/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz আমেদাবাদ বিমানবন্দরে ৪ সন্ত্রাসবাদী গ্রেফতার West Bengal Bangla
আমেদাবাদ বিমানবন্দরে ৪ সন্ত্রাসবাদী গ্রেফতার
#four_isis_terrorists_arrested_at_ahmedabad


এ এন আই: আহমেদাবাদ বিমানবন্দরে ৪ সন্ত্রাসবাদী গ্রেফতার।চার সন্ত্রাসীই শ্রীলঙ্কার নাগরিক বলে জানা গেছে। গুজরাটের ATS সোমবার জানিয়েছে যে তারা সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল বিমানবন্দর থেকে চার সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে কোন মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে সে বিষয়ে এখনো তথ্য পাওয়া যায়নিমনে হচ্ছে এই সন্ত্রাসীদের আহমেদাবাদ থেকে কোনো টার্গেটেড জায়গায় পাঠানো হবে। এই লোকেরা পাকিস্তানের একজন হ্যান্ডলারের আদেশের অপেক্ষায় ছিল। এই সন্ত্রাসীদের আলাদাভাবে অস্ত্রও সরবরাহ করতে হয়েছে। গুজরাটের ডিজিপি বিকাশ সহায় সাংবাদিক সম্মেলনে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে আরও তথ্য দিয়েছেন। ডিজিপি বিকাশ সহায় বলেন, 'তথ্য পাওয়া গেছে যে চারজন মোহাম্মদ নুসরাত, মোহাম্মদ নুফরান, মোহাম্মদ ফারিস এবং মো.রাজদীন একজন শ্রীলঙ্কার নাগরিক এবং নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন ইসলামিক স্টেটের সক্রিয় সদস্য। সবাই আইএসআইএস মতাদর্শ দ্বারা উগ্রপন্থী। তারা ভারতে এসে সন্ত্রাসী হামলা চালাতে যাচ্ছিল। ডিজিপি বিকাশ সহায় বলেছেন, 'তথ্য পাওয়া গেছে যে চার ব্যক্তি মোহাম্মদ নুসরাত, মোহাম্মদ নুফরান, মোহাম্মদ ফারিস এবং মোহাম্মদ রাজদিন শ্রীলঙ্কার নাগরিক এবং নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন ইসলামিক স্টেটের সক্রিয় সদস্য। সবআইএসআইএস মতাদর্শে মৌলবাদী। তারা ভারতে এসে সন্ত্রাসী হামলা চালাতে যাচ্ছিল। 21 এবং 22 এপ্রিল আহমেদাবাদে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া আইপিএল ম্যাচের আগে সন্ত্রাসীদের ধরা নিরাপত্তা সংস্থাগুলির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে। এই মুহূর্তে এই সন্ত্রাসীদের ক্রমাগত জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঠিক কী ছিল এই সন্ত্রাসীদের উদ্দেশ্য? এ বিষয়ে এখনো সঠিক কিছু বলা যাচ্ছে না। কিন্তু সন্ত্রাসীরাগ্রেফতারের পর পুলিশ আরও সজাগ হয়ে উঠেছে।
রাজ্য বিজেপির নির্বাচনী বিজ্ঞাপনের উপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ কলকাতা হাইকোর্টের
এসবি নিউজ ব্যুরো: তৃণমূলের আবেদনে সাড়া দিয়ে রাজ্য বিজেপির নির্বাচনী বিজ্ঞাপনের উপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। আদালতের পর্যবেক্ষণে,নির্বাচন কমিশন অভিযোগের ভিত্তিতে দ্রুত পদক্ষেপ করেনি। গত ৪, ৫ ও ১০ মে এবং ১২ মে বিভিন্ন সংবাদপত্রে বিজেপি বিজ্ঞাপন দেয়। বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচাৰ্যর নির্দেশ, বিজেপি যে বিজ্ঞাপন দিয়েছিল সেগুলি বা ওই জাতীয় অনিশ্চিত (আনভেরিফায়েড) কোনোও বিজ্ঞাপন বিজেপি আর প্রকাশ করতে পারবে না। আদালতের আরও নির্দেশে, যে কোন ধরনের সংবাদমাধ্যমে এই ধরনের বিজ্ঞাপন দিতে পারবে না বিজেপি। বিচারপতি মন্তব্য করেন, বিজ্ঞাপন নিয়ে তৃণমূল যে অভিযোগ করেছিল তা নিয়ে কমিশনের যে দ্রুততার সঙ্গে পদক্ষেপ করা প্রয়োজন ছিল সেটা তারা করেনি। শুনানিতে বিজেপির পক্ষের কোনও আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না। এবং বিজেপিকে মামলা সংক্রান্ত নথি দেওয়া হয়েছে এই মর্মেও কোন তথ্যও আদালতে জমা দিতে পারেননি তৃণমূল কংগ্রেসের আইনজীবীরা। তবে প্রাথমিক শুনানির পর এই অন্তবর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছে আদালত।
টিটাগড়ে ৮৫ বছরের বৃদ্ধ বাবাকে কোলে নিয়ে ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে ছেলে
খবর কলকাতা: ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত টিটাগড় এলাকায় ৮৫ বছরের পঙ্গু বাবাকে কোলে করে ভোটকেন্দ্রে ভোট দিতে নিয়ে এসেছিল ছেলে। এমনই এক বিরল দৃশ্যের দেখা গেল টিটাগড় পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের খড়দহ মকতব স্কুলে। বৃদ্ধের নাম
আবদুল গফফার। তার বাড়ি ওই ওয়ার্ডেরই সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল রোডে।নিজের ভোট নিজে দিতে পেরে বেজায় খুশি বৃদ্ধ গাফফার। ছেলে মহম্মদ সুফি জানান, "নির্বাচন কমিশনের নিয়ম থাকলেও বাড়িতে গিয়ে কেউ বাবার ভোট নিতে যায়নি। তাই একপ্রকার বাধ্য হয়েই বাবাকে কোলে নিয়ে ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে আসতে হয়েছে। এই ঘটনায় নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।"
মোমবাতি জ্বালিয়ে লোডশেডিং এর মধ্যেই চলছে ভোট গ্রহণ

খবর কলকাতা: প্রচন্ড ঝড় বৃষ্টির কারণে বনগাঁ লোকসভা নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটছে। কিছু জায়গায় লোডশেডিং হয়ে গিয়েছে। বৃষ্টির জেড়ে অনেক ভোটার বাড়ি ফিরে গিয়েছেন।এরই মধ্যে লোডশেডিং এর দরুন বাগদা হাইস্কুলে চলছে মোমবাতি জ্বালিয়ে ভোটগ্রহণ। বাগদা হাইস্কুলের ৭১ নম্বর বুথের ঘটনা। *ছবি:উৎপল রায়।*
বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রে ভোট চলাকালীন হঠাৎ ঝড়ে লণ্ডভণ্ড একটি ভোটগ্রহণ কেন্দ্র খবর
কলকাতা: বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রে ভোট চলাকালীন হঠাৎ ঝড়ে লণ্ডভণ্ড একটি ভোটগ্রহণ কেন্দ্র। আতঙ্কে বুথ ছাড়লেন ভোটাররা। পঞ্চম দফায় সকাল থেকেই নির্বিঘ্নে ভোট হচ্ছিল বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রে। হঠাৎই প্রবল জোরে হাওয়া বইতে শুরু করে।শুরু হয় বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টি। মুহূর্তের মধ্যে ভেঙে পড়ে বাগদার মশ্যমপুর ভোট কেন্দ্রের আশেপাশের অস্থায়ী ছাউনি ও রাজনৈতিক দলের অস্থায়ী ক্যাম্প গুলি। স্থানীয়রা জানিয়েছেন প্রবল বেগে হাওয়া বইতে থাকে। ঝড়ের দাপটে ভোট কেন্দ্র ছেড়ে যে যার মত  দৌড়ে পালান। কিছু ভোটাররা ভোট কেন্দ্রের মধ্যে আশ্রয় নেন। পাশাপাশি, গাইঘাটার ঝাউডাঙ্গা পঞ্চায়েতের আংরায়েলের ২১৭ নম্বর বুথে প্রবল ঝড় বৃষ্টির কারণে ভোট গ্রহণ বন্ধ। *ছবি: উৎপল রায়।*
সারা দেশের সঙ্গে এরাজ্যেও চলছে আজ পঞ্চম দফার ভোট গ্রহণ, আপাতত ভোট শান্তিপূর্ণ ভাবেই চলছে
*খবর কলকাতা:* সারা দেশের সঙ্গে এ রাজ্যেও চলছে আজ পঞ্চম দফার ভোট গ্রহণ। কয়েকটি বিক্ষিপ্ত ঘটনা ছাড়া আপাতত ভোট শান্তিপূর্ণ ভাবেই চলছে। এরাজ্যে ভোট গ্রহণ চলছে উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ,ব্যারাকপুর লোকসভা সভা কেন্দ্রের ভোট। এছাড়াও হাওড়া, উলুবেড়িয়া, হুগলি, আরামবাগ, শ্রীরামপুর কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ। সকাল থেকেই ভোটাররা ভোট দিতে বুথে লাইন দেন। উৎসবের মেজাজে ভোট চলছে সব কেন্দ্রেই। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে সকাল ৯ টা পর্যন্ত উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ কেন্দ্রে ভোট পড়েছে ১৫.২১% ও ব্যারাকপুর কেন্দ্রে ভোট পড়েছে ১৪.৭৪%।ভোট দানের গড় ১৪%।
এদিন সকাল সকাল নিজের কেন্দ্রে ভোট দেন ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং। ভাটপাড়া পৌরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত ১৪৪ নম্বর বুথে সরস্বতী বালিকা বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ভোট দিলেন বিজেপি প্রার্থী। অন্যদিকে, ব্যারাকপুরে তৃণমূল প্রার্থী বড়মার মন্দিরে পুজো দিয়ে ভোট দেন পার্থ ভৌমিক। তিনি নৈহাটির বড়মার মন্দিরে পুজো দিয়ে নৈহাটির প্রফুল্ল চন্দ্র গার্লস হাই স্কুলের বুথে ভোট দেন।
পরিবারের সকল সদস্যদের নিয়ে বনগাঁ লোকসভার ঠাকুরনগর আর পি স্কুলের ৪৩ নম্বর বুথে ভোট দেন  বনগাঁ লোকসভার বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর। এছাড়াও বনগাঁর তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাস। *ছবি প্রবীর রায় ও উৎপল রায়।*
ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের টিটাগড়ে ভোট কেন্দ্রে বিক্ষিপ্ত ঘটনা
এসবি নিউজ ব্যুরো: ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের ব্যারাকপুর বিধানসভার টিটাগড় ২১৫ নম্বর বুথে সাময়িক উত্তেজনা তৈরী হয়েছিল। তবে ভোট কেন্দ্রের ভেতর থেকে ভুয়ো বিজেপির এজেন্টকে বের করে দিল কেন্দ্রীয় বাহিনী। নিজেকে এজেন্ট পরিচয় দিয়ে ভোটকেন্দ্রের ভেতরে ঢুকে ছিল ওই ব্যক্তি। কিন্তু ওই ব্যক্তি ওই বুথের কোন ভোটার নয়। কেন্দ্রীয় বাহিনী সন্দেহ হওয়ায় তাকে সেই বুথ কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়। ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর সাথে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়ে বিজেপি কর্মীরা। এরপরেই ভোটে অশান্তি এড়াতে  ডিসি সেন্ট্রাল এর নেতৃত্বে বিভিন্ন স্পর্শকাতর এলাকা ঘুরে ঘুরে চলছে নজরদারি সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীর রূপবান
এছাড়াও,জোর করে বুথে ঢোকার চেষ্টা নির্দল এজেন্টদের। বিশৃঙ্খলা হয় টিটাগড়ে।ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের নির্বাচন শুরুর সময় থেকেই লাগাতার ভাবে অশান্তির চিত্র উঠে এসেছে ছে টিটাগড় থেকে। টিটাগড় পৌরসভার অন্তর্গত ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ২১১ নম্বর বুথে নিয়ম ভেঙ্গে প্রবেশের চেষ্টা করে নির্দল এজেন্ট। আর এমনই অভিযোগকে ঘিরে অশান্ত হয়ে ওঠে টিটাগড়ের এই ভোট কেন্দ্র। রীতিমতো প্রিসাইডিং অফিসারের সঙ্গে বচসায় জড়ান নির্দল এজেন্ট। প্রিসাইডিং অফিসারের দাবি ২১১ নম্বর বুথ অথবা ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা হতে হবে বুথ এজেন্টকে। আর প্রিসাইডিং অফিসার নির্দল এজেন্টকে বুথে ঢুকতে বাধা দেওয়ার রীতিমতো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয় টিটাগরের ২১১ নম্বর বুথে। নির্দল এজেন্ট এর অভিযোগ , পৌরসভার অন্য নম্বর ওয়ার্ড থেকে তিনি এসে পৌরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ২১১ নম্বর বুথে বসার চেষ্টা করলে কেন বাঁধা দেওয়া হল তাকে। নিয়ম বহির্ভূত ভাবে বসতে দেওয়া হয়নি বলে ওই নির্দল এজেন্ট এর অভিযোগ প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে।
পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে বিজেপি কর্মীদের ধমকানো হচ্ছে অভিযোগ বিজেপি প্রার্থী অর্জুনের

প্রবীর রায়: ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে রাতে বিজেপি কর্মীদের বাড়িতে গিয়ে ধমকানো হচ্ছে। ভোটের আগের দিন এমনই অভিযোগ করলেন ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং। তাঁর অভিযোগ, বীজপুর থানার আইসি গতকাল রাতে কাঁচড়াপাড়ার পুরপ্রধান কমল অধিকারীর সঙ্গে মিটিং করেছেন। প্রসঙ্গত, গতকাল রাতে আমডাঙ্গায় বিজেপি নেতা আবু হেনার বাড়িতে বোমাবাজি করার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। বোমাবাজির জেরে বিজেপি নেতার বাড়ির জানলার কাঁচ ভেঙে গেছে। এই ঘটনা নিয়ে বিজেপি প্রার্থীর প্রতিক্রিয়া, হেরে যাবার ভয়ে তৃণমূল এসব করছে।

*সব সাধু সমান নয় মুখ্যমন্ত্রীর নিশানার পরেই, ' পাল্টা কটাক্ষ দুর্গাপুরের ভারত সেবাশ্রমের সম্পাদকের*
এসবি নিউজ ব্যুরো: শনিবার হুগলির গোঘাটের জনসভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভারত সেবাশ্রমকে আক্রমণ করে বলেন," 'সব সাধু তো সমান নয়, আমরাও সবাই সমান নই। বহরমপুরে একজন কার্তিক মহারাজ আছেন। ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘকে আমি খুব শ্রদ্ধা করতাম। কিন্তু যিনি তৃণমূলের এজেন্টকে বসতে দেবেন না বলেন, তাঁকে সাধু বলে মনে করি না, এর অর্থ উনি সরাসরি পলিটিক্স করে দেশটার সর্বনাশ করছেন। আমি চিহ্নিত করেছি কে কে করেছেন।"'

তারপর থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের ভারত সেবাশ্রমের সন্ন্যাসীরা অভিযোগ তুলছেন সাধু-সন্তদেরও অপমান করা হয়েছে। দুর্গাপুরের ভারত সেবাশ্রমের সম্পাদক স্বামী আত্মন্তানন্দ মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করে বলেন," তার কথার কোন ঠিক নেই। প্রধানমন্ত্রীকে উল্টোপাল্টা কথা বলেন,মুখ্যমন্ত্রীর যেটা বলা উচিত সেটা বলেন না।"
রবিবাসরীয় দিনে ক্রিকেট খেলে প্রচার শুরু করেন সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্যের

এসবি নিউজ ব্যুরো:;দক্ষিণ ২৪ পরগনার লোকসভা নির্বাচনের বাকি আর কয়েক দিনের। প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা জোরদার  প্রচার চালাচ্ছেন। এদিন রবিবাসরীয় সকালে যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য ক্রিকেটের ব্যাট হাতে নেমে পরেন মল্লিকপুর এলাকায়। তিনি বারুইপুর পশ্চিম বিধানসভার বারইপুর সিপিআইএম জেলা পার্টি অফিস থেকে টোটো ও বাইক করে র‍্যালী করে ভোট প্রচার শুরু করেন। সেখান থেকে তিনি  হরিহরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে ও মল্লিকপুর গ্রাম পঞ্চায়েত বিভিন্ন এলাকায় তার প্রচার পর্ব শেষ করেন ।

এছাড়াও প্রার্থী কে দেখা গেল  দক্ষিণ ২৪ পরগনা সিপিআইএমের জেলা কার্যালয়ে বারুইপুর থেকে ভোট প্রচার শুরু করে হরিহর গ্রাম পঞ্চায়েতে বিভিন্ন এলাকা ঘুরতে। মল্লিকপুর স্টেশন দিয়ে মল্লিকপুর গ্রাম পঞ্চায়েত গনিমা এলাকা থেকে সুভাষগ্রাম পাঁচপোতা পর্যন্ত এই প্রচার করেন। মল্লিকপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে গণিমা এলাকায় একটি মাঠে ছেলেরা ক্রিকেট খেলছিল। সেখানে গিয়ে সৃজন হাতে ব্যাট নিয়ে বল মারে। সৃজন ভট্টাচার্যের এই বাইক ও টোটো র‍্যালিতে ছিলেন বেশ কিছু বাইক ও বেশ কিছু টোটো এবং সিপিআইএমের কর্মীরা।

তিনি যেটা জানান মল্লিকপুর যাদবপুর বিধানসভা সব মানুষ সিপিআইএম কে ভোট দেবে কিন্তু কংগ্রেস নেতা বা কর্মী সৃজনের সঙ্গে দেখা যাচ্ছেনা এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি কিছুটা বিরক্ত হয়ে  বলেন কংগ্রেসের পতাকা আছে নেতা আছে সব আছে সময় পেলে আপনারা সব দেখতে পাবেন। জেতার ব্যাপারে তিনি কিন্তু একদম হান্ড্রেড পার্সেন্ট নিশ্চিত। বলেন ,যেভাবে মানুষের সাড়া পাচ্ছেন প্রথম দিন থেকে আজও পর্যন্ত তাতে আমার জয় নিশ্চিত।