/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz দুর্ঘটনার মুখে শিয়ালদহ গামী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস West Bengal Bangla
দুর্ঘটনার মুখে শিয়ালদহ গামী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস

এসবি নিউজ ব্যুরো: দুর্ঘটনায় শিয়ালদহগামী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস। লাইনচ্যুত হয়ে ছিটকে পড়ে উল্টে গিয়েছে দুটি কামরা। একাধিক জনের আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ট্রেনটি নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন ছাড়ার পরেই কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে ধাক্কা মারে একটি মালগাড়ি।আর তাতেই ঘটে এই দুর্ঘটনা।শিলিগুড়ি মহকুমার নির্মলজোত এলাকায়  ঘটনা ঘটে


কাঞ্চনজঙ্ঘা ও মাল গাড়ির সংঘর্ষের ঘটনায় আহত বেশ কয়েকজন। ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। এই মুহূর্তে উদ্ধার কাজে নেমেছে আরপিএফ,জিআরপি ও ফাঁসিদেওয়া থানার পুলিশ। উদ্ধার কাজ চলছে জোরকদমে।

বিজেপি কর্মীদের সাথে দেখা করতে কোচবিহারের উদ্দেশ্যে রওনা দিল বিজেপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল
খবর কলকাতা: ভোট পরবর্তী হিংসা আক্রান্ত বিজেপি কর্মীদের সাথে দেখা করতে কোচবিহারের উদ্দেশ্যে রওনা দিল বিজেপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। সোমবার ভোরে প্রতিনিধি দল কোচবিহারের উদ্দেশ্যে রওনা দিতে কলকাতা বিমানবন্দরে এসে পৌছায়। চার জনের প্রতিনিধি দলে ছিলেন ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা সাংসদ বিপ্লব দেব, বিজেপি নেতা রবি শংকর প্রসাদ, উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন ডিজিপি তথা বিজেপি নেতা ব্রিজলাল, সাংসদ কবিতা পাতিদার। তাদের সঙ্গেই কোচবিহার যান বাংলা থেকে এই দলে প্রতিনিধিত্ব করা বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল। এদিন কলকাতা বিমানবন্দরে ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে বিপ্লব দেব জানান, "ভোট পরবর্তী হিংসা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার এবং পার্টির জন্মগত স্বভাব। এই স্বভাব যত তাড়াতাড়ি মুখ্যমন্ত্রী চেঞ্জ করবেন তার জন্য ভালো এবং তার পার্টির জন্য ভালো। এর থেকে কোন লাভ পাবেন না বরঞ্চ লোকসান হবে। জনতা ওনাদের, সেটা ওনারা বোঝে না।"

এদিন ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে অগ্নিমিত্রা পল বলেন, "মমতা ব্যানার্জি আমরা যে এত বেশি ভোট পেয়েছি সেজন্য ইনসিকিউর। তার জন্যই ২০২১ এ ভোট পরবর্তী যে হিংসা হয়েছিল সে সময় তিনি বলেছিলেন কিচ্ছু হয়নি, এবার ও একই ঘটনা ঘটছে। কেন্দ্রীয় দল এসেছে তাদের নিয়ে আমরা গতকাল কলকাতা ঘুরেছি। আজকে আমরা কোচবিহার যাচ্ছি এবং আগামীকাল আমরা তাদের জেলার বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যাব।"
.
*Bengal Pro T20 League commentary box*
#Sports#Cricket# Bengal Pro T20 League#World News #Streetbuzz news


SB News Bureau: A commentator & anchor line up that can easily take care of any international broadcast. Bengal cricket at its best at *Bengal Pro T20 League* with commentary in 3 languages , English, Hindi & Bangla.
From England to Sri Lanka to Bangladesh, they’ve come together from all over the world just for the benefit of Bengal Cricket.
*Left to Right:* Shreevats Goswami, Sumit Dogra, Joydeep Mukherjee, Yashika Gupta, Jhulan Goswami, T.M Dilshan, Karishma Kotak, Sanjib Mukherjea, Saba Karim, Ridhima Pathak, Chetan Sharma, Ayush Sharma, Monty Panesar, Farveez Maharoof, Sathira Jakir Jesy & Georgie Heath.

*Pic Courtesy by: CAB*
মালদহের ঐতিহাসিক নিদর্শন কেন্দ্র গৌড়কে গোটা বিশ্বের মানচিত্রে তুলে ধরতে রেপ্লিকা প্রকাশ

এসবি নিউজ ব্যুরো: মালদহের ঐতিহাসিক নিদর্শন কেন্দ্র গৌড়কে গোটা বিশ্বের মানচিত্রে তুলে ধরতে রেপ্লিকা প্রকাশ হল মালদহ কলেজ কর্তৃপক্ষ সেমিনারে।সংশ্লিষ্ট কলেজের অধ্যাপক ,অধ্যাপিকা থেকে শুরু করে পড়ুয়াদের উপস্থিতিতেই গৌড়ের এই রেপ্লিকা উদ্বোধন করা হয়। এদিনের এই সেমিনারে পর্যটন শিল্পে মানুষের আকর্ষণ বাড়াতেও মালদহের ব্যবসায়ী সমিতি, মালদহ মার্চেন্ট চেম্বার অফ কমার্সের কর্মকর্তাদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। প্রথমে এদিন মালদহ কলেজ সংলগ্ন সানাউল্লাহ মঞ্চে ঐতিহাসিক নিদর্শন কেন্দ্র গৌড়কে ঘিরে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর মালদহ কলেজের একটি কক্ষে পর্যটন বিষয় নিয়ে গৌড়ের একটি রেপ্লিকা উদ্বোধন করা হয়।

কলেজের প্রিন্সিপাল মানস কুমার বৈদ্য জানান ," মালদহের প্রাচীন ঐতিহাসিক কেন্দ্র গৌড়কে একটি রেপ্লিকার মাধ্যমে এদিন প্রকাশ করা হয়েছে।গৌড়ে কি কি সৌধ্য রয়েছে, সেগুলিও তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিটি সৌধ্যের আলাদা করে বারকোড দেওয়া হয়েছে। যেখানে ইংরেজি এবং বাংলা ভাষায় সংশ্লিষ্ট সৌধ্যগুলির বিস্তারিত বিবরণ অনলাইনের মাধ্যমেই জানতে পারবেন পড়ুয়া থেকে সাধারণ মানুষ। এক্ষেত্রে পর্যটকদের আরো আকর্ষণ বাড়বে বলে আশা করছেন। বিশ্বের দরবারে মালদহের গৌড়ের বিশেষ পরিচিতি তুলে ধরতেই এই ধরনের রেপ্লিকার এদিন উদ্বোধন করা হয়েছে। গৌড় এলাকার প্রতিটি সৌধকে ঘিরেই ইতিহাস রয়েছে। সেগুলিও অনলাইনের মাধ্যমে জানতে পারবেন পর্যটকেরা। এক্ষেত্রে মালদার পর্যটন শিল্পে অনেকটাই প্রসার হবে"।
চায়ের দোকান ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠল হালিশহর পৌরসভার বিরুদ্ধে
প্রবীর রায়: দাদা বিজেপির বুথ এজেন্ট হয়ে বসেছিল। এটাই তাদের অপরাধ।আজ তার ভাইয়ের চায়ের দোকান ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠল হালিশহরে। হালিশহর পৌরসভার ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের এম সি মিত্র রোডের ঘটনা। দীর্ঘদিন ধরে সেখানে রাস্তার পাশে গুমটিতে চায়ের দোকান চালাচ্ছিল যুবক সিট্টু যাদব। শনিবার বেলায় পুরসভার পক্ষ থেকে এসে জেসিবি লাগিয়ে দোকানটি ভেঙে দেওয়া হয়। গুমটি সহ দোকানে রাখা সামগ্রী পুরসভার গাড়িতে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে রাস্তার পাশে আরো বেশকিছু দোকান রয়েছে। কিন্তু সেগুলো অক্ষত থেকে গিয়েছে। এই ঘটনা নিয়ে চা বিক্রেতা সিট্টু যাদবের অভিযোগ, স্থানীয় কাউন্সিলরের মদতে দোকান ভেঙে দেওয়া হল।  দাদা ভোটের দিন বিজেপির বুথ এজেন্ট হয়ে বসেছিল। সেই আক্রোশে পুরসভা থেকে দোকান তোলার নোটিস দেওয়া হয়। কিন্তু নোটিসের ৪৮ ঘন্টা সময়সীমা দিয়েও তার আগেই দোকান ভেঙে দেওয়া হল। যদিও এই ঘটনা নিয়ে স্থানীয় কাউন্সিলর গীতা দেবী ক্যামেরার সামনে মুখ খুলতে নারাজ।দোকান ভাঙ্গার বিষয়ে কিছু না জানার কথা বলেএড়িয়ে যান তিনি।

"কুনাল ঘোষের কথার উত্তর দিই না, উনি মহান ব্যক্তি, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন ব্যক্তি"- শুভেন্দু অধিকারী

খবর কলকাতা: আজ সকালে উত্তরবঙ্গের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। দমদম বিমানবন্দর তিনি জানান,"শুধু কোচবিহার নয় সব জায়গায় যাব। কর্মীরা আক্রান্ত। পঞ্চায়েতগুলো দখল হয়ে যাচ্ছে। একাধিক পঞ্চায়েতে গায়ের জোরে তালা লাগানো হয়েছে। প্রধান উপপ্রধানদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। আমি এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছি। কাশীপুর পঞ্চায়েত মথুরাপুর দক্ষিণ ২৪ পরগনা। তৃণমূল পঞ্চায়েতের স্বামী। তিনি কিভাবে জোর করে পতাকা খাটাচ্ছেন। এর জেরে পার্টি কর্মীদের পাশে আমাদের থাকতে হবে। ওরা যেমন ৪০ শতাংশ ভোট পেয়েছে আমরাও ৩৯ শতাংশ ভোট পেয়েছি। এতগুলো রাজ্যে ভোট হয়েছে। জয় পরাজয় হয়েছে। কোনো রাজ্য থেকে কোনো রিপোর্ট নেই, শুধু অন্ধ্রপ্রদেশ ছাড়া। কেন এই রাজ্যে হাজার লোক বাড়ির বাইরে থাকবে? কেন হাসপাতালে থাকবে? কেন বলছে কেন্দ্রীয় বাহিনী চলে গেলে দেখে নেব? মারব? কোচবিহার পার্টি অফিসে ২৭০ জন ঘরছাড়া বিজেপি কর্মী আছেন। আমি তাদের সঙ্গে মিট করব। জেলাশাসকের সঙ্গে মিট করতে চাইব। হয়তো উনি দেখা করবেন না। আমি প্রেস মিট করব।"




যেখানে তৃণমূল কংগ্রেসকে ৫ দিন ধর্ণা অনুমতি পুলিশ দিয়েছিল সেখানেই ধর্নায় বসার জন্য চিঠি দিয়েছি। পুলিশ কমিশনার এখনও উত্তর দেননি। আমি মঙ্গলবার আবার রিমাইন্ডার দেব। মহামান্য রাজ্যপাল নিয়ে গতকালের হাইকোর্টের রায় জানেন।আগামীকাল যদি ওনার সময় হয় আমি ১০০ জন আক্রান্তকে নিয়ে দেখা করব।




পারমিশন পাবেন?




পারমিশন নিতে বলেনি। জানাতে বলেছেন। রাজভবন অনুমতি দিলেই যাবো। বাইরে ধর্নায় বসতে পুলিশের অনুমতি লাগবে। তৃণমূলকে দিয়েছে তো। আমাদের দেবে না কেন?




আবাস প্লাস যোজনার টাকা দেওয়া নিয়ে ফের সমীক্ষার নির্দেশ নবান্নের




এই বছর ওরা যা ঋণ নেওয়ার নিয়ে নিয়েছে। আর নেওয়ার সুযোগ নেই। তাই ভোটের আগে এক বলে আর ভোটের পরে এক। ২১ এর আগেও বলেছিল ডাবল ডাবল চাকরি হবে। মোদী ভ্যাকসিন নেব না। আমি কিনে নেব।

কলকাতায় এসে পৌঁছল কুয়েতে কর্মরত বাঙালি ইঞ্জিনিয়ার দ্বারিকেশ পট্টনায়কের কফিনবন্দি দেহ
এসবি নিউজ ব্যুরো: শনিবার ভোরে কুয়েতে কর্মরত বাঙালি ইঞ্জিনিয়ার মেদিনীপুরের বাসিন্দা দ্বারিকেশ পট্টনায়কের কফিন বন্ধী দেহ এসে পৌছালো কলকাতা বিমানবন্দরে। এদিন বিমানবন্দরে রাজ্য সরকারের তরফের শেষ শ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু।

এর পাশাপাশি বিজেপির তরফে উপস্থিত ছিলেন আসানসোলের বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল। এদিন সাড়ে সাতটা নাগাদ দিল্লি থেকে কলকাতা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায় বাঙালি ইঞ্জিনিয়ারের কফিনবন্দি দেহ। কলকাতা বিমানবন্দরে ফুল দিয়ে তাকে শেষশ্রদ্ধা জানান সুজিত বসু থেকে অগ্নিমিত্রা পলরা।

এদিন কলকাতা বিমানবন্দরে পট্টনায়ক পরিবার থেকে তাদের নিকট আত্মীয়রা উপস্থিত ছিলেন। কলকাতা বিমানবন্দর থেকে দ্বারিকেশ পট্টনায়কের দেহ প্রথমে মেদিনীপুরে নিয়ে যাওয়া হবে এবং তারপর সেখান থেকে দাঁতনে তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে এমনটাই তার পরিবারে তরফে বিমানবন্দরে জানানো হয়।

এদিন সুজিত বসু জানান, রাজ্য সরকারের তরফ পরিবারের পাশে সমস্ত রকম ভাবে দাঁড়ানো হবে। পরিবারের প্রতি সরকার সমবেত। অগ্নিমিত্রা পল প্রশ্ন তোলেন কেন বাইরে কাজ করতে যেতে হবে বাঙালিদের।সেখানে গিয়ে দুর্ঘটনা কবলে পড়তে হবে। এর জন্য রাজ্য সরকার দায়ী। রাজ্য সরকারের উচিত পরিবারকে আর্থিক সাহায্য করা। দ্বারিকেশ বাবুর একটি মেয়ে আছে সে এবার বোর্ড পরীক্ষা দেবে তার পাশে দাঁড়ানো।

মালদহে শুরু হল প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী 'রামকেলি মেলা'
এসবি নিউজ ব্যুরো: মালদহে শুরু হল প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী 'রামকেলি মেলা'। মহাপ্রভু চৈতন্যদেবের গৌড়ের রামকেলি ধামে আগমন তিথিকে স্মরণ করে প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয় এই মেলা ও উৎসব।মালদহের রামকেলি মেলা এবার ৫১০ বছরে পড়ল।

উল্লেখ্য,দেশের অন্যতম 'বৈষ্ণব তীর্থ' বলে পরিচিত মালদহের রামকেলি। ১৫১৫ খ্রীস্টাব্দের ১৫ ই জুন সুলতানী আমলে মালদহের গৌড়ে আসেন মহাপ্রভু। এখানে পৌঁছে তৎকালীন শাসক হুসেন শাহের দুই মন্ত্রী রূপ ও সনাতনকে বৈষ্ণবমন্ত্রে দীক্ষিত করেন চৈতন্যদেব।

চৈতন্য দেবের রামকেলিতে আগমন তিথি স্মরণ করেই প্রতিবছর সরকারি উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয় রামকেলি মেলা। সারা দেশ থেকে লক্ষাধিক ভক্ত রামকেলি মেলা উপলক্ষ্যে চৈতন্যদেবের পদধুলি ধন্য গৌড়ে আসেন। এখানে চৈতন্যদেবের পদচিহ্ন সংরক্ষিত রয়েছে।রামকেলিতে যে কদমগাছের তলায় চৈতন্যদেব দুই শিষ্যকে দীক্ষা দিয়েছিলেন, সেই গাছ এখনও বর্তমান।

রামকেলিতে রাজ্য পর্যটন দপ্তরের উদ্যোগে তৈরি হয়েছে মহাপ্রভুর পূর্ণাবয়ব মূর্তি। প্রাচীন বাংলার রাজধানী গৌড়ে কয়েক কিলোমিটার রাস্তা জুড়ে রামকেলি মেলার বিস্তৃতি। মেলার আয়োজক পর্যটন দপ্তর, অনগ্রসর শ্রেণী কল্যাণ দপ্তর এবং তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর। মেলার উদ্যোগ মালদা জেলা পরিষদের।

মেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা সভাধিপতি, রাজ্যসভার সংসদ, একাধিক বিধায়ক, পৌরসভার চেয়ারম্যান, জনপ্রতিনিধি ও জেলাপুলিশ ও প্রশাসনের আধিকারিকেরা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, এবার রামকেলি মেলা চলবে আগামী সোমবার ১৭ ই জুন পর্যন্ত। রামকেলি মেলা উপলক্ষ্যে প্রতিদিনই কীর্তন, বাউল গান, ভাওয়াইয়া গান সহ রকমারি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

Euro Cup 2024 starts today
#Sports News# Football #URO Cup ,2024 # Street Buzz News


*SB News Bureau:* The most entertaining competition after the football World Cup, the Euro Cup is going to start on Friday. As a result, football lovers of the city started waking up at night.

Two years ago, the magnificent football World Cup was held in Qatar. In the last 32-country fight, many countries have caught the eye separately. After the World Cup, arguably football's competition ahead of the rest, the Euro Cup gets underway on Friday. Germany and Scotland meet in the first match in Munich. Cristiano Ronaldo's Portugal, Kylian Mbappe's France, Harry Kane's England or three-time winners Spain, there is no shortage of countries to catch the eye at the Euro Cup. But this competition is always used to surprise. In 2004, Greece surprised everyone and won the trophy. A last-minute opportunity after Yugoslavia's relegation, Denmark surprised by winning Euro 1992. This time also any country can surprise.

Germany, which hosted the World Cup in 2006, is now the host of the Euro Cup. They want to bring back the experience of 18 years ago. Millions of people have already gathered in that country. Every stadium is likely to be full. But this time the political context of Europe is different. It's the first time since the Russian invasion of Ukraine that the Euros are taking place. It's hard to predict who will win after a month of football war. However, UEFA and host Germany have promised to set this year's Euros apart from the rest. Football lovers all over the world are looking forward to enjoy that joy.

*Pic Courtesy by: Reuters.*
প্রবল বৃষ্টিতে বিধ্বস্ত সিকিম, আটকে প্রায় ১৫০০ পর্যটক
এসবি নিউজ ব্যুরো: দক্ষিণবঙ্গে এখনও তাপপ্রবাহ অব্যাহত।অথচ বর্ষায় বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ।উত্তরবঙ্গের প্রত্যেক জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি শুরু হয়েছে।এই বৃষ্টির প্রভাব সব থেকে বেশি সিকিমে। গত ৩ দিন ধরে একটানা বৃষ্টি শুরু হয়েছে সিকিমে। যার জেরে একেবারে বিপর্যস্ত সিকিম। ইতিমধ্যেই সিকিমের লাইফ লাইন ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও লাচুং, চুকথানে আটকে পড়েছেন প্রায় ১৫০০ পর্যটক। যদিও পর্যটকদের উদ্ধার কাজ শুরু করেছে প্রসাশন।‌ অপরদিকে বৃষ্টির কারণে তিস্তার জল বাড়ছে। সিকিমে প্রবল বৃষ্টির জেরে বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে তিস্তা। গত বছর তিস্তার সেই ভয়ংকর দৃশ্য দেখেছিল তিস্তা এলাকার বাসিন্দারা। ঠিক যেন সেই ভয়ংকর কথা মনে পড়ে যাচ্ছে তিস্তা পাড়ের বাসিন্দাদের। যদিও ইতিমধ্যে তিস্তাপারের বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে গিয়েছে প্রশাসন। অন্যদিকে, ধসে উদ্ধার কাজে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে বৃষ্টি।‌ তবে জোর কদমে চলছে সিকিমে ধস সড়ানোর কাজ। সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী প্রেম সিং তামাং‌  দুর্গতদের সব রকমের সাহায্য আশ্বাস দিয়েছেন। ইতিমধ্যে যেসব জায়গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেখানে উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে। উদ্ধার কাজে প্রশাসনিক কর্মীদের সাহায্য করছেন স্থানীয় বাসিন্দারাও। সংকলন সেতু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ওই পর্যটকদের কিভাবে গ্যাংটক এ ফিরিয়ে আনা হবে তা মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রশাসনের।