/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz প্রাক্তন স্বামী সৌমিত্রের নাম না করে বেলাগাম আক্রমণ সুজাতার West Bengal Bangla
প্রাক্তন স্বামী সৌমিত্রের নাম না করে বেলাগাম আক্রমণ সুজাতার

এসবি নিউজ ব্যুরো: বাঁকুড়ার ইন্দাসের জনগর্জন সভার প্রস্তুতি সভা মঞ্চ থেকে নাম না করে বিষ্ণুপুরের সাংসদ তথা আসন্ন লোকসভা ভোটের বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁকে আক্রমণ করলেন সুজাতা মন্ডল।সুজাতা দেবী প্রকাশ্য সভায় তার প্রাক্তন স্বামীর নাম নেননি,কারণ তিনি মনে করেন নাম নিলে তার নিজের মুখটা নর্দমা হবে।

এমনকি তার দাবী,যে বাবা ষঁড়েশ্বরের নাম করে উনি যেভাবে মিথ্যে কথা বলে যাচ্ছেন তার ফল ভোগ করতেই হবে।বাবা ষাঁড়েশ্বর ওনাকে জিতিয়েছিলেন।এবার তিনিই হারিয়ে তাকে অতলে তলিয়ে দেবেন।আর তার নামের পাশে প্রাক্তন সাংসদের তকমা লেগে যাবে। সুজাতা দেবী এদিন জনতার উদ্দেশ্য করে বলেন, তিনি তাদের কাছে জীবনে আর কিছু চাইতে আসবেন না।তিনি শুধু চান নোংরা লোকটার পরাজয়।

এদিন মুখে সৌমিত্র খাঁয়ের নাম না নিলেও ক্ষণে,ক্ষণে সৌমিত্র কে আক্রমণ করেন সুজাতা দেবী।ইন্দাসে ভীড়ে ঠাসা তৃণমূল কংগ্রেসের এই সভা থেকে কার্যত সৌমিত্র খাঁকে হারাতে জোর কদমে ময়দানে নেমে পড়লেন সুজাতা দেবী এমনটাই মনে করছেন জেলার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা।

ছোট থেকেই বিস্ময়কর শিশু

এসবি নিউজ ব্যুরো: পুঁচকে আরাধ্যার কথা শুনলে চমকে যাবেন আপনিও। জন্মের পর এই কথা বলা শুরু করেছে কয়েক মাস হল।অবাস্তব ঘটনা ঘটিয়ে ফেলল আরাধ্যা মণ্ডল। মাত্র দু'বছর ১০ মাস বয়স তার মধ্যেই এমন ঘটনা ঘটিয়েছে যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।

বাবা মায়ের একমাত্র কন্যা সন্তান আরাধ্যা। বয়স মাত্র ২বছর ১০ মাস,মা রীয়া নন্দী। বাবা সঞ্জয় মণ্ডল থাকেন সেনাবাহিনীর কাজে ভিন রাজ্যে।তার মেয়েও যে এমন কাণ্ড ঘটাবে সেনাবাহিনীর কাজে যাওয়া কর্তব্যরত বাবাও ভাবতে পারেনি।

আরাধ্যার দাদু ,ঠাকুমা, মা,বাবা ও কাকা রয়েছে বাড়িতে, কিন্তু থাকেন বাড়ীতে দাদু ,ঠাকুমা, ও মা। কাকাও কাজের সূত্রে বাইরে থাকেন।নিষ্পাপ শিশু চোখে একবার যা দেখেন কানে একবার যা শুনেন মনে রেখে দেয় ।এতটাই স্মৃতিশক্তি যা এক কথায় অবাক করা ব্যাপার।এই বয়সে অনাসেই চোখ বন্ধ করে বলে দিতে পারে দেশ ও রাজ্য রাজধানীর নাম ।বলতে পারেন ইংরেজি বাংলা কবিতা। বলতে পারে ইংরেজি ও বাংলাতে বিভিন্ন পশু পাখির নাম। । তাই ন্যাশনাল সিম্বলের উপর জিতে নিল পুরস্কার।আর এইসব কথা মা ও দাদু ঠাকুমার কাছ থেকে যেটুকু শিখেছেন তা প্রায়ই মনে রেখেছেন ।শুধু মনে রাখাই না চিহ্নিতকরণ করে দেখিয়ে দিতে পারেন সে। এটা কোন জিনিস, কি নাম বলতে পারেন বাংলা ও ইংরেজিতে।আর এইসব দেখে ইউটিউবে ভিডিও দেখে যোগাযোগ করেন ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস এর নাম তোলানোর জন্য, করেন ফর্ম ফিলাপ। সেখানে প্রত্যেকটি বিষয়ের উপর প্রশ্ন বলতে বলা হয়, এই আরাধ্যাকে।তা অনাআসে চোখ বন্ধ করে বলে দেয় এই শিশু কন্যা।আর বলে দিতেই নাম উঠে যায় ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডে ।

আর বাড়ির মেয়ে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস এর নাম উঠতেই গর্বে বুক ভরে যায়। একরত্তি খুদে শিশু আরাধ্যাকে নিয়ে যেমন খুশি বাবা-মা, ততটাই খুশি দাদু ঠাকুমা ও কাকা।খুশির হাওয়া যেমন বাড়িতে ঠিক ততটাই খুশি গ্রামের মানুষও।

এক সাথে ১৭ টি গাছের মৃত্যু, চাঞ্চল্য নদীয়ার ফুলিয়ায়, অভিযোগ দায়ের বনদপ্তর ও পি ডব্লিউডি দপ্তরে

এসবি নিউজ ব্যুরো: নদীয়ার ফুলিয়া বাস স্ট্যান্ড থেকে বিডিও অফিস পর্যন্ত রাস্তায় বহু প্রাচীন ১৭ থেকে ১৮ টি শিরিস গাছ ছিল। কিন্তু কিছুদিন আগেই লক্ষ্য করা যায় গাছগুলি মৃত অবস্থায় রয়েছে। আর এতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। একসাথে কিভাবে ১৭ টি গাছ মারা গেল তা নিয়েই উঠছে বড়সড়ো প্রশ্ন। তবে বর্তমানে মৃত গাছগুলি বিপদজনক অবস্থায় রয়েছে ।রাস্তার উপরেই বিপদ বাড়ছে পথ চলতি মানুষের, তৎসহ গাছ সংলগ্ন ব্যবসায়ীদের । অভিযোগ এই গাছগুলিকে কেউ বা কারা রাসায়নিক ব্যবহার করে, কিংবা কোনো রকম বিষাক্ত ওষুধ মিশিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। আর তা নিয়েই এবার সরব শান্তিপুর পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি চঞ্চল চক্রবর্তী । তিনি জানাচ্ছেন, কিভাবে এতগুলি গাছ একসাথে মারা যায় তা তার জানা নেই ,তবে এই গাছগুলি মেরে ফেলে কোন অসাধু ব্যবসায়ীরা গাছগুলিকে কেটে ফেলার পরিকল্পনা নিয়েছে। আর তাই এই গাছগুলিকে কোন রাসায়নিক বা বিষাক্ত ওষুধ মিশিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। তবে এই ঘটনায় ইতিমধ্যে শান্তিপুরের বিডিও ,পিডব্লুডি এবং বনদপ্তরের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি। তিনি দ্রুত এই ঘটনার তদন্ত করে ব্যবস্থার আর্জি জানিয়েছেন তিনি। তবে গাছ সংলগ্ন ব্যবসায়ীরা তৎসহ পথ চলতি মানুষরা জানাচ্ছেন যেভাবে বর্তমানে গাছগুলি দাঁড়িয়ে রয়েছে, তাতে করে প্রাণ হাতে নিয়েই রীতিমতো চলছে হচ্ছে রাস্তা দিয়ে। যেকোনো সময় বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে দাবি পথ চলতি দের । তবে কিভাবে গাছগুলি মারা গেল তার তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। অপরদিকে রানাঘাট দক্ষিণ তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক তপন সরকার জানাচ্ছেন ,একসাথে ১৭ টি গাছ কিভাবে মারা গেল সত্যি তা নিয়ে তদন্ত হওয়া উচিত। কোন অসাধু ব্যবসায়ী কিংবা কোন দুর্বৃত্তরা এর পেছনে রয়েছে কিনা তারও তদন্ত হওয়া উচিত। তবে ইতিমধ্যে বিপদজনক গাছগুলির বেশ কিছু ডাল কেটে দেওয়া হয়েছে। তবে বনদপ্তর এবং স্থানীয় প্রশাসন যেন এই ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করে তার আর্জি জানাবো। যদিও সাধারণ মানুষের প্রাণ হাতে করে রাস্তা চলাচলের বিষয়টিও এখন ভাবাচ্ছে ফুলিয়া বাসিকে। অন্যদিকে কতদিনে এই অসুবিধার সমাধান হবে সেদিকে তাকিয়েই এলাকাবাসী।

*মেদিনীপুরের প্রশাসনিক সভা থেকে একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়*

এসবি নিউজ ব্যুরো: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, "ওরা কয়েকদিন আগে মিথ্যা কথা বলল আবাস যোজনা নিয়ে। ওরা নাকি প্রকল্পের জন্য ৪৩ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে। আমরা ঘর না করে খেয়ে নিয়েছি। আমি বলছি ২০১৪-২০১৫ থেকে ২০২১-২২ পর্যন্ত কেন্দ্র ২৯ হাজার ৮৩৪ কোটি টাকা। রাজ্য দিয়েছে ২০ হাজার কোটি। জমি রাজ্যকে দিতে হয়েছে। ৩ বছর ঘর আটকে রেখেছে। আমরা ৪৩ লক্ষ বাড়ি করে দিয়েছি। মে মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করব। টাকা না দিলে আমরাই শুরু করব ১১ লক্ষ বাড়ির কাজ।"

পশ্চিম মেদিনীপুরের প্রশাসনিক সভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই তথ্য দেন।বিভিন্ন প্রকল্পের শিল্যানাস করছেন তিনি। আজ মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা এক নজরে। কালকে প্রদীপরা বলছিল খড়গপুরে রেল কলোনী অনেক আছে। ভোটের আগে ওখানে আটটা ওয়ার্ডে জল কেটে দেওয়া হয়, কারেন্ট কেটে দেওয়া হয়। বলা হয় বিজেপিকে ভোট না দিলে উচ্ছেদ করবে। আমি চ্যালেঞ্জ করছি, একটা বাড়ির যদি জল-কারেন্ট কাটা হয় তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করুন। আমরা ঘাসে মুখ দিয়ে চলি না। ঘাস রক্ষা করি। সবুজ সাথী সকলকে দেওয়া হয়। বিনা পয়সায় ফোন দেওয়া হয়।

আগামী বছর থেকে ১১ ক্লাসে স্মার্ট ফোন দেব। নির্বাচনের আগে গ্যাস বেলুন। এরপর বেলুন ফুটো হয়ে যায়। একদিন বলেছিল বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও কেউ পায়নি। আর কণ্যাশ্রী সবাই পায়। চমকাই তলায় অজিত পাঁজাকে ঘিরে ধরেছে। আমি দৌড়ে গেলাম। দেখি চারদিক থেকে গুলি চলছে। কেশপুরে মিটিং থেকে ফিরে আসতে গিয়ে দেখি আমার সব গাড়ির কাচ ভেঙে দিয়েছে। নেতাই তে কীভাবে খুন হয়েছে? সেই সিপিএম-এর হার্মাদরা এখন বিজেপির নেতা হয়েছে।
দুই বিধায়ককে শোকজের দাবিতে সরব দলের কর্মীরাই

উত্তর ২৪ পরগনা: দলের দুই বিধায়ককে শোকজের দাবিতে এবার সরব হলেন দলের কর্মীরাই। টানা দু'মাস ধরে দলের সাংসদকে লাগাতার নিশানা করে চলেছেন তৃণমূলেরই দুই বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম ও সুবোধ অধিকারী। মঙ্গলবার জগদ্দলের শ্যামনগর লিচুতলা পার্টি অফিসে সাংবাদিক বৈঠক ডেকে দুই নিধায়কের বিরুদ্ধে রীতিমতো তোপ দাগলেন দলীয় কর্মীরাই।

তাদের দাবি, দলের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে অভিযোগ জানিয়েও এখনও পর্যন্ত দুই বিধায়কের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। প্রসঙ্গত, দল বিরোধী কাজের জন্য মুখপাত্র কুনাল ঘোষকে শোকজ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তাতেই মনে জোর পেয়েছেন দলের পুরানো সৈনিকরা। জনসমক্ষে মুখ খোলায় এবার ওই দুই বিধায়কের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি দলের কর্মীদের।

ভয়াবহ দুর্ঘটনা বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের রাজগ্রামে

এসবি নিউজ ব্যুরো: আবারও ভয়াবহ দুর্ঘটনার বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের রাজগ্রামে।দ্রুত গতিতে যাওয়া একটি ৪ চাকা গাড়ী এক প্রতিবন্ধী ব্যক্তির উপর দিয়ে চালিয়ে ,টানতে টানতে নিয়ে গেল প্রায় ১কিলোমিটার এর কাছাকাছি। মর্মান্তিক দুর্ঘটনার সাক্ষী থাকলো রাজগ্রামের মানুষ। এর আগে এত বড় ভয়ানক দুর্ঘটনা দেখেননি এলাকার মানুষ, এমনটাই তারা দাবি করেন। তবে এলাকার মানুষ দ্রুততার সাথে খবর দেয় জয়পুর থানায়।

জয়পুর থানার পুলিশ এসে গুরুতর আহত ব্যক্তিকে উদ্ধার করে জয়পুর হসপিটালে নিয়ে যায়।সেখানেও দীর্ঘক্ষণ এমার্জেন্সি গেটের সামনে পড়ে রইলো দুর্ঘটনাগ্রস্থ আহত ব্যক্তি। দীর্ঘক্ষণ ইঞ্জিনভ্যান এর পড়ে আহত ব্যক্তি যন্ত্রণায় কাতরালেও এমার্জেন্সির ভিতরে নিয়ে যাওয়ার জন্য কেউই এগিয়ে এল না দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখল এলাকার মানুষ।দীর্ঘক্ষণ পর জয়পুর থানার পুলিশ ও হসপিটালে কর্মীরা এসে এমার্জেন্সির ভিতরে নিয়ে যায় ততক্ষণে তার অবস্থা অবনতি হয়ে যায়।চিকিৎসকেরা দ্রুত স্থানান্তরিত করে বিষ্ণুপুর জেলা হাসপাতালে। সূত্রের মারফত জানা গিয়েছে দুর্ঘটনাগ্রস্ত আহত প্রতিবন্ধী ব্যক্তির নাম বাসুদেব সাঁতরা।

বাড়ি জয়পুর ব্লকের রাজগ্রাম সুপুরে। বয়স আনুমানিক ৫০ বছর বলে জানতে পারা যায়। তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাচ্ছেন জয়পুর দিক থেকে ছুটে আসা একটি ৪ চাকা গাড়িটি কোতুলপুরের দিকে যাচ্ছিল। সেই সময় ওই ব্যক্তি রাস্তার মাঝে বসে মুড়ি খাচ্ছিলেন। হঠাৎই একটি দ্রুত গতিতে যাওয়া ৪ চাকা গাড়ি গায়ের উপর দিয়ে চালিয়ে দেয় । আর ওই চার চাকার তলায় পড়ে টানতে টানতে প্রায় ১ কিলোমিটারে কাছাকাছি নিয়ে যায় বাসুদেব সাতরা কে। জয়পুর থানা পুলিশ ঘাতক চারচাকা গাড়িটিকে আটক করে জয়পুর থানায় নিয়ে আসে ।

কিভাবে ঘটল ঘটনা তাড়িই তদন্ত করছে জয়পুর থানার পুলিশ, এমনটাই পুলিশ সূত্রে খবর।

*সেভ ড্রাইভ, সেভ লাইফের প্রচার*

উত্তর ২৪ পরগনা : ব্যস্ততম রাস্তা ব্যারাকপুর চিড়িয়া মোড়ের আশেপাশে রয়েছে প্রচুর স্কুল, অফিস, আদালত ।সকাল বেলা থেকে মানুষ কর্মস্থলের উদ্দেশ্যে যাতায়াত করে। সামান্য অসচেতন হলেই ঘটে যায় দুর্ঘটনা ঘটে ।

তাই ব্যারাকপুর সাব ট্রাফিক পুলিশের উদ্যোগে সেভ ড্রাইভ, সেভ লাইফ এর কথা মাথায় রেখে মানুষ যাতে নির্দিষ্ট রাস্তা জেব্রা ক্রসিং ব্যবহার করে, যত্রতত্র দিয়ে যাতায়াত না করে তাদের সচেতন করতে স্কুলের ছাত্রদের নিয়ে সচেতনতা সহায়তার উদ্যোগ নেওয়া হল। এই উদ্যোগ আরো চলবে বলে জানান এ সি পি ট্রাফিক ব্যারাকপুর সৌমনন্দ সরকার।

পুকুরের জল থেকে উঠে এল পাথরের কালী প্রতিমা, শোরগোল এলাকায়, প্রতিমার মাথায় দুধ ঢেলে অভিষেক এলাকাবাসীর

এসবি নিউজ ব্যুরো: আবারও ঘটে গেল অলৌকিক ঘটনা।পুকুরের জলে ভেসে উঠলো পাথরের কালী মূর্তি। জল থেকে তুলে কালী আরাধনায় মত্ত হলেন এলাকাবাসী। আশ্চর্য ঘটনাটি ঘটে এদিন নদিয়ার শান্তিপুর ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের বক্তার ঘাট সংলগ্ন একটি পুকুরের। স্থানীয়দের দাবি, গতকালকে পুকুর পরিষ্কারের কাজ হয়েছিল, কিন্তু তখন এই মূর্তি কোন রকম ভাবেই নজরে পড়েনি।

সোমবার সকাল ৮টা নাগাদ পুকুরের ধারে ওই মূর্তিটিকে দেখতে পায় স্থানীয়রা, এরপর এলাকা জুড়ে শুরু হয় শোরগোল। দূর দূরান্ত থেকে দেখতে আসে ভক্তরা। কালী মূর্তিকে বসিয়ে শুরু করে পূজাঅর্চনা, করা হয় দুধ দিয়ে অভিষেক। এছাড়াও প্রণামী দিতেও দেখা যায় স্থানীয়দের।

একাংশদের দাবী এই মূর্তি তারা পুজো করবেন, এবং ভক্তরা সাহায্য করলে মন্দির স্থাপন করে পূজা অর্চনা চালিয়ে যাবেন। যদিও বিজ্ঞান মতে এই ঘটনা অলৌকিক হলেও বাস্তবে দেখা গেল সীমার ঘাট এলাকায়।

*Leslie Claudius Memorial Hockey Tournament,2024*

Sports

KKNB: In the Final of 9th Leslie Claudius Memorial Hockey Tournament 2024,under16 ,organised by Veterans' Sports Club, Kolkata, held Yesterday at the ground of Hockey Bengal Association. where Behala Sports Corner bt. Shasan Hockey Academy by 2-1 in a fingercrossed match.

In the Semifinals, Behala Sports Corner bt. Hockey Trainning Centre Howrah by 7-0 & Shasan Hockey Academy bt. Chandannagore Sporting Club by 4-0.

Man of the Trophy won by Rishav Roy of Behala Sports Corner & Man of the Tournament Trophy won by Mathas Xalco of Hockey Trainning Centre Howrah . Prizes given by Olympian Gurbux Singh & noted footballer,Goutam Sarkar & other respected dignitaries.

বিজেপির রাজ্য সভাপতির পাইলট গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে, অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা বিজেপি রাজ্য সভাপতির

এসবি নিউজ ব্যুরো: রবিবার বিকেলে নদীয়ার শান্তিপুর গোবিন্দপুর জাতীয় সড়কের উপর দিয়ে ধুবুলিয়ায় একটি দলীয় কর্মসূচিতে যাচ্ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পথে একটি বাস তাকে ওভারটেক করতে গিয়ে হঠাৎ চেপে দেয়, তার ফলে কনভয়ের মধ্যে থাকা সুকান্ত মজুমদারের গাড়ির সামনের অংশ ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।পাশাপাশি, তারও কিছুটা আঘাত লাগে।

অন্যদিকে ডাইভারকে অসুস্থ অবস্থায় চিকিৎসা করাতে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। তবে ক্ষতিগ্রস্ত গাড়িটি সেখানেই পড়ে থাকে মেরামতির জন্য। দলের জরুরী সভা থাকার কারণে সুকান্ত মজুমদার জখম অবস্থাতেই রওনা দেন ধুবুলিয়ার উদ্দেশ্যে, অন্যদিকে ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছান রানাঘাট জেলা পুলিশ সহ শান্তিপুর থানার পুলিশ প্রশাসনের আধিকারিক।

যদিও তার আগেই বিজেপি কর্মী সমর্থক এবং স্থানীয় নেতৃত্ব পৌঁছান সেখানে। এবং তাদের তৎপরতাতেই দুর্ঘটনাস্থলে থাকা গাড়ি এবং সুকান্ত মজুমদারকে সভাস্থলে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করেন তারা। যদিও গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। অন্যদিকে, এই পথ দুর্ঘটনার কারণে এলাকায় সাময়িক চাঞ্চল্য ছড়ায়।