*ব্লক সভাপতির নাম ঘোষণা হতে তৃণমূল দেওয়াল লিখে বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করল সীমান্তের গ্রামে*

নিজস্ব সংবাদদাতা: ব্লক সভাপতির নাম ঘোষণা হতেই আগামী বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু বসিরহাটের সীমান্ত পারে। দেওয়াল লিখে ২৬ শের বিধানসভা ভোটের নির্বাচনী প্রস্তুতি শুরু করে দিলেন বসিরহাট ১নং ব্লকের তৃণমূলের নব নিযুক্ত ব্লক সভাপতি শরিফুল মন্ডল।

দীর্ঘদিন ধরেই বসিরহাট সাংগঠনিক জেলার বিভিন্ন ব্লক ও টাউন সভাপতি নির্বাচন নিয়ে ডামাডোল চলছিল। রাজ্যের অন্যান্য জেলা গুলিতে ব্লক ও টাউন সভাপতি নাম ঘোষণা হলেও দীর্ঘ প্রায় দেড় মাস ধরে টানা পড়েন ছিল এই ব্লক সভাপতি নিয়োগকে কেন্দ্র করে। এই ব্লকে কে সভাপতি হবেন তা নিয়ে উৎকণ্ঠায় ছিল দলীয় নেতৃত্ব। অবশেষে শরিফুল মন্ডলের নাম ঘোষণা হওয়ায় খুশির হাওয়া গোটা এলাকা জুড়ে। এদিন সীমান্তের ইটিন্ডা পানিতরে দেওয়াল লিখে আগামী বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন সারিফুল।

জানা গিয়েছে, বিষয়টি নিয়ে বসিরহাট সাংগঠনিক জেলার তরফে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কার্য্যালয়ে বৈঠকেও বসেন বসিরহাটের শাসক দলের নেতৃত্বরা। অবশেষে রবিবার বেলা ১২ টা নাগাদ সভাপতির তালিকা প্রকাশ পেতেই নির্বাচনী প্রচার শুরু করে দিলেন বসিরহাট ১ পঞ্চায়েত সমিতির মৎস্য কর্মাধ্যক্ষ তথা সদ্য ব্লক সভাপতি নিযুক্ত হওয়া সরিফুল মন্ডল। আগে তৃণমূল যুবর সভাপতি ছিলেন ছিলেন। তাঁর এই ব্লক সভাপতি নিযুক্ত হওয়ায় তৃণমূল যুব সমাজকে গ্রহণ যোগ্যতা দিচ্ছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

শরিফুল মণ্ডল বলেন, "আমি দলের একনিষ্ঠ কর্মী। দল যা নির্দেশ দেবে পালন করব। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-এর নির্দেশই শেষ কথা। দলের আদর্শকে ধরে রেখে সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করাই আমার মূল লক্ষ্য। কর্মী-সমর্থকদের পাশে থেকে জনসংযোগ বাড়ানোই হবে আগামী দিনের কাজ। ইতিমধ্যেই আগামী বিধানসভা নির্বাচনের দামামা বেজে গিয়েছে। তাই এই সীমান্তের ইটিন্ডা-পানিতর থেকেই প্রচার শুরু করে দিলাম। উন্নয়নই শেষ কথা সেটা মানুষ জানে। তৃণমূল যেভাবে উন্নয়ন করে চলেছে মানুষ তৃণমূলের পাশে আছে সাথে আছে।"

*India-South Africa Eden Test ticket sale from tomorrow*

Sports 

 Khabar kolkata sports Desk: On the auspicious occasion of Diwali, the tickets for the highly anticipated Test match between India and South Africa at the Eden Gardens in the IDFC FIRST Bank Test Series are set to go on sale from 12 pm onwards on October 20, 2025, it was announced by The Cricket Association of Bengal (CAB) today.

Tickets for the first match of the two-match Test series to be played at the Eden Gardens will be available on District by Zomato app. 

The Test match, scheduled from November 14 to November 18, promises to be a thrilling spectacle, pitting two historic rivals, India and reigning World Test Champions South Africa, against each other.

Rs 60, lowest per day, that comes to 300 for all 5 days in season and 250 per day is the highest that comes to 1250 for 5 days.

Ranji Trophy, Uttarakhand, in their second innings, were 165/2 at stumps with a 55-run lead

 Khabar kolkata sports Desk: Bengal bowlers were made to sweat against Uttarakhand on Day 3 in their Ranji Trophy Elite match at the Eden Gardens on Friday.

After bowling out Uttarakhand for 213, Bengal posted 323 in their first innings. Uttarakhand, in their second innings, were 165/2 at stumps with a 55-run lead. 

Prashant Chopra (82) and Kunal Chandela (68 not out) impressed for Uttarakhand. Akash Deep (1-39) and Vishal Bhati (1-39) were the pick of the Bengal bowlers.

 Pic : Sanjay Hazra (khabar kolkata)

ইছাপুরে ঘুষিতে মৃত দিলীপ দাসের স্ত্রীকে পুরসভায় চাকরি দাবি কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতির

প্রবীর রায়: গাড়ি রাখা নিয়ে বচসার জেরে বৃহস্পতিবার সকালে ব্যারাকপুরের নোয়াপাড়া থানার ইছাপুর কণ্ঠাধারে ঘুষিতে মৃত্যু হয়েছে গাড়ি চালক দিলীপ দাসের। শুক্রবার বেলায় ইছাপুর নবাবগঞ্জ বাজার পাড়ায় তাঁর পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে আসেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি শুভঙ্কর সরকার। সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে শুভঙ্কর সরকার দাবি করেন, "মৃতের স্ত্রীকে পুরসভায় একটা স্থায়ী চাকরি দেওয়া হোক। তাছাড়া ওই পরিবারকে এককালীন আর্থিক সহযোগিতা করা হোক।" এসআইআর নিয়ে তিনি বলেন, সাংবিধানিক আইন মেনে এসআইআর হলে কেউ তা আটকে পারে না। সাংবিধানিক আইন স্বীকৃত এসআইআর হলে তাদের কোনও আপত্তি নেই। তাঁরা-ও চান ভুয়ো ভোটারের নাম তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হোক। কিন্তু রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত এসআইআর হলে তারা বিরোধিতা করবেন।

*আইএফএ শিল্ড কার্নিভাল*

খেলা

Khabar kolkata sports Desk: ১২৫ তম আইএফএ শিল্ডের ফাইনালে ডার্বি ম্যাচের আগে বৃহস্পতিবার আইএফএর উদ্যোগে আইএফএ শিল্ড কার্নিভাল অনুষ্ঠিত হল কলকাতায়। একটি বাস ঐতিহ্যমন্ডিত আইএফএ শিল্ড পরিক্রমা করল মহানগরীর রাজপথে। সুসজ্জিত বাসে শিল্ডের সঙ্গে ছিলেন মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলের দলের প্রাক্তন ফুটবলাররা। বাসটি ধর্মতলা থেকে ছেড়ে দক্ষিণ কলকাতা বিভিন্ন পথ পরিক্রমা করে ইস্টার্ন মেট্রোপলিটন বাইপাসের পাটুলি ফুড পার্কে যাত্রা শেষ করে। এই ফুড পার্কে ফুটবলারদের নিয়ে টক শো অনুষ্ঠিত হয়। আলভিটো ডি কুনহা, মেহতাব হোসেন, রহিম নবি, ডেনসন দেবদাস, দীপক মন্ডল, অসীম বিশ্বাস, সুভাষ চক্রবর্তী, দীপঙ্কর রায় ,অর্ণব মন্ডল, সৌমিক দে অংশ নেন। উপস্থিত ছিলেন আইএফএ এর সভাপতি দিলীপ নারায়ন সাহা।শিল্ড নিয়ে টক শোর পাশাপাশি কুইজ অনুষ্ঠিত হয়। সফল উত্তরদাতাদের ফাইনাল ম্যাচের টিকিট পুরস্কার হিসেবে দেওয়া হয়।আজ শুক্রবার আইএফএ শিল্ড একই ভাবে উত্তর কলকাতার বিভিন্ন পথ পরিক্রমা করবে।

ছবি: সঞ্জয় হাজরা ( খবর কলকাতা)।

রঞ্জি ট্রফি তে বাংলা এগিয়ে উত্তরাখণ্ডের প্রথম ইনিংসের স্কোরে

খেলা

Khabar kolkata sports Desk: ইডেনে রঞ্জির দ্বিতীয় দিনে বাংলা এগিয়ে উত্তরাখণ্ডের প্রথম ইনিংসের স্কোরে থেকে।বাংলার বিরুদ্ধে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে উত্তরাখণ্ড। কিন্তু প্রথম দিনেই ২১৩ রানে গুটিয়ে যায় তাদের ইনিংস। বুধবারই জবাবে ব্যাট করতে নেমে বাংলার অধিনায়ক অভিমন্যু ঈশ্বরন ফেরেন শূন্য রানে। সকলে আশা করেছিলেন, দ্বিতীয় দিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার দুই সুদীপ মিলে বাংলার ইনিংসকে ভরসা দেবেন। কিন্তু দিনের শুরুতেই সাজঘরে ফেরেন সুদীপ কুমার ঘরামি, মাত্র ১৫ রান করে। এ দিন মধ্যাহ্নভোজের বিরতির পরেই ধাক্কা খায় বাংলা। শুধু সুদীপ নয়, আর ২টি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট হারায় তারা। অনুষ্টুপ মজুমদার (৩৫) ও অভিষেক পোড়েলও (২১) এ দিন নিরাশ করেন। একটা সময়ে বাংলার স্কোর ছিল চার উইকেটে ৯৮ রান। চাপের মুখে হাল ধরেন সুদীপ চট্টোপাধ্যায়। পাশে পান সুমন্ত গুপ্তকে। পঞ্চম উইকেটে তাঁদের অনবদ্য জুটি তোলে ১৫৬ রান, যা বাংলাকে এগিয়ে দেয় উত্তরাখণ্ডের প্রথম ইনিংসের স্কোরের থেকে।

ছবি:সঞ্জয় হাজরা (খবর কলকাতা)।

এসআইআর এর নাম করে কোনো ভোটারের নাম বাদ দিতে দেব না, বিজয়া সম্মিলনীর মঞ্চ থেকে বার্তা জেলা সভাপতির

বসিরহাট : "এসআইআর-এর নামে কোনো ভোটারকে বাদ দিতে দেব না। এটা আমাদের অনন্ত লড়াই।" বিজয়া সম্মিলনীর মঞ্চ থেকে দলীয় নেতা ও কর্মীদের উদ্দেশ্যে বার্তা বসিরহাটের তৃণমূলের জেলা সভাপতির। বৃহস্পতিবার বসিরহাট সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে ভ্যাবলা হাই স্কুলের মাঠে অনুষ্ঠিত হয় এক বর্ণাঢ্য বিজয়া সম্মিলনী। উপস্থিত ছিলেন, বিধাননগর পুরসভার কাউন্সিলর তথা বিধায়ক অদিতি মুন্সীর স্বামী দেবরাজ চক্রবর্তী। উত্তর ২৪ পরগণা জেলা আরটিএ সদস্য সুরজিৎ মিত্র (বাদল), সাংগঠনিক জেলার চেয়ারম্যান স্বরোজ বন্দ্যোপাধ্যায়, জেলা যুব সভাপতি সমিক রায় অধিকারী, ও ছাত্র পরিষদের সভাপতি অভিষেক মজুমদার রিকি সহ একাধিক নেতৃত্ব। এদিন দুপুর থেকেই বসিরহাটের হাড়োয়া, সন্দেশখালি, হিঙ্গলগঞ্জ, মিনাখাঁ, বাদুড়িয়া সহ মহকুমার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার কর্মী ও সমর্থক মিছিলের ঢেউ তুলে হাজির হন এই সম্মেলনে। মাঠ জুড়ে তৃণমূলের পতাকা, ঢাক-ঢোল আর স্লোগানে উৎসব মুখর হয় পরিবেশ। নেতাদের বক্তব্যে উঠে আসে রাজ্যের উন্নয়নের বার্তা ও সংগঠনের ভবিষ্যৎ রণনীতি। এদিনের বিজয়া সম্মেলন থেকেই আগামী ছাব্বিশের নির্বাচনের জন্য দলীয় কর্মীদের একযোগে প্রস্তুতির আহ্বান জানান জেলা নেতৃত্ব। তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি বুরহানুল মুকাদ্দিম লিটন বলেন, "বিজয়ার শুভক্ষণে আমরা ঐক্যের বার্তা দিচ্ছি। আগামী নির্বাচনে বসিরহাট আবারও মা-মাটি-মানুষের পথে এগিয়ে যাবে। এসআইআর এর নাম করে কোনো ভোটারকে আমরা বাদ দিতে দেব না। এটা আমাদের অনন্ত লড়াই।" ১০ হাজার কর্মী সমর্থক নিয়ে কয়েক কিলোমিটার মিছিল করে এই বিজয় সম্মেলনীতে অংশ নেন বসিরহাট ১ নং ব্লকের যুবর সভাপতি সরিফুল মন্ডল। এছাড়াও অন্যান্য ব্লকের যুব তৃণমূল কংগ্রেসের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। এদিনের কর্মসূচিতে নতুন প্রজন্ম যে তৃণমূলকে বেছে নিয়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। সারা মাঠ জুড়ে জনজোয়ার ও উৎসবের আবহে দিনভর মুখর ছিল বসিরহাট। বিজয়া মিলন উপলক্ষে তৃণমূলের এই সম্মিলনী যেন পরিণত হয় জনসংযোগ ও সংগঠন দৃঢ় করার এক মহাউৎসবে।

ব্যারাকপুর শহর তৃণমূল কংগ্রেসের বিজয়া সম্মিলনী


*নিজস্ব সংবাদদাতা:* ব্যারাকপুর শহর তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে সুকান্ত সদন প্রেক্ষাগৃহে বুধবার আয়োজন করা হয়েছিল বিজয়া সম্মিলনী।এই দিনের বিজয়া সম্মেলনীতে ব্যারাকপুর পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডের প্রবীণ তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের সংবর্ধনা জানানো হয়।এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন দমদম ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি তথা ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ পার্থ ভৌমিক, ব্যারাকপুর বিধানসভার বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী, ব্যারাকপুর শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি সম্রাট তাপাদার, ব্যারাকপুর শহর যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি রাজা পাশওয়ান, ব্যারাকপুর শহর মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী মীরা দাস ঘোষ, ব্যারাকপুর শহর আইএনটিটিইউসি সভাপতি শুভেন্দু চৌধুরী, ব্যারাকপুর পৌরসভার পৌর প্রধান উত্তম দাস, উপ পৌরপ্রধান সুপ্রভাত ঘোষ, দমদম ব্যারাকপুর সংগঠনিক জেলা সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি তথা পৌর পারিষদ সদস্য নওশাদ আলম, মিতালি বিশ্বাস সহ ব্যারাকপুর পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডের পৌর পিতা পৌর মাতাগণ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস, যুব তৃণমূল কংগ্রেস, মহিলা তৃণমূল কংগ্রেস ও আই এন পি টি ইউ সি নেতৃত্ব কর্মীরা। এই দিন সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ পার্থ ভৌমিক বলেন,"যদি কোন বৈধ ভোটারের নাম ভোটার তালিকা থেকে বাদ যায়, তাহলে পাড়ার বিজেপি নেতাদের আটকে রাখা: হবে "। ছবি: প্রবীর রায়।

*'গাছ’ যেখানে দেবতারূপে পূজিত হয়*

ডেস্ক : মানুষের বেঁচে থাকার জন্য গাছ যে অন্যতক একটি সহায়ক শক্তি তা বহু কাল আগেই বৈদিক ঋষিরা অনুভব করেছিলেন। তাই ভারতে বৃক্ষ পুজোর রীতি চালু হয়েছে হাজার বছর আগের থেকেই। বড়ো থেকে ছোট বহু গাছকেই ভারতে দেবতা রূপে পুজো করা হয়।

অশ্বত্থ: সনাতন ধর্মে এটি দেবতার বৃক্ষ হিসেবে পরিচিত। বিশ্বাস করা হয় যে এর শিকড়ে ব্রহ্মা, কাণ্ডে বিষ্ণু, এবং উপরে শিবের বাস।

বট: বট গাছকে স্বয়ং শিবের রূপ এবং ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও শিবের সম্মিলিত বাসস্থান হিসেবে দেখা হয়।

তুলসি: তুলসি গাছকে হিন্দু ধর্মে অত্যন্ত পবিত্র বলে মনে করা হয়, যেখানে দেবী লক্ষ্মী ও ভগবান বিষ্ণুর অধিবাস থাকে।

কলা: কলা গাছের পুজো করলে ভগবান বিষ্ণু, সত্যনারায়ণ ও দেবগুরু বৃহস্পতির আশীর্বাদ পাওয়া যায়।

আমলকি: আমলকি গাছকে পবিত্র বলে মনে করা হয় এবং এর পূজা করলে শ্রী বিষ্ণু ও দেবী লক্ষ্মীর কৃপা লাভ করা যায়।

আম: আম গাছের পাতা ও ফল ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ব্যবহৃত হয় এবং এর ধর্মীয় গুরুত্ব অপরিসীম।

অশোক: হিন্দু, বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মে অশোক গাছ পবিত্র, এবং এটি প্রেম ও কামদেবতার সঙ্গে যুক্ত।

সৌজন্যে:www.machinnamasta.in

রঞ্জি ট্রফি তে উত্তরাখন্ড দিনের শেষে ২১৩

খেলা

Khabar kolkata sports Desk: কলকাতার ইডেন গার্ডেনে বাংলা বনাম উত্তরাখণ্ডের মধ্যে দিয়ে শুরু হল রঞ্জি ট্রফির ম্যাচ। চলবে ১৮ ই অক্টোবর পর্যন্ত। বুধবার এলিট গ্রুপ সি এর ম্যাচে প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে উত্তরাখন্ড দিনের শেষে তাদের সবকটি উইকেট হারিয়ে মোট ২১৩ তোলে। বাংলার হয়ে মহম্মদ সামি এবং ঈশান পোড়েল ১৫ ওভার বল করে ৩ টি করে উইকেট তুলে নেন। এছাড়া বাংলার বোলার সূরজ সিন্ধু জয়সয়াল ১৯ ওভার বল করে ৪ টি উইকেট দখল করেন। উত্তরাখণ্ডের হয়ে ভূপেন লালওয়ানি ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ৭১ রান করেন। দিনের শেষে ব্যাট করতে নেমে বাংলা প্রথমেই ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে পড়ে। বাংলার নির্ভরযোগ্য ওপেনার অভিমুন্য ঈশ্বরণ শুরুতেই দেবেন্দ্র সিং বোরার বলে ক্যাচ আউট হয়ে শূন্য রানে প্যাভিলিয়নে ফিরে আসেন। বাংলার হয়ে সুদীপ কুমার ঘরামি ব্যক্তিগত সাত রান এবং সুদীপ চট্টোপাধ্যায় ব্যক্তিগত এক রান নিয়ে ক্রিজে আছেন। বাংলা আজ ৫ ওভার খেলে এক উইকেট হারিয়ে ৮ রান তুলেছে।

ছবি: সঞ্জয় হাজরা (খবর কলকাতা)।