বাংলাদেশ থেকে ভারতে সোনা চোরা চালানর আগেই উদ্ধার ৬৯.২৭ লক্ষ টাকার সোনা
উত্তর ২৪ পরগণা : বাংলাদেশ থেকে ভারতে সোনা চোরা চালানোর আগেই ৬৯.২৭ লক্ষ টাকার সোনা উদ্ধার করল দক্ষিণবঙ্গ সীমান্তের অধীনে বর্ডার সীমান্ত চৌকি জয়ন্তীপুরের ০৫ বাহিনীর বিএসএফের জাওয়ানরা।বিএসএফ সূত্রে খবর তারা গোপন সূত্রে খবর পায় এবং এক সন্দেহভাজন ভারতীয় ব্যক্তিকে আটক করে মেটাল ডিটেক্টরের মাধ্যমে তল্লাশি চালালে তার কাছ থেকে উদ্ধার হয় ০৯টি সোনার বিস্কুট।যার ওজন ১.০৪৯ গ্রাম। মলদ্বারে লুকিয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারত পাচারের চেষ্টা করছিল। আটক সোনার আনুমানিক বাজার মূল্য ৬৯,২৭,৬২৪/- টাকা। বিএসএফ সূত্রে আরো জানা যায় ধৃত পাচারকারীর নাম মেহেরুদ্দিন মালি। পিতা - রুমজান মালি, গ্রাম - জয়ন্তীপুর (ছত্তিসগড়িয়া), জেলা- উত্তর ২৪ পরগনা (পঃ বঃ), সীমান্ত বেড়ার সামনে।জিজ্ঞাসাবাদে মেহেরুদ্দিন মালি জানায় যে, সে তার গ্রামের জয়ন্তীপুর।(ছত্তিসগড়িয়া) বিপরীতে অবস্থিত বাংলাদেশের সাদিপুর গ্রামের মিলন শেখের কাছ থেকে ০৯ পিস সোনার বিস্কুট পেয়েছে। বিএসএফ জানিয়েছে ধৃতের বিরুদ্ধে এর আগেও একাধিক মামলা রয়েছে। ২০১৮সালে একটি মানব পাচারের মামলায় বিএসএফ দ্বারা গ্রেপ্তার হয়ে বনগাঁয় জেলে ছিলেন।আটক ব্যক্তি ও জব্দকৃত জিনিসপত্র শুল্ক বিভাগ পেট্রাপোলে হস্তান্তর করা হয়েছে।






*এসবি নিউজ ব্যুরো:* ৩ দিন ধরে বিদ্যুৎ নেই। নাজেহাল বস্তিবাসী। তাই রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাল স্থানীয় এলাকার বাসিন্দারা। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এগরা ১ নম্বর ব্লকের পাঁচরোল গ্রাম পঞ্চায়েতের কসবাগোলা এলাকার ঘটনা। শুক্রবার দুপুরে পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় কসবাগোলায় লোডশেডিং এর প্রতিবাদ জানিয়ে রমজান মাসে রাস্তায় বাঁশ ও গাছের গুঁড়ি ফেলে প্রায় কয়েক ঘন্টা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয় এলাকার বাসিন্দারা।
*এসবি নিউজ ব্যুরো:* পবিত্র রমজান মাসের গ্রীসের তাপদাহ। আর এমনি সময়ে ফরাক্কা ব্লকের বেনিয়াগ্রাম পঞ্চায়েতের বেশ কিছু এলাকায় আসছে না পানীয় জল।পাইপ লাইন আছে নেই জল।দীর্ঘ দুই মাস ধরে জলের সংকটে ভুগছে এলাকার বাসিন্দারা। পাইপ লাইন তৈরি হয়েছে প্রায় কয়েক বছর হয়ে গেল।আগে জল আসলেও প্রায় দুই- আড়াই মাস ধরে বিন্দুগ্রাম , লুথার পাড়া , ঘাট পাড়া , খুন্তি পাড়া , বাধিয়াপাড়া , হাড্ডিবন্না, লোহা পট্টি , কোথাও যাচ্ছেনা আর্সেনিক মুক্ত জল । গ্রামবাসীদের পার্শ্ববর্তী গঙ্গা থেকে রান্নাবান্না ও স্নানের জল বয়ে আনতে হচ্ছে এই রমজানের উপবাসের মধ্যেই। ঘরের মা বোনেরা এই উপবাসের মধ্যে কষ্ট করে জল বহন করে নিয়ে আসছেন ।এলাকাবাসীর অভিযোগ PHP দফতর ঠিকভাবে কাজ করছে না , এলাকার পাইপ লাইন মেইন্টেনেন্স এর জন্য প্রতিবছর যে টেন্ডার হয় সেগুলি মেইনটেনেন্সের কাজ হয় না । খরার তীব্র তাপ প্রবাহে , এলাকার মানুষ জলের জন্য হাহাকার করছেন । প্রশাসনের তরফ থেকেও এই ব্যাপারে কোন উচিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে না । এলাকার মানুষজন চান দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করা হোক ।
Mar 18 2024, 09:18
- Whatsapp
- Facebook
- Linkedin
- Google Plus
0- Whatsapp
- Facebook
- Linkedin
- Google Plus
0.7k