/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz বিদ্যালয় নেই বসার জায়গা নেই মিড ডে মিল খাওয়ানোর উপযুক্ত জায়গা তবুও ভোররাত্রি থেকে ভর্তির লাইন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। West Bengal Bangla
বিদ্যালয় নেই বসার জায়গা নেই মিড ডে মিল খাওয়ানোর উপযুক্ত জায়গা তবুও ভোররাত্রি থেকে ভর্তির লাইন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।

নদীয়া:বিদ্যালয়ে নেই বসার জায়গা, নেই মিড ডে মিল খাওয়ানোর জায়গা, কিন্তু তবুও বিদ্যালয়ের ভর্তির জন্য অন্ধকার রাত থেকে লম্বা লাইন । কোনো ঝাঁ চকচকে বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম অথবা কিন্ডারগার্ডেন স্কুল নয়, অতি সাধারণ সরকারি প্রাথমিক বাংলা মাধ্যমে বিদ্যালয়। যেখানে মাঝে মধ্যেই সংবাদ শিরোনামে উঠে আসে বিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রীর ঘাটতি, নানান অভাব অভিযোগ নিয়ে স্কুল ছুট দের বিদ্যালয় ফেরানোর সরকারি উদ্যোগও।

নদীয়ার শান্তিপুর শহরের বাইগাছিপাড়া কৃত্তিবাস প্রাইমারি বিদ্যালয়ে, পাড়ার ছেলেরাই আশঙ্কা প্রকাশ করছে বহিরাগতদের চাপে তাদের ছেলেমেয়েদেরই ভর্তি করার সমস্যা না হয়ে যায় । প্রশান্ত বিশ্বাস জানাচ্ছেন তার বাচ্চা পলাশকে ভর্তি করার জন্য আজ থেকে ছয় দিন আগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অগ্নিশ্বর বসাককে জানতে চেয়েছিলেন তিনি বলেছিলেন আজ সকাল দশটা থেকে ফরম দেয়া হবে। কিন্তু ভোর তিনটা থেকে আশেপাশের পাড়া মানুষজন ভিড় করবেন তা তিনি বুঝতে পারেননি, তাই তিনি প্রধান শিক্ষকের কাছে দাবী করেছেন যাতে পাড়ার ছেলেদের অন্তত ভর্তি করে তারপর বহিরাগতদের ফরম দেওয়া হয়।

সকাল সাড়ে সাতটা র সময় কিছুটা দূর ঢাকা পড়ার থেকে এসে প্রমিলা বিশ্বাস লাইনের ৩৫ তম জায়গা দখল করতে পেরেছেন। ভর্তি নিশ্চিত জেনেও তিনি আগে ভাগে বাড়ি থেকে বেরিয়ে ছিলেন, কিছুটা দুশ্চিন্তা নিয়ে। তিনি বলেন এই বিদ্যালয়ে নিয়মিত হোম টাস্ক দেওয়া পড়াশোনার খোঁজখবর রাখা বাচ্চাদের জন্মদিন পালন থেকে শুরু করে বিদ্যালয় থেকে পাশ করে অন্য বিদ্যালয় ভর্তি হওয়ার সময় ফেয়ারওয়েল পর্যন্ত দেওয়া হয়। যা অন্য কোন জায়গায় পাওয়া যায় না।আরো বেশ কিছুটা দূরে বাগানিপাড়া থেকে ভোর সাড়ে চারটের সময় এসেছেন আনোয়ার শেখ তিনি বলেন তাদের এলাকাতে প্রাথমিক বিদ্যালয় থাকলেও সেখানে বাচ্চাদের যথেষ্ট খেয়াল রাখা হয় না। অথচ একটু কষ্ট করে দূরে এখানে আসলে মিড ডে মিলসহ পড়াশোনা এবং শিশুর মানসিক বিকাশ অনেকটাই বৃদ্ধি পায় কারণ তার অপর একটি সন্তান এই বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছে।

মুক্তার শেখ অবশ্য সকলের মুখে এই বিদ্যালয়ের প্রশংসার কথা শুনে বাড়ির পাশে বাইগাছি সেনপাড়া বিদ্যালয়ের ভর্তির সিদ্ধান্ত বাতিল করে এখানে এসেছেন। রাজিয়া বিবি অন্ধকার থাকতে সাড়ে তিনটের সময় এসে ছিলেন স্কুলের বারান্দাতে সেই কারণেই তিনি প্রথম ফর্ম পেয়ে বাচ্চার ভর্তি সুনির্দিষ্ট করেন।

এরকমই নানান অভিমতের মধ্যে দিয়ে বেনজির দৃষ্টান্ত লক্ষ্য করা যায়। বাইগাছি পাড়া কৃত্তিবাস প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।

তবে এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক অগ্নিশ্বর বসাক জানান, যেখানে সরকারি বিদ্যালয় স্কুল ছুটদের ফেরাতে নানান উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে সরকারিভাবে সেখানে , এত মানুষ বিভিন্ন পাড়া থেকে বিদ্যালয়ের উপর ভরসা রেখেছে এটা গর্বের বিষয় তবে। তাদেরকে বিগত দিনেও বারংবার জানিয়েছি, নিজ নিজ এলাকায় প্রাথমিক বিদ্যালয় ভর্তি হয়ে ছাত্র ছাত্রীর সমতা বজায় রাখা দরকার। কারন আমার বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত ১০ জন শিক্ষক শিক্ষিকা থাকলেও উপযুক্ত বসার ঘর নেই এমনকি মিড ডে মিল খাওয়ানো হয় ক্লাস শেষ হবার পর শ্রেণিকক্ষে। তবে অন্য বিদ্যালয়ে তারা কেন যাচ্ছে না সেটা আমার জানা নেই কিন্তু পরিকাঠামগত ভাবে উন্নয়ন না হয়ে এভাবে ক্রমাগত ছাত্র-ছাত্রীদের কতদিন ভালো পরিষেবা দেওয়া যাবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। তবে স্থানীয়দের দুশ্চিন্তা মুক্ত করে তিনি বলেন ভর্তির ক্ষেত্রে সরকারি বিদ্যালয়ে সীমা না থাকলেও ৭৫ টি ফরম দিতে আমি বাধ্য হয়েছি তবে আশা করি এরই মধ্যে হয়ে যাবে। যদি একান্তই না হয় সে ক্ষেত্রে স্থানীয় দুই কাউন্সিলরের সহযোগিতা নিয়ে অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক কে বিষয়টি জানিয়ে নিশ্চয়ই ব্যবস্থা হয়ে যাবে। তবে পাড়ার ছাত্রছাত্রীরা ভর্তি হবে আগেই।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন দুটি মাত্র ক্লাস ঘরকে মাঝখানে পার্টিশন দিয়ে চারটে ক্লাসরুম বানানো হয়েছে। কিন্তু শিক্ষক শিক্ষিকাদের আন্তরিকতায় মুগ্ধ সকলে তাই এই ভিড়।

শীতের সকালে উৎসবের মেজাজে শুরু হলো অষ্টম দুয়ারে সরকার

নদীয়া:রাজ্য ব্যাপী আবারো আজ থেকে শুরু হল দুয়ারে সরকার। এই নিয়ে অষ্টম দফায় দুয়ারে সরকার কর্মসূচি শুরু হচ্ছে। চলতি বছরের ৩০ ডিসেম্বর কর্মসূচির প্রথমার্ধ হবে। ২-রা জানুয়ারি থেকে দ্বিতীয়ভাগে কাজ শুরু হবে। যা চলবে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। এবারের কর্মসূচিতে মোট ৩৬ টি পরিষেবা পাওয়া যাবে। কন্যাশ্রী, লক্ষ্মী ভাণ্ডার, বার্ধক্যভাতা, স্বাস্থ্যসাথীর মতো একগুচ্ছ প্রকল্পে সহায়তা পাওয়া যাবে।সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা গেছে জাতিগত শংসাপত্র নিয়ে কেন্দ্র সরকারের নিয়ম মেনে হবে।

দুয়ারে সরকারে যোগ্যরা যাতে সংশাপত্র থেকে বঞ্চিত না হন তা নিশ্চিত করা হবে এবার আরো বেশি করে।প্রসঙ্গত, রবিবার এবং ছুটির দিনে শিবির বন্ধ থাকবে। 'লক্ষ্মীর ভাণ্ডার', 'স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ড'-সহ একাধিক প্রকল্পের সুবিধা পেতে এখানে আবেদনপত্র জমা দেওয়া যাবে। নতুন করে কোনও প্রকল্প শুরু করতে চাইলে করা যাবে। সমস্ত জেলায় জেলায় বিডিওদের সঙ্গে সমন্বয় রেখএ কাজ করা যাবে। দুর্গম এলাকায় ভ্রাম্যমান শিবিরের সংখ্যা বাড়বে।

গোটা বিষয়টি তদারকি করবেন ৪০ জন আইএএস আধিকারিক। রাজ্য, জেলা ও ব্লক স্তরে মোট ৪৭৩টি কন্ট্রোল রুম খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। একটি টোল ফ্রি হেল্প লাইন নম্বর ১৮০০ ৩৪৫ ০১১৭ চালু হয়েছে।

আজ শীতের সকালে উৎসবের মেজাজে নদীয়ার শান্তিপুর রবীন্দ্র বিদ্যাপীঠ বিদ্যালয় সকাল থেকেই ভিড় লক্ষ্য করা যায় বিভিন্ন পরিষেবা গ্রহণ করার জন্য। আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন চেয়ারম্যান সুব্রত ঘোষ। উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন পৌর আধিকারিক কর্মচারীবৃন্দ এবং সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের কাউন্সিলরগণ। চেয়ারম্যান সুব্রত ঘোষ বলেন, এর আগে সাতবার অনুষ্ঠিত দুয়ারে সরকার এবং পুরসভার নিয়মিত পরিষেবায় বেশিরভাগ সমস্যার সমাধান হয়েছে তাই। নতুন বিভাগ গুলি তুলনামূলকভাবে ভিড় থাকলেও অন্যান্য কাউন্টারে খুব একটা ভিড় লক্ষ্য করা যায় না। তবে সরকারি নিয়ম মতনই সকাল দশটা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত প্রত্যেক কাউন্টার খোলা থাকবে। বিগত দুয়ারে সরকারের পর যাদের বয়স ২৫ প্লাস হয়েছে তারাও এবার আবেদন করতে পারবেন একইভাবে বার্ধক্য ভাতার ক্ষেত্রেও ৬০ বছর।

কোর্টের নির্দেশ সত্ত্বেও চলছে নাড়া পোড়ানোর কাজ, ধোঁয়ার অস্বস্তিতে নাজেহাল গ্রামবাসী

এসবি নিউজ ব্যুরো: পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশবপুরে বিঘার পর বিঘা জমির নাড়া পুড়িয়ে ফেলা হচ্ছে। আর সেই ধোঁয়া থেকেই বাতাসে বাড়ছে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ। একেবারে জনবহুল এলাকার পাশেই চাষের জমিতে চলছে নাড়া পোড়ানোর কাজ। ধোঁয়ার অস্বস্তিতে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে গ্রামের মানুষদের।

কিন্তু কাউকে কিছু বলার নেই। কেউ কিছু বলতে গেলেই জুটবে শাসানি।এমনটাই অভিযোগ এলাকাবাসীর। তবে প্রশাসনের কোন ভূমিকায় চোখে পড়লো না পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার অন্তর্গত কেশপুর ব্লকের ৬ নম্বর অঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে।

যিনি নাড়া পোড়াচ্ছিলেন প্রথমে তো বুঝে উঠতে পারেননি, তবে ক্যামেরা দেখে দৌড়ে পালিয়ে যান। স্থানীয় সূত্রে খবর উনি খুব বড় মাপের চাষী।তার বাড়ির কাজের লোকের অভিযোগ করেন, প্রায় ২০ থেকে ২৫ বিঘা জমির নাড়া এভাবেই পুড়িয়ে ফেলেছেন মালিক। নাড়া পড়ালে নাকি জমির উর্বরতা বাড়ে।

উনার বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ গ্রামের গরিব মানুষেরা যদি ওই খড়কুটো চান, তাও তিনি দিতে চান না অথচ পুড়িয়ে ফেলেন। সুপ্রিম কোর্টের নিষেধাজ্ঞাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে, প্রশাসনের চোখে ধুলো দিয়ে কেশপুরে এভাবেই চলছে দিনে দুপুরে দেদার নাড়া পোড়ানোর কাজ।

দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে হাজির জেলাশাসক

বাঁকুড়াঃ এবার অষ্টম পর্যায়ের 'দুয়ারে সরকার' ক্যাম্পে ৩৬ টি পরিষেবা' মিলবে" জানালেন বাঁকুড়ার জেলাশাসক সিয়াদ এন। শুক্রবার ছাতনার শালডিহা গ্রাম পঞ্চায়েতের কেশরা হাই স্কুলে দুয়ারে সরকার ক্যাম্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসে তিনি একথা বলেন।

প্রসঙ্গত, লোকসভা নির্বাচন ঘোষণার আগেই ১৫ ডিসেম্বর থেকে ৩১ জানুয়ারীর মধ্যে রাজ্য জুড়ে এক লক্ষ দুয়ারে সরকার ক্যাম্পের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এদিন কেশরা হাই স্কুল দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে উপস্থিত জেলাশাসক সিয়াদ এন স্থানীয় মানুষ ও উপভোক্তাদের সাথে কথা বলেন।

জেলাশাসক সিয়াদ এন এদিন আরো বলেন, আজ থেকেই অষ্টম পর্যায়ের দুয়ারে সরকার ও পাড়ায় সমাধান কর্মসূচী শুরু হলো। এবার দুয়ারে সরকার ক্যাম্প গুলিতে লক্ষী ভাণ্ডার, স্বাস্থ্য সাথী, রেশন কার্ড, বিনামূল্যে সামাজিক সূরক্ষা মোট সহ ৩৬ টি প্রকল্পের সুযোগ এখান থেকেই মিলবে। এদিনের এই দুয়ারে সরকার প্রকল্প ঘিরে সাধারণ মানুষের ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে বলে তিনি জানান।

*সংসদে হামলার মাস্টারমাইন্ডের সঙ্গে যোগ তৃণমূল বিধায়কের! দাবি বিজেপির*

সংসদে গতকালের হামলার ঘটনায় মাস্টারমাইন্ড বলে মনে করা হচ্ছে ললিত ঝা-কে। এবার তাঁকে নিয়েই চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদার। তিনি একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন। সেখানে দেখা লিখেছেন, 'সংসদের হামলার মূলচক্রী ললিত ঝাঁয়ের সঙ্গে দীর্ঘদিনের ঘনিষ্ট যোগাযোগ ছিল তৃণমূলের তাপস রায়ের'।

জানা গিয়েছে, ওই ঘটনায় অন্যতম সন্দেহভাজন ললিত ঝা ভাড়া থাকতেন বড়বাজারে। টিভিতে সংসদে স্মোক ক্যান নিয়ে তাণ্ডবের খবর দেখে তাঁকে শনাক্ত করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। সংসদ তাণ্ডবে সন্দেহভাজন ললিত ঝা এখন বেপাত্তা। ললিত কলকাতার ২১৮, রবীন্দ্র সরণী-তে একতলার ঘরে ভাড়া থাকতেন।

*কোন রাস্তায় যানজটের আশঙ্কা! জানুন আজকের ট্রাফিক আপডেট*


আজ  ১৫ই ডিসেম্বর এদিন বাড়ি থেকে বেরানোর আগেই জেনে নিন কোন কোন রাস্তা বন্ধ থাকবে। কেমন থাকবে রাস্তাঘাটের অবস্থা ? জানিয়ে দিলো লালাবাজার ট্রাফিক কন্ট্রোল। শুক্রবার শহরে এখনও পর্যন্ত কোথাও কোন দুর্ঘটনা ঘটেনি। 

যানচলাচল স্বাভাবিক আছে।  তবে আজ কোন মিটিং, মিছিল নেই। তাই শুক্রবার শহরের সর্বত্র যান চলাচল স্বাভাবিক থাকবে বলে জানিয়েছে , লালবাজার ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম। 

  

*স্বাভাবিকের চেয়ে নামছে তাপমাত্রা, জেনে নিন আজকের আবহাওয়া*


উত্তরবঙ্গ তো বটেই সেই সাথে জাঁকিয়ে শীত পড়েছে পশ্চিমের জেলাগুলিতেও। পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত জায়গাতেই কমবেশি পারদ পতন হয়েছে। এমনকি গত দিন দুয়েক ধরে জমিয়ে শীত উপভোগ করছে কলকাতার মানুষজন।

মৌসম ভবনের খবর, কলকাতায় আজ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের নীচে। সকালের তাপমাত্রা ছিল স্বাভাবিকের চেয়ে এক ডিগ্রি কম অর্থাৎ ১৫.১ ডিগ্রি। আগামী ২৪ ঘন্টায় তিলোত্তমা নগরীর তাপমাত্রা থাকবে ১৫ থেকে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে।

দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি বাঁকুড়া, পুরুলিয়ার মানুষজনের এখন ঠান্ডায় জবুথবু অবস্থা। এইদিন বাঁকুড়া জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৭ ডিগ্রির মত। বেলা বাড়ার সাথে খানিক রোদের আভা দেখা গেলেও সূয্যি মামা অস্ত গেলেই তরতরিয়ে নামছে পারদ মাত্রা। অর্থাৎ জেলাটিতে বেশ জাঁকিয়ে বসেছে শীতের আমেজ।

*আজকের রাশিফল ১৫ই ডিসেম্বর (শুক্রবার)*


মেষ রাশিফল (Friday, December 15, 2023)

আপনার সব সমস্যার জন্য সেরা প্রতিষেধক হল হাসি। অর্থের অভাব পরিবারে আজ মতবিরোধের কারণ হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে কথা বলার আগে ভাল করে চিন্তা করুন এবং তাদের পরামর্শ নিন। আপনার পরিবারের সদস্যরা তুচ্ছ ব্যাপারকে বড় করে দেখাতে পারে। ভালোবাসার গান তাদের দ্বারা শুনতে পাবেন যারা সব সময় এর মধ্যে ডুবে থাকে। আজ আপনি এই গান শুনতে পাবেন যা আপনাকে এই বিশ্বের সব গান ভুলিয়ে দেবে। স্থগিত প্রকল্প এবং পরিকল্পনা চূড়ান্ত রূপ নিতে চলেছে। আজকে আপনার খালি সময় কোনো অবৈধ কাজের জন্য খারাপ হতে পারে। আপনি এবং আপনার স্ত্রীর মধ্যের ভালোবাসা ক্ষয় পাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা আছে। বিভেদ দূর করার জন্য ভাববিনিময় করুন অন্যথায় বিষয়টি আরো খারাপ হবে।

প্রতিকার :- বিভিন্ন আটার সংমিশ্রনে তৈরি রুটি পাখিদের খাওয়ালে আপনার আর্থিক উন্নতি ঘটবে।

বৃষভ রাশিফল (Friday, December 15, 2023)

কিছু শারীরিক পরিবর্তন যা আপনি আজ করছেন, নিশ্চিতভাবেই আপনার উপস্থিতিকে উন্নত করবে। উপরি টাকা জমিবাড়িতে বিনিয়োগ করা উচিত। আপনার উদ্বেগহীন মনোভাব পিতামাতার চিন্তার কারণ হবে। তাই আপনার কোন নতুন প্রকল্প শুরু করার আগে তাদের আত্মবিশ্বাস থাকা প্রয়োজন। একজন বিশেষ বন্ধু আপনার অশ্রুজল মুছিয়ে দিতে পারে। কোন নতুন যৌথ উদ্যোগ এবং অংশীদারিত্বে সই করা থেকে বিরত থাকুন। আজ আপনি ভালো ধারণায় পূর্ণ থাকবেন এবং আপনার পছন্দের ক্রিয়াকলাপ আপনাকে প্রত্যাশা বহির্ভূত লাভ এনে দেবে। আপনাকে সবচেয়ে সুখী করার জন্য আপনার জীবন সঙ্গী আজ অনেক অনেক প্রচেষ্টা করবে।

প্রতিকার :- গরুকে আটা ও কালো পিঁপড়েকে চিনি খাওয়ালে তা আপনার পরিবারের জন্য শুভ হবে।

মিথুন রাশিফল (Friday, December 15, 2023)

আপনার প্রফুল্ল স্বভাব অন্যদের খুশি করবে। বিবেচকের মত বিনিয়োগ করুন। আপনার ঘনিষ্ঠ কেউ এক অত্যন্ত অনিশ্চিত মেজাজে থাকবে। স্বপ্ন,দুশ্চিন্তা ছাড়ুন এবং আপনার প্রেমের সঙ্গীর সঙ্গ উপভোগ করুন। যারা কর্মরত তাঁরা সাম্প্রতিক কৃতিত্বের জন্য তাদের সহকর্মীদের দ্বারা প্রশংসিত এবং সমর্থিত হবেন। সফর করা তাৎক্ষণিক ফলাফল না আনলেও ভবিষ্যত লাভের জন্য ভালো ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবে। আজ আপনার বিবাহিত জীবন মজা, আনন্দ এবং সুখে ভরে উঠবে।

প্রতিকার :- পারিবারিক সমৃদ্ধি ও সুখ বৃদ্ধির জন্য স্নানের জলে কুশ বা পবিত্র ঘাস রাখুন।

কর্কট রাশিফল (Friday, December 15, 2023)

স্বাস্হ্য ভালোই থাকবে। নতুন টাকাপয়সা বানানোর সুযোগ লাভজনক হতে পারে। দিনের শেষ ভাগের জন্য উত্তেজক এবং বিনোদনমূলক কিছু স্থির করুন। আপনার ভালবাসা প্রত্যাখিত হতে পারে। আপনার নতুন পরিকল্পনা এবং উদ্যোগ সম্পর্কে সঙ্গীরা উত্সাহী হবেন। লেখালেখিতেও যত্নশীল হওয়া দরকার। দিনের সময় আপনার আপনার স্ত্রীর সাথে তর্ক হতে পারে, কিন্তু নৈশভোজনের সময় সেটা মিট্মাট হয়ে যাবে।

প্রতিকার :- প্রেমিক বা প্রেমিকার মধ্যে প্রেম বৃদ্ধির জন্য ও সম্পর্ক মজবুত করার সবসময় কাছে গনেশজির ছবি রাখুন।

সিংহ রাশিফল (Friday, December 15, 2023)

শারীরিক লাভে বিশেষ করে মানসিক দৃঢ়তার জন্য ধ্যান এবং যোগ করতে শুরু করুন। সন্দেহজনক আর্থিক কারবারে জড়িয়ে পড়া থেকে সতর্ক থাকুন। দূর সম্পর্কের আত্মীয়দের কাছ থেকে অপ্রত্যাশিত সংবাদ পুরো পরিবারের জন্য খুশির মূহুর্ত আনবে। আজ আপনার হৃদস্পন্দন আপনার সঙ্গীর সঙ্গে ছন্দ মিলিয়ে প্রেমের সঙ্গীতে মেতে উঠবে। কারো কারোর জন্য পেশাদারী উন্নতি। আজকে বাড়ির লোকেদের সাথে কথাবাত্রা বলার সময় আপনার মুখ থেকে এমন কিছু কথা বেরিয়ে যেতে পারে যার ফলে বাড়ির লোকেরা রাগ করতে পারে।তারপর বাড়ির লোকেদের মানানোর জন্য আপনার অনেক সময় লাগতে পারে। বিবাহ একটি আশীর্বাদ, এবং আজ আপনি তা অনুভব করবেন।

প্রতিকার :- রুপার টুকরো বা রুপার কয়েন সর্বদা পকেটে রাখলে ধন বৃদ্ধি পাবে।

কন্যা রাশিফল (Friday, December 15, 2023)

আপনার স্বাস্হ্যের প্রতি যত্নশীল হোন। অতীতে যে সমস্ত লোকেরা তাদের অর্থ বিনিয়োগ করেছিল তারা আজ সেই বিনিয়োগ থেকে উপকৃত হতে পারে। জিভকে সংযত করতে হবে যাতে বয়স্ক গুরুজনেদের অভিমানে আঘাত না লাগে। বাজে কথায় সময় নষ্ট না করে চুপ থাকা শ্রেয়। মনে রাখবেন সংবেদনশীল কাজ দিয়েই আমরা জীবনের মূল্য দিই। তাদের বোঝান যে আপনি তাদের ব্যাপারে যত্নশীল। আজ আপনার প্রেমের প্রস্ফুটনের মাধ্যমে আপনার সুন্দর কাজ পরিলক্ষিত হবে। কাজের পরিবর্তনে আপনার লাভ হবে। বর্তমান কাজ ছেড়ে আপনি অন্য কোনো ক্ষেত্রে যেমন বিপণন লাইনে যোগ দিতে পারেন যা আপনার জন্য সঠিক হবে। ঘরের বাইরে বেরিয়ে আজকে আপনি খোলা বাতাসে হাটাহাটি করতে পচ্ছন্দ করবেন।আজকে আপনার মন শান্ত থাকবে যেটার সুবিধা আপনি পুরো দিন পাবেন। আপনার চারপাশের মানুষেরা এমন কিছু করবেন যাতে আবার আপনার জীবন সঙ্গী আপনার প্রেমে পড়ে যায়।

প্রতিকার :- হনুমান মন্দিরে জেসমিন তেল, সিলভার এ মোরা চোলা ও সিঁদুর দান করলে তা আপনার স্বাস্থ্যের ওপর ভালো প্রভাব দেখাবে।

তুলা রাশিফল (Friday, December 15, 2023)

আপনার ক্ষমতা শক্তি বেশী থাকবে এবং আপনার অমীমাংসিত কাজ সম্পন্ন করার জন্য এই সময়কে ব্যবহার করা উচিত। আজ, আর্থিক সুবিধা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, তবে আপনার আগ্রাসী প্রকৃতির কারণে আপনি প্রত্যাশার মতো উপার্জন করতে পারবেন না। আপনি আপনার সন্তানদের কাছ থেকে কিছু পাঠ শিখতে পারেন। তাদের সুন্দর বিশুদ্ধ বাতাবরণ আছে এবং তারা তাদের সরলতা ভরা আনন্দময়তা এবং নেতিবাচকতার অনুপস্থিতি দ্বারা তাদের চারপাশে যারা আছে তাদেরও রুপান্তর করতে পারে। আপনি আপনার সঙ্গী কাছ থেকে মানসিক ব্ল্যাকমেল এড়িয়ে চলুন। আজ অফিসে কাজ করার মতো মনে হবে না। আপনি একটি দ্বিধাদ্বন্দ্বের মুখোমুখি হবেন, যা আপনাকে আপনার কাজে মনোনিবেশ করতে দেবে না। আজ আপনি আপনার অবসর সময়টি ধর্মীয় কাজে ব্যয় করার ধারণা করতে পারেন। এই সময়ে, আপনার অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক মধ্যে পড়া উচিত নয়। আপনার ব্যস্ত সময়সূচীর জন্য আপনার স্ত্রী আজ গুরুত্বহীন ম্বোধ করতে পারেন, এবং তিনি সন্ধ্যায় অপ্রসন্নতা দেখাতে পারেন।

প্রতিকার :- আপনার ভালোবাসার মানুষকে নকল ক্রিস্টাল বা সাদা হাঁস উপহার দিলে তা আপনার প্রেমের জীবন কে সুন্দর করে তুলবে।

বৃশ্চিক রাশিফল (Friday, December 15, 2023)

আপনার বাচ্চার কৃতিত্ব আপনাকে প্রচুর আনন্দ দিতে পারে। আজ, আপনি বন্ধুদের সাথে একটি পার্টিতে প্রচুর অর্থ ব্যয় করতে পারেন, তবে এটি সত্ত্বেও, আজ আপনার আর্থিক দিকটি সবল থাকবে। আপনার ঘনিষ্ঠ মানুষরা ব্যক্তিগত স্তরে সমস্যা সৃষ্টি করবে। প্রেম বসন্তের মতো হয়; যেখানে ফুল, বায়ু, রোদ, প্রজাপতি সব থাকে। আপনি আজ রোমান্টিক স্পর্শ অনুভব করবেন। আজকের দিনে আপনার অর্জিত অতিরিক্ত জ্ঞান সমকক্ষদের সাথে বোঝাপড়া করার সময় আপনাকে এক তীব্রতা প্রদান করবে। আজ মানুষরা প্রশংসাসূচক মন্তব্য করবেন- যা আপনি সর্বদাই শুনতে চেয়েছেন। বিয়ের পর, পাপও পূণ্য হয়ে যায়, এবং আপনি আজ অনেক উপাসনা করতে পারেন।

প্রতিকার :- পরিবারের সুখ বৃদ্ধির জন্য দুধ, মিশ্রি এবং সাদা গোলাপ কোনো পবিত্র স্থলে দান করুন।

ধনু রাশিফল (Friday, December 15, 2023)

কাজে এবং ঘরে কিছু চাপ আপনাকে খিটখিটে করে তুলবে। কারো কারোর জন্য ভ্রমণ ক্লান্তিকর প্রমাণিত হতে পারে- কিন্তু আর্থিকভাবে ফলপ্রসূ হবে। যখন আপনি কোন দলের মধ্যে রয়েছেন তখন কি বলছেন তার প্রতি খেয়াল রাখুন- আপনার আবেগপ্রবণ মন্তব্যের জন্য আপনি তীব্রভাবে সমালোচিত হতে পারেন। ভালবাসার উচ্ছ্বাসে আপনার স্বপ্ন এবং বাস্তবতা আজ মিশে যাবে। সাফল্য নিশ্চিতভাবেই আপনার- যদি আপনি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনগুলি একে একে করেন। যখন আপনার মনে হয় যে আপনার কাছে ঘরের লোকেদের জন্য বা বন্ধুদের জন্য সময় নেই তখন আপনার মন খারাপ হয়ে যায়। আজকেও আপনার মনের পরিস্থিতি এমনি থাকতে পারে। আপনার স্ত্রী সত্যিই কিছু সুন্দর জিনিসের সঙ্গে আপনাকে অবাক করবে।

প্রতিকার :- ভগবান বিষ্ণু বা দেবী দুর্গার মন্দিরের ব্রোঞ্জ এর পাত্র দান করুন এবং এর ফল স্বরূপ ভালো স্বাস্থ্য উপভোগ করুন।

মকর রাশিফল (Friday, December 15, 2023)

দুর্দশায় থাকা কারোকে সাহায্য করতে আপনার শক্তি ব্যবহার করুন। মনে রাখবেন এই অবিনশ্বর শরীরের থেকেই বা কি লাভ যদি এটা অন্যদের উপকারে লাগানোই না যায়। ব্যবসায়িক কৃতিত্বের জন্য যাঁরা আপনার কাছে আসে তাঁদেরকে শুধু উপেক্ষা করুন। বন্ধু এবং একইভাবে অচেনা ব্যক্তিদের থেকে সাবধান হোন। আপনি একজন বিশেষ কারোর চোখে ধরা পড়বেন- যদি আপনি আপনার দলের মধ্যে ঘুরে বেড়ান। বসের নজরে পড়ার আগে হাতের কাজ শেষ করুন। টিভি,মোবাইল ব্যবহার করা ভুল না কিন্তূ দরকারের থেকে বেশি ব্যবহার করলে আপনার সময় খারাব হতে পারে। আপনার কাজ কর্মক্ষেত্রে প্রশংসা কুড়োবে।

প্রতিকার :- তিলের তেল দিয়ে রোজ একটি প্রদীপ প্রজ্জলন করলে আর্থিক উন্নতি হবে।

কুম্ভ রাশিফল (Friday, December 15, 2023)

আপনার দানী মনোভাব গোপন আশীর্বাদ হতে পারে কারণ আপনি সম্ভবত অনেক বিষয় থেকে মুক্তি পাবেন যেমন সন্দেহ নিরুৎসাহ বিশ্বাসের অভাব লোভ অঙ্গীকার অহংকার এবং ঈর্ষা। পরিবারের প্রয়োজনীয়তা অনুসারে আপনি আপনার স্ত্রীর সাথে কিছু মূল্যবান জিনিস কিনতে যেতে পারেন, যা আপনার আর্থিক পরিস্থিতি কিছুটা টানটান করে তুলতে পারে। পুরোনো পরিজন এবং সম্পর্কগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করার পক্ষে আজকের দিনটি ভালো। আপনার প্রেমকে কেউ আলাদা করতে পারবে না। আপনি নিজেকে প্রেমে একে অপরের মধ্যে সব সময় অনুভব করবেন, এখন শারীরিক অস্তিত্ব কোনভাবেই বিবেচিত হবে না। টাকা,ভালোবাসা,পরিবার থেকে দূরে গিয়ে আজকে আপনি আনন্দের সন্ধানে কোনো আধ্যাত্মিক কর্তার সাথে দেখা করতে যেতে পারেন। আপনার স্ত্রী অসাধারণ নন। আপনি আপনার জীবনের ভালবাসার মানুষটির থেকে একটি চমৎকার বিস্ময় পেতে পারেন।

প্রতিকার :- লাল চুড়ি এবং লাল কাপড় কন্যাদের দান করলে আর্থিক অবস্থা পরিবর্তিত হবে।

মীন রাশিফল (Friday, December 15, 2023)

আপনার ভদ্র ব্যবহার প্রশংসনীয় হবে। অনেক মানুষ আপনার সামনেই মৌখিক প্রশংসা বর্ষণ করবে। আপনার সন্তানদের কারণে আজ আপনি অর্থনৈতিক সুবিধা অর্জন করতে পারেন। এটি আপনাকে খুব আনন্দিত করবে। মোটের উপর এক লাভজনক দিন, কিন্তু এমন কেউ যাকে আপনি বিশ্বাস করতে পারেন বলে ভাবেন সে আপনাকে নীচু দেখাবে। বরফের মতো আশংকা করবেন না কারণ দুঃখগুলো আজই গলে যাবে। যদি কর্মক্ষেত্রে আপনি আপনার ধারনা ভালভাবে উপস্থাপন করতে পারেন এবং আপনার সংকল্প ও উদ্যম প্রদর্শন করতে পারেন তাহলে আপনি লাভবান হবেন। আজ আপনি বিচক্ষণতা ব্যবহার করে ঘরের লোকেদের সাথে কথা বলবেন যদি আপনি তা না করেন তাহলে অযথা লড়ায়ে আপনার সময় নষ্ট হতে পারে। আপনার জীবনের ভালবাসায়, আপনার স্ত্রী আজ আপনাকে একটা চমৎকার সারপ্রাইজ দিতে পারে।

প্রতিকার :- বিধারা গাছের শিকড় কোনো পাত্রে জল ভোরে সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন সকালে সেই জল পান করলে পারিবারিক জীবনে আনন্দ পাবেন।

*জাতীয় ভোটার দিবস ২০২৪ কে সামনে রেখে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পড়ুয়াদের নিয়ে*

মহিষাদল :জাতীয় ভোটার দিবস ২০২৪ উপলক্ষে বিডিও, মহিষাদল ব্লক এবং ডঃ গৌতম কুমার মাইতি, অধ্যক্ষ, মহিষাদল রাজ কলেজের অনুপ্রেরণায় আজ এনএসএস, মহিষাদল রাজ কলেজের পক্ষ থেকে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রকমের প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা হয় যেমন প্রবন্ধ লেখা, ছবি আঁকা, স্লোগান লেখা, ডিবেট ও কুইজ প্রতিযোগিতা। সমস্ত প্রতিযোগিতার বিষয়বস্তু ছিল ভারতীয় গণতন্ত্র ও নির্বাচন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সমস্ত প্রোগ্রাম অফিসার ডঃ প্রদীপ পাত্র, ডঃ জয়দেব মান্না, ডঃ বিভাস মিস্ত্রি, প্রফেসর মহম্মদ আবিদ আজাদ এবং এনএসএস এর ভলেন্টিয়ারস ও রাজ কলেজের পড়ুয়ারা। বিচারক মন্ডলীতে উপস্থিত ছিলেন ডঃ সুজিত মন্ডল প্রফেসর প্রিন্স বিশ্বাস ও প্রফেসর মিহির মন্ডল।

বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে স্থানাধিকারী উইনার, ফার্স্ট রানারআপ এবং সেকেন্ড রানারআপ দের ব্লক স্তরে পাঠানো হবে এবং পুরস্কৃত করা হবে। সেখানে পুনরায় প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বিজেতাদের জেলা ও রাজ্যস্তরে পাঠানো হবে।

*রায়গঞ্জে চালু হল ভ্রাম্যমান ATM*

এসবি নিউজ ব্যুরো: উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জে চালু হল মোবাইল এটিএম পরিষেবা। আর গ্রামের সাধরণ মানুষকে টাকার জন্য ছুটতে হবে না বাইরে কোথাও। কেননা এখন ভ্রাম্যমান এটিম আপনার ঘরের সামনেই হাজির হবে। এই পরিষেবা চালু করল রায়গঞ্জ সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক। তাদের আর্থিক ভাবে সহযোগীতা করেছে নাবার্ড।

গতকাল রায়গঞ্জে আনুষ্ঠানিক ভাবে এই প্রকল্পের সূচনা হয়। এদিন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নাবার্ডের জেলা উন্নয়ন আধিকারিক অর্নব প্রামানিক, রায়গঞ্জ সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের বোর্ড অফ ডিরেক্টর্সের চেয়ারম্যান তিলক চৌধুরী সহ অন্যান্যরা।

অর্নব প্রামানিক জানান, "গ্রামীন অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতেই এই উদ্যোগ। এখনও গ্রাম-গঞ্জে এটিম সেভাবে দেখা যায়না। সাধারণ মানুষকে টাকা জমা কিংবা তুলতে ছুটতে হয় দূরবর্তী স্থানে। তাই এখন থেকে এই মোবাইল এটিএমের মাধ্যমে বাড়ির কাছেই আর্থিক লেনদেন করতে পারবেন গ্রাহকরা।"