/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz কুণালকে "চোর চোর" স্লোগান West Bengal Bangla
কুণালকে "চোর চোর" স্লোগান

শনিবার দুপুরে আন্দোলনকারীদের মঞ্চে পৌঁছলেন কুণাল। কুণালকে দেখে চোর চোর স্লোগান ওঠে। যার জেরে রীতিমতো শোরগোল পড়ে যায় ধর্না মঞ্চে।

কুণাল ঘোষ বলেন, আমি ছবি তুলতে আসিনি। আমি মাথা ন্যাড়ার খবর পেয়ে এখানে এসেছি। চাকরিপ্রার্থীদের চাকরির একটা চেষ্টা চলছে। আমি ওদের সঙ্গে কথা বলতে এসেছি। তারপর থেকেই চোর চোর স্লোগান শুরু হয়

বনগাঁতে বিকশিত সংকল্প যাত্রা


উত্তর ২৪ পরগনা: রাজ্যের ৪২ টি লোকসভার মধ্যে বনগাঁ লোকসভার অন্তর্গত গাইঘাটা বিধানসভার চাঁদপাড়া থেকে শনিবার বারবেলায় শুরু হল বিকশিত সংকল্প যাত্রা। এদিন দুপুরে চাঁদপাড়া বাজারে পৌঁছে যান প্রধানমন্ত্রীর বিকশিত সংকল্প যাত্রার গাড়ি।

এদিনের এই যাত্রার শুভ উদ্বোধন করলেন বনগাঁ লোকসভা সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। উপস্থিত ছিলেন বনগাঁ সংগঠনিক জেলার সভাপতি দেবদাস মন্ডল সহ বিজেপির কয়েকশো নেতা কর্মী।

*সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে জেলার আদালতে আদালতে লোক আদালত,পরিষেবা পেয়ে খুশি সাধারণ মানুষ*

তমলুক: ট্রাফিক মামলা হোক বা জায়গা জমি সংক্রান্ত মামলা। জেলার আদালতে আদালতে জমে থাকা মামলা সমাধানে জেলার আদালত আদালতে বসেছে লোক আদালত। ৯ ডিসেম্বর শনিবার বছরের শেষ জাতীয় লোক আদালত বসলো জেলার তমলুক, হলদিয়া ও কাঁথি আদালতে। বছরে শেষ লোক আদালতে মানুষের ভিড়, উৎসবের মেজাজের ছবি দেখা গেলো তমলুক আদালত সহ অন্যান্য আদালত গুলিতে।

ফৌজদারী থেকে ট্রাফিক আইন একদিনে আদালতে উঠল ২১ হাজারেরও বেশি মামলা। ফৌজদারি, মানি লন্ডারিং, ট্রাফিক আইন ভাঙা ও বিদ্যুৎ বিল বকেয়ার মামলা সহ একদিনে ২১ হাজারেরও বেশি মামলা আদালতে উঠল পূর্ব মেদিনীপুর। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার লোক আদালতের এবার বিশেষ দিক হল সহকারী বিচারপতির আসনে একজন রূপান্তরকারী মহিলার পাশাপাশি একজন প্রায় ৮০ শতাংশ দৈহিক প্রতিবন্ধী রয়েছেন।

জাতীয় লোক আদালতের মাধ্যমে এই মামলা গুলির নিষ্পত্তির জন্য শুনানি শুরু হয় ৯ ডিসেম্বর শনিবার। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী প্রতিবছর চারটি লোক আদালত বসে দেশজুড়ে। আর এদিন বছরের শেষ জাতীয় লোক আদালত শুরু হয়েছে। এদিন পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় জেলা আদালতের পাশাপাশি কাঁথি ও হলদিয়া মহকুমা আদালতেও জাতীয় লোক আদালত বসেছে। জাতীয় লোক আদালতে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় মোট ২৭ টি বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে। এই বেঞ্চগুলিতে মোট ২১ হাজার ৩০০ টি মামলা নিষ্পত্তির জন্য রাখা হয়েছে।

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক জেলা সদর আদালতে মোট ১১ টি বেঞ্চ গঠন করা হয়। যার মধ্যে ৩ টি শুধুমাত্র ট্রাফিক আইনভঙ্গ মামলার জন্য রাখা হয়। সব মিলিয়ে এই ১১ টি বেঞ্চে নিষ্পত্তির জন্য মোট ১১ হাজার ৩০০ টি মামলার শুনানি শুরু হয়। জাতীয় লোক আদালতের বিভিন্ন বেঞ্চের মামলার শুনানি শুরু হওয়ার পর। বিভিন্ন বেঞ্চ পরিদর্শন করেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার জেলা ও দায়রা বিচারক প্রিয়ব্রত দত্ত এবং পূর্ব মেদিনীপুর জেলা আইনি পরিষেবা কর্তৃপক্ষের সচিব সমরেশ বেরা।

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুকের পাশাপাশি হলদিয়া ও কাঁথি মহাকুমা আদালতে জাতীয় লোক আদালত বসেছে। হলদিয়া মহকুমা আদালতে মামলার পরিমাণ ২ হাজার ৮১২ টি। অন্যদিকে কাঁথি মহাকুমা আদালতে নিষ্পত্তির জন্য ৪ হাজার ৬২১ টি মামলা কে বেছে নেওয়া হয়েছে। মোটর ভেহিকেলস অ্যাক্সিডেন্ট ক্লেম মামলা চেক বাউন্স হওয়ার মামলা ব্যাংক ঋণ সংক্রান্ত মামলা সহ বিভিন্ন মামলা নিষ্পত্তির জন্য জাতীয় লোক আদালতের বেঞ্চগুলি গঠন করা হয়।

বছরের শেষ জাতীয় লোক আদালত নিয়ে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার জেলা ও দায়রা বিচারক জানান, '৯ ডিসেম্বর বছরের শেষ জাতীয় লোক আদালত বসেছে। জেলায় মোট ২৭ টি বেঞ্চ করা হয়েছে। মানুষজন উৎসাহের সঙ্গে জাতীয় লোক আদালতে এসে মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি করছেন। এবারের লোক আদালতের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল রূপান্তরকারী এক মহিলা ও একজন দৈহিক প্রতিবন্ধী সহকারী বিচারপতির ভূমিকাপালন করছে। প্রসঙ্গত দেশজুড়ে আদালতে আদালতে মামলার পরিমাণ কমানোর জন্য এই জাতীয় লোক আদালত বছরের নির্দিষ্ট দিনে চারবার আয়োজিত হয়।

কৃষ্ণনগরের সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে বহিষ্কারের প্রতিবাদে কৃষ্ণনগরে টায়ার জ্বালিয়ে TMCP এর বিক্ষোভ

নদীয়া:লগ ইন পাসওয়ার্ড কান্ডে অভিযুক্ত তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র কে সংসদ পদ থেকে বহিষ্কার করার পর আজ নদীয়ার কৃষ্ণনগরে TMCP এর পক্ষ থেকে প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করা হয়। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সমর্থকরা সদর মোড় থেকে মিছিল শুরু হয়ে পোষ্ট অফিস মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে টায়ার জ্বালিয়ে বেশ কিছুক্ষণ বিক্ষোভ দেখানোর পাশাপাশি পথসভার আয়োজন করা হয়।

বসিরহাটের সীমান্তে ১০০ দিনের প্রকল্পের উপভোক্তাদের হাতে আর্থিক সাহায্য তুলে দিলেন তৃণমূল সাংসদদের কোটার টাকা

উত্তর ২৪ পরগনা: কেন্দ্রের বঞ্চনার বিরুদ্ধে দিল্লির ধর্না মঞ্চে সামিল হয়েছিলেন ৭ উপভোক্তা।আজ তাদের হাতে লক্ষাধিক টাকার চেক তুলে দিল তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোটার টাকা। অভিযোগ রাজ্যের একাধিক প্রকল্পের টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্রীয় সরকার। বারবার রাজ্যে দাবি করেছে কেন্দ্রের কাছে তাদের বরাদ্দ টাকা ১০০ দিনের প্রকল্পের সহ একাধিক প্রকল্পের টাকা দিক। কিন্তু টাকা লুটের অভিযোগ তুলে সেই টাকা কেন্দ্র দেয়নি।

এই নিয়ে কেন্দ্রের বঞ্চনার প্রতি একাধিক আন্দোলন কর্মসূচি প্রতিবাদ বিক্ষোভ করে তৃনমূল।তাতেও দিল্লির কর্ণপাত করেনি ।আজও রাজ্যের পাওনা টাকা কেন্দ্র দেয়নি। যেসব উপভোক্তরা প্রকল্পের টাকা পায়নি তাদের হাতের পারিশ্রমিক হিসেবে তাদের বকেয়া দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেছিলেন," আমার সাংসদ কোটার টাকা, ১০০ দিনের প্রকল্পের উপভোক্তা যারা, আজও পর্যন্ত পাননি তাদের হাতে তুলে দেওয়া হবে।

"পাশাপাশি ,রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সিদ্ধান্ত নেন উপভোক্তাদের টাকা রাজ্য সরকার তাদের হাতে তুলে দেবে। ১০০ দিনের প্রকল্পের পাওনা টাকা পেয়ে রীতিমতো খুশি বসিরহাটের ১ নম্বর ব্লকের নিমদাড়িয়া কোদালিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ভারত ও বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া, কোদালিয়ার, ঘুসুড়ি, সাকচুড়া ,গোলাই চন্ডী শংকরপুর সহ একাধিক গ্রামের উপভোক্তারা।

*নদী বাঁচাও, জীবন বাঁচাও প্রচারে ১৪ দিনের জলপথে ভ্রমণ*

এসবি নিউজ ব্যুরো: আমাদের দেশের অন্যতম নদী হল গঙ্গা।এই গঙ্গাকে রক্ষা করতে প্রতিবছরই কোটি কোটি টাকা খরচ করে কেন্দ্রীয় সরকার। কিন্তু তাতেও গঙ্গা দূষণ রোধ করা যাচ্ছে না। দিনের পর দিন গঙ্গার জলে কল-কারখানার বর্জ্যে হচ্ছে দূষিত। এরকম একটা সময় নদী বাঁচাও জীবন বাঁচাও প্রচারের কর্মসূচি নিয়ে একক কায়াকিং শুরু করেছেন সুদেষ্ণা কর পাল।

তিনি মুর্শিদাবাদ জেলার ফারাক্কার কাছে আহিরন ঘাট থেকে কলকাতার প্রিন্সেপ ঘাট পর্যন্ত ৪০০ কিলোমিটার গঙ্গা নদী বক্ষে একাই নৌকা চালাবেন। এই যাত্রা পথে তিনি ৭টি জেলার ১৫টি ঘাটে কায়াকিং থামিয়ে নদী বাঁচাও জীবন বাঁচাও প্রচারের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। ৯-ই ডিসেম্বর শনিবার নদীয়ার শান্তিপুরের বড়বাজার ফেরিঘাটে পরিবেশ ভাবনা মঞ্চের পক্ষ থেকে তাকে সংবর্ধনা জানানো হয়।

সংবর্ধনার শেষে সুদেষ্ণা পাল বলেন, "এখনো পর্যন্ত তিনি বেশ কয়েকটি জেলা জলপথে অতিক্রম করে এসেছেন।তাতেই নদীর যে বর্তমান পরিস্থিতি তা অনেকটাই নজরে পড়েছে তার। পরিবর্তন হয়েছে নদীর রুপরেখা।এছাড়াও বেশ কিছু অংশ আবর্জনায় ভরে গিয়েছে। অবিলম্বে নদীর সংস্কারের প্রয়োজন, না হলে আগামী দিনে নদীর জল এখনকার থেকে আরও বেশি দূষিত হবে।যা মানুষের ক্ষেত্রে ক্ষতি হতে পারে।"তবে ১৪ দিনের এই অভিযানের শেষে নদীর সার্বিক পরিস্থিতির সংগ্রহকারী রিপোর্ট সরকারি স্তরে জমা দেবে বলে জানিয়েছেন সুদেষ্ণা।

জলপাইগুড়ির এক চা বাগানে শাবক সহ হাতির দল

এসবি নিউজ ব্যুরো: জলপাইগুড়ির এক চা বাগানে হাতির দল দেখা গেল। মেটেলি ব্লকের ঝুরন্তি চা বাগানের ঘটনা। সকাল থেকে ছিল কুয়াশার দাপট। যে কারণে রাস্তায় মানুষজন কম ছিল। তবে প্রাতভ্রমণকারীরা বেড়িয়েছিলেন। তারাই শাবক সহ হাতির দলটিকে দেখতে পান। এদিকে হাতির দল চা বাগানে ঢুকে পড়েছে এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই অনেকে হাতি দেখতে ভিড় জমান।

অনেকে হাতির দলটির ছবি, ভিডিও তুলেন মোবাইলের ক্যামেরা বন্দী করেন। হাতির দলটিকে চা বাগানের মাঝ দিয়ে চলে যাওয়া রাস্তা পারাপার করতেও দেখা যায়। স্থানীয় সূত্রে খবর ,হাতির এই দলটি চাপড়ামারি জঙ্গল থেকে ইনডং চা বাগান হয়ে আইবিল মোড় দিয়ে যায় ঝুরন্তী চা বাগানের দামু লাইনে যায়।

সেখান থেকে হাতির দলটি চলে যায় সংলগ্ন শাখাম জঙ্গলে। এই এলাকাটি হাতির পুরনো করিডোর। মাঝেমধ্যেই এই করিডোর দিয়েই হাতির দল যাতায়াত করে।খবর পেয়ে অবশ্য বনদপ্তরের কর্মীরা ঘটনাস্থলে চলে আসে। এদিন চা-বাগানের বেশ কিছু চা গাছেরও ক্ষতি করেছে হাতির দলটি বলে জানা যায়।

*চাকরি প্রার্থীদের মাথা ন্যাড়া নিয়ে বিস্ফোরক সৌগত রায়*

এবার চরম পদক্ষেপ নিলেন এক মহিলা চাকরি প্রার্থী। দেখালেন অভিনব ভাবে বিক্ষোভ। নিয়োগের দাবিতে এবার মস্তক মুন্ডন করলেন এক মহিলা চাকরি প্রার্থী। চাকরি চেয়ে রাস্তায় কেটে গেছে হাজারটা দিন। এসএলএসটি চাকরি প্রার্থীরা নিয়োগের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন। রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেও মেলেনি কোনওরকম সুরাহা। এহেন অবস্থায় আরও বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হল।

তবে এই ঘটনা নিয়ে তৃণমূল সাংসদ তথা অধ্যাপক সৌগত রায় জানিয়েছেন, ,‘নাটকীয় মাত্রার জন্য এসব করা হয়।‘ এদিকে চাকরি প্রার্থীদের একটাই বক্তব্য,'যতদিন না চাকরি হবে রাস্তায় পড়ে থাকবো।'

শিশু মৃত্যু নিয়ে মমতাকে আক্রমণ সুকান্ত মজুমদারের

একের পর এক শিশু মৃত্যুর ঘটনায় নতুন করে এখন শিরোনামে রয়েছে মুর্শিদাবাদ । বিগত ২৪ ঘণ্টায় মুর্শিদাবাদে ৯ জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এদিকে এই ঘটনাকে ঘিরে ফের একপ্রকার প্রশ্নের মুখে সরকারী হাসপাতালের পরিষেবা। আর এই নিয়ে এবার রাজ্যের শাসক দলকেই দোষীর কাঠগড়ায় তুলল রাজ্য বিজেপি ।

আজ শনিবার এক বিস্ফোরক টুইট করে সকলের নজর ঘোরানোর চেষ্টা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার । তিনি লেখেন, 'পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় -কে রাজ্যের পঙ্গু স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার দায়িত্ব নিতে হবে, যা একদিনে ৯ টি শিশুর জীবন কেড়ে নিয়েছে।'

পুকুরে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হল বছর ৩০ এর কৃষ্ণপদ দাসের

উত্তর ২৪ পরগনা: ভোরে কাজে বেরোনোর নাম করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে পুকুরে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হল বছর ৩০ এর কৃষ্ণপদ দাসের। ঘটনাটি ঘটেছে হাবরা শ্মশান সংলগ্ন এলাকায়। জানা গিয়েছে বানিপুর ইদনা নতুন কলোনি এলাকার বাসিন্দা কৃষ্ণপদ দাস।প্রতিদিনের মতো রাজমিস্ত্রির কাজে করতে বাড়ি থেকে বের হন।

তার কিছুক্ষণের মধ্যেই এলাকায় খবর আসে, স্থানীয় পুকুরে পড়ে গিয়েছেন কৃষ্ণপদ। প্রতিবেশী ও পরিবারের লোকজন এরপর ছুটে যান পুকুরের ধারে। গিয়ে দেখেন জল থেকে তুলে তাকে পারেই শুয়ে রাখা হয়েছে। এরপর দ্রুত তাকে হাবরা হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। তবে কিভাবে কাজে যাওয়ার নাম করে বেড়িয়ে পুকুরে পড়লেন ওই যুবক তা এখনও স্পষ্ট নয়।

দেহ ময়নাতদন্তের জন্য বারাসাত হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে পুলিশের পক্ষ থেকে। তবে স্থানীয়দের অনেকেরই অনুমান গোটা ঘটনার তদন্ত হোক। কিভাবে ওই যুবক পুকুরে পড়লো তা নিয়েই এখন উঠছে নানা প্রশ্ন। গোটা ঘটনা তদন্তে হাবরা থানার পুলিশ।