বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রে ভোট চলাকালীন হঠাৎ ঝড়ে লণ্ডভণ্ড একটি ভোটগ্রহণ কেন্দ্র খবর
কলকাতা: বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রে ভোট চলাকালীন হঠাৎ ঝড়ে লণ্ডভণ্ড একটি ভোটগ্রহণ কেন্দ্র। আতঙ্কে বুথ ছাড়লেন ভোটাররা। পঞ্চম দফায় সকাল থেকেই নির্বিঘ্নে ভোট হচ্ছিল বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রে। হঠাৎই প্রবল জোরে হাওয়া বইতে শুরু করে।শুরু হয় বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টি। মুহূর্তের মধ্যে ভেঙে পড়ে বাগদার মশ্যমপুর ভোট কেন্দ্রের আশেপাশের অস্থায়ী ছাউনি ও রাজনৈতিক দলের অস্থায়ী ক্যাম্প গুলি। স্থানীয়রা জানিয়েছেন প্রবল বেগে হাওয়া বইতে থাকে। ঝড়ের দাপটে ভোট কেন্দ্র ছেড়ে যে যার মত  দৌড়ে পালান। কিছু ভোটাররা ভোট কেন্দ্রের মধ্যে আশ্রয় নেন। পাশাপাশি, গাইঘাটার ঝাউডাঙ্গা পঞ্চায়েতের আংরায়েলের ২১৭ নম্বর বুথে প্রবল ঝড় বৃষ্টির কারণে ভোট গ্রহণ বন্ধ। *ছবি: উৎপল রায়।*
সারা দেশের সঙ্গে এরাজ্যেও চলছে আজ পঞ্চম দফার ভোট গ্রহণ, আপাতত ভোট শান্তিপূর্ণ ভাবেই চলছে
*খবর কলকাতা:* সারা দেশের সঙ্গে এ রাজ্যেও চলছে আজ পঞ্চম দফার ভোট গ্রহণ। কয়েকটি বিক্ষিপ্ত ঘটনা ছাড়া আপাতত ভোট শান্তিপূর্ণ ভাবেই চলছে। এরাজ্যে ভোট গ্রহণ চলছে উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ,ব্যারাকপুর লোকসভা সভা কেন্দ্রের ভোট। এছাড়াও হাওড়া, উলুবেড়িয়া, হুগলি, আরামবাগ, শ্রীরামপুর কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ। সকাল থেকেই ভোটাররা ভোট দিতে বুথে লাইন দেন। উৎসবের মেজাজে ভোট চলছে সব কেন্দ্রেই। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে সকাল ৯ টা পর্যন্ত উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ কেন্দ্রে ভোট পড়েছে ১৫.২১% ও ব্যারাকপুর কেন্দ্রে ভোট পড়েছে ১৪.৭৪%।ভোট দানের গড় ১৪%।
এদিন সকাল সকাল নিজের কেন্দ্রে ভোট দেন ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং। ভাটপাড়া পৌরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত ১৪৪ নম্বর বুথে সরস্বতী বালিকা বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ভোট দিলেন বিজেপি প্রার্থী। অন্যদিকে, ব্যারাকপুরে তৃণমূল প্রার্থী বড়মার মন্দিরে পুজো দিয়ে ভোট দেন পার্থ ভৌমিক। তিনি নৈহাটির বড়মার মন্দিরে পুজো দিয়ে নৈহাটির প্রফুল্ল চন্দ্র গার্লস হাই স্কুলের বুথে ভোট দেন।
পরিবারের সকল সদস্যদের নিয়ে বনগাঁ লোকসভার ঠাকুরনগর আর পি স্কুলের ৪৩ নম্বর বুথে ভোট দেন  বনগাঁ লোকসভার বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর। এছাড়াও বনগাঁর তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাস। *ছবি প্রবীর রায় ও উৎপল রায়।*
ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের টিটাগড়ে ভোট কেন্দ্রে বিক্ষিপ্ত ঘটনা
এসবি নিউজ ব্যুরো: ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের ব্যারাকপুর বিধানসভার টিটাগড় ২১৫ নম্বর বুথে সাময়িক উত্তেজনা তৈরী হয়েছিল। তবে ভোট কেন্দ্রের ভেতর থেকে ভুয়ো বিজেপির এজেন্টকে বের করে দিল কেন্দ্রীয় বাহিনী। নিজেকে এজেন্ট পরিচয় দিয়ে ভোটকেন্দ্রের ভেতরে ঢুকে ছিল ওই ব্যক্তি। কিন্তু ওই ব্যক্তি ওই বুথের কোন ভোটার নয়। কেন্দ্রীয় বাহিনী সন্দেহ হওয়ায় তাকে সেই বুথ কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়। ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর সাথে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়ে বিজেপি কর্মীরা। এরপরেই ভোটে অশান্তি এড়াতে  ডিসি সেন্ট্রাল এর নেতৃত্বে বিভিন্ন স্পর্শকাতর এলাকা ঘুরে ঘুরে চলছে নজরদারি সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীর রূপবান
এছাড়াও,জোর করে বুথে ঢোকার চেষ্টা নির্দল এজেন্টদের। বিশৃঙ্খলা হয় টিটাগড়ে।ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের নির্বাচন শুরুর সময় থেকেই লাগাতার ভাবে অশান্তির চিত্র উঠে এসেছে ছে টিটাগড় থেকে। টিটাগড় পৌরসভার অন্তর্গত ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ২১১ নম্বর বুথে নিয়ম ভেঙ্গে প্রবেশের চেষ্টা করে নির্দল এজেন্ট। আর এমনই অভিযোগকে ঘিরে অশান্ত হয়ে ওঠে টিটাগড়ের এই ভোট কেন্দ্র। রীতিমতো প্রিসাইডিং অফিসারের সঙ্গে বচসায় জড়ান নির্দল এজেন্ট। প্রিসাইডিং অফিসারের দাবি ২১১ নম্বর বুথ অথবা ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা হতে হবে বুথ এজেন্টকে। আর প্রিসাইডিং অফিসার নির্দল এজেন্টকে বুথে ঢুকতে বাধা দেওয়ার রীতিমতো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয় টিটাগরের ২১১ নম্বর বুথে। নির্দল এজেন্ট এর অভিযোগ , পৌরসভার অন্য নম্বর ওয়ার্ড থেকে তিনি এসে পৌরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ২১১ নম্বর বুথে বসার চেষ্টা করলে কেন বাঁধা দেওয়া হল তাকে। নিয়ম বহির্ভূত ভাবে বসতে দেওয়া হয়নি বলে ওই নির্দল এজেন্ট এর অভিযোগ প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে।
পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে বিজেপি কর্মীদের ধমকানো হচ্ছে অভিযোগ বিজেপি প্রার্থী অর্জুনের

প্রবীর রায়: ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে রাতে বিজেপি কর্মীদের বাড়িতে গিয়ে ধমকানো হচ্ছে। ভোটের আগের দিন এমনই অভিযোগ করলেন ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং। তাঁর অভিযোগ, বীজপুর থানার আইসি গতকাল রাতে কাঁচড়াপাড়ার পুরপ্রধান কমল অধিকারীর সঙ্গে মিটিং করেছেন। প্রসঙ্গত, গতকাল রাতে আমডাঙ্গায় বিজেপি নেতা আবু হেনার বাড়িতে বোমাবাজি করার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। বোমাবাজির জেরে বিজেপি নেতার বাড়ির জানলার কাঁচ ভেঙে গেছে। এই ঘটনা নিয়ে বিজেপি প্রার্থীর প্রতিক্রিয়া, হেরে যাবার ভয়ে তৃণমূল এসব করছে।

*সব সাধু সমান নয় মুখ্যমন্ত্রীর নিশানার পরেই, ' পাল্টা কটাক্ষ দুর্গাপুরের ভারত সেবাশ্রমের সম্পাদকের*
এসবি নিউজ ব্যুরো: শনিবার হুগলির গোঘাটের জনসভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভারত সেবাশ্রমকে আক্রমণ করে বলেন," 'সব সাধু তো সমান নয়, আমরাও সবাই সমান নই। বহরমপুরে একজন কার্তিক মহারাজ আছেন। ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘকে আমি খুব শ্রদ্ধা করতাম। কিন্তু যিনি তৃণমূলের এজেন্টকে বসতে দেবেন না বলেন, তাঁকে সাধু বলে মনে করি না, এর অর্থ উনি সরাসরি পলিটিক্স করে দেশটার সর্বনাশ করছেন। আমি চিহ্নিত করেছি কে কে করেছেন।"'

তারপর থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের ভারত সেবাশ্রমের সন্ন্যাসীরা অভিযোগ তুলছেন সাধু-সন্তদেরও অপমান করা হয়েছে। দুর্গাপুরের ভারত সেবাশ্রমের সম্পাদক স্বামী আত্মন্তানন্দ মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করে বলেন," তার কথার কোন ঠিক নেই। প্রধানমন্ত্রীকে উল্টোপাল্টা কথা বলেন,মুখ্যমন্ত্রীর যেটা বলা উচিত সেটা বলেন না।"
রবিবাসরীয় দিনে ক্রিকেট খেলে প্রচার শুরু করেন সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্যের

এসবি নিউজ ব্যুরো:;দক্ষিণ ২৪ পরগনার লোকসভা নির্বাচনের বাকি আর কয়েক দিনের। প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা জোরদার  প্রচার চালাচ্ছেন। এদিন রবিবাসরীয় সকালে যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য ক্রিকেটের ব্যাট হাতে নেমে পরেন মল্লিকপুর এলাকায়। তিনি বারুইপুর পশ্চিম বিধানসভার বারইপুর সিপিআইএম জেলা পার্টি অফিস থেকে টোটো ও বাইক করে র‍্যালী করে ভোট প্রচার শুরু করেন। সেখান থেকে তিনি  হরিহরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে ও মল্লিকপুর গ্রাম পঞ্চায়েত বিভিন্ন এলাকায় তার প্রচার পর্ব শেষ করেন ।

এছাড়াও প্রার্থী কে দেখা গেল  দক্ষিণ ২৪ পরগনা সিপিআইএমের জেলা কার্যালয়ে বারুইপুর থেকে ভোট প্রচার শুরু করে হরিহর গ্রাম পঞ্চায়েতে বিভিন্ন এলাকা ঘুরতে। মল্লিকপুর স্টেশন দিয়ে মল্লিকপুর গ্রাম পঞ্চায়েত গনিমা এলাকা থেকে সুভাষগ্রাম পাঁচপোতা পর্যন্ত এই প্রচার করেন। মল্লিকপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে গণিমা এলাকায় একটি মাঠে ছেলেরা ক্রিকেট খেলছিল। সেখানে গিয়ে সৃজন হাতে ব্যাট নিয়ে বল মারে। সৃজন ভট্টাচার্যের এই বাইক ও টোটো র‍্যালিতে ছিলেন বেশ কিছু বাইক ও বেশ কিছু টোটো এবং সিপিআইএমের কর্মীরা।

তিনি যেটা জানান মল্লিকপুর যাদবপুর বিধানসভা সব মানুষ সিপিআইএম কে ভোট দেবে কিন্তু কংগ্রেস নেতা বা কর্মী সৃজনের সঙ্গে দেখা যাচ্ছেনা এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি কিছুটা বিরক্ত হয়ে  বলেন কংগ্রেসের পতাকা আছে নেতা আছে সব আছে সময় পেলে আপনারা সব দেখতে পাবেন। জেতার ব্যাপারে তিনি কিন্তু একদম হান্ড্রেড পার্সেন্ট নিশ্চিত। বলেন ,যেভাবে মানুষের সাড়া পাচ্ছেন প্রথম দিন থেকে আজও পর্যন্ত তাতে আমার জয় নিশ্চিত।
বাঁকুড়ায় তৃণমূল ও সিপিএম ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান ৩০ টি পরিবারের
এসবি নিউজ ব্যুরো: ভোটের মুখে নিজেদের হাত শক্ত করল বিজেপি। গতকাল বাঁকুড়ার বড়জোড়ার ব্লকের খারারি গ্রাম পঞ্চায়েতের লালবাজার গ্রামে বিষ্ণুপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁ এর সমর্থনে একটি সভার আয়োজন করা হয়। সেখানেই প্রায় ৩০ টি পরিবার তৃণমূল এবং সিপিএম ছেড়ে যোগদান করে বিজেপিতে এমনটাই দাবি বিজেপি নেতৃত্বের।

এদিন যোগদানকারীদের হাতে বিজেপির দলীয় পতাকা তুলে দেন বিজেপি জেলা কমিটির সদস্য ও বড়জোড়া বিজেপি মন্ডল ৩ এর সভাপতি ধনঞ্জয় গরাই সহ অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্ব। বড়জোড়া বিজেপি মণ্ডল ৩ সভাপতি বলেন," আমরা ভালো ভোট পাব, এখানে তৃণমূল কোন জায়গা পাবে না"।নাটক করে বিজেপির দলীয় কর্মীদের বিজেপি দলীয় পতাকা ধরিয়ে সাংবাদ মাধ্যমে আসতে চাইছে বলেই কটাক্ষ বড়জোড়া ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি কালিদাস মুখার্জির।
Campaigned For Barrackpore AITC Lok Sabha Candidate

SB News Bureau: Bhojpuri Singer And Actor Khesari Lal Yadav Campaigned for Barrackpore AITC Lok Sabha Candidate Partha Bhowmick. During A Roadshow In Naihati's Gouripur on Saturday.

ভাঙ্গা হাত নিয়ে সৌন্দর্যের নিরিখে কান চলচ্চিত্র উৎসবের রেড কার্পেটে বাজিমাত ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের
এসবি নিউজ ব্যুরো: ঐশ্বর্য রাই বচ্চন সৌন্দর্যের নিরিখে সবসময়ই সবাইকে টেক্কা দিয়েছেন। এবারের কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল,2024-এ   চলচ্চিত্র উৎসবে ফের বাজিমাত। তার ড্রেস ও সৌন্দর্যকে সবাইকে মুগ্ধ করল। ঐশ্বরিয়া রাইয়ের এ বছরের ড্রেস ডিজাইনার করেছেন ফাল্গুনী ও শেন। কালো-সোনালি গাউনে তার স্টাইল চোখ ধাঁধানো। অভিনেত্রীর সেই লুক এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় দ্রুত ভাইরাল হচ্ছে। ঐশ্বরিয়া সর্বত্র প্রশংসিত হচ্ছেন এবং নিশ্চিতভাবেই অভিনেত্রী শুধু লাল গালিচায়েই নয়, সোশ্যাল মিডিয়াকেও তার স্টাইল দিয়ে জায়গা দখল করে নিয়েছেন। কান 2024-এ একটি ভাঙা হাত এবং একটি প্লাস্টার কাস্ট থাকা সত্ত্বেও, ভারতীয় সুন্দরীর গ্ল্যামার গেমটিতে কোনও ছাড় দেওয়া হয়নি। বৃহস্পতিবার তিনি কানের রেড কার্পেটে শোভা পান।কিন্তু তিনি একটি কালো এবং সাদা গাউনে তার স্টাইল ফ্লান্ট করেছিলেন, যার ছবি এখন ইন্টারনেটে ভাইরাল হচ্ছে। ইন্টারনেটে পাপারাজ্জিদের শেয়ার করা ছবিতে ঐশ্বরিয়াকে খুব সুন্দর দেখাচ্ছে। উল্লেখযোগ্য যে, ঐশ্বরিয়ার প্রথম কান 2024 পোশাকটি ফ্যাশন ডিজাইনার ফাল্গুনী শেন ময়ূর ইন্ডিয়া ডিজাইন করেছেন। ছবিতে, ঐশ্বরিয়া রাইয়ের ডান হাতে প্লাস্টার দেখা যায়, যখন তিনি কালো-সাদা রঙের পোশাক পরেছিলেন।গাউন পরে আছে। এর ট্রেইলে সোনালি রঙের প্রজাপতিও দেখা যায়। এছাড়াও  বড় সোনার কানের দুল দিয়ে তার লুক সম্পূর্ণ করেছেন। অভিনেত্রীর লাইট মেকআপ করে ছিলেন। এবং হালকা রঙের ঠোঁটের ছায়া দিয়ে এটি সম্পূর্ণ করেছিলেন। ঐশ্বরিয়া তার চুল মাঝখানে ভাগ করে অর্ধেক করে বেঁধেছিলেন। ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন বরাবরই কানে সবার মন জয় করেন।
উল্লেখ্য,ঐশ্বরিয়া ২০০২ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে তার দেবদাস চলচ্চিত্রের প্রিমিয়ারের জন্য আত্মপ্রকাশ করেন। এই সময়ে, তিনি তার ভারতীয় চেহারা দিয়ে সবাইকে চমকে দিয়েছেন। ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন দীর্ঘদিন ধরে কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ল'রিয়েলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে রয়েছেন। যারা জানেন না তাদের জন্য, ব্র্যান্ডটি কান চলচ্চিত্র উৎসবের অন্যতম প্রধান স্পনসর। এই ব্র্যান্ডের সঙ্গে দীপিকা পাড়ুকোন, অদিতি রাওহায়দারি, ক্যাটরিনা কাইফ এবং সোনম কাপুরের মতো অনেক ভারতীয় অভিনেতা কানের রেড কার্পেটে এসেছিলেন।

ছবি সৌজন্যে: ANI.
বনগাঁয় তৃণমূল কংগ্রেসের পোস্টার ছেঁড়া ও ভোটারদের ভয় দেখানোর অভিযোগ
এসবি নিউজ ব্যুরো: ভোটের দুই দিন আগে, বিজেপি তাদের পরাজয়ের ভয়ে বনগাঁয় সন্ত্রাস ও হিংসাত্মক কার্যকলাপ বৃদ্ধি করছে বলে অভিযোগ। শনিবার ভোটারদের হুমকির পাশাপাশি তৃণমূল কংগ্রেসের লোকসভা প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাসের পোস্টার ছিঁড়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।গত রাতে গয়েশপুর পৌরসভা সহ বিভিন্ন এলাকায় এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে।

গয়েশপুর পৌরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর লক্ষ্মী বারুই বলেন, “বিজেপি কর্মীরাই যে এটা করেছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আমরা যখন এখানে চাটাই সভা করি, তখন বিজেপি কর্মীরা আমাদের স্থানীয় নেতাকে জিজ্ঞাসা করছিল যে আমরা কেন এখানে সভা পরিচালনা করেছি, এমনকী আমাদের হুমকিও দেয়। এরপর তারা আমাদের ব্যানার ও পতাকা ছিঁড়ে ফেলে।”

তৃণমূল প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাস বলেন,"বিজেপি ভয় পাচ্ছে যে তারা এবার হারবেই। শান্তনু ঠাকুর আমাদের সাম্প্রতিক জনসভায় ব্যাপক জনসমাগম দেখেছেন, তিনি জানেন যে, ৪ জুন ফলাফল প্রকাশের পরে তিনি হেরে যাবেন। তাই, তার দলের কর্মীরা গতকাল রাতে পোস্টার ছিঁড়েছে এবং আমাদের নেতা ও ভোটারদের ভয় দেখাচ্ছে"।

তবে এবিষয়ে বিজেপির পক্ষ থেকে কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় নি।