*১০ তম টাটা স্টিল ওয়ার্ল্ড ২৫কে-র অংশ হতে উচ্ছ্বসিত বেডনারেক*
![]()
নিজস্ব প্রতিনিধি: অলিম্পিক রৌপ্যজয়ী ও মার্কিন স্প্রিন্ট তারকা কেনি বেডনারেক, "টাটা স্টিল ওয়ার্ল্ড ২৫কে" কলকাতার আন্তর্জাতিক ইভেন্ট অ্যাম্বাসাডর হিসেবে ভারতের অন্যতম প্রধান দূরত্ব দৌড় প্রতিযোগিতার সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তাঁর উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, এ ধরনের আন্তর্জাতিক মানের রেস মানুষকে জীবনযাত্রার অঙ্গ হিসেবে ফিটনেস গ্রহণে অনুপ্রাণিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।"
এলিট পর্যায়ে পারফর্ম করার জন্য কী প্রয়োজন,সে বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে বেডনারেক শারীরিক সক্ষমতার চেয়েও মানসিকতার গুরুত্বের উপর জোর দেন।
তিনি বলেন, “আপনি শারীরিকভাবে প্রস্তুত ও অত্যন্ত প্রতিভাবান হতে পারেন, কিন্তু রেসের দিনে মানসিকভাবে শক্ত না হলে তার কোনও মূল্য থাকে না। স্প্রিন্টিং প্রায় ৯০ শতাংশ মানসিক বিষয়—শৃঙ্খলা, দায়িত্ববোধ, আত্মবিশ্বাস এবং রিকভারি ধারাবাহিকভাবে সর্বোচ্চ স্তরে পারফর্ম করার মূল চাবিকাঠি।”
এছাড়াও তিনি এদিন নিজের যাত্রাপথের কথা বলতে গিয়ে বেডনারেক ধারাবাহিক উন্নতি ও শেখার গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, “আমি সবসময় শিখছি এবং প্রতি বছর নিজেকে আরও ভালো করার চেষ্টা করছি। জেতার পরেও আমি নিজেকে এবং আমার টিমকে জিজ্ঞাসা করি—আর কীভাবে উন্নতি করা যায়। পরিপূর্ণতা বলে কিছু নেই, আছে শুধু অগ্রগতি।” জিডি বিড়লা সেন্টার ফর এডুকেশন-এর ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথোপকথনের সময় তিনি এ কথা জানান।
প্রসঙ্গত,কেনি বেডনারেক বিশ্বের অন্যতম সেরা স্প্রিন্টার। তিনি টোকিও ২০২০ ও প্যারিস ২০২৪ অলিম্পিকে পুরুষদের ২০০ মিটারে দ্বৈত রৌপ্যপদকজয়ী এবং বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে রৌপ্যজয়ী। নিয়মিত ডায়মন্ড লিগ পারফরমার হিসেবে তাঁর ব্যক্তিগত সেরা সময় ১৯.৪৯ সেকেন্ড, এবং তিনি বিশ্বমঞ্চে মার্কিন স্প্রিন্টিংয়ের অগ্রভাগে রয়েছেন।মার্কিন স্প্রিন্টিংয়ের পুনরুত্থান প্রসঙ্গে বেডনারেক বলেন, ভবিষ্যৎ অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক।তিনি বলেন, “আমেরিকান স্প্রিন্টিং সবসময়ই শক্তিশালী ছিল। উসেইন বোল্ট ছিলেন একেবারেই আলাদা স্তরের, কিন্তু এই মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্র খুব ভালো জায়গায় রয়েছে। সামনে বড় চ্যাম্পিয়নশিপ রয়েছে এবং নিজ দেশে অলিম্পিক আসছে—আগামী কয়েক বছর আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।”
ভারতীয় অ্যাথলেটিক্স সম্পর্কে নিজের মতামত জানিয়ে বেডনারেক আশাবাদ ব্যক্ত করেন।তিনি বলেন, “ভারতে প্রচুর প্রতিভা রয়েছে। সঠিক কোচিং, প্রশিক্ষণ কাঠামো এবং রিকভারি সিস্টেম থাকলে এখানকার অ্যাথলেটরা বিশ্বমঞ্চে অসাধারণ সাফল্য অর্জন করতে পারে।” ভারতীয় ক্রীড়াক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি সম্পৃক্ততা প্রসঙ্গে বেডনারেক আরও বলেন,
“অর্থপূর্ণ যেকোনো উপায়ে অবদান রাখতে আমি সবসময়ই আগ্রহী—হোক তা আলোচনা, মেন্টরশিপ বা অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়া। খেলাধুলার শক্তি জীবন বদলে দিতে পারে, আর আমার উপস্থিতি যদি ভারতে সেই যাত্রাকে সমর্থন করতে সাহায্য করে, তবে তার অংশ হতে পেরে আমি গর্বিত হব।”ছবি: Procam.

ছবি: Procam.

নিজস্ব প্রতিনিধি: আজও কাটল না চিংড়িঘাটা মেট্রোর জট। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে দ্বিতীয় বৈঠকের পরেও মিলল না রফাসূত্র।আদালতের নির্দেশে ১৭ ডিসেম্বর হয় বৈঠক।আরভিএনএল এর আইনজীবীর দাবি,২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের কোনো এক সময় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে বলে জানিয়েছে পুলিশ।রাজ্যের সওয়াল,দশকের পর দশক ধরে কাজ চলছে। ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে আরভিএনএল এর অসুবিধা কোথায় ? আরভিএনএল দাবি,মাত্র তিন দিন রাত ১০ টা থেকে সকাল ৬ টা পর্যন্ত ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করলেই আমাদের কাজ শেষ হয়ে যাবে। এদিন ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি সুজয় পাল ও বিচারপতি পার্থ সারথী সেনের ডিভিশন বেঞ্চের রাজ্যকে নির্দেশ জানুয়ারি মাসে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ সম্ভব কিনা আগামী সোমবার জানান। তবে এদিন বৈঠকে নিজে উপস্থিত থাকবেন বলে জানিয়েছিলেন রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত। আজ তিনি জানান যে তিনি বৈঠকে না থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।সোমবার মামলার পরবর্তী শুনানি।
নিজস্ব প্রতিনিধি: কর্পোরেট সংস্থা, ব্যক্তিগত উদ্যোগ, দৌড়বিদ ও ৪০টি এনজিও মিলিয়ে টাটা স্টিল ওয়ার্ল্ড ২৫কে কলকাতায় সংগৃহীত হল ৩২.১২ লক্ষ টাকা।সংগৃহীত এই তহবিল ১২টিরও বেশি সামাজিক ক্ষেত্রে ব্যয় করা হবে, যা সমাজে অর্থবহ প্রভাব ফেলবে।"টাটা স্টিল ওয়ার্ল্ড ২৫কে" কলকাতার ঐতিহাসিক ১০ম সংস্করণের রেস উইক শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই দৌড় একঘেয়েমিকে রীতিতে এবং পার্থক্যকে উত্তরাধিকারতে রূপান্তরিত করেছে, পূর্ব ভারতের উদীয়মান সূর্য হিসেবে নিজের অবস্থান দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠা করেছে। ৪৩টি এনজিও, ২৬ জনের বেশি ব্যক্তিগত ফান্ডরেইজার এবং ১০টি কর্পোরেট সংস্থার সহায়তায়, হাজার হাজার দাতার অংশগ্রহণে, টাটা স্টিল ওয়ার্ল্ড ২৫কে কলকাতা এখনও পর্যন্ত দাতব্য খাতে ৩২.১২ লক্ষ টাকা সংগ্রহ করেছে। এই সংস্করণের ফান্ডরেইজিং চলবে ৩ জানুয়ারি ২০২৬ পর্যন্ত।
নিজস্ব সংবাদদাতা,বসিরহাট : বসিরহাটের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে আবারও প্রাণ ফেরাল নাটকের উৎসব। শহরের ঐতিহ্যবাহী রবীন্দ্রভবনে বসিরহাট মহকুমা নাট্য উৎসব '২৫ এর শুভ সূচনা হলো জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে। উৎসবের সূচনা করেন পশ্চিমবঙ্গ নাট্য অ্যাকাডেমীর সদস্যা অর্পিতা ঘোষ। শিল্পী, সংস্কৃতিপ্রেমী ও নাট্যকর্মীদের উপস্থিতিতে প্রথম দিন থেকেই উৎসবমুখর হয়ে ওঠে রবীন্দ্রভবন চত্বর।
*প্রবীর রায়:* বাংলায় চাকরি নেই। শিল্পতালুক শ্মশানে পরিণত হয়েছে। বাংলা ছেড়ে যেভাবে হিন্দুরা ভিন যাচ্ছে পলায়ন করছে, তাতে আগামীদিনে চপ, ঘুঘনি খাওয়ার লোক থাকবে না। শুক্রবার দুপুরে কাঁকিনাড়ার ফলহারি বাবা মন্দিরের কাছে স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরে হাজির হয়ে এমনটাই বললেন ব্যারাকপুরের প্রাক্তন সাংসদ তথা বিজেপি নেতা অর্জুন সিং। এদিন তিনি বলেন, "কাঁকনাড়ার পেপার মিল বহু বছর ধরে বন্ধ। ধুঁকছে কাঁকিনাড়া জুটমিল-সহ অন্যান্য মিলগুলো।" প্রসঙ্গত, কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে বাংলায় বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন করা হচ্ছে। অথচ এখনও পর্যন্ত একটাও শিল্প গড়ে ওঠেনি। এপ্রসঙ্গে প্রাক্তন সাংসদ অর্জুন সিং বলেন, সম্মেলনের জন্য নিজের আত্মীয় স্বজনদের ঠিকাদারি দেওয়া হয়। সম্মেলনের আয়োজরা সবাই মুখ্যমন্ত্রীর পরিবারের। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে দুটো পত্রিকা অফিস ভাঙচুর চালিয়ে আগুন লাগানো হয়েছে। এপ্রসঙ্গে বিজেপি নেতা অর্জুন সিং বলেন, বাংলাদেশে হিন্দু নিধন চলছে। ওদেশে হিন্দু নিধন রুখতে কেন্দ্রীয় সরকারকে হস্তক্ষেপ করা উচিত। এদিনের রক্তদান শিবিরে হাজির ছিলেন বিজেপির ব্যারাকপুর জেলার সম্পাদক সোহন প্রসাদ চৌধুরী, জেলার এক্সিকিউটিভ সদস্য সঞ্জয় সিং ও সন্তোষ রায়, ভাটপাড়া-২ মন্ডল সভাপতি সুরজ কুমার সিং, প্রাক্তন কাউন্সিলর পল্লবী কুন্ডু, ইয়ুথ ওয়েলফেয়ার সোসাইটির সভাপতি উমেশ রায়,টুম্পা বিশ্বাস, রিতা চক্রবর্তী, শতাব্দী দে রায় প্রমুখ।
*Khabar kolkata News Desk* : আজ ব্যারাকপুরের মঙ্গল পান্ডে মিলিটারি ট্রেনিং এরিয়াতে ইস্টার্ন কমান্ডের নেতৃত্বে বিজয় দিবস ২০২৫ উপলক্ষ্যে মিলিটারি ট্যাটু প্রদর্শিত হল। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর ইস্টান কমান্ডের জেনারেল অফিসার কম্যান্ডিং ইন চিফ তথা পরম বিশিষ্ট সেবা মেডেল, উত্তম যুদ্ধ সেবা মেডেল, অতি বিশিষ্ট সেবা মেডেল ও সেনা মেডেল সম্মানে সম্মানিত লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাম চন্দর তিওয়ারি। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন মণিপুরের গভর্নর, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস এবং প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিনিধি সহ বিশিষ্ট অতিথিরা। ১৯৭১ সালের ভারত-বাংলাদেশ যুদ্ধের ফলে বাংলাদেশকে স্বাধীন করার ক্ষেত্রে যে মুখ্য ভূমিকা ভারতীয় সেনাবাহিনী নিয়েছিল, সেই কথাকে স্মরণ রেখেই ভারতীয় সেনাবাহিনীর তরফ থেকে এই বিজয় দিবসের আয়োজন করা হয় প্রতিবছরই। সেনাবাহিনীর বিভিন্ন বিভাগের সেনানীরা তাঁদের কর্ম কুশলীর প্রদর্শনীর দ্বারা অনুষ্ঠানকে রঙিন করে তোলেন। এরমধ্যে শিখ ও মারাঠি রেজিমেন্টের নৃত্যের পাশাপাশি ঘোড় সাওয়ারদের ঘোড়ার পিঠে চেপে নানান কৌশল প্রদর্শন ছিল তারিফ যোগ্য। পাশাপাশি, ভারতীয় সেনাবাহিনীর এভিয়েশন গ্রুপ নানান ধরনের হেলিকপ্টার দিয়ে বিভিন্ন ধরনের কৌশল প্রদর্শন করেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল আপৎকালীন পরিস্থিতিতে শত্রুর মোকাবিলা করা, আহতদের দ্রুত স্থানান্তরিত করা, যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে কম সময়ের মধ্যে প্যারা ট্রুপিং করে সেনাদের নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছে দেওয়া সহ নানান পদ্ধতির প্রদর্শন। শীতের মিঠে কড়া রোদে এই প্রদর্শনী দেখতে দর্শকদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।
*ছবি: সঞ্জয় হাজরা* ।
डेस्क: लियोनेल मेसी, रोड्रिगो डी पॉल, लुइस सुआरेज़ शनिवार सुबह कोलकाता पहुंचे। कोलकाता के खेल प्रेमियों का जोश साफ दिख रहा था। लेकिन मेसी को एक मिनट के लिए भी न देख पाने के बाद युवा भारती स्पोर्ट्स एरिना लगभग बैटलफील्ड में बदल गया। मेसी को लाने की मुख्य पहल सतुद्रु दत्ता ने की थी। लेकिन बहुत ज़्यादा मिसमैनेजमेंट के कारण युवा भारती पूरी तरह से थक गया था। और इसी मिसमैनेजमेंट के कारण सतुद्रु को गिरफ्तार कर लिया गया। लियोनेल मेसी को शहर छोड़ते ही गिरफ्तार कर लिया गया। सतुद्रु एयरपोर्ट पर मेसी को छोड़ने गए थे। उन्हें वहीं से गिरफ्तार कर लिया गया। राज्य पुलिस के DG राजीव कुमार ने भी भरोसा दिलाया कि दोषियों के खिलाफ कानूनी कार्रवाई की जाएगी। उन्होंने यह भी बताया कि घटना की पूरी जांच की जाएगी। उन्होंने कहा कि दर्शकों को उनके टिकट के पैसे वापस किए जाने चाहिए।
फ
ोटो कर्टसी: गौतम घोष और संजय हाजरा।
ডেস্ক: শনিবার সকালে কলকাতায় এসেছিলেন লিওনেল মেসি, রদ্রিগো দি পল, লুই সুয়ারেজ়রা। এনিয়ে কলকাতার ক্রীড়া প্রেমীদের উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো। কিন্তু মেসিকে এক মিনিটের জন্যও দেখতে না পেয়ে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন কার্যত পরিণত হল রণক্ষেত্রে।মেসিকে আনার মূল উদ্যোক্তা ছিলেন শতদ্রু দত্ত। কিন্তু চূড়ান্ত অব্যবস্থায় জ্বলে ওঠে যুবভারতী। আর এই মিসম্যানেজমেন্টের কারণেই গ্রেপ্তার করা হল শতদ্রুকে। লিওনেল মেসি শহর ছাড়তেই গ্রেপ্তার করা হয় তাকে।এয়ারপোর্টে মেসিদের ছাড়তে গিয়েছিলেন শতদ্রু। সেখান থেকেই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ারও আশ্বাস দেন রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার। পাশাপাশি তিনি জানিয়ে দেন, ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হবে।তার মন্তব্য ,দর্শকদের টিকিটের টাকা ফেরত দেওয়া উচিত।
ছ
3 hours ago
- Whatsapp
- Facebook
- Linkedin
- Google Plus
1- Whatsapp
- Facebook
- Linkedin
- Google Plus
0.1k