*বিজয় সম্মেলনী অনুষ্ঠানে, বিরোধী দল থেকে তৃণমূলে যোগদান*


 এসবি নিউজ ব্যুরো: সম্প্রীতির বার্তা দিতে শনিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলপি ব্লকের অন্তর্গত দক্ষিণ গাজীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের গাজীপুর বাজার সংলগ্ন এলাকায় তৃণমূল কংগ্রেস দলের বিজয়া সম্মিলনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠানে গাজীপুর অঞ্চলের মধ্যে ছামনামুনী,দৌলতাবাদ এবং কৃপারামপুর এই তিনটি এলাকা থেকে আসা ৩ জন জয়ী পঞ্চায়েত সদস্য গায়ত্রী প্রামানিক, শাহারুল পাইক, রুকিয়া বিবি, পাশাপাশি আই এস এফ দল থেকে আসা ২ জন জয়ী সদস্য রকিব গায়েন, রেজাউল পাইক আজ তৃণমূল কংগ্রেস দলে যোগদান করলেন।

কুলপি ব্লকের ব্লক সভাপতি তথা জেলা পরিষদের শিক্ষা ও কারিগরি দপ্তরের কর্মাধ্যক্ষ সুপ্রিয় হালদারের হাত ধরে দলীয় পতাকা তুলে দেওয়া হয় ওই ৫ জন ব্যক্তির হাতে। সেই সাথে এলাকার বিভিন্ন ধর্মের কিছু বিশিষ্ঠ ব্যক্তি এবং পুরনো দিনের রাজনৈতিক নেতৃত্বদের কে ব্যাচ, উত্তরীয় ও স্মারক দিয়ে সম্মান জানানো হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কুলপি বিধানসভার বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার।

জেলা পরিষদের সদস্য তথা সুন্দরবন সাংগঠনিক জেলার তৃণমূল কংগ্রেস দলে মহিলা সভানেত্রী পূর্ণিমা হাজারি নস্কর, কুলপি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বন্দনা কর্মকার, পঞ্চায়েত সমিতি সহ-সভাপতি আব্দুল্লাহিল মারুফ, ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস দলের সভাপতি তথা শিক্ষার ও কারিগরি দপ্তরের কর্মাধ্যক্ষ সুপ্রিয় হালদার, ব্লকের যুব সভাপতি শামসুর আলম মীর, দক্ষিণ গাজীপুর অঞ্চলের অঞ্চল সভাপতি আব্দুল রহিম মোল্লা, গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান সাহানুর বিবি মোল্লা সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।অনুষ্ঠান শেষে কেন্দ্রীয় সরকারের কড়া সমালোচনা করে বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার জানান, "১০০ দিনের কাজের পাওনা বকেয়া টাকা বন্ধ করে দিয়ে বাংলার মানুষকে শেষ করে দেওয়ার চক্রান্ত করছে বর্তমান কেন্দ্রের বিজেপি সরকার।

তার জন্য সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক তথা ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে দিল্লিতে ধর্না মঞ্চে অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়েছিল। দিল্লির পুলিশ দলীয় নেতৃত্বদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ করেন এবং বাংলার যুবরাজ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের গায়ে হাত দিয়ে হেনস্থা করার চেষ্টা করে এবং রাজভবনের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ দেখানো হয়। তাতেও কোনো প্রকার কেন্দ্র সরকারের টনক নড়েনি। সেই কারনে বাংলার প্রতি প্রতিনিয়ত বঞ্চনা করছে কেন্দ্র সরকার।

আগামী দিনে রাজ্যের বকেয়া টাকা না দিলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে দলের কর্মীদেরকে একত্রিত করে বৃহত্তর আন্দোলনে নামতে শামিল হবে। বর্তমানে কেন্দ্র সরকার তৃণমূল কংগ্রেস দলের সঙ্গে রাজ্যনৈতিক ভাবে মোকাবিলা করতে না পেরে কেন্দ্রীয় এজেন্সির মাধ্যমে নানাভাবে তৃণমূল দলের মন্ত্রী সহ বিধায়কদের কে হেনস্থা করার চেষ্টা করছে।

কিন্তু এর ফলে কোনো লাভ হবে না এই বিজেপি সরকারের। আগামী লোকসভা নির্বাচনে বাংলার মানুষ আবার উন্নয়নের নিরিক্ষে তৃণমূল কংগ্রেস দলকে চাইবে এবং তার যোগ্য জবাব দেবে এই লোকসভা নির্বাচনে"। সবশেষে এই বিজয়া সম্মেলন সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে গাজীপুর অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেস দলের পক্ষ থেকে সকলকে মিষ্টি বিতরণের মধ্যমে মিষ্টিমুখ করানো হয়।

*রাজ্যের পেনশন স্কিম নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ শুভেন্দুর*


রাজ্য সরকারের পেনশন স্কিম নিয়ে এবার আসরে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। দুয়ারে সরকারের লাইনে দাঁড়ালেও নেওয়া হচ্ছে না আবেদন! অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীর মাধ্যমে জমা পড়া আবেদনপত্রগুলিকে! কী ঘটছে রাজ্যে? পর্দা ফাঁস বিজেপি নেতার।

ট্যুইট বার্তায় শুভেন্দু আক্রমণাত্মক সুরে লিখেছেন, ''ভাইপোর 'ডায়মন্ড হারবার মডেল' ফাঁস করে দিল পিশির প্রতারক দুয়ারে সরকারের উদ্যোগ!বার্ধক্য পেনশন স্কিমের আবেদনকারীদের দুয়ারে সরকার ক্যাম্পের পিছনের লাইনে দাঁড়াতে বাধ্য করা হয়েছিল, কিন্তু তারা পেনশন পাননি। কেন? কারণ পিসি বুঝতে পেরেছিলেন যে তার জনপ্রিয়তা হ্রাস পাচ্ছে এবং এইভাবে তাকে পেনশন স্কিমের জন্য ক্রেডিট দাবি করার একটি উপায় খুঁজে বের করতে হবে। এইভাবে প্রশাসনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল দুয়ারে সরকার ক্যাম্পগুলিতে করা বার্ধক্য পেনশন আবেদনগুলিকে উপেক্ষা করার এবং সেই সমস্ত আবেদনগুলিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য যা সরসারি মুখ্যমন্ত্রী কল/পোর্টালের মাধ্যমে করা হয়েছিল।ভাইপো ফাটালেন "দুয়ারে সরকার" বেলুন!পিশির কৌশলে ঈর্ষান্বিত হয়ে, ভাইপো ময়দানে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং সরকার অর্থপ্রদান শুরু করার আগেই, ব্যক্তিগত ক্ষমতায় পেনশনের পরিমাণ হস্তান্তর করার ঘোষণা দিয়ে অন্তত তার লোকসভা নির্বাচনী এলাকা - ডায়মন্ড হারবারে বৃদ্ধ বয়স পেনশন প্রকল্পের জন্য ক্রেডিট দাবি করার চেষ্টা করে।

ইতিমধ্যেই তদন্তকারী সংস্থাগুলির ক্রমাগত হরতাল দেখে বিরক্ত হয়ে, কেউ কয়লা এবং গরু চোরাচালান, শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি এবং রেশন বন্টন কেলেঙ্কারি থেকে সঞ্চিত অর্থ বের করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে৷ লোকসভা নির্বাচনের কয়েক মাসের জন্য যদি একটি ছোট অংশ ৭০ হাজার সুবিধাভোগীর কাছে হস্তান্তর করা যায় তবে এটি ভোটারদের প্রভাবিত করার জন্য অপরাধের অর্থ ব্যবহার করার মতো হবে। ডাবল বোনানজা! যাইহোক, এমনকি যদি ৭০,০০০ টাকা ৫০০ জনকেও প্রদান করা হয়, প্রেরিত টাকার পরিমাণ হবে ৩,৫০,০০,০০ টাকা (সাড়ে তিন কোটি) প্রতি মাসে। পিসি-ভাইপো দ্বন্দে ভুগছে সাধারণ মানুষ।এখন পর্যন্ত, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে বৃদ্ধ বয়স পেনশন স্কিমে নথিভুক্ত হওয়ার জন্য মুলতুবি থাকা আবেদনের সংখ্যা হল ১২,০০০,৬৫(বারো লক্ষ পঁয়ষট্টি)৷

পেনশনের পরিমাণ কেন্দ্রীয় সরকার প্রদান করে।ন্যাশনাল ইনফরমেটিক্স সেন্টার -এর কলকাতা অফিসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একরকম তার প্রভাব বিস্তার করেছেন। সোমবার আমি কেন্দ্রীয় যোগাযোগ, ইলেকট্রনিক্স এবং তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের কাছে একই বিষয়ে অভিযোগ করব।'' 

*ভূত চতুর্দশীতে পুজো হয় মালদহের ইংরেজবাজারে*


এসবি নিউজ ব্যুরো: আমাবস্যা নয়, ভূত চতুর্দশীতেই পুজো হয় ইংরেজবাজার ব্যায়াম সমিতির মহাকালির। আজ নিয়ম মেনে পুজো হবে মহাকালির। আজ তার আগে মহাকালির প্রতিমা নিয়ে মালদহ শহর জুড়ে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয় । ভিন জেলা থেকে আগত শিল্পীরা রাধা কৃষ্ণ সেজে নৃত্য প্রদর্শন করেন শোভাযাত্রায়। এর পাশাপাশি মালদহ জেলার মুখ শিল্পারা অংশ নেয় শোভাযাত্রায়।বিভিন্ন জেলা থেকে শিল্পীরা বিভিন্ন ধরনের বাদ্যযন্ত্র সহকারে শোভাযাত্রায় অংশ নেয়।

মহাকালী সহকারে এই বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা দেখতে মালদা শহরের রাজপথে দর্শনার্থীদের ভিড় জমে। আজ এই মহাকালীর পুজো অনুষ্ঠিত হবে। শোল মাছের টক এই মহাকালির অন্যতম প্রধান ভোগ। এই কালির বিশেষত্ব ১০টি মাথা, ১০টি হাত এবং ১০টি টি পা। ইংরেজদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য শক্তি অর্জনের জন্য এই পুজো শুরু করেছিলেন অবিভক্ত মালদহের তৎকালীন কিছু যুবক। তারা নিয়মিত এখানে শরীর চর্চা করতে আসতেন।

এই মহাকালী পুজো এখন ব্যাপ্তী ছাড়িয়ে। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্তরা এখানে পুজো দিতে আসেন। তন্ত্র মতে পুজো হয় মহাকালির।এমনকি বলি পর্যন্ত হয় এখানে।মালদহের ইংরেজবাজার শহরের গঙ্গাবাগের ইংরেজবাজার ব্যায়াম সমিতির কালীপুজো এখন ১০ মাথার মহাকালী নামেই পরিচিত।

*বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে*


 এসবি নিউজ ব্যুরো: দীপাবলী ও ছটপুজোর উৎসবের আনন্দ যাতে ফিকে না হয় পড়ে সেদিকে নজর রেখেছে ভারতীয় রেল। বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে। 

বিভিন্ন রেলস্টেশনে চলছে বিশেষ চেকিং অভিযান। শনিবার, উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের আলিপুরদুয়ার জংশন ডিভিশনের হাসিমাড়া রেলস্টেশনে আরপিএফ ইনচার্জ সুদীপ্ত দাস গুপ্তের নেতৃত্বে একটি বিশেষ অভিযান চালানো হয়। এদিন বিশেষ করে স্টেশন চত্বর ও ট্রেনের ভেতরে চেকিং চলে।কেউ বাজি পাটকা নিয়ে যাচ্ছে কি না তা দেখা হয়। সিকিম মহানন্দা এক্সপ্রেস সহ বেশ কয়েকটি ট্রেনে মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে চেকিং করা হয়। তবে চেকিংয়ের সময় বাজি ও কোনও সন্দেহজনক জিনিস উদ্ধার করা হয়নি।

এই বিষয়ে হাসিমারা আরপিএফ ইনচার্জ সুদীপ্ত দাস গুপ্ত বলেন, "দীপাবলী ও ছট পুজো চলে এসেছে। এই উৎসবের সময় যাত্রীরা তাদের আনন্দের জন্য বাজি এবং দাহ্য পদার্থ নিয়ে ভ্রমণ করতে পারে। এই কারণে ট্রেন যাত্রার সময় বিস্ফোরণ ঘটলে যাত্রীদের ক্ষতি হতে পারে। সেজন্য আমরা ইতিমধ্যেই একটি চেকিং অভিযান চালানো হচ্ছে ও মাইকিংয়ের মাধ্যমে যাত্রীদের সতর্ক করা হচ্ছে।"

*গ্র্যামি পুরস্কারে মনোনীত হল প্রধানমন্ত্রীর গাওয়া গান "অ্যাবানডেন্স অফ মিলেট্‌স"*

২০২৩ সালকে আন্তর্জাতিক মিলেট বর্ষ হিসেবে ঘোষণা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই বছরের শুরু থেকেই মিলেটের উত্‍পাদন বৃদ্ধি ও উপকারিতা প্রচারের উপর জোর দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এবার তা নিয়েই ভারতীয় বংশোদ্ভূত ফাল্গুনী শাহের সঙ্গে মিলে একটি গান লিখেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এই গানটির নাম "অ্যাবানডেন্স অফ মিলেট্‌স"।

গানটি ইংরেজি ও হিন্দি দুই ভাষায় লিখেছেন মোদী ও ফাল্গুনী শাহ। গানটি ১৬ জুন মুক্তি পাওয়ার পরেই ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে। গত ৫ অক্টোবর ঘোষণা করা হয় যে "অ্যাবানডেন্স অফ মিলেট্‌স" গানটি ২০২৪ সালের গ্র্যামি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছে।

এই খবরটি প্রকাশিত হওয়ার পর আনন্দিত হন প্রধানমন্ত্রী। তিনি তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, "এটি ভারতের জন্য গর্বের বিষয়।" প্রসঙ্গত গ্র্যামি পুরস্কার বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ সঙ্গীত পুরস্কার।

*বিশেষ প্রতিবেদন*

 

ছেলেটার নাম ফিওডোর দস্তয়ভস্কি 

 অসীম পাল 

একটা পুরনো ভাঙ্গা বাড়ি। কালি পড়া লণ্ঠনে আলো যা দেয় তার চেয়ে অন্ধকার‌ই বেশি। প্রতিদিন সন্ধ্যেবেলা এখানে হাজির হয় বিভিন্ন বয়সের কতোগুলো লোক। তাদের না ছিল কোনো সংগঠন না ছিল কোনো রাজনৈতিক পরিচিতি। তারা শুধু সরকারের দোষগুলোর সমালোচনা করে উত্তেজিত হতো আর গা গরম করতো রোজ। 

এমনি এক শীতের সন্ধ্যেয় সেই সভায় একদন উত্তেজিত জনতা বলে বসলেন , 'চাষাভুষোরা যেসব অখাদ্য খাবার খেয়ে বেঁচে থাকে সেইসব অখাদ্য খাবার জার সম্রাট নিকোলাসকে খাওয়ানো উচিত।'

ব্যাস, অমনি ওই সভায় লুকিয়ে থাকা ছদ্মবেশী এক গোয়েন্দা পড়িমরি করে ছুটলেন জারের কাছে খবর দিতে। তৎক্ষণাৎ পেয়াদা এসে ধরে নিয়ে গেল সবাইকে। জেলে পুরলো, বিচার হলো,

সব্বার ফাঁসি! দিনক্ষণ‌ও ঠিক হয়ে গেল সঙ্গে সঙ্গে জারের হুকুমে।

এদিকে দেখতে দেখতে সময় যতোই ঘনিয়ে আসে নিরীহ লোকগুলো ততোই আতঙ্কে আর্তনাদ করে ওঠে। জারের কাছে প্রাণ ভিক্ষার আবেদন করে। কেউ কেউ আবার মৃত্যুভয়ে মুর্ছা যায়।

দলের মধ্যে সবার যখন উন্মাদের মত পরিস্থিতি তখন সেই দলে থাকা ২৮বছরের যুবকটির মধ্যে কোনো হেলদোল নেই! বরং মাঝে মাঝে কোনো পাহারাদারকে কাছে পেলেই গল্প শোনায় ঝড়ের বেগে। আরো আশ্চর্য, প্রত্যেক পাহারাদারকে শোনায় একেকটা নতুন নতুন গল্প। যুবকটির কান্ড দেখে সব্বাই বিষ্ময়ে তাজ্জব বনে যায়।

ছেলেটার নাম ফিওডোর দস্তয়ভস্কি। বাবা সেনাবাহিনীর নামকরা ডাক্তার। অগাধ সম্পদ। কিন্তু বড্ড বেশি মদ্যপ আর বদমেজাজী। এই কারণে পিতাপুত্রের বিচ্ছেদ ঘটল একদিন।

দস্তয়ভস্কি নিজের ভরণপোষণের জন্য সেনাবাহিনীতে চাকরি নিল। কিন্তু সেখানে জারের নির্মম নির্যাতনের দৃশ্য দেখে চাকরি ছেড়ে স্থির করলো এইসব অন্যায়ের কথা দেশের জনগণকে জানাতেই হবে। এরজন্য সে লেখালিখি শুরু করলো।

১৮৪৯ এর ২২ ডিসেম্বর। বরফ ঢাকা শীতের ভোরে মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত লোকগুলোকে আনা হলো একটি পার্কের ভেতরে। প্রত্যেককে দাঁড় করানো হলো হাত পা বেঁধে। সৈনিকরা দাঁড়িয়ে গেল বন্দুক হাতে। আর কিছুক্ষণের মধ্যেই গুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে যাবে সকল জীবন্ত দেহগুলো।

সেই অন্তিম সময়ে প্রত্যেকে উত্তেজনায় কাঁপছিল। কেউ নতজানু হয়ে উপর‌ওয়ালার কাছে শেষ আর্জিটুকু জানাচ্ছে, কেউ মাটিতে লুটিয়ে পড়ছে।

অথচ কী আশ্চর্য! সেই চরম মুহুর্তে‌ও ফিওডোর সবাইকে শোনাচ্ছে একটি করে গল্প! কারণ মৃত্যুর সাথে সাথে তার গল্পগুলো মরে না যায় সেই দিকেই তাঁর একমাত্র ধ্যান!!

হঠাৎ! হ্যাঁ হ্যাঁ হঠাৎ সম্রাট নিকোলাসের দূত ছুটতে ছুটতে এসে খবর দিল,

"রদ করা হয়েছে সকলের মৃত্যুদণ্ড!…

মুহুর্তের মধ্যে সকলে হাঁ হাঁ করে উঠলো। সিপাহিরা বন্দুকগুলো মাটিতে ঠেকিয়ে বসে পড়ল সবাই।

দূত পড়ে শোনাতে লাগলো সম্রাটের হুকুমনামা। কিন্তু বিপুল হর্ষধ্বণির মধ্যে চাঁপা পড়ে গেল বাকি কথা।

যেখানে বলা হলো ২৮জনের ফাঁসি রদ করা হলেও ফিওডোর দস্তয়ভস্কিকে পাঠানো হবে সাইবেরিয়ায় নির্বাসনে।

এরপরের কাহিনী তো সহজেই অনুমেয়। দস্তয়ভস্কি সাইবেরিয়ায় গিয়ে নিবিড় ভাবে লিখতে শুরু করলেন একেরপর এক গল্প উপন্যাস।

পৃথিবীতে যদি দশটা উপন্যাসের নাম বলতে বলা হয় তাহলে তাঁর লেখা অন্তত দুটি উপন্যাসের নাম স্থান পাবে। 

আজকে তাঁর ১৯৯তম জন্মদিন।

ছবি: সৌজন্যে লেখক।

*কালী কেন দীগম্বরী? দীপাবলীর আগে জানুন কালীর ইতিহাস ও গুঢ় রহস্য*


হিন্দুধর্মে প্রায় সব দেবদেবীই বস্ত্র এবং অলংকারে সজ্জিত। তাঁদের কার কী পোশাক হবে, তা নিয়েও রয়েছে নানা তত্ত্ব। একমাত্র ব্যতিক্রম মা কালী। কিন্তু কেন তাঁর গায়ে কোনও পোশাক নেই? কেন তিনি দিগম্বরী? কেন তিনি বিবসনা? শক্তির দেবী হিসেবে শ্যামা বা কালীমূর্তির আরাধনা করেন শাক্ত বাঙালিরা।হিন্দু শাস্ত্রে বলা রয়েছে, তন্ত্র মতে যে সব দেব-দেবীদের পূজো করা হয়, তাঁদের মধ্যে কালী পুজো অন্যতম। বলা হয়, যাঁরা সাধনা করে সিদ্ধিলাভ করতে চান, তাঁরা তন্ত্র-মন্ত্র ক্ষমতায় বিশ্বাসী। মানুষরূপী ঐশ্বরিক ক্ষমতার অধিকারী হতে চাইলে নিষ্ঠা সহকারে কালী পুজো করে থাকেন ।

সাধকের গানে বার বার বলা হয়েছে, ‘বসন পরো মা’। কিন্তু তা সে ভক্ত যতই দেবীর কাছে এমন প্রার্থনার করুন না কেন, শাস্ত্র কিন্তু অন্য কথাই বলছে। সেখানে বলা হয়েছে, মায়ের গায়ে কোনও পোশাক থাকবে না। এর কারণ কী? কোন কাহিনি রয়েছে এর পিছনে? 

‘কাল’ শব্দ থেকে ‘কালী’ (Kali) শব্দের উৎপত্তি। কালের অর্থ সময়। যিনি কালদর্শী তিনিই কালী (Maa Kali) । অর্থাৎ তিনি অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যৎ— সবই দেখতে পান, সবই নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। তিনিই কালী। তাঁর ত্রিনয়ন। সেই তিন নেত্র দিয়ে তিনি তিন লোক, তিন কাল দর্শন করেন। এই তিন চোখেই তিনি সত্য, শিব এবং সুন্দরকেও দেখতে পান। আর এই ক্ষমতার মধ্যেই লুকিয়ে আছে মা কালীর বিবসনা হওয়ার ব্যাখ্যা। 

পুরাণে মা কালীর যে বর্ণনা পাওয়া যায়, তাতে তাঁর চার হাত (Spirituality)। সেই চার হাতে রয়েছে খড়্গ, অসুরের ছিন্নমুণ্ড, বরদান ও অভয়মুদ্রা। মায়ের গলায় নরমুণ্ডমালা। তাঁরবিরাট জিভ। কালো গায়ের রং। তিনি ভগবান শিবের বুকের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছেন। কালী হলেন শক্তির প্রতীক। আর এই কারণেই নাকি তিনি নগ্নিকা। (Diwali)

কী বলছে শাস্ত্র? কেন তিনি বস্ত্র পরিহিতা নন? শাস্ত্র মতে, দেবী এতটাই শক্তিধর, তাঁকে ধারণ করার মতো পোশাক কোথায়? পোশাক বা বসন হল এমন এক জিনিস, যা কোনও কিছুর আচ্ছাদন হিসাবে ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ যার আচ্ছাদন হতে হবে, তাকে ঢেকে রাখার মতো ক্ষমতা থাকতে হবে পোশাকের। কিন্তু যিনি সর্বশক্তিমান, যিনি নিজে সব কিছুকে ধারণ করেছেন, যিনি নিজেই প্রকৃতি, তাকে ঢাকতে পারে কোন উপাদান? আর তাই তিনি নগ্নিকা, বিবসনা। 

শাস্ত্র মতে, দেবীর ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে অনন্ত রূপে। একদিকে তিনি বিনাশাকারী, অন্যদিকে সৃষ্টিকারী। তিনি অসীম। তিনি ভক্তদের রক্ষা করেন, তাঁদের মনোবাঞ্ছা পূরণ করেন, আবার তিনি দুষ্টের দমন করেন। এহেন মা সব কিছুর ঊর্ধ্বে। তাই তাঁকে ধারণ করার মতো কোনও উপাদান প্রকৃতির কাছে নেই। সেই কারণেই তাঁকে বিবসনা হিসাবে কল্পনা করা হয়েছে।

শক্তির আরাধ্য দেবী কালীর উগ্র ও ভয়ংকর রূপ সৃষ্টির পেছনে আছে পৌরাণিক কারণ। ভারতে কালীপুজোর (Kali Puja) উত্‍পত্তি বিকাশ এবং প্রচলন প্রথা সম্পর্কে নানান তথ্য চারিদিকে ছড়িয়ে রয়েছে। সেই সকল তথ্য কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা তা কিন্তু বলা খুব মুশকিল। অতীত ঘাঁটলে তার উত্‍পত্তি সম্পর্কে নানান তথ্য আমরা পেয়ে থাকি। কালী মায়ের রূপের বর্ণনা আমরা সাধারণত কালীর যে রূপের দর্শন পাই, তিনি চতুর্ভূজা অর্থাত্‍ তার চারটি হাতযুক্ত মূর্তি । খড়গ, অন্যটিতে অসুর মুণ্ড অন্য হাতগুলিতে তিনি বর এবং অভয় প্রদান করেন। গলায় নরমুণ্ডের মালা, প্রতিকৃতি ঘন কালো বর্ণের এবং রক্তবর্ণ জিভ মুখ থেকে বাইরের দিকে বেরিয়ে আছে । এছাড়াও তিনি এলোকেশি। মা কালীকে দেখা যায় শিবের বুকের উপর পা দিয়ে জিভ বার করে দাঁড়িয়ে আছেন।

কালী পুজোর প্রচলন কবে থেকে শুরু

কালী পূজার কালী শব্দটি কাল শব্দের স্ত্রীর রূপ, যার অর্থ হল কৃষ্ণ বর্ণ বা গুরু বর্ণ। বিভিন্ন পুরাণ থেকে থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মহামায়া মা দুর্গার অন্য একটি রূপ হল কালী। প্রাচীন গ্রন্থে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী কালী একটি দানবীর রূপ। মহাভারতে কালীর উল্লেখ রয়েছে, সেখানে যোদ্ধা এবং পশুদের আত্মা বহন করেন যিনি, সেই তিনিই কাল রাত্রি কালী নামে পরিচিত। জানা যায়, নবদ্বীপের এক তান্ত্রিক যার নাম কৃষ্ণানন্দ তিনি বাংলায় প্রথম কালীমূর্তি বা প্রতিমা পূজার প্রচলন করেন। তার আগে মা কালীর উপাসকরা তাম্র পটে বা খোদাই করে কালীর মূর্তি এঁকে মা কালী সাধনা করতেন। অষ্টাদশ শতাব্দীতে নদীয়ার রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায় কালী পূজাকে জনপ্রিয় করে তোলেন এবং এইভাবে মা কালীর প্রতিমা পূজার প্রচলন শুরু। উনবিংশ শতাব্দীতে বাংলার বিভিন্ন ধনী জমিদারদের পৃষ্ঠপোষকতায় কালীপুজোর ব্যাপক প্রচলন শুরু হয়।

কালীর একাধিক রূপ

পুরাণে দেবী কালীর একাধিক রূপের বর্ণনা পাওয়া যায়। যেমন দক্ষিণা কালী, শ্মশান কালী, ভদ্রকালী, রক্ষাকালী ,গ্রহ কালী, চামুণ্ডা, ছিন্নমস্তা প্রভৃতি। মহাকাল সংহিতা অনুসারে মা কালীর আবার নব রূপের পরিচয় পাওয়া যায়। যেমন কাল কালী, কঙ্কাল কালী, চিকা কালী এমন সব রূপের রূপের পরিচয়ও পাওয়া যায়। এছাড়াও বিভিন্ন মন্দিরে ব্রহ্মময়ী , আনন্দময়ী, ভবতারিণী, আনন্দময়ী ইত্যাদি নামেও মা কালীর পূজা বা উপাসনা করতে দেখা যায়।

কালী পূজার সময়কাল দুর্গাপূজার পরবর্তী অমাবস্যাতে দীপান্বিতা কালী পূজা করা হয়। এছাড়াও মাঘ মাসে রটন্তি কালীপূজা এবং জ্যৈষ্ঠ মাসে ফলহারিণী কালীপূজা ধুমধাম করে অনুষ্ঠিত করা হয়। অনেক জায়গায় প্রতি অমাবস্যায় এছাড়াও বিভিন্ন সিদ্ধ অমাবস্যায় এছাড়াও বিভিন্ন সিদ্ধ পিঠে প্রতিদিন এবং প্রতি শনি ও মঙ্গলবার মা কালী পূজার প্রচলন দেখা যায়।

পৌরাণিক কাহিনি

মা কালীর উত্‍পত্তির পৌরাণিক ব্যাখ্যা সনাতন ধর্মীয় শাস্ত্র অনুযায়ী মা কালীর আবির্ভাব সম্পর্কে যে তথ্য পাওয়া যায় তা হল পুরাকালে শুম্ভ এবং নিশুম্ভ নামক দুই দৈত্য সারা পৃথিবী জুড়ে তাদের ভয়ঙ্কর ত্রাসের সৃষ্টি করেছিল।দেবতারাও এই দুই দৈত্যের কাছে যুদ্ধে আত্মসমর্পণ করে। ফলে দেবলোক তাদের হাতছাড়া হয়ে যায়, তখন দেবরাজ ইন্দ্র দেবলোক ফিরে পাওয়ার জন্য আদ্যশক্তি মা মহামায়ার তপস্যা করতে থাকেন । তখন দেবী সন্তুষ্ট হয়ে তাঁদের কাছে আবির্ভূত হন এবং দেবীর শরীর কোষ থেকে অন্য এক দেবী সৃষ্টি হয় যা কৌশিকী নামে ভক্তদের কাছে পরিচিত দেবী কৌশিকী মা মহামায়া দেহ থেকে নিঃসৃত হলে কালো বর্ণ ধারণ করে যা দেবী কালীর আদিরূপ বলে ধরা হয়। কালী পূজার বিভিন্ন পদ্ধতি তান্ত্রিক পদ্ধতিতে মধ্যরাত্রে অর্থাত্‍ অমাবস্যার রাত্রে মন্ত্র উচ্চারণের মাধ্যমে কালী পূজা করা হয়। আগেকার দিনে, দেবীকে সন্তুষ্ট করতে পশু রক্ত বা পশু বলি করে উত্‍সর্গ করা হয়। এছাড়াও প্রসাদ হিসেবে লুচি এবং নানা ফল ভোগ দেওয়া হয়ে থাকে। গৃহস্থ বাড়িতে সাধারণত অতান্ত্রিক ব্রাহ্মণ মতে মা কালীর পুজা দেখা যায় ।এক্ষেত্রে অনেক সময় জমিদার বাড়িতে ছাগ বা মহিষ ছাগল বা মহিষ বলি দেওয়া হত এবং বর্তমানেও অনেক জায়গায় পশু বলির মাধ্যমে পূজার প্রচলন দেখা যায় । পুরাকালে বা প্রাচীন সময়ে বিভিন্ন ডাকাতের দল নরবলির মাধ্যমে কালী পূজা করত করত বলে শোনা যায়।

*সপ্তাহান্তে কী যানজটের আশঙ্কা? জানুন আজকের ট্রাফিক আপডেট*


আজ  ১১ ই  নভেম্বর এদিন বাড়ি থেকে বেরানোর আগেই জেনে নিন কোন কোন রাস্তা বন্ধ থাকবে। কেমন থাকবে রাস্তাঘাটের অবস্থা ? জানিয়ে দিলো লালাবাজার ট্রাফিক কন্ট্রোল। শনিবার শহরে এখনও পর্যন্ত কোথাও কোন দুর্ঘটনা ঘটেনি। 

যানচলাচল স্বাভাবিক আছে। তবে আজ কোন মিটিং, মিছিল নেই। তাই শনিবার শহরের সর্বত্র যান চলাচল স্বাভাবিক থাকবে বলে জানিয়েছে , লালবাজার ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম। 

  

*কালীপুজোতেও বজায় থাকবে শীতের আমেজ, জেনে নিন আজকের আবহাওয়া*


বদলাচ্ছে আবহাওয়া। কালীপুজোর আগেই রাজ্যজুড়ে শীতের আমেজ। বেশ কিছুটা পারদের পতন হয়েছে তা বোঝাই যাচ্ছে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস চলতি সপ্তাহে ৩-৪ ডিগ্রি পর্যন্ত কমবে তাপমাত্রা। কালীপুজোতেও বজায় থাকবে শীতের আমেজ, আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস।

আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, কালীপুজোয় আগে রাজ্যের কোথও বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। শুষ্ক থাকবে আবহাওয়া। দুই ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, কলকাতা, হুগলি, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ার কোনও জেলাতেই বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই।

ভাইফোঁটাতেও শীতের হালকা শিরশিরানি অনুভব হবেই। আগামী পাঁচ দিন আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, আজ থেকে আগামী পাঁচদিন দক্ষিণবঙ্গের কোথাও বৃষ্টিপাতের কোনও সম্ভাবনা নেই। আজ রাজ্যের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ২৯ ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস। 

*আজকের রাশিফল ১১ই অক্টোবর (শনিবার)*




মেষ রাশিফল (Saturday, November 11, 2023)

আজ আপনি হালকা বোধ করবেন এবং উপভোগ করার সঠিক মেজাজে থাকবেন। আজ, আপনি অর্থ জমা এবং সঞ্চয় করার দক্ষতা শিখতে পারেন এবং এটিকে সঠিক কাজে লাগাতে পারেন। ভুল সময়ে ভুল জিনিস না বলতে চেষ্টা করুন- যাদেরকে আপনি ভালোবাসেন তাদেরকে আঘাত না করতে যত্নশীল হন। প্রেমে হতাশ হতে পারেন কিন্তু মনোক্ষুণ্ণ হবেন না যেহেতু প্রেমিক প্রেমিকারা সর্বদাই চাটুকার হন। আজকে আপনার ফাঁকা সময় মোবাইল বা টিভি দেখাতে খারাপ হতে পারে। এই কারণে আপনার জীবন সাথীর ও মন খারাপ হবে আর আপনি তার সাথে কথা বলতে আগ্রহ দেখাবেন না। দিনের সময় আপনার আপনার স্ত্রীর সাথে তর্ক হতে পারে, কিন্তু নৈশভোজনের সময় সেটা মিট্মাট হয়ে যাবে। আপনার পছন্দসই সংগীত শুনতে আপনাকে অনেকেই তাদের বাড়িতে আমন্ত্রণ করতে পারেন।

প্রতিকার :- প্রেম জীবন মসৃণ করতে কন্যা এবং মহিলাদের আঘাত করবেন না এবং আপনার প্রেমিকাকে সম্মান করুন।

বৃষভ রাশিফল (Saturday, November 11, 2023)

অন্যদের সাথে খুশি ভাগ করে নেওয়ার মাধ্যমে স্বাস্হ্যের বিকাশ ঘটতে পারে। আজ আপনার পথে আসা নতুন বিনিয়োগের সুযোগ অন্বেষণ করুন- কিন্তু একবার প্রকল্পগুলির কার্যকারিতা পরীক্ষা করার পরেই তাতে নিজেকে সঁপে দিন। বয়স্ক আত্মীয়দের অযৌক্তিক চাহিদা করা সম্ভবপর। আপনার প্রিয়জন ঘৃণা বর্ষণ করলেও আপনি প্রেমের প্রদর্শন করুন। আজকে আপনার কাছের মানুষজন আপনার কাছে আসার চেষ্টা করবে কিন্তু আপনি আপনার মনকে শান্ত রাখার জন্য একান্তে সময় কাটাতে পছন্দ করবেন। আজ আপনি আপনার বিবাহের একটি কঠিন সময়ের সন্মুখীন হতে পারেন। আজকের সাথে তার সাথে দেখা করার চেয়ে নিজের ভালবাসা মিস করা ভাল, কারণ বৈঠকটি শেষ পর্যায়ে আসতে পারে।

প্রতিকার :- হলুদ কাঁচের বোতলে জল ভোরে সূর্যের আলোয় রেখেদিন ও সেই জল পান করলে আপনি পারিবারিক জীবনে তৃপ্ত থাকবেন।

মিথুন রাশিফল (Saturday, November 11, 2023)

আপনার উদ্দীপনা বাড়িয়ে তুলতে আপনার মনে এক উজ্জ্বল সুন্দর এবং গৌরবজনক ছবি প্রবেশ করান। আর্থিক ক্ষেত্রে উন্নতি আপনার পক্ষে জরুরী কেনাকাটা করা সুবিধাজনক করবে। আপনার পরিবারের হিতসাধনে কঠোর পরিশ্রম করুন। আপনার কাজকর্ম ভালোবাসা এবং ইতিবাচক মতাদর্শ মেনে চলা উচিত, লোভ দ্বারা নয়। যারা বাগদত্ত, তারা তাদের বাগদত্তাকে এক বিশাল খুশির উৎস হয়ে উঠতে দেখবেন। এই রাশির ছাত্র-ছাত্রীরা আজকে নিজের মূল্যবান সময় নষ্ট করতে পারে।আপনি মোবাইল বা টিভি তে প্রয়োজনের থেকে বেশি সময় ব্যায় করতে পারেন। আজ আপনি বিয়ের সত্য ভাবাবেশ জানতে পারবেন। আজকের সাথে তার সাথে দেখা করার চেয়ে নিজের ভালবাসা মিস করা ভাল, কারণ বৈঠকটি শেষ পর্যায়ে আসতে পারে।

প্রতিকার :- ভগবানে বিশ্বাস করুন ও ধার্মিক পথে চলুন এর ফলে জীবনে আনন্দ পাবেন।

কর্কট রাশিফল (Saturday, November 11, 2023)

আপনার অন্য মানুষদের প্রশংসা করে সাফল্য ভোগ করতে পারেন। আজ কোনও পাওনাদার আপনার দরজায় এসে আপনাকে ঋণ নেওয়ার জন্য বলতে পারে। তাদের কাছে অর্থ ফেরত দিয়ে আপনি আর্থিকভাবে আটকে যেতে পারেন। আপনাকে ঋণ নেওয়া এড়াতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। আপনার পরিবারের প্রতি সঠিক সময় দিন। তাঁদেরকে বুঝতে দিন যে আপনি তাঁদের জন্য পরোয়া করেন। আপনার ভালো সময় তাঁদের সাথে কাটান। অভিযোগ করার কোন সুযোগ দেবেন না। আপনি যদি চান যে আপনার প্রেমের জীবনটি দৃ .় এবং সমৃদ্ধ থাকে, তবে কোনও তৃতীয় ব্যক্তির কথা শুনে আপনার প্রেমিক সম্পর্কে অভিনয় বা মতামত তৈরি করবেন না। আজ আপনার উচিত গুরুত্বপূর্ণ সমস্যায় নজর কেন্দ্রীভূত করা। খুব বেশী প্রত্যাশা আজ আপনার বিবাহিত জীবনে দুঃখ নিয়ে আসতে পারে। ছোট ব্যবসা সংস্থাগুলি তাদের কর্মচারীদের মেজাজ বাড়িয়ে তুলতে একটি ছোট্ট পার্টি দিয়ে তাদের আচরণ করতে পারে।

প্রতিকার :- দরিদ্র ও অভাবী বাচ্ছাদের ব্যাটারী চালিত খেলনা গাড়ি ও পুতুল দান করলে আপনার আর্থিক উন্নতি হবে।

সিংহ রাশিফল (Saturday, November 11, 2023)

অতীতের ভুল সিদ্ধান্তগুলি আজ হতাশা এবং মানসিক অশান্তির দিকে নিয়ে যাবে- আপনি নিরুপায় এবং তার পরে কি করতে হবে তা নির্ধারণ করতে অসমর্থ হতে পারেন- অন্যদের থেকে সাহায্য চান। আজ আপনার সামনে অনেক নতুন আর্থিক স্কিমের উপস্থাপন করা হবে- কোনো প্রতিশ্রুতি করার আগে ভালো করে সব দিক দেখে নিন। ডাকে আসা কোন চিঠি পুরো পরিবারের জন্য খুশির খবর বয়ে আনবে। আপনার প্রেমিকার দিনটি একটি মিষ্টি হাসি দিয়ে উজ্জ্বল করে তুলুন। নির্জনে সময় কাটানো ভালো কিন্তু আপনার মাথার মধ্যে যদি অন্য কিছু ঘোরে তাহলে লোকজনের থেকে দূরে সরে আপনি আরো অসুবিধায় পড়তে পারেন। এই জন্যে আপনাকে আমরা পরামর্শ দিতে চাইব যে লোকজনের থেকে দূরে সরে যাওয়ার থেকে কোনো অভিজ্ঞ লোকের সাথে নিজের অসুবিধার কথা বলুন। আজ আপনি আপনার স্ত্রীর সঙ্গে আপনার জীবনের শ্রেষ্ঠ দিন কাটাবেন। আপনার যোগ্যতা আপনাকে আজ মানুষের মধ্যে প্রশংসার যোগ্য করে তুলবে।

প্রতিকার :- ভালো স্বাস্থ্যের জন্য ছোলা শুদ্ধু বাদাম, গোটা পিনাট, ছোলা, ঘি এইসব খাবার সেবন করুন এবং ধর্মীয় স্থলে হলুদ রঙের কাপড় দান করুন।

কন্যা রাশিফল (Saturday, November 11, 2023)

জীবনকে উপভোগ করার চাহিদা আপনার কতটা দেখে নিন। যোগব্যায়ামের সাহায্য নিন- যা আপনাকে শারীরিক মানসিক ও আধ্যাত্মিকভাবে সুস্থ থাকতে শেখাবে যাতে আপনার মেজাজের উন্নতি হয়। আজ আপনার বাড়ির বাইরে যাওয়ার আগে আপনার প্রবীণদের আশীর্বাদ লাভ করুন, এটি আপনার উপকারে আসবে। অর্থের বিষয়টি নিয়ে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে কোনও বিরোধ হতে পারে। আপনার পরিবারের সকল সদস্যদের অর্থ এবং নগদ প্রবাহ সম্পর্কে পরিষ্কার হওয়ার পরামর্শ দেওয়া উচিত। ভালোবাসার মানুষের চরিত্র নিয়ে সন্দেহ করবেন না। সময়ের ভঙ্গুরতা উপলব্ধি করে আজ আপনি সবার থেকে দূরত্ব রেখে নির্জনে সময় কাটাতে পছন্দ করবেন। এটি করা আপনার পক্ষে উপকারী হবে আপনার স্ত্রী কিছু সুপরিচিত জিনিসের সঙ্গে আপনাকে আপনার কিশোর সময়ের কথা আজ স্মরণ ক্রাবেন। ছাত্র যেই বিষয়ে দুর্বল আজকে আপনি আপনার গুরুর সাথে সেই বিষয় সম্পর্কে কথা বলতে পারেন। গুরুর পরামর্শ তে আপনি বিষয়ের জটিলতা বুঝতে সফল হবেন।

প্রতিকার :- স্নানের জলে কালো তিলের বীজ ও সর্ষের দানা ছিটিয়ে দিয়ে সেই জলে স্নান করলে আপনার পারিবারিক জীবনে সুখের প্রাপ্তি হবে।

তুলা রাশিফল (Saturday, November 11, 2023)

নিজেকে অপ্রয়োজনীয় দোষারোপ আপনার উদ্দীপনা কমিয়ে দিতে পারে। কর্মক্ষেত্র বা ব্যবসায়ের যে কোনও অবহেলা আজ আপনাকে আর্থিক ক্ষতির কারণ হতে পারে। আপনার স্ত্রীর সাথে ভালো বোঝাপড়া ঘরে সুখ-শান্তি এবং সমৃদ্ধি আনবে। আপনি কিছু পিকনিক স্পটে গিয়ে আপনার প্রেম জীবন আলোকিত করতে পারেন। আজ আপনি প্রচুর আকর্ষণীয় আমন্ত্রণ পাবেন- এবং একটি আকস্মিক উপহারও আপনার জন্য আসতে পারে। শুধুমাত্র একটু প্রচেষ্টার সঙ্গে, দিনটি আপনার বিবাহিত জীবনের সেরা দিন হতে পারে। আপনার কিছু বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়স্বজন কেবল আপনাকে না দিতে পারে বলে আপনি সঠিকভাবে বিশ্রাম নিতে পারবেন না। তবে, প্রতিটি মেঘের একটি রূপালী আস্তরণ রয়েছে – আরও শক্তিশালী বন্ড তৈরির জন্য এই সুযোগটি ব্যবহার করুন, কারণ এটি পরে খুব কার্যকর হতে চলেছে।

প্রতিকার :- কপালে জাফ্রানের তিলক লাগালে আপনার শরীর রোগমুক্ত থাকবে।

বৃশ্চিক রাশিফল (Saturday, November 11, 2023)

আনন্দদায়র সফর এবং সামাজিক জমায়োত আপনাকে ভারমুক্ত এবং খুশি করে রাখবে। আপনি যদি বিবাহিত হন তবে আজ আপনার বাচ্চাদের বিশেষ যত্ন নিন, কারণ তাদের স্বাস্থ্যের অবনতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলস্বরূপ, তাদের স্বাস্থ্যের জন্য আপনাকে প্রচুর অর্থ ব্যয় করতে হতে পারে। আপনার বাচ্চাদের সমস্যার মোকাবিলা করতে কিছু সময় বের করুন। আপনার প্রিয়তমার ফাঁকা সময়ের সঠিক ব্যবহার হওয়া উচিত কিন্তু আজকে আপনি আজকের এই সময়ের দুর্ব্যবহার করবেন আর সেটার জন্য আপনার মেজাজ ও খারাপ হয়ে যাবে। আজ বিবাহিত জীবনে স্বাচ্ছ্যন্দের অভাবে আপনি দম বন্ধকর পরিস্থিতি বোধ করতে পারেন। আপনার যা প্রয়োজন তা হল একটু ভালো কথা। আপনি আপনার পরিবারের সাথে বিভিন্ন মল বা শপিং কমপ্লেক্সে যেতে পারেন। তবে এটি আপনার ব্যয়কেও উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়ে তুলতে পারে।

প্রতিকার :- সমৃদ্ধি বৃদ্ধির জন্য সূর্যোদয়ের সময় ১১বার ‘ওম’ মন্ত্র পাঠ করুন এবং সূর্য প্রণাম করুন।

বৃশ্চিক রাশিফল (Saturday, November 11, 2023)

আনন্দদায়র সফর এবং সামাজিক জমায়োত আপনাকে ভারমুক্ত এবং খুশি করে রাখবে। আপনি যদি বিবাহিত হন তবে আজ আপনার বাচ্চাদের বিশেষ যত্ন নিন, কারণ তাদের স্বাস্থ্যের অবনতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলস্বরূপ, তাদের স্বাস্থ্যের জন্য আপনাকে প্রচুর অর্থ ব্যয় করতে হতে পারে। আপনার বাচ্চাদের সমস্যার মোকাবিলা করতে কিছু সময় বের করুন। আপনার প্রিয়তমার ফাঁকা সময়ের সঠিক ব্যবহার হওয়া উচিত কিন্তু আজকে আপনি আজকের এই সময়ের দুর্ব্যবহার করবেন আর সেটার জন্য আপনার মেজাজ ও খারাপ হয়ে যাবে। আজ বিবাহিত জীবনে স্বাচ্ছ্যন্দের অভাবে আপনি দম বন্ধকর পরিস্থিতি বোধ করতে পারেন। আপনার যা প্রয়োজন তা হল একটু ভালো কথা। আপনি আপনার পরিবারের সাথে বিভিন্ন মল বা শপিং কমপ্লেক্সে যেতে পারেন। তবে এটি আপনার ব্যয়কেও উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়ে তুলতে পারে।

প্রতিকার :- সমৃদ্ধি বৃদ্ধির জন্য সূর্যোদয়ের সময় ১১বার ‘ওম’ মন্ত্র পাঠ করুন এবং সূর্য প্রণাম করুন।

ধনু রাশিফল (Saturday, November 11, 2023)

আপনার ভদ্র ব্যবহার প্রশংসনীয় হবে। অনেক মানুষ আপনার সামনেই মৌখিক প্রশংসা বর্ষণ করবে। আপনি রক্ষণশীল বিনিয়োগে বিনিয়োগ করে আরো বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারেন। প্রেম-সাহচর্য্য এবং বন্ধন বৃদ্ধি পাচ্ছে। একটি আনন্দের সফরে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে যা আপনার শক্তি এবং আবেগকে আবার নতুন করে তুলবে। চন্দ্রমার পরিস্থিতি দেখে, বলা যেতে পারে যে আজ আপনার অনেক ফাঁকা সময় থাকবে তবে তার পরেও আপনি যে কাজটি করতে হয়েছিল তা করতে পারবেন না এটি আপনার বিবাহিত জীবনের সেরা দিন হবে। আপনি ভালোবাসার প্রকৃত উচ্ছ্বাসের অভিজ্ঞতা লাভ করবেন। দিনের প্রথমার্ধে আপনি হয়ত অলস বোধ করতে পারেন তবে আপনি যদি বাড়ি থেকে বেরোনোর ​​সাহস যোগ করেন তবে অনেক কিছু করা সম্ভব।

প্রতিকার :- মানুষিক চাপ থেকে মুক্ত থাকার জন্য যোগ ও ধ্যান অভ্যাস করুন।

মকর রাশিফল (Saturday, November 11, 2023)

আজ স্বাস্হ্য সুন্দর থাকবে। আপনি অতীতে যেমন অনেক ব্যয় করেছেন, আপনার বর্তমান সময়ে আপনাকে পরিণতির মুখোমুখি হতে হতে পারে। ফলস্বরূপ, আপনার অর্থের খুব প্রয়োজন হবে তবে কোনও লাভ হয়নি। আপনার সমস্যা গুরুতর হবে- কিন্তু আপনার চারপাশের মানুষেরা আপনার ব্যথা লক্ষ্য করবে না- সম্ভবত তারা এটা তাদের বিষয় নয় বলেই মনে করবে। আপনি প্রস্তাব দ্বারা অভিভূত হতে পারেন কারণ এটি আপনাকে ভারমুক্ত করবে। আজকে আপনি আপনার সব সম্পর্ক ও আত্মীয়দের থেকে দূরে গিয়ে এমন জায়গায় সময় কাটাতে পছন্দ করবেন যেখানে আপনি শান্তি প্রাপ্তি করেন। রোমান্টিক গান, সুগন্ধি মোমবাতি, ভালো খাবার, এবং কিছু পানীয়; দিনটিকে এইসব দিয়েই আপনার স্ত্রীর সঙ্গে কাটান। যাত্রা পথে কোনো সুন্দর ব্যাক্তির সাক্ষাতে আপনার ভালো অনুভব হতে পারে।

প্রতিকার :- আপনার জীবনে ভালো আর্থিক পরিস্থিতি বজায় রাখার জন্য ফুলের টব এ সবুজ পাথর রাখুন, সবুজ বোতলে গাছ লাগান ও বাথরুম সবুজ টালি স্থাপন করুন।

কুম্ভ রাশিফল (Saturday, November 11, 2023)

অন্যদের সাথে খুশি ভাগ করে নেওয়ার মাধ্যমে স্বাস্হ্যের বিকাশ ঘটতে পারে। বিশেষ জাত আছে এমন যে কোন কিছুতে আর্থিক জোগান দিতে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা তৈরী থাকবেন। যদি আপনি পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় না কাটান তাহলে আপনি বাড়িতে সমস্যা আশা করতে পারেন। আপনার প্রেমের গল্পটি আজ একটি নতুন মোড় নিতে পারে, যাতে আপনার সঙ্গী আপনার সাথে বিয়ের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করতে পারে। এই ক্ষেত্রে, আপনাকে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই প্রতিটি দিক বিবেচনা করতে হবে। নিজের সময়ের গুরুত্ব বুঝুন,সেই সব লোকেদের মাঝখানে থাকা যাদের কথা আপনি বুঝতে পারেন না সেটা ভুল। এরকম করাটা আপনার ভবিষ্যতে আপনাকে অসুবিধে ছাড়া কিছু দেবে না। আপনার অর্ধাঙ্গীনী আপনার দুর্বলতাতে আদর করে কাছে টেনে নেবে। এটাতে আপনি পরমানন্দদায়ক মনে করবেন। আজ, আপনি আপনার এক ঘনিষ্ঠ এবং পুরানো বন্ধুর সাথে দেখা করতে পারেন এবং আপনার অতীতের সোনালী দিনগুলির কথা স্মরণ করিয়ে দিতে পারেন।

প্রতিকার :- ক্রিম বা সাদা বা প্যাস্টেল রঙের পর্দা ঘরে টাঙ্গালে পারিবারিক জীবনে সুখ ও শান্তি বজায় থাকবে।

মীন রাশিফল (Saturday, November 11, 2023)

আপনার দয়ালু স্বভাব আজ অনেক খুশির মুহূর্ত বয়ে আনবে। আজ, আপনার এক ভাইবোন আপনার কাছ থেকে ঋণ নিতে পারেন। যদিও আপনি তাদের ইচ্ছা পূরণ করবেন, তবে এটি আপনার আর্থিক অসুবিধাগুলি আরও খারাপ করতে পারে। বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যরা আপনার সময়ের বেশির ভাগটাই দখল করবে। আজ আপনি আপনার ভালোবাসার মানুষের কাছে আপনার নিজের অনুভূতিগুলি ব্যক্ত করতে অসমর্থ হবেন। আপনি নিজেকে সময় দিতে জানেন আর আজকে তো আপনার বেশকিছু খালি সময় পাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। খালি সময়ে আজকে আপনি কোনো খেলা খেলতে পারেন বা জিম যেতে পারেন। একজন আত্মীয়, বন্ধু, বা প্রতিবেশী আজ আপনার বিবাহিত জীবনে উত্তেজনা আনতে পারে। আপনি আজ বড় সমস্যায় পড়তে পারেন, যা আপনাকে জীবনে ভাল বন্ধুবান্ধব রাখার গুরুত্ব অনুধাবন করবে।

প্রতিকার :- ভগবান গণেশের মন্দিরে দূর্বা দান করলে তার ফলে আপনার আর্থিক পরিস্থিতির উন্নতি হবে।