/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz *মুর্শিদাবাদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে এবারে বাচ্চা বদলের অভিযোগ* West Bengal Bangla
*মুর্শিদাবাদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে এবারে বাচ্চা বদলের অভিযোগ*


 এসবি নিউজ ব্যুরো: দিন পাঁচেক আগে শাবানা বিবি ভগবানগোলা থানার অন্তর্গত কালুখালী এলাকায় নিবাসী এক গৃহবধূ প্রসূতি যন্ত্রণা নিয়ে মুর্শিদাবাদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মাতৃমা বিভাগে ভর্তি হয়। বেশ কয়েকদিন আগে গতকাল রাতে তার সিজার হয় এবং তিনি একটি পুত্র সন্তান জন্ম দেন। অভিযোগের পর থেকে বাচ্চাকে পরিবারের কাউকে দেখানো হয়নি।

পরবর্তীতে বাড়ির লোককে ফোন করে জানানো হয় যে তার বাচ্চা মারা গেছে। এবং সমস্ত কাগজপত্র করে আজকে সকালে তাদেরকে ছুটি দেওয়ার কথা। কিন্তু হাসপাতালে গিয়ে পরিবারের লোক জানতে পারে গতকাল নয় আজ সকালে বাচ্চা মারা গিয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কথার গড়মিল থেকেই সন্দেহ হয়‌ পরিবারের ।

এর পরে যখন বাচ্চা তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয় তখন বাচ্চার মায়ের এবং বাচ্চার টোকন এর অমিল হওয়ায় সন্দেহ সত্যি হয়। মেডিকেল কলেজের মাতৃমায়ের চূড়ান্ত গাফিলতি আবারও সামনে আসে। এখন প্রশ্ন আদৌও বাচ্চাটি মারা গেছে নাকি বাচ্চা বদল হয়েছে। নাকি টাকার বিনিময়ে বাচ্চার হাত বদল হয়েছে। এই দুশ্চিন্তায় পরিবারে। এই নিয়ে অভিযোগও জানাচ্ছেন তারা এতটা গাফিলতি কিভাবে হয়? আদৌও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মাতৃমায়ে চিকিৎসা সুরক্ষিত, নাকি এর পেছনেও রয়েছে দালাল রাজ।

*সিউড়ির বিখ্যাত লাল গির্জা রং বেরঙ আলোর শয্যায় সেজে উঠেছে *


 এসবি নিউজ ব্যুরো: রাত পোহালেই বড়দিন। আর তার আগেই সেজে উঠেছি সিউড়ি শহর সিউড়ির বিখ্যাত লাল গির্জা। রং বেরঙ আলোর শয্যায় সেজে উঠেছে গির্জা চত্তর। আজ থেকে আসতে শুরু করেছে কচিকাচা থেকে সকলে। নানান রঙের আলোক শয্যায় সেজে উঠেছে গোটা সিউড়ি। সান্তা ক্লজ থেকে শুরু করে বিভিন্ন আলোর শয্যায় সাজানো হয়েছে গির্জাটিকে। প্রতি বছর আজ বিশেষ প্রার্থনা হয় সন্ধ্যেতে। গির্জায় ঘন্টার আওয়াজ দিয়ে শান্তির বার্তায় প্রার্থনা করা হয় সকল মানুষের জন্য ।সবার মনস্কামনা পূরণ থেকে শুরু করে সকল ধর্ম জাতি একসাথে বসবাস করতে পারে, পাশাপাশি হিংসা হানাহানি বন্ধ হোক এই প্রার্থনার মাধ্যমে যীশুর কাছে সকলে করেন।শান্তির বার্তা দেওয়া হয় সকলের জন্য।

" স্বামী বিবেকানন্দ বলে গিয়েছিলেন "যদি যুবকদের শরীর সুস্থ রাখতে হয় মন ভালো রাখতে হয়, তাহলে গীতা পাঠের থেকে ফুটবল খেলা ভালো"-উদয়ন গুহ


 এসবি নিউজ ব্যুরো: ভি মানে ভেনিস। মোদি তো ভি দেখান। গীতাপাঠ প্রসঙ্গে মালদহে বলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রী উদয়ন গুহ। রবিবার মালদহে কালিয়াচক এক ব্লকের আলীনগর গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রায় ৫ কিলোমিটার রাস্তার শিলান্যাস অনুষ্ঠানে যোগ দেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্র মন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন, জেলা পরিষদ কর্মাধক্ষ্য আব্দুর রহমান সহ অন্যান্যরা।

এদিন অনুষ্ঠান শেষে সাংবদিকদের মুখোমুখি হয়ে গীতাপাঠ প্রসঙ্গে উদয়ন গুহ বলেন,"গীতাপাঠ করছে। আমি এখনো খাইনি। সকালে খেয়ে বেড়িয়েছি। আমি চেষ্টা করবো গাড়িতে বসে যদি গীতাপাঠ করি তাহলে আমার খিদে পাই কিনা। গীতাপাঠ করলে যে পেট ভরে না সেটা আজকের ব্যাপার না স্বামী বিবেকানন্দ বলে গিয়েছিলেন যদি যুবকদের শরীর সুস্থ রাখতে হয় মন ভালো রাখতে হয় তাহলে গীতা পাঠের থেকে ফুটবল খেলা ভালো। ওরা যদি গীতাপাঠ না করে ফুটবল খেলার ব্যবস্থা করতো তা হলে যুবকদের শরীর তাজা থাকত মন ভালো থাকত।

এটা যেটা করছে হিন্দু ভোট বেশী করে পাওয়ার জন্য রাজনৈতিক সুরসুরি দেওয়ার চেষ্টা করছে। ভারতবাসী বিশেষ করে বাংলার মানুষ এই রাজনীতি বাংলার মানুষ পছন্দ করে না ধীক্কার জানায়।মোদি ম্যাজিক নয়, মোদি তো ভি দেখান ভি মানে ভিকট্রি দেখায় তো। কিন্তু ও জানেন না পিসি সরকার ছিলেন তারর কাছে ভি মানে ভ্যানিস। তো এবার ভ্যানিস হবে।"

গীতাপাঠ করলে যে পেট ভরে না স্বামী বিবেকানন্দ বলে গিয়েছিলেন "যদি যুবকদের শরীর সুস্থ রাখতে হয় মন ভালো রাখতে হয়, তাহলে গীতা পাঠের থেকে ফুটবল খেলা ভ


 এসবি নিউজ ব্যুরো: ভি মানে ভেনিস। মোদি তো ভি দেখান। গীতাপাঠ প্রসঙ্গে মালদহে বলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রী উদয়ন গুহ। রবিবার মালদহে কালিয়াচক এক ব্লকের আলীনগর গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রায় ৫ কিলোমিটার রাস্তার শিলান্যাস অনুষ্ঠানে যোগ দেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্র মন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন, জেলা পরিষদ কর্মাধক্ষ্য আব্দুর রহমান সহ অন্যান্যরা।এদিন অনুষ্ঠান শেষে সাংবদিকদের মুখোমুখি হয়ে গীতাপাঠ প্রসঙ্গে উদয়ন গুহ বলেন,"গীতাপাঠ করছে। আমি এখনো খাইনি। সকালে খেয়ে বেড়িয়েছি। আমি চেষ্টা করবো গাড়িতে বসে যদি গীতাপাঠ করি তাহলে আমার খিদে পাই কিনা।

গীতাপাঠ করলে যে পেট ভরে না সেটা আজকের ব্যাপার না স্বামী বিবেকানন্দ বলে গিয়েছিলেন যদি যুবকদের শরীর সুস্থ রাখতে হয় মন ভালো রাখতে হয় তাহলে গীতা পাঠের থেকে ফুটবল খেলা ভালো। ওরা যদি গীতাপাঠ না করে ফুটবল খেলার ব্যবস্থা করতো তা হলে যুবকদের শরীর তাজা থাকত মন ভালো থাকত।

এটা যেটা করছে হিন্দু ভোট বেশী করে পাওয়ার জন্য রাজনৈতিক সুরসুরি দেওয়ার চেষ্টা করছে। ভারতবাসী বিশেষ করে বাংলার মানুষ এই রাজনীতি বাংলার মানুষ পছন্দ করে না ধীক্কার জানায়।মোদি ম্যাজিক নয়, মোদি তো ভি দেখান ভি মানে ভিকট্রি দেখায় তো। কিন্তু ও জানেন না পিসি সরকার ছিলেন তারর কাছে ভি মানে ভ্যানিস। তো এবার ভ্যানিস হবে।"

*দীঘায় বীচ ম্যারাথন, জেলাশাসকের হাত থেকে পুরস্কার নিলেন বিজয়ীরা*


 এসবি নিউজ ব্যুরো: পূর্ব মেদিনীপুর রোড রেস অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে পূর্ব মেদিনীপুর পুলিশ প্রশাসনের সহযোগিতায় আজ অনুষ্ঠিত হল " দিঘা বীচ ম্যারাথন"। এবছর দ্বিতীয় বর্ষে পদার্পণ করেছে, " দিঘা বীচ ম্যারাথন" প্রতিযোগিতা। ২১ কিমি, ১০ কিমি ও ৬ কিমি পুরুষ ও মহিলা বিভাগে চ্যাম্পিয়নদের হাতে আজ পুরস্কার তুলে দেন পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক তানভীর আফজাল। ৩টি বিভাগে বয়স অনুপাতে অংশগ্রহন করে প্রতিযোগীরা। ১০ বছর থেকে ৪৫ প্লাস বয়সের পুরুষ এবং ১০ বছর থেকে ৪০ প্লাস বয়সের মহিলারা অংশগ্রহণে সুযোগ পায়। প্রথম দ্বিতীয় ছাড়াও প্রতিটি বিভাগের ৫০ জনকে বিশেষ পুরস্কারে পুরস্কৃত করা হয়। মোট প্রাইজ মানি ১০ লক্ষ টাকা। আজকে সকাল ৫ টায় এই প্রতিযোগিতা শুরু হয়। বিভিন্ন দেশ-বিদেশের প্রতিযোগীদের নিয়েই প্রতিযোগিতার আসর সমুদ্র সৈকতে বেশ জমেই ওঠে। জেলাশাসক পুরস্কার মঞ্চে বলেন," শরীরচর্চার জন্য এই ধরনের প্রতিযোগিতা অনেকটাই ভালো"।

*ফাঁস TET-এর প্রশ্নপত্র*


ফাঁস হয়ে গেল টেটের প্রশ্নপত্র। ফের একবার প্রশ্নের মুখে শিক্ষাদপ্তরের নিরাপত্তা। এবার টেট পরীক্ষা চলাকালীন সোশাল মিঢিয়ায় ভাইরাল হয়ে গেল প্রশ্নপত্র। এবার ৩ লক্ষ ১০ হাজার জন টেট পরীক্ষার্থী। একাধিক পরীক্ষার্থীদের দাবি সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া প্রশ্ন পত্রের সঙ্গে মিল রয়েছে এবারের টেট পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের।

রীতিমতো সোশাল মিডিয়ায় ঘুরতে থাকল এই ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্র। এই নিয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়লেন এবারের টেট পরীক্ষার্থীরা। 

*ক্ষুদে দাবাড়ুদের দাবার চালে কোলাঘাটে শুরু সুবর্ণ জয়ন্তী বর্ষের শিশু উৎসব*


কোলাঘাট: কোলাঘাট হাইস্কুল প্রাঙ্গনে শুরু হল কোলাঘাটে পঞ্চাশ তম বর্ষের শিশু উৎসব। 

শুরুতেই বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা পথপরিক্রমা করে। তারপর একযোগে শুরু হয় শিশুদের নানা খেলাধুলার সাথে একদিনের দাবা প্রতিযোগিতা। 

উল্লেখ্য এদিন দাবা প্রতিযোগিতায় রাজ্যের বিভিন্ন জেলার সতেরো অনুর্দ্ধ প্রায় একশ সত্তর জন দাবাড়ু অংশগ্রহণ করে। সপ্তাহব্যাপী এই শিশু উৎসবে কদিন ধরে চলবে , বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলা, সংগীত , নৃত্য, আবৃত্তি, অঙ্কন, কুইজ, বিতর্ক ইত্যাদি প্রতিযোগিতা। সেই সাথে থাকছে প্রতি সন্ধ্যায় বৈচিত্রময় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। 

শিশু উৎসব সমিতির পক্ষে সুজয় সামন্ত জানান, সুদীর্ঘ পঞ্চাশ বছরে এই আয়োজনকে কেন্দ্র করে বহু স্মৃতি এবং স্থানীয় অগনিত মানুষের আবেগ বুকে ধরে এবং আগামী স্বপ্ন কে সফল করার ভাবনায়, সুস্থ সংস্কৃতি বিকাশে এই সুবর্ণ জয়ন্তী বর্ষের শিশু উৎসব শুরু হয়েছে। 

যেখানে শিশু কিশোর এবং সর্বস্তরের শিল্পী মিলিয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রায় দেড় হাজার মানুষ অংশ নেবেন।

*টেট পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশে কড়াকড়ি*


কলকাতা: দুর্নীতির আবহে টেট পরীক্ষা হলেও নিয়োগ হবে কি এটা প্রশ্ন রয়ে গিয়েছে পরীক্ষার্থীদের। এবার ৩ লক্ষ ৯ হাজার ৫৪ জন টেট পরীক্ষার্থী। ২০২২ সালের ১১ ডিসেম্বর ৬ লক্ষ ২০ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিলেও তাঁদের নিয়োগ দুরস্ত।

এখনও মেধা তালিকাও তৈরী হয়নি। পরীক্ষার সময় দুপুর ১২ টা থেকে ২:৩০ মিনিট পর্যন্ত। পরীক্ষার্থীদের প্রবেশ সকাল ১০:০০ টা থেকে শুরু হয়েছে বিভিন্ন ভাবে চেকিং করার পর। এবার শুধুমাত্র D.l.Ed উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীরাই পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেয়েছে। B.Ed উত্তীর্ণরা এই পরীক্ষায় বসার সুযোগ পায়নি।রাজ্যের মোট ৭৭৩টি কেন্দ্রে টেট হবে। কলকাতায় পাঁচটি কেন্দ্র হবে। 

এর মধ্যে শিয়ালদহের টাকি বয়েজে পরীক্ষা কেন্দ্রে চলছে পরীক্ষার্থী দের প্রবেশ। কোনরকম প্লাস্টিক দ্রব্য ইলেকট্রনিক গ্যাজেট নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে যাওয়া যাবেনা। গেটের প্রবেশের মুখে পুলিশ চেক করে তবেই পরীক্ষা কেন্দ্রের প্রবেশ করতে দিচ্ছে পরীক্ষার্থীদের।

*ফুলিয়ায় তিনটে সেন্টার মিলিয়ে মোট দেড় হাজার, শান্তিপুর মিউনিসিপাল উচ্চ বিদ্যালয় ৩০০ মোট ১৮০০ টেট পরীক্ষার্থী এসেছেন শান্তিপুর*


নদীয়া:

বিশেষভাবে সক্ষম পরীক্ষার্থীদের জন্য, পরীক্ষা কেন্দ্রের কর্মীরা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিলেও তাদেরকে, কিন্তু অভিভাবকরা চাইছেন শুধু টেট বলে না যে কোন বিশেষভাবে সক্ষম পরীক্ষার্থীদের নিচের তলায় হলেই সুবিধা। 

অন্যদিকে বেশ কিছু অভিভাবকদের অভিযোগ বিদ্যালয়ের ভেতরে প্রচুর জায়গা থাকা সত্ত্বেও ব্যাগ রাখার কোনো ব্যবস্থা নেই। ফলে অভিভাবক বিহীনভাবে পরীক্ষা দিতে এসে নিজেদের মূল্যবান জিনিসপত্রসহ ব্যাগ রাখতে যথেষ্ট সমস্যা হচ্ছে।

*ভার্চুয়ালি আজ শান্তিনিকেতনে পৌষ মেলার শুভ উদ্বোধন করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়*


 এসবি নিউজ ব্যুরো: ভার্চুয়ালি কলকাতা থেকে আজ শান্তিনিকেতনে ঐতিহ্যবাহী পৌষ মেলার শুভ উদ্বোধন করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মেলা প্রাঙ্গণে উপস্থিত ছিলেন জেলা শাসক বিধান রায়।

উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের ক্ষুদ্র ও বস্ত্র কুটির শিল্প মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখ ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।