত্রী মীনাক্ষী মুখার্জির সঙ্গে পায়ে হেঁটে মশাল মিছিল করেন। আগামী ২৪ এর লোকসভা ভোটে জোট নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করেন মীনাক্ষী । ২০২৪ এর ২২শে জানুয়ারি রাম মন্দির উদ্বোধনে কংগ্রেসের হাইকমান্ড সোনিয়া গান্ধী প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনে সাড়া দিয়ে তিনি রাম মন্দির উদ্বোধনে যাবেন।

এই নিয়ে তিনি বলেন প্রত্যেকটা রাজনৈতিক দলের নিজস্ব আদর্শ আছে। এ ব্যাপারে আমরা কিছু বলবো না। কিন্তু পাশাপাশি ইন্ডিয়া জোটের প্রধানমন্ত্রীর মুখ কে হবেন তিনি বলেন সেটা ঠিক করবেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মোঃ সেলিম। পাশাপাশি চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে ২৭ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন সেই কথা কুনাল ঘোষ বলেছিলেন। কুনাল ঘোষ চোর জেল খাটা আসামি তার কথায় কোন উত্তর দেবো না। তাহলে চাকরিপ্রার্থীদের কাছ থেকে ২৭ লক্ষ টাকা নিয়েছিল আদালতে কেস লড়তে সিপিএমের একটা অংশ কি ক্ষুব্ধ? এই নিয়ে ড্যামেজ কন্ট্রোল করলেন মীনাক্ষী মুখার্জি। তাও একবার প্রশ্ন উঠে গেল। ৭ই জানুয়ারি রবিবার ব্রিগেডে জনসভায় মানুষের ঢল নামবে শিক্ষা দুর্নীতি একাধিক দাবিতে মানুষ তার প্রতিবাদ জানাবে এই জনসভায় গিয়ে।