*কুলতলিতে লোকালয়ে বাঘের আতঙ্ক*

এসবি নিউজ ব্যুরো: গতকাল সকাল থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলতলিতে লোকালয়ে বাঘের আতঙ্ক।মৈপিঠের ভুবনেশ্বরী গৌড়ের চক এলাকায় গতকাল সকালে বাঘের পায়ের ছাপ দেখে এলাকায় চাঞ্চল্য শুরু হয়।ঘটনাস্থলে পৌছায় মৈপিঠের-কোস্টাল থানার পুলিশ ও বনদপ্তরের কর্মীরা।

গ্রামের আসে পাশের জঙ্গলের মধ্যে বাঘ আছে কী না তা দেখার জন্য আকাশ পথে ড্রোন ক্যামেরা ওড়ানো হয়েছে,যার সাহায্যে জঙ্গলের মধ্যে ভেতরের ছবি তুলে ধরতে পেরেছে বনদপ্তরে কর্মীরা।

গতকাল গ্রামের যে অংশ ফেন্সিং নেট দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছিল সেখানে আজ সকালে আবার নতুন করে বাঘের পায়ের ছাপ ও নখের আঁচর দেখা যায়। তা দেখে আবারও আতঙ্কিত হয়ে পড়ে গ্রামবাসীরা। আজ সকালে গ্রামের বাকি অংশটাও ফেন্সিং নেট দিয়ে ঘিরে ফেলা হয় বনদপ্তর এর পক্ষ থেকে। লোকালয় থেকে বাঘ গভীর জঙ্গলে ফেরাতে ফাটানো হচ্ছে শব্দবাজি। শব্দবাজি ফাটাতে ফাটাতে বন কর্মীরা জঙ্গলে এগিয়ে যাচ্ছে।

নিউ জলপাইগুড়ির স্টেশনের রাজধানী এক্সপ্রেস থেকে প্রায় ১১কোটি টাকার হাতির দাঁত সহ দুজনকে গ্রেফতার কেন্দ্রীয় রাজস্ব গোয়েন্দা দপ্তর

এসবি নিউজ ব্যুরো: ফের একবার সাফল্য পেল কেন্দ্রীয় রাজস্ব গোয়েন্দা দপ্তর। গোপন সূত্রের খবরের ভিত্তিতে নিউ জলপাইগুড়িতে রাজধানী এক্সপ্রেসে অভিযান চালায় কেন্দ্রীয় রাজস্ব গোয়েন্দা দপ্তর। এরপর দুজনকে আটক করে এবং তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয় হাতির দাঁত। এর পরেই দুজনকে গ্রেফতার করা হয়। ধৃতদের নাম সোলেমান খা(২৮) ও রতন গোয়ালা(৩৫)। দুজনেই আসামের বাসিন্দা।

কেন্দ্রীয় রাজস্ব গোয়েন্দা দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে ওই ধৃতদের কাছ থেকে ৭ কেজি ৩২০ গ্রাম ওজনের হাতির দাঁত উদ্ধার হয়েছে। এবং হাতির দাঁতের আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় ১১কোটি টাকা। হাতির দাঁত উত্তরপ্রদেশের বারানসী থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল এবং নেপালে পাচারের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। রবিবার ধৃতদের শিলিগুড়ি আদালতে তোলা হয়। তবে এই ঘটনার সঙ্গে আর কেউ জড়িত আছে কি না তা খতিয়ে দেখছে কেন্দ্রীয় রাজস্ব গোয়েন্দা দপ্তর।

পথশ্রী নয়, হতো শ্রী বেহাল স্বাস্থ্য ব্যবস্থা অভিযোগ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের।

নদীয়: পথশ্রী নয় রাজ্যে এখন হতশ্রী এছারাও রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বেহাল অবস্থা নিয়ে কটাক্ষ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার । আজ নবদ্বীপের রেল রিক্রেয়েশন মাঠে সর্ব ভারতীয় শিল্পী সংসদের একটি সমাবেশে এসে বিজেপির রাজ্য সভাপতি একদিকে যেমন মহুয়া মৈত্র নিয়ে কটাক্ষ করেন অন্য দিকে স্বাস্থ্য ব্যাবস্থা নিয়ে কটাক্ষ করে বলেন হাসপাতাল আর হাসপাতাল নেই শিশুর বেডে শুয়ে আছে কাকু । অন্যদিকে মুখ্যমন্ত্রীর উত্তরবঙ্গ সফর নিয়ে কটাক্ষ করে বলেন সরকারি পয়সায় বিয়ে হচ্ছে এবার রাজ্য সরকার প্রজাপতি অফিস খুলবে ।

এছাড়াও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর সহ রানাঘাট উত্তর পশ্চিমের বিধায়ক পার্থ সারথি চ্যাটার্জী সহ অনান্য নেতৃত্বরা । এখানে এসে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর বলেন CAA এবং NRC এই রাজ্যে লাগু করা প্রয়োজন , আর এই আইন কেন্দ্র সরকার লাগু করবেই । একমাত্র এই আইনের মধ্যে দিয়ে আমরা নাগরিকত্ব পেতে পারি । এছাড়া যারা বলছেন রেশন কার্ড , আধার কার্ড আছে মানে নাগরিকত্ব আছে তারা শুধুমাত্র রাজনীতি করতেই এই কথা বলে ।

বাংলাদেশ পাচারের আগে হাবড়া পুলিশের উদ্ধার নিষিদ্ধ কাপসিরাপ(ফেনসিডিল),আটক দুই পাচারকারী

উত্তর ২৪ পরগনা: গোপন সূত্রে খবর পেয়ে হাবড়া থানার পুলিশ হাবরা গৌড়বঙ্গ রোডের জমিদার বাড়ি গেট এলাকায় হাবড়া থানার পুলিশ হানা দেয়।সেখানেই একটি ছোট হাতি গাড়িতে করে নিষিদ্ধ কাপ সিরাপ বাংলাদেশ পাচার হচ্ছিল।সেই সময় গাড়িটি দাঁড় করিয়ে পুলিশ তল্লাশি চালাতেই গাড়ি থেকে মেলে নিষিদ্ধ কাপ সিরাপ।

হাবড়া থানার পুলিশের পক্ষ থেকে কাপসিরাপ গুলোকে উদ্ধার করা হয়।গাড়ির চালক এবং খালাসিকে আটক করা হয় পুলিশের পক্ষ থেকে। উদ্ধার হাওয়া কাপসিরাপ গুলো ৯৬০ পিস এমনটাই জানা গিয়েছে হাবড়া পুলিশ সূত্রে।

ইস্টার্ন জোনাল কাউন্সেলিং এর বৈঠকে রাজ্যের প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দিতে পাটনার গেলেন রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য

কলকাতা: ইস্টার্ন জোনাল কাউন্সেলিং এর বৈঠকে রাজ্যের প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দিতে পাটনার উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। তিনি কলকাতা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের বলেন "এই বৈঠকে রাজ্যের কোন প্রাপ্তি থাকবে কিনা প্রসঙ্গে বলেন, ইস্টার্ন জোনাল কাউন্সিলিং এর মধ্যে যে রাজ্যগুলো রয়েছে সকলের সঙ্গে একটা কোঅর্ডিনেসন করে যার যেটা সুবিধা অসুবিধা সেগুলো বলা হয় আলোচনা করা হয়।

সুতরাং এখানে আমাদের যা যা করার সেটা সেচ থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সেগুলো নিয়ে আলোচনা হবে। সেগুলোতে আলোচ্য বিষয় যেগুলো আছে সেটা সবাই মিলে বসে যে অসুবিধা গুলো আছে সেগুলোর একটা সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়ার উদ্দেশ্যে এই মিটিং।

বিএসপি সাংসদকে দল থেকে বহিষ্কার করা প্রসঙ্গে বলেন, "এটা আমি জানি না। কারণ ওই দলের নেত্রী যিনি কি কারণে সাসপেন্ড করেছেন জানি না। এটা ওদের দলের ব্যাপার। আমি দেখেছি যে সাংসদ নিজেই তার উত্তর দিয়েছে।"

সাইবেরিয়া থেকে কলকাতা বিমানবন্দরে পৌঁছলো একজোড়া বাঘ, এখন থেকে সড়কপথে নিয়ে হবে দার্জিলিং চিড়িয়াখানাতে

কলকাতা: রবিবার ভোররাতে এমিরেটসের বিমানে কলকাতা এলো একজোড়া সাইবেরিয়ান বাঘ। এর মধ্যে একটি পুরুষ ও একটি মহিলা বাঘ রয়েছে। মূলত এক্সচেঞ্জ পদ্ধতিতেই এই বাঘ দুটিকে নিয়ে আসা হল এখানে। পরিবর্তে ভারত থেকে দুটি রেড পান্ডা পাঠানো হয়েছে সাইবেরিয়াত।

কাঠের বাক্সের মধ্যে করে নিয়ে আসা হয় এই দুটি বাঘকে। কলকাতা বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিল বন্যপ্রাণী নিয়ে যাওয়ার অ্যাম্বুলেন্স।ওই অ্যাম্বুলেন্স করেই বাঘ দুটি কে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে কলকাতা থেকে দার্জিলিং চিড়িয়াখানায়।

আমরা বিজেপি নই, প্রতিশ্রুতি দিয়ে সব পূরণ করছি: মমতা

আজ রবিবার আলিপুরদুয়ারে দাঁড়িয়ে বিজেপিকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ শানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । তিনি বলেন, 'আমরা বিজেপি নই, প্রতিশ্রুতি দিয়ে সব পূরণ করছি। কেন্দ্র বিনামূল্যে রেশন দিচ্ছে না কিন্তু আমরা দিচ্ছি। অবিসিদের জন্য টাকা বন্ধ করে দিয়েছিল মোদী সরকার। আমি যা কথা দিই তা রাখি, কিন্তু বিজেপি কথা দিয়ে কথা রাখে না। আমরা বিনামূল্যে রেশন পরিষেবা চালিয়ে যাবো।'

আদিবাসী পরিবারের শংসাপত্র নিয়েও মন্তব্য করেন মুখ্যমন্ত্রী। মমতা বলেন, 'আদিবাসী পরিবারগুলিকে শংসাপত্র দেওয়া হবে। ভুয়ো শংসাপত্র বাতিল করবে সরকার। অনেকেই আছেন যারা আদিবাসীদের নামে ভুয়ো সার্টিফিকেট করিয়েছেন।'

প্রসঙ্গত লোকসভা ভোটের আগে গেরুয়া ঘাঁটি উত্তরবঙ্গে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । আজ তিনি আলিপুরদুয়ারে গিয়ে বড় মন্তব্য করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ’আলিপুরদুয়ারে ২৬ হাজার মানুষকে সরকারী পরিষেবা দেওয়া হবে। চা বাগানের শ্রমিকদের পাট্টা দেবো। পাট্টার সঙ্গে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা করে চা বাগানের শ্রমিকদের দেওয়া হবে। পাট্টার জমিতে যাতে শ্রমিকরা বাড়ি করতে পারেন তারই ব্যবস্থা করা হল। ৪৬৪২ শ্রমিকের মধ্যে এই পাট্টা বিলি করা হল।' একথায় পাহাড় দখল করতে কোমর বেঁধে পথে নেমেছে শাসক দল।

মহুয়া মৈত্র ইস্যুতে বিস্ফোরক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুভাষ

বাঁকুড়াঃ 'সংসদীয় রাজনীতিতে দেশ বিরোধী কার্যকলাপেও তৃণমূল যুক্ত'। 'দূর্ণীতি আর অন্যায়ের সঙ্গে তৃণমূলের মাথায় নতুন আরো একটি পালক যুক্ত হলো', সংসদে 'প্রশ্ন-ঘুষ’কাণ্ডে তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের সাংসদপদ খারিজ প্রসঙ্গে এমনই প্রতিক্রিয়া দিলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডাঃ সুভাষ সরকার।

বাঁকুড়ায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এবিষয়ে বলতে গিয়ে তিনি আরো দাবি করেন, 'মহুয়া মিত্র নিজে এথিক্স কমিটির কাছে স্বীকার করেছেন, তাঁর ইউজার আই.ডি ও পাসওয়ার্ড তিনি শেয়ার করেছেন। উনি সংসদে ৬১ টি প্রশ্ন করেছেন, তার মধ্যে ৫০ টি প্রশ্ন একজন বিশিষ্ট শিল্পপতির পক্ষে যায়।

আর একদিনে ওনার সংসদীয় পোর্টাল দিল্লী, ব্যাঙ্গালোর, দুবাই, ইউ.এস.এ এই চার জায়গা থেকে লগ.ইন করা হয়েছিল। অর্থ বা ঘুষ নিয়ে যার হয়ে প্রশ্ন করছেন তার হাতেই উনি ইউজার আই.ডি পাসওয়ার্ড তুলে দিচ্ছেন! এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই সারা বিশ্ব ছিঃ ছিঃ করছে বলে ডাঃ সরকার দাবি করেন।

*মানুষের সবচেয়ে পবিত্র অধিকার হ'ল "মানবাধিকার": শুভেন্দু*

আজ রবিবার সাত সকালে টুইট করে সকলকে চমকে দিলেন বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী । তিনি আজ এক টুইট বার্তায় লেখেন, ‘একজন মানুষের জন্য উপলব্ধ সবচেয়ে পবিত্র অধিকার হ'ল "মানবাধিকার"।

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসের এই শুভ উপলক্ষে আসুন আমরা প্রতিটি মানব জীবনকে উদযাপন করার এবং এই বিশ্বকে একটি বৈশ্বিক গ্রামে পরিণত করার অঙ্গীকার করি যেখানে প্রতিটি জীবন প্রিয় এবং আমাদের সম্মিলিত মানব চেতনার আকাঙ্ক্ষা উদযাপন করা হয়। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই পৃথিবীর প্রত্যেক নাগরিককে।‘

*এসএলএসটি চাকরি প্রার্থীদের নিয়ে টুইট কুণালের*

গতকাল শনিবার এসএলএসটি চাকরি প্রার্থীদের ধর্নাস্থলে হাজির হন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ । আর এই নিয়ে আজ বড় তথ্য দিলেন তিনি।

আজ রবিবার এক লম্বা চওড়া টুইট বার্তায় কুণাল ঘোষ লেখেন, শনিবার গান্ধীমূর্তির সামনে নবম-দ্বাদশ শিক্ষক কর্মপ্রার্থীদের ধরণামঞ্চে কিছুক্ষণ।

1) তাঁরা আমাকে আমন্ত্রণ করেছিলেন। তাঁরা আমার সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন। সরকার জট খোলার চেষ্টা করছে। জটিল আইনি জট রয়েছে। সমাধানের প্রক্রিয়া চলছে।

2) রাসমণি মেয়েটি ও কয়েকজন আমার কাছে প্রায়ই আসেন। টিভিতে রাসমণিকে মস্তকমুণ্ডন করতে দেখে আমার খারাপ লাগে। মানবিকতার কারণে আমি তাঁর কাছে যাই।

3) শিক্ষামন্ত্রী জানতেন আমি যাচ্ছি। জট খোলায় তিনিও আগ্রহী। তিনি ওঁদের সঙ্গে কথা বলেন ফোনে। সোমবার বৈঠক ঠিক হয়েছে।

4) আমি নিজে গিয়ে দেখেছি আন্দোলনকারীরা কোনো অশোভন আচরণ করেননি। বাম, বিজেপি, কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে আসা বহিরাগতরা শ্লোগান দিয়েছিল সামান্য। মিডিয়া তাদের দেখিয়েছে। আন্দোলনকারীরা আমাকে যথাযথ সম্মান ও সৌজন্য দেখান। দীর্ঘক্ষণ কথা হয়। বিরোধীরা ওখানে আমার যাওয়া সহ্য করতে পারেনি বলে লাফাচ্ছিল। তারা সমাধান চায় না, রাজনীতি চায়। আন্দোলনকারীরাই তাদের রাজনৈতিক শ্লোগানে আপত্তি করেন। তাঁরা নিজেদের দাবিতে দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আমাকে কোনো অপ্রীতিকর অবস্থায় পড়তে হয়নি। কেউ আমার মুখের সামনে শ্লোগান দেননি। হ্যাঁ, মিডিয়া কিছু হইচই করেছে, সেটা তাদের কাজের অঙ্গ।

5) মুখ্যমন্ত্রী নিয়োগ চান। অভিষেক নিয়োগ চান। তিনি তো এদের সঙ্গে বসেছিলেন। প্রক্রিয়া এগিয়েছিল। ব্রাত্য নিয়োগ চান। কারুর বা কিছু লোকের জন্য জটিলতা হয়েছে। এই জটিলতা কাটাতে সর্বশক্তিতে চেষ্টা চলছে। সরকার আন্তরিক। আইনি জট কাটাতে কী করা যায়, ভাবছেন তাঁরা, দেখা যাক। আমি এবং আমরা সবাই চাই, জট খুলুক। আইনি সমস্যা কাটুক। নিয়োগ হোক।'