/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz দক্ষিণ ২৪ পরগনার নামখানায় খেয়া ঘাটে জমেছে পলি, চরম ভোগান্তি শিকার নিত্য যাত্রীরা West Bengal Bangla
দক্ষিণ ২৪ পরগনার নামখানায় খেয়া ঘাটে জমেছে পলি, চরম ভোগান্তি শিকার নিত্য যাত্রীরা

এসবি নিউজ ব্যুরো: খেয়া পারাপারের ঘাটে জমেছে পলি। যার ফলে কাদা মাড়িয়ে পার হতে হচ্ছে নদী। চরম সমস্যায় পড়তে হচ্ছে নামখানা ব্লকের চন্দন পিড়ি ও হরিপুর এলাকার বাসিন্দাদের। নদীতে পলি পড়ে যাওয়ার কারণে ঘাট সম্পূর্ণভাবে ঢেকে গিয়েছে পলিতে। এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে যাওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত কাদা মাড়িয়ে এসে ধরতে হচ্ছে ফেরি নৌকা। রাত পোহালেই বাড়ে দুর্ভোগ।

অভিযোগ বারে বারে প্রশাসনকে জানিয়েও কোন কাজ হয়নি। দক্ষিণ ২৪ পরগনা নামখানা ব্লকের অন্তর্গত হরিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের চন্দন পিড়ি ঘাটের বেহাল পরিস্থিতিতে অসুস্থ রোগী ,গর্ভবতী মা বা স্কুল ছাত্র ছাত্রী ভাটার সময় পরে বেকায়দায় ।তাদের দাবি অতিসত্বর কাজ হোক।

যদিও এই বিষয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সহ-সভাপতি সীমন্ত কুমার মালি জানান, "হরিপুর এই সমস্যাটা রয়েছে। তবে খুব তাড়াতাড়ি ওইখানে জেটি ও বার্জ করা পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি কাজ শুরু হবে।"

বদলে গেল TET পরীক্ষার দিনক্ষণ

১০ ডিসেম্বর টেট পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ওইদিন পরীক্ষা নিতে পারছে না পর্ষদ।নতুন সূচি অনুযায়ী, আগামী ২৪ ডিসেম্বর নেওয়া হবে প্রাথমিকের টেট পরীক্ষা। পরীক্ষা শুরু হবে দুপুর ১২ টা থেকে।

যদিও কী কারণে আচমকা টেট পরীক্ষার দিনক্ষণ বদল করা হল, সেই বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয়। প্রাথমিকভাবে পর্ষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, পলিসিগত কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এ বছরও কড়া নিরাপত্তার মধ্যে পরীক্ষা নেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। সিসিটিভি নজরদারি, মেটাল ডিটেক্টর ছাড়াও ফিঙ্গার প্রিন্টের ব্যবস্থা থাকবে । রাজ্য প্রশাসনও এই TET পরীক্ষা নির্বিঘ্নে সফল করতে আগ্রহী।

*রাজ্যে দু’টি ক্যানসার হাসপাতাল হবে, ঘোষণা মমতার*

কলকাতার এসএসকেএম এবং উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে মুম্বইয়ের টাটা মেমোরিয়ালের সঙ্গে মিলে ক্যানসার হাসপাতাল তৈরির কথা রয়েছে রাজ্যে।সোমবার বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘রাজ্যে দু’টি ক্যানসার হাসপাতাল হবে। একটি পিজির পাশে। আর দ্বিতীয়টি উত্তরবঙ্গে।’’

প্রসঙ্গত ক্যানসার নিয়ে মানুষের ভয় এখনও কাটেনি। কারণ এই রোগ পুরোপুরি সারিয়ে তোলার মতো ওষুধ এখনও তৈরি হয়নি।দেশের বড় অংশের ক্যানসার আক্রান্তরা টাটা মেমোরিয়্যাল সেন্টারে যান এই রোগের চিকিৎসা করাতে।সম্প্রতি কলকাতাতেও বেশ কয়েকটি চিকিৎসা কেন্দ্র রয়েছে যেখানে এই রোগের উন্নত মানের চিকিৎসা পাওয়া যায়।

তবে তা চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। বরং যে পরিমাণে ক্যানসার রোগীর চাপ রয়েছে, তার তুলনায় বেশ কিছুই কমই রয়েছে হাসপাতাল। এই ঘাটতি পূরণের জন্য রাজ্যে ক্যান্সার হাসপাতাল তৈরীতে উদ্যোগী হলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী।

*৪২ কিমি সিঙ্গাপুর ম্যারাথন দৌড়ে পদক জয় মহিষাদলের রৌণকের*


মহিষাদল: সিঙ্গাপুর জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ৪২ কিমি ম্যারাথনে পদক জয় মহিষাদলের রৌণক সাঁতরার।খুশির হাওয়া মহিষাদল জুড়ে।

স্ট্যার্ন্ডাড চার্টাড ব্যাঙ্কের উদ্যোগে রবিবার সিঙ্গাপুর জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় ৪২ কিমি ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা। সেই প্রতিযোগিতায় দেশের ভিন্ন প্রান্তের ৪৭ হাজার প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেছিলো। সেই ৪৭ হাজার প্রতিযোগীর মধ্যে পদক ছিনিয়ে নিলো মহিষাদলের রৌণক সাঁতরা। সেই সাথে পদক অর্জন করলো হুগলীর উত্তরপাড়ার বিশাল সামন্ত। সম্পর্কে দুজনে মাসতুতো ভাই।  

রৌণক ও বিশাল দুজনেই আগে কলকাতায় অনুষ্ঠিত ১০ কিমি ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করেও পদক অর্জন করে। তার পর থেকে বিভিন্ন জায়গার ম্যারথন দৌড়ের দিকে চোখ রাখে।

পদক পাওয়ার পর রৌণক জানায় চোট থেকেই শরীর চর্চার জন্য দৌড়তাম। তার কলকাতায় অনুষ্ঠিত মিনি ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নিতাম। সেখানে আস্তে আস্তে করে সফলের দিকে এগাতে থাকি। তারপ সোশ্যাল মিডিয়ায় সিঙ্গাপুরের ম্যারাথনের বিষয়টি জানতে পারি।

আমি ও আমার মাসতুতো ভাই বিশাল দুজনে অনলাইনে অংশগ্রহনের আবেদন করি। ৪ ঘন্টার মধ্যে যারা ৪২ কিমি কমপ্লিট করতে পারবে তাদের বিশেষ পদকে পুরস্কৃত করা হয়। আমরা দুজনেই সেই পুরস্কারে পুরস্কৃত হয়েছি। খুব ভালো লাগছে। আগামীদিনে যাতে আরও সামনের সারিতে এগোতে পারি তার চেস্টা করে যাবো।

মহিষাদলের গ্রামীন এলাকার রৌণক সাঁতরা এই ধরনের সাফল্যে খুশি মহিষাদলের মানুষ।

*৫ বিধানসভা নির্বাচনে পরাজিতদের ভুল শুধরে নেওয়ার পরামর্শ দিলেন অভিষেক*

৫ রাজ্যের বিধানসভা ভোটের ফলাফল ইতিমধ্যেই হাতে চলে এসেছে। যেখানে কার্যত মুখে চওড়া হাসি নিয়ে জয়ধ্বজা উড়িয়েছে বিজেপি। শুধুমাত্র তেলেঙ্গানায় নিজেদের দখলে রেখেছে কংগ্রেস। সেই ফলাফলের ২৪ ঘন্টা পর প্রথমবার প্রতিক্রিয়া দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। কার্যত ইন্ডিয়া জোটের ভূমিকা যে আলগা রয়েছে, তা আরও একবার স্বীকার করে নিলেন তিনি।

এদিন ফলাফল নিয়ে অভিষেক বলেন, “জয়ীদের শুভেচ্ছা, আর পরাজিতদের বলবো ভুল শুধরে নিন। ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে পরবর্তী পথ প্রশ্বস্ত করুন। আমাদের হাতে সময় খুব কম। তাই এই কম সময়ের মধ্যেই একজোট হয়ে আমাদের লোকসভা নির্বাচনের স্ট্র্যাটেজি ঠিক করতে হবে”।

একই সাথে অভিষেক এও বলেন, “যারা ধর্মকে হাতিয়ার করে ভোটে লড়ে, তারা দেউলিয়া। ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করলে বেশিদিন ময়দানে টেকা যায়না। এই বিষয়টা আমরা প্রত্যেকেই জানি। এটাই মানুষকেও বোঝাতে হবে”।

মূলত এদিন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এই একটি বার্তায় দেন, যে যদি ইন্ডিয়া জোট একত্রিত হতে না পারে, যদি অন্যান্য দলগুলি মানুষকে এটা নাই বোঝাতে পারে সবাই একত্রিত হয়ে লড়ছে গণতন্ত্র বাঁচানোর জন্যে, বিজেপিকে হটানোর জন্যে; তাহলে মানুষ ভোট দেবে কি করে! তাই সবার প্রথমে নিজেদের মধ্যেকার দূরত্ব মেটাতে হবে। তবেই বিজেপিকে হারাতে পারবে ইন্ডিয়া জোট!

কথা রাখলেন অভিষেক, দিলেন ১০০ দিনের বকেয়া টাকা

এবার ১০০ দিনের টাকা তুলে দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দোপাধ্যায়। তাঁর নির্দেশেই মালদা জেলার গাজোল ব্লকের আলাল অঞ্চলের ময়না পাইটপাড়া MGNREGS এর জব কার্ড হোল্ডার তুহিনা সাবনাম ও ফরিদা বিবি কে ১০০দিনের কাজের প্রাপ্য টাকা তুলে দেওয়া হয়।

তুহিনা সাবনাম ও ফরিদা বিবি র বাড়িতে গিয়ে তাদের হাতে টাকা তুলে দিলেন মালদা জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি তথা বিধায়ক আব্দুর রহিম বক্সি, মালদা জেলা পরিষদের সভাধিপতি লিপিকা বর্মন ঘোষ, এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের সদস্য সাগরিকা সরকার, গাজোল পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মোজাম্মেল হক সহ নেতৃত্বরা। এই টাকা পেয়ে আনন্দিত তুহিনা সাবনাম ও ফরিদা বিবি।

শুধু মালদাতেই নয় এদিন জলপাইগুড়ি জেলার ক্রান্তি ব্লকের চাপাডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের একশো দিনের জব কার্ড ধারীদের বকেয়া মজুরি টাকা তুলে দেওয়া হয় । জলপাইগুরি জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী মহুয়া গোপ এবং মন্ত্রি বুলু চিক বড়াইক চাপাডাঙ্গা এলাকার প্রেমানন্দ রায় বাড়িতে যান এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দেওয়া একশো দিনের বকেয়া মজুরি টাকা এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় চিঠি প্রেমানন্দ বাবু হাথে তুলে দেন। এদিন ১০০ দিনের বকেয়া টাকা পেলেন তৈলেন রায়,প্রেমানন্দ রায়, সুধারু রায়,শ্যামল রায়,মন্তাজ আলী। ১০০ দিনের টাকা পেয়ে অভিষেক বন্দোপাধ্যায়কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এদিন উপস্থিত ছিলেন আদিবাসী অনগ্ৰসর শ্রেনী প্রতিমন্ত্রী মাননীয় বুলু চিকবারাইক সহ অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।

৩ রাজ্যের জয়ের পর সংসদে বক্তব্য রাখলেন প্রধানমন্ত্রী

আজ থেকে লোকসভা এবং রাজ্যসভায় শুরু হচ্ছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। আজকের প্রথম দিনই ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। কেননা আজই লোকসভা এথিক্স কমিটি মহুয়া মৈত্রের ‘ক্যাশ ফর কোয়ারির’ রিপোর্ট পেশ করবে। আর তারপরই মহুয়ার সাংসদ পদ থাকা নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ হবে। অর্থাৎ উল্লেখযোগ্য দিন আজ পার্লামেন্টের।

আর তার আগে উদ্ভাবনী ভাষণ পরিবেশন করলেন নরেন্দ্র মোদি। এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রাজনৈতিক উত্তাপ ক্রমশ চড়ছে। গতকাল চার রাজ্যের নির্বাচনের ফলাফল বেরিয়েছে। ফলাফল খুবই উৎসাহব্যঞ্জক - যারা সাধারণ মানুষের কল্যাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ তাদের জন্য উৎসাহব্যঞ্জক। দেশের এবং দেশের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য এই ফলাফল ভীষণই উৎসাহব্যঞ্জক”।

প্রধানমন্ত্রীর কথায়, “যখন সুশাসন থাকে, যখন জনকল্যাণের প্রতি নিষ্ঠা থাকে, তখন "অ্যান্টি-ইনকাম্বেন্সি" শব্দটি অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যায়। আপনি একে "প্রো-ইনকাম্বেন্সি" বা "সুশাসন" বা "স্বচ্ছতা" বলতে পারেন। এত চমৎকার জনসাধারণের রায়ের পরে, আমরা সংসদের এই নতুন প্রাঙ্গণে মিলিত হচ্ছি। আশা করছি এই অধিবেশন আরও বেশকিছু জনহিতকর বিষয় নিয়ে আমরা সাংসদরা আলোচনা করব”।

মিজোরামে প্রথম জয় পেল জেডপিএম

মিজোরামে সরকার বদলানোর ইঙ্গিত ক্রমশই স্পষ্ট হচ্ছে। শাসকদল জোরামথাঙ্গার এমএনএফ নয়, মানুষের পছন্দের তালিকায় উঠে আসছে লালদুহোমার জেডপিএম।

ইতিমধ্যেই ১ টি আসনে জয় এল জেডপিএম-এর। বর্তমানে ২৪ টি আসনে এগিয়ে রয়েছে তারা। টুইচ্যাং (২২) বিধানসভা কেন্দ্র থেকে ৯০৯ ভোটের ব্যবধানে জয় পেয়েছেন ডব্লিউ ছহুয়ানাওমা।

দুর্ঘটনায় রাধিকাপুর এক্সপ্রেস ট্রেন

এসবি নিউজ ব্যুরো: কলকাতা থেকে শিলিগুড়ি যাওয়ার সময় রবিবার গভীর রাতে মুর্শিদাবাদের ফারাক্কার বল্লালপুর ব্রিজের কাছে ভয়াবহ দুর্ঘটনার মুখে পড়লো রাধিকাপুর এক্সপ্রেস ট্রেন। এই দুর্ঘটনার ফলে ট্রেনের ইঞ্জিনটিতে আগুন লেগে যায়। প্রায় ৫০০ মিটার রেল লাইনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

যদিও এই ঘটনায় কোনও হতাহতের খবর সোমবার সকাল পর্যন্ত মেলেনি। তবে দুর্ঘটনার পর থেকেই বল্লালপুরের কাছে আপ এবং ডাউন লাইন দিয়ে ট্রেন চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে। লাইন সারানোর কাজ করছেন রেল কর্মীরা।

রবিবার রাত দেড়টা নাগাদ বল্লালপুর ব্রিজের কাছে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে রাধিকাপুর এক্সপ্রেস ট্রেন। গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন- দুর্ঘটনার আগে বালি বোঝাই একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বল্লালপুর ব্রিজ থেকে রেল লাইনের উপরে এসে পড়ে। সেই সময় দ্রুত গতিতে রাধিকাপুর এক্সপ্রেস ট্রেন ওই লাইন ধরে উত্তরবঙ্গের দিকে যাচ্ছিল। ট্রাকটি লাইন পড়ে থাকার জন্য দ্রুতগামী রাধিকাপুর এক্সপ্রেস সজরে এসে ট্রাকটিতে ধাক্কা মারে এবং সেটিকে প্রায় ৫০০ মিটার সামনের দিকে টেনে নিয়ে গিয়ে থেমে যায়।

এর পরই ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন লেগে যায়। স্থানীয়রা জানিয়েছেন -প্রচন্ড শব্দে ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন লেগে যাওয়া এবং ঝাঁকুনি হওয়ার ফলে আতঙ্কিত যাত্রীরা ট্রেন থেকে নেমে পড়েন। দুর্ঘটনার কবলে পড়ে রাধিকাপুর এক্সপ্রেস-এর ইঞ্জিনটিও লাইনচ্যুত হয়ে যায়। রবিবার রাতে দুর্ঘটনা ঘটলেও সোমবার সকাল সাড়ে সাতটা পর্যন্ত লাইন মেরামত এবং ট্রেনটিকে ওই লাইন থেকে সরানোর কাজ সম্পূর্ণ করে উঠতে পারেনি রেল কর্মীরা। তার ফলে এখনও পর্যন্ত ওই লাইন দিয়ে ট্রেন চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে।

স্থানীয়রা সূত্রের খবর,দুর্ঘটনার পর রেলের তরফ থেকে রাধিকাপুর এক্সপ্রেসের যাত্রীদের জন্য কোনও বিকল্প ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়নি। তবে যাত্রীরা যে যার নিজের মত করে তাদের গন্তব্যস্থলের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়েছেন।

কার দখলে মিজোরাম! সকাল থেকেই বাড়ছে উত্তেজনা

আজ মিজোরাম নির্বাচনের ভোট গণনা। গতকাল কংগ্রেসের হাত থেকে ২ টি রাজ্য ছিনিয়ে নিয়েছে বিজেপি। মধ্যপ্রদেশে নিজেদের শাসন বজায় রেখে ছত্তিশগড় ও রাজস্থান থেকে কংগ্রেসকে বিতাড়িত করেছে বিজেপি। যদিও তেলেঙ্গানায় বিজেপির ফল আশানরুপ হয়নি। সেখানে কেসিআর-এর থেকে ক্ষমতা ছিনিয়ে নিয়েছে কংগ্রেস। আজ ভোট গণনা রয়েছে মিজোরামে। এই রাজ্যেও শাসন গড়ার ক্ষেত্রে আশাবাদী বিজেপি। শাসন গড়তে না পারলেও বিরোধী দল হওয়ার ক্ষেত্রে আশাবাদী বিজেপি। বর্তমানে আইজলের গণনা কেন্দ্রে প্রস্তুতি চলছে। যেখানে মিজরম বিধানসভা নির্বাচনের ভোট গণনা শীঘ্রই শুরু হবে। ফলে বিজেপি শিবিরে বাড়ছে উত্তেজনা। কোন দল ভালো ফল করবে এই রাজ্যে তা দেখার বিষয় হয়ে উঠবে আজ। গতকাল ৪ রাজ্যের নির্বাচনে ৩ রাজ্যেই সরকার বদল হয়েছে। মিজোরামে বর্তমানে ক্ষমতাসীন দল মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট। মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গার নেতৃত্বে এই রাজ্যে শাসন কায়েম রেখেছে মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট। রাজ্যে ফের শাসন ধরে রাখার ক্ষেত্রে আশাবাদী মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গা। তিনি পূর্বেই জানিয়েছেন, তার দলই রাজ্যে ফের ফিরবে। এই রাজ্যে দৃঢ়তার সঙ্গে শাসন গড়ার কথা বিজেপি নেতাদের মুখেও শোনা যায়নি।

মিজোরামের বর্তমান প্রধান বিরোধী দল জেডপিএম। তারাও শাসন গড়ার ক্ষেত্রে আশাবাদী। পূর্বের বিধানসভা অনুসারে মিজোরামে সবচেয়ে কম আসন রয়েছে বিজেপির। মাত্র ১ টি বিধানসভা আসন রয়েছে বিজেপির দখলে। কংগ্রেসের দখলে রয়েছে ৫ টি আসন এবং প্রধান বিরোধী দল জোরাম পিপলস মুভমেন্ট-এর কাছে রয়েছে ৬ টি আসন।

একই ২৮ টি আসনে দখল রয়েছে জোরামথাঙ্গার দল মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট-এর। এবার দেখার এই সংখ্যায় পরিবর্তন ঘটে কিনা। বিজেপির কথা মত ১ টি আসন থেকে বিধানসভায় কতগুলি আসন বৃদ্ধি করতে পারে তারা।