*মানুষের সবচেয়ে পবিত্র অধিকার হ'ল "মানবাধিকার": শুভেন্দু*

আজ রবিবার সাত সকালে টুইট করে সকলকে চমকে দিলেন বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী । তিনি আজ এক টুইট বার্তায় লেখেন, ‘একজন মানুষের জন্য উপলব্ধ সবচেয়ে পবিত্র অধিকার হ'ল "মানবাধিকার"।

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসের এই শুভ উপলক্ষে আসুন আমরা প্রতিটি মানব জীবনকে উদযাপন করার এবং এই বিশ্বকে একটি বৈশ্বিক গ্রামে পরিণত করার অঙ্গীকার করি যেখানে প্রতিটি জীবন প্রিয় এবং আমাদের সম্মিলিত মানব চেতনার আকাঙ্ক্ষা উদযাপন করা হয়। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই পৃথিবীর প্রত্যেক নাগরিককে।‘

*এসএলএসটি চাকরি প্রার্থীদের নিয়ে টুইট কুণালের*

গতকাল শনিবার এসএলএসটি চাকরি প্রার্থীদের ধর্নাস্থলে হাজির হন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ । আর এই নিয়ে আজ বড় তথ্য দিলেন তিনি।

আজ রবিবার এক লম্বা চওড়া টুইট বার্তায় কুণাল ঘোষ লেখেন, শনিবার গান্ধীমূর্তির সামনে নবম-দ্বাদশ শিক্ষক কর্মপ্রার্থীদের ধরণামঞ্চে কিছুক্ষণ।

1) তাঁরা আমাকে আমন্ত্রণ করেছিলেন। তাঁরা আমার সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন। সরকার জট খোলার চেষ্টা করছে। জটিল আইনি জট রয়েছে। সমাধানের প্রক্রিয়া চলছে।

2) রাসমণি মেয়েটি ও কয়েকজন আমার কাছে প্রায়ই আসেন। টিভিতে রাসমণিকে মস্তকমুণ্ডন করতে দেখে আমার খারাপ লাগে। মানবিকতার কারণে আমি তাঁর কাছে যাই।

3) শিক্ষামন্ত্রী জানতেন আমি যাচ্ছি। জট খোলায় তিনিও আগ্রহী। তিনি ওঁদের সঙ্গে কথা বলেন ফোনে। সোমবার বৈঠক ঠিক হয়েছে।

4) আমি নিজে গিয়ে দেখেছি আন্দোলনকারীরা কোনো অশোভন আচরণ করেননি। বাম, বিজেপি, কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে আসা বহিরাগতরা শ্লোগান দিয়েছিল সামান্য। মিডিয়া তাদের দেখিয়েছে। আন্দোলনকারীরা আমাকে যথাযথ সম্মান ও সৌজন্য দেখান। দীর্ঘক্ষণ কথা হয়। বিরোধীরা ওখানে আমার যাওয়া সহ্য করতে পারেনি বলে লাফাচ্ছিল। তারা সমাধান চায় না, রাজনীতি চায়। আন্দোলনকারীরাই তাদের রাজনৈতিক শ্লোগানে আপত্তি করেন। তাঁরা নিজেদের দাবিতে দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আমাকে কোনো অপ্রীতিকর অবস্থায় পড়তে হয়নি। কেউ আমার মুখের সামনে শ্লোগান দেননি। হ্যাঁ, মিডিয়া কিছু হইচই করেছে, সেটা তাদের কাজের অঙ্গ।

5) মুখ্যমন্ত্রী নিয়োগ চান। অভিষেক নিয়োগ চান। তিনি তো এদের সঙ্গে বসেছিলেন। প্রক্রিয়া এগিয়েছিল। ব্রাত্য নিয়োগ চান। কারুর বা কিছু লোকের জন্য জটিলতা হয়েছে। এই জটিলতা কাটাতে সর্বশক্তিতে চেষ্টা চলছে। সরকার আন্তরিক। আইনি জট কাটাতে কী করা যায়, ভাবছেন তাঁরা, দেখা যাক। আমি এবং আমরা সবাই চাই, জট খুলুক। আইনি সমস্যা কাটুক। নিয়োগ হোক।'

দিকভ্রষ্ট শেয়াল ঢুকলো বাইকের গ্যারেজে

এসবি নিউজ ব্যুরো: লোকালয়ে এসে দিকভ্রষ্ট হয়ে পড়লো একটি শেয়াল।বাইকের গ্যারেজে ঢুকে আচমকাই আলমারিতে ঢুকে গেল। শনিবার সন্ধ্যায় জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ি শহরের লিচুতলা মোড়ের ঘটনা।মুহূর্তের মধ্যে এলাকায় প্রচুর মানুষের ভিড় জমে যায়।ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে বনদপ্তরের কর্মীরা উদ্ধার করে শেয়ালটিকে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে পরিবেশ কর্মীরা।তারা খবর দেয় বিনাগুড়ি ওয়াইল্ড লাইফ স্কোয়াডকে।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে আলমারির ভিতর থেকে শেয়ালটি বের করে খাঁচা বন্দি করে বিনাগুড়ি বন্যপ্রাণ বিভাগের কর্মীরা।

দোকানের এক কর্মচারী জানান ,"দোকানে কাজ করছিলাম।আচমকাই রাস্তার ওই পাশ থেকে একটি জন্তু এসে দোকানে ঢুকে পড়ে।আশেপাশের সকলে এসে দেখে বলে এটি শেয়াল।এরপর বিনাগুড়ি বন্যপ্রাণ বিভাগের কর্মীরা এসে শেয়ালটি উদ্ধার করে নিয়ে যায়।"

ভাটপাড়া জগদ্দল এরিয়া সিপিএম কমিটির ডাকে ভাটপাড়ায় অধিকার যাত্রা

উত্তর ২৪ পরগনা: ভাটপাড়া জগদ্দল এরিয়া সিপিএম কমিটির ডাকে অধিকার যাত্রা।ভাটপাড়া পৌরসভার অচলাবস্থা,স্মার্ট মিটার বাতিল সহ একগুচ্ছ দাবিতে কুলিডিপো থেকে শুরু করে ভাটপাড়া সমস্ত পৌরসভার ওয়ার্ড গুলোতে এই অধিকার যাত্রা পরিক্রমা করে। অধিকার যাত্রায় উপস্থিত ছিলেন সিপিআইএম নেত্রী গার্গী চ্যাটার্জি, উত্তর ২৪ পরগনা জেলার সিটুর সাধারণ সম্পাদক নেপালদেব ভট্টাচার্য সহ অন্যান্য সিপিআইএম নেতৃবৃন্দ।

সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার সিটুর সাধারণ সম্পাদক নেপাল দেব ভট্টাচার্য জানান, আগামী দিনে ভাটপাড়া পৌরসভার বিভিন্ন দুর্নীতি সহ স্মার্ট মিটার বাতিলের দাবিতে তাদের আন্দোলন আরো জোরালো হবে।"

রাতের অন্ধকারে তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি উপর দুষ্কৃতী হামলা

উত্তর ২৪ পরগনা: বসিরহাটের হাড়োয়া থানার শালিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের শালিপুর বাজারের ঘটনা। শালিপুর অঞ্চলের তৃণমূলের সভাপতি তরিকুল ইসলাম কয়েকজন তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের নিয়ে চায়ের দোকানে চা খাচ্ছিলেন। সেই সময় কিছু দুষ্কৃতী গিয়ে তাকে বেধড়ক মারধর করে দোকান থেকে বের করে তাকে বুকে পেটে লাথির পর এলোপাতাড়ি মারতে শুরু করে ।বাকি তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা পালিয়ে যায়।

তারপর তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রথমে হাড়োয়া ব্লক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থা অবনতি হলে কলকাতা একটি বেসরকারী হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। শরীরে একাধিক জায়গায় আঘাতিক চিহ্ন রয়েছে। বুকে পেটে গুরুতর আঘাত পেয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

এই ঘটনায় রীতিমত চাঞ্চল‍্য ছড়িয়েছে। কে বা কারা এই ঘটনা ঘটালো তদন্ত শুরু করেছে হাড়োয়া থানার পুলিশ। তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জের, না এলাকা দখল করাকে কেন্দ্র করে এই নিয়ে রীতিমতো রাজনৈতিক মহলে চর্চা চলছে। হাড়োয়ার থানার পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। গোটা এলাকা থমথমে।

হাতের টানেই উঠে আসছে পিচের রাস্তা

বাঁকুড়াঃ এখনো এক মাস হয়নি, তার আগেই হাতের টানেই উঠে আসছে সদ্য নির্মিত রাস্তার পিচ। আর এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ সিমলাপাল এলাকার মানুষ। এমনকি এই অবস্থায় পথশ্রী নয়, 'পকেটশ্রী' বলেও কটাক্ষ করতে শুরু করেছেন।

স্থানীয় সূত্রে খবর, সিমলাপালের মাচাতোড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের শুশুনিয়া মোড় থেকে কাঁসাচরা পর্যন্ত 'পথশ্রী' প্রকল্পে ২ দশমিক ৭০ কিলোমিটার পিচের রাস্তা তৈরী হয়। দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদারী সংস্থা তড়িঘড়ি রাস্তা তৈরীর কাজ শেষ করে এলাকা ছেড়েছেন। কিন্তু নিম্ন মানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করার ফলেই হাতের টানে নবনির্মিত ওই রাস্তার পিচ উঠে আসছে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ।

গ্রামবাসী অজিত মণ্ডলের দাবি, রাস্তা তৈরীর সময়ই আমরা আপত্তি জানিয়েছিলাম, কেউ কথা শোনেনি। তৃণমূলের স্থানীয় নেতারা এই কাজ দেখভালের দায়িত্বে ছিলেন তাঁরাও সমান দায়ি বলে তিনি দাবি করেন।

এই ঘটনায় শাসক দলের দিকেই অভিযোগের আঙ্গুল তুলেছে বিজেপি। দলের নেতা আলোক মহান্তীর দাবি, এক কোটি টাকার প্রকল্প হলে আগাম ৪০ লাখ টাকা যায় শাসক দলের নেতাদের পকেটে। পরে স্থানীয় নেতাদের নির্দিষ্ট ভাগ দিতে হয়। এই অবস্থায় ঠিকাদারী সংস্থা কাজ করবে কি করে? ফলে যা হওয়ার তাই হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।

এবিষয়ে তৃণমূল নেত্রী ও বাঁকুড়া জেলা পরিষদের সদস্যা মমতা সিংহমহাপাত্র বলেন, বিষয়টি জানা নেই, খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে। নিম্নমানের কাজ হয়ে থাকলে দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদারী সংস্থার বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।

*ফটো গ্যালারী* *ISL* *ইষ্টবেঙ্গল এফসি VS পাঞ্জাব এফসি* *ছবি: সঞ্জয় হাজরা (খবর কলকাতা)।*
রাজ্যের ৩৩০জন ছাত্রছাত্রীর পড়াশোনার দায়িত্ব নিল একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন

এসবি নিউজ ব্যুরো: দক্ষিণ ২৪ পরগনা সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এলাকায় গড়ে ওঠা মুক্তি সংস্থা। এই মুক্তি সংস্থা বিশ্বের বাজারে একটি নাম স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিসেবে। গড়িয়ার গোলপার্ক বিবেকানন্দ হলে আনমূল এবং ভিভো নামক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সাহায্যে মুক্তি সংস্থার ব্যবস্থাপনায় রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ৩৩০ জন ছাত্রছাত্রীর উচ্চ শিক্ষার দ্বায়িত্বভার গ্রহণের সার্টিফিকেট তুলে দেওয়া হল। এদের মধ্যে ৪৯ জন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ৫৯ জন মেডিক্যাল বিভাগ,৭৯ জন বিজ্ঞান শাখা ও অন্যান্য সবাই সাধারণ বিভাগে পড়াশোনা করছে।

উল্লেখ্য ,এই মুক্তি নামক সংগঠন রায়দিঘি বিধানসভার নগেন্দ্রপুর এলাকায় গড়ে ওঠে। তারপর থেকে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে কাজ করে আসছেন মুক্তি সংগঠনের ফাউন্ডার প্রেসিডেন্ট শঙ্কর হালদার। আগামী দিনে এই ছাত্র-ছাত্রীর দায়িত্বভার তুলে নেওয়ায় খুশি ছাত্র-ছাত্রী এবং তার পরিবারের লোকজন। গত প্রায় ১৮ বছর ধরে দেড় হাজার ছাত্রছাত্রীর পাশে দাঁড়িয়েছে এই সংগঠন।

ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে বর্তমানে কেউ ডাক্তার ,কেউ ইঞ্জিনিয়ার তারা আজ স্বাবলম্বী । আজকের এই অনুষ্ঠানে রাজ্যের থেকে বিভিন্ন প্রান্তের ছাত্র-ছাত্রী অভিভাবক ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এসএস সি-র চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার, সিদ্ধার্ত রায়, রামকৃষ্ণ মিশনের মহারাজ,মুক্তির অন্যতম ফাউন্ডার প্রেসিডেন্ট শঙ্কর হালদার ও আরো অনেকে।

১৬তম কামাগাতা কাপ ওপেন জাতীয় কারাটের চ্যাম্পিয়নশিপ নিউদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হল

খেলা

এসবি নিউজ ব্যুরো: ১৬তম কামাগাতা কাপ জাতীয় পর্যায়ের ওপেন ক্যারাটে চ্যাম্পিয়নশিপ নিউদিল্লির তালকোটরা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হল শনিবার। সেইগো কাই ক্যারাটে দ্য অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তরুণ চক্রবর্তীর উদ্যোগে প্রদীপ প্রজ্জলন করে চ্যাম্পিয়নশিপের উদ্বোধন করেন ক্যারাটে অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়ার সাধারণ সম্পাদক রজনীশ চৌধুরী।

সারা ভারতবর্ষের বিভিন্ন রাজ্য থেকে প্রায় ৯০০জন ক্যারাটে খেলোয়াড় অংশ নেন এই চ্যাম্পিয়নশিপের কাতা ও কুমিতে ইভেন্টে। ক্যারাটে আসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়ার সাধারণ সম্পাদক রজনীশ চৌধুরী বলেন ,"আগে শুধু আত্মরক্ষার জন্যই ক্যারাটে শেখানো হতো। কিন্তু এখন ক্যারাটে একটি খেলা হিসেবে পরিগণিত হয়েছে। এখন এশিয়ান গেমস, অলিম্পিকেও ক্যারাটে খেলা স্থান পেয়ে গিয়েছে। তাই ক্যারাটের জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে।

দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতেও ক্যারাটেকে শিক্ষার অঙ্গ হিসাবে নেওয়া হয়েছে।" সেই গো কাই ক্যারাটে দ্য অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তরুণ চক্রবর্তী বলেন," কারাটে শুধুমাত্র আত্মরক্ষার জন্যই নয় এটি শারীরিক, মানসিক গঠন ও শৃঙ্খলা পরায়ণতা শিখতে সাহায্য করে। তাই দেশজুড়ে যুব সমাজের অবক্ষয় দূর করতে ক্যারাটে শিক্ষা অতি প্রয়োজনীয়"।

*গোটা বাংলা জুড়ে কুয়াশার দাপট, জেনে নিন আজকের আবহাওয়া*

ডিসেম্বরের মিঠে রোদে কমলালেবু, পিঠে পুলি খাওয়ার সময়ে অস্বস্তিকর বৃষ্টি নেমেছে বাংলা জুড়ে। সকালের দিকে মিঠে রোদ, বেলা পড়লেই শীতের হালকা শিরশিরানি এই সময়ের অন্যতম চেনা ছবি।তবে ভালো খবর এটাই যে, আগামী পাঁচদিন আর বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বলেই জানাচ্ছে হাওয়া অফিস। আবহাওয়া সুষ্ঠু থাকবে বলেই খবর। গত কাল পর্যন্ত আকাশ সামান্য মেঘলা থাকলেও আজ থেকে সেই মেঘলা ভাবও কেটে যাবে বলে জানাচ্ছে ভারতীয় মৌসম ভবন। 

কলকাতার কথা বললে, রবিবার সকালটা কুয়াশা বা ধোঁয়াশা ঘিরে রাখবে তিলোত্তমা নগরীকে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছাবে ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামবে ১৮ ডিগ্রির আশেপাশে।

হাওড়া অফিসের পূর্বাভাস, আগামী ১১, ১২, ১৩ ডিসেম্বর কলকাতার তাপমাত্রা একটু বেশি নামবে।তবে কুয়াশার দাপট থাকবে গোটা বঙ্গেই।মৌসম ভবন জানাচ্ছে, রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত রাজ্যের প্রায় সব জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি মানের কুয়াশা পড়বে।