ভারতীয় কুস্তিগীর বজরং পুনিয়াকে বড় ধাক্কা
এসবি নিউজ ব্যুরো: ডোপ টেষ্টের নমুনা দিতে অস্বীকার করায় ন্যাশনাল এন্ট্রি ডোপিং এজেন্সি (NADA) তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেছে। পুনিয়াকে সাময়িকভাবে সাসপেন্ড করেছে ন্যাশনাল অ্যান্টি-ডোপিং এজেন্সি (NADA)। মার্চ মাসে সোনিপতে অনুষ্ঠিত জাতীয় ট্রায়ালের সময় পুনিয়া ডোপ নমুনা দেননি, যার কারণে তার বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর,বজরং সোনিপতে অনুষ্ঠিত ট্রায়ালের সময় তার প্রস্রাবের নমুনা দিতে অস্বীকার করেছিল। যতক্ষণ না বজরং-এর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না হয়, ততক্ষণ তিনি কোনও টুর্নামেন্ট বা ট্রায়ালে অংশ নিতে পারবেন না।
উল্লেখ্য ,10 মার্চ NADA বজরং পুনিয়াকে তার নমুনা দিতে বলেছিল। কিন্তু এই তারকা কুস্তিগীর তা করেননি। তাই NADA ওয়ার্ল্ড অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সি (WADA) কে এই বিষয়ে জানিয়েছে।এর পরে, WADA NADA কে বজরংকে একটি নোটিশ জারি করার পরামর্শ দিয়েছিল যাতে তিনি কেন পরীক্ষাটি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন তার উত্তর দিতে। এমন পরিস্থিতিতে NADA 23 এপ্রিল বজরং পুনিয়াকে নোটিশ জারি করেছে এবং 7 মে এর মধ্যে জবাব দিতে বলেছে। বজরং যখন NADA-তে সাড়া দেবে, তখনই শুনানির তারিখ ঠিক করা হবে। প্যারিস অলিম্পিক বাছাইপর্বের জন্য আয়োজিত জাতীয় নির্বাচন ট্রায়ালে বজরং পুনিয়াকে হারের মুখে পড়তে হয়েছিল। টোকিও অলিম্পিক(2020) ব্রোঞ্জ পদক বিজয়ী বজরং পুনিয়া 65 কেজি ফ্রিস্টাইল ওজন বিভাগের সেমিফাইনালে কুস্তিগীর রোহিত কুমারের কাছে পরাজিত হন। এমন পরিস্থিতিতে ২০২৪ সালের প্যারিস অলিম্পিকে তার অংশগ্রহণের আশা বড় ধাক্কা খেয়েছে। পুরো বিষয়টি নিয়ে বজরং পুনিয়া বলেন, 'আমি কখনই NADA আধিকারিকদের নমুনা দিতে অস্বীকার করিনি। আমি তাকে আমার নমুনা সংগ্রহ করার জন্য আগে কী করেছিলেন তার উত্তর দেওয়ার জন্য অনুরোধ করলাম।তারা যে মেয়াদ উত্তীর্ণ কিটটি নিয়ে এসেছিল সে বিষয়ে তারা কী পদক্ষেপ বা পদক্ষেপ নিয়েছে? এর উত্তর দিন এবং তারপর আমার ডোপ টেস্ট করুন। আমার আইনজীবী বিদুশ সিংহানিয়া যথাসময়ে এই চিঠির জবাব দেবেন। বজরং পুনিয়া কুস্তিগীরদের মধ্যে ছিলেন যারা ভারতের প্রাক্তন রেসলিং ফেডারেশন (ডব্লিউএফআই) সভাপতি ব্রিজ ভূষণ শরণ সিংয়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও ধর্মঘটে বসেছিলেন। বজরং পুনিয়া সম্প্রতি ইউনাইটেড ওয়ার্ল্ড রেসলিংকে (UWW) একটি চিঠি লিখেছেন।ডব্লিউএফআই-এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য লিখিত আবেদন করেছিলেন। যাইহোক, মাত্র কয়েকদিন পর, UWW WFI এর উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়। বজরং পুনিয়া প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফর্ম করেছে এবং বার্মিংহাম কমনওয়েলথ গেমস 2022-এ ভারতের জন্য স্বর্ণপদক জিতেছে। এরপর পুরুষদের ফ্রিস্টাইল 65 কেজি ওজন শ্রেণির ফাইনালে বজরং পুনিয়া কানাডার এল. ম্যাকলিন পরাজিত হন 9-2। কমনওয়েলথ গেমসে বজরং পুনিয়ার ধারাবাহিক পারফরম্যান্সদ্বিতীয় পদকটি ছিল স্বর্ণ এবং সামগ্রিকভাবে তৃতীয় পদক। তবে এর পর আর বিশেষ কিছু করতে পারেননি বজরং পুনিয়া। হ্যাংজু এশিয়ান গেমসেও হতাশার মুখোমুখি হয়েছিলেন বজরং পুনিয়া।
মালদহে মোদি সরকারের বিরুদ্ধে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খার্গড়ে

এসবি নিউজ ব্যুরো: "গনিখান চৌধুরী রাজনীতির জীবনে কোনদিন কাউকে ভয় করেননি । তাঁর সিদ্ধান্তে তিনি অটুট থাকতেন। বিভাজনের রাজনীতিও কোনদিন তিনি সহ্য করেন নি। অথচ এখন বিজেপির যে সরকার চলছে, তাতে কেবল মিথ্যাচার এবং বিভাজন করা হচ্ছে। এবারে যদি মোদি সরকার আবার গদিতে বসে, তাহলে সংবিধান শেষ হয়ে যাবে, দেশের গণতন্ত্র বলে কিছু থাকবে না"-রবিবার দুপুরে মালদায় নির্বাচনী সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে সরাসরি মোদি সরকারের বিরুদ্ধে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেলেন কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাগড়ে। এদিন দক্ষিণ ও উত্তর মালদার লোকসভা কেন্দ্রের দুই প্রার্থী ঈশা খান চৌধুরী এবং মোস্তাক আলমের সমর্থনে সুজাপুর বিধানসভা কেন্দ্রের হাতিমারী ময়দানে কংগ্রেসের নির্বাচনী সভা  হয়। সেখানে প্রধান বক্তা ছিলেন কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাগড়ে।  এদিন বক্তব্য শুরু থেকে শেষ পর্যন্তই কেন্দ্রের মোদি সরকারকেই নিশানা করে কড়া সমালোচনা করেছেন তিনি।  তবে তাঁর বক্তব্যে পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূলের সরকার সম্পর্কে কোনরকম শব্দ উচ্চারণ করা হয় নি।
তৃতীয় দফা ভোটের আগে মালদহে শেষ প্রচারে তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপি
এসবি নিউজ ব্যুরো: *উত্তর মালদহ* ও *দক্ষিণ মালদহ*

আগামী ৭ মে লোকসভা নির্বাচনের তৃতীয় দফার ভোট।ওই পশ্চিমবঙ্গের মালদহের ২ টি লোকসভা কেন্দ্রের নির্বাচন।তাই শেষদিনের রবিবাসরীয় প্রচারে ঝড় তুললেন তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপি। আজ একদিকে বিজেপির হয়ে পুরাতন মালদার বাচামারি পালপাড়া থেকে সদরঘাট পর্যন্ত বিজেপি প্রার্থী খগেন মুর্মুর সমর্থনে রোড শো করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।


অন্যদিকে,উত্তর মালদার তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমর্থনে পুরাতন মালদা শহরের বিভিন্ন এলাকায় প্রচার করেন তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরা।

লক্ষীর ভান্ডার নিয়ে নির্বাচনী প্রচারে নামলেন ২৭ নম্বর ওয়ার্ড তৃণমূল কংগ্রেস কমিটির মহিলারা। ওয়ার্ড কাউন্সিলর পূজা দাসের নেতৃত্বে দক্ষিণ মালদা তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী শাহনওয়াজ আলী রায়হানের সমর্থনে ওয়ার্ডের দেশবন্ধু পাড়া, স্টেশন রোড, মনস্কামনা রোড সহ বিভিন্ন এলাকা পরিক্রমা করে মিছিল।

অন্যদিকে, দক্ষিণ মালদার বিজেপির প্রার্থী শ্রীরূপা মিত্র চৌধুরী সমর্থনে ইংরেজবাজার শহরের বিভিন্ন এলাকায় রোড শো করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

"দলনেত্রীর চলো পাল্টাই ডাকে মোদী সরকারকে উৎখাত করতে, আমরা সবাই তার পাশে আছি", খড়দহে প্রচারে বেরিয়ে মন্তব্য দমদমের তৃনমূল প্রার্থী সৌগত রায়ের

এসবি নিউজ ব্যুরো: একবারে লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল নেত্রী ডাক দিয়েছেন "চল পাল্টাই"। আমারাও নেত্রী সেই ডাকে পাশে আছি। রবিবাসরীয় সকালে খড়দহের নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিয়ে এমনটাই মন্তব্য করলেন দমদমের বর্ষীয়ান তৃনমুল প্রার্থী অধ্যাপক সৌগত রায়। এদিন তিনি বলেন,"দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ডাক দিয়েছেন "চল পাল্টাই"। আমরা সবাই নেত্রীর সেই ডাকে তার পাশে আছি। কেন্দ্রের মোদী সরকারকে উৎখাত করার জন্য'।

পাশাপাশি, বিকল্প সরকারও তৈরি করব। সন্দেশখালির ভাইরাল ভিডিও ফুটেজ প্রসঙ্গে তৃনমূল প্রার্থী সৌগত বাবুর দাবি, অভিষেক বন্দোপাধ্যায় আগেই বলেছেন এটা একটা জঘন্য চক্রান্ত ছিল। আর তাতে দেখাই যাচ্ছে যে সেখানে সাজানো অভিযোগ করা হয়েছে। তাই মানুষের কাছে বার্তা, বিজেপির এই নোংরা রাজনীতি তারা বুঝে নিক এবং বিজেপির বিরুদ্ধে অবস্থান নিক। প্রচারে কেমন সারা মিলছে। প্রসঙ্গে তৃনমূল প্রার্থীর জবাব, খুব ভালো সারা পাচ্ছি। কোথাও তিনি মানুষের সারার অভাব বোধ করছেন না। তৃণমূল প্রার্থীর সঙ্গী রাজ্যের কৃষি মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন,'যারা নতুন ভারতবর্ষের গনতন্ত্রকে ধ্বংশ করছেন তাদের বিরুদ্ধে জনগনের লড়াই চলছে এবং চলবে। মন্ত্রীর কথায়, এবারের নির্বাচনে মোদীর ৪০০ পার মুখ থুবড়ে পড়বে। ২০০ পার করতে পারবে কিনা সেটাই দেখার"।

কৃষিমন্ত্রী ছাড়াও এদিনের প্রচার মিছিলে তৃনমূল প্রার্থীর সঙ্গে ছিলেন পুরপ্রধান নিলু সরকার সহ বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলররা। এদিনের প্রাচার মিছিলটি লিচুবাগান মাঠ থেকে শুরু হয়ে থানা রোড ধরে,পিডি মোড়,বোসপাড়া, পুরানো পোস্ট অফিস, মহাপ্রভু মন্দির,রাসখোলা ঘাট হয়ে বিটি রোড সংলগ্ন দেওয়ান নার্সিংহোম পার হয়ে একফোর্ড রোডে গিয়ে শেষ হয়। বর্নাঢ্য মিছিলের দীর্ঘ যাত্রাপথে প্রার্থীকে দেখে স্থানীয় মানুষজন তাকে মালা পরিয়ে এবং পুষ্প বৃষ্টি করে বরণ করে নেন।

रविवार के प्रचार में बीजेपी उम्मीदवार
प्रवीर राय : बैरकपुर से भाजपा प्रत्याशी अर्जुन सिंह काकीनारा ने रविवार सुबह धनकल मोड़ से केउटिया तक जनसंपर्क किया. वह संदेशखाली को लेकर कल के वायरल वीडियो का जिक्र कर रहे हैं।


उन्होंने कहा, "यह आईपीएसी के साथ किया गया है.यह सब फर्जी है, यह गलत सूचना फैलाने के लिए किया जा रहा है। यह संदेशखाली आंदोलन को दबाने के लिए किया जा रहा है। इस राज्य के मुख्यमंत्री संदेशखाली वायरल वीडियो जारी करके राज्य को भ्रष्ट कर रहे हैं।" ।"

কবিতা

*"ছেঁড়া কাঁথা"*

*গোপাল মাঝি*

দেশ স্বাধীন হলো বটে
      পেলামটা কি আমরা,
গাধার বোঝা বইছি আজও
       গরিব গুরবু যারা!
শোষণ -তোষণ চলছে সদা
        বাকি রইলো কি,
দই মেরে খায় নেপো
     -- মাখন থেকে ঘি |
জন্ম সূত্রে জন্মেও আমরা
         হলাম পরবাসী,
শত অত্যাচার সহেও তবু
         দেশের যে ভালবাসী |
একটা শ্রেণী সদাই ব্যস্ত
         করতে নিপীড়ন,
জালিয়াতি - জোচ্চুরি পেশা তাদের
          মুখে আস্ফালন |
কৃষক - মজুর রোদ বৃষ্টিতে
         ফলায় যত ফলন,
সার - বিষে সব যায় চলে
         বাঁচে কি মূলধন?
নেতা -মন্ত্রী বানাই মোরা
        যাঁরা বোঝেনা ব্যথা,
নুন আন্তে পান্তা ফুরায়
        সম্বল ছেঁড়া কাঁথা!
জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা, ভারতীয় বিমানবাহিনীর কনভয়ে গুলি
এসবি নিউজ ব্যুরো: জম্মু ও কাশ্মীরে বড় সন্ত্রাসী হামলা হল। ভারতীয় বিমানবাহিনীর কনভয়ে গুলি চালায় সন্ত্রাসীরা।আহত বহু সেনা। জম্মু ও কাশ্মীরের পুঞ্চ এই ঘটনা ঘটে। সূত্রের খবর, বিমানবাহিনীর গাড়ির ওপর সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, এই হামলায় বহু সেনা আহত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। স্থানীয় রাষ্ট্রীয় রাইফেলস ইউনিট এলাকায় একটি ঘেরাও এবং তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে।কাফেলায়শাহসিতার কাছে সাধারণ এলাকায় বিমান ঘাঁটির ভেতরে ভারতীয় বিমানবাহিনীর গাড়িগুলোকে নিরাপত্তায় মুরে ফেলা হয়েছে।হামলার পর সন্ত্রাসীরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। তবে তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এখন পর্যন্ত কতজন ভারতীয় সেনা আহত হয়েছে তার পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়নি। তথ্য অনুযায়ী, সন্ত্রাসীরা কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়ে। কাফেলায় যে সব যানবাহন চলছিল অনেক বুলেটের চিহ্ন দেখা গেছে।তল্লাশি অভিযানে সহায়তার জন্য সেনাবাহিনী ও পুলিশের অন্যান্য দলকে ওই এলাকায় পাঠানো হয়েছে। তথ্য অনুযায়ী, হামলার ঘটনা ঘটেছে সুনারকোটের সেনাই গ্রামে।
গ্রীষ্মে স্বাস্থ্য টিপস
এসবি নিউজ ব্যুরো: গ্রীষ্মের প্রচণ্ড দাবদাহে ডিহাইড্রেশন এড়াতে আপনার খাদ্য তালিকায় এই জিনিসগুলি অন্তর্ভুক্ত করুন, আপনি সারা গ্রীষ্মে সুস্থ থাকবেন। গ্রীষ্মের মরসুম শুরু হয়েছে। গ্রীষ্ম শুরু হওয়ার সাথে সাথে সাধারণ মানুষ তাদের খাবার এবং পানীয় নিয়ে সমস্যায় পড়েন, অতিরিক্ত ভাজা, ভাজা এবং মশলাদার খাবার খেয়ে মানুষ জল শূন্যতা, পেটে ব্যথা, বমি এবং মাথা ঘোরা ইত্যাদি সমস্যায় ভুগতে থাকে। গরমে যার কারণে শরীর ঘামে ।শরীরে জলের অভাব হলে পর্যাপ্ত জল পান না করলে জলশূন্য হতে পারে। এটি এড়াতে, আপনার খাদ্য তালিকায় এই জাতীয় জিনিসগুলি অন্তর্ভুক্ত করা উচিত যাতে আপনি পর্যাপ্ত জল পান এবং সতেজ থাকতে পারেন। আসুন জেনে নিই এমন কিছু জিনিস যা খেলে আমরা আমাদের শরীরে জলের মাত্রা বাড়াতে পারি। তরমুজ তরমুজে ৯০ শতাংশ জল থাকে। এটি আপনার শরীরের সাথে সাথে আপনার ত্বককেও রক্ষা করে।এছাড়াও হাইড্রেটেড রাখে। নারিকেলের জল নারকেলের জল পুষ্টিগুণে ভরপুর। পেটের প্রতিটি রোগ থেকে রক্ষা করার পাশাপাশি এটি শরীরকে ঠান্ডা রাখে। এমন আবহাওয়ায় নারকেলের জল পান করা উচিত। লেবুর রস গ্রীষ্মকালে প্রচুর পরিমাণে লেবু জল পান করা উচিত। এক গ্লাস লেবু জল আপনাকে তাপ এবং ক্লান্তি থেকে বাঁচায়। শসা শসা আপনার ত্বকের পাশাপাশি চুলকেও সুন্দর করে এবং শরীর থেকে টক্সিনও দূর করে।লাগে. ভুট্টা কার্নেল ভুট্টায় রয়েছে লুটেইন এবং জেক্সানথিন। যা গ্রীষ্মের মৌসুমে শরীরের অনেক উপকার করে। দই দই এমন একটি জিনিস যা গরম আবহাওয়ায় শরীরকে ঠান্ডা রাখে। আপনি এটি প্রতিদিন আপনার খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। এটি দিয়ে রায়তা বা লস্যি তৈরি করুন, এটি যে কোনও রূপে শরীরের উপকার করবে। সবুজ শাক - সবজি গ্রীষ্মের মৌসুমে লাউ, টিন্ডা,কুমড়া এবং মটরশুটি জাতীয় সবজি খাওয়া উচিত। এতে আপনার শরীর ঠান্ডা থাকবে এবং পানির অভাব হবে না। চাল এবং মসুর ডাল দিয়ে তৈরি দক্ষিণ এশীয় খাবারের একটি থালা গ্রীষ্মের মৌসুমে হালকা ও কম মসলাযুক্ত খাবার খাওয়ার ইচ্ছা বেশি থাকে। আপনি সপ্তাহে দুই-তিনবার খিচড়ি খেতে পারেন, এতে আপনার পেট হালকা থাকবে এবং স্বস্তিও পাবেন। সালাদ খাবারের সাথে সালাদ খেতে ভুলবেন না। এটিতে শসা এবং গাজর অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলবেন না। .বাটারমিল্ক এবং লস্যি গ্রীষ্মকালে অবশ্যই বাটারমিল্ক এবং লস্যি পান করব।
সুরাট, ইন্দোরের পরে, পুরীতে কংগ্রেস প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত ঘোষণা
#পরে_সুরাত_এবং_ইন্দোর_পুরী_কংগ্রেস_প্রার্থী_সুচরিতা_মোহন্তী_প্রত্যাহার
এসবি নিউজ ব্যুরো: সুরাট, ইন্দোরের পর এবার আবারও ধাক্কা খেল কংগ্রেস। তাঁদের প্রার্থী সুচরিতা মোহান্তি ওড়িশার পুরী লোকসভা আসন থেকে নির্বাচনে লড়তে অস্বীকার করেছেন। মোহান্তির অভিযোগ দলূর হয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে কেউ তাঁকে আর্থিকভাবে সাহায্য করছে না। কংগ্রেস প্রার্থী সুচরিতা মোহান্তী এই বিষয়ে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কেসি বেণুগোপালকে চিঠি লিখেছেন। 25 মে পুরী লোকসভা আসনে ভোট হওয়ার কথা, তার আগেই কংগ্রেস এই ধাক্কা খেলাম। এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সম্বিত পাত্র। শনিবার সুচরিতা মোহান্তী কংগ্রেস দলের টিকিট ফেরত দিয়ে দাবি করেছেন যে তাকে দল টিকিট দিয়েছে।নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য কোনো টাকা দেওয়া হয়নি। সুচরিতা মোহান্তি কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কেসি ভেনুগোপালকে একটি ইমেল পাঠিয়েছেন, যাতে তিনি লিখেছেন যে তিনি এমপির টিকিট ফেরত দিচ্ছেন। সংবাদ সংস্থার রিপোর্ট অনুসারে, সুচরিতা মোহান্তী লিখেছেন যে, "পুরী লোকসভা আসনে আমাদের নির্বাচনী প্রচারণা খারাপভাবে প্রভাবিত হয়েছে। কারণ দল আমাকে নির্বাচনের জন্য তহবিল দিতে অস্বীকার করেছে। ওড়িশা কংগ্রেস ইনচার্জ ডঃ অজয় কুমারনির্বাচনী প্রচারণার খরচ আমাকে নিজেই বহন করতে বলা হয়েছে। সুচরিতা আরও বলেন, আমি একজন বেতনভোগী পেশাদার সাংবাদিক ছিলাম। ১০ বছর আগে আমি নির্বাচনী রাজনীতিতে প্রবেশ করি। পুরীর প্রচারে আমার সবটুকু দিয়েছি। আমি প্রগতিশীল রাজনীতির জন্য জনসাধারণের অনুদান অভিযানও চালিয়েছি কিন্তু তেমন সফলতা পাইনি। আমি প্রচারে আনুমানিক খরচও কমানোর চেষ্টা করেছি। এর পরেও কিছুই লাভ হচ্ছিল না। কংগ্রেস প্রার্থী সুচরিতা বলেছেন যে আমি নিজে থেকে তহবিল সংগ্রহ করতে পারিনি, তাই আমি আপনার এবং আমাদের দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের দরজায় কড়া নাড়লাম এবং তাদের পুরী সংসদ আসনে নির্বাচনী প্রচারের জন্য প্রয়োজনীয় তহবিল সরবরাহ করার জন্য অনুরোধ করেছি। কিন্তু কোনো সহযোগিতা পাইনি। সুচরিতা বলেছিলেন যে এটা স্পষ্ট যে শুধুমাত্র তহবিলের অভাব আমাদের পুরীর বিজয়ী প্রচারে বাধা দিচ্ছে। দলীয় টিকিট ফেরত দিতে গিয়ে মোহন্তি বলেন, তিনি কংগ্রেসওম্যান একজন মহিলা এবং কংগ্রেসের মূল্যবোধ তার ডিএনএতে রয়েছে। মোহন্তী লিখেছেন, 'আমি ভবিষ্যতেও কংগ্রেসের সৈনিক থাকব। ওড়িষ্যার পুরী লোকসভা আসন একটি হট সিট হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে। এখান থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বিখ্যাত বিজেপি নেতা সম্বিত পাত্র। কংগ্রেস প্রার্থী সুচরিতা মোহান্তি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার ঘোষণা দেওয়ার পর পাত্রের পথ সহজ হয়ে যেতে পারে। এর আগে সুরাট ও ইন্দোর লোকসভা আসন থেকে কংগ্রেস প্রার্থীরা যথাসময়ে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। সুরাটেও বিজেপি প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
ভারতের নির্বাচনে দাবার "সম্রাট" গ্যারি কাসপারভের প্রবেশ, রায়বেরেলি আসন নিয়ে রাহুল গান্ধীকে নিয়ে কটূক্তি

#দাবা_লেজেন্ড_কাসপারভ_স_অবাক_ডিগ_আত_রাহুল_গান্ধী

এসবি নিউজ ব্যুরো: দেশে লোকসভা নির্বাচন চলছে। ৭ দফায় অনুষ্ঠিত নির্বাচনে দুই দফায় ভোট হয়ে গিয়েছে ।এখন পাঁচ দফার ভোট বাকি । ভারতে নির্বাচনের দিকে নজর রাখছে গোটা বিশ্ব। এবার ভারতের নির্বাচনে প্রাক্তন দাবা চ্যাম্পিয়ন গ্যারি কাসপারভ প্রবেশ করেলেন। গ্যারি কাসপারভ তার একটি পোস্ট দিয়ে মানুষকে অবাক করে দিয়েছেন। প্রকৃতপক্ষে, তিনি পরোক্ষভাবে লোকসভা নির্বাচনে রায়বেরেলি থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে খোঁচা দিয়েছেন এবং তাকে প্রথমে রায়বেরেলি আসনে জিতবেন বলেছিলেন। শুক্রবার প্রাক্তন দাবা চ্যাম্পিয়ন গ্যারি কাসপারভ রসিকতা করে রাহুল গান্ধীকে ট্রোল করেছেন। কাসপারভ সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেনলিখেছেন, ঐতিহ্যবাদীরা বলছেন শীর্ষ স্তরের জন্য চ্যালেঞ্জ করার আগে আপনাকে প্রথমে রায়বেরেলি জিততে হবে। শীর্ষ পর্যায় থেকে কাসপারভের পরোক্ষ উল্লেখ ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দিকে। তিনি কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশের পদের বিষয়ে এই প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন, যেখানে তিনি রাহুল গান্ধীকে 'রাজনীতি ও দাবার একজন অভিজ্ঞ খেলোয়াড়' হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন যখন পার্টি রায়বেরেলি আসনের জন্য প্রার্থী ঘোষণা করেছিল। আসলে,কংগ্রেস সম্প্রতি লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের সময় রাহুল গান্ধীর মোবাইল ফোনে দাবা খেলার একটি ভিডিও পোস্ট করেছিলেন। এই ভিডিওতে, গান্ধী কাসপারভকে তার প্রিয় দাবা খেলোয়াড় হিসাবে বর্ণনা করেছেন এবং খেলাধুলা এবং রাজনীতির মধ্যে সমান্তরাল করেছেন এর সাথে, তিনি নিজেকে রাজনীতিবিদদের মধ্যে সেরা দাবা খেলোয়াড় হিসাবে বর্ণনা করেছেন। তার এই ভিডিও নিয়ে সাংবাদিক-লেখক সন্দীপ ঘোষ সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, ধন্যবাদ ,কাসপারভ এবং বিশ্বনাথন আনন্দ তাড়াতাড়ি অবসর নিয়েছিলেন এবং আমাদের সময়ের সেরা দাবা প্রতিভাদের মুখোমুখি হতে হয়নি। ঘোষ এই পোস্টে কাসপারভ এবং আনন্দকেও ট্যাগ করেছেন। এর প্রতিক্রিয়ায়, কাসপারভ এই পোস্ট করেছেন। আমরা আপনাকে বলি যে প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি সোনিয়া গান্ধী সম্প্রতি রাজ্যসভায় যাওয়ার পরে রায়বেরেলি আসনটি খালি হয়ে গিয়েছিল। এর পর শুক্রবার সকালে রায়বেরেলি আসন থেকে নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দেন রাহুল গান্ধী।গেল। তিনি শুক্রবারই রায়বেরেলি থেকে আবার মনোনয়ন জমা দেন, যেটি এই আসনে মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ছিল। এই আসনে রাহুল কংগ্রেস ছেড়ে আসা এমএলসি দীনেশ প্রতাপ সিংয়ের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।