/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz রাহুলের ভারতের জড়ো ন্যায় যাত্রা মুর্শিদাবাদের প্রবেশ করল West Bengal Bangla
রাহুলের ভারতের জড়ো ন্যায় যাত্রা মুর্শিদাবাদের প্রবেশ করল

এসবি নিউজ ব্যুরো: ভারতের জড়ো ন্যায় যাত্রায় মুর্শিদাবাদের প্রবেশ মাত্রই ফরাক্কা ব্যারেজের উপর থেকে শুরু করে নিউ ফারাক্কার চৌমাথা ট্রাফিক মোড় পেরিয়ে কংগ্রেস কর্মীদের প্রবল উন্মাদনা ও উচ্ছ্বাস দেখা গেল। রাহুলকে ঘিরে কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে যে উচ্ছ্বাস ছিল ইতিপূর্বে ফরাক্কায় খুব কমই দেখা গেছে ।

রাহুল গান্ধীকে স্বাগত জানাতে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা রাহুল গান্ধীর মুখোশ পরে হাতে জাতীয় পতাকা নিয়ে সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড়িয়ে স্বাগতম জানান । ব্যান্ডের তালে তালে বাজছিল দেশ ভক্তি মূলক বিভিন্ন গান। রাহুল গান্ধীর গাড়ি পৌঁছানো মাত্রই ফরাক্কা জাতীয় কংগ্রেসের ব্লক নেতৃত্বরা রাহুল গান্ধীকে ফুলের স্তবক ও উত্তরীয় পরিয়ে স্বাগত জানাই।

ফারাক্কা ব্লকের জাতীয় কংগ্রেসের সহকারি সভাপতি হেদায়েতুল ইসলাম জানালেন , " মানুষের জন্য জোয়ারের কারণে রাহুল গান্ধীর হাতে মুর্শিদাবাদের উপহার পৌঁছাতে পারলেন না ! পরে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরীর হাত দিয়ে রাহুল গান্ধীর কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে বলে জানালেন"। তিনি আরো জানালেন দুর্নীতির বিরোধী এই ভারত জড়ো ন্যায় যাত্রা রাহুল গান্ধী শুরু করেছেন ।আগামী দিনে আরো বিপুল ভোটে কংগ্রেস জয়ী হবে বলে তিনি মনে করেন ।

দেশ জুড়ে সি এ এ লাগু হওয়ার প্রাক্কালে আবেগঘন বার্তা অধ্যাপকের

এসবি নিউজ ব্যুরো : বিধবা বিবাহ আইন প্রচলিত হওয়ার পর পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের আবেগের সঙ্গে দেশে সি এ এ লাগু হওয়ার প্রাক্কালে নিজের আবেগের তুলনা করলেন রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তথা অল ইন্ডিয়া মতুয়া মহাসংঘের কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক ও উত্তরবঙ্গের অবজারভার ড: বাবুলাল বালা।

প্রসঙ্গত, সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর জানিয়েছেন ৭দিনের মধ্যে সি এ এ লাগু হবে। যাতে করে উদ্বাস্তুরা নিজেদের নাগরিকত্ব পাবেন। এই প্রসঙ্গে ড: বালা বলেন," সি এ এ নিয়ে অনেক অপপ্রচার হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে উদ্বাস্তু দের নিজেদের অধিকার পূর্ণাঙ্গ রূপে দিতেই এই আইনের প্রণয়ন। দীর্ঘদিন এই আইন প্রচলনের জন্য লড়াই করেছেন ড: বালা।তাই আজ সেটি যখন বাস্তবতার মুখ দেখতে চলেছে তা নিয়ে স্বভাবতই উচ্ছসিত ও আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন তিনি"।

*কমছে ঠান্ডার আমেজ, বাড়ছে গরম, জেনে নিন আজকের আবহাওয়া*


চলতি সপ্তাহের শুরু থেকেই ঠান্ডার আমেজ খানিক কম। গতকাল বাংলার বেশকিছু জেলায় বৃষ্টিও হয়েছে। হাওয়া অফিসের খবর, সেই ধারা বজায় থাকবে বুধবারও। জানা গেছে, মঙ্গলবারই বঙ্গোপসাগরে তৈরি হবে একটি উচ্চচাপ বলয়। সাগর থেকে প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প ঢুকবে রাজ্যে। অর্থাৎ বাংলায় উত্তর পশ্চিমের হওয়ার বদলে পুবালি হাওয়ার দাপট বাড়বে। সকালে হালকা কুয়াশা পরে আংশিক মেঘলা থাকবে আকাশ।

দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া গতকাল থেকেই বৃষ্টি তার খেল দেখাতে শুরু করেছে দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায়। আজ থেকে বাড়তে পারে বৃষ্টির তেজ।

হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, আজ থেকে দুই ২৪ পরগনা, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, বীরভূম সহ কিছু জায়গায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টি হতে পারে বাঁকুড়া, পুরুলিয়াতেও। আগামী বৃহস্পতিবার দক্ষিণবঙ্গের উপকূল ও উপকূল সংলগ্ন প্রায় সব জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শুক্রবারও ভিজবে দক্ষিণবঙ্গের মানুষজন। তবে শনিবার থেকে দক্ষিণবঙ্গে হাওয়া বদলের সম্ভাবনা। অন্যদিকে তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে সিকিমে। এর বেশ ভালো রকম প্রভাব পড়তে পারে দার্জিলিংয়ের উঁচু পার্বত্য এলাকাগুলিতেও।

মোহনপুর গ্রামে নিহত বিজেপি কার্য কর্তা মিঠুন খামরুই এর বাড়িতে বিরোধী দলনেতা

এসবি নিউজ ব্যুরো: আজ পশ্চিম মেদিনীপুরের মোহনপুর গ্রামে নিহত বিজেপি কার্য কর্তা মিঠুন খামরুই এর বাড়িতে আসেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।স্বর্গীয় মিঠুন খামরুই এর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান করে শ্রদ্ধা জানিয়ে ওনার পরিবারের সাথে কথা বলেন ।প্রান্তিক পরিবারটির হাতে দলের পক্ষ থেকে আর্থিক সাহায্য তুলে দিয়ে সর্বতোভাবে পাশে থাকার আশ্বাস দিলেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

উল্লেখ্য,শালবনীর কর্ণগড়ে মোহনপুর গ্রামে বিজেপির সক্রিয় কার্যকর্তা মিঠুন খামরুই গতকাল মেলা দেখে ফেরার পথে তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের হাতে নৃশংস ভাবে খুন হন। মিঠুনের পরিবার বিজেপির সমর্থক, ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে মিঠুনের মা পঞ্চায়েতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। ২০২১ এর বিধানসভা নির্বাচনের পর ভোট পরবর্তী হিংসায় তার বাড়ি ভাঙচুর করা হয়। তিনি ঘর ছাড়াও ছিলেন। শুধুমাত্র বিজেপি করার অপরাধে তাকে বার বার প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। মিঠুন খামরুই এর বাবা থানায় এফআইআর করার পর এখনো পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করা তো দূরের কথা প্রাথমিক তদন্তটুকুও শুরু করেনি।

নদিয়ার কৃষ্ণনগরে পৌঁছে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী

এসবি নিউজ ব্যুরো: রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নদীয়া সফরে এসে কৃষ্ণনগর স্টেডিয়াম থেকে সার্কিট হাউজ অব্দি পদযাত্রা করলেন। এর পরেই তৃণমূল কর্মীদের সাথে কথা বললেন মুখ্যমন্ত্রী। যদিও সার্কিট হাউসে ঢোকার মুখে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন তিনি।

আগামী কাল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কৃষ্ণনগর পালপাড়া মোড়ে থেকে একটি পদযাত্রা করবেন। কিছুটা যাওয়ার পর সেখান থেকে রওনা দেবেন শান্তিপুরের উদ্দেশ্যে।

ছোটো বেলায় ফুটবল খেলতে গিয়ে আগুনে পুড়ে গিয়েছিলো গোটা শরীর,আজ সেই মেয়েই IFA এর মহিলা রেফারি "তারজুনা"

এসবি নিউজ ব্যুরো: ছোটবেলায় ফুটবল খেলতে গিয়ে, ধানসেদ্ধ করার উনুনের আগুনে ঝাঁপ দিয়ে পুড়ে গিয়েছিল শরীরের বেশির ভাগ অংশ। এমনভাবে পুড়ে গিয়েছিল যে জীবন যায় যায় অবস্থা। দীর্ঘদিন চিকিৎসা করার পর সুস্থ হয়ে উঠে তারজুনা। ছোটবেলায় কাকুর সাথে ফুটবল খেলতে খেলতে, মাঠের পাশে থাকা উনুনে বল পড়ে গেলে আগুনের মধ্যে ঝাঁপ দিয়ে দেয়।

এতটাই ফুটবল প্রেম যে আগুনে পড়ে গিয়েও ফুটবলটি ছাড়েনি সে। একাই কোনভাবে উনুন থেকে বেরিয়ে আসে। তবে কাহিনী এখানেই শেষ নয়।ছোটবেলায় খেলতে যাবার সময় মুসলিম সমাজের মুরুব্বীরা তারজুনার বাড়িতে এসে তার পরিবারের কাছে চাপ দিতে থাকে। মুরুব্বীরা জানায়, মুসলিম মেয়েদের হাফপ্যান্ট পরে খেলতে যাওয়া শোভা পায়না। মুরুব্বির আরো বলে মেয়ে বড়ো হয়েছে বিয়ে দিয়ে দাও, ফুটবল খেলা এসব ছেলেদের কাজ। কেউ কেউ আবার হুমকির সুরে বলতে থাকে, জঙ্গলের রাস্তা দিয়ে হাফপ্যান্ট পরে যাতায়াত করে, কিছু হয়ে গেলে আমাদেরকে দোষারোপ করতে পারবে না।

প্রথমে বাড়ির লোক কিছুটা ভয়ে স্তম্ভিত হয়ে মেয়েকে একপ্রকার খেলতে যেতে বাধা দেয়। তবে তারজুনা মন্ডল সেইসব মুরুব্বীদের কথা সোনার পাত্রী ছিল না। সবকিছুকে পিছনে ফেলে ফুটবলকে লক্ষ্য করে এগিয়ে চলে মেটাডহর গ্রামের ফুটবল অন্ত প্রাণ "তারজুনা"।

এ কাহিনী পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার গড়বেতা ব্লকের অন্তর্গত মেটাডহর গ্রামের এক দিন আনা দিন খাওয়া পরিবারের তারজনা মন্ডলের। বাবা তৈমুর আলি মন্ডল, মা সাকিনা বিবি। মা গৃহবধূ, বাবা দিন মজুর। ছাত্র অবস্থায় ডিগ্রী স্যানাটোরিয়াম উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার সময় প্রথমে ছেলেদের সাথেই ফুটবল খেলতে শুরু করে তারজুনা। তার খেলার আগ্রহ দেখে পরে বিদ্যালয়ে খেলার শিক্ষক হিমাদ্রী মন্ডল মেয়েদের নিয়ে একটি ফুটবল টিম গঠন করে। সেইখানে ভালো খেলার পর, শালবনী জাগরণের হয়ে ফুটবল খেলে তারজুনা মন্ডল। শালবনী জাগরণে খেলতে খেলতে কেশিয়াড়ি থেকে ডাক আসে ফুটবল খেলানোর জন্য। সেখান থেকে জেলাস্তর, রাজ্যস্তর ও জাতীয়স্তরে ফুটবল খেলে খেতাব অর্জন করে গড়বেতার তারজুনা। তার ঝুলিতে এসেছে একাধিক মেডেল, ট্রফি ও সার্টিফিকেট। এখানেও আবার ট্রাজেডি, বাড়িতে না থাকার সুযোগ নিয়ে কয়েকবার সার্টিফিকেট ও মেডেল চুরি করে নিয়ে গেছে দুষ্কৃতীরা। এরপর রাজ্যস্তরে বেশ কয়েকবার ফুটবল খেলা পরিচালনা করে তারজুনা। পরবর্তীতে একটু একটু করে আজ IFA এর একজন সুদক্ষ মহিলা রেফারি হিসেবে নাম করেছে। বেশ কয়েকটি খেলাও দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করে "তারজুনা"। ভবিষ্যতে ফুটবলকে নিয়েই জীবন ও জীবিকার পথ বেছে নিয়েছে সে।

আগামীতে মহিলা ফুটবল খেলোয়াড়দের পথপ্রদর্শক হতে চায় সে। তারজুনার মা সকিনা বিবি জানান, মেয়েকে অনেক কটু কথা শুনতে হয়েছে গ্রামের মোড়লদের কাছ থেকে। আমরাও ওর পাশে দাঁড়াতে পারিনি, কষ্ট দিয়েছি ওকে। তবে ওর কঠিন জেদ এর কাছে হার মানতে হয়েছে আমাদের। আজকে ওর সাফল্যে সত্যিই আমরা খুব গর্বিত ও আনন্দিত। তারজুনার মা বলেন ও ফুট নিয়েই এগিয়ে চলুক। তারজুনার এই সাফল্যে খুশি তার প্রথম ফুটবল শিক্ষক হিমাদ্রী মন্ডল সহ ডিগ্রী স্যানাটোরিয়াম উচ্চ বিদ্যালয় এর সকল শিক্ষক শিক্ষকরাও।

পথশ্রী প্রকল্পে রাস্তার কাজ নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ, নিম্নমানের কাজ করার অভিযোগ তুলে রাস্তার কাজ আটকে দিয়ে বিক্ষোভ

এসবি নিউজ ব্যুরো: পথশ্রী প্রকল্পে রাস্তার কাজ নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ, নিম্নমানের কাজ করার অভিযোগ তুলে রাস্তার কাজ আটকে দিয়ে বিক্ষোভ এলাকাবাসীর। ঘটনায় চাঞ্চল্য মাগুরমারী গ্রাম ২ নং পঞ্চায়েতের ভাটিয়া পাড়ার ঘটনা। মাগুরবাড়ি ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ভাটিয়াপাড়া এলাকায় , প্রায় ১ কোটি ৩ লক্ষ ৯০ হাজার ১৭৬ টাকা ব্যায়ে প্রায় ৩ কিলোমিটার রাস্তা তৈরীর কাজ করা হচ্ছে।

কাজটি পথশ্রী প্রকল্পের আওতায় করা হচ্ছে।আর সেই রাস্তা তৈরীর ৩ দিনের মধ্যেই উঠে যাচ্ছে পিচের চাদর। হাত দিতেই উঠে যাচ্ছে রাস্তার ঢালাই এমন কি নিয়ম মেনে সিডিউল অনুযায়ী কাজ করা হচ্ছে না বলেও অভিযোগ। তাই রাস্তার কাজ আটকে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন এলাকাবাসী। খবর করতে গেলে সংবাদ মাধ্যমকে বাধা দেওয়া হয়।

আগামীকাল মুর্শিদাবাদে প্রবেশ করবে রাহুল গান্ধীর ন্যায় যাত্রা

এসবি নিউজ ব্যুরো: আগামীকাল মুর্শিদাবাদে প্রবেশ করবেন রাহুল গান্ধী।রাহুল গান্ধীর ন্যায় যাত্রা মুর্শিদাবাদের ফারাক্কায় প্রবেশ করবে বৃহস্পতিবার সকালে।আর তাই ফারাক্কা ব্লক কংগ্রেসের পক্ষ থেকে রাহুল গান্ধী কে স্বাগতম জানানোর জন্য ব্যাস্ত কংগ্রেস কর্মীরা।ফারাক্কায় প্রবেশের মুখে করা হয়েছে রাহুল গান্ধীর ন্যায় যাত্রার গেট।ফারাক্কার ব্লক কংগ্রেসের সভাপতি জানান, রাহুল গান্ধী কে স্বাগতম জানানোর জন্য আমরা সমস্ত ভাবে প্রস্তুত।

প্রথম মুর্শিদাবাদে প্রবেশ করবে রাহুল গান্ধী। তাই রাহুল গান্ধীর হাতে তুলে দেওয়া হবে মুর্শিদাবাদের বিখ্যাত সিল্ক শাড়ি তার মা সোনিয়া গান্ধীর জন্য। পাশাপাশি, রাহুল গান্ধীর জন্য থাকছে মুর্শিদাবাদের পাঞ্জাবি ও কাসার একটি সেট। রাহুল গান্ধী প্রবেশ করার পর তিনি যাতে কর্মীদের সঙ্গে পায়ে পা মিলিয়ে কিছুটা হাটেন তার জন্য প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী কে বিষয়টি জানানো হয়েছে বলে জানালেন তিনি।

মুখ্যমন্ত্রীর জেলা সফরের আগে পাল্লা ভারী তৃণমূলের, বিভিন্ন দল ছেড়ে শতাধিক কর্মী যোগদান তৃণমূলে

এসবি নিউজ ব্যুরো: নদিয়ার করিমপুর ১ নম্বর ব্লকে বিভিন্ন দল থেকে তৃণমূলে যোগদান করেন পঞ্চায়েত সদস্যরা।

করিমপুর ১ নম্বর পঞ্চায়েতের জাতীয় কংগ্রেসের পক্ষ থেকে দুজন সদস্য এবং হরেকৃষ্ণপুর অঞ্চলের মধুগারি অঞ্চলের এক সদস্যা ও সদস্য নির্দল ও জাতীয় কংগ্রেস থেকে যোগদান করেন তৃণমূলে।

এই যোগদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন সাংসদ মহুয়া মৈত্র, সাংসদ আবু তাহের খান বিধায়ক বিমলেন্দু সিংহ রায় ব্লক সভাপতি আশীষ কুমার চ্যাটার্জি যুব নেতৃত্ব সৌমিক সরকার সহ বহু বিশিষ্ট জন। এদিন যোগদানকারীরা বলেন মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর উন্নয়নে তারা শামিল হতে চান সে কারণেই এই যোগদান সকলের সাথে আলোচনা করে আজ ২০০ জন মতন আসলেও আগামীতে তারা নিজ নিজ বুথ স্তরে যোগদান করবেন।

পুরুলিয়া জেলার রঘুনাথপুর পুরসভা এলাকায় আবাস ত্রিপলের তলায় দিনযাপন

এসবি নিউজ ব্যুরো: পুরুলিয়ার রঘুনাথপুর পৌরসভার ১৩ টি ওয়ার্ড। প্রায় সব ওয়ার্ডেই অবস্থা একইরকম । আবাস যোজনার প্রাপকেরা রয়েছে চরম সমস্যায়। অভিযোগ ন্যায্য প্রাপকেরা পায়নি আবাস যোজনার বাড়ি অথচ অবস্থাপন্নদের জন্য মিলেছে সুযোগ। আবার যারা বাড়ি পেয়েছেন তারাও দুই কিস্তি টাকা পাওয়ার পর আর পাইনি কিস্তির টাকা ।

চরম সমস্যার মধ্যে ত্রিপলের নিচেই দিনযাপন করতে বাধ্য হচ্ছেন ।অন্যদিকে সরকারি বাড়ির তালিকায় নাম থাকলেও প্রথম ও দ্বিতীয় কিস্তি পাওয়ার পরেও বরাদ্দকৃত অর্থ সম্পূর্ণভাবে না পাওয়ায় রয়েছে চরম সমস্যায় প্রাপকেরা। নতুন বাড়ির আশায় পুরাতন বাড়ি ভেঙে এই কনকনে শীতে ত্রিপলের তলায় আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছে তারা।