WestBengalBangla

Jun 02 2024, 11:52

২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচন শেষ, এবার প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণ
এসবি নিউজ ব্যুরো: ভারতের সংবিধান কার্যকর হয় ২৬ জানুয়ারী, ১৯৫০ সালে। নতুন সংবিধানের অধীনে প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৫১-১৯৫২ সালে।প্রথম নির্বাচিত সংসদ ১৯৫২ সালের এপ্রিল মাসে শপথ নেয়। এবার অনুষ্ঠিত হল দেশের ১৮তম লোকসভা নির্বাচন।ভোট গণনা হবে ৪জুন। আগামী ১৬ জুন শেষ হচ্ছে চলতি লোকসভার মেয়াদ। ২০১৯ সালে গত লোকসভা নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় এসেছিল এনডিএ। প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেছিলেন নরেন্দ্র মোদী। তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতা দখলে আত্মবিশ্বাসী বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও তাঁর থার্ড টার্ম নিয়ে আশাবাদী। অন্যদিকে,এনডিএ-কে  ক্ষমতাচ্যুত করতে বিরোধী দল ঐক্যবদ্ধভাবে তৈরি করেছে ইন্ডিয়া জোট।যেখানে রয়েছে কংগ্রেস ,তৃণমূল কংগ্রেস, ডিএমকে, বামফ্রন্ট, সমাজবাদী পার্টি, আম আদমি পার্টি (আপ) সহ দেশের ২৮টি বিরোধী রাজনৈতিক দল। এই জোটের চেয়ারপার্সন মল্লিকার্জুন খাড়গে।

গতকাল সারা দেশের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গেও শেষ হল লোকসভা নির্বাচন ৷রাজ্যে ৪২ কেন্দ্রে ৪৪ দিন ,৭ দফায় ভোট হয়। একাধিক হেভিওয়েট প্রার্থী লড়াই করছেন এবারের নির্বাচনে। তবে এবার উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত সন্দেশখালি ঘটনা দেশকে নাড়িয়ে দেওয়া ইস্যুতে রীতিমতো জমজমাট ভোট হয়েছে।

শেষ দফার ভোটে দেশজুড়ে ৭টি রাজ্য ও একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ৫৭টি লোকসভা আসনে ভোটগ্রহণ করা হয়।এরমধ্যে উত্তরপ্রদেশের ১৩টি আসন, বিহারের ৮টি, হিমাচল প্রদেশের ৪টি, পঞ্জাবের ১৩টি, ওড়িশার ৬টি, ঝাড়খণ্ডের ৩টি ও চণ্ডীগঢ়ে ভোট গ্রহণ হবে।পশ্চিমবঙ্গের ৯টি আসনে ভোট গ্রহণ হয়েছে।শেষ দফায় দেশজুড়ে হেভিওয়েট প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণ হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর, তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, কংগ্রেসের চরণজিৎ সিং চান্নি, রবিশঙ্কর প্রসাদ, কঙ্গনা রানাউতের মতো হেভিওয়েট প্রার্থীদের ভাগ্য পরীক্ষা হয়।

এবার বাংলার বিজেপিকে বাংলায় ৩০ টি আসন দখলের টার্গেট বেঁধে দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ৷রাজ্যে বারবার প্রচারে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং তাঁর ডেপুটি ৷অন্যদিকে, রাজ্যের প্রতিটি প্রান্ত চষে ফেলেছেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এখন জনতার দরবারে মার্কশিট পেতে অপেক্ষা ৪ জুনের ৷

২০১৯ এর পর থেকে পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দল হিসেবে উত্থান হয়েছে বিজেপির ৷ গত লোকসভা নির্বাচনে ১৮টি আসন জিতেছিল গেরুয়া শিবির ৷ উত্তরবঙ্গ উজাড় করে পদ্মশিবিরের ভোটবাক্স ভরিয়ে দিয়েছিল ৷ ফলে পশ্চিমবঙ্গে আরও জোরালো ভাবে পদ্ম ফোঁটাতে উত্তরবঙ্গের পাশাপাশি বাকি আসনেও নজর দিয়েছিল বিজেপি। তবে শেষ মুহূর্তে ‘একলা চলা’র নীতি নেওয়া তৃণমূল মরিয়া একাধিক দুর্নীতি, অভিযোগের হার্ডলস পেরিয়ে রাজ্যে নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে চেষ্টা করেছে ৷কিন্ত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে এরাজ্যে একাধিক আসনেই জয়ের ‘ফ্যাক্টর’ হতে পারে বাম-কংগ্রেসের আসন সমঝোতাও ৷

WestBengalBangla

Jun 02 2024, 11:49

২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচন শেষ, এবার প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণ

এসবি নিউজ ব্যুরো: ভারতের সংবিধান কার্যকর হয় ২৬ জানুয়ারী, ১৯৫০ সালে। নতুন সংবিধানের অধীনে প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৫১-১৯৫২ সালে।প্রথম নির্বাচিত সংসদ ১৯৫২ সালের এপ্রিল মাসে শপথ নেয়। এবার অনুষ্ঠিত হল দেশের ১৮তম লোকসভা নির্বাচন।ভোট গণনা হবে ৪জুন। আগামী ১৬ জুন শেষ হচ্ছে চলতি লোকসভার মেয়াদ। ২০১৯ সালে গত লোকসভা নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় এসেছিল এনডিএ। প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেছিলেন নরেন্দ্র মোদী। তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতা দখলে আত্মবিশ্বাসী বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও তাঁর থার্ড টার্ম নিয়ে আশাবাদী। অন্যদিকে দিকে, এনডিএ-কে  ক্ষমতাচ্যুত করতে বিরোধী দল ঐক্যবদ্ধভাবে তৈরি হয়েছে ইন্ডিয়া জোট।যেখানে রয়েছে কংগ্রেস ,তৃণমূল কংগ্রেস, ডিএমকে, বামফ্রন্ট, সমাজবাদী পার্টি, আম আদমি পার্টি (আপ) সহ দেশের ২৮টি বিরোধী রাজনৈতিক দল। এই জোটের চেয়ারপার্সন মল্লিকার্জুন খাড়গে।
গতকাল সারা দেশের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গেও শেষ হল লোকসভা নির্বাচন ৷রাজ্যে ৪২ কেন্দ্র ৪৪ দিন,৭ দফায় ভোট হয়। একাধিক হেভিওয়েট প্রার্থী লড়াই করছেন এই নির্বাচনে। তবে এবার উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত সন্দেশখালি ঘটনা দেশকে নাড়িয়ে দেওয়া ইস্যুতে রীতিমতো জমজমাট ভোট হয়েছে।

শেষ দফার ভোটে দেশজুড়ে ৭টি রাজ্য ও একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ৫৭টি লোকসভা আসনে ভোটগ্রহণ করা হয়।এরমধ্যে উত্তর প্রদেশের ১৩টি আসন, বিহারের ৮টি, হিমাচল প্রদেশের ৪টি, পঞ্জাবের ১৩টি, ওড়িশার ৬টি, ঝাড়খণ্ডের ৩টি ও চণ্ডীগঢ়ে ভোট গ্রহণ হবে।পশ্চিমবঙ্গের ৯টি আসনে ভোট গ্রহণ হয়েছে।শেষ দফায় দেশজুড়ে হেভিওয়েট প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণ হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর, তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, কংগ্রেসের চরণজিৎ সিং চান্নি, রবিশঙ্কর প্রসাদ, কঙ্গনা রানাউতের মতো হেভিওয়েট প্রার্থীদের ভাগ্য পরীক্ষা হয়।
এবার বাংলার বিজেপিকে বাংলায় ৩০ টি আসন দখলের টার্গেট বেঁধে দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ৷রাজ্যে বারবার প্রচারে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং তাঁর ডেপুটি ৷অন্যদিকে, রাজ্যের প্রতিটি প্রান্ত চষে ফেলেছেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এখন জনতার দরবারে মার্কশিট পেতে অপেক্ষা ৪ জুনের ৷
২০১৯ এর পর থেকে পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দল হিসেবে উত্থান হয়েছে বিজেপির ৷ গত লোকসভা নির্বাচনে ১৮টি আসন জিতেছিল গেরুয়া শিবির ৷ উত্তরবঙ্গ উজাড় করে পদ্মশিবিরের ভোটবাক্স ভরিয়ে দিয়ে ছিল ৷ ফলে পশ্চিম বঙ্গে আরও জোরালো ভাবে পদ্ম ফোঁটাতে উত্তরবঙ্গের পাশাপাশি বাকি আসনেও নজর দিয়েছিল বিজেপি। তবে শেষ মুহূর্তে ‘একলা চলা’র নীতি নেওয়া তৃণমূল মরিয়া একাধিক দুর্নীতি, অভিযোগের হার্ডলস পেরিয়ে রাজ্যে নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে চেষ্টা করেছে ৷কিন্ত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে এরাজ্যে একাধিক আসনেই জয়ের ‘ফ্যাক্টর’ হতে পারে বাম-কংগ্রেসের আসন সমঝোতাও ৷

WestBengalBangla

Jun 02 2024, 10:12

বোমাবাজি ভাটপাড়ায়, ভাটপাড়া ৯ নম্বর ওয়ার্ড রাতের অন্ধকারে পড়ল বোমা

প্রবীর রায়: শনিবার শেষ হয়েছে লোকসভা নির্বাচনের শেষ দফার ভোট।ভোট মিটতে না মিটতেই শনিবার মধ্যরাতে ভাটপাড়ায় অর্জুন সিংহের নির্বাচনী এজেন্টের বাড়ির পাশে বোমা পড়ে। উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়।সি সি টিভি ফুটেজে দেখা যায় তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ের সামনে বোমা পড়ে।ভাটপাড়া ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা এবং ব্যারাকপুর বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের ইলেকশন এজেন্ট প্রিয়াঙ্কু পান্ডের বাড়ির পাশে মাঠের মধ্যে রাতের অন্ধকারে বোমা পড়ল।বিজেপি কর্মী প্রিয়াঙ্কা প্রিয়াঙ্কু পান্ডের অভিযোগ, ভোট গণনা যত এগিয়ে আসছে ভাটপাড়া অঞ্চলে সন্ত্রাস করার চেষ্টা করা হচ্ছে। যদিও বাড়ির সামনে সিসি ক্যামেরা ফুটেজ ভাটপাড়া থানা পুলিশ সংগ্রহ করে নিয়ে গেছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত এই  ঘটনায়, ভাটপাড়া থানার পুলিশ কাউকে গ্রেফতার বা আটক করতে পারেনি।

WestBengalBangla

Jun 01 2024, 10:07

ভোট দিলেন বারাসাত লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী কাকলি ঘোষ দস্তিদার

খবর কলকাতা: ভোট দিলেন বারাসাত লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী ডাঃ কাকলি ঘোষ দস্তিদার। শনিবার সকালে দিগবেড়িয়া  অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালযের ২৩২ নম্বর বুথে ভোট দেন কাকলি। সকাল ন'টা নাগাদ ভোট দেন কাকলি। ভোট প্রদান করে আঙ্গুল তুলে দেখান সংবাদ মাধ্যমের কর্মীদের সামনে। ভোট দিয়ে তিনি জানান, 'ভোট মোটামুটি শান্তিপূর্ণ চলছে। এখনো পর্যন্ত এই কেন্দ্রের কোথাও থেকে কোন অভিযোগ তার কাছে আসেনি। ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের প্রহরারত কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের বিরুদ্ধেও তার কোন অভিযোগ নেই। ভোট দিয়েই অশ্বিনী পল্লীতে একটি শনি ও কালী মন্দিরের পূজো দিলেন কাকলি ঘোষ দস্তিদার। ঠাকুরের পাঁ ছুঁয়ে  আশীর্বাদ গ্রহণ করেন তিনি। পরে প্রণামীও দেন তিনি।

WestBengalBangla

Jun 01 2024, 10:06

ভোট দিলেন বারাসাত লোকসভা কেন্দ্রের ফরওয়ার্ড ব্লক প্রার্থী সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়

খবর কলকাতা: বারাসাত লোকসভার বিধানপার্ক পল্লী উন্নয়ন সমিতির নিজের ভোটকেন্দ্রে ভোট দিলেন বারাসাত লোকসভা কেন্দ্রের ফরওয়ার্ড ব্লক প্রার্থী সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়। এখানে মোট ৪টি বুথ রয়েছে। ১১৫ , ১১৩,১১১ ও ১১২ নম্বর বুথ রয়েছে। ভোট দান করে তিনি অভিযোগ করেন,৩০ নম্বর বুথের তাদের এজেন্ট বাহারউদ্দিনকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। তিনি গিয়ে বসিয়ে  দিয়ে এসেছেন।  তিনি বলেন ,এজেন্টের কোন ক্ষতি হলে প্রিসাইডিং অফিসার কে আমরা ছাড়বো না বলে এসেছি। এখন পর্যন্ত বারাসাতে শান্তিপূর্ণ ভোট চলছে বলেই দাবি করেন তিনি।

WestBengalBangla

Jun 01 2024, 08:34

কন্যাকুমারীতে বিবেকানন্দ রকে ৪৫ ঘণ্টা ধ্যানে মগ্ন প্রধানমন্ত্রী মোদী, প্রতিবাদে নির্বাচন কমিশনে গেল বিরোধীরা
#modi_45_hour_meditation_session_in_kanniyakumari_vivekananda_rock_memorial



এ এন আই: কন্যাকুমারীর বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়ালের ধ্যান মণ্ডপে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ৪৫ ঘণ্টার ধ্যান শুরু করেছেন। ৭৫ দিনের দীর্ঘ নির্বাচনী প্রচারের পর প্রধানমন্ত্রী ধ্যান করতে কন্যাকুমারী পৌঁছান। আগামীকাল গভীর সন্ধ্যা থেকে প্রধানমন্ত্রী মোদি বিবেকানন্দ রকস্মৃতিসৌধে ধ্যান করছেন। তিনি বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়ালে ১ জুন সন্ধ্যা পর্যন্ত ধ্যানমগ্ন থাকবেন। 30 মে, লোকসভা নির্বাচনের শোরগোল কমে যেতেই, প্রধানমন্ত্রী মোদী পৌঁছেছিলেন কন্যাকুমারীতে। সবার আগে তিনি যান ভগবতী আম্মানে। দক্ষিণ ভারতীয় ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে, তিনি খালি পায়ে এবং হাত গুটিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদী মন্দিরের ভিতরে যান। এরপর মন্দিরে উপস্থিত পুরোহিতরা প্রধানমন্ত্রীর আনুষ্ঠানিক পূজা করেন। সেই সন্ধ্যার আরতিযোগদান করেছেন। মন্দির প্রদক্ষিণ করলেন। পুরোহিতরা তাকে অন্তর্বাস দিলেন। দেবী মাতার ছবিও পেশ করা হয় প্রধানমন্ত্রী মোদিকে। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে আম্মান মন্দির 108টি শক্তিপীঠের মধ্যে একটি। প্রায় 3000 বছরের পুরোনো এই মন্দিরটি আম্মান মন্দিরে পুজো দেওয়ার পর নৌকায় করে বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়ালের ধ্যান মণ্ডপে পৌঁছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। ধ্যান মণ্ডপে তিনি বিবেকানন্দ এবং রাম কৃষ্ণ পরমহংসের সামনে হাত জোড় করেছিলেন। ফুল নিবেদন করুন।এরপরই ধ্যানে বসেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। এই জায়গাটি বিভিন্ন দিক থেকে বিশেষ প্রধানমন্ত্রী মোদীর ধ্যানের একটি ভিডিও সামনে এসেছে, ভিডিওতে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে জাফরান কুর্তা এবং গামছায় দেখা যাচ্ছে। তিনি স্বামী বিবেকানন্দের মূর্তির সামনে বসে ধ্যান করছেন। তার হাতে একটি জপমালা এবং ওম ধ্বনি অনুরণিত হচ্ছে। এই ধ্যান মন্ডপমের বিশেষ বিষয় হল এটি সেই একই স্থান যেখানে স্বামী বিবেকানন্দ দেশ ভ্রমণের পর তিন দিন ধ্যান করেছিলেন।ধ্যান করেছিলেন। বিবেকানন্দ 24 ডিসেম্বর 1892 সালে সাঁতার কেটে সমুদ্র সৈকত থেকে প্রায় 500 মিটার দূরে অবস্থিত পাথরে পৌঁছেছিলেন। তিনি 25 থেকে 27 ডিসেম্বর এই শিলা ধ্যান করেছিলেন। এখানেই তিনি উন্নত ভারতের স্বপ্ন দেখেছিলেন। বিশ্বাস করা হয় যে দেবী পার্বতী এই স্থানে এক পায়ে দাঁড়িয়ে ধ্যান করেছিলেন। মনোযোগ নিয়ে বিরোধীদের নিশানায় প্রধানমন্ত্রী একই সঙ্গে বিরোধীরা ক্রমাগত প্রধানমন্ত্রী মোদীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছে।কংগ্রেস বলছে, এটা নির্বাচনী আচরণবিধির সরাসরি লঙ্ঘন। কংগ্রেস নির্বাচন কমিশনের কাছে আবেদন করেছে যাতে মোদির এই ধ্যান অনুষ্ঠান মিডিয়াতে প্রচার না হয়। শুধু তাই নয়, টিএমসি প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন যে প্রধানমন্ত্রী মোদীর ধ্যান অনুষ্ঠান প্রচারিত হলে দল নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ করবে সিপিআইএম প্রধান নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারকে চিঠি দিয়েছে।লেখার সময়, প্রধানমন্ত্রীর ধ্যানের সময় এই সম্পর্কিত সংবাদ প্রচার করা উচিত। বিরোধীদের এই হট্টগোলের মধ্যে, আসুন জেনে নেওয়া যাক পিএম মোদীর দিকে মনোযোগ দেওয়া সত্যিই আচরণবিধি লঙ্ঘন কিনা।

WestBengalBangla

Jun 01 2024, 08:32

আর বি আই এর  বড় সাফল্য
এ এন আই: আর বি আই এর বড় সাফল্য। 100 টন সোনা ব্রিটেন থেকে ভারতে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।এটি 1991 সালে বন্ধক ছিল। ভারতের কেনা সোনা আর ব্যাঙ্ক অফ ইংল্যান্ডের কোষাগারে থাকবে না। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ব্রিটেন থেকে 100 টনের বেশি সোনা ফিরিয়ে এনেছে এবং তার রিজার্ভে স্থানান্তর করেছে। 1991 সালের পর এই স্বর্ণ সর্বোচ্চ, যখন এত বড় পরিসরে সোনার মজুদ ফিরিয়ে আনা হয়েছে। আসুন আমরা আপনাকে বলি1991 সালে, দেশে বৈদেশিক মুদ্রা সংকটের কারণে ভারতকে এই সোনা বন্ধক রাখতে হয়েছিল, সেই সময়ে দেশটি প্রচুর সমালোচনার মুখে পড়েছিল। বিজনেস টুডে-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী মাসে একই পরিমাণ হলুদ ধাতু আবার দেশে আনা হতে পারে। 1991 সালে প্রথমবারের মতো এই বন্ধক সোনা RBI স্টকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। RBI-এর সোনার মজুদ গত বছরের তুলনায় 27.5 টন বেড়েছে। এখন এটাসোনা আরবিআইয়ের কাছে রাখা আছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কাছে বর্তমানে 822 টন সোনা রয়েছে। এর মধ্যে 100.3 টন সোনা ভারতে রাখা হয়েছে, যেখানে 413.8 টন বর্তমানে বিদেশে রাখা হয়েছে। ব্রিটেনের ব্যাঙ্ক অফ ইংল্যান্ড ঐতিহ্যগতভাবে সারা বিশ্বের ব্যাঙ্কগুলির গুদাম হিসাবে কাজ করে। সারা বিশ্বের ব্যাংকগুলো তাদের সোনা লন্ডনে রাখে। গত কয়েক বছরে বিদেশে সোনার ভারতীয় স্টক বেড়ে যাওয়ার কারণে, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক তা দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেছে।সিদ্ধান্ত হয়েছে. আরবিআই-এর অর্ধেকেরও বেশি সোনার মজুদ বিদেশে ব্যাঙ্ক অফ ইংল্যান্ড এবং ব্যাঙ্ক অফ ইন্টারন্যাশনাল সেটেলমেন্টের কাছে নিরাপদে রাখা হয়েছে৷ এর প্রায় এক তৃতীয়াংশ দেশীয়ভাবে রাখা হয়। প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, লজিস্টিক কারণে এবং স্টোরেজের বৈচিত্র্যের পরিপ্রেক্ষিতে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ব্রিটেন থেকে সোনা ভারতে ফিরিয়ে এনেছে। ইংল্যান্ড থেকে এক হাজার কুইন্টাল সোনা আনা সহজ কাজ নয়ছিল। এর জন্য অনেক আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে হয়েছে এবং নিরাপদে ভারতে আনার জন্য কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থাও করতে হয়েছে। ব্রিটেন স্বাধীনতার পর থেকে RBI-এর কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক এবং ব্যাঙ্ক অফ ইংল্যান্ড। স্বাধীনতার আগেও ব্রিটিশরা এই সোনার মজুদ রাখত। ভারতে 100 টন সোনা আনার জন্য কয়েক মাস পরিকল্পনা করা হয়েছিল এবং তারপরে পুরো পরিকল্পনাটি কার্যকর করা হয়েছিল।

WestBengalBangla

Jun 01 2024, 08:30

হিন্দু মেয়ে ও মুসলিম ছেলের বিয়ে বৈধ কি না? মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্টের বড় রায়

এ এন আই: সম্প্রতি মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট একটি মামলার শুনানি করতে গিয়ে বলেছে, মুসলিম আইন অনুযায়ী মুসলিম ছেলে এবং হিন্দু মেয়ের মধ্যে বিয়ে বৈধ নয়। বিশেষ বিবাহ আইনে আন্তঃধর্মীয় বিবাহের জন্য পুলিশি সুরক্ষার দাবিও খারিজ করে দিয়েছে আদালত। জব্বলপুরে মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্টের প্রধান ডবিচারপতি গুরপাল সিং আহলুওয়ালিয়া বেঞ্চে এই রায় দেন। বিচারপতি গুরপাল সিং আহলুওয়ালিয়া তার নির্দেশে বলেন, একটি মুসলিম ছেলে এবং একটি হিন্দু মেয়ের মধ্যে বিবাহ মুসলিম ব্যক্তিগত আইনের অধীনে একটি অনিয়মিত (বা ফাসিদ) বিবাহ হিসাবে বিবেচিত হবে।এমনকি যদি তারা বিশেষ বিবাহ আইনের অধীনে বিয়ে করে থাকে। হাইকোর্ট আরও বলেছে, "মুসলিম আইন অনুযায়ী, মুসলিম নয় এমন একটি মেয়ের সাথে মুসলিম ছেলের বিয়ে বৈধ বিয়ে নয়।"যে একজন মূর্তি পূজারী বা অগ্নি উপাসক। বিশেষ বিবাহ আইনের অধীনে বিবাহ নিবন্ধিত হলেও, সেই বিবাহ ইসলামে বৈধ বলে বিবেচিত হবে না, এটি একটি অনিয়মিত (ফাসিদ) বিবাহ হিসাবে বিবেচিত হবে।” আমরা আপনাকে বলি যে, মুসলিম ব্যক্তিগত আইন অনুসারে, নিকাহ তখনই বৈধ বলে বিবেচিত হয় যখন উভয়েই মুসলিম হয়, একটি অমুসলিম মেয়ে বা ছেলেকে বিয়ে করা ইসলামে স্বীকৃত নয়। এ জন্য প্রথমে অমুসলিম ব্যক্তিকে ইসলাম গ্রহণ করতে হবে।হ্যাঁ, তার পরেই তার বিয়ের স্বীকৃতি পাওয়া যায়। একই সাথে, ইসলামে, বিবাহকে অন্যান্য ধর্মের মতো বিবাহ বা পবিত্র বন্ধন হিসাবে বিবেচনা করা হয় না, তবে একটি চুক্তি। খবরে বলা হয়েছে, জবলপুর হাইকোর্টে এক হিন্দু মহিলা এবং এক মুসলিম পুরুষের দায়ের করা আবেদনের শুনানি চলছিল। যেখানে হিন্দু নারী ও মুসলিম পুরুষ বিশেষ বিবাহ আইনে বিয়ে করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তার আইনজীবী আদালতকে এ তথ্য জানানতারা দুজনেই নিজ নিজ ধর্ম পালন করবে বলে জানিয়েছে, তারা একে অপরের ধর্ম গ্রহণ করতে চায় না। বিয়ের পরও হিন্দু নারী হিন্দু ধর্ম পালন করবে আর মুসলিম পুরুষ তার ইসলাম অনুসরণ করবে। এমন পরিস্থিতিতে, এই দম্পতির পুলিশ সুরক্ষা পাওয়া উচিত, যাতে তারা বিশেষ বিবাহ আইনের অধীনে তাদের বিবাহ নিবন্ধন করতে পারে। আইনজীবী আদালতে আরও বলেন, ব্যক্তিগত আইনে দুই ধর্মের মানুষ বিয়ে করতে পারে না, তবে বিশেষএটি বিবাহ আইনের অধীনে ন্যায়সঙ্গত হবে। এই বিষয়ে আদালত বলেছে যে বিশেষ বিবাহ আইনকে ধর্মীয় কার্যকলাপের অধীনে চ্যালেঞ্জ করা যাবে না, তবে এই ধরনের বিয়ে মুসলিম ব্যক্তিগত আইনে স্বীকৃত হবে না। এমতাবস্থায় এ বিয়ে হবে অনিয়মিত (ফাসিদ) বিয়ে। আদেশ দেওয়ার সময়, হাইকোর্ট সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত (মোহাম্মদ সেলিম এবং অন্যান্য বনাম শামসুদ্দিন) উল্লেখ করেছে। হাইকোর্ট বলেছে, “যে বিয়ে মুসলমানদের ব্যক্তিগতআইনের অধীনে বৈধ নয়, বিশেষ বিবাহ আইনের অধীনেও এটি বৈধ হতে পারে না। বিশেষ বিবাহ আইনের ধারা 4 অনুসারে, বিবাহ তখনই হতে পারে যখন দুজনের একজন অন্যের ধর্ম গ্রহণ করে। হাইকোর্ট এই আবেদন প্রত্যাখ্যান করে এবং বলে যে তিনি বিয়ে ছাড়া বাঁচতে চান না (লিভ-ইন রিলেশনশিপে) বা হিন্দু মেয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে চান না। হাইকোর্টে এই বিয়ের বিরোধিতা করেন হিন্দু মহিলার পরিবারের সদস্যরা।বলা হয়েছিল, এই বিয়ে হলে তারা সমাজে বঞ্চিত হবে। পরিবার আরও জানায়, মেয়েটি বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় গহনাও সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিল।

WestBengalBangla

Jun 01 2024, 08:29

"প্রধানমন্ত্রী পদ নিয়ে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সিদ্ধান্ত নেবে বিরোধীরা"-জানালেন জয়রাম রমেশ

এ এন আই: ভারত জোটের প্রধানমন্ত্রী কীভাবে বেছে নেওয়া হবে? কংগ্রেসের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ বলেছেন যে ভারত জোট লোকসভা নির্বাচনে 'নির্ধারক ম্যান্ডেট' পাবে এবং 48 ঘন্টারও কম সময়ের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য তার প্রার্থীর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। তিনি বলেন, এটা সত্য যে জোটে যে দল সর্বোচ্চ আসন পাবে সেই দলই নেতৃত্বের 'স্বাভাবিক' প্রার্থী হবেন।'দাবিদার' হবে। সাত ধাপের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের শেষ দিনে একটি সাক্ষাত্কারে, কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক আস্থা প্রকাশ করেছেন যে ভারতীয় জাতীয় উন্নয়ন অন্তর্ভুক্তিমূলক জোট (ভারত) সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় 272 আসনের চেয়ে "অনেক বেশি" আসন পাবে। নিম্ন কক্ষ. জয়রাম রমেশ আরও বলেছিলেন যে যখন ভারত জোটের সাংবিধানিক দলগুলি জনসাধারণের ম্যান্ডেট পাবে, তখন এনডিএর কিছু দল জোট এবং কংগ্রেসে যোগ দিতে পারে।তাদের জোটে অন্তর্ভুক্ত করা হবে কি না তা হাইকমান্ডকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। নির্বাচনের পরে জেডিইউ প্রধান নীতীশ কুমার এবং টিডিপি সভাপতি এন চন্দ্রবাবু নাইডুর মতো এনডিএ মিত্রদের জন্য দরজা খোলা থাকবে কিনা জানতে চাইলে কংগ্রেস নেতা বলেন, "নীতীশ কুমার ব্যাকফায়ারিংয়ে বিশেষজ্ঞ।" তিনি বলেছিলেন, "2019 সালে নাইডু কংগ্রেসের সাথে জোটে ছিলেন। আমি বলব যে যখন ভারত জনবন্ধন দলগুলি জনগণের সমর্থন পেয়েছিলযদি আমরা ম্যান্ডেট পাই, তবে কিছু এনডিএ দলও জোটে যোগ দিতে পারে।" তিনি বলেছিলেন, "কংগ্রেস হাইকমান্ড, খড়গে জি, রাহুল জি, সোনিয়া জিকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে তাদের ভারত ব্লকে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত কি না।" জয়রাম রমেশ আরও বলেছিলেন যে ভারত এবং এনডিএর মধ্যে পার্থক্য হল দুটি 'আমি' - 'আমি' মানে 'মানবতা' এবং 'আমি' মানে 'সততা'। তিনি বলেন, যেসব দল 'সততা' ও 'মানবতা' বজায় রাখে।তবে এনডিএ-তে আছেন, তারা 'ইন্ডিয়া পার্টিতে' যোগ দেবেন। রমেশ বলেছিলেন যে জনগণের কাছ থেকে ম্যান্ডেট পাওয়ার পরে গঠিত ভারত ব্লক সরকার হবে "স্বৈরাচারী" তবে "স্বৈরাচারী" নয় তিনি যোগ করেছেন, "আমি মনে করি আমরা বিজয়ে বড় হব - কোনও প্রতিহিংসার রাজনীতি নয়, কোনও প্রতিশোধের রাজনীতি নয়। রমেশ বলেছিলেন যে মজার বিষয় হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিখ্যাত বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়াল পরিদর্শন করছেন।এসেছেন দুদিন ধ্যান করবেন। সেই একই বিবেকানন্দ মেমোরিয়াল যেখান থেকে শ্রী রাহুল গান্ধী 7 সেপ্টেম্বর, 2022-এ ভারত জোড়ো যাত্রা শুরু করেছিলেন… আমি নিশ্চিত যে তিনি (মোদি) অবশ্যই অবসর গ্রহণের পর জীবন কেমন হবে তা নিয়ে ভাবছেন। ভোটের ছয় ধাপের পরে স্থল রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে তার মূল্যায়ন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে, জয়রাম রমেশ বলেন, "আমি সংখ্যায় যেতে চাই না তবে আমিআমি শুধু বলছি যে আমরা (ইন্ডিয়া ব্লক) স্পষ্ট এবং নির্ণায়ক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাব। 273 একটি স্পষ্ট সংখ্যাগরিষ্ঠ কিন্তু এটি নিষ্পত্তিমূলক নয়। আমি যখন স্পষ্ট এবং নির্ণায়ক বলি, তখন আমি 272 আসনের বেশি বলতে চাচ্ছি।" তিনি দাবি করেছিলেন যে 2004 সালের ফলাফল, যখন কংগ্রেস বিজেপির 'ইন্ডিয়া শাইনিং' প্রচারাভিযান সত্ত্বেও জোট সরকার গঠনের জন্য নির্বাচনে জিতেছিল, 2024 সালে পুনরাবৃত্তি হবে। নিজেও পুনরাবৃত্তি করবে।

WestBengalBangla

Jun 01 2024, 08:27

অবৈধ সোনা পাচার কান্ডে কেরালা বিমানবন্দরে গ্রেফতার এয়ার হোস্টেস
এ এন আই: কেরালা বিমানবন্দরে গ্রেফতার এয়ার হোস্টেস সুরভী খাতুন গোপনাঙ্গে ১ কেজি সোনা লুকিয়ে রেখেছিলেন। কেরালা থেকে একটি চমকপ্রদ ঘটনা সামনে এসেছে। শুক্রবার (৩১ মে) মিডিয়াকে তথ্য দেওয়ার সময়, রাজস্ব গোয়েন্দা অধিদপ্তরের (ডিআরআই) একটি সূত্র জানিয়েছে যে কেরালার কান্নুর বিমানবন্দরে সোনা চোরাচালান এবং তার মলদ্বারে লুকিয়ে রাখার জন্য একজন এয়ার হোস্টেসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মিডিয়াপ্রতিবেদনে বলা হয়, সুরভী খাতুন নামের এক এয়ার হোস্টেস তার মলদ্বারে প্রায় ৯৬০ গ্রাম সোনা লুকিয়ে রেখেছিলেন। বলা হচ্ছে মোটা সোনার রডের মতো কিছু বানিয়ে মলদ্বারে লুকিয়ে রেখেছিলেন তিনি। তিনি এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস ফ্লাইটের সাথে কাজ করেন এবং 28 মে মাস্কাট থেকে কান্নুরে পৌঁছানো ফ্লাইটের একজন কেবিন ক্রু সদস্য ছিলেন। কান্নুর বিমানবন্দরে সোনা বাজেয়াপ্ত করেছে ডিআরআই আধিকারিকরা। পরে সুরভী খাতুনম্যাজিস্ট্রেটের সামনে হাজির করে ১৪ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। এর আগে বৃহস্পতিবার দিল্লি বিমানবন্দরে কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুরের সহকারীকে ৫৫ লাখ টাকার সোনাসহ গ্রেফতার করা হয়। তার কাছে ৮০০ গ্রামের বেশি সোনা পাওয়া গেছে। আধিকারিকদের সন্দেহ, কেরালার একটি বড় গ্যাং সোনা চোরাচালানের ঘটনায় জড়িত থাকতে পারে, যা তদন্ত করা হচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রথমে সুরভী খাতুন ডসেও বহুবার সোনা পাচার করেছে। তবে প্রশ্ন হলো, সুরভী খাতুন আগেও যদি এ ধরনের চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাকে আবার এয়ারলাইন্সে নিয়োগ দেয়া হলো কেন? আগের মামলায় কত বছরের সাজা হয়েছিল?