হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফেরাল পুলিশ

এসবি নিউজ ব্যুরো: বড়দিন মানেই স্যান্টাক্লজ কেক ও ক্রিসমাস ট্রি। এই স্যান্টাক্লজ মাধ্যমে এবারে সাধারণ মানুষের হাতে পরিষেবা তুলে দিল রায়গঞ্জের পুলিশ।আজ রায়গঞ্জের কর্ণজোড়ায় পুলিশ সুপারের দপ্তরের সামনে একটি অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে হারিয়ে যাওয়া কিংবা চুরি যাওয়া মোবাইল ফোন প্রাপকদের হাতে তুলে দিল রায়গঞ্জ পুলিশ জেলার পুলিশ।

এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রায়গঞ্জ পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার মোঃ সানা আক্তার, রায়গঞ্জ পুলিস জেলার ডিএসপি রিপন বল সহ একাধিক পুলিশ কর্তা। পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, বছরের বিভিন্ন সময় ধাপে ধাপে হারিয়ে যাওয়া বা চুরি যাওয়া মোবাইল ফোন উপভোক্তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এদিন ১৫৯ জন উপভোক্তার হাতে পরিষেবা তুলে দেওয়া হয়।

এদিন স্যান্টাক্লজ দ্বারা বিগত দিনের চুরি যাওয়া বা হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন সাধারণ প্রাপকদের হাতে তুলে দেন পুলিশ সুপার মোঃ সানা আক্তার। তিনি জানান," ছোটবেলায় স্যান্টাক্লজের গল্প আমরা সকলেই শুনেছি। আজ বড়দিন উৎসব উপলক্ষ্যে সেই স্যান্টাক্লজ মাধ্যমেই হারিয়ে যাওয়া জিনিস ফেরানো হল।"

তোলা চেয়ে না দেওয়ায় ব্যবসায়ীকে মারধোর ও প্রাননাশের হুমকি তৃনমূল কর্মীর বিরুদ্ধে,আতঙ্কিত ব্যাবসায়ী

উত্তর ২৪ পরগনা: খড়দহ কল্যাণ নগর এলাকায় তোলা চাওয়ার অভিযোগ তৃণমূল কর্মীর বিরুদ্ধে।তোলার টাকা না দেওয়ায় দোকানে ভাঙচুর ও ব্যবসায়ীকে মারধর করলো তৃণমূল কর্মী ডাম্পার ও তার দলবল।মারধরের অভিযোগে অভিযুক্ত তৃণমূল কর্মী ডাম্পার খড়দহ বিধানসভার বিধায়ক শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ খরদহ আইএনটিটিইউসির সভাপতি গোপাল সাহার ঘনিষ্ঠ বলে অভিযোগ আক্রান্ত ব্যবসায়ীর। ব্যবসায়ীকে মারধর করে জামা ছিড়ে দেওয়া হয় ও গুলি করে প্রাননাশের হুমকি দেওয়া হয়। গোটা ঘটনায় সরব হয়েছে খরদহ পৌরসভার উপ পৌরপ্রধান সায়ন মজুমদার।

তৃণমূল নেতা তথা খড়দহ পৌরসভার উপ পৌরপ্রধান সায়ন মজুমদার বলেন, "আইএনটিটিইউসি সভাপতি গোপাল সাহা লোকজন দিয়ে এলাকায় তোলাবাজি করছে। এলাকার ব্যবসায়ীরা যথেষ্ট আতঙ্কিত। "এই ঘটনায় খড়দহ আইএনটিটিইউসি সভাপতি গোপাল সাহা কোনো কথা বলতে চাননি। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক আতঙ্কিত এলাকার ব্যবসায়ীরা। ব্যবসায়ীকে মারধরের ঘটনায় সরব হয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব।

বিজেপি নেতা কিশোর কর বলেন,"ব্যবসায়ীকে তোলা না দেওয়ায় মারধোর করেছে তৃণমূল নেতা গোপাল সাহার অনুগামীরা। আর তৃণমূল নেতা গোপাল সাহার নামে অভিযোগ করছে তৃণমূলের খড়দহ পৌরসভার উপপৌরপ্রধান। এর থেকেই প্রমাণ হচ্ছে খরদহে তৃনমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ প্রকাশ্যে চলে এসেছে।"

*Start the Bengal Premier League (BPL) at the Eden Gardens next June*

Sports News

Khabar kolkata: Sourav Ganguly is going to play a big role in cricket again. He is set to start the Bengal Premier League (BPL) at the Eden Gardens next June. Already sat down with CAB and made a plan for the tournament.

This franchise based tournament will also be in the style of IPL. But it will be on home and away basis only if district grounds are available. All the cricketers will play in colorful clothes. The umpires will also officiate the match in colorful attire.

This tournament is the brain child of Sourav. He is the one who has thought of such a crowded T20 cricket tournament. Maharaj told reliable sources that he wants to start BPL with women as well as boys. He has considered Jhulan Goswami as the ambassador of the entire tournament. The legendary cricketer will be mentoring the entire tournament as a whole.

পশ্চিমবঙ্গের স্যান্টাক্লজ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, দাবি রাজ্যের মন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের

কলকাতা: বড়দিনে যেমন স্যান্টাক্লজ কাউকে উপহার সামগ্রী না দিয়ে ফেরার না, তেমনি এরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীও মানুষের স্বার্থে একাধিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। এ রাজ্যেই মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত একাধিক প্রয়োজন মেটানোর লক্ষ্যে মুখ্যমন্ত্রী সবুজ সাথী থেকে শুরু করে ফ্রি রেশন ব্যবস্থা, স্কুলের ড্রেস থেকে শুরু করে এমনকি মারা গেলে সমব্যাথির মতো প্রকল্পের মাধ্যমে সাহায্যের হাত তিনি বাড়িয়ে দিয়েছেন। তাই তিনি এ রাজ্যের স্যান্টাক্লজ।

যারা এ রাজ্যের সংস্কৃতি জানেনা, যারা রাজ্যের কৃষ্টি জানেনা তারা কখনোই এ রাজ্যে ক্ষমতায় আসতে পারে না। শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেব থেকে শুরু করে বিবেকানন্দ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ, বিদ্যাসাগরের মত মনীষীদের যারা সম্মান জানাতে পারেন না তাদেরকে বাংলার মানুষ কখনোই গ্রহণ করবেন না। ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে গীতা পাঠের পর এর রাজ্যের বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার যেভাবে যে ভাষায় বিবেকানন্দের বাণীকে কটাক্ষ করেছেন তার পরিপ্রেক্ষিতেই এদিন তোপ দাগলেন ফিরহাদ হাকিম।

২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে ততই ফের দিল্লি থেকে পরিযায়ী নেতাদের আসা-যাওয়া বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। বিগত ২০১৯-২০২১ এর নির্বাচনের আগেও দিল্লি থেকে মোদী, অমিত শাহ, জে পি নাড্ডাদের মত পরিযায়ী নেতারা এরা যে বিজেপিকে ক্ষমতায় আনার লক্ষ্যে ডেইলি প্যাসেঞ্জারি শুরু করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত যদিও তাদেরকে প্রত্যাখ্যান করেছেন এরাজ্যের মানুষ ।সে সময় ওনারা বলেছিলেন ইশ বার ২০০ পার। শেষ পর্যন্ত ওরা ব্যর্থ হয়ে পালিয়ে যায়। এবারেও ওরা কেউ সফল হবে না। ওরা যতই চেষ্টা করুক এ রাজ্যে বিজেপির কোন স্থান নেই সাফ কথা ফিরহাদের।

সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন করে এ রাজ্যে ক্ষমতায় আসা যাবে না। সম্প্রীতির বাংলায় আমরা যারা বসবাস করি তারা রবীন্দ্রনাথ, নজরুল থেকে শুরু করে রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ সকলকে নিয়েই আমরা একসাথে বসবাস করি। আমরা ঈদ পালন করি। বড়দিন পালন করি। কালী পুজো করি ছোট করে দুর্গা পুজো করি। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী বলেন ,ধর্ম যার যার, উৎসব সবার। আমরা এ রাজ্যে শ্রদ্ধার সাথে সমস্ত ধর্মীয় উৎসবে সামিল হই এবং উৎসব পালন করি একসাথে। এই সংস্কৃতি যে বা যারা ভাঙতে চান তারা কোনদিনই সফল হবেন না, মন্তব্য মেয়র ফিরহাদ হাকিমের।

বড়দিনে পার্ক স্ট্রিট যাচ্ছেন! জেনে নিন শেষ মেট্রো

বড়দিনে শহর জুড়ে সেলিব্রেশন মুড চলছে। ২৪ ডিসেম্বর রাতে কাতারে কাতারে মানুষ অন্যান্য বছরের মতোই ভিড় জমালেন পার্কস্ট্রিট বো ব্যারাকসহ শহরের জনপ্রিয় ডেস্টিনেশনগুলিতে। রবিবার সন্ধ্যা ছ'টা পর্যন্ত প্রায় ২.৬১ লক্ষ মানুষ মেট্রোতে ভ্রমণ করেন। সোমবার অর্থাৎ আজ বড়দিনে সেই সংখ্যা আরও বাড়বে বলে অনুমান করছে কলকাতা মেট্রো। সেই মতোই প্রস্তুতি সাড়া হয়েছে মেট্রো রেলের তরফে।

নর্থ-সাউথ লাইন অর্থাৎ ব্লু লাইনে ১৯৪টি মেট্রোর সার্ভিস আজ পাবেন। সন্ধের ব্যস্ত সময়ে ৮ মিনিট অন্তর মেট্রো পরিষেবা পাবেন। সকাল ন'টা থেকে মেট্রো পরিষেবা চালু হলেও, আজ সর্বশেষ পরিষেবার সময় বাড়ানো হয়েছে। দক্ষিণেশ্বর থেকে কবি সুভাষগামী শেষ মেট্রো পাবেন রাত ১০:৫৮ মিনিটে। কবি সুভাষ থেকে দক্ষিণেশ্বরগামী শেষ মেট্রো পাবেন রাত ১১'টায়। দমদম থেকে কবি সুভাষগামী শেষ মেট্রো পাবেন রাত ১১ঃ১০ মিনিটে।কবি সুভাষ থেকে দমদমগামী শেষ মেট্রো পাবেন রাত ১১:১০ মিনিটে।

নন্দীগ্রামের রেয়াপাড়ায় অটল বিহারী বাজপায়ী এর জন্মদিনে সেবাদান অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শুভেন্দু অধিকারীর মন্তব্য

আজ পুনরায় আদালতে তোলা হবে চাকরীপ্রার্থীদের। হকের চাকরী চাইতে গিয়ে এখন জেলবন্দী তারা। আপার প্রািমারী চাকরী প্রার্থীরা মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে গ্রেফতার হন। এই নিয়ে শুভেন্দুর মন্তব্য

আচার্য নিযুক্ত সমস্ত উপাচার্যদের গন ইস্তফা দিতে বললেন ব্রাত্য বসু। এটা নিয়ে শুভেন্দুর মন্তব্য।

অমিত শাহ ও নাড্ডাজী কলকাতায় আসা নিয়ে আগামী কাল বৈঠকে বসতে পারেন। এটা নিয়ে মন্তব্য শুভেন্দুর।

মিমিক্রিকাণ্ডে তোলপাড়ের মধ্যেই ফের উপ রাষ্ট্রপতিকে নিশানা করলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। সাংবিধানিক পদে বসে শুধু আমি আমি করছেন কেন? দেশকে দেখুন। কতটা ঘাড় ঝোঁকাবেন আপনি? নরেন্দ্র মোদি বা বিজেপিকে কতটা খুশি আপনি করতে চান? আপনিই বলেন এই শতকে জন্মানো সবচেয়ে বড় মহাপুরুষের নাম নরেন্দ্র মোদি। অয়েলিং...অয়েলিং...অয়েলিং, মত প্রকাশের অধিকার, আমার মৌলিক অধিকার। মিমিক্রি আমার অধিকার, কেউ তা ধ্বংস করতে পারে না। জেলে পুরলেও আমার প্রতিবাদ বন্ধ হবে না। শ্রীরামপুরে শুভেন্দু অধিকারীর

পাল্টা সভা থেকে এবার জগদীপ ধনকড়কে সরাসরি আক্রমণ করলেন তৃণমূল সাংসদ। লোকসভা ভোটে বিজেপি বাংলা থেকে পাঁচটির বেশি আসন পাবে না বলেও জানিয়ে দেন শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।

বড়দিন হতেই দায়ের ৪৫৯টি মামলা

রবিবার থেকেই বাংলাজুড়ে উৎসবের আমেজ শুরু হয়ে গেল যা চলবে ৩১ জানুয়ারি বর্ষবরণ পর্যন্ত। কলকাতার পার্ক স্ট্রিটসহ অন্যান্য জায়গায় ঘুরে বেরিয়েছেন বহু মানুষ। এবার কলকাতা পুলিশ জানিয়েছে যে ট্রাফিক আইন ভাঙার অপরাধে সারা শহরজুড়ে ৪৫৯টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এমনকি মদ্যপান করে দুর্ব্যবহারসহ অন্যান্য অভিযোগে কলকাতা শহরের এলাকাভিত্তিক পুলিশ ডিভিশনগুলি থেকে মোট ৩২৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানা গেল। পাশাপাশি মোট ৪১.৪ লিটার মদ বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ।

বড় দিনে উৎসবের মেজাজে বাঁকুড়া

বাঁকুড়াঃ প্রভূ যীশু খ্রীষ্টের জন্মদিন উপলক্ষ্যে বাঁকুড়া জেলা জুড়ে উৎসবের মেজাজে খ্রীষ্টান ধর্মাবলম্বী মানুষ। জঙ্গল মহলের সারেঙ্গা থেকে বাঁকুড়া শহর সর্বত্র রঙবেঙের বেলুন আর আলোক মালায় সেজে উঠেছে চার্চ গুলি। সেখানে সকাল থেকে চলছে বিশেষ প্রার্থণা সভা। উপস্থিত হয়েছেন অসংখ্য ধর্মপ্রাণ খ্রীষ্টান ধর্মাবলম্বী মানুষ। 

   এদিন সকালে বাঁকুড়া শহরের সেন্ট্রাল চার্চে জড়ো হয়েছেন অসংখ্য মানুষ। পরে বিশেষ প্রার্থণা সভায় যোগ দিলেন সংশ্লিষ্ট সকলে। প্রভূ যীশু খ্রীষ্টের কাছে আগামী নতুন বছরের প্রতিটি দিন প্রত্যেকের সুখ ও সমৃদ্ধিতে ভরে উঠুক, এই প্রার্থণাই তাঁরা জানালেন বলে জানান। 

  উপস্থিত পি রলি, পি রোজরা বলেন, সমস্ত মনোমানিল্য দূরে সরিয়ে প্রভূ যীশুর জন্মদিনে আজ শুধুই আনন্দ করবো। পরিবার, বন্ধু বান্ধবদের সঙ্গে একটু বেড়ানো আর সঙ্গে খাওয়া দাওয়া দিয়েই দিনটা অতিবাহিত করবেন বলে তারা জানান।

  বাঁকুড়া সেন্ট্রাল চার্চের পক্ষে রেভেণ্ড সুমন্ত নাড়ু বলেন, বিশ্ব জুড়ে অশান্তি, হানা হানি, দলাদলির উর্দ্ধে উঠে বড় দিন সবার কাছে খুশী, আনন্দ আর শান্তির দিন হয়ে ওঠে। আনন্দ যেন সকলের হৃদয়ে পরিস্ফূট হয় সেটাই তাঁরা চাইছেন বলে তিনি জানান।

 চার্চে উপস্থিত স্থানীয় কাউন্সিলর শম্পা দরিপা বলেন, যীশু খ্রীষ্টের জন্মস্থানেই আজ অশান্তি বিরাজ করছে, উৎসব পালনের পরিবেশ নেই। যীশু খ্রীষ্ট শান্তি আর ক্ষমার বাণী নিয়ে এ জগতে এসেছিলেন, কিন্তু তাঁর দেশের মানুষ আজ উৎসব পালন করতে পারছেননা। সমবেত প্রার্থণা সারা বিশ্ব, দেশ, রাজ্য ও আমাদের বাঁকুড়ায় যেন সেবা ও ক্ষমার বাণী প্রচার করতে পারি বলে তিনি জানান।

উৎসব মুখরিত বাঙালি, আজ বড়দিন, রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের মতন নদিয়া জেলাতেও উৎসব মুখরিত আমজনতা

নদীয়া:সকাল থেকেই বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়। নদীয়ার বেথুয়া ডহরি অভয়ারণ্যে ভিড় জমিয়েছেন পর্যটকরা। নিজেরাই হাতা খুন্তি নেড়ে রান্নাবান্না করার তোর জোর ব্যস্ততা তুঙ্গে। ২০২৩ কে বিদায় এবং নতুন বছরকে স্বাগত জানাতেই ভিড় উপচে পড়ছে নদীয়া জেলার বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে।

*বড়দিনে উৎসবে মেতে উঠেছে দিঘা,সকাল থেকে দিঘায় উপচে পড়া ভিড় পর্যটকদের*

দিঘা: বড়দিনের সকালে দিঘার সমুদ্র পাড় থেকে হোটেলে পর্যটকদের উপচে পড়া ভীড়।গতকাল রাত থেকেই হোটেলগুলিতে ভিড় জমিয়েছেন পর্যটকেরা।

শুধু দিঘার সৈকত নয় ৷ দিঘা সংলগ্ন তাজপুর ও শংকরপুরেও পর্যটকরা ভিড় করেছেন ৷রবিবার রাতেই অধিকাংশ হোটেলে পর্যটকরা পৌঁছে গিয়েছিলেন ৷ সোমবার সকালেও বহু হোটেল বাইরে চেক ইন করার লম্বা লাইন ছিল ৷ পাশাপাশি, সকাল থেকেই সমুদ্র স্নানের মজা নিতে নেমে পড়েছেন পর্যটকরা ৷ সেই সঙ্গে সমুদ্রস্নানে কোনও দুর্ঘটনা যাতে না ঘটে তার জন্য কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে ৷

পুলিশের তরফে যেমন নজরদারি চলছে, তেমনি নুলিয়ারাও সৈকতে সতর্ক দৃষ্টি রেখেছেন ৷দিঘার পাশাপাশি, তাজপুর ও শংকরপুর সৈকতেও মানুষের ঢল নেমেছে ৷ সেখানেও সমুদ্রস্নানে মেতেছেন পর্যটকরা ৷ তবে, নতুন করে করোনা সংক্রমণের আশঙ্কা করা হলেও, রাজ্য সরকারের তরফে উৎসবে মরশুমে তেমন কোনও সতর্কতা জারি করা হয়নি ৷ এমনকি কোনও বিধিনিষেধও লাগু করা হয়নি রাজ্য সরকারের তরফে ৷ পর্যটকেরা যাতে কোনোভাবে সমস্যায় না পড়ে তার জন্য মোতায়েন রয়েছে পুলিশ প্রশাসনের আধিকারিকরা।বেলা বাড়ার সাথে সাথে ভীড় জমতে থাকে দিঘায়।