/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz হাড়হিম হত্যাকাণ্ড দক্ষিণ ২৪ পরগনার পাথরপ্রতিমায়,বাড়ির বারান্দায় দুই বোনকে কুপিয়ে খুন West Bengal Bangla
হাড়হিম হত্যাকাণ্ড দক্ষিণ ২৪ পরগনার পাথরপ্রতিমায়,বাড়ির বারান্দায় দুই বোনকে কুপিয়ে খুন
এসবি নিউজ: সাতসকালে হাড়হিম হত্যাকাণ্ড ঘটল দক্ষিণ ২৪ পরগনার পাথরপ্রতিমায়। বাড়িতেই ২ বোনকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন।খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। ইতিমধ্যেই দেহ উদ্ধার করে পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য। কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড? নেপথ্যে পুরনো শত্রুতা নাকি অন্য কিছু? তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।বাড়িতেই পুরুষ কেউ না থাকার সুযোগের দুই বোনকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায় গুরুদাসপুর এলাকায়,বাসন্তী প্রামানিক(৪৫) ও বিশা প্রামানিক (৫৫)দুই বোন একটি বাড়িতে থাকতেন।হঠাৎ করে আজ সকালে এক যুবক দেখতে পায় বাড়ির বারান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। কুপিয়ে খন্ড বিখন্ড করা হয়েছে দুটি দেহকে। তবে এদের কোন পুরুষ বন্ধু ছিল না। তবে কারো সাথে শত্রুতা বা অন্যকোন কিছু ছিল কিনা এখনও কিছু জানা যায়নি। পুলিশ দেহ উদ্ধার করে তদন্ত শুরু করেছে।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের উদাসীনতায় মধ্যমিকে সপ্তম স্থান  থেকে বঞ্চিত, সঠিক মূল্যায়ন করার নির্দেশ হাইকোর্টের

এসবি নিউজ ব্যুরো: পূর্ব মেদিনীপুরের বেলদা থানার অন্তর্গত জ্ঞানদ্বীপ বিদ্যাপীঠের ছাত্র সৌম্য সুন্দর রায়। ২০২৩ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় তাঁর প্রাপ্য নম্বর ৭০০র মধ্যে সে ৬৮২পেয়েছিল। তার বাবা দেবাশীষ রায়ের অভিযোগ তাকে কম নম্বর দেওয়া হয়েছে জীবন বিজ্ঞানে।

পরবর্তী সময়ে সৌম্য জীবনবিজ্ঞান খাতার পুনর্মূল্যায়নের জন্য মধ্য শিক্ষা পর্ষদের কাছে আবেদন জানায়। কিন্তু মধ্য শিক্ষা পর্ষদের পক্ষ থেকে জানানো হয় নম্বর পরিবর্তন করা যাবে না। এরপর সে উত্তর পত্রের প্রতিলিপি চেয়ে আবেদন জানায়। সেই উত্তর পত্র হাতে পাওয়ার পর দেখা যায় তার ৪টি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়া সত্বেও ১নম্বর করে কম দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ।

যে কারণে জীবন বিজ্ঞানে ১০০র মধ্যে সে ৯৬পেয়েছে। কিন্তু সঠিক মূল্যায়ন হলে তার প্রাপ্ত নম্বর হতো ১০০। তার আর অভিযোগ যে ছাত্রটি মাধ্যমিকে দশম স্থান পেয়েছে তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৩। সৌম্যর ৪নম্বর যোগ হলে তার প্রাপ্ত নম্বর দাড়াতো ৬৮৬। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের উদাসীনতার কারণে হাইকোর্টের দ্বারস্থ সৌম্য।

বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে মামলার শুনানিতে তার আইনজীবী আশীষ কুমার চৌধুরী জানিয়েছেন, যে ছাত্র ৭০০র মধ্যে ৬৮২পায়, অংক, ভৌত বিজ্ঞানে ১০০য় ১০০পায় তাহলে জীবন বিজ্ঞানে সঠিক মূল্যায়ণ হলে তাতেও সে ১০০ই পেত। হয়তো সে প্রথম থেকে দশম স্থান পেতে পারতো। সঠিক মূল্যায়ন না হওয়ার জন্য ওই মেধাবী ছাত্র মানসিক অবসাদে ভুগতে থাকে। যে কারণে তার পঠনপাঠনে প্রভাব ফেলেছে। মামলাকারির আইনজীবীর আরও দাবি পর্ষদ যদি সঠিক মূল্যায়ন করতো তাহলে সৌম্য সপ্তম স্থান অধিকারি হতে পারতো।

মধ্যশিক্ষা পর্ষদের আইনজীবী কহেলি ভট্টাচার্যের কাছে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু জানতে চান "এত ভালো মেধাবী ছাত্র যে সমস্ত বিষয় ১০০এবং তার কাছাকাছি নম্বর পেয়েছে। সাইন্সের যেখানে সঠিক উত্তরের সঠিক নম্বরই দেওয়া উচিত। যেখানে উত্তর সঠিক হওয়া সত্বেও কেন কম নম্বর দেওয়া হলো?
বিচারপতি নির্দেশ দেন অবিলম্বে মধ্যশিক্ষা সৌম্য সুন্দরের আবেদন খতিয়ে দেখে সহানুভূতির সাথে মূল্যায়ন করে তার প্রাপ্ত নম্বর যাতে সে পায় তা নিশ্চিত করতে হবে ৬ সপ্তাহের মধ্যে।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের উদাসীনতায় মধ্যমিকে সপ্তম স্থান  থেকে বঞ্চিত, সঠিক মূল্যায়ন করার নির্দেশ হাইকোর্টের

এসবি নিউজ ব্যুরো: পূর্ব মেদিনীপুরের বেলদা থানার অন্তর্গত জ্ঞানদ্বীপ বিদ্যাপীঠের ছাত্র সৌম্য সুন্দর রায়। ২০২৩ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় তাঁর প্রাপ্য নম্বর ৭০০র মধ্যে সে ৬৮২পেয়েছিল। তার বাবা দেবাশীষ রায়ের অভিযোগ তাকে কম নম্বর দেওয়া হয়েছে জীবন বিজ্ঞানে।

পরবর্তী সময়ে সৌম্য জীবনবিজ্ঞান খাতার পুনর্মূল্যায়নের জন্য মধ্য শিক্ষা পর্ষদের কাছে আবেদন জানায়। কিন্তু মধ্য শিক্ষা পর্ষদের পক্ষ থেকে জানানো হয় নম্বর পরিবর্তন করা যাবে না। এরপর সে উত্তর পত্রের প্রতিলিপি চেয়ে আবেদন জানায়। সেই উত্তর পত্র হাতে পাওয়ার পর দেখা যায় তার ৪টি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়া সত্বেও ১নম্বর করে কম দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ।

যে কারণে জীবন বিজ্ঞানে ১০০র মধ্যে সে ৯৬পেয়েছে। কিন্তু সঠিক মূল্যায়ন হলে তার প্রাপ্ত নম্বর হতো ১০০। তার আর অভিযোগ যে ছাত্রটি মাধ্যমিকে দশম স্থান পেয়েছে তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৩। সৌম্যর ৪নম্বর যোগ হলে তার প্রাপ্ত নম্বর দাড়াতো ৬৮৬। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের উদাসীনতার কারণে হাইকোর্টের দ্বারস্থ সৌম্য।

বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে মামলার শুনানিতে তার আইনজীবী আশীষ কুমার চৌধুরী জানিয়েছেন, যে ছাত্র ৭০০র মধ্যে ৬৮২পায়, অংক, ভৌত বিজ্ঞানে ১০০য় ১০০পায় তাহলে জীবন বিজ্ঞানে সঠিক মূল্যায়ণ হলে তাতেও সে ১০০ই পেত। হয়তো সে প্রথম থেকে দশম স্থান পেতে পারতো। সঠিক মূল্যায়ন না হওয়ার জন্য ওই মেধাবী ছাত্র মানসিক অবসাদে ভুগতে থাকে। যে কারণে তার পঠনপাঠনে প্রভাব ফেলেছে। মামলাকারির আইনজীবীর আরও দাবি পর্ষদ যদি সঠিক মূল্যায়ন করতো তাহলে সৌম্য সপ্তম স্থান অধিকারি হতে পারতো।

মধ্যশিক্ষা পর্ষদের আইনজীবী কহেলি ভট্টাচার্যের কাছে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু জানতে চান "এত ভালো মেধাবী ছাত্র যে সমস্ত বিষয় ১০০এবং তার কাছাকাছি নম্বর পেয়েছে। সাইন্সের যেখানে সঠিক উত্তরের সঠিক নম্বরই দেওয়া উচিত। যেখানে উত্তর সঠিক হওয়া সত্বেও কেন কম নম্বর দেওয়া হলো?
বিচারপতি নির্দেশ দেন অবিলম্বে মধ্যশিক্ষা সৌম্য সুন্দরের আবেদন খতিয়ে দেখে সহানুভূতির সাথে মূল্যায়ন করে তার প্রাপ্ত নম্বর যাতে সে পায় তা নিশ্চিত করতে হবে ৬ সপ্তাহের মধ্যে।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের উদাসীনতায় মধ্যমিকে সপ্তম স্থান  থেকে বঞ্চিত, সঠিক মূল্যায়ন করার নির্দেশ হাইকোর্টের

এসবি নিউজ ব্যুরো: পূর্ব মেদিনীপুরের বেলদা থানার অন্তর্গত জ্ঞানদ্বীপ বিদ্যাপীঠের ছাত্র সৌম্য সুন্দর রায়। ২০২৩ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় তাঁর প্রাপ্য নম্বর ৭০০র মধ্যে সে ৬৮২পেয়েছিল। তার বাবা দেবাশীষ রায়ের অভিযোগ তাকে কম নম্বর দেওয়া হয়েছে জীবন বিজ্ঞানে।

পরবর্তী সময়ে সৌম্য জীবনবিজ্ঞান খাতার পুনর্মূল্যায়নের জন্য মধ্য শিক্ষা পর্ষদের কাছে আবেদন জানায়। কিন্তু মধ্য শিক্ষা পর্ষদের পক্ষ থেকে জানানো হয় নম্বর পরিবর্তন করা যাবে না। এরপর সে উত্তর পত্রের প্রতিলিপি চেয়ে আবেদন জানায়। সেই উত্তর পত্র হাতে পাওয়ার পর দেখা যায় তার ৪টি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়া সত্বেও ১নম্বর করে কম দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ।

যে কারণে জীবন বিজ্ঞানে ১০০র মধ্যে সে ৯৬পেয়েছে। কিন্তু সঠিক মূল্যায়ন হলে তার প্রাপ্ত নম্বর হতো ১০০। তার আর অভিযোগ যে ছাত্রটি মাধ্যমিকে দশম স্থান পেয়েছে তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৩। সৌম্যর ৪নম্বর যোগ হলে তার প্রাপ্ত নম্বর দাড়াতো ৬৮৬। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের উদাসীনতার কারণে হাইকোর্টের দ্বারস্থ সৌম্য।

বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে মামলার শুনানিতে তার আইনজীবী আশীষ কুমার চৌধুরী জানিয়েছেন, যে ছাত্র ৭০০র মধ্যে ৬৮২পায়, অংক, ভৌত বিজ্ঞানে ১০০য় ১০০পায় তাহলে জীবন বিজ্ঞানে সঠিক মূল্যায়ণ হলে তাতেও সে ১০০ই পেত। হয়তো সে প্রথম থেকে দশম স্থান পেতে পারতো। সঠিক মূল্যায়ন না হওয়ার জন্য ওই মেধাবী ছাত্র মানসিক অবসাদে ভুগতে থাকে। যে কারণে তার পঠনপাঠনে প্রভাব ফেলেছে। মামলাকারির আইনজীবীর আরও দাবি পর্ষদ যদি সঠিক মূল্যায়ন করতো তাহলে সৌম্য সপ্তম স্থান অধিকারি হতে পারতো।

মধ্যশিক্ষা পর্ষদের আইনজীবী কহেলি ভট্টাচার্যের কাছে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু জানতে চান "এত ভালো মেধাবী ছাত্র যে সমস্ত বিষয় ১০০এবং তার কাছাকাছি নম্বর পেয়েছে। সাইন্সের যেখানে সঠিক উত্তরের সঠিক নম্বরই দেওয়া উচিত। যেখানে উত্তর সঠিক হওয়া সত্বেও কেন কম নম্বর দেওয়া হলো?
বিচারপতি নির্দেশ দেন অবিলম্বে মধ্যশিক্ষা সৌম্য সুন্দরের আবেদন খতিয়ে দেখে সহানুভূতির সাথে মূল্যায়ন করে তার প্রাপ্ত নম্বর যাতে সে পায় তা নিশ্চিত করতে হবে ৬ সপ্তাহের মধ্যে।
পার্থ ভৌমিকের প্রচারে কীর্তি আজাদ

নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজ্যের পঞ্চম দফার লোকসভা নির্বাচনে প্রচার পর্ব আগামীকাল বিকেলে শেষ হবে । তার ঠিক ২৪ ঘন্টা আগে শুক্রবার সকালে নৈহাটির বড়মার মন্দিরে পৌরপ্রধান অশোক চ্যাটার্জী , রাজ্য তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য কে সঙ্গে নিয়ে পুজো দিতে আসেন বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী তথা প্রাক্তন ক্রিকেটার কীর্তি আজাদ ।সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী তথা প্রাক্তন ক্রিকেটার কীর্তি আজাদ জানান," তিনি নিজে কালি ভক্ত। কিন্তু তার বাবা মা দুর্গার ভক্ত। তীব্র ইচ্ছা ছিল যে বড়মার মন্দিরে আসার। পার্থ ভৌমিকের জন্য বড়মার মন্দিরে আসা হলো এবং তার রাজনৈতিক কার্যক্রম বর্তমানে চলছে বলে দাবি করেন। কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদীর গ্যারান্টির বিষয়ে বলতে গেলে কীর্তি আজাদ বলেন," মোদির গ্যারান্টি নারীর অপমানের গ্যারান্টির কথা বলে কটাক্ষ করতে ছাড়লেন না "। ছবি: প্রবীর রায়।
নৈহাটি ও জগদ্দলে পার্থ ভৌমিকের সমর্থনে মহা মিছিল
নিজস্ব প্রতিনিধি: আজ ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিকের সমর্থনে মিছিল সম্পন্ন হল নৈহাটি ও জগদ্দলে। এদিন নৈহাটি ফেরিঘাটের স্বপ্ন বিথি পার্কের থেকে তৃণমূল প্রার্থী ব্যারাকপুরের পার্থ ভৌমিকের প্রচারে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেছিলেন রাজ্যের বিদ্যুৎ দফতরের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। তিনি বলেন," ব্যারাকপুর অঞ্চলে গুণ্ডারাজের মুক্তি হবে। মানুষ বিপুল ভাবে তাকে সমর্থন করছেন। আজকের মিছিলের জনজোয়ার সেটাই প্রমাণ করে "।
অন্যদিকে,আজ আঁতপুর থেকে আর্য সভার মোর পর্যন্ত ব্যারাকপুরে কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিকের প্রচারে লক্ষ্মী ভান্ডার ও হাজার মিটার দলীয় পতাকা নিয়ে পদযাত্রা করলেন জগদ্দলের বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম।এই মিছিলের জনজোয়ার চোখে পড়ার মতো। বি: প্রবীর রায়।
ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রবীণ বয়স্ক ভোটারদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ভোটদান প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হল

নিজস্ব প্রতিনিধি: আগামী ২০ মে দেশের পঞ্চম দফায় ভোট গ্রহণ করা হবে সারা। এ রাজ্যেও ভোট গ্রহণ করা হবে উত্তর ২৪ পরগনার ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের। বৃহস্পতিবার ১০৫ ভাটপাড়া বিধানসভার বিভিন্ন পার্টে আজ মূলত প্রবীণ বয়স্ক ভোটারদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ভোটদান প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করল নির্বাচন কমিশন কর্মীরা। ভোট কর্মীরা বাড়িতে বাড়িতে যান এবং যারা মূলত ৮৫ বছরের ঊর্ধ্বে আছেন তাদের ভোট নেন। তাঁদের সঙ্গে ছিল
কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা।

একটি নীল গাইয়ের দেখা মিলল মালদহের ইংরেজবাজার থানা এলাকায়
এসবি নিউজ ব্যুরো: নীলগাই বড় দুর্লভ প্রজাতির প্রাণী।ফের অবাধ বিচরণ করতে দেখা গেল একটি নীল গাইকে মালদহের ইংরেজবাজার থানার মিল্কি অঞ্চলে।ওই অঞ্চলের আনন্দমোহনপুর এলাকায় একটি কলাবাগানে নীলগাই দেখলেন এলাকার মানুষ। এরপর তারা খবর দেন বনদপ্তরে। কিন্তু বিচরণ করতে করতে নীল গাইটি অন্যত্র চলে যায়। কোথা থেকে নীলগাইটি ওই এলাকায় এলো তা বুঝে উঠতে পারছেন না এলাকার মানুষ। নীলগাইটিকে সামনে দেখতে পেয়ে মোবাইল ক্যামেরায় ছবি তুলেন অনেকেই।
ইঁদুর-বেড়াল কটাক্ষের জবাবে নিজেকে শের দাবি করলেন অর্জুন সিং

প্রবীর রায়: দলীয় প্রার্থী পার্থ ভৌমিকের সমর্থনে বুধবার ব্যারাকপুরে রোড শো করেছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। রোড শো শেষে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংকে তিনি আক্রমণ করেন। অভিষেক বলেন, অর্জুন সিং তৃণমূলে থাকাকালীন খাঁচায় বন্দি ছিল। পাশাপাশি, তাঁকে ইঁদুর বেড়াল বলেও কটাক্ষ করেন অভিষেক। বৃহস্পতিবার জগদ্দলের মজদুর ভবনে সাংবাদিক বৈঠকে বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং নিজেকে শের বলে দাবি করেন। অর্জুনের কথায়, "এঁদেরকে ঘরে ঢুকিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা তিনিই রাখেন। তিনি পুলিশের বিরুদ্ধে রাজনীতি করেন। মানুষকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করেন। অভিষেক, ছাড়াও মমতা ব্যানার্জি নিজে ফোন করে তাঁকে দলে টেনেছিলেন। আজকে উনি বলেছেন, দলে নিয়ে নাকি খাঁচায় বন্দি করে রেখেছিলেন। খাঁচায় বন্দি করে রাখায় নাকি ব্যারাকপুর শান্ত। তাঁর অভিযোগ, তাহলে পুলিশ কমিশনারের অফিসের নিকটে একজন স্বর্ণ ব্যবসায়ীর ছেলে খুন হল কি করে। টিটাগড়ে ১০ জন খুন হয়েছেন। ব্যারাকপুর জুড়ে মাদক দ্রব্যের রমরমা করবার চলছে। তাঁর কথায়, তৃণমূলে থাকলে আমি গুড বয়। তৃণমূল ছাড়লেই ব্যাড বয় হয়ে যাই।"
তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিকের সমর্থনে ব্যারাকপুরে অভিষেকের রোড শো
নিজস্ব প্রতিনিধি: ব্যারাকপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিকের সমর্থনে বুধবার বিকেলে রোড শো করলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন হুড খোলা গাড়িতে চেপে ব্যারাকপুর বড় পোলের কাছ থেকে রোড শো শুরু করেন। পলতার জাফরপুর মোড়ে গিয়ে রোড শো শেষ হয়। অভিষেকের রোড শো এদিন জনপ্লাবনে পরিণত হয়েছিল। রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষজনকে হাত নেড়ে অভিনন্দন জানানোর পাশাপাশি দলীয় প্রার্থীকে জেতানোর আহবান করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ছবি:প্রবীর রায়।