শ্রদ্ধা এবং ভক্তির কাছে হার মানল হাইকোর্টের নির্দেশ, গাছ না কেটেই ফিরতে হল প্রশাসনিক আধিকারিকদের

এসবি নিউজ ব্যুরো: নদীয়ার কৃষ্ণনগর বিখ্যাত জগদ্ধাত্রী পূজার কারণে। আর কৃষ্ণনগর মানেই জাগ্রত দেবী জগদ্ধাত্রী মা বুড়িমা। তবে এই বুড়িমা মন্দিরের সামনে শতাব্দী প্রাচীন গাছ কে কেন্দ্র করেই শুরু হয়েছে আইনি জটিলতা। বুড়িমা মন্দিরের সামনে অবস্থিত গাছ বিশাল আকার এবং অনেক বড় তাই মন্দিরের পার্শ্ববর্তী বাড়িকে স্পর্শ করেছে মাতাবুড়িমার গাছ ।এই গাছেই বহু ভক্ত তাদের মনস্কামনা পূর্ণ করতে বাধেন ঢিল এবং সুতো। এর আগেও এই গাছকে কাটবার জন্য কৃষ্ণনগর পৌরসভা কে আবেদন করেছিল পার্শ্ববর্তী বাড়ির মালিক কানাই মল্লিক।তবে পৌরসভার তরফে গাছ কাটতে এসে গাছ কাটার কর্মীরা মাতা বুড়িমার গাছ দেখে প্রণাম করে চলে যান। তারপর পৌরসভা জানায় বনদপ্তরকে জানাতে হবে কারণ তারা গাছ কাটার লোক পাচ্ছে না। পরবর্তীতে কানাই বাবু কলকাতা হাইকোর্টে এই গাছটিকে কেটে ফেলার জন্য আবেদন করেন। আবেদনের ভিত্তিতে কিছুদিন আগেই কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছে গাছটিকে কেটে ফেলার। সে কারণেই আজ সকালে বনদপ্তর এবং কোতোয়ালি থানার পুলিশ সহ কৃষ্ণনগর পুলিশ জেলার একাধিক উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিকরা গাছ কাটার জন্য কোর্টের অর্ডার নিয়ে মন্দির প্রাঙ্গণে আসেন । তবে কথায় আছে ভক্তিতে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর, এলাকাবাসী এবং আপামর বুড়িমার ভক্তবৃন্দদের কাতর অনুরোধ এবং তাদের সেন্টিমেন্টের কথা মাথায় রেখে কোর্টের অর্ডার থাকা সত্ত্বেও ,গাছ না কেটেই ফিরতে হল প্রশাসনিক আধিকারিকদের। তবে এ ব্যাপারে মন্দির কমিটির সম্পাদক জানাচ্ছেন, তারা ১০ দিন সময় নিয়েছেন এই গাছটিকে না কেটে কিভাবে তার রক্ষণাবেক্ষণ করা যায়। তার কারণ এই গাছকে ঘিরে বহু মানুষের আবেগ ভক্তি জড়িয়ে রয়েছে। এবং কানাই বাবুর যে বিপদজনক বাড়ি মন্দিরের সামনে রয়েছে সেটি থেকে সাধারণ মানুষের যে কোন সময় বড়সড় ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে।তাই হাইকোর্টে আবেদন করা হবে বাড়িটিকে কিভাবে ভেঙে ফেলা যায়। তবে পুলিশ আধিকারিক এবং বনদপ্তর সূত্রে খবর মানুষের সেন্টিমেন্ট যেরকম কাজ করে, সেরকম হাইকোর্টের নির্দেশও চূড়ান্ত। তাই উদ্বর্তন কর্তৃপক্ষ যা সিদ্ধান্ত নেবে সেভাবেই চলতে হবে মন্দির কমিটিকে। যদিও সাত সকালে বুড়িমার গাছ কাটা নিয়ে রীতিমতো সাধারণ ভক্তবৃন্দ এবং এলাকাবাসীর সাথে প্রশাসনিক আধিকারিকদের কথাবার্তায়, আদৌ কি সুফল মিলবে সে দিকেই তাকিয়ে আপামর কৃষ্ণনগরবাসী । তবে এলাকাবাসীর আরো একটি প্রশ্ন যখন আমরা গাছ বাঁচাও প্রাণ বাঁচাও স্লোগান নিয়ে বিভিন্ন কর্মকান্ড করছি সেখানে কিভাবে আদালত গাছ কাটার জন্য পারমিশন দেয়।

*ফুটবলের ডার্বিতে হারের পর, বদলার প্রতিশোধ হকির ডার্বিতে*
*খেলা*

 
*খবর কলকাতা:* ইস্টবেঙ্গল দুদিন আগে কলকাতার বিবেকানন্দ যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে ফুটবলের ডার্বিতে ৩-১ গোলে পরাজয়ের মধুর প্রতিশোধ নিল আজ হকিতে। এদিন কলকাতা হকি লীগের ৬ পয়েন্টের লিগের লড়াইয়ে মহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের মাঠে মুখোমুখি হয়েছিল মোহনবাগান এবং ইস্টবেঙ্গল।

খেলার প্রথম দুই কোয়ার্টার গোলশূন্য থাকলেও তৃতীয় কোয়ার্টারে ইস্টবেঙ্গল দলের অধিনায়ক গুরিন্দার সিংয়ের করা গোলে এগিয়ে যায় ইস্টবেঙ্গল। ম্যাচের সমাপ্তির বাঁশি বাজা পর্যন্ত মোহনবাগান সেই গোল শোধ করতে পারেনি। ফলে ফুটবলের ডার্বিতে দুদিন আগে ইস্টবেঙ্গলকে তারা হারালেও কার্যত হকির ডার্বিতে আজ তারা ইস্টবেঙ্গলের কাছে ১-০ গোলে পরাজয় স্বীকার করে।

দলের অধিনায়ক যুবরাজ বাল্মিকী জানালেন," তারা সব দিক থেকেই চেষ্টা করেছিল এই ম্যাচ জেতার। কিন্তু ইস্টবেঙ্গল লীগের খেলায় মোহনবাগানের চেয়ে বেশি পয়েন্টে এগিয়ে থাকায় কার্যত অনেকটা চাপ শূন্যভাবে খেলতে পেরেছে, যেটা মোহনবাগানের ক্ষেত্রে বাড়তি চাপ নিয়ে মাঠে নামতে হয়েছে তাদের।" *ছবি: সঞ্জয় হাজরা (খবর কলকাতা)।*
নিজের সুবিধার্থে দু'জন বিধায়ককে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছিল, পার্থকে নিশানা অর্জুন সিংয়ের

উত্তর ২৪ পরগনা: ব্রিগেডের সভামঞ্চে বসে বেলা ১১-৪৬ মিনিট নাগাদ জানতে পারেন তিনি টিকিট পাচ্ছেন না। তবুও দলের অনুগত সৈনিকের মতোই মঞ্চে বসেছিলেন তিনি। রবিবার ব্রিগেড ময়দান থেকে ফিরে জগদ্দলের মজদুর ভবনে এসে দফায় দফায় তাঁর অনুগামীদের সঙ্গে বৈঠক করে ব্যারাকপুর কেন্দ্রের সাংসদ অর্জুন সিং।

যদিও তিনি দলবদলের বিষয় জিইয়ে রাখলেন। কিন্তু সূত্র বলছে, ফের গেরুয়া শিবিরে যোগ দিতে চলেছেন ব্যারাকপুরের বাহুবলী নেতা। মঙ্গলবার সকালে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিকের নাম না করেই তাঁকে নিশানা করলেন ব্যারাকপুরের সাংসদ। তাঁর কথায়, নিজের সুবিধার্থে দু'জন বিধায়ককে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। যদিও তিনি সামনা সামনি লড়াই করতে পছন্দ করেন।

ওনার মতো পিছন থেকে কিংবা আড়ালে থেকে লড়াই করা তাঁর অভ্যাস নয়। এখানেই থেমে থাকেন নি ব্যারাকপুরের সাংসদ। এদিন তিনি দাবি করলেন, তৃণমূলের কাছে আন ওয়ান্টেড হলেও, ব্যারাকপুরের মানুষের কাছে তিনি ওয়ান্টেড। সিএএ বিল লাগু নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে সাধুবাদ জানালেন তিনি। সাংসদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মতুয়া ও নমঃশূদ্র ভাইদের সম্মান দিয়েছেন। তৃণমূলে ফিরে আসাটা তার খুব ভূল হয়েছিল। এটাও তিনি স্বীকার করে নিলেন। তবে পুত্র পবন সিং তাঁকে সতর্ক করেছিল, তৃণমূল টিকিট দেবে না। পরিকল্পনা মাফিক তাঁকে ধোঁকা দেবে। অবশেষে সেটাই প্রমানিত হল।

মায়াপুর ইসকন পরিচালিত নবদ্বীপ মণ্ডল পরিক্রমা

এসবি নিউজ ব্যুরো: শুরু হল মায়াপুর ইসকন পরিচালিত নবদ্বীপ মণ্ডল পরিক্রমা। বিশ্বের ১০০ টি দেশ থেকে হাজার হাজার দেশী ও বিদেশী ভক্ত যোগ দিয়েছেন এই পরিক্রমায়। আজ থেকে শুরু হওয়া এই পরিক্রমা চলবে ১৮ই মার্চ পর্যন্ত।

নদিয়ার নবদ্বীপের ৯টি দ্বীপ ঘুরে কীর্তন সহযোগে এই পরিক্রমা ফের মায়াপুর ইসকনে ফিরে যাবে। মহাপ্রভুর ৫৩৮তম আবির্ভাব তিথি উৎসব উপলক্ষ্যে এই পরিক্রমায় অংশ নিয়ে হাজারো হাজারো ভক্ত এখন কৃষ্ণ নামে মাতোয়ারা হয়েছে। কখনো জলপথে, কখনো স্থলপথে নবদ্বীপের ৯টি দ্বীপে এখন পরিভ্রমণে ব্যস্ত হাজারো হাজারো দেশী ও বিদেশী ভক্তরা।

আজ ঠাকুর রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের ১৮৯ তম জন্মতিথি

এসবি নিউজ ব্যুরো: অন্যান্য বছরের মতো এবছরও আজকের দিনটি মহাসমারোহে পালন করা হচ্ছে ঠাকুরের জন্মস্থান কামারপুকুর রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনে।ভোরে ঠাকুরের মঙ্গল আরতির মধ্য দিয়ে শুরু হয় পূজা পাঠ।সকালে হয় প্রভাত ফেরী।বহু মানুষ ও ভক্তরা যোগ দেন এই প্রভাত ফেরীতে। কামারপুকুর শহর পরিক্রমা করে এই প্রভাত ফেরী।এছাড়াও সারাদিন ধরে চলবে ঠাকুরের নানান পূজা পাঠ ও ভক্তিমূলক গান।সাজিয়ে তোলা হয়েছে গোটা মঠ ও মঠ চত্বর। আজকের দিনে ঠাকুরের জন্মভিটায় হাজির হন ভিন জেলার ভক্তরা।

ভক্তদের জন্য খিচুড়ি প্রসাদের আয়োজন করা হয়েছে।প্রায় ১৫-২০ হাজার ভক্তদের প্রসাদ দেওয়া হবে জানানো হয়।এছাড়াও কামারপুকুরের অন্যতম আকর্ষণ ঠাকুরের জন্মতিথি উপলক্ষ্যে কামারপুকুর মেলা।সেই মেলা দেখতেও প্রতিদিন ভীড় জমান সাধারণ মানুষ।

দোলউৎসব উপলক্ষ্যে স্বাস্থ্যসম্মত ভেষজ আবীর তৈরিতে ব্যস্ত মহিলারা

এসবি নিউজ ব্যুরো: সামনেই রঙের উৎসব দোল উৎসব। আর তাই গোটা দেশবাসী মেতে উঠবে আবির খেলায়। তবে বাজারে আর পাঁচটা যা আবির বিক্রি হয় তাতে স্বাস্থ্যের কতটা উন্নতি হয় জানা নেই ,অবনতিই বেশি হয় বলে ধারণা সাধারণ মানুষের । তাই বর্তমানে রং থেকে বিরত থাকেন বেশিরভাগ দেশবাসী। তবে এবার আর বিরত থাকার কারণ নেই। কারণ প্রতিবছরের মতো এবছরও নদীয়ার শান্তিপুরের পরিবেশপ্রেমী শৈলেন চৌধুরী প্রাকৃতিক জিনিস দিয়ে তৈরি করে ফেলেছেন বিপুল পরিমাণ ভেষজ আবীর। আর যার বাজারে চাহিদা প্রচুর ।

তবে দীর্ঘ একমাস কঠোর পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে এই আবির প্রস্তুত করতে হয় বলেই জানান শৈলেন বাবু। এ বছর লাল ,হলুদ ,নীল, সবুজ চারটি রংয়ের ভেষজ আবির তৈরি করেছেন শৈলেন বাবু । তবে একেবারেই বাড়ির মহিলাদের কে কাজে লাগিয়েছেন তিনি।যদি সরকারিভাবে সাহায্য পাওয়া যায় তাহলে কর্মসংস্থানের মাধ্যমে ভেষজ আবিরের প্রোডাকশন ,আরও বাড়াতে পারবে বলেই আশাবাদী শৈলেন বাবু। অপরদিকে গৃহিণীরা জানাচ্ছেন, সারাদিন সংসারের সমস্ত কাজ মিটিয়ে ফাঁকা সময়ে ,এই আবির তৈরিতে তারা কাজ করেন। মেলে কিছু পারিশ্রমিকও। ১০০ গ্রামে ৩ টাকা করে মজুরি পান প্রত্যেক মহিলারা।

.

আর এই আবির পাইকারি এবং খুচরা দুটি ভাবেই বিক্রয় করছেন শৈলেন বাবু ।যদিও পাইকারি দর ২৫ টাকা প্রতি প্যাকেট এবং খুচরা দর ৩০ টাকা প্রতি প্যাকেট বিক্রি করছেন শৈলেন বাবু। ইতিমধ্যে বিভিন্ন বাজার এবং ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অর্ডার চলে এসেছে শৈলেন বাবুর কাছে। এ বছর শৈলেন বাবু দেড় কুইন্টাল ভেষজ আবীর তৈরি করেছেন।আর এ বছরের আবিরে উপকরণ হিসেবে রয়েছে পুঁইমুচুরি, কাঁচা হলুদ ,সিমের পাতা, বিট ভুট্টার গুড়ো এবং অন্যান্য উপকরণ। তবে এই আবির মেখে ত্বকের কোন ক্ষতি হবে না বলে ১০০ শতাংশ আশাবাদী শৈলেন বাবু।

তাপমাত্রা বাড়তেই চাহিদা বাড়ছে তরমুজের

এসবি নিউজ ব্যুরো : ফলের রাজা আম হলেও এখন দামের রাজা তরমুজ। গরমের তাপমাত্রা বাড়তেই চাহিদা থাকে তরমুজে, যদিও পানীয় বিকল্প হিসাবে তরমুজ খান অনেকেই। সেরকমই মুসলিম ধর্ম অবলম্বীরা তাদের রোজায় তরমুজকেই প্রাধান্য দেন বেশি, কারণ নির্জলা উপবাসের পর তেষ্টা নিবারণের জন্য খুব প্রয়োজনীয় এই ফল।

কিন্তু এবছর গ্যাটের করি খরচা করেই কিনতে হবে তরমুজ। বর্তমানে ভিন রাজ্যের তরমুজই এখন একমাত্র ভরসা, তাই অগ্নি মূল্য তরমুজের দাম। ব্যবসায়ীরা জানাচ্ছেন, পশ্চিমবঙ্গের তরমুজ এখনো সেভাবে উৎপাদন শুরু হয়নি। ব্যাঙ্গালোর সহ ভিন রাজ্য থেকে আনা হচ্ছে তরমুজ। একদিকে যেমন বাড়ছে বহন খরচ অন্যদিকে নিজেদের পুঁজি সামলানোর জন্যই পাইকারিতেও বাড়াতে হচ্ছে অনেকটাই দাম।

তবে আগামী দিন ১৫ মধ্যে অনেকটাই আয়ত্বে আসবে তরমুজের দাম। রাজ্যের তরমুজ আমদানি হতে শুরু হলেই বর্তমানের অগ্নিমূল্য বাজারদর অনেকটাই নেমে আসবে। যদিও এক প্রকার বলা যেতেই পারে, এবার গ্যাটের করি খরচা করে বাজার থেকে কিনতে হবে তরমুজ। যা নদীয়ার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে জানাচ্ছেন তরমুজ ব্যবসায়ীরা।

কবিতা

হতাশা

গোপাল মাঝি

যুব সমাজ পিছিয়ে পড়ছে

মনে বেঁধেছে বাঁসা,

স্বাবলম্বী হবে তারা কেমনে

আষ্টে -পৃষ্ঠে হতাশা!

জীবন -যুদ্ধে নামতে হলে

প্রস্তুতি টাই চাই,

পশ্চাতে নয় এগিয়ে চললে

পাবে কেবল ঠাঁই |

জীবনে ঝড় আছড়ে পড়বে

বাধা আসবে কতো,

চলতে পথে হোঁচট খাবে

শীত -গ্রীষ্মের মতো |

সাফল্য আনতে হলে আগেই

দূর কর ভয়,

মনে শক্তি এনেই মানুষ

করে এভারেস্ট জয় |

মহাকাশে পাড়ি দেবে তাই

মনে ছিলনা আড়ি,

বিজ্ঞান সাধনা সাফল্য দিয়েছে

চন্দ্র -গ্রহে পাড়ি |

ঘুরে বসো, দাঁড়াও উঠে

দূর কর হতাশা,

যুদ্ধ জয় হবে শীঘ্র

আনবে মনে প্রত্যাশা |

ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী দীপক(দেব) অধিকারীর নামে দেওয়াল লিখন শুরু

এসবি নিউজ ব্যুরো: তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আসন্ন লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী ঘোষণা করার পরেই পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী দীপক(দেব) অধিকারীর নামে পাঁশকুড়া পশ্চিমে দেওয়াল লিখন শুরু হল। দেওয়াল লিখনের মধ্য দিয়ে পাঁশকুড়ায় ভোট প্রচার শুরু করল তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী সমর্থকেরা। ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্র পড়েছে পাঁশকুড়া বিধানসভা এলাকায়। পশ্চিম পাঁশকুড়া বিধানসভার মুড়াইলে তৃণমূল নেতা মুফলেশুর দত্তের নেতৃত্বে দেওয়াল লিখন করেন কর্মী সমর্থকরা।

সাত সকালেই পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু,অবরুদ্ধ বাঁকুড়া রানীগঞ্জ ৬০ নম্বর জাতীয় সড়ক

এসবি নিউজ ব্যুরো : প্রাতঃভবনে বেরিয়ে সাত সকালেই মৃত্যু হল এক পথচারীর। বাঁকুড়া রানীগঞ্জ ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কের তারাপুর মোড়ের কাছে আজ সকাল ছটা নাগাদ ঘটে এই পথ দুর্ঘটনা হয়। মৃতের নাম বাদল নাথ(৬৫)। প্রতিদিনের মতো আজ সকালেও তিনি বেরিয়েছিলেন প্রাতঃভবনে। সে সময় পিছন দিক থেকে আসা একটি ডাম্পার তাকে ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলে সে গুরুতর ভাবে আহত হন।

স্থানীয়দের প্রচেষ্টায় তাকে মেজিয়া ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে আসা হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। এরপর পরপরই বেলা বাড়ার সাথে সাথে আঁচ উপচে পড়তে থাকে জাতীয় সড়কে। জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন স্থানীয় মানুষজন।

বিক্ষোভ কারীদের দাবি দিনের পর দিন এই অংশে পথ দুর্ঘটনা বাড়লেও পথ দুর্ঘটনায় এড়াতে কোন ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন। এর উপর দুর্লভপুর ট্রাক অনার্স এসোসিয়েশনের বেপরোয়া ডাম্পার ও লরি চলাচল ঘুম কেড়েছে এলাকার মানুষের। লরি সংগঠনের বিরুদ্ধেই ক্ষোভে ফুঁসছে এলাকার মানুষ।