/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz খড়গপুরের নারায়ণগড়ে সাংগঠনিক বৈঠকে দিলীপ ঘোষ West Bengal Bangla
খড়গপুরের নারায়ণগড়ে সাংগঠনিক বৈঠকে দিলীপ ঘোষ

এসবি নিউজ ব্যুরো: পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুর লোকাল থানার অন্তর্গত ২২৮ বিধানসভার ওয়ালীপুর এলাকায় বুথ সভাপতি সম্মেলন অনুষ্ঠানে এসে দিলীপ ঘোষ বলেন, "আমাদের পার্টিতে নামায় না। সবাই এগিয়ে দেয়। সেই জন্য একজন সাধারণ সভাপতি থেকে সর্বভারতীয় সভাপতি হতে পারে এই দলেতে।

স্বাভাবিক অনেক লোক বাইরে থেকে এসেছেন, বিভিন্ন পার্টি থেকে এসেছে। তাদের কালচার আলাদা আছে, তাদেরকে শেখাতে হবে। সেরকম তাদেরকে মাঝেমধ্যে মনে করিয়ে দেন।'

इसवार नए साल में 8-17 जनवरी को सागर द्वीप में गंगासागर मेला आयोजित किया जाएगा

अमित दास: 8 जनवरी से 17 जनवरी 2024 तक सागर द्वीप में गंगासागर मेला लगेगा. लाखों लोग पवित्र स्नान करने आएंगे. और इसलिए राज्य सरकार यह सुनिश्चित करने के लिए सभी उपाय कर रही है कि सुरक्षा में कोई कमी न हो।

आज, आगामी गंगासागर मेले को लेकर अलीपुर में दक्षिण 24 परगना के प्रशासनिक मुख्यालय में एक प्रेस कॉन्फ्रेंस बुलाई गई। अध्यक्षता दक्षिण 24 परगना जिला परिषद की अध्यक्ष नीलिमा विश्वास मिस्त्री ने की और जिलाधिकारी सुमित गुप्ता समेत प्रशासनिक अधिकारी मौजूद थे.

जुलूस की ओर से बताया गया कि तीर्थयात्रियों के लिए 2500 सरकारी बसें, 250 निजी बसें, 6 बजरे, 32 जहाज, 100 लॉन्च और 21 घाटों का उपयोग किया जाएगा। तीर्थयात्रियों को लॉट 8 और नामखाना के माध्यम से ले जाया जाएगा। गंगासागर आने वाले तीर्थयात्रियों के लिए 60 पानी के टैंक, लाख पाउच। 300 बेड का अस्पताल है. 100 से ज्यादा एंबुलेंस रखी जा रही हैं.एयर एंबुलेंस रखी जा रही है.

गंगासागर में खाना पकाने की अनुमति नहीं है क्योंकि नावघरों में अक्सर आग लग जाती है। अतिरिक्त कोहरे के कारण इस जहाज की पाल की सुविधा के लिए विदेश से विशेष प्रकाश की व्यवस्था की गई है। सुरक्षा के लिए इसरो तकनीक का इस्तेमाल किया जाएगा। मेला परिसर में 7 सैटेलाइट और 1150 सीसीटीवी कैमरे लगाए जा रहे हैं। मेले में 2400 नागरिक स्वयंसेवकों के साथ 142 एनजीओ तैनात किए जाएंगे। साथ ही इस बार अतिरिक्त वाहन भी होंगे।

रेलवे से अनुरोध किया गया है मेले से पहले और बाद में और अधिक ट्रेनें चलाने के लिए... 13 से 17 जनवरी तक और ट्रेनें चलाई जाएंगी.इसके अलावा मुख्यमंत्री ने रेलवे से मेले के दिनों में और ट्रेनें चलाने का भी अनुरोध किया. इस संबंध में रेलवे के एक अधिकारी ने बताया कि 12 से 17 तारीख तक 66 और ट्रेनें चलाई जाएंगी. इनमें 14, 15 और 16 तारीख को उस रूट पर 15 अतिरिक्त स्पेशल ट्रेनें चलाई जाएंगी.

फोटो: संजय हाजरा (खबर कोलकाता).

ডুয়ার্সে শেয়ারিং গাড়ির সূচনা

এসবি নিউজ ব্যুরো: জলপাইগুড়ির ডুয়ার্সে এসে পর্যটকরা এবার শেয়ার করে গাড়িতে ঘুরতে পারবেন। এতে করে পর্যটকদের খরচ অনেকটাই কমবে। আর ডুয়ার্সে ঘুরতে আসা পর্যটকদের খরচ কমাতে এই উদ্যোগ নিলো আইএনটিটিইউসি অনুমোদিত রিজার্ভ ট্যাক্সি ড্রাইভার ইউনিয়ন। শুক্রবার চালসা সংলগ্ন টিয়াবন এলাকা থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে ওই শেয়ারিং গাড়ির সূচনা হয়।

উল্লেখ্য, পর্যটকদের পছন্দের জায়গা হল ডুয়ার্স। প্রতিবছর প্রচুর পর্যটক ডুয়ার্সের পাহাড়, নদী, জঙ্গল ঘুরতে আসেন। তবে বর্তমানে সবকিছুর দাম বেড়েছে তাই খরচ বেড়েছে পর্যটকদেরও। যেকারণে ডুয়ার্সে ঘুরতে আসা পর্যটকদের খরচ কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হল। আইএনটিটিইউসির জেলা সভাপতি রাজেশ লাকরা বলেন,"আমরা চাই ডুয়ার্সে আরো বেশি পর্যটক আসুক। যে কারণে আমরা পর্যটকদের খরচ কমানোর উদ্যোগ নিয়েছি।

যেমন একটি নির্দিষ্ট রুটে একটি নির্দিষ্ট রেট চার্ট করা হবে। যেসব পর্যটক ছোটো গাড়ি, বড়ো গাড়ি বা জিপসি অন্য পর্যটকদের সাথে শেয়ার করতে চাইবেন, তাদের খরচ কমবে। কেননা এতে করে দুজন পর্যটকের জায়গায় চারজন যেতে পারবেন। ফলে গাড়ি ভাড়া চারজন মিলে দিবেন।টিয়াবন এলাকা থেকেই পর্যটকরা শেয়ারিং গাড়ির মাধ্যমে সেভেন পয়েন্ট, লাভা, ডেলো, গজলডোবা, জলদাপাড়া সহ বিভিন্ন জায়গায় যেতে পারবেন"। এদিন ফিতে কেটে ওই শেয়ারিং গাড়ির সূচনা করা হয়। উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সম্পাদক কমল মুখী, তৃণমূলের মেটেলি ব্লক সভাপতি জোসেফ মুন্ডা, আইএনটিটিইউসির মেটেলি ব্লক সভাপতি বিজয় বাগওয়ার সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

দিনে কুড়ি হাজার স্টেপ করে হাঁটি: মমতা

উত্তরবঙ্গ থেকে ফেরার সময় হেলিকপ্টার বিভ্রাটে পায়ে চোট পেয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই চোটের কারণে আবারও তাঁকে পুজোর সময়ে গৃহবন্দী থাকতে হয়েছিল। এদিন অর্থাৎ শুক্রবার তিনি ফের এসএসকেএম হাসপাতালে যান সেই পায়ের চেকআপ করাতে। সেখানে উডবার্ন ওয়ার্ডে ঢোকার মুখেই সাংবাদিকদের দেখতে পেয়ে বেশ রুষ্টই হন।

আর তার জেরে তিনি সেখানে থাকা সাংবাদিকদের জানান, ‘তোমরা এখানে? কী করছো? কই আমার তো কিছু হয়নি! দিনে কুড়ি হাজার স্টেপ করে হাঁটি। ফিট আছি। ব্যস্ততায় চেকআপ করার সময় পাইনা। তাই পায়ের চেকআপ করতে এসেছি। এক্সরে হবে। উৎসবের সময় এইসব খবর দেখিয়ে আর বিভ্রান্ত করোনা। সবাই ভালো থেকো। নতুন বছরের শুভেচ্ছা।’

ফরাক্কার এনটিপিসির ৪৩ তম জন্মদিবস পালন ঠিকা শ্রমিক ঐক্যের

এসবি নিউজ ব্যুরো: ফরাক্কার এনটিপিসির ৪৩ তম জন্মদিবস পালন করল ঠিকা শ্রমিক ঐক্য। আজ ফরাক্কা এনটিপিসি উচ্চ পদস্থ আধিকারিকরা, শ্রমিকদের সাথে সেই ভাবে কোনদিন একত্রিত হয়ে বা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কিংবা সঙ্গে নিয়ে এনটিপিসির জন্মদিন বা প্রতিষ্ঠা লগ্ন পালন করেননি। তাই এনটিপিসির পণ্য পরিবাহী গেট এবং শ্রমিক প্রবেশের গেটের সামনে শ্রমিকদের জ্ঞাতার্থে আজ প্রকাশ্যে প্রতিষ্ঠানগ্ন পালন করে শ্রমিকদের পক্ষ থেকে এনটিপিসির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। বহু শ্রমিক আজও পর্যন্ত জানেন না যে আজকের দিনটি এনটিপিসি'র প্রতিষ্ঠা দিবস । শ্রমিকদের অভিযোগ বরাবরই এনটিপিসি ঠিকা শ্রমিকদের সাথে বৈমাত্রিক সুলভ আচরণ করে যাচ্ছেন । অথচ এই শ্রমিকেরাই এনটিপিসির যাবতীয় উৎপাদন ধরে রেখেছেন ।

আজকের দিনে এই ঠিকা শ্রমিক ঐক্য এনটিপিসি তে জমি দাতাদের , কাজ করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন এইরকম শহীদ শ্রমিকদের, এনটিপিসি ওয়ার্কার যারা কর্ম ক্ষেত্রে দুর্ঘটনাবশত প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন , শহীদ সিআইএসএফ কর্মীদের এক কথায় এনটিপিসি এর প্রতিষ্ঠায় যাদের যাদের ভূমিকা রয়েছে তাদের প্রত্যেককে স্মরণ করে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন, এনটিপিসির পতাকা উত্তোলন করে এবং সেই পতাকার প্রতি পুষ্প অর্পণ করে শ্রদ্ধার্ঘ নিবেদন করেন ।

বর্তমানে নতুন প্রজন্ম ও পুরনো প্রজন্মের মেলবন্ধন ঘটিয়ে ঠিকা শ্রমিক ঐক্যের নজির স্থাপন করল । আজকের সভার শ্রমিক ইউনিয়ন নেতৃত্বের মূল বক্তব্য ছিল এনটিপিসির স্বার্থ রক্ষার সাথে সাথে শ্রমিকদের স্বার্থ যেন সুরক্ষিত হয় ।সেদিকে যেন এনটিপিসি কর্তৃপক্ষ বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখেন ।

তৃণমূলের সভাস্থলে গোবর জল ছিটিয়ে শুদ্ধিকরণ করল বিজেপি

এসবি নিউজ ব্যুরো: তৃণমূলের কর্মীসভার সভাস্থলে গোবর জল ছিটিয়ে শুদ্ধিকরণ করলেন বিজেপি নেতৃত্বরা। প্রসঙ্গত, কোচবিহার জেলার তুফানগঞ্জ ২ নম্বর ব্লকের শালবাড়ি ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের শালবাড়ি হাইস্কুলের ময়দানে গতকাল বিধানসভা ভিত্তিক কর্মী সম্মেলন করে তৃণমূল কংগ্রেস।

শুক্রবার বিজেপির পক্ষ থেকে সেই সভাস্থলে ঝাড়ু ও গোবর জল ছিটিয়ে শুদ্ধিকরণ করা হয়। এ বিষয়ে শালবাড়ি ১ অঞ্চল প্রমুখ তাপস প্রধান বলেন ,"আমাদের সালবাড়ি অঞ্চল খুবই শান্ত প্রিয় জায়গা ।গতকাল গরু চোর কয়লা চোর তৃণমূল কংগ্রেস সালবারি হাই স্কুলের মাঠে সভা করে।

আমরা মনে করি চোর তৃণমূলের সভা করায় জায়গাটি অপবিত্র হয়েছে। তাই আজ ভারতীয় জনতা পার্টির পক্ষ থেকে গোবর ছিটিয়ে জায়গাটি শুদ্ধিকরণ করা হল"।

অযোধ্যার রাম মন্দিরের মূল প্রবেশদ্বার ধরম পথেই থাকছে, নদীয়ার কৃষ্ণনগরের এক শিল্পীর অসাধারণ টেরাকোটার কাজ

নদীয়া: আগামী ২২শে জানুয়ারি বহু প্রতীক্ষিত এবং চর্চিত উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় রাম মন্দির উদ্বোধন করা হবে। অযোধ্যায় নির্মিত এই রাম মন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে ঐ দিন। ইতিমধ্যেই রামনগরীতে জোরদার চলছে তার প্রস্তুতি। চার বেদের সকল শাখার নিয়মিত পাঠ ও যোগ্য মন্দির প্রাঙ্গনে চলছে অবিরাম জানা যায় এই যোগ্য চলবে মন্দির পবিত্র না হওয়া পর্যন্ত। ইতিমধ্যেই মন্দির নির্মাণের কাজ প্রায় শেষের পথে। আর এবার অযোধ্যার রাম মন্দিরের বেশ কিছু টেরাকোটার কাজ যাচ্ছে নদিয়ার কৃষ্ণনগর থেকে।

জানা যায় নদীয়ার কৃষ্ণনগরে বাগদী পাড়ার বাসিন্দা বিশ্বজিৎ মজুমদার পেশায় টেরাকোটা শিল্পী। তিনি তিনবার পেয়েছেন রাজ্য সরকার থেকে পুরস্কার। শুধু রাজ্যেই নয় রাজ্যের বাইরেও একাধিক শিল্পকর্মের জন্য পেয়েছেন তিনি বিশেষ সম্মান। হরিয়ানা উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ও তার শিল্প কর্মের জন্য দিয়েছেন তাকে যথাযোগ্য সম্মান। আর তিনি তার কাজের যোগ্যতার বসেই এবার অযোধ্যার রাম মন্দিরের বেশ কিছু টেরাকোটার কাজের বরাত পেলেন।সূত্রের খবর অযোধ্যার মন্দিরে যেই প্রবেশপথ রয়েছে তার নাম দেওয়া হয়েছে ধরমপথ। সেই ধর্ম পথেই থাকবে ১০০ টি স্তম্ভ যার মধ্যে ২০০ টি রামায়ণের মুরাল বসানো হবে। টেরাকোটার দেওয়ালে যেই কাজ করা হয় সেটিকেই সাধারণত মুড়াল বলা হয়। ২০০ টি মুরালের মধ্যে ১০০ টির বরাত পেয়েছেন কৃষ্ণনগরের এই শিল্পী। মূলত অযোধ্যার রাম মন্দিরের কর্মকর্তারা দেশের বিখ্যাত শিল্পীদের খোঁজ নিয়ে তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয় এরপর টেন্ডারের মাধ্যমেই তিনি এই বরাত পান।

তিনি জানান ২০০ খানা মুরাল লাগানো হবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের প্রবেশপথে এক একটি পরিমাপ ২০ ফুট লম্বা এবং চওড়ায় ১০ ফুট। সমগ্র রাজ্যের মধ্যে কৃষ্ণনগরের বিশ্বজিৎ মজুমদারই একমাত্র এই বরাত পান। সেপ্টেম্বর মাসে বরাত পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মূলত কাজ শুরু হয়ে যায় এই মুরাল বানানোর। কৃষ্ণনগরে বেলডাঙ্গা মতি সুন্দরী তে রয়েছে তার ষ্টুডিও। সেখানেই ১৭ জন কর্মচারী এবং অযোধ্যার রাম মন্দিরে ১৪ জন কর্মচারী আপাতত দিনরাত এক করে কাজ করে চলেছেন এই টেরাকোটার মুরালের। কাজ প্রায় শেষের দিকে ইতিমধ্যে দুই চালানে সড়কপথে ট্রাকে করে অযোধ্যার রাম্বুদিরে পাঠানো হয়েছে এই টেরাকোটার কাজ। খুব শীঘ্রই তৃতীয় চালান পাঠানো হবে।

কৃষ্ণনগরের স্বনামধন্য টেরাকোটা শিল্পী বিশ্বজিৎ মজুমদার। মুম্বাই দিল্লি এবং বিভিন্ন রাজ্যে তিনি তার কাজের নিদর্শনের ছাপ ফেলেছেন। গত ২৫ বছর ধরে তিনি এই পেশার সঙ্গে যুক্ত। পড়াশোনা সম্পন্ন করেই মূলত শখের বসেই এই কাজে আসা যেটি এখন তার পেশায় পরিণত হয়েছে। পরিবারে তেমন কেউ এই পেশার সঙ্গে যুক্ত নয় বলেই জানান শিল্পী।

বহু প্রতীক্ষিত এবং চর্চিত অযোধ্যার রাম মন্দিরে যে কৃষ্ণনগরের ছোঁয়া লাগতে চলেছে আপাতত তাতেই গর্বিত সকল নদীয়াবাসী।

১লা জানুয়ারি থেকে চলবে বালুরঘাট-শিয়ালদহ ট্রেন পরিষেবা, জেনে নিন সময়সূচী

আগামী ১ জানুয়ারি উদ্বোধন হতে চলেছে শিয়ালদহ-বালুরঘাট নয়া ট্রেন। উত্তরবঙ্গ সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের ট্রেন যোগাযোগ ব্যাবস্থায় নতুন উদ্যোগ নিয়েছে রেল মন্ত্রক। আগামী সোমবার বেলা ১২ টায় বালুরঘাট স্টেশন থেকে এই ট্রেনটি প্রথম যাত্রা শুরু করবে । সপ্তাহে ৭ দিনই চলবে শিয়ালদহ-বালুরঘাটের নয়া এই ট্রেনটি। জানা গিয়েছে,ট্রেনটি নৈহাটি, ব্যান্ডেল, নবদ্বীপ ধাম, কাটোয়া, আজিমগঞ্জ, জঙ্গিপুর রোড, নিউ ফরাক্কা, মালদহ টাউন, একালাখি, গাজোল, বুনিয়াদপুর, গঙ্গারামপুর এবং রামপুর স্টেশনে থামবে ।

বালুরঘাট-শিয়ালদহ ট্রেন সময়সূচি সম্পর্কে জানা গিয়েছে, শিয়ালদহ থেকে ট্রেনটি ছাড়বে রাত সাড়ে দশটার সময়। মালদহ পৌঁছবে ভোর ৫.৪০ মিনিটে। সাড়ে আটটায় বালুরঘাট। ডাউন ট্রেনটি বালুরঘাট থেকে সন্ধে সাতটায় ছেড়ে রাত ৯.৪০ মিনিটে মালদহ পৌঁছবে। শিয়ালদহ পৌঁছবে ভোর ৪.২০ মিনিটে।

জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই হবে INDIA জোটের পরবর্তী বৈঠক

নজরে লোকসভা নির্বাচন। আর তারআগেই ফের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে বিরোধী ইন্ডিয়া জোটের পরবর্তী বৈঠক হতে চলেছে বলা জানা গিয়েছে কংগ্রেসের তরফে। এই বৈঠকে আসন বণ্টন নিয়ে হবে আলোচনা। তবে কবে হবে সেই বৈঠক সেই তারিখ এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি।সম্প্রতি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়ে দিয়েছিলেন আগামী ৩১ জানুয়ারির মধ্যে আসন বণ্টনের কাজ শেষ হবে বিরোধী শিবিরের। এরপরেই বৈঠকে বসে কংগ্রেস।

 সম্প্রতি তিন রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের হারের পর লোকস্পভা নির্বাচনে আসন বণ্টন নিয়ে তড়িঘড়ি বৈঠক ডাকলো বিরোধী জোট ইন্ডিয়া। ইন্ডিয়া জোটের প্রধান নেতারা এবারের বৈঠকে থাকবেন বলেই জানা গিয়েছে।  ৫ রাজ্যের ফল ঘোষণার পরই আসন বণ্টন নিয়ে জোর দেওয়া শুরু করেছে কংগ্রেস।

এবার নতুন বছরে ৮-১৭ জানুয়ারি সাগরদ্বীপে গঙ্গাসাগর মেলা অনুষ্ঠিত হবে

অমিত দাস: ২০২৪ এর ৮ জানুয়ারি থেকে ১৭ জানুয়ারি সাগরদ্বীপে অনুষ্ঠিত হবে গঙ্গাসাগর মেলা। লাখ লাখ মানুষ পুণ্যস্নান করতে আসবেন। আর তাই সেখানে যাতে কোন নিরাপত্তার খামতি না থাকে তাঁর জন্য রাজ্য সরকার সবরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।আজ আলিপুরে দক্ষিণ ২৪ পরগনার প্রশাসনিক সদর দপ্তরে আসন্ন গঙ্গাসাগর মেলা কে কেন্দ্র করে একটি সাংবাদিক সম্মেলনের আহ্বান করা হয়েছিল। দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলাপরিষদের সভাধিপতি নীলিমা বিশ্বাস মিস্ত্রীর সভাধিপতিত্বে ও জেলা শাসক সুমিত গুপ্তা সহ উপস্থিত ছিলেন প্রশাসনিক আধিকারিকরা।

প্রসাশনের পক্ষে জানানো হয়,পূণ্যার্থীদের জন্য এবার ২৫০০ টি সরকারি বাস,২৫০টি বেসরকারি বাস, ৬টি বার্জ, ৩২টি ভেসেল,১০০ টি লঞ্চ ও ২১টি জেটি ব্যবহার করা হবে।লট ৮ ও নামখানা দিয়ে পূণ্যার্থীদের পারাপার করা হবে এছাড়াও গঙ্গাসাগরে আগত পুন্যার্থীদের জন্য থাকছে জলের ৬০ লাখ পাউচ। ৩০০ বেডের হসপিটাল থাকছে। ১০০এর বেশি অ্যাম্বুলেন্স রাখা হচ্ছে।রাখা হচ্ছে এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স। শোলার ঘরগুলোতে অনেক সময় আগুন লেগে যায় বলে এবার গঙ্গাসাগরে রান্নার অনুমতি নেই।

অতিরিক্ত কুয়াশার জন্য এবারের ভেসেলের সারেঙ্গের সুবিধার্থে বিদেশ থেকে বিশেষ ধরনের আলোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। সুরক্ষা জন্য ইসরোর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।৭ টি স্যাটেলাইট ও মেলা প্রাঙ্গণে ১১৫০ টি সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে।২৪০০ সিভিক ভলেন্টিয়ার সহ ১৪২ টি এনজিও মেলায় মোতায়েন থাকবে।এছাড়া অতিরিক্ত যানবাহনের ব্যবস্থা থাকছে এবার।রেলকে অনুরোধ করা হয়েছে মেলার আগে ও পরে বেশি ট্রেন চালাতে। ১৩ থেকে ১৭ জানুয়ারি বেশি ট্রেন চালাতে হবে।

পাশাপাশি ,মেলার দিনগুলিতে বেশি করে ট্রেন চালানোর জন্য রেলকেও অনুরোধ করেন মুখ্যমন্ত্রীও। এই প্রসঙ্গে রেলের তরফে এক আধিকারিক জানান, ১২ থেকে ১৭ তারিখ পর্যন্ত নির্ধারিত ট্রেন ছাড়া আরও ৬৬টি ট্রেন চালানো হবে। তারমধ্যে ১৪, ১৫ ও ১৬ তারিখ ওই রুটে অতিরিক্ত ১৫টি স্পেশাল ট্রেন চালানো হবে।

ছবি: সঞ্জয় হাজরা (খবর কলকাতা)।