/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz গঙ্গায় স্নান করতে নেমে জলে তলিয়ে গেল এক যুবক West Bengal Bangla
গঙ্গায় স্নান করতে নেমে জলে তলিয়ে গেল এক যুবক

এসবি নিউজ ব্যুরো: নবদ্বীপে গঙ্গায় স্নান করতে গিয়ে জলে তলিয়ে গেল এক যুবক, উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলেও বাচলোনা প্রাণ।ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য এলাকায়।

ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার দুপুরে নবদ্বীপ শহরের উত্তরাঞ্চল প্রাচীন মায়াপুর জগন্নাথ মন্দির সংগ্লগ্ন গঙ্গার ঘাটে।

স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, এদিন বেলা আনুমানিক ২টো নাগাদ গঙ্গায় স্নান করতে আসে পাঁচ যুবক, তারা একসাথেই জলে নামে ও কিছু সময় পর ৪ জন উঠে এলেও জলে প্রায় তলিয়ে যায় এক যুবক, গঙ্গার ঘাটে উপস্থিত সকলেও স্থানীয়রা খবর দেয় নবদ্বীপ থানায়, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় নবদ্বীপ থানার পুলিশ ও ডুবুরি, ডুবুরির কিছু সময়ের চেষ্টায় উদ্ধার করা হয় ওই যুবককে, ও তৎক্ষনাৎ নিয়ে যাওয়া হয় নবদ্বীপ স্টেট জেনারেল হাসপাতালে, সেখানেই কর্ত্তব্যরত চিকিৎসক ঐ যুবককে মৃত বলে জানায়।

পাশাপাশি সূত্র মারফত জানা যায়, মৃত যুবকের নাম বাপ্পা দেবনাথ বয়স আনুমানিক বয়স ২২বছর। বাবা নেপাল দেবনাথ। বাড়ি নবদ্বীপ ব্লকের মহেশগঞ্জ, হাসপাতাল সংগ্লগ্ন বাগানে পাড়া এলাকায়। ইস্কন পরিচালিত নবদ্বীপ মন্ডল পরিক্রমায় সেবক, হিসেবে পরিক্রমার সাথে কাজে নবদ্বীপ এসেছিলো ওই যুবক।তার পরেই ঘটে এই মর্মান্তিক দূর্ঘটনা।শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে।

*Curtain Raiser of Physical Disability Triangular T20 Trophy 2024 organised by DCCI*

Sports

KKNB : Cricket in India is not just a sport, it's a religion. The much-awaited Physical Disability Triangular T20 Trophy 2024 is set to begin on 15th March, 2024 organised by Differently Abled Cricket Council of India which was formally announced today. The trophy was revealed for the same at Taj Bengal, Kolkata.

The ceremony was graced by the presence of several dignitaries including Mr. Arun Lal, Former Indian Cricketer; Mr. Chinmay Nayak, CEO of CAB; Mr. Arun Saraf, Chief Patron of WB Cricket Association for Differently-Abled; Mr. Ravi Chauhan, General Secretary of DCCI; Sqn Ldr Abhai Pratap Singh, Joint Secretary of DCCI; Mr. Rajesh Bhardwaj, Chairman, Corporate Affairs & Communication of DCCI; Mr. Surender Agarwal, Chairman, South India of DCCI & many other eminent personalities.

Disability cricket is a variant of cricket played by individuals with various disabilities. There are specific rules and regulations depending on the type of impairment, but the core gameplay remains similar to traditional cricket. However, amidst the glitz and glamour of mainstream cricket, there exists a segment of cricket enthusiasts who have long been marginalized and overlooked – the differently-abled cricketers. Differently-abled cricket encompasses various forms such as Blind Cricket, Deaf & Mute Cricket, Physical Disability Cricket & Wheelchair Cricket. The Physical Disability Triangular T20 Trophy 2024 would be played between three states Punjab, Uttar Pradesh and West Bengal from 15th - 17th March, 2024 at Aditya Academy, Barasat.

Speaking to the media, Mr. Ravi Chauhan, General Secretary of DCCI said, “The Physical Disability Triangular T20 Trophy is a unique platform that celebrates the talent and determination of physically disabled cricketers. We have always wished to bring change in society in every way possible. We want to create awareness that the differently-abled can do whatever they want to do in life infact even better than a normal person.”

On this occasion, Mr. Arun Saraf, Chief Patron of WB Cricket Association for Differently-Abled said, “I am incredibly honored to be appointed Chief Patron of the West Bengal Cricket Association for Differently-Abled by the DCCI. I am committed to working tirelessly to ensure equal opportunities for all cricketers in West Bengal, regardless of ability.”

নৈহাটিতে সন্দেশখালির বাদশা শেখ শাহজাহানের বিঘের পর বিঘে জমি কেনা আছে বিস্ফোরক অর্জুন সিং

উত্তর ২৪ পরগনা: নৈহাটিতে সন্দেশখালির বাদশা শেখ শাহজাহানের বিঘের পর বিঘে জমি কেনা আছে। বৃহস্পতিবার জগদ্দলের মজদুর ভবনে সাংবাদিক বৈঠকে এমনই বিস্ফোরক দাবি করলেন ব্যারাকপুরের সাংসদ অর্জুন সিং। এদিন তিনি বলেন, পার্থ ভৌমিক সন্দেশখালিতে ছুটে ছিলেন শেখ শাহজাহান, উত্তম সর্দার ও শিবু হাজরাদের বাঁচাতে। ওদের সম্পত্তির সঙ্গে বিধায়ক যুক্ত কিনা, সেটা দেখতে হবে।

এদিন সাংসদ সাফ জানিয়ে দিলেন, তিনি বিজেপিতেই যোগদান করছেন। যোগদান পর্ব কলকাতা কিংবা দিল্লিতে হবে, তা এখনও ঠিক হয়নি। সাংসদের দাবি, তৃণমূলের একজন বড় মাপের নেতাও বিজেপিতে যোগ দেবেন। সাংসদ আরও বলেন, নৈহাটির বড়মা ও গৌরীপুর বজরঙ্গবলি মন্দিরে পুজো দিয়েই প্রচার শুরু করবেন।

নৈহাটিতে বন্ধ গৌরীপুর জুটমিল, রঙ কারখানা ও সিসি কারখানার বিপন্ন শ্রমিকদের বাঁচাতে তিনি বড়মার কাছে প্রার্থনা করবেন। নৈহাটির গঙ্গাবক্ষ থেকে অবৈধ উপায়ে বালি উত্তোলন ও বালি উত্তোলনের জেরে জুবিলি ব্রিজের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া নিয়েও এদিন তিনি মুখ খুললেন।

ব্যারাকপুরে পার্থর সিন্ডিকেট রাজ খতম করতে হবে তোপ অর্জুন সিংয়ের

উত্তর ২৪ পরগনা: ব্যারাকপুর থেকে পার্থ-র সিন্ডিকেটরাজ খতম করতে হবে। বুধবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এভাবেই তৃণমূল প্রার্থীকে নিশানা করলেন ব্যারাকপুরের বর্তমান সাংসদ অর্জুন সিং। প্রসঙ্গত, ভোটের মুখে নৈহাটির গৌরীপুর জুটমিল খোলার আশ্বাস দিয়েছিল রাজ্য সরকার। কিন্তু গৌরীপুর মিল এখনও খোলে নি। মিল না খোলায় বেজায় চটেছেন শ্রমিক মহল্লার মানুষজন। এই বন্ধ মিল নিয়ে শ্রমিক নেতা তথা সাংসদ অর্জুন সিং বলেন, গৌরীপুর জুটমিল চালু নিয়ে শ্রমিকদের সঙ্গে ভাওতাবাজি করা হয়েছে। রঙ কল, সিসি কারখানা-সহ অনেক কলকারাখানা গৌরীপুরে এখনও বন্ধ। সাংসদ অর্জুন সিং বলেন, পার্থ ভৌমিক সর্বদা ডুয়েল গেম খেলে। ব্যারাকপুরের মানুষ এবার ভোটে এর জবাব দেবে। তাঁর অভিযোগ, নৈহাটির অরবিন্দ রোডের বড়মা কমিটি জোর করে দখল করে নেওয়া হয়েছে। অরবিন্দ রোডের হকার ভাইদের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয়। সাংসদের দাবি, এবার পার্থ ভৌমিকের সিন্ডিকেটরাজ খতম করতে হবে। ভোট পরবর্তী হিংসার নায়ক পার্থ ভৌমিক ও জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। সিবিআই ওই দুজনের নামে এফআইআর করেছিল। ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনার তদন্তও চলছে। সাংসদ অর্জুন সিং বলেন, ২০১৯ সালে ব্যারাকপুর থেকে বিজেপি জিতেছিল। এবারও বিজেপি জিতবে।

সাংসদ এর হাত দিয়ে বারাসাতে উদ্বোধন হয়ে গেল কমপ্যাক্টর স্টেশন

উত্তর ২৪ পরগনা: সাফাইয়ের ক্ষেত্রে আরও উন্নত পরিষেবা দিতে উদ্যোগী হল বারাসাত পুরসভা।বারাসত শহরের আবর্জনার সমস্যা দীর্ঘদিনের। কদম্বগাছিতে ডাম্পিং গ্রাউন্ড নিয়ে দীর্ঘদিন সমস্যার সন্মুখীন হতে হয়েছিল বারাসাত পুরসভাকে। আর এই সমস্যা দূর করতেই আজ দুপুরে বারাসাত হরি তলায় উদ্বোধন হয়ে গেল কমপেক্টর স্টেশনের। উপস্থিত ছিলেন বারাসাতে সাংসদ ডা: কাকলি ঘোষ দস্তিদার। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন বারাসাত পৌরসভার পৌর প্রধান অশনি মুখোপাধ্যায় সহ বারাসাত পৌরসভার একাধিক ওয়ার্ডের কাউন্সিলররা। উপস্থিত ছিলেন বারাসাত পৌরসভার একাধিক দপ্তরের আধিকারিকেরাও।

সাংসদের আশ্বাস, মতুয়া মহাসংঘের আই কার্ড দিয়ে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা যাবে

উত্তর ২৪ পরগনা: সি এ এ লাগু হয়েছে সোমবার রাতেই। তারপরেই কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী তথা অল ইন্ডিয়া মতুয়া মহাসংঘের সংঘাধিপতি ও বনগাঁর সাংসদ শান্তনু ঠাকুর জানিয়েছিলেন, মতুয়া মহাসংঘের আই কার্ড দিয়ে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা যাবে । বুধবার সকাল থেকেই ঠাকুরনগর ঠাকুরবাড়িতে অল ইন্ডিয়া মতুয়া মহা সংঘের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দূর দূরান্ত থেকে মতুয়া ভক্তরা আসতে শুরু করেছেন নতুন কার্ড তৈরির জন্য। সাংসদ তাঁদের আশ্বাস দিয়েছেন , মতুয়া মহাসঙ্গের আই কার্ড হলেই নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবে সেই কারণেই তারা কার্ড করতে এসেছেন।

উত্তরবঙ্গ সফর সেরে কলকাতায় ফিরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

উত্তর ২৪ পরগনা: বুধবার উত্তরবঙ্গ সফর সেরে কলকাতায় ফিরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন কলকাতা বিমানবন্দরে দাসপুরে কারখানায় আগুন লাগা প্রসঙ্গে তিনি বলেন,এই ঘটনায় ২০০ জন শ্রমিক কর্মহীন হয়ে পড়েছে, এটা ঠিক হতে ৬-৭মাস সময় লাগবে।যতদিন না কারখানা আবার চালু হচ্ছে ততদিন পরিবার গুলিকে আড়াই হাজার টাকা করে দেবে।

চুঁচুড়ায় ডাম্পারের ধাক্কায় মৃত্যু প্রসঙ্গে ,এই পরিবারগুলোকে দুই লক্ষ টাকা করে আমরা দিচ্ছি।

মানুষের মৃত্যুর বদলে টাকা কিছুই নয়। অনেক সময় এই টাকাটা যারা থেকে গেল তাদের কাজে লাগে।

ভবানীপুরের ব্যবসায়ী খুন হওয়া প্রসঙ্গে বলেন ,এখন আমি সেখানে যাচ্ছি, পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে।

শিলিগুড়িতে সভা বাতিল প্রসঙ্গে

সব হবে, মিছিল বাতিল করেছি কারণ নির্বাচন আসলে আমাকে মিছিল করতেই হবে আর অনেক জায়গায় মিছিল হবেও সবই একসাথে হয়ে যাবে। প্রোগ্রাম আমাদের ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে। আমি ইতিমধ্যেই ৩-৪ জায়গায় ঘুরলাম। আমার অবস্থান স্পষ্ট। সিএএ এবং এনআরসি নিয়ে।

আসামের মুখ্যমন্ত্রীও বলেছেন, সিএএতে সত্যিকারের নাগরিকত্ব পাওয়া যাবে না।।এটা হচ্ছে লোক দেখানো এবং লোক ঠকানো। এর পেছনেই হচ্ছে এনআরসি।ওটা মাথায় ওটা লেজুর। দুটোই করতে দেব না। আগে যেটা ছিল ডিএম সার্ভে করে দিয়ে দিত কোন অসুবিধা ছিল না। জেলাশাসকের থেকে ক্ষমতাটা কেড়ে নেওয়া হল।আমেরিকায় ঘুরতে গেলে পাঁচ বছর থাকলে গ্রীন কার্ড পায়। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাঁচ বছরের থেকে দশ বছরের মধ্যে নাগরিকত্ব পায়।সুতরাং বছর পাঁচেক দশেক থাকলে আবেদন করলে এমনিতেই পায়। সেই পদ্ধতি চালু করে তো হয়ে যায়।

আজকে আতঙ্ক। যে আবেদন করবে তার সম্পত্তির অধিকার কি থাকবে।

তার আগের গুলো সবই তো বাতিল হয়ে গেল, তার মানে। এটাতে একটা প্রশ্ন চিহ্ন আছে যা মানুষের জন্য ক্ষতিকারক। আমরা আগেও বলেছি এনআরসি করতে দেবো না। সিএএর সঙ্গে এনআরসি যুক্ত আছে। এটাতে কেউই লাভবান হবে না। মাঝখান থেকে আপনারা দেখেছেন আসামের উনিশ লক্ষ লোককে বাদ দেওয়া হয়েছিল এনআরসি ও সিএএ করতে গিয়ে। তাতে ১৩ লক্ষ হিন্দু বাঙালিও বাদ হয়েছিল। তাতে সংখ্যালঘু ও শিখরা বাদ হয়েছিল। নেপালিরা বাদ হয়েছিল। এই নিয়ে অনেক আগুন জ্বলেছে। আমরা চাই না নতুন করে আগুন জ্বালাতে।আমরা বাংলায় এটা চালু করতে দেব না।বাবুন ব্যানার্জি প্রসঙ্গে

যা বলার আমি শিলিগুড়িতেই বলে এসেছি। সেটাই অবস্থান।

শ্রদ্ধা এবং ভক্তির কাছে হার মানল হাইকোর্টের নির্দেশ, গাছ না কেটেই ফিরতে হল প্রশাসনিক আধিকারিকদের

এসবি নিউজ ব্যুরো: নদীয়ার কৃষ্ণনগর বিখ্যাত জগদ্ধাত্রী পূজার কারণে। আর কৃষ্ণনগর মানেই জাগ্রত দেবী জগদ্ধাত্রী মা বুড়িমা। তবে এই বুড়িমা মন্দিরের সামনে শতাব্দী প্রাচীন গাছ কে কেন্দ্র করেই শুরু হয়েছে আইনি জটিলতা। বুড়িমা মন্দিরের সামনে অবস্থিত গাছ বিশাল আকার এবং অনেক বড় তাই মন্দিরের পার্শ্ববর্তী বাড়িকে স্পর্শ করেছে মাতাবুড়িমার গাছ ।এই গাছেই বহু ভক্ত তাদের মনস্কামনা পূর্ণ করতে বাধেন ঢিল এবং সুতো। এর আগেও এই গাছকে কাটবার জন্য কৃষ্ণনগর পৌরসভা কে আবেদন করেছিল পার্শ্ববর্তী বাড়ির মালিক কানাই মল্লিক।তবে পৌরসভার তরফে গাছ কাটতে এসে গাছ কাটার কর্মীরা মাতা বুড়িমার গাছ দেখে প্রণাম করে চলে যান। তারপর পৌরসভা জানায় বনদপ্তরকে জানাতে হবে কারণ তারা গাছ কাটার লোক পাচ্ছে না। পরবর্তীতে কানাই বাবু কলকাতা হাইকোর্টে এই গাছটিকে কেটে ফেলার জন্য আবেদন করেন। আবেদনের ভিত্তিতে কিছুদিন আগেই কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছে গাছটিকে কেটে ফেলার। সে কারণেই আজ সকালে বনদপ্তর এবং কোতোয়ালি থানার পুলিশ সহ কৃষ্ণনগর পুলিশ জেলার একাধিক উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিকরা গাছ কাটার জন্য কোর্টের অর্ডার নিয়ে মন্দির প্রাঙ্গণে আসেন । তবে কথায় আছে ভক্তিতে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর, এলাকাবাসী এবং আপামর বুড়িমার ভক্তবৃন্দদের কাতর অনুরোধ এবং তাদের সেন্টিমেন্টের কথা মাথায় রেখে কোর্টের অর্ডার থাকা সত্ত্বেও ,গাছ না কেটেই ফিরতে হল প্রশাসনিক আধিকারিকদের। তবে এ ব্যাপারে মন্দির কমিটির সম্পাদক জানাচ্ছেন, তারা ১০ দিন সময় নিয়েছেন এই গাছটিকে না কেটে কিভাবে তার রক্ষণাবেক্ষণ করা যায়। তার কারণ এই গাছকে ঘিরে বহু মানুষের আবেগ ভক্তি জড়িয়ে রয়েছে। এবং কানাই বাবুর যে বিপদজনক বাড়ি মন্দিরের সামনে রয়েছে সেটি থেকে সাধারণ মানুষের যে কোন সময় বড়সড় ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে।তাই হাইকোর্টে আবেদন করা হবে বাড়িটিকে কিভাবে ভেঙে ফেলা যায়। তবে পুলিশ আধিকারিক এবং বনদপ্তর সূত্রে খবর মানুষের সেন্টিমেন্ট যেরকম কাজ করে, সেরকম হাইকোর্টের নির্দেশও চূড়ান্ত। তাই উদ্বর্তন কর্তৃপক্ষ যা সিদ্ধান্ত নেবে সেভাবেই চলতে হবে মন্দির কমিটিকে। যদিও সাত সকালে বুড়িমার গাছ কাটা নিয়ে রীতিমতো সাধারণ ভক্তবৃন্দ এবং এলাকাবাসীর সাথে প্রশাসনিক আধিকারিকদের কথাবার্তায়, আদৌ কি সুফল মিলবে সে দিকেই তাকিয়ে আপামর কৃষ্ণনগরবাসী । তবে এলাকাবাসীর আরো একটি প্রশ্ন যখন আমরা গাছ বাঁচাও প্রাণ বাঁচাও স্লোগান নিয়ে বিভিন্ন কর্মকান্ড করছি সেখানে কিভাবে আদালত গাছ কাটার জন্য পারমিশন দেয়।

*ফুটবলের ডার্বিতে হারের পর, বদলার প্রতিশোধ হকির ডার্বিতে*
*খেলা*

 
*খবর কলকাতা:* ইস্টবেঙ্গল দুদিন আগে কলকাতার বিবেকানন্দ যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে ফুটবলের ডার্বিতে ৩-১ গোলে পরাজয়ের মধুর প্রতিশোধ নিল আজ হকিতে। এদিন কলকাতা হকি লীগের ৬ পয়েন্টের লিগের লড়াইয়ে মহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের মাঠে মুখোমুখি হয়েছিল মোহনবাগান এবং ইস্টবেঙ্গল।

খেলার প্রথম দুই কোয়ার্টার গোলশূন্য থাকলেও তৃতীয় কোয়ার্টারে ইস্টবেঙ্গল দলের অধিনায়ক গুরিন্দার সিংয়ের করা গোলে এগিয়ে যায় ইস্টবেঙ্গল। ম্যাচের সমাপ্তির বাঁশি বাজা পর্যন্ত মোহনবাগান সেই গোল শোধ করতে পারেনি। ফলে ফুটবলের ডার্বিতে দুদিন আগে ইস্টবেঙ্গলকে তারা হারালেও কার্যত হকির ডার্বিতে আজ তারা ইস্টবেঙ্গলের কাছে ১-০ গোলে পরাজয় স্বীকার করে।

দলের অধিনায়ক যুবরাজ বাল্মিকী জানালেন," তারা সব দিক থেকেই চেষ্টা করেছিল এই ম্যাচ জেতার। কিন্তু ইস্টবেঙ্গল লীগের খেলায় মোহনবাগানের চেয়ে বেশি পয়েন্টে এগিয়ে থাকায় কার্যত অনেকটা চাপ শূন্যভাবে খেলতে পেরেছে, যেটা মোহনবাগানের ক্ষেত্রে বাড়তি চাপ নিয়ে মাঠে নামতে হয়েছে তাদের।" *ছবি: সঞ্জয় হাজরা (খবর কলকাতা)।*
নিজের সুবিধার্থে দু'জন বিধায়ককে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছিল, পার্থকে নিশানা অর্জুন সিংয়ের

উত্তর ২৪ পরগনা: ব্রিগেডের সভামঞ্চে বসে বেলা ১১-৪৬ মিনিট নাগাদ জানতে পারেন তিনি টিকিট পাচ্ছেন না। তবুও দলের অনুগত সৈনিকের মতোই মঞ্চে বসেছিলেন তিনি। রবিবার ব্রিগেড ময়দান থেকে ফিরে জগদ্দলের মজদুর ভবনে এসে দফায় দফায় তাঁর অনুগামীদের সঙ্গে বৈঠক করে ব্যারাকপুর কেন্দ্রের সাংসদ অর্জুন সিং।

যদিও তিনি দলবদলের বিষয় জিইয়ে রাখলেন। কিন্তু সূত্র বলছে, ফের গেরুয়া শিবিরে যোগ দিতে চলেছেন ব্যারাকপুরের বাহুবলী নেতা। মঙ্গলবার সকালে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিকের নাম না করেই তাঁকে নিশানা করলেন ব্যারাকপুরের সাংসদ। তাঁর কথায়, নিজের সুবিধার্থে দু'জন বিধায়ককে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। যদিও তিনি সামনা সামনি লড়াই করতে পছন্দ করেন।

ওনার মতো পিছন থেকে কিংবা আড়ালে থেকে লড়াই করা তাঁর অভ্যাস নয়। এখানেই থেমে থাকেন নি ব্যারাকপুরের সাংসদ। এদিন তিনি দাবি করলেন, তৃণমূলের কাছে আন ওয়ান্টেড হলেও, ব্যারাকপুরের মানুষের কাছে তিনি ওয়ান্টেড। সিএএ বিল লাগু নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে সাধুবাদ জানালেন তিনি। সাংসদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মতুয়া ও নমঃশূদ্র ভাইদের সম্মান দিয়েছেন। তৃণমূলে ফিরে আসাটা তার খুব ভূল হয়েছিল। এটাও তিনি স্বীকার করে নিলেন। তবে পুত্র পবন সিং তাঁকে সতর্ক করেছিল, তৃণমূল টিকিট দেবে না। পরিকল্পনা মাফিক তাঁকে ধোঁকা দেবে। অবশেষে সেটাই প্রমানিত হল।