বাংলাদেশের সাংসদ খুনের ঘটনায় গ্রেফতার ২,আততায়ীদের ব্যবহারকারী ২ টি গাড়ি উদ্ধার

এসবি নিউজ ব্যুরো: বাংলাদেশের ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) আনোয়ারুল আজিম আনার খুনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আটক করা হয়েছে ১ বাংলাদেশীকে। জিয়াদ নামে ওই ব্যক্তিকে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ থেকে আটক করেছে সিআইডি। জিয়াদই আলোচিত এই হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী ও এমপি আনারের বন্ধু আক্তারুজ্জামান শাহীনের সহযোগী বলে জানা গিয়েছে।

বৃহস্পতিবার ২৩ বছর বয়সী জিয়াদকে আটক করা হয়। আটকের সময় জিহাদের পরনে ছিল সাদা গেঞ্জি এবং খয়েরি রঙের প্যান্ট। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেই এমপি আনারের লাশ উদ্ধার করতে চান তদন্তকারী কর্মকর্তারা। এমপি আনারকে পরিকল্পিতভাবে হত্যার পর তিনি মধ্য কলকাতায় লুকিয়ে ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু বুধবার খুনের ঘটনার সামনে আসার পরেই বনগাঁ সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল সে। সিআইডি সূত্রে খবর, এমপি আনার হত্যাকাণ্ডকে সফল করতেই অবৈধভাবে ভারতে এসেছিল এই জিয়াদ। গত ৩০ এপ্রিল ভারতে প্রবেশের পর তিনি মুম্বাই চলে যান। কিন্তু এমপি আনার যখন গত ১২ মে কলকাতার বরানগরের মন্ডলপাড়ায় পূর্ব পরিচিত গোপাল বিশ্বাসের বাড়িতে ওঠেন, তার আগেই জিয়াদ ফের মুম্বাই থেকে কলকাতায় চলে আসে। পুলিশ সূত্রে খবর, ১৩ মে নিউটাউনের সঞ্জীবা গার্ডেনের ফ্ল্যাটেই শ্বাসরোধ করে খুন করা হয় আনোয়ারুল আজিমকে।জিয়াদের দায়িত্ব ছিল ওই লাশের টুকরোকে বিভিন্ন জায়গায় সরিয়ে দেওয়ার। কারণ ওই আবাসনের নির্দিষ্ট ফ্ল্যাট থেকে বেশকিছু প্লাস্টিক ব্যাগ পাওয়া গিয়েছে। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান ওই ব্যাগ গুলোতে করেই দেহাংশ ভরে তা লাগেজে করে বাইরে ফেলা হয়েছে।পাশাপাশি, ওই একই ঘটনায় জুবের নামে ক্যাব চালককেও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে সিআইডি। ইতিমধ্যেই তার গাড়িটিকেও আটক করেছে পুলিশ।বৃহস্পতিবার ভোর রাতে আটক করা হয়েছে সাদা রঙের ওই মারুতি গাড়িটিকে। জানা গেছে, গত ৩০ এপ্রিল অনলাইন রেন্টালের মাধ্যমে সেই গাড়ি ভাড়া করে আততায়ীরা। গত ১২ মে ভারতে আসে সাংসদ আনোয়ারুল আজিম আনার। তিনি ওঠেন বরানগরের পূর্ব পরিচিত গোপাল বিশ্বাসের বাড়িতে। পরদিন ১৩ মে চিকিৎসা করাতে যাবেন বলে গোপালের বাড়ি থেকে বের হন সাংসদ। কিন্তু ওইদিন রাতেই নিউটাউনের সঞ্জীবা গার্ডেনের বহুতল আবাসনে তাকে খুন করা হয় বলে অভিযোগ। পরে ওই সাদা রঙের ক্যাব গাড়ি করে প্রথম পর্যায়ে আজিম আনারের লাশের অংশ ফ্ল্যাট থেকে বের করা হয় একটি সুটকেসের মধ্যে করে।জিজ্ঞাসাবাদে ওই সাদা গাড়ির চালক জানিয়েছে, ১৪ মে এক নারী ও দুই ব্যক্তিকে সুটকেস সহ অ্যাক্সিস শপিং মলের সামনে নামায়। অন্যদিকে সিআইডি সিসিভিটি ফুটেজ দেখে জানতে পেরেছে অ্যাক্সিস শপিং মলে নামানোর আগে নজরুল তীর্থর কাছে গাড়িটি ১৫ মিনিট দাঁড়িয়ে ছিল। সেই সময় দেহাংশ কোথায় ফেলা হবে সেই নিয়েই মিটিং হয় গাড়ির মধ্যে। তাদের সেই আলোচনা শুনতে পারেন গাড়ি চালক। এমনটাই জানতে পরে সিআইডি কর্মকর্তারা। এরপর তাদের অ্যাক্সিস শপিং মলের সামনে নামিয়ে দেয় চালক। ফলে সিআইডি মনে করে চালক অনেক কিছুই জানে যা সে বলছে না। তদন্তের স্বার্থে ওই চালককে আটক করেছে পুলিশ।ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের সাংসদের খুনের ঘটনা নিয়ে স্থানীয় নিউটাউন থানায় একটি খুনের মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এদিকে এই ঘটনায় ব্যবহৃত আরও একটি গাড়িকে আটক করা হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যায় নিউটাউন থানার সামনে এনে গাড়ির ভেতর থেকে আলামত সংগ্রহ করে ফরেনসিক টিম। জানা গেছে গাড়ির মালিক তার গাড়িটি ভাড়ায় ব্যবহার করতে দিয়েছিল। গাড়ির মালিককে নিউটাউন থানার পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করছে। তদন্তে নতুন নতুন তথ্য উঠে আসছে গোয়েন্দাদের হাতে। এমপি আনারকে নির্মমভাবে হত্যার নেপথ্যে স্বর্ণ চোরাচালানের বিপুল অর্থ ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্ব রয়েছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। নিউটাউনের ওই ফ্ল্যাটের ভাড়াটে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসী বাংলাদেশী আক্তারুজ্জামান শাহীন নিজেও একজন স্বর্ণ চোরাচালানকারী। এমপি আনোয়ারুল আজিমের বিরুদ্ধেও স্বর্ণ চোরাচালানের অভিযোগ রয়েছে। কলকাতায় শাহীন ও আজিমের যৌথ ব্যবসাও রয়েছে বলে জানা যায়। জানা গেছে, এমপি আনারকে হত্যার জন্য পাঁচ কোটি টাকা দিতে চেয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসী বাংলাদেশী আক্তারুজ্জামান শাহীন। হত্যাকাণ্ডের আগে তাকে কিছু টাকা পরিশোধ করা হয়। বাকি টাকা দেওয়ার কথা ছিল হত্যাকাণ্ডের পর।এমপি আনার হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী ছিল তারই ছোটবেলার বন্ধু ও ব্যবসায়িক পার্টনার আক্তারুজ্জামান শাহীন। এই হত্যার পরিকল্পনা করে তা বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল আরেক বন্ধু ও চরমপন্থি নেতা আমানুল্লাহ আমানকে।কলকাতায় বসে হত্যার চূড়ান্ত ছক এঁকে বাংলাদেশে চলে আসে শাহীন। পরে আমানসহ ছয় জন মিলে এমপি আজিমকে প্রথমে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করে। পরে লাশ কেটে টুকরো টুকরো করে ট্রলিব্যাগের মাধ্যমে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে ফেলে দেয়।
বিভিন্ন সূত্র মারফত জানা যায়, গত ৩০ এপ্রিল আক্তারুজ্জামান শাহীন আমানুল্লাহ আমান ও সিলিস্তা রহমান নামে নিজের এক বান্ধবীকে নিয়ে কলকাতা যান।সেখানে আগে থেকেই ভাড়া করে রাখা নিউটাউনের সঞ্জীবা গার্ডেনের ফ্ল্যাটে ওঠেন তারা।কলকাতায় আরও আগে থেকেই অবস্থান করছিল শাহীনের দুই সহযোগী সিয়াম ও জিহাদ। সেখানে বসে তারা এমপি আনারকে হত্যার পরিকল্পনা করে।হত্যার পুরো দায়িত্ব আমানকে বুঝিয়ে দিয়ে ১০ মে দেশে চলে যান শাহীন। পরিকল্পনা অনুযায়ী আমান বাংলাদেশ থেকে আরও দুই ভাড়াটে কিলারকে নিয়ে যায় কলকাতায়। ফয়সাল আলী শাজী ও মোস্তাফিজুর রহমান নামে দুই ভাড়াটে খুনি কলকাতায় গিয়ে আমানের সঙ্গে যোগ দেয়। কলকাতার ১০ নম্বর সদর স্ট্রিটে 'হোটেল প্লাজা'য় একটি ঘর ভাড়া নেয় ফয়সাল আলী সাজি ও মোস্তাফিজুর রহমান। ওই হোটেলের ১২এ রুমে ২ মে থেকে ১৩ মে ছিলেন। হোটেলের রেজিষ্টারেও তার উল্লেখ আছে। এমপি আনার যে ১২ মে কলকাতায় যাবেন তা আগে থেকেই জানতো শাহীন। সেই মতো তাকে হত্যার জন্য তার সঙ্গীদের সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে বলেন শাহীন। গত ১২ মে দর্শনা-গেদে সীমান্ত দিয়ে কলকাতায় যান এমপি আনার। প্রথম দিন তিনি তার পরিচিত গোপাল বিশ্বাসের বাড়িতে থাকেন। পরদিন ১৩ মে কৌশলে এমপি আনারকে নিউ টাউনের সেই ফ্ল্যাটে ডেকে নিয়ে যায় হত্যাকারীরা। বিকালের দিকে এমপি আনার সঞ্জীবা গার্ডেনের সেই ফ্ল্যাটে যায়। এরপর আমান তার সহযোগী ফয়সাল, মোস্তাফিজ, সিয়াম ও জিহাদ মিলে এমপিকে খুন করে। এসময় তারা এমপির কাছে শাহীনের পাওনা টাকা পরিশোধের কথাও বলে। বিষয়টি নিয়ে তর্কাতর্কির একপর্যায়ে সবাই মিলে আনারকে জাপটে ধরে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করে। হত্যার পর শাহীনকে ফোন করে বিষয়টি জানায় আমানকে।
মহারাষ্ট্রের ডম্বিভলিতে কারখানায় বিস্ফোরণ,মৃত ৪ ও আহত ৫৬ জন
#thane_chemical_factory_blast



এ এন আই: মহারাষ্ট্রের ডম্বিভালিতে একটি কারখানায় বয়লার ফেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। বয়লারের বিস্ফোরণ এতটাই শক্তিশালী ছিল যে আশেপাশের ভবন ও বাইরে পার্ক করা যানবাহনের কাঁচে ফাটল দেখা দেয়। বিস্ফোরণ ও অগ্নিসংযোগে এ পর্যন্ত ৩০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছে এবং ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে।হয়েছে. থানের MIDC এলাকার ফেজ 2-এ অবস্থিত ওমেগা কেমিক্যাল ফ্যাক্টরিতে এই বিস্ফোরণ ঘটে। অনেক কর্মচারী যখন কারখানার ভেতরে কাজ করছিলেন তখন কারখানার ভেতরে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। বয়লারে কারিগরি ত্রুটির কারণে বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে জানা গেছে। এত বড় বিস্ফোরণ ও আগুনের খবর তাৎক্ষণিকভাবে ফায়ার ব্রিগেড ও পুলিশকে দেওয়া হয়। পুলিশ ও ফায়ার ব্রিগেডের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন অনেক মানুষ এখনও কারখানার ভেতরে।আটকে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে বর্তমানে ত্রাণ ও উদ্ধার কাজ চলছে। *আটজন বরখাস্ত* দিল্লিতে এই ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস। বর্তমানে দিল্লিতে লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে ব্যস্ত ফড়নবিস। তিনি বলেন, “ডম্বিভালি এমআইডিসিতে আমুদান কেমিক্যাল কোম্পানিতে বয়লার বিস্ফোরণের ঘটনা দুঃখজনক। বরখাস্ত করা হয়েছে ৮ জনকে। আহতদের চিকিৎসার জন্যব্যবস্থা করা হয়েছে এবং এনডিআরএফ এবং ফায়ার ব্রিগেড দলকেও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।”
লোকসভা নির্বাচনের মধ্যে, ভারতের সাথে PoK-এর একীকরণের বিষয়ে আলোচনা তীব্রতর হয়েছে, প্রশ্ন তৃতীয়বারের মতো বিজেপির প্রত্যাবর্তন থেকে কি কোন সমাধা
#pok_will_part_of_india_bjp_claims


এ এন আই: ভারত সরকার যেভাবে 370 ধারা বাতিল করে জম্মু ও কাশ্মীর ও লাদাখের দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল তৈরি করেছে, ঠিক একইভাবে পরবর্তী ধাপে পাকিস্তান অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীরকে (পিওকে) ভারতের সঙ্গে একীভূত করার আলোচনা গতি পাচ্ছে। বিশেষ করে লোকসভা নির্বাচনের এই পরিবেশে বিজেপির অনেক বড় নেতা এ নিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন।হয়। সম্প্রতি, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, পিওকে ভারতের একটি অংশ এবং আমরা এটি গ্রহণ করবো। বিদেশমন্ত্রী ড. এস. জয়শঙ্কর বলছেন, পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর অর্থাৎ পিওকে ভারতের একটি অংশ এবং সবসময়ই থাকবে। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বাসের মতো নেতারাও পাক অধিকৃত কাশ্মীর নিয়ে ক্রমাগত বক্তব্য দিচ্ছেন এখন পাকিস্তানের পক্ষে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরকে বাঁচানো কঠিন হবে।দেখবেন, নির্বাচনের পর মোদিজি তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন, আগামী ছয় মাসের মধ্যে দেখবেন পাক-অধিকৃত কাশ্মীরও ভারতের অংশ হয়ে যাবে। বিজেপি নেতাদের এইসব বক্তব্যের পর প্রশ্ন উঠছে পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে ভারতের সঙ্গে একীভূত করতে ভারত কী পদক্ষেপ নিয়েছে? দেশের নরেন্দ্র মোদি সরকার সেদিকেই চেষ্টা শুরু করেছে। ভারতের সংসদএ বিষয়ে প্রস্তাব করা হয়েছে। 2014 সালের আগে কংগ্রেস সরকারগুলি এই বিষয়ে নীরবতা বজায় রেখেছিল, কিন্তু আজকের মোদী সরকার গত 10 বছর ধরে এই বিষয়ে ক্রমাগত আক্রমণাত্মক অবস্থান গ্রহণ করছে। এই কারণেই প্রধানমন্ত্রী মোদীর সাথে তাঁর সমস্ত নেতারা 'এবার 400 পার হবে... পিওকে আমাদের' স্লোগান তুলে এক কণ্ঠে তাদের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। একই সঙ্গে পিওকে নিয়ে সরকারের ভবিষ্যত পদক্ষেপের বিষয়ে।ইতিমধ্যেই প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং তার মতামত জানিয়েছেন। এই প্রশ্নে সংবাদ সংস্থা আইএএনএস-এর সঙ্গে বিশেষ কথোপকথনে রাজনাথ সিং বলেছিলেন, পিওকে আমাদের ছিল, আছে এবং থাকবে। আমি মনে করি তার অবস্থা ভবিষ্যতে আসবে না। পিওকে-র লোকেরা নিজেরাই এগিয়ে আসবে এবং দাবি করবে যে তারা ভারতের সাথে যেতে চায়। জম্মু ও কাশ্মীরের যেভাবে উন্নয়ন হচ্ছে এবং যেভাবে আন্তর্জাতিক বিশ্বে ভারতের মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে তাতে ভারতের মর্যাদাআমাদের দেশের অর্থনীতি এত দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে যে আজ আমরা বিশ্বের শীর্ষ পাঁচটি দেশে পৌঁছেছি, যা আগে ছিল ১১তম অবস্থানে। রাজনাথ সিংয়ের এই বক্তব্য এমন সময় এসেছে যখন পাক-অধিকৃত কাশ্মীরে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ চলছে, আসলে পাকিস্তান থেকেই আওয়াজ উঠছে যে, কাশ্মীর কখনোই পাকিস্তান হতে চায় না -অধিকৃত কাশ্মীর নিজেদের স্বাধীনতারদাবি করছে। গত ১০ বছরে সেখানকার জনগণ পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও পুলিশের বিরুদ্ধে আগ্রাসী অবস্থান গ্রহণ করেছে। আগে সন্ত্রাসী শিবিরের কারণে লোকজন কম সোচ্চার ছিল। কিন্তু ভারত সীমান্তের ওপারে ক্যাম্পগুলো ধ্বংস করলে সেখানকার মানুষের মনোবল বেড়ে যায়। এখন পরিস্থিতি এমন যে PoK তে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ও ক্ষোভ চরমে পৌঁছেছে পাকিস্তান সরকার পিওকেতে চলমান সহিংস বিক্ষোভে।
বিজেপি সম্পর্কে  ভোট কৌশলী প্রশান্ত কিশোরের ভবিষ্যদ্বাণী
#prashant_kishor_on_bjp


এসবি নিউজ ব্যুরো: সারা দেশ জুড়ে চলছে লোকসভা নির্বাচন। ইতিমধ্যেই পাঁচ দফার ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। এখন আরও বাকি দুই দফায় ভোট। নির্বাচনের মধ্যেই বিজেপির আসন নিয়ে নানা দাবি করা হচ্ছে। এদিকে নির্বাচন বিশ্লেষক প্রশান্ত কিশোরের বক্তব্য আলোচনায় রয়েছে। প্রশান্ত অনেক নিউজ চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিচ্ছেন, যার মধ্যে তার অনেক দাবি প্রবণতা রয়েছে।প্রশান্ত কিশোর দাবি করেছেন, এবারও কেন্দ্রে ক্ষমতা দখল করবে বিজেপি। বিজেপি কতটি আসনে জিতছে তাও দাবি করেছেন তিনি।
*বিজেপি কতটি আসন জিতছে* নির্বাচনী কৌশলী প্রশান্ত কিশোরের তরফে বলা হয়েছে, বিজেপি ৩৭০-এ পৌঁছবে না, তবে আসন সংখ্যা ৩০৩-এর উপরে থাকবে। এর পিছনে কারণ জানিয়ে তিনি বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদীর বিরুদ্ধে কোনও ক্ষমতাবিরোধী তরঙ্গ নেই। সেখানে নিজেইরাজনৈতিক বিশ্লেষক যোগেন্দ্র যাদব পিকে-র দাবি খণ্ডন করে বলেছেন যে এটা মোটেও সম্ভব নয়। যোগেন্দ্র যাদব বলেছিলেন যে আমি আমার 35 বছরের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি যে বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না এবং কমপক্ষে 50 টির বেশি আসন হারাবে।
*ট্রোলারদের জবাব দিলেন প্রশান্ত কিশোর*
বিজেপির জয়ের ভবিষ্যদ্বাণী করে ট্রোলড হচ্ছেন প্রশান্ত কিশোর। তবে এখন আছে প্রশান্ত কিশোরX-এ ট্রলারদের উপযুক্ত জবাব দিয়েছেন। প্রশান্ত কিশোর এক্স-এ লিখেছেন, পানি পান করা ভালো, কারণ এটি মন এবং শরীর উভয়ই হাইড্রেটেড রাখে। যারা এই নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে আমার মূল্যায়নে ক্ষুব্ধ। তাদের 4 জুন তাদের সাথে প্রচুর জল রাখতে হবে।" তার পোস্টের শেষে, প্রশান্ত কিশোর পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের ভবিষ্যদ্বাণীও মনে করিয়ে দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, মনে রাখবেন, 2 মে, 2021 এবং পশ্চিমবঙ্গবাংলা। *প্রশান্ত কিশোরের ভবিষ্যদ্বাণী* আসলে, এই সময়ে প্রশান্ত কিশোর বলেছিলেন যে বিজেপি বাংলায় দ্বিগুণ অঙ্কও পার করতে পারবে না। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে প্রশান্ত কিশোর দেশের একজন সুপরিচিত নির্বাচনী কৌশলবিদ। 2014 সালে, প্রশান্ত কিশোর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নির্বাচনী কৌশল পরিচালনার দায়িত্বও নিয়েছিলেন। এর পর জেডিইউ-এর সহ-সভাপতি হন তিনি। কখনও সমাজবাদী পার্টির পক্ষে আবার কখনও বাংলায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পক্ষে।তারা কাজটি করেছে। বর্তমানে প্রশান্ত কিশোর পায়ে হেঁটে বিহারে ভ্রমণ করছেন। তিনি বলেন, আপাতত তিনি রাজনীতিতে পা দেবেন না। বিহারে পদযাত্রার পর তিনি জনগণের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্তে পৌঁছাবেন। এটি লক্ষণীয় যে 2019 লোকসভা নির্বাচনে, বিজেপি 303টি আসন জিতেছিল এবং এনডিএ 350 চিহ্ন অতিক্রম করেছিল। বিজেপি নেতারা একটানা ৪০০ আসন পার করার কথা বলছেন।
ছত্তিশগড়ে আবারও নকশালদের বিরুদ্ধে বড় অভিযান, এনকাউন্টারে মৃত্যু ৭ মাওবাদীর
#seven_naxalites_killed_in_encounter


এ এন আই: বৃহস্পতিবার ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় একটি বড় নকশাল হামলা নস্যাৎ করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। জেলার নারায়ণপুরের সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তা কর্মী ও নকশালদের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ হয়েছে, যাতে ৭ জন নকশাল নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে। নারায়ণপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) প্রভাত কুমার জানান, "সকাল ১১টার দিকে এনকাউন্টার শুরু হয়।নিরাপত্তা কর্মীদের একটি যৌথ দল নকশাল বিরোধী অভিযানে নেমেছিল। তিনি জানান, নিজেকে ঘিরে থাকতে দেখে নকশালরা দফায় দফায় গুলি চালাতে শুরু করে। প্রভাত কুমার প্রতিশোধে সাত নকশাল নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন, নিরাপত্তা কর্মীদের একটি যৌথ দল নকশাল বিরোধী অভিযানে বেরিয়েছিল। ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ডস, বস্তার ফাইটারস এবং স্পেশাল টাস্ক ফোর্স, দান্তেওয়াড়া, নারায়ণপুর এবং বস্তার জেলার রাজ্য পুলিশ এই অভিযানে জড়িত ছিল।এখনও পর্যন্ত, এনকাউন্টার সাইট থেকে সাতটি নকশালবাদীর মৃতদেহ ও অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। এই ঘটনার সাথে, রাজ্যে নিরাপত্তা বাহিনীর সাথে পৃথক সংঘর্ষে এই বছর এ পর্যন্ত 112 জন নকশাল নিহত হয়েছে। এর আগে 10 মে বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে এনকাউন্টারে 12 জন নকশাল নিহত হয়। একই সময়ে, 30 এপ্রিল, নারায়ণপুর এবং কাঙ্কের জেলার সীমান্তে নিরাপত্তা বাহিনীর সাথে এনকাউন্টারে তিন মহিলা সহ 10 জন নকশাল নিহত হয়।এছাড়াও 16 এপ্রিল কাঙ্কের জেলায় একটি এনকাউন্টারে নিরাপত্তা বাহিনী 29 জন নকশালকে হত্যা করেছিল।
কবিতা

*"মাতব্বর"*

*গোপাল মাঝি*

এই মহল্লায় বাস করেন
         সরদ্দার দিগম্বর,
গ্রামের লোক না মানুক
        তিনিই মাতব্বর ।
সমাধান হয় না কোন
       যদি তিনি থাকেন,
সরল বিষয় জটিল করে
       ফেলে তিনি রাখেন ।
কথায় কথায় খুঁদ ধরেন
        কেহ কিছু বললে,
চশমা নীচে টেনে দেখেন
        পথে হেঁটে চললে ।
পাড়ার বউরা ঘোমটার ফাঁকে
          তাকিয়ে থাকে সেদিক,
মাতব্বর আসছেন কি না
          দেখে এদিক - ওদিক ।
কার বউ কেমন চলে
     ব্যাখা করে পাড়াময়,
সারাটা দিন বিতর্ক চালায়
      ব্যস্ত সমালোচনায় ।
বর্তমানের ছেলে -মেয়ে যারা
       সহ্য নাহি করে,
মনে - প্রাণে মানত করে
       কখন তিনি তরে ।
গণনায় কারচুপির আশঙ্কা করছেন ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং

প্রবীর রায়: গণনায় কারচুপির আশঙ্কা করছেন ব্যারাকপুর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং। সারা দেশে আগামী ৪ জুন গণনা করা হবে লোকসভা নির্বাচনের গণনা। বৃহস্পতিবার অর্জুন সিং জানান,ব্যারাকপুর রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথ কলেজের রিটার্নিং অফিসার ও মহকুমা শাসক গণনার কাজে প্রভাবিত করার পরিকল্পনা করেছে তৃণমূল। গণনায় কারচুপির আশঙ্কা করে বুধবার নিজের এক্স হ্যান্ডেলে টুইট করেছেন বিজেপি প্রার্থী। বৃহস্পতিবার জগদ্দলের মজদুর ভবনে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, গণনায় কারচুপির আশঙ্কা করেই নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানিয়েছি। তাঁর অভিযোগ, রিটার্নিং অফিসার ও মহকুমা শাসক, শাসকদলের বিধায়ক ও পুরপ্রধানদের গণনা কেন্দ্রে ঢুকিয়ে গণনার কাজ প্রভাবিত করতে পারে। আর তৃণমূল প্রার্থীর এক ঘনিষ্ঠ ঠিকাদার বিল্টু লাহেড়ী যাতে গণনা কেন্দ্রে ঢুকতে না পারে, সেটা নির্বাচন কমিশনে জানানো হয়েছে। মহকুমা শাসকের সঙ্গে যোগসাজশ করে ওই ঠিকাদারকে রান্নার কাজে দুষ্কৃতীদের ঢোকানোর চেষ্টা করছে।
অন্যদিকে,অশান্ত নন্দীগ্রাম ও সেখানে খুন হয়েছেন মহিলা বিজেপি কর্মী। এ প্রসঙ্গে বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের প্রতিক্রিয়া,"তৃণমূল এখন দুষ্কৃতীদের পার্টিতে পরিণত হয়েছে। মমতা ব্যানার্জি তাঁর ভাইপোর কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন। তাঁর দাবি, ভাইপো যেন তেন প্রকারে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চাইছেন। বাংলার মানুষও চাইছেন তৃণমূল সরকার বিদায় নিক"।
বর্ধমানের জামালপুরে দক্ষিণবজ্ঞের সবচেয়ে প্রাচীন ও সুবৃহৎ বাবা বুড়োরাজের মেলা

এসবি নিউজ ব্যুরো: বর্ধমানের পূর্বস্থলী ২ নং ব্লকের জামালপুর বাবা বুড়োরাজের মেলা প্রাচীন কাল থেকে হয়ে আসছে।রাঢ়বজ্ঞে শৈব- সংস্কৃতির সমাদর দেখে মনে করা হয় যে বাংলার এই অঞ্চলেই কৃষির সার্বিক বিকাশ ঘটেছিল।তাই কৃষি প্রধান রাঢ়বঙ্গের ধর্মীয় জীবনপ্রবাহে শিবের স্থান উচ্চ শিখরে।ক্রমবিবর্তনের পর্যায়ে রাঢ়বঙ্গে শিব ও ধর্মঠাকুরের মধ্যে সন্ধিকরণ ঘটেছে।এই রকম পূর্বস্থলীর জামালপুরে বাবা বুড়োরাজের পুজো উপলক্ষে বিড়াট মেলা বসে পূর্ণিমায়।অনেকে এই দেবতাকে ধর্মরাজের সঙ্গে এক মনে করেন।আসলে বুড়োরাজের পুজোয় অনুসৃত আচার অনুষ্ঠান এখন অনেক ক্ষেত্রে আছে যেখানে ধর্মঠাকুরের প্রভাব সহজেই লক্ষ করা যায়।প্রথমত বুড়োরাজ এবং ধর্মঠাকুরের পুজো একই দিনে হয়।দ্বিতীয়ত শিব পরম বৈষ্ণব,শিবের গাজনে বিলি নিষিদ্ধ,অথচ ধর্মের গাজমে এই মেলায় পাঁঠা, শুকর,হাঁস,পায়রা বলি হয়।সপ্তদশ শতাব্দীতে জামালপুরের পাশ দিয়ে গঙ্গা প্রবাহমান ছিল।ব্রুকের মানচিত্রে নিমদহের উল্লেখ পাওয়া যায়।এই জামালপুর গ্রাম এককালে ছিল মুসলমান অধ্যুষিত।গ্রামে অবস্থিত মসজিদটি তার সাক্ষ্য বহন করে।বর্গি হাঙ্গামার সময় এখানকার মুসলমানরা অন্যত্র চলে যায়।

যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএম প্রার্থীর প্রচার, বারুইপুর স্টেশনে ওবিসি বাতিল নিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তোপ প্রার্থীর


এসবি নিউজ ব্যুরো: আজ সকাল থেকে প্রচার করছেন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। তিনি এদিন বারুইপুরের এক সভায় বলেন,রমনাথ কমিশনের সুপারিশে বামফ্রন্ট সরকার দেশে প্রথম ওবিসির সংরক্ষণের জন্য ব্যবস্থা করেছিল। তৃণমূল আর পাঁচটা ঘটনায মতো যেমন ঘেঁটে ঘ করে দেয় দুর্নীতি, অনিয়ম, বেনিয়ম করে দেয় ওবিসির ক্ষেত্রেও তাই করেছে।ফলত এক ধাক্কায় পাঁচ লক্ষ মানুষের ওবিসি সার্টিফিকেট বাতিল হয়ে গেল। তৃণমূলে হাতে পড়লে এই জিনিস হতে বাধ্য। তৃণমূল তারাও,বাংলা বাঁচাও, চাকরি পাও এমনই কথা বলতে শোনা গেল যাদব লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্যকে।বৃহস্পতিবার সকালে বারুইপুর স্টেশনে জনসংযোগ ও ভোট প্রচার করেন তিনি।প্রায় আড়াই মাস ধরে যাদবপুর লোকসভার ৭টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট প্রচার করছেন। তাতে যাদবপুর লোকসভা বিরাট বড় কেন্দ্র। যত বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়া যায় সেই চেষ্টা করছি বলে জানান সৃজন। এই আড়াই মাস ধরে যাদবপুর এলাকা ঘুরে মানুষের যা মুখ চোখ দেখেছি যা বুঝেছি তৃণমূল, বিজেপি তোলাবাজি দাঙ্গাবাজি হাত থেকে নিষ্কৃতি চাইছে মানুষ। আমরা বামপন্থীরা মানুষের কাছে বলতে চাই যে আমরা রুটি-রুটির কথা মানুষের কথা শুনেছি অনেক। সকলের সাহায্য নিয়ে কাজ করার জন্য বলেছি মানুষকে।বৃহস্পতিবার সকালেই বারুই পুর স্টেশনে ১ ,২ ,৪ নম্বর প্লাটফর্মের রেল যাত্রীদের ও হকার বন্ধুদের সঙ্গে তিনি আলাপচারিতা করেন সেই সঙ্গে বারুইপুর স্টেশন এর ৪ নম্বর প্লাটফর্মের পাশে যে অটো স্ট্যান্ড আছে সেখানকার অটো ড্রাইভারদের সঙ্গে তিনি আলাপচারিতা করেন। ভোটের জন্য আশীর্বাদ চান।
*অভিনেতা পবন সিংয়ের বিরুদ্ধে বিজেপির 'বড় পদক্ষেপ', দল থেকে বহিষ্কৃত
#lok_sabha_election_bhojpur_star_pawan_singh_expelled_by_bjp
এসবি নিউজ ব্যুরো: ভোজপুরি অভিনেতা পবন সিংকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে, পবন সিং, যিনি এনডিএ থেকে উপেন্দ্র কুশওয়াহার বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, তা হলে তার নাম প্রত্যাহার করবেন না দল ব্যবস্থা নিলে বড় ধরনের ব্যবস্থা নিতে পারে দলবিরোধী কর্মকাণ্ডে।জড়িত থাকার জন্য পবন সিংয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ভারতীয় জনতা পার্টির বিহার ইউনিটের অরবিন্দ শর্মার স্বাক্ষরে জারি করা চিঠিতে লেখা হয়েছে, আপনি লোকসভা নির্বাচনে এনডিএ-র অনুমোদিত প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, আপনার এই পদক্ষেপ দলবিরোধী, যা কলঙ্কিত করেছে। দল ও দলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করেছেন আপনি। তাই এই দল বিরোধী কাজের জন্য মাননীয় রাজ্য সভাপতির শাস্তি হওয়া উচিত।জিৎ-এর নির্দেশে তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। আমরা আপনাকে বলি যে পবন সিং এর আগে কারাকাট লোকসভা কেন্দ্র থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছিলেন। এর আগে বিজেপি তাকে আসানসোল লোকসভার টিকিট দিয়েছে। বিজেপি চেয়েছিল পবন সিং শুধুমাত্র আসানসোল থেকে নির্বাচনে লড়বেন। কিন্তু, পরের দিনই পবন সিং নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে অস্বীকার করেন। আসলে, পবন সিং বিহারের আরাহ থেকে নির্বাচনে লড়তে চান।ছিলেন। কিন্তু, যখন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং বর্তমান সাংসদ আর কে সিংকে আরাহ থেকে টিকিট দেওয়া হয়েছিল, পবন সিং কারাকাত থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা করেছিলেন।