AITC Barasat Lok Sabha Candidate Kakoli Ghosh Dastidar Campaigns in Madhyamgram on Friday.
AITC Barasat Lok Sabha Candidate Kakoli Ghosh Dastidar Campaigns in Madhyamgram on Friday.
Khela Hobe! Bongaon AITC Candidate Biswajit Das Hits Sixers On Campaign Trail While Playing Cricket With Locals
SB News Bureau:While campaigning in the Ranghat area of Bagda on Friday, AITC Bongaon Lok Sabha candidate Biswajit Das was approached by locals, who urged him to join for a friendly match. Seizing the opportunity, Das hit a magnificent boundary in the first delivery that was bowled to him. The youth and locals gathered there predicted this was just a trailer of what is going to transpire on Monday when Das will be hitting boundaries from every booth.
আগামী ২৫ মে বাঁকুড়ার দুই কেন্দ্রে ভোট, তার আগে বাঁকুড়া চলল প্রবীণদের ভোটদান
এসবি নিউজ ব্যুরো: আগামী ২৫ মে বাঁকুড়ার দুই কেন্দ্রে ভোট। তার আগে এবার ৮৫ বছরের উর্দ্ধে প্রবীণ নাগরিক ও বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের বাড়িতে বসেই ভোটদানের ব্যবস্থা করেছে নির্বাচন কমিশন। শুক্রবার থেকেই কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। চলবে আগামী ২০ মে, সোমবার পর্যন্ত। বাড়িতে বসেই ভোটদানের ব্যবস্থা করেছে নির্বাচন কমিশন।এদিন সকালে বিষ্ণুপুর লোকসভা এলাকার বাঁকুড়া-২ ব্লকের বিকনা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার আগে থেকে ১২-ডি ফর্ম পূরণ করে জমা দেওয়া ৮৫ বছরের উর্দ্ধে প্রবীণ নাগরীক ও বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের বাড়িতে বাড়িতে বাড়িতে পৌঁছে যাচ্ছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত ভোট কর্মীরা। সেখানেই কড়া নিরাপত্তার মধ্যে পোষ্টাল ব্যালটে ভোট দিচ্ছেন সংশ্লিষ্ট ভোটাররা।নির্বাচন কমিশনের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ভোটার থেকে তাঁদের পরিবারের লোকজনেরা। সুষ্ঠ ও শান্তি শৃঙ্খলার মধ্যে ভোট দান চলছে বলেই জানিয়েছেন তাঁরা।
ব্যাক্তিগত বন্ডে সন্দেশখালির বিজেপি নেত্রী পিয়ালি দাস ওরফে মাম্ফি দাস জামিন পেলেন হাইকোর্টে
এসবি নিউজ ব্যুরো: উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালির বিজেপি নেত্রী পিয়ালি দাস ওরফে মাম্ফি দাস কে অবিলম্বে জেল থেকে মুক্ত করার নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। তাঁকে ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন দিলেন বিচারপতি। পিয়ালির বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া এফআইআর এর একমাত্র জামিন অযোগ্য ধারার প্রয়োগের ওপরেও অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছে আদালত। তবে বাকি ধারার ক্ষেত্রে পুলিশ সুপারের নজরদারিতে তদন্ত চলবে।আদালতের অনুমতি ছাড়া চূড়ান্ত রিপোর্ট পেশ করবে না পুলিশ বলে জানিয়ে দিয়েছে আদালত। আদালতের প্রশ্ন, লঘু ধারায় মামলার নোটিশ দিয়ে ডেকে পাঠিয়ে কী ভাবে গ্রেফতার হতে পারে। গত ৭ মে পুলিশ অভিযোগ দায়ের হয়। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে এফআইআর রুজু হয় বলে সওয়াল করেন পিয়ালি দাসের আইনজীবী। এর ভিত্তিতে ৯ ই মে পিয়ালি দাসের বাড়ির বাইরে ৪১এ নোটিশ সেঁটে দিয়ে আসে পুলিশ। সেখানে কোন জামিন অযোগ্য ধারা ছিল না বলে জানান পিয়ালি দাসের আইনজীবীর। অথচ সেদিনই তদন্তকারী আধিকারিক ১৯৫এ ধারা যুক্ত করার আবেদন জানান। এবং সেদিনই এই ধারা যুক্ত করার অনুমতি দেয় নিম্ন আদালত। এই ধারা জামিন অযোগ্য। ১৪ মে যখন আত্মসমর্পণ করে জামিন নিতে যান পিয়ালি দাস সেই সময় তাকে এই জামিন অযোগ্য ধারার কথা জানিয়ে গ্রেফতার করা হয়। আদালতে পর্যবেক্ষণ ,নিম্ন আদালতে কেস ডায়রি পেশ করেনি পুলিশ। ১৪ মে তাকে জেলে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য অনুমতি চায় পুলিশ। ১৫ মে পিয়ালিকে ১২ দিনের পুলিশি হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানানো হয় বলে সওয়াল করেন পিয়ালি দাসের আইনজীবী। রাজ্যের উদ্দেশ্যে বিচারপতি বলেন, এর পিছনে কার মাথা কাজ করেছে, পরিকল্পনা কার। নিম্ন আদালতের বিচারক, পুলিশ কেউ কি সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ জানেন না বলে প্রশ্ন করেন বিচারপতি।
হাড়হিম হত্যাকাণ্ড দক্ষিণ ২৪ পরগনার পাথরপ্রতিমায়,বাড়ির বারান্দায় দুই বোনকে কুপিয়ে খুন
এসবি নিউজ: সাতসকালে হাড়হিম হত্যাকাণ্ড ঘটল দক্ষিণ ২৪ পরগনার পাথরপ্রতিমায়। বাড়িতেই ২ বোনকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন।খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। ইতিমধ্যেই দেহ উদ্ধার করে পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য। কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড? নেপথ্যে পুরনো শত্রুতা নাকি অন্য কিছু? তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।বাড়িতেই পুরুষ কেউ না থাকার সুযোগের দুই বোনকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায় গুরুদাসপুর এলাকায়,বাসন্তী প্রামানিক(৪৫) ও বিশা প্রামানিক (৫৫)দুই বোন একটি বাড়িতে থাকতেন।হঠাৎ করে আজ সকালে এক যুবক দেখতে পায় বাড়ির বারান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। কুপিয়ে খন্ড বিখন্ড করা হয়েছে দুটি দেহকে। তবে এদের কোন পুরুষ বন্ধু ছিল না। তবে কারো সাথে শত্রুতা বা অন্যকোন কিছু ছিল কিনা এখনও কিছু জানা যায়নি। পুলিশ দেহ উদ্ধার করে তদন্ত শুরু করেছে।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের উদাসীনতায় মধ্যমিকে সপ্তম স্থান থেকে বঞ্চিত, সঠিক মূল্যায়ন করার নির্দেশ হাইকোর্টের
এসবি নিউজ ব্যুরো: পূর্ব মেদিনীপুরের বেলদা থানার অন্তর্গত জ্ঞানদ্বীপ বিদ্যাপীঠের ছাত্র সৌম্য সুন্দর রায়। ২০২৩ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় তাঁর প্রাপ্য নম্বর ৭০০র মধ্যে সে ৬৮২পেয়েছিল। তার বাবা দেবাশীষ রায়ের অভিযোগ তাকে কম নম্বর দেওয়া হয়েছে জীবন বিজ্ঞানে।
পরবর্তী সময়ে সৌম্য জীবনবিজ্ঞান খাতার পুনর্মূল্যায়নের জন্য মধ্য শিক্ষা পর্ষদের কাছে আবেদন জানায়। কিন্তু মধ্য শিক্ষা পর্ষদের পক্ষ থেকে জানানো হয় নম্বর পরিবর্তন করা যাবে না। এরপর সে উত্তর পত্রের প্রতিলিপি চেয়ে আবেদন জানায়। সেই উত্তর পত্র হাতে পাওয়ার পর দেখা যায় তার ৪টি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়া সত্বেও ১নম্বর করে কম দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ।
যে কারণে জীবন বিজ্ঞানে ১০০র মধ্যে সে ৯৬পেয়েছে। কিন্তু সঠিক মূল্যায়ন হলে তার প্রাপ্ত নম্বর হতো ১০০। তার আর অভিযোগ যে ছাত্রটি মাধ্যমিকে দশম স্থান পেয়েছে তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৩। সৌম্যর ৪নম্বর যোগ হলে তার প্রাপ্ত নম্বর দাড়াতো ৬৮৬। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের উদাসীনতার কারণে হাইকোর্টের দ্বারস্থ সৌম্য।
বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে মামলার শুনানিতে তার আইনজীবী আশীষ কুমার চৌধুরী জানিয়েছেন, যে ছাত্র ৭০০র মধ্যে ৬৮২পায়, অংক, ভৌত বিজ্ঞানে ১০০য় ১০০পায় তাহলে জীবন বিজ্ঞানে সঠিক মূল্যায়ণ হলে তাতেও সে ১০০ই পেত। হয়তো সে প্রথম থেকে দশম স্থান পেতে পারতো। সঠিক মূল্যায়ন না হওয়ার জন্য ওই মেধাবী ছাত্র মানসিক অবসাদে ভুগতে থাকে। যে কারণে তার পঠনপাঠনে প্রভাব ফেলেছে। মামলাকারির আইনজীবীর আরও দাবি পর্ষদ যদি সঠিক মূল্যায়ন করতো তাহলে সৌম্য সপ্তম স্থান অধিকারি হতে পারতো।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের আইনজীবী কহেলি ভট্টাচার্যের কাছে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু জানতে চান "এত ভালো মেধাবী ছাত্র যে সমস্ত বিষয় ১০০এবং তার কাছাকাছি নম্বর পেয়েছে। সাইন্সের যেখানে সঠিক উত্তরের সঠিক নম্বরই দেওয়া উচিত। যেখানে উত্তর সঠিক হওয়া সত্বেও কেন কম নম্বর দেওয়া হলো?
বিচারপতি নির্দেশ দেন অবিলম্বে মধ্যশিক্ষা সৌম্য সুন্দরের আবেদন খতিয়ে দেখে সহানুভূতির সাথে মূল্যায়ন করে তার প্রাপ্ত নম্বর যাতে সে পায় তা নিশ্চিত করতে হবে ৬ সপ্তাহের মধ্যে।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের উদাসীনতায় মধ্যমিকে সপ্তম স্থান থেকে বঞ্চিত, সঠিক মূল্যায়ন করার নির্দেশ হাইকোর্টের
এসবি নিউজ ব্যুরো: পূর্ব মেদিনীপুরের বেলদা থানার অন্তর্গত জ্ঞানদ্বীপ বিদ্যাপীঠের ছাত্র সৌম্য সুন্দর রায়। ২০২৩ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় তাঁর প্রাপ্য নম্বর ৭০০র মধ্যে সে ৬৮২পেয়েছিল। তার বাবা দেবাশীষ রায়ের অভিযোগ তাকে কম নম্বর দেওয়া হয়েছে জীবন বিজ্ঞানে।
পরবর্তী সময়ে সৌম্য জীবনবিজ্ঞান খাতার পুনর্মূল্যায়নের জন্য মধ্য শিক্ষা পর্ষদের কাছে আবেদন জানায়। কিন্তু মধ্য শিক্ষা পর্ষদের পক্ষ থেকে জানানো হয় নম্বর পরিবর্তন করা যাবে না। এরপর সে উত্তর পত্রের প্রতিলিপি চেয়ে আবেদন জানায়। সেই উত্তর পত্র হাতে পাওয়ার পর দেখা যায় তার ৪টি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়া সত্বেও ১নম্বর করে কম দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ।
যে কারণে জীবন বিজ্ঞানে ১০০র মধ্যে সে ৯৬পেয়েছে। কিন্তু সঠিক মূল্যায়ন হলে তার প্রাপ্ত নম্বর হতো ১০০। তার আর অভিযোগ যে ছাত্রটি মাধ্যমিকে দশম স্থান পেয়েছে তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৩। সৌম্যর ৪নম্বর যোগ হলে তার প্রাপ্ত নম্বর দাড়াতো ৬৮৬। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের উদাসীনতার কারণে হাইকোর্টের দ্বারস্থ সৌম্য।
বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে মামলার শুনানিতে তার আইনজীবী আশীষ কুমার চৌধুরী জানিয়েছেন, যে ছাত্র ৭০০র মধ্যে ৬৮২পায়, অংক, ভৌত বিজ্ঞানে ১০০য় ১০০পায় তাহলে জীবন বিজ্ঞানে সঠিক মূল্যায়ণ হলে তাতেও সে ১০০ই পেত। হয়তো সে প্রথম থেকে দশম স্থান পেতে পারতো। সঠিক মূল্যায়ন না হওয়ার জন্য ওই মেধাবী ছাত্র মানসিক অবসাদে ভুগতে থাকে। যে কারণে তার পঠনপাঠনে প্রভাব ফেলেছে। মামলাকারির আইনজীবীর আরও দাবি পর্ষদ যদি সঠিক মূল্যায়ন করতো তাহলে সৌম্য সপ্তম স্থান অধিকারি হতে পারতো।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের আইনজীবী কহেলি ভট্টাচার্যের কাছে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু জানতে চান "এত ভালো মেধাবী ছাত্র যে সমস্ত বিষয় ১০০এবং তার কাছাকাছি নম্বর পেয়েছে। সাইন্সের যেখানে সঠিক উত্তরের সঠিক নম্বরই দেওয়া উচিত। যেখানে উত্তর সঠিক হওয়া সত্বেও কেন কম নম্বর দেওয়া হলো?
বিচারপতি নির্দেশ দেন অবিলম্বে মধ্যশিক্ষা সৌম্য সুন্দরের আবেদন খতিয়ে দেখে সহানুভূতির সাথে মূল্যায়ন করে তার প্রাপ্ত নম্বর যাতে সে পায় তা নিশ্চিত করতে হবে ৬ সপ্তাহের মধ্যে।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের উদাসীনতায় মধ্যমিকে সপ্তম স্থান থেকে বঞ্চিত, সঠিক মূল্যায়ন করার নির্দেশ হাইকোর্টের
এসবি নিউজ ব্যুরো: পূর্ব মেদিনীপুরের বেলদা থানার অন্তর্গত জ্ঞানদ্বীপ বিদ্যাপীঠের ছাত্র সৌম্য সুন্দর রায়। ২০২৩ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় তাঁর প্রাপ্য নম্বর ৭০০র মধ্যে সে ৬৮২পেয়েছিল। তার বাবা দেবাশীষ রায়ের অভিযোগ তাকে কম নম্বর দেওয়া হয়েছে জীবন বিজ্ঞানে।
পরবর্তী সময়ে সৌম্য জীবনবিজ্ঞান খাতার পুনর্মূল্যায়নের জন্য মধ্য শিক্ষা পর্ষদের কাছে আবেদন জানায়। কিন্তু মধ্য শিক্ষা পর্ষদের পক্ষ থেকে জানানো হয় নম্বর পরিবর্তন করা যাবে না। এরপর সে উত্তর পত্রের প্রতিলিপি চেয়ে আবেদন জানায়। সেই উত্তর পত্র হাতে পাওয়ার পর দেখা যায় তার ৪টি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়া সত্বেও ১নম্বর করে কম দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ।
যে কারণে জীবন বিজ্ঞানে ১০০র মধ্যে সে ৯৬পেয়েছে। কিন্তু সঠিক মূল্যায়ন হলে তার প্রাপ্ত নম্বর হতো ১০০। তার আর অভিযোগ যে ছাত্রটি মাধ্যমিকে দশম স্থান পেয়েছে তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৩। সৌম্যর ৪নম্বর যোগ হলে তার প্রাপ্ত নম্বর দাড়াতো ৬৮৬। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের উদাসীনতার কারণে হাইকোর্টের দ্বারস্থ সৌম্য।
বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে মামলার শুনানিতে তার আইনজীবী আশীষ কুমার চৌধুরী জানিয়েছেন, যে ছাত্র ৭০০র মধ্যে ৬৮২পায়, অংক, ভৌত বিজ্ঞানে ১০০য় ১০০পায় তাহলে জীবন বিজ্ঞানে সঠিক মূল্যায়ণ হলে তাতেও সে ১০০ই পেত। হয়তো সে প্রথম থেকে দশম স্থান পেতে পারতো। সঠিক মূল্যায়ন না হওয়ার জন্য ওই মেধাবী ছাত্র মানসিক অবসাদে ভুগতে থাকে। যে কারণে তার পঠনপাঠনে প্রভাব ফেলেছে। মামলাকারির আইনজীবীর আরও দাবি পর্ষদ যদি সঠিক মূল্যায়ন করতো তাহলে সৌম্য সপ্তম স্থান অধিকারি হতে পারতো।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের আইনজীবী কহেলি ভট্টাচার্যের কাছে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু জানতে চান "এত ভালো মেধাবী ছাত্র যে সমস্ত বিষয় ১০০এবং তার কাছাকাছি নম্বর পেয়েছে। সাইন্সের যেখানে সঠিক উত্তরের সঠিক নম্বরই দেওয়া উচিত। যেখানে উত্তর সঠিক হওয়া সত্বেও কেন কম নম্বর দেওয়া হলো?
বিচারপতি নির্দেশ দেন অবিলম্বে মধ্যশিক্ষা সৌম্য সুন্দরের আবেদন খতিয়ে দেখে সহানুভূতির সাথে মূল্যায়ন করে তার প্রাপ্ত নম্বর যাতে সে পায় তা নিশ্চিত করতে হবে ৬ সপ্তাহের মধ্যে।
পার্থ ভৌমিকের প্রচারে কীর্তি আজাদ
নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজ্যের পঞ্চম দফার লোকসভা নির্বাচনে প্রচার পর্ব আগামীকাল বিকেলে শেষ হবে । তার ঠিক ২৪ ঘন্টা আগে শুক্রবার সকালে নৈহাটির বড়মার মন্দিরে পৌরপ্রধান অশোক চ্যাটার্জী , রাজ্য তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য কে সঙ্গে নিয়ে পুজো দিতে আসেন বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী তথা প্রাক্তন ক্রিকেটার কীর্তি আজাদ ।সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী তথা প্রাক্তন ক্রিকেটার কীর্তি আজাদ জানান," তিনি নিজে কালি ভক্ত। কিন্তু তার বাবা মা দুর্গার ভক্ত। তীব্র ইচ্ছা ছিল যে বড়মার মন্দিরে আসার। পার্থ ভৌমিকের জন্য বড়মার মন্দিরে আসা হলো এবং তার রাজনৈতিক কার্যক্রম বর্তমানে চলছে বলে দাবি করেন। কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদীর গ্যারান্টির বিষয়ে বলতে গেলে কীর্তি আজাদ বলেন," মোদির গ্যারান্টি নারীর অপমানের গ্যারান্টির কথা বলে কটাক্ষ করতে ছাড়লেন না "। ছবি: প্রবীর রায়।
May 17 2024, 18:33