/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz আগামী বাইশে জানুয়ারি রাম মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে আমন্ত্রণের হলুদ চাল "অক্ষত" নিয়ে কল্যাণীতে শোভাযাত্রা West Bengal Bangla
আগামী বাইশে জানুয়ারি রাম মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে আমন্ত্রণের হলুদ চাল "অক্ষত" নিয়ে কল্যাণীতে শোভাযাত্রা

নদীয়া:এই মুহূর্তে দেশে সবচেয়ে চর্চিত এবং কাঙ্খিত বিষয় রাম মন্দির উদ্বোধন। আগামী ২২শে জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন হওয়ার কথা অযোধ্যায়। পরিষদ যাকে মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা বলছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সেই উদ্বোধনে অংশ নেবেন বলেই জানা গেছে। সেখানে যাতে দেশের সব প্রান্ত থেকে মানুষ অংশ নিতে পারেন সেই কারণে ৬ হাজারেরও বেশি আমন্ত্রণপত্র রাম মন্দিরের অনুকরণে বানানো প্রতিকৃতি পৌঁছানোর কাজ শুরু হয়েছে ইতিমধ্যেই।

সর্বসাধারণের আমন্ত্রণের জন্য বহু প্রাচীন সনাতনী রীতি এবং বর্তমান উত্তরপ্রদেশের নিয়ম অনুযায়ী হলুদ মাখানো চাল অর্থাৎ অক্ষত ভারতের প্রতিটা ঘরে ঘরে পৌঁছে আমন্ত্রণের প্রচার চালানো হচ্ছে শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থ ট্রাস্ট কমিটির পক্ষ থেকে। ইতিমধ্যেই অযোধ্যা থেকে তিন কলসি ভর্তি হলুদ চাল ‘অক্ষত’ চলে এসেছে বাংলায়। গত রবিবার অযোধ্যায় বিশেষ পুজোর পরে সব রাজ্যে এই চাল পাঠায় রামমন্দির নির্মাণকারী সংগঠন ‘শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র’। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সাংগঠনিক হিসাবে দেশে মোট ৪৫টি রাজ্য।

পশ্চিমবঙ্গে অবশ্য এই পরিমান অনেকটাই বেশি। তিনটি আলাদা রাজ্যের ভাগ রয়েছে। উত্তর, মধ্য এবং দক্ষিণবঙ্গের জন্য। উত্তরবঙ্গের জন্য হলুদ চালের কলস সরাসরি শিলিগুড়ি পৌঁছে গিয়েছে। বাকি দুই বঙ্গের জন্য দু’টি কলস জম্মুতাওয়াই এক্সপ্রেসে করে অযোধ্যা থেকে কলকাতায় এসেছে। আপাতত কলস দু’টি সংরক্ষিত রেখেছে পরিষদ। সেখান থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় প্রত্যেক ঘরে ঘরে প্রসাদ হিসেবে পৌছাবে এই চাল। রানাঘাট থেকে কল্যাণীতে এসে পৌঁছালো অযোধ্যা রাম মন্দিরের মহা প্রসাদ।

এদিন কল্যাণী মেন স্টেশন থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে কল্যাণী সেন্ট্রাল পার্কে গিয়ে সমাপ্তি ঘটে শোভাযাত্রার।আয়োজকরা জানান রাম মন্দিরের প্রসাদ সকল মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে তাদের এই উদ্যোগ।

ধর্ম শাস্ত্র অনুযায়ী হিন্দু ধর্মের প্রতিটি পুজোর অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রী চাল বা অক্ষত।

পুজোয় অখণ্ড চালের ব্যবহারকে অত্যন্ত কার্যকরী মনে করা হয়। যে কোনও শুভ অনুষ্ঠানে চাল ব্যবহার করা হয়েই থাকে। অনেক সময় লাল, হলুদ, সবুজে রাঙানো চাল ব্যবহার করা হয়। এগুলির মধ্যে হলুদ রঙের সাহায্যে আর্থিক সমস্যা দূর করার নানান উপায়ের উল্লেখ পাওয়া যায়। দেব-দেবীদের আমন্ত্রণ জানানোর জন্য এই চাল মাঙ্গলিক। এমনকি গৃহে শুভ অনুষ্ঠানের জন্যও এই চাল দিয়েই আমন্ত্রণ জানানো হয়। এই চালকেই বলা হয় অক্ষত ।অযোধ্যায় ১০০ কুইন্টাল চাল এনে গত রবিবার হয় অক্ষত পূজা। সঙ্গে এক কুইন্টাল কাঁচা হলুদ ও এক কুইন্টাল দেশি ঘি দিয়ে ‘অক্ষত’ তৈরি হয় বলে পরিষদ জানিয়েছে। এর পরে তা পিতলের কলসে ভরে রামলালার সামনে রেখে পুজোও শেষ হয়েছে। শেষে তা দেশের বিভিন্ন রাজ্যের উদ্দেশে রওনা দেয়। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কর্মীরা তাই পৌঁছে দিচ্ছে বিভিন্ন এলাকায়।

লক্ষ কন্ঠে গীতা পাঠ

নদীয়া:রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের উদ্যোগে আজ নদীয়ার শান্তিপুর 4 নম্বর ওয়ার্ডের ভেরি পাড়ায় স্বপন কুমার ভৌমিকির বাড়িতে গীতা পাঠকদের একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখান থেকে আগামী ২৪শে ডিসেম্বর কলকাতা বিগ্রেড এর মাঠে সাংসদ শুভেন্দু অধিকারীর ডাকে লক্ষ কন্ঠে গীতা পাঠে অংশগ্রহণের প্রবেশপত্র দেওয়া হয় পঞ্চাশ জনকে।

এ ধরনের গীতা পাঠের আয়োজনে খুশি হাজার হাজার সনাতনী ধর্মপ্রাণ মানুষ জন। ধর্মপ্রাণ নদীয়ার মন্দিরনগরী শান্তিপুরে, হাজার হাজার গীতা পাঠক এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেছে। তবে তাদের মধ্যে গতবার মায়াপুরে যারা যেতে পারেননি অথবা বয়স জনিত কারণে এরপরে আর যাওয়া সম্ভব নয় তাদেরকেই অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে টিকিট দেওয়া হচ্ছে , বলেই জানান আরএসএস স্বয়ংবর সেবিকা রিনা ভৌমিক। 

তিনি আরো বলেন যেহেতু প্রধানমন্ত্রী সহ বিভিন্ন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং নেতৃত্বগণ উপস্থিত থাকবেন তাই নিরাপত্তার কারণে তাদের পাসপোর্ট ফটো সম্পূর্ণ ঠিকানা যোগাযোগ নাম্বার আধার কার্ড এবং সচিত্র পরিচয় পত্রের প্রত্যায়িত নকল জমা দিয়ে তবেই দেওয়া হচ্ছে প্রবেশপত্র। 

রমা সাহা নারায়ণ দত্তদের মতন দীর্ঘদিন ধরে গীতা পাঠ করা ধার্মিক সনাতনীরা জানাচ্ছেন এ তাদের চরম সৌভাগ্য। তবে এবার শান্তিপুর থেকে তুলনায় অনেক বেশি ভক্তরা দলবদ্ধভাবে পৌঁছাবেন কলকাতায়।

সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে অনৈতিকভাবে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রজিতভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে, আজ কৃষ্ণনগরে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে পথে নামলেন জেলা পরিষদের সভাধ

নদীয়া:সম্পূর্ণ রাজনৈতিক চক্রান্ত এবং অনৈতিকভাবে তৃণমূল নেত্রী মহুয়া মৈত্রের সাংসদ পদ বাতিল করা হয়েছে। মূলত সেই অভিযোগ তুলে এদিন পথে নামল তৃণমূল। নদীয়ার কৃষ্ণনগর শহর তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্বে কৃষ্ণনগরের রাজপথ পরিক্রমা করলেন তারা। এদিনের প্রতিবাদ মিছিলে বিজেপির বিরুদ্ধে একাধিক স্লোগান ছিল তৃণমূলের। প্রতিবাদ মিছিলে অংশগ্রহণ করেছিলেন নদীয়া জেলার জেলা সভাধিপতি তারান্নুমা সুলতানা নুর শহর তৃণমূলের একাধিক নেতৃত্ব।

এই প্রতিবাদ মিছিলে অংশগ্রহণ করে তৃণমূল নেত্রী তথা জেলা পরিষদের সভাধিপতি তারান্নুমা সুলতানা নুর বলেন, এই অনৈতিকভাবে মহুয়া মৈত্রের সাংসদ পদ বাতিল করে তার কন্ঠরোধ করা যাবে না। আমাদের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মহুয়া মৈত্রের সঙ্গে আছে। আমরা তার অনুগামী হয়ে গোটা জেলা তার সঙ্গে রয়েছি, আগামী দিনেও থাকবো।

৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক বা 12 নম্বর জাতীয় সড়কের ব্রিজের কাজ হয়ে গেলেও এখনো নদী সংস্কার করেনি কর্তৃপক্ষ, তারই প্রতিবাদে সিটিজেন ফোরামের বিক্ষোভ ন

নদীয়া:১২ নম্বর জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণের চূর্ণী নদীর ওপরে ব্রিজ তৈরি করতে গিয়ে স্তম্ভ নির্মাণ মাটি ফেলে চূর্ণী নদীর প্রায় অর্ধেক বুঝিয়ে দেয়া হয় ব্রিজ চালু হলেও সরানো হয়নি মাটি ফলে ক্ষতির মুখে নদীর ভারসাম্য প্রতিবাদে রানাঘাটে বিক্ষোভ আন্দোলন রানাঘাট সিটি জেন ফর্মের উদ্যোগে চুনি নদীর কাছে ১২ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশে রানাঘাট পরামানিক মোড়ে গানে কবিতায় প্রতিবাদ জানানো হয় ।

আন্দোলনকারীদের বক্তব্য এ বিষয়ে উদ্বতর ও কর্তৃপক্ষকে লিখিত আকারে জানিও কাজ হয়নি। সভায় উপস্থিত ছিলেন সিটিজেন ফ্রম এর সদস্য ছাড়াও রানাঘাটের পৌর পিতা কুশল দেব বন্দ্যোপাধ্যায় আন্তর্জাতিক বাউল লোকশিল্পী মনসুর ফকির সহ এলাকার সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন এখন দেখার কবে সমস্যা সমাধান হয়।

নদীয়ার রানাঘাটে গৌরকুণ্ডু স্মৃতি রক্ষা কমিটির আয়োজনে স্মরণসভায় এলেন বিমান বসু, স্মারক বক্তৃতায় আলোচিত হলো মূল্যবোধ ও বর্তমান রাজনীতি প্রসঙ্গ

নদীয়া:রানাঘাটের ব্যাবস্থাপনায় আজ নদীয়ার রানাঘাট নজরুল মঞ্চে বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী নদিয়া জেলার কমিউনিস্ট আন্দোলনের অন্যতম নেতৃত্ব কমরেড গৌরকুন্ডু স্মারক বক্তৃতা অনুষ্টিত হয় গৌরকুন্ডু স্মৃতি রক্ষা কমিটি র উদ্যোগে।

এই উপলক্ষে মূল্যবোধ ও আজকের রাজনীতি বিষয়ক একটি স্মারক বক্তিতা অনুষ্ঠিত হয় যেখানে প্রধান বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসু। আহবায়ক ছিলেন কমরেড সুমিত দে। উপস্থিত ছিলেন কমরেড অলকেশ দাস, ঝর্না চট্টোপাধ্যায়,আলোক দাস, কমল ঘোষ সহ স্থানীয় নেতৃত্ব ও কর্মী সমর্থক। তারা প্রত্যেকেই আলোচনা করেন রাজ্য এবং দেশের পরিপ্রেক্ষিতে বিরোধী কণ্ঠস্বর রোধ, গণতান্ত্রিক উপায়ে ভোট প্রদানে বাধা, সরকার এবং দল মিলেমিশে একাকার, মিথ্যে মামলায় বিরোধীদের ফাঁসানো এ ধরনের নানা বিষয়। উঠে আসে আন্তর্জাতিক স্তরের ক্ষেত্রেও শান্তির বদলে দুদেশের মধ্যে যুদ্ধে পক্ষপাতিত্ব করার মতন মারাত্মক অভিযোগও।

তবে তারা দাবি করে বামপন্থীরাই মানুষের সার্বিক মতামত নিয়ে যে কোন সিদ্ধান্তে উপনীত হয়। গৌড় বাবু, সেই রকমই এক ব্যক্তিত্ব ছিলেন নদীয়ার বুকে। প্রসঙ্গত

হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিলেন রানাঘাটের ছয়বারের বিধায়ক গৌর কুণ্ডু। তিনি টানা তিনবার রানাঘাটের পুরপ্রধানও ছিলেন। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। গৌরবাবু ১৯৬২ সালে ও ১৯৭৭ সাল থেকে টানা পাঁচবার রানাঘাটের বিধায়ক হিসেবে নির্বাচিত হন। এর মধ্যে ১৯৮১ সাল থেকে টানা পনেরো বছর রানাঘাট পুরসভার পুরপ্রধান ছিলেন। ১৯৪২ সালে তিনি অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য হন। রেল শ্রমিক আন্দোলন, উদ্বাস্তু আন্দোলন, বিড়ি শ্রমিক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। আন্দোলন করতে গিয়ে তিনি কারাবরণ করেন। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে তার মতন মানুষের ভীষণ প্রয়োজন বলেই মনে করেন আজকের স্মরণ সভায় অংশগ্রহণ করা তার গুণমুগ্ধরা।

রাজ্য সরকারী সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের সাংবাদিক বৈঠক

কলকাতা: কলকাতার শহীদ মিনারের সামনে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের ৩১৮ তম দিন অবস্থানের দিন। ৩১৮ দিনে এসে আরও বড় আন্দোলনের পথে হাঁটতে চলেছেন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। আন্দোলনের ঝাঁঝ আরও তীব্র করতে এবার আরো বেশ কয়েকটি কর্মসূচির ঘোষণা সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের। প্রথম কর্মসূচি-ডিসেম্বর মাসের আগামী ১৯, ২০,২১,২২ নবান্নের সামনে অবস্থান বিক্ষোভের কথা ঘোষণা সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের।

ইতিমধ্যে এই বিষয়ে আবেদন করা হয়েছে। হাওড়া পুলিশ পারমিশন দিচ্ছে না। তাই পারমিশন নেওয়ার জন্য হাইকোর্টে যাবেন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। দ্বিতীয় কর্মসূচি- জানুয়ারি মাসের দ্বিতীয় ও তৃতীয় সপ্তাহে মহা মিছিলের ডাক সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের। তিন দিক থেকে অর্থাৎ শিয়ালদহ, হাওড়া, হাজরা মোড় থেকে মিছিল শুরু হবে।

এরপর মিছিল আসবে কলকাতার শহীদ মিনারের সামনে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের অবস্থান মঞ্চে। মিছিল আসার পর শুরু হবে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের সরকারি কর্মচারীদের আমরণ অনশন কর্মসূচি।তৃতীয় কর্মসূচি-জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে সরকারি সমস্ত প্রতিষ্ঠানে ধর্মঘটের ডাক সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের সরকারি কর্মচারীদের।কমপক্ষে ৩ দিন অন্তর এই ধর্মঘটের ডাক।

সাংসদ তহবিলের অর্থে কেনা আলিপুর চিড়িয়াখানায় ১০টা ব্যাটারী চালিত golfcart এবং ২টি পশুদের অ্যাম্বুলেন্সের উদ্বোধন

কলকাতা: আজ আলিপুর চিড়িয়াখানায় ১০টা ১৪ সিটের ব্যাটারী চালিত golfcart এবং ২টি পশুদের অ্যাম্বুলেন্সের উদ্বোধন করা হল । তৃণমূলের সাংসদ মালা রায় সাংসদ তহবিলের এর অর্থে এই যান কেনা হয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কলকাতার সাংসদ মালা রায়, কলকাতা পুরনিগমের মেয়র তথা রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম এবং মন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা। ফিরহাদ হাকিমকে golfcart চালাতেও দেখা গেল।

সবুজ পৃথিবী গড়ার লক্ষ্যে পিছন দিকে হেঁটে দার্জিলিং থেকে গঙ্গাসাগর ৯৩০ কিলোমিটার পদযাত্রায় এক যুবক

এসবি নিউজ ব্যুরো: সবুজ পৃথিবী গড়তে চাই, মানুষকে বার্তা দিতে চাই সবুজ-ঐ জীবন, এমনই দাবি ৬৫ বছরের সঞ্জীব দাসের। তার বাড়ি হুগলি জেলার ত্রিবেণী এলাকায়।একসময় আইটিসিতে চাকরি করতেন ৬০ বছরে অবসর নেওয়ার পর মানুষের জন্য কিছু করার চিন্তাভাবনা নিয়ে২০২১ সালে গঙ্গা দূষণ নিয়ে মানুষের বার্তা দিতে উত্তরাখণ্ডের গঙ্গার উৎপত্তিস্থল গোমুখ গঙ্গোত্রী থেকে গঙ্গাসাগর ২০১০ কিলোমিটার পায়ে হেঁটে যাত্রা করেন ।তবে সে ছিল সম্মুখ পানে স্বাভাবিক হাঁটা।

আর এবারে পিছন দিকে হেঁটে আসা ৯৩০ কিলোমিটার। অবাস্তব মনে হলেও সত্যি লক্ষ মাত্রায় পৌছাতে আর মাত্র ৩৭ কিলোমিটার বাকি, আজ সকালে নিশ্চিন্তপুরে পৌঁছে যান। এরপরে কাকদ্বীপ ৮ নম্বর ভেসেল ঘাট মাত্র ১২ কিলোমিটার তারপর ভেসেল পারিয়ে কচুবেড়িয়া থেকে কপিলমুনি মন্দির মাত্র ২৫ কিলোমিটার স্বপ্ন পূরণে অঙ্গীকার সফল হবে। এই ব্যক্তি পিছনভাবে হাঁটার সময় যাতে তার পিছন দেখা যায় পিছনে রেখেছে একটি আয়না।

আর আয়নার মাধ্যমে পিছনের রাস্তা দেখে কিলোমিটারের পর কিলোমিটার পথ হেঁটে চলেছে এই ব্যক্তি। তার মূল বক্তব্য তিনি সবুজ পৃথিবী দেখতে চান।সেই উদ্দেশ্যে সকল দেশবাসীকে প্লাস্টিক মুক্ত সবুজ পরিবেশ দেখার জন্য সেই বার্তা মানুষের মাঝে পৌঁছে দেওয়ার জন্য পিছনভাবে হেঁটে জনগণকে সেই বার্তা দিতে চাইছেন।

পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোনায় বিষ খেয়ে আত্মঘাতী আলু চাষী

এসবি নিউজ ব্যুরো: ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়ে আলু চাষ করেছিলেন। কিন্তু শীতের শুরুতে অকাল বৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়ে আত্মহত্যা করলেন ওই আলু চাষীর দাবি মৃতের স্ত্রীয়ের। রবিবার মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করা হয় মৃতের ময়নাতদন্ত। ঋণ নিয়ে প্রায় চার বিঘা পোখরাজ ও অন্যান্য আলু চাষ করেছিলেন চন্দ্রকোনা লাহিরগঞ্জ এলাকার বাপি ঘোষ নামে এক কৃষক। তবে অকাল বৃষ্টিতে আলুর জমি পুরো ডুবে যায়। প্রচুর টাকা ঋণ নিয়ে চাষ করার পর ফসল নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় মানসিক অবসাদে গিয়েছিলেন ওই কৃষক।

এর জেরেই শুক্রবার গভীর রাতে বিষ খান ওই চাষী। এরপর দ্রুত তাকে উদ্ধার করে প্রথমে ঘাটাল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে শনিবার সকালে স্থানান্তরিত করা হয় মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। শনিবার রাতে মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয় তার। রবিবার দুপুরে মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয় মৃতের।

বানারহাটে সাধারণ মানুষের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী

এসবি নিউজ ব্যুরো: আলিপুরদুয়ার থেকে প্রশাসনিক সভা সেরে মুখ্যমন্ত্রী বানারহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের অস্থায়ী হেলিপ্যাডে নামেন। হেলিপ্যাড থেকে নামার পরেই মুখ্যমন্ত্রী বানারহাটে ১ নম্বর আদর্শ পল্লী হয়ে হেটে বানারহাটের সেচ দপ্তরের বাংলোতে পৌঁছান।

মুখ্যমন্ত্রী রাস্তার দু'ধারে দাঁড়িয়ে থাকা মহিলাদের হাতে যেমন শাড়ি চাদর তুলে দেন ।পাশাপাশি শিশুদের হাতে চকলেট, বিস্কুট, খেলনা তুলে দেন। সেই সাথে রাস্তার দু'ধারে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষও মুখ্যমন্ত্রীর হাতে উপহার তুলে দেন।