*Didir Suraksha Kawach,Anchale Ek Din campaign* on 11.03.2023.
AITC leader Aditya Neogy serves food to the locals, as part of the Didir Suraksha Kawach campaign in Bansberia Municipality at Hooghly.
*Didir Suraksha Kawach,Anchale Ek Din campaign* on 11.03.2023.
AITC leader Aditya Neogy serves food to the locals, as part of the Didir Suraksha Kawach campaign in Bansberia Municipality at Hooghly.
*Didir Suraksha Kawach,Anchale Ek Din campaign* on 11.03.2023.
*AITC leader Kanchan Mullick observes Pratisthan Paridarshan module of Nagare Ek Din initiative of Didir Suraksha Kawach campaign in Konnagar Municipality at Hooghly.
হাইকোর্টের নির্দেশে গ্রুপ সি পদের চাকরি খোয়ালেন হগলি জেলা পরিষদের তৃনমূল সদস্য টুম্পা মেটে(বাকুলি)
হুগলি: টাকা তো দূরের কথা এক প্যাকেট মিস্টিও কাউকে দেননি বলে দাবী টুম্পার।পরীক্ষা দিয়েই চাকরি পেয়েছেন বলে দাবী তার।২০১৮ সালে টুম্পা চাকরি পান শ্রীরামপুর নেতাজী বয়েজ স্কুলে।পাঁচ বছর হল সেখানে করনিক হিসাবে চাকরি করেছেন।হাইকোর্টের নির্দেশে ৮৪২ জন গ্রুপ সির চাকরি বাতিল হয়েছে। সেই তালিকায় নাম রয়েছে টুম্পা মেটের।রিষড়া বামুনারীর বাসিন্দা টুম্পার স্বামী মৃত্যুঞ্জয় মেটে তৃনমূল নেতা, বর্তমানে রিষড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য।স্ত্রীর চাকরি যাওয়া প্রসঙ্গে মৃত্যুঞ্জয় বলেন, চাকরির প্রয়োজন আমাদের মত মধ্যবিত্ত পরিবারের আছে।
কিন্তু স্ত্রীর চাকরির জন্য কাউকে কোনো টাকা দিইনি। এস এস সি পরীক্ষা দিয়ে চাকরি পেয়েছিল। ও এম আর শিটে কিছু হয়ে থাকলে সেটা মধ্য শিক্ষা পর্ষদ বলতে পারবে। আমাদের জানা নেই। আমরা দুজনেই যেহেতু তৃনমূল করি তাই চাকরি চলে যাওয়ায় সামাজিক সম্মান নষ্ট হবে। পাঁচ বছর ওই স্কুলে চাকরি করল তারপর কি করে কি হল আমার মাথায় কিছু ঢুকছে না। টুম্পা পড়াশোনায় খুব ভালো ছিল, আমি নিজে ওকে পড়াতাম। এখন বিরোধীরা অপপ্রচার করবেই ।
টুম্পা মেটে বলেন,২০১৬ সালে পরীক্ষা দিই। তারপর কয়েকটি পরীক্ষা দিয়ে চাকরিতে যোগ দিই।মিডিয়ার মাধ্যমে দেখছি এই চাকরিতে অনেক টাকা পয়সার লেনদেন হয়েছে। আমি কিন্তু কোনো টাকা লেনদেনে যুক্ত নই, এটা সিবিআই ইডি জিজ্ঞাসা করলেও বলব। বিরোধীরা এটা নিয়ে হয়ত আমাকে আমার দলকে কালিমা লিপ্ত করতে চাইবে। কিন্তু মানুষের জন্য সততার সঙ্গে কাজ করেছি।তাই দল পাশে থাকবে এটা মনে করি।
বিজেপি শ্রীরামপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি মোহন আদক বলেন,"যেভাবে গোটা রাজ্যে শিক্ষায় দূর্নীতি হয়েছে তা তৃনমূল অস্বীকার করতে পারবে না। হাইকোর্ট যে রায় দিচ্ছে সেটা যুক্তি সংগত এবং গুরুত্বপূর্ণ। টুম্পা মেটে যতই অস্বীকার করুন আদালত বিবেচনা করেই এই রায় দিয়েছে।তৃনমূল আর দূর্নীতি সমার্থক।"
![]()
শান্তনুর গ্রেফতারের পরই মুখ খুলতে শুরু করেছেন জিরাটের মানুষ
হুগলি: গ্রেফতারের পরই মুখ খুলতে শুরু করেছেন জিরাটের মানুষ। এত কম সময়ে এত প্রতিপত্তি কিভাবে তার খোলসা করছেন বলাগড় এর শান্তুনুর এলাকার মানুষ। তাদের মতে ধাবা,হোমস্টে র পাশাপাশি বলাগড়ের চাদরা বটতলা অঞ্চলে গঙ্গার পরে বিশাল একটি রিসর্ট আছে শান্তনু ব্যানার্জির। রিসোর্টের পাশাপাশি বেশ কিছু জমিও নামে বেনামে কিনেছেন শান্তনু বলে দাবি এলাকাবাসীর। মাঝে মাঝেই এই রিসোর্টে বাইরে থেকে বেশ কিছু গাড়ি আসত ঘন্টার পর ঘন্টা চলত মিটিং। কে বা কারা আসতো তা নিয়ে অবশ্য খুব বেশি কিছু জানেন না স্থানীয়রা। সবাই যে স্বেচ্ছায় জমি দিয়েছেন তাও না। জমি দেওয়ার জন্য রীতিমতো চাপ দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ ।
শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের জিরাটের বাড়ির কাছে বারুইপাড়ায় রয়েছে দ্যা স্পুন নামে একটি আধুনিক রেস্টুরেন্ট ও ধাবা।২০২১ সালে এই ধাবা তৈরী হয়।
এস টি কে কে রোডের পাশে যেখানে এই ধাবা তৈরী হয়েছে সেখানে চারটি পরিবারের বসবাস ছিল। সেই পরিবার গুলিকে ধাবার পিছনে জমি কিনে পুনর্বাসন দেওয়া হয়। তবে যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল তা মানা হয়নি বলেও অভিযোগ পরিবারগুলোর।
ধাবার বিপরীত দিকে রয়েছে ইচ্ছে ডানা নামে একটি হোম স্টে। সেটিরও মালিক শান্তনু।
বলাগড় বিজেপি যুব মোর্চার কনভেনর চিরঞ্জিত রায়ের অভিযোগ নিয়োগ দূর্নীতির কোটি কোটি টাকা শান্তনুর কাছে এসেছে। সেই টাকা দিয়ে ধাবা, রিসর্ট, হোটেল, স্টে, একাধিক ফ্ল্যাট এবং প্রচুর জমি কেনা হয়েছে নামে বেনামে।
এদিকে গতকাল গ্রেফতারের পর থেকেই ফাঁকা শান্তনুর বাড়ী, স্ত্রী পুত্র কোথায় কেউ জানেন না। শান্তনুর শশুর বাড়ীতে ও আসেনি মেয়ে দাবী শাশুড়ি র। তার দাবী জামাই খুব পরোপকারী, তাই রাজনীতি র লোকেরা তাকে ইচ্ছাকৃতভাবে ফাসিয়ে দিয়েছে। ও এর সাথে যুক্ত থাকতে পারেনা।
বলাগড় এর বিধায়ক মনোরঞ্জন ব্যাপারী র মতে চূঁচুড়া র একটি মিটিং এ ওর সাথে প্রথম আলাপ, প্রথম থেকেই শুনেছিলাম ও অনেক বড় নেতা, কলেজে ওর ছবি দেখে আমি খুলিয়ে দিয়েছিলাম বলে একবার বিরোধ ও হয়েছিল। তবে বিধানসভা এলাকায় ওকে কোনোওদিন দরকার হয়নি আমার। বিরোধীরা এনিয়ে কাদা ছেটাবেই, এখন খারাপ লাগছে ও সত্যিই অভিযুক্ত কিনা,
![]()
ফের তৃণমূল নেতার দাদাগিরির অভিযোগ
হুগলি: ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির গোঘাট ২ নং ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তরে ঢুকে এক আধিকারিককে হেনস্থার পাশাপাশি চেয়ার টেবিল ও নথিপত্র লন্ডভন্ড করে দেওয়া অভিযোগ পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ তথা তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে।ঘটনায় গোঘাট থানায় অভিযোগ দায়ের।
যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই নেতা।ঘটনার সূত্রপাত শুক্রবার দুপুরের পর।গোঘাট ২ নং পঞ্চায়েত সমিতির খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ তথা এলাকার তৃনমুল নেতা সাহাব উদ্দিন খান, জমি সংক্রান্ত বিষয়ে ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তরে যান।
সেখানেই এক আধিকারিক সোম শেখর সরকারের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়ে ওই তৃণমূল নেতা।
অভিযোগ, হেয়ারিং এর তারিখ পেরিয়ে যাওয়ার কয়েক দিন পর গিয়ে এদিনই কাজ করে দেওয়ার জন্য চাপ দিতে শুরু করেন।
না করে দেওয়ায় প্রথমে ওই আধিকারিককে গালিগালাজ, পরে জামা ধরে হেনস্থা করা হয় বলে অভিযোগ।
তার পাশাপাশি দপ্তরে থাকা নানান নতি ছুঁড়ে ফেলে দেয়।
দপ্তরের মধ্যে থাকা চেয়ার টেবিল ও ফেলে লন্ডভন্ড করে দেয় বলে অভিযোগ।
ঘটনায় রীতিমতো আতঙ্কিত বলে জানান ভূমি সংস্কার দপ্তরের আধিকারিককরা। এই ঘটনায় গোঘাট থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়।যদিও ফোনে যোগাযোগ করা হলে, হেনস্থা ও চেয়ার টেবিল লন্ডভন্ডের ঘটনা অস্বীকার করেছে অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা তথা গোঘাট ২ নং পঞ্চায়েত সমিতির খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ সাহাব উদ্দিন খান।
তিনি বলেন, কথা কাটাকাটি হয়েছিল। তা মিটিয়ে নেওয়াও হয়েছে।তবে ঘটনা নিন্দনীয়, দল কোন ভাবেই সমর্থন করে না বলে জানান গোঘাট ২ নং তৃনমুল ব্লক সভাপতি অরুণ ক্যাউড়া।
*Didir Suraksha Kawach,Anchale Ek Din campaign* on 10.03.2023.
AITC leader Aditya Neogi offers prayers at a temple in Bansberia Municipality, Saptagram Assembly Constituency. Neogi went to several wards of the municipality on Friday to observe all the activities related to Didir Suraksha Kawach campaign at Hooghly.
*Didir Suraksha Kawach,Anchale Ek Din campaign* on 10.03.2023.
AITC leader Zahid Hasan Khan interacts with the officials of a government office. Khan went to Rishra Municipality, Sreerampore Assembly Constituency, on Friday, to observe all the activities related to Didir Suraksha Kawach campaign at Hooghly.
বকেয়া ডি এ এর দাবীতে ধর্মঘটে সামিল স্কুলের শিক্ষকরা
হুগলি: বকেয়া ডি এর দাবীতে ধর্মঘটে সামিল স্কুলের শিক্ষকরা,ছাত্র পড়িয়ে স্কুল চালু রাখলেন স্কুল পরিচালন সমিতির সভাপতি,মিড ডে মিলও পেল পড়ুয়ারা।
বৈঁচী বিহারী লাল মুখার্জী উচ্চ বিদ্যালয়ের মোট ২৪ জন স্থায়ী শিক্ষক আছেন।তারা ধর্মঘটে সামিল হয়ে আজ স্কুলে আসেননি।
শিক্ষকরা ধর্মঘট করবেন, গতকাল স্কুল পরিচালন সমিতির সভাপতি সুনীল মুখার্জীকে মৌখিক ভাবে জানিয়ে দেন শিক্ষকরা।আজ স্কুলে পড়ুয়ারা এলেও শিক্ষকরা আসেননি।আংশিক সময়ের চারজন শিক্ষক আসেন স্কুলে।তাদের নিয়ে পরিচালন সমিতির সভাপতি পড়ুয়াদের পড়ানো শুরু করেন।সভাপতি বলেন,শিক্ষকরা বলল ধর্মঘট করবে।আমি বললাম স্কুল চালু থাকবে এবং মিড ডে মিলও হবে।
সেই মত অস্থায়ী শিক্ষকরা তাদের সাধ্য মত ক্লাস করেন।আমিও কয়েকটা ক্লাস নিয়েছি।আগে শিক্ষকতা করতাম।অনেক দিনের অনভ্যাসে কিছুটা ভুলে গেছি।তবে যা জানি তাই পড়িয়েছি।
ডি এ র দাবী করতে পারেন না অস্থায়ী শিক্ষকরা।তারাও ক্লাস নেন।অস্থায়ী শিক্ষক অর্পন মল্লিক বলেন,স্কুলে পড়ুয়ার যে সংখ্যা সেই অনুপাতে শিক্ষক আসেনি তাই সমস্যা হচ্ছে।তবে আমরা চেষ্টা করছি ক্লাস চালু রাখার।
প্রধান শিক্ষক প্রবীর কুমার কুমার ফোনে জানান,ধর্মঘট সমর্থন করে আমরা শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মচারীরা কেউ স্কুলে যায়নি।পরিচালন সভাপতি এবং আংশিক সময়ের শিক্ষকরা স্কুলে ক্লাস করিয়েছেন শুনেছি।মিড ডে মিলও চালু আছে।
![]()
![]()
![]()
সিপিএমের ধরনা মঞ্চ দখল করে নেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে
হুগলি সিপিএমের ধরনা মঞ্চ দখল করে নেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। প্রতিবাদে সিপিএম পথ অবরোধ শুরু করলে পুলিশের সঙ্গে ধ্বস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায়।অভিযোগ অস্বীকার তৃনমূলের।
শুক্রবার বকেয়া ডি এ'র দাবীতে যৌথ মঞ্চের ডাকা ধর্মঘটকে সমর্থন জানিয়ে সিপিএম পান্ডুয়া বিডিও অফিসের সামনে ধর্না মঞ্চ তৈরি করে।
সিপিএম এর অভিযোগ ওই মঞ্চ রাতের অন্ধকারে তৃণমূল দখল করে নিয়ে তৃনমূলের পতাকা লাগিয়ে দেয় এবং নিজেদের মঞ্চ বলে দাবি করে। পান্ডুয়ার প্রাক্তন বিধায়ক আমজাদ হোসেনের অভিযোগ, ধর্না মঞ্চ রাতের অন্ধকারে তৃণমূলের পক্ষ থেকে দখল করে নেওয়া হয় এবং আমরা ধর্না মঞ্চে যাওয়ার আগেই সেখানে তৃণমূল কংগ্রেসে কর্মীরা উপস্থিত হয়ে যায়। অন্যদিকে পান্ডুয়া ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি সঞ্জয় ঘোষ বলেন, রাজ্য সরকারি কর্মীরা যাতে সুষ্ঠুভাবে পান্ডুয়া বিডিও অফিসে প্রবেশ করতে পারে তার জন্য আমরা এই ধর্না মঞ্চ তৈরি করেছি।
মঞ্চে শুধু তৃনমূলের পতাকাই আছে সিপিএম এর পতাকা নেই। এর প্রতিবাদে পান্ডুয়া শশীভূষন সাহা উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে জি টি রোডের উপর রাস্তা অবরোধ শুরু করে সি পি এম। পুলিশ গিয়ে অবরোধ হঠানোর চেষ্টা করলে পুলিশের সাথে সিপিএম নেতা কর্মীদের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়ে যায়।
প্রায় ৩০ মিনিট ধরে চলে জি টি রোড অবরোধ।
বেশ কিছুক্ষণ পরে সিপিএমের ধর্না মঞ্চ তৃনমূলের ছেড়ে দিলে সিপিএম এর পক্ষ থেকে অবরোধ তুলে নিয়ে তাদের ধর্না মঞ্চ পুনরায় দখল করে।
![]()
Mar 12 2023, 16:25