/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz *অসময়ে দুর্গাপুজো নদীয়ার ফুলিয়াতে, পূজোর সূচনা হয়েছিল সন্তান লাভের আশায়, যা আজ ঐতিহ্য পরম্পরা* West Bengal Bangla
*অসময়ে দুর্গাপুজো নদীয়ার ফুলিয়াতে, পূজোর সূচনা হয়েছিল সন্তান লাভের আশায়, যা আজ ঐতিহ্য পরম্পরা*


 নদিয়া :

পুত্র সন্তান লাভের আশায়, নদীয়ার শান্তিপুর ফুলিয়ার মাঠপাড়া নিবাসী স্বর্গীয় নিধুমোহন বসাক ,শারদীয় দুর্গোৎসবের দুমাস পর পৌষ মাসের গুহষষ্ঠীর তিথিতে পূজা করেছিলেন দেবী দুর্গার আরেক রূপ দেবী কাত্যায়নীর। পরবর্তীতে তিনি পুত্র সন্তান লাভও করেন ,এরপর থেকেই নিয়ম-নিষ্ঠা এবং বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আজও মহাসমারোহে, বসাক পরিবারে হয়ে আসছে দেবী কাত্যায়নীর পুজো । বাড়ির প্রবীণ সদস্য অর্থাৎ স্বর্গীয় নিধুমোহন বসাকের পুত্র শান্তিমোহন বসাক জানাচ্ছেন, দ্রাপর যুগে শ্রীকৃষ্ণ যখন বৃন্দাবন ছেড়ে মথুরায় চলে গিয়েছিলেন তখন ব্রজের গোপিনীরা, কৃষ্ণ কে ফিরে পাওয়ার আশায় দেবী কাত্যায়নীর শরণাগত হয়েছিলেন । তখনই দেবী কাত্যায়নীর আরাধনা করা হয়েছিল, ঠিক সেই কারণ কে মাথায় রেখে স্বর্গীয় নিদুমোহন বসাক ,আজ থেকে প্রায় ৯০ বছর আগে তার পুত্র সন্তান লাভের আশায় নিজগৃহে দেবী কাত্যায়নীর ব্রত এবং পুজো করেছিলেন। তারপরই শান্তি মোহন বসাক জন্মগ্রহণ করেন পরিবারে। পরবর্তীতে নিধুমোহন বসাক পরলোকগমন করলে ,তার পুত্র শান্তি মোহন বসাক সেই চিরাচরিত নিয়ম প্রথাকে মান্যতা দিয়ে ,আজও তার বাসভবনে অসময়ে দেবী কাত্যায়নীর পুজো আরাধনা করে চলেছেন । এ ব্যাপারে বাড়ির মহিলা সদস্যরা জানাচ্ছেন, দুর্গা পুজো এবং বাসন্তী পূজা বাংলাতে বা বিভিন্ন জায়গাতে হয়ে থাকে ,সেই আনন্দ একরকম। তবে এই অসময়ে দেবী দুর্গার বোধন থেকে বিজয়া তাও আবার নিজের বাড়িতে হাওয়াই তার মাহাত্ম্য অন্যরকম । যেহেতু দাদু পুত্র সন্তান লাভের আশায় এই পুজো করেছিলেন, সুতরাং এই পুজো অনেকটাই মাহাত্ম্যপূর্ণ। দূর্গা পূজার মতনই আমরা এই পূজোতে নতুন জামা কাপড় কেনা থেকে শুরু করে বিভিন্ন রকম আনন্দের সাথে দেবীর পূজা আরাধনা করে থাকি ।

বৃহস্পতিবার দেবীর নবমী পূজো, সকাল থেকেই বাড়ির মহিলারা বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেবীর আরাধনা করছেন । আগামীকাল বিজয়া তখন দেবী মাকে বরণ করে সিঁদুর খেলায় মেতে উঠবেন বাড়ির গৃহিণীরা। তারপরেই শোভাযাত্রা সহকারে নিরঞ্জনের পথে নিয়ে যাওয়া হবে দেবী কাত্যায়ণীকে । তবে বর্তমান বংশধর শান্তিরঞ্জন বসাক জানাচ্ছেন, আমার পিতা তখন দেবী কাত্যায়নীর পুজো করে আমাকে পেয়েছিলেন তখন দেশবাসীর উদ্দেশ্যে একটা কথাই জানাবো, যারা এখনো সন্তানহারা রয়েছেন তারা দেবী কাত্যায়নীর পুজো করতে পারেন সন্তান লাভের জন্য।

*সোনা ছিনতাইয়ের ঘটনায় ৬ জন অভিযুক্তকে ১০ বছর কারাদণ্ড ঘোষণা করলো দায়রা আদালত*


নদীয়া :

স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সোনা ছিনতাইয়ের ঘটনায় ৬ জন অভিযুক্ত কে ১০ বছরের কারাদণ্ড সহ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ঘোষণা করল আদালত। বৃহস্পতিবার নদিয়ার কৃষ্ণনগর জেলা দায়রা আদালতে অভিযুক্তদের সাজা ঘোষণা করেন বিচারপতি অ্যাডিশনাল ওয়ান সোমনাথ চক্রবর্তী। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের আগস্ট মাসের কুড়ি তারিখে রাজু ঘোষ ও সুজয় ঘোষ নামে দুজন স্বর্ণ ব্যবসায়ী তাদের গাড়িচালক সঞ্জয় প্রসাদ কে সাথে নিয়ে চাপরা এলাকায় বিভিন্ন অলংকারের দোকানে সোনার গহনা পৌঁছাতে গিয়েছিলেন। স্বর্ণ ব্যবসায়ী রাজু ঘোষ ও সুজয় ঘোষ ব্যবসার তাগিদে করিমপুর ,তেহট্ট, চাপরা এলাকায় বিভিন্ন অলংকারের দোকানে তৈরি সোনার অলংকার রপ্তানির কাজ করেন। সেইমত ঘটনার দিনও তাঁরা একটি চার চাকা গাড়িতে করে তৈরি সোনার গহনা সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলিতে বিভিন্ন অলংকারের দোকানে পৌঁছতে গিয়েছিলেন।

অভিযোগ, পথে চাপড়া থানার " ন"মাইল এলাকায় বেশ কয়েকজন সশস্ত্র দুষ্কৃতি তাদের পথ আটকে ১ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের সোনার গহনা সহ ৩৬০ গ্রাম পাকা সোনা ছিনতাই করে। পাশাপাশি গাড়িচালক সঞ্জয় প্রসাদ ও সুজয় ঘোষ কে বেধরক মারধর করে দুষ্কৃতীরা। দুষ্কৃতীদের গুলিতে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের গাড়ির কাজ ভেঙে যায়। এরপর ঘটনার স্থল ছেড়ে চম্পরদায় দুষ্কৃতীরা। পরে চাপড়া থানায় লিখিত আকারে অভিযোগ দায়ের করেন আক্রান্ত স্বর্ণ ব্যবসায়ী রাজু ঘোষ।

অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে পুলিশ ৬ জনকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠায় চাপড়া থানার পুলিশ। মূলত সেই ঘটনার দীর্ঘ প্রায় চার বছর পর বৃহস্পতিবার দোষীদের সাজা ঘোষণা করে আদালত। এই ঘটনার সাথে যুক্ত থাকার অভিযোগে এইদিন হালিম শেখ,রাহুল শেখ ,সাইদুল সেখ ,মুর্শিদ শেখ ,মিলন শেখ ও মাইদুল শেখকে ১০ বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেন বিচারপতি। অভিযুক্তরা প্রত্যেকেই চাপরা থানার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা।

*শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মভিটে কে নুতন ভাবে সাজিয়ে তোলার কথা ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর *


 এসবি নিউজ ব্যুরো : কলকাতার অ্যালেন পার্কের অনুষ্ঠান থেকে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় অনেক গুলো প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। তারমধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মভিটে, হুগলির দেবানন্দপুর কে নুতন ভাবে সাজিয়ে তোলার কথা। এদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নতুন এই প্রকল্পের ঘোষণা করেন। বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা করেন ১ কোটি ১০ লক্ষ টাকা খরচ করে তার বসতবাড়ি এবং সংগ্রহশালাটি আমূল পরিবর্তন করা হবে। সঙ্গে সঙ্গে উন্নয়ন করা হবে তার বসতবাড়ির আশপাশের এলাকাগুলো। শুধু তাই নয়, এর সঙ্গে সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গ মিলিয়ে আরো বেশ কিছু গুরুত্ব পূর্ণ শহরকে পর্যটন কেন্দ্র করে তোলার কথা ঘোষণা করেছেন এদিন। তিনি বলেন "বাংলার সাধারণ মানুষের কথা বিশেষ করে মেয়েদের যন্ত্রণার কথা যেভাবে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তার লেখনির মাধ্যমে আমাদের সাহিত্য প্রেমিক মানুষদের উপহার দিয়ে গেছেন তা এককথায় অনবদ্য। তার লেখা দেবদাস পরিণীতা ,পথের দাবী, শ্রীকান্ত, দত্তার মতন উপন্যাস তিনি আমাদের উপহার দিয়েছেন"। 

উল্লেখ্য,১৮৭৬ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর হুগলির দেবানন্দপুর গ্রামে তিনি জন্ম নিয়েছিলেন। গ্রামের পাঠশালার পড়াশোনা শেষ করার পর তিনি ভর্তি হয়েছিলেন হুগলি ব্রাঞ্চ স্কুলে। সেখান থেকেই তিনি মেট্রিকুলেশন পাশ করার পর তিনি মামার বাড়ি ভাগলপুরে চলে যান। শরৎচন্দ্রের পবিত্র এই জন্মভিটেটি দেখার জন্য প্রতিবছর প্রচুর পর্যটক ছুটে আসেন হুগলির দেবানন্দপুরে। সত্তর দশকে সিদ্ধার্থ শংকর রায়ের কংগ্রেস জমানায় তার বসত বাড়ী এবং লাইব্রেরির কিছুটা উন্নতি হয়েছিল। তারপর আবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই ঘোষণায় এদিন খুশি জোয়ার বয়ে দেবনন্দপুরের বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষদের মধ্য।

আজকে কলকাতা থেকে যখন এখানকার পর্যটন কেন্দ্রের কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী তখন দেবানন্দ পুরে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী বেচারাম মান্না, হুগলি জেলা তৃণমূল সাংগঠনিক সভাপতি তথা বিধায়ক অরিন্দম গুইন এবং চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার।

*গ্রাহক দের সচেতন করতে এবারে উদ্যোগী হল উত্তর দিনাজপুর জেলা উপভোক্তা বিভাগ*


 এসবি নিউজ ব্যুরো: অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইন কেনাকাটায় বাড়ছে ঠোকে যাওয়া গ্রাহকদের সংখ্যা। তাই গ্রাহকদের সচেতন করতে এবারে উদ্যোগী হল উত্তর দিনাজপুর জেলা উপভোক্তা বিভাগ।এদিন কালিয়াগঞ্জের টাউন হলে দুয়ারে সরকার শিবিরে গম্ভীরা নৃত্যের মধ্যে দিয়ে উপভোক্তা দের সচেতন করা হয়।

এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পুরসভার কার্যনির্বাহী আধিকারিক মদন মন্ডল,দপ্তরের উপ সহ অধিকর্তা পাভেল দত্ত সহ অন্যান্যরা। দপ্তরের উপ সহ অধিকর্তা পাভেল দত্ত বলেন, "কেনাকাটা করতে গিয়ে গ্রাহকরা অনেক সময় ঠোকে যায়। সেই কারণে গ্রাহক দের আর্থিক ক্ষতি হয়। তাই গ্রাহকরা যদি সচেতন হন তবে তারাই উপকৃত হবে৷

গ্রাহক দের সচেতন করতেই আমরা এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছি৷ এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে গম্ভীরা নৃত্যর চাহিদা রয়েছে। তাই এই নৃত্যর মাধ্যমেই আমরা সাধারণ মানুষকে সচেতন করছি"।

*হোটেলের ছাদের কার্নিশ থেকে পড়ে গুরুতর জখম বছর ১৭-র এক কিশোর*


উত্তর ২৪ পরগনা: হোটেলের ছাদের কার্নিশে ইলেকট্রিকের কাজ করতে গিয়ে নিচে পড়ে গুরুতর জখম হলেন বছর ১৭-র এক কিশোর।হোটেলের শেডে পড়ার বিকট শব্দ শুনে তড়িঘড়ি ছুটে আসেন হোটেল কর্মীরা।এরপর রক্তাক্ত অবস্থায় বুবাই মণ্ডল নামে ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় বারাসাত মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে।

সেখানেই আপাতত চিকিৎসা চলছে তাঁর।হাসপাতাল সূত্রে খবর,ওই ইলেকট্রনিকশিয়ান কিশোরের নাক ও মুখে আঘাত লেগেছে।এছাড়াও শরীরের বিভিন্ন অংশেও চিঁড়ে গিয়েছে তাঁর।জখম কিশোরের আঘাত কতটা গুরুতর তা জানতে চিকিৎসাধীন বুবাই-কে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফে।ঘটনার জেরে বৃহস্পতিবার তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে উত্তর ২৪ পরগনার জেলাসদর বারাসাতে।গোটা ঘটনায় হোটেলের সুরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

যদিও ঘটনাটি অসাবধনাতাবশত ঘটেছে বলে দাবি করেছে হোটেল কর্তৃপক্ষের।পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে খতিয়ে দেখেছে গোটা ঘটনাটি।শুরু হয়েছে তদন্ত-ও।

*শর্ত সাপেক্ষে নবান্ন বাস স্ট্যান্ডে যৌথ মঞ্চের ধর্নায় বসার অনুমতি কলকাতা হাইকোর্টের *


কলকাতা: শর্ত সাপেক্ষে আগামী ২২ থেকে ২৪ ডিসেম্বর নবান্ন বাস স্ট্যান্ডে যৌথ মঞ্চের ধর্নায় বসার অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট। আদালতের নির্দেশ, ৩০০ জনের বেশি একসঙ্গে ওই ধর্না মঞ্চে কেউ থাকতে পারবেন না। বকেয়া ডি এ সহ এক গুচ্ছ দাবিতে সরকারি কর্মীদের যৌথ মঞ্চ এই ধর্না করতে চেয়ে হাইকোর্টে আসে।

দাবি তারা পুলিশ অনুমতি পায়নি। বৃহস্পতিবার বিচারপতি রাজশেখর মান্থার এজলাসে মামলার শুনানি হয়। বিচারপতি বলেন, রেড রোডে রালি হচ্ছে। আপনারা ১৪৪ ধারার মধ্যে আপনারা ধর্নার অনুমতি দিলে নবান্ন বাস স্ট্যান্ডে নয় কেনো নেয়। মামলাকারিরা বলেন, রাজভবনের সামনে ১৪৪ ধারা থাকা সত্বেও ধর্নায় অনুমতি দিয়েছিল পুলিশ। যদিও রাজ্যের বক্তব্য, এই ভাবে ধর্না দিয়ে কোনো কাজের কাজ কিছু হয় না। ফের বিচারপতির মন্তব্য করেন, কে বলেছে হয় না।

স্কুল নিয়োগ নিয়ে ছেলে মেয়েরা ধর্নায় বসে আছে বলেই সরকারের প্রতিনিধি গিয়ে তাদের সঙ্গে দেখা করেছে। আলাপ আলোচনা হয়েছে। ডিএ আন্দোলনকারীদের আদালত বলে, নবান্নের কাছে বসতে হলে ৩০০ জনের বেশি জমায়েত করা যাবে না। জাতীয় সড়কের উপর যাতে কোনও প্রভাব না পরে সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। সর্বোপরি দূষণ নিয়ন্ত্রণ বিধি মেনে করতে হবে অবস্থান আন্দোলন।

*রাজ্যে সিবিআইয়ের থানার প্রয়োজন রয়েছে বলে মত প্রকাশ কলকাতা হাইকোর্টের*


 কলকাতা::এ রাজ্যে সিবিআইয়ের থানার প্রয়োজন রয়েছে বলে মত প্রকাশ করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গাঙ্গুলী। তিনি বলেন, একটি সমবায়ের দুর্নীতির মামলা রাজ্য সহযোগিতা করেনি। তাই রাজ্যে চার থেকে পাঁচটা সিবিআই থানা চায় হাইকোর্ট।

বৃহস্পতিবার আলিপুরদুয়ারের মহিলা ঋণদান সমিতিতে আর্থিক দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলা শুনানিতে রাজ্য হলফনামা দিয়ে জানায়, রাজ্য সিঙ্গেল বেঞ্চের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে তারা ডিভিশন বেঞ্চ গিয়েছিলেন। কিন্তু ডিভিশন বেঞ্চ সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশ বহাল রাখায়, তারা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল। আর সেই কারণেই সিঙ্গেল বেঞ্চের নির্দেশ মানা হয়নি। এবার তারা সিঙ্গেল বেঞ্চের নির্দেশ মানবেন। এর প্রেক্ষিতেই বৃহস্পতিবার উষ্মা প্রকাশ করেন বিচারপতি অভিজিৎ গাঙ্গুলি। তাঁর মন্তব্য, রাজ্যে এবার সিবিআই এর থানার প্রয়োজন রয়েছে।

অন্তত চার - পাঁচটি সিবিআই থানা গঠনের প্রয়োজন রয়েছে।যেখানে ইন্সপেক্টর - কনস্টেবল সবাইকে নিয়ে থানা তৈরি করার সময় এসেছে। তাঁর আরও পর্যবেক্ষণ, রাজ্যে নতুন নতুন দুর্নীতির অভিযোগ আসছে। সেখানেও রাজ্যের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ করা হচ্ছে। মানুষ পুলিশ- আদালত ঘুরে ঘুরে হয়রান হচ্ছে। অভিযোগ গ্রহন করা হচ্ছে না। আলিপুরদুয়ারের সমবায় সমিতির মামলার শুনানি মন্তব্য করেন বিচারপতি।

*ভিকি যাদবের খুনের ঘটনায় গ্রেফতার পাপ্পু সিং*


উত্তর ২৪ পরগনা: ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারের আধিকারিকরা গ্রেপ্তার করলেন সাংসদ অর্জুন সিংহের ভাইপো সঞ্জীত সিং ওরফে পাপ্পুকে। জানা গিয়েছে গত বছরের পুরনো একটি মামলায় কমিশনারেটের গোয়েন্দারা গতকাল জগদ্দল থানায় একটি লিখিত নোটিশ পাঠায়।

যার মর্মে আজ পাপ্পু সিং কে ডেকে পাঠানো হয় কমিশনারেটের অফিসে। সেই মামলায় হাজিরা দিতে গিয়ে পাপ্পু সিং রেহাই পেলেও, ঘটনাস্থল থেকে অপর একটি খুনের ঘটনায় তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

*৪% মহার্ঘ ভাতা বাড়ানোর ঘোষণা মমতার*


বড়দিনের আগে মহার্ঘ ভাতা নিয়ে বড় ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১ জানুয়ারি থেকে আরও ৪% মহার্ঘ ভাতা ঘোষণা করা হল। সরকারি কর্মী থেকে স্কুলের শিক্ষকদের জন্য ৪ শতাংশ ডিএ ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

২৪০০ কোটি টাকা খরচ হবে এর জন্য।বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী অ্যালেন পার্কের 'ক্রিসমাস ফেস্টিভ্যালে'র অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। আর সেই অনুষ্ঠান থেকেই মহার্ঘ ভাতা নিয়ে বড় ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী।

*উত্তরবঙ্গের জন্য স্বায়ত্ব শাসনের দাবি জানিয়ে স্মারকলিপি জমা*


 এসবি নিউজ ব্যুরো: এবার উত্তরবঙ্গে স্বায়ত্ব শাসনের দাবি করে জলপাইগুড়ির বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে স্মারকলিপি দেওয়া হল বৃহস্পতিবার। উত্তরবঙ্গ তপশিলী জাতি ও আদিবাসী সংগঠণের কেন্দ্রীয় কমিটির তরফে এদিন মোট পাঁচ দফা দাবিতে এই স্মারকলিপি দেওয়া হয়। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে দ্রুত জাতি ভিত্তিক জনগণনা, সরকারী চাকরীর ক্ষেত্রে জনসংখ্যার অনুপাতে সংরক্ষণ, ভূমি পুত্রদের জমি হস্তান্তর প্রতিরোধক আইন চালু, উত্তরবঙ্গে স্বায়ত্বশাসন, কামতাপুরী ভাষাকে সংবিধানের অষ্টম তপশিলে অন্তর্ভুক্ত।

পাশাপাশি কামতাপুরী ভাষাকে আবশ্যিক বিষয় হিসেবে পঠন পাঠনের সঙ্গে যুক্ত করারও দাবি জানানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক রঞ্জিত কুমার রায় বলেন, "রাজ্য সরকার বিভিন্ন সম্প্রদায়ের জন্য উন্নয়ন বোর্ড গঠন করছে। এখানকারও ডেভলপমেন্টের দায়িত্ব যাতে স্থানীয়রাই নিতে পারেন তার জন্যই আমরা অন্যান্য দাবির সাথে উত্তরবঙ্গের জন্য স্বায়ত্ব শাসনের দাবি জানাচ্ছি।"