চা বাগান এলাকায় ক্রেশ ও হেল্থ সেন্টার তৈরি করা নিয়ে শিলিগুড়ির স্টেট গেস্ট হাউজে প্রসাশনিক বৈঠক করলেন রাজ্য দুই মন্ত্রী

এসবি নিউজ ব্যুরো: চা বাগান এলাকায় ক্রেশ ও হেল্থ সেন্টার তৈরি করা নিয়ে শিলিগুড়ির স্টেট গেস্ট হাউজে প্রসাশনিক বৈঠক করলেন রাজ্য দুই মন্ত্রী মলয় ঘটক ও চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। এছাড়াও এদিন উপস্থিত ছিলেন প্রশাসনিক আধিকারিকরা। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রাজ্যের মন্ত্রী মলয় ঘটক বলেন," চা বাগান এলাকায় ক্রেশ ও হেল্থসেন্টার তৈরি করছে রাজ্য সরকার। ৭১টি ক্রেশ ও ৫২টি হেল্থ সেন্টার তার মধ্যে কোনটির কাজ শেষ হয়েছে এবং কোটনার কাজ চলছে।

এইগুলোর আমরা রেগুলার মনিটরিং করে মিটিং করলাম।" এর পাশাপাশি আরও বলেন, আগামী ৮ মার্চ ২৩টি ক্রেশ চালু হয়ে যাবে। অপরদিকে মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য শেখ শাজাহান প্রসঙ্গে বলেন, পদক্ষেপ নিয়েছে সরকারের পুলিশ প্রশাসন। এবং বিচার প্রক্রিয়ার মধ্যে ব্যাপারটা আছে এর বাইরে কিছু বলার নেই। শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন সিআইডিকে দিয়ে নয় সিবিআইকে দিয়ে তদন্ত করা হোক সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, উনি কি বলছেন তার উপরে কোন কিছুই নির্ভর করে না। আর উনি যদি সবজান্তা হন, তাহলে সবজান্তা হবেন এটা ঠিক নয়।

খোয়া যাওয়া ৪২ টি মোবাইল উদ্ধার করে মালিকদের হাতে তুলে দিল নৈহাটি জিআরপি

উত্তর ২৪ পরগনা: আধুনিক যুগে মোবাইল গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। কিন্তু প্রতিদিনই ট্রেন থেকে মোবাইল ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। বৃহস্পতিবার শিয়ালদহ মেইন লাইনে নৈহাটি জিআরপি থানার পুলিশ খোয়া যাওয়া ৪২ টি মোবাইল উদ্ধার করে প্রাপকদের হাতে তুলে দেওয়া হল। এস আর পি শিয়ালদহ জন মার্সি এদিন প্রাপকের হাতে মোবাইলগুলো তুলে দিলেন।

হারিয়ে যাওয়া মোবাইল পেয়ে খুশি প্রাপকরা। এস আর পি শিয়ালদহ জন মার্সি বলেন, শিয়ালদহ, দমদম ও নৈহাটি থেকে ছিনতাইবাজদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধৃতদের কাছ থেকে অনেক মোবাইল উদ্ধার করা হয়েছে।

রক্তদান শিবির বানচাল ,রক্তদাতাদের বিক্ষোভের মুখে পড়ে সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উদ্বোধন করতে পারলেন না স্বাস্থ্য আধিকারিকরা

এসবি নিউজ ব্যুরো: কথা দিয়েও স্বাস্থ্য দপ্তরের চরম উদাসীনতায় রক্তদান শিবিরের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বানচাল হয়ে যাওয়ার জেরে রক্তদাতাদের বিক্ষোভের মুখে পড়ে নবনির্মিত সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উদ্বোধন করতে পারলেন না স্বাস্থ্য আধিকারিকরা। উদ্বোধন করতে এসে ফিরে যাওয়ার এই বিরল ঘটনার সম্মুখীন হতে হল নদীয়ার শান্তিপুর ব্লকের ফুলিয়া লালমাঠ এলাকায়।

ভারত সরকারের রুরাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট ফান্ডের অরথানুকূল্যে ও রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের উদ্যোগে প্রায় ৪২ লক্ষ টাকায় নির্মিত এই লালমাঠ সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উদ্বোধন ছিল আজ। সেই হিসেবে সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের দেওয়ালে ফলকও লাগানো হয়। এই উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে ঠিকাদার সংস্থা ও গ্রামের মানুষ এই দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করে। সেইমতো সব রকম প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল। বেশ কয়েক হাজার টাকা খরচ করে প্যান্ডেল থেকে শুরু করে টিফিন, রক্তদাতা থেকে অতিথিদের খাবারের ব্যবস্থাও করেন তারা। কিন্তু শেষ মুহূর্তে রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালের সুপার জানিয়ে দেন রক্ত সংগ্রহের গাড়িসহ কোন টিম যেতে পারছে না।

এই কথা শোনার পরই গ্রামবাসী ও রক্ত দিতে আসা ব্যক্তিদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ তৈরি হয়, আশা কর্মীরা এই সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উদ্বোধনে এলে সবাই বিক্ষোভের মুখে পড়েন। নবনির্মিত সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের মূল গেট থেকে তালাও খোলা হয়নি। সমগ্র অনুষ্ঠান বানচাল হয়ে যায়। উদ্বোধন না করেই ফিরে যেতে বাধ্য হন স্বাস্থ্য আধিকারিক ও আশা কর্মীদের।

রক্তদাতা ও গ্রামবাসীদের থেকে অভিযোগ করা হচ্ছে, স্বাস্থ্য দপ্তরের চরম অবহেলায় এই ধরনের একটি নজির বিহীন ঘটনা ঘটলো। যদিও এ প্রসঙ্গে রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালে সুপার পোল্লাদ অধিকারী বলেন, হাসপাতালের কাছে রক্তদান শিবিরের একটি মেডিকেল টিম পাঠানোর জন্য আবেদন জানানো হয়েছিল, কিন্তু শিবির আয়োজন এর মাত্র একদিন আগে জানালে তেমনটা আয়োজন করা সম্ভব নয়। কারণ রক্ত সংগ্রহ করার জন্য প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো স্বাস্থ্যকর্মী পর্যাপ্ত রয়েছেন কিনা সেসব আগে থেকে দেখে নিতে হয়।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে স্বাগত জানাতে হোমিওপ্যাথি ঔষধে ব্যবহৃত ক্ষুদ্র কাঁচের শিশির মধ্যে দিয়ে চিত্রপট অঙ্কন করলেন এক শিল্পী

এসবি নিউজ ব্যুরো: নদীয়ার মাটিতে পা রাখতে চলেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এবার তাকে স্বাগত জানাতে হোমিওপ্যাথির ঔষধে ব্যবহৃত ক্ষুদ্র কাঁচের শিশির মধ্যে দিয়ে চিত্রপট একে এক অনন্য নজির গরলেন নদীয়ার চাপড়ার বড় আন্দুলিয়ার অঙ্কন শিল্পী তুহিন মন্ডল।আগামী ২ মার্চ নদীয়ার কৃষ্ণনগরে সভা করতে আসছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

ইতিমধ্যে তাকে স্বাগত জানানোর জন্য দলীয় কর্মী সমর্থক থেকে শুরু করে অনেক মানুষই আছেন যারা অভিনবত্ব কিছু উপহার দেওয়ার জন্য, কিন্তু অঙ্কনশিল্পী তুহিন মন্ডল তার চিন্তা ভাবনায় এক অনন্য নজির গরল। কাজটি খুব সোজা নয়, অনেকেই হয়তো খাতা পেন সহ বিভিন্ন রং পেন্সিল ব্যবহার করে নরেন্দ্র মোদির ছবি আঁকবেন।কিন্তু ক্ষুদ্র হোমিওপ্যাথির শিশির ভেতরে অক্লান্ত পরিশ্রমের চেষ্টায় একে ফেললেন মোদির চিত্রপট।

অঙ্কন শিল্পী তুহিন মন্ডলের স্বপ্ন, তার জেলায় দেশের প্রধানমন্ত্রী পা রাখতে চলেছেন তার কাছে সামর্থ্য শুধুই শিল্পত্র। তাই তার নিজের হাতে আঁকা চিত্রপট প্রধানমন্ত্রী হাতে তুলে দিতে চান তিনি। তবে এই তুহিন মন্ডল একাধিকবার চিত্রপটে একে রাজ্যের মধ্যে অন্যতম প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছিলেন। তার অভাবের সংসার, তবুও মনোবল হারায়নি সে।

একটা সময় নিজের সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হতো তাকে, এখন অঙ্কন শিল্পী হিসেবে পরিচিত রাজ্যের পাশাপাশি গোটা নদীয়া জেলায়। দূর দুরান্ত থেকে খুদে পড়ুয়া থেকে শুরু করে যুবক-যুবতীরাও তার কাছে অঙ্কন শেখে তার কাছেই, আর তাতেই এখন একটু হলেও স্বাবলম্বী তুহিন মন্ডল। এর আগেও নিজের পেট দিয়ে একাধিক চিত্রপট একে নজির গড়েছিলেন তুহিন। এবার আবারো এক অনন্য নজির গরলেন তুহিন।

দিন কয়েক পরেই বিয়ে, তার আগে নিজেই নিজেকে গুলি করে আত্মঘাতী কলকাতা পুলিশের কনস্টেবল

এসবি নিউজ ব্যুরো: রাত পোহালেই বিয়ের আশীর্বাদ, তার আগেই নিজের সার্ভিস রিভলবার দিয়ে নিজেই নিজেকে গুলি করে আত্মঘাতী হলেন কলকাতা পুলিশের কনস্টেবল। রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করে। মৃত ওই কনস্টেবল এর নাম জয়ন্ত সরকার, বয়স ২৭ বছর। ওই কনস্টেবলের বাড়ি নদীয়ার শান্তিপুর থানার বাবলা গ্রাম পঞ্চায়েতের বাথনা এলাকায়। বর্তমানে সে কলকাতা পিটিএসে কর্মরত ছিলেন।

জানা যায় ওই কনস্টেবল পাঁচ বছর আগে চাকরি পেয়েছিলেন। পরিবারের সূত্রে খবর, পারিবারিক কোনো অশান্তি ছিল না তার। দিন কয়েকের মধ্যে তার বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। আগামীকাল ছিল সেই বিয়ের আশীর্বাদ। পরিবারের কাছে গতকাল গভীর রাতে কলকাতা পুলিশের তরফ থেকে ফোন করে আত্মঘাতীর বিষয়টি জানানো হয়। যানা যায় ওই কনস্টেবল কর্মরত অবস্থায় নিজেই নিজেকে গুলি করেন।

রক্তাক্ত অবস্থায় সহকর্মীরা উদ্ধার করে তাকে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করে। ময়নাতদন্তের পর আজ তার মৃতদেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়ার কথা রয়েছে। তবে কোন পারিবারিক অশান্তি ছিল না বলে দাবি পরিবারের। কি কারনে এমন ঘটনা তা বুঝে উঠতে পারছে না পরিবার।।

প্রাথমিক অনুমান কোন বিষয়ে মানসিক অবসাদে ভুগছিল ওই কনস্টেবল জয়ন্ত সরকার। জয়ন্ত সরকারের বন্ধু সূত্রে জানা যায়, এর আগে জয়ন্ত সরকারের সঙ্গে এক যুবতীর রেজিস্ট্রি হয়েছিল। সেটি কোন কারণে আবার ডিভোর্স হয়ে যায়। এই ঘটনার পেছনে সেই কারণ রয়েছে কিনা তাও তদন্ত করে দেখছে পুলিশ। অন্যদিকে কনস্টেবল এর মৃত্যুর ঘটনায় শোকস্তব্দ গোটা এলাকা।

বারাসাতে সিস্টার নিবেদিতা মাতৃ সদন নামে স্বাস্থ্য কেন্দ্রটির তৃতীয় ও চতুর্থ তলের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

উত্তর ২৪ পরগনা: বারাসাতের সাংসদ ডাঃ কাকলি ঘোষ দস্তিদারের উদ্যোগে ও বারাসাত পুরসভার চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিলর অরুণ ভৌমিকের সহযোগিতায় নতুন রূপ পেলো মাতৃসদন।

বুধবার নবপল্লী বয়েজ হাইস্কুলের উল্টোদিকে সিস্টার নিবেদিতা পলিক্লিনিক ও সিস্টার নিবেদিতা মাতৃ সদন নামে ওই স্বাস্থ্য কেন্দ্রটির তৃতীয় ও চতুর্থ তলের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন সাংসদ।

বারাসাতের সাংসদ ডাঃ কাকলি ঘোষ দস্তিদারের উদ্যোগে হওয়া এই মাতৃসদন বারাসাত পুর এলাকার মানুষের কাছে এক নতুন পাওনা বলেই জানিয়েছেন বাসিন্দারা।

দমদমে প্রনয়ঘটিত কারণে খুন যুবক, গ্রেফতার বান্ধবী

এসবি নিউজ ব্যুরো: দমদম মধুগড় এলাকায় খুন যুবক। বান্ধবীর হাতে খুন যুবক। নাগেরবাজার থানার পুলিশ গ্রেফতার করেছে বান্ধবীকে। পুলিশ সূত্রে খবর, মৃত যুবকের নাম স্বার্থক দাস (৩০)। দীর্ঘ দেড় বছর ধরে দমদম মধুগড় এলাকায় সার্থক দাস তার বান্ধবী সংহতি পালের সাথে থাকতো। গত কয়েকদিন ধরে তাদের মধ্যে বিবাদ শুরু হয়।এরপরেই বুধবার ভোর রাতে সার্থক দাসকে ছুড়ি দিয়ে কুপিয়ে খুন করে সংহতি পাল। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় নাগের বাজার থানার পুলিশ। মৃত যুবককে উদ্ধার করে সাগর দত্ত হাসপাতালে পাঠায় ময়নাতদন্তের জন্য। পুলিশ সংহতি পালকে গ্রেফতার করেছে। আগামীকাল তাকে ব্যারাকপুর আদালতে তোলা হবে।

হাত ছাড়লেন কৌস্তভ, ২৪- ৪৮ ঘন্টার মধ্যে পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানাবেন

উত্তর ২৪ পরগনা: লোকসভা ভোটের আগে অস্বস্তিতে কংগ্রেস। কংগ্রেস ছাড়লেন আইনজীবী কৌস্তভ বাগচী। বুধবার ই-মেল মারফত দলের সমস্ত পদ থেকে ইস্তফাপত্র তিনি পাঠিয়েছেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে ও প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর কাছে।

এদিন বিকেলে ব্যারাকপুরের বাড়িতে সাংবাদিক বৈঠক করে কৌস্তভ বলেন, কংগ্রেসের সঙ্গে ২০ বছরের সম্পর্ক ছিন্ন করলাম। একপ্রকার বাধ্য হয়েই তিনি দল ছেড়েছেন। তবে নিজের বর্তমান সিদ্ধান্ত থেকে তিনি পিছু হটবেন না। দলের কেউ কেউ তাঁর বিরুদ্ধে দল ভাঙার অভিযোগ করছেন। এপ্রসঙ্গে কৌস্তভের সাফ জবাব, দলীয় কর্মীদের কাউকেই তাঁর সঙ্গে আসার জন্য অনুরোধ করবেন না।

কেউ স্বেচ্ছায় এলে তাঁকে স্বাগত জানাবেন। কৌস্তভের দাবি, জীবনে লুকিয়ে কিছু করিনি। আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে পরবর্তী সিদ্ধান্ত তিনি জানাবেন। তাহলে লোকসভা নির্বাচনের আগে কি গেরুয়া শিবিরে যোগ দিচ্ছেন কৌস্তভ, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

নদিয়ায় আসতে চলেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, ভুমি পুজোর মধ্যে দিয়ে শুরু হল প্রস্তুতিপর্ব

এসবি নিউজ ব্যুরো: আগামী ২ মার্চ নদিয়ায় আসতে চলেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার ভূমি পূজার মধ্যে দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর আগমনের মঙ্গল কামনা করে শুরু হলো প্রস্তুতিপর্ব। নদীয়ার কৃষ্ণনগর গভমেন্টের স্কুলের মাঠে ২ মার্চ সকাল ১০:০০ টায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সভা মঞ্চে প্রবেশ করবেন। যদিও লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এখনো প্রার্থী ঘোষণা না হলেও নদীয়ার দুটি লোকসভার কেন্দ্রের মধ্যে অন্যতম লোকসভা কেন্দ্র কৃষ্ণনগর।

তাই বিজেপি কর্মীদের মনোবল চাঙ্গা করতে এবং দলকে আরো শক্তিশালী করতেই আগেভাগেই প্রধানমন্ত্রীর আগমন বলে জানাচ্ছেন বিজেপি কর্মীরা। এখন দেখার নদীয়ার দুটি লোকসভা নিয়ে কর্মীদের উদ্দেশ্যে কি বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সেই দিকে তাকিয়ে সকলেই।

ব্রিগেড সভা নিয়ে নদীয়াতে দেওয়াল লিখন শুরু তৃণমূলের

এসবি নিউজ ব্যুরো: আগামী ১0 ই মার্চ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে কলকাতার ব্রিগেড ময়দানে সভার আয়োজন করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। কেন্দ্রীয় বঞ্চনা এবং ১০০দিনের কাজের টাকা না দেওয়া এরকম বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সরকারের বাংলার প্রতি বঞ্চনার বিরুদ্ধে জনগণকে একত্রিত করে তাদের প্রাপ্য কিভাবে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে আদায় করা যায় তার দিকেই বদ্ধপরিকর তৃণমূল কংগ্রেস।

তাই আগামী ১০ই মার্চ রাজ্যজুড়ে একাধিক তৃণমূল কর্মী সমর্থক এবং সাধারণ মানুষদের সঙ্গে নিয়ে কলকাতা ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ড ময়দানে এক বিশাল জনসভার আয়োজন করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। আর তারই কারণে বুধবার নদীয়ার কল্যাণী কাটাবেল অঞ্চলে দেওয়াল লেখনের কাজ শুরু করে দিল তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা। তাদের দাবি তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর ডাকে যে জনগর্জন সভার আয়োজন করা হয়েছে তাতে জনপ্লাবন বয়ে যাবে, এবং কেন্দ্রীয় সরকার যতদিন বাংলার মানুষের প্রতি বঞ্চনা করে যাবে তৃণমূল কংগ্রেস ততদিন সাধারণ মানুষের হকের পাওনার জন্য লড়ে যাবে।