পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে বিজেপি কর্মীদের ধমকানো হচ্ছে অভিযোগ বিজেপি প্রার্থী অর্জুনের

প্রবীর রায়: ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে রাতে বিজেপি কর্মীদের বাড়িতে গিয়ে ধমকানো হচ্ছে। ভোটের আগের দিন এমনই অভিযোগ করলেন ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং। তাঁর অভিযোগ, বীজপুর থানার আইসি গতকাল রাতে কাঁচড়াপাড়ার পুরপ্রধান কমল অধিকারীর সঙ্গে মিটিং করেছেন। প্রসঙ্গত, গতকাল রাতে আমডাঙ্গায় বিজেপি নেতা আবু হেনার বাড়িতে বোমাবাজি করার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। বোমাবাজির জেরে বিজেপি নেতার বাড়ির জানলার কাঁচ ভেঙে গেছে। এই ঘটনা নিয়ে বিজেপি প্রার্থীর প্রতিক্রিয়া, হেরে যাবার ভয়ে তৃণমূল এসব করছে।

*সব সাধু সমান নয় মুখ্যমন্ত্রীর নিশানার পরেই, ' পাল্টা কটাক্ষ দুর্গাপুরের ভারত সেবাশ্রমের সম্পাদকের*
এসবি নিউজ ব্যুরো: শনিবার হুগলির গোঘাটের জনসভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভারত সেবাশ্রমকে আক্রমণ করে বলেন," 'সব সাধু তো সমান নয়, আমরাও সবাই সমান নই। বহরমপুরে একজন কার্তিক মহারাজ আছেন। ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘকে আমি খুব শ্রদ্ধা করতাম। কিন্তু যিনি তৃণমূলের এজেন্টকে বসতে দেবেন না বলেন, তাঁকে সাধু বলে মনে করি না, এর অর্থ উনি সরাসরি পলিটিক্স করে দেশটার সর্বনাশ করছেন। আমি চিহ্নিত করেছি কে কে করেছেন।"'

তারপর থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের ভারত সেবাশ্রমের সন্ন্যাসীরা অভিযোগ তুলছেন সাধু-সন্তদেরও অপমান করা হয়েছে। দুর্গাপুরের ভারত সেবাশ্রমের সম্পাদক স্বামী আত্মন্তানন্দ মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করে বলেন," তার কথার কোন ঠিক নেই। প্রধানমন্ত্রীকে উল্টোপাল্টা কথা বলেন,মুখ্যমন্ত্রীর যেটা বলা উচিত সেটা বলেন না।"
রবিবাসরীয় দিনে ক্রিকেট খেলে প্রচার শুরু করেন সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্যের

এসবি নিউজ ব্যুরো:;দক্ষিণ ২৪ পরগনার লোকসভা নির্বাচনের বাকি আর কয়েক দিনের। প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা জোরদার  প্রচার চালাচ্ছেন। এদিন রবিবাসরীয় সকালে যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য ক্রিকেটের ব্যাট হাতে নেমে পরেন মল্লিকপুর এলাকায়। তিনি বারুইপুর পশ্চিম বিধানসভার বারইপুর সিপিআইএম জেলা পার্টি অফিস থেকে টোটো ও বাইক করে র‍্যালী করে ভোট প্রচার শুরু করেন। সেখান থেকে তিনি  হরিহরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে ও মল্লিকপুর গ্রাম পঞ্চায়েত বিভিন্ন এলাকায় তার প্রচার পর্ব শেষ করেন ।

এছাড়াও প্রার্থী কে দেখা গেল  দক্ষিণ ২৪ পরগনা সিপিআইএমের জেলা কার্যালয়ে বারুইপুর থেকে ভোট প্রচার শুরু করে হরিহর গ্রাম পঞ্চায়েতে বিভিন্ন এলাকা ঘুরতে। মল্লিকপুর স্টেশন দিয়ে মল্লিকপুর গ্রাম পঞ্চায়েত গনিমা এলাকা থেকে সুভাষগ্রাম পাঁচপোতা পর্যন্ত এই প্রচার করেন। মল্লিকপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে গণিমা এলাকায় একটি মাঠে ছেলেরা ক্রিকেট খেলছিল। সেখানে গিয়ে সৃজন হাতে ব্যাট নিয়ে বল মারে। সৃজন ভট্টাচার্যের এই বাইক ও টোটো র‍্যালিতে ছিলেন বেশ কিছু বাইক ও বেশ কিছু টোটো এবং সিপিআইএমের কর্মীরা।

তিনি যেটা জানান মল্লিকপুর যাদবপুর বিধানসভা সব মানুষ সিপিআইএম কে ভোট দেবে কিন্তু কংগ্রেস নেতা বা কর্মী সৃজনের সঙ্গে দেখা যাচ্ছেনা এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি কিছুটা বিরক্ত হয়ে  বলেন কংগ্রেসের পতাকা আছে নেতা আছে সব আছে সময় পেলে আপনারা সব দেখতে পাবেন। জেতার ব্যাপারে তিনি কিন্তু একদম হান্ড্রেড পার্সেন্ট নিশ্চিত। বলেন ,যেভাবে মানুষের সাড়া পাচ্ছেন প্রথম দিন থেকে আজও পর্যন্ত তাতে আমার জয় নিশ্চিত।
বাঁকুড়ায় তৃণমূল ও সিপিএম ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান ৩০ টি পরিবারের
এসবি নিউজ ব্যুরো: ভোটের মুখে নিজেদের হাত শক্ত করল বিজেপি। গতকাল বাঁকুড়ার বড়জোড়ার ব্লকের খারারি গ্রাম পঞ্চায়েতের লালবাজার গ্রামে বিষ্ণুপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁ এর সমর্থনে একটি সভার আয়োজন করা হয়। সেখানেই প্রায় ৩০ টি পরিবার তৃণমূল এবং সিপিএম ছেড়ে যোগদান করে বিজেপিতে এমনটাই দাবি বিজেপি নেতৃত্বের।

এদিন যোগদানকারীদের হাতে বিজেপির দলীয় পতাকা তুলে দেন বিজেপি জেলা কমিটির সদস্য ও বড়জোড়া বিজেপি মন্ডল ৩ এর সভাপতি ধনঞ্জয় গরাই সহ অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্ব। বড়জোড়া বিজেপি মণ্ডল ৩ সভাপতি বলেন," আমরা ভালো ভোট পাব, এখানে তৃণমূল কোন জায়গা পাবে না"।নাটক করে বিজেপির দলীয় কর্মীদের বিজেপি দলীয় পতাকা ধরিয়ে সাংবাদ মাধ্যমে আসতে চাইছে বলেই কটাক্ষ বড়জোড়া ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি কালিদাস মুখার্জির।
Campaigned For Barrackpore AITC Lok Sabha Candidate

SB News Bureau: Bhojpuri Singer And Actor Khesari Lal Yadav Campaigned for Barrackpore AITC Lok Sabha Candidate Partha Bhowmick. During A Roadshow In Naihati's Gouripur on Saturday.

ভাঙ্গা হাত নিয়ে সৌন্দর্যের নিরিখে কান চলচ্চিত্র উৎসবের রেড কার্পেটে বাজিমাত ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের
এসবি নিউজ ব্যুরো: ঐশ্বর্য রাই বচ্চন সৌন্দর্যের নিরিখে সবসময়ই সবাইকে টেক্কা দিয়েছেন। এবারের কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল,2024-এ   চলচ্চিত্র উৎসবে ফের বাজিমাত। তার ড্রেস ও সৌন্দর্যকে সবাইকে মুগ্ধ করল। ঐশ্বরিয়া রাইয়ের এ বছরের ড্রেস ডিজাইনার করেছেন ফাল্গুনী ও শেন। কালো-সোনালি গাউনে তার স্টাইল চোখ ধাঁধানো। অভিনেত্রীর সেই লুক এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় দ্রুত ভাইরাল হচ্ছে। ঐশ্বরিয়া সর্বত্র প্রশংসিত হচ্ছেন এবং নিশ্চিতভাবেই অভিনেত্রী শুধু লাল গালিচায়েই নয়, সোশ্যাল মিডিয়াকেও তার স্টাইল দিয়ে জায়গা দখল করে নিয়েছেন। কান 2024-এ একটি ভাঙা হাত এবং একটি প্লাস্টার কাস্ট থাকা সত্ত্বেও, ভারতীয় সুন্দরীর গ্ল্যামার গেমটিতে কোনও ছাড় দেওয়া হয়নি। বৃহস্পতিবার তিনি কানের রেড কার্পেটে শোভা পান।কিন্তু তিনি একটি কালো এবং সাদা গাউনে তার স্টাইল ফ্লান্ট করেছিলেন, যার ছবি এখন ইন্টারনেটে ভাইরাল হচ্ছে। ইন্টারনেটে পাপারাজ্জিদের শেয়ার করা ছবিতে ঐশ্বরিয়াকে খুব সুন্দর দেখাচ্ছে। উল্লেখযোগ্য যে, ঐশ্বরিয়ার প্রথম কান 2024 পোশাকটি ফ্যাশন ডিজাইনার ফাল্গুনী শেন ময়ূর ইন্ডিয়া ডিজাইন করেছেন। ছবিতে, ঐশ্বরিয়া রাইয়ের ডান হাতে প্লাস্টার দেখা যায়, যখন তিনি কালো-সাদা রঙের পোশাক পরেছিলেন।গাউন পরে আছে। এর ট্রেইলে সোনালি রঙের প্রজাপতিও দেখা যায়। এছাড়াও  বড় সোনার কানের দুল দিয়ে তার লুক সম্পূর্ণ করেছেন। অভিনেত্রীর লাইট মেকআপ করে ছিলেন। এবং হালকা রঙের ঠোঁটের ছায়া দিয়ে এটি সম্পূর্ণ করেছিলেন। ঐশ্বরিয়া তার চুল মাঝখানে ভাগ করে অর্ধেক করে বেঁধেছিলেন। ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন বরাবরই কানে সবার মন জয় করেন।
উল্লেখ্য,ঐশ্বরিয়া ২০০২ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে তার দেবদাস চলচ্চিত্রের প্রিমিয়ারের জন্য আত্মপ্রকাশ করেন। এই সময়ে, তিনি তার ভারতীয় চেহারা দিয়ে সবাইকে চমকে দিয়েছেন। ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন দীর্ঘদিন ধরে কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ল'রিয়েলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে রয়েছেন। যারা জানেন না তাদের জন্য, ব্র্যান্ডটি কান চলচ্চিত্র উৎসবের অন্যতম প্রধান স্পনসর। এই ব্র্যান্ডের সঙ্গে দীপিকা পাড়ুকোন, অদিতি রাওহায়দারি, ক্যাটরিনা কাইফ এবং সোনম কাপুরের মতো অনেক ভারতীয় অভিনেতা কানের রেড কার্পেটে এসেছিলেন।

ছবি সৌজন্যে: ANI.
বনগাঁয় তৃণমূল কংগ্রেসের পোস্টার ছেঁড়া ও ভোটারদের ভয় দেখানোর অভিযোগ
এসবি নিউজ ব্যুরো: ভোটের দুই দিন আগে, বিজেপি তাদের পরাজয়ের ভয়ে বনগাঁয় সন্ত্রাস ও হিংসাত্মক কার্যকলাপ বৃদ্ধি করছে বলে অভিযোগ। শনিবার ভোটারদের হুমকির পাশাপাশি তৃণমূল কংগ্রেসের লোকসভা প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাসের পোস্টার ছিঁড়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।গত রাতে গয়েশপুর পৌরসভা সহ বিভিন্ন এলাকায় এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে।

গয়েশপুর পৌরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর লক্ষ্মী বারুই বলেন, “বিজেপি কর্মীরাই যে এটা করেছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আমরা যখন এখানে চাটাই সভা করি, তখন বিজেপি কর্মীরা আমাদের স্থানীয় নেতাকে জিজ্ঞাসা করছিল যে আমরা কেন এখানে সভা পরিচালনা করেছি, এমনকী আমাদের হুমকিও দেয়। এরপর তারা আমাদের ব্যানার ও পতাকা ছিঁড়ে ফেলে।”

তৃণমূল প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাস বলেন,"বিজেপি ভয় পাচ্ছে যে তারা এবার হারবেই। শান্তনু ঠাকুর আমাদের সাম্প্রতিক জনসভায় ব্যাপক জনসমাগম দেখেছেন, তিনি জানেন যে, ৪ জুন ফলাফল প্রকাশের পরে তিনি হেরে যাবেন। তাই, তার দলের কর্মীরা গতকাল রাতে পোস্টার ছিঁড়েছে এবং আমাদের নেতা ও ভোটারদের ভয় দেখাচ্ছে"।

তবে এবিষয়ে বিজেপির পক্ষ থেকে কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় নি।
"বাংলা থেকে দুর্নীতি হটাতে বিজেপির আসা দরকার" বললেন অর্জুন সিং

প্রবীর রায়: প্রচারের শেষ দিনে শনিবার ভাটপাড়া বিধানসভা এলাকায় ভোট প্রচার করলেন বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং। প্রার্থীর সঙ্গে ছিলেন ভাটপাড়ার বিধায়ক পবন কুমার সিং। এদিন গোলঘর ১ নম্বর কালী মন্দির থেকে প্রচার শুরু করেন তিনি। হাসপাতাল ২ নম্বর গেট, ময়লা ডিপো হয়ে প্রচার সাধু মাঠিয়া গিয়ে শেষ হয়।

প্রচারে বেরিয়ে বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং বলেন, "বাংলা থেকে দুর্নীতি দূর করতে গেলে বিজেপিকে আনতে হবে"। শুক্রবার জগদ্দল বিধানসভার পানপুরে তৃণমূল প্রার্থীর হয়ে প্রচারে এসে লক্ষাধিক ভোটে জেতার কথা বলেছেন শতাব্দী রায়। এপ্রসঙ্গে অর্জুন বলেন, "আগে বীরভূম থেকে উনি জিতে দেখাক। তারপর উনি পার্থর কথা ভাববেন"।

"যদি এসপি-কংগ্রেস ক্ষমতায় আসে, তবে তারা রাম মন্দিরকে বুলডোজ করবে', বারাবাঙ্কিতে বিরোধীদের প্রধানমন্ত্রী মোদীর কটাক্ষ

এসবি নিউজ ব্যুরো: শেষ দফার ভোটের দিকে এগোচ্ছে লোকসভা নির্বাচন 2024। দেশের বিভিন্ন রাজ্যে চতুর্থ দফার নির্বাচন শেষ হয়েছে। একই সময়ে, তিনটি ধাপের নির্বাচন বাকি রয়েছে যা 20 মে, 25 মে এবং 1 জুন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনের ফল প্রকাশ ৪ জুন। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার বিজেপির প্রচারে উত্তরপ্রদেশে প্রচারে আসেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। বারাবাঙ্কির সমাবেশের মঞ্চ থেকে প্রধানমন্ত্রী তীব্র আক্রমণ করলেন এসপি, কংগ্রেস এবং ভারত জোটকে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের মানুষ তাসের মতো ভেঙে পড়ছে- প্রধানমন্ত্রী মোদী স্থানীয় ভাষায় জনসভা শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সকাল থেকে মানুষ তার জন্য অপেক্ষা করছে। তাই তিনি জনগণের কাছে ঋণী। তিনি এই ঋণ শোধ এবং পরিশ্রম করে ফিরবে। প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছেন, ৪ জুন বেশি দূরে নয়। গোটা দেশ ও গোটা বিশ্ব জানে মোদি সরকার হ্যাটট্রিক করতে চলেছে। নতুন সরকারে আমাকে নারী, কৃষক, যুবক ও দরিদ্রদের জন্য অনেক বড় সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তাই বারাবাঙ্কি ও মোহনলালগঞ্জবাসীর কাছে দোয়া চাইতে এসেছি। প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছিলেন যে একদিকে বিজেপি এবং এনডি জাতীয় স্বার্থে নিবেদিত জোট রয়েছে এবং অন্যদিকে দেশে অস্থিতিশীলতা তৈরিতে নিবেদিত বিজেপি এবং এনডি-র জোট রয়েছে।INDI জোট মাঠে নেমেছে। নির্বাচন যত এগোচ্ছে, এই INDI লোকেরা তাসের প্যাকেটের মতো ভেঙে পড়তে শুরু করেছে। সমাজবাদী যুবরাজের মন ভেঙে গেছে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন যে এখানে বাবুয়া জি অর্থাৎ সমাজতান্ত্রিক রাজপুত্র বাংলায় থাকা এক নতুন খালার আশ্রয় নিয়েছেন। বাঙালি আন্টি ভারতবাসীকে বলেছেন যে আমি আপনাকে বাইরে থেকে সমর্থন করব। ভারত জোটের আরেক দল অন্য দলকে এমনটাই জানিয়েছেসাবধান পাঞ্জাবে যারা আমাদের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য সবাই মুঙ্গেরিলালকে পেছনে ফেলেছেন। দেখুন তাদের সম্পদের পরিমাণ যে কংগ্রেস নেতা বলেছেন, রায়বেরেলির মানুষ প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করবে। এ কথা শুনে সমাজবাদী যুবরাজের হৃদয় ভেঙ্গে গেল শুধু নয়, তার অন্তরের সমস্ত কামনা-বাসনাও ভেসে গেল। আমাদের কর্মক্ষম সাংসদ দরকার, যারা গালি দেয় তাদের নয়-প্রধানমন্ত্রী মোদী প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেছেন, আপনারা সবাই তাইতিনি এতই বুদ্ধিমান যে তিনি কেবল ইশারায় সবকিছু বোঝেন। এখন আপনারা বলুন, আপনারা কি এই অযৌক্তিক খিচুড়িকে ভোট দিয়ে আপনাদের ভোট নষ্ট করবেন? কেউ কি তাদের ভোট নষ্ট করতে চাইবে? বারাবাঙ্কি ও মোহনলালগঞ্জে বিজেপির সাংসদ থাকলে ভালো হবে। দিল্লি এবং লখনউ থেকে বিজেপির সাংসদরা আপনার জন্য আরও বেশি স্কিম নিয়ে আসবেন। বিজেপি সাংসদরা উন্নয়নে আরও কাজ করবেন। তিনি যদি ভারতের এমপি হন তাহলে তারদলের মাপকাঠি হবে মোদির বিরুদ্ধে একদিনে কত গালাগালি করলেন। তার একমাত্র কাজ হবে সকালে ঘুম থেকে উঠে মোদীকে গালি দেওয়া, বিকেলে মোদীকে গালি দেওয়া এবং সন্ধ্যায় মোদীকে গালি দেওয়া এবং ঘুমিয়ে যাওয়া। প্রধানমন্ত্রী জনগণের উদ্দেশে বলেন, আমরা এমন এমপি চাই যারা কাজ করে, অপব্যবহারকারী নয়। এর জন্য মানুষের একটাই বিকল্প, শুধু পদ্ম। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, তাই বারাবাঙ্কি থেকে রাজরানি জি এবং মোহনলালগঞ্জ থেকে কৌশল কিশোরকে যেকোনো মূল্যে জয়ী করতে হবে।করতে হবে. শুধুমাত্র একটি শক্তিশালী সরকারই উন্নয়নের গতি দেবে-প্রধানমন্ত্রী মোদী প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছেন যে দেশে যখন একটি শক্তিশালী সরকার থাকে, তখন পার্থক্য স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান হয়। দুর্বল সরকার আজ, কাল নয়। দুর্বল সরকারের পুরো ফোকাস কোনো না কোনোভাবে তাদের গাড়ি চালিয়ে সময় কাটানো। প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন করেন 100 সিসি ইঞ্জিন দিয়ে কি 1000 সিসি গতি অর্জন করা যায়? প্রধানমন্ত্রী বলেন, শক্তিশালী সরকার ও বিজেপির কারণেই উন্নয়নের দ্রুত গতিসরকারই দিতে পারে। আপনার একটি ভোটের কারণে, রামলালা আজ মন্দিরে - প্রধানমন্ত্রী মোদী প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছেন, শক্তিশালী বিজেপি সরকারের অর্থ আওধের চেয়ে কে ভালো জানতে পারে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বারাবাঙ্কির মানুষ রামের নামে ইট নিয়ে অযোধ্যার দিকে রওনা হয়েছিল। যারা প্রথমবার ভোট দিচ্ছেন তারা হয়তো জানেন না যে, ৫০০ বছর অপেক্ষার পর, এটা ইতিহাসের একটি বড় ঘটনা যে আমাদের পূর্বপুরুষরা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে সংগ্রাম ও আত্মত্যাগ চালিয়ে গেছেন।দিতে থাকুন। সেই দিনগুলোর কথা মনে আছে যখন মানুষ আমাদের রামলালাকে তাঁবুতে দেখত এবং তাদের কান্না থামত না। আগে তারা সরকারকে গালি দিত। কিন্তু এখন ৫০০ বছরের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছেন, আপনার একটি ভোটের কারণে আজ রামলালা মন্দিরে উপস্থিত। আপনার ভোট একটি শক্তিশালী সরকার গঠন করেছে এবং 500 বছরের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। তাই জনগণকে পদ্ম প্রতীকের বোতাম টিপে শক্তিশালী সরকার গঠন করতে হবে। রাম মন্দিরে এসপি-কংগ্রেস বুলডোজারচালাবেন- প্রধানমন্ত্রী মোদী প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন যে কংগ্রেস এবং এসপি লোকেরা প্রথমে রাম লল্লাকে তাঁবুতে নিয়ে গিয়েছিল এবং ভোটব্যাঙ্ককে সন্তুষ্ট করতে, সেখানে একটি মন্দির এবং একটি ধর্মশালা তৈরি করতে বলেছিল। এখন তার পেট এত বিষে ভরে গেছে যে তিনি রামলালার পবিত্রতার আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেছেন। রাম মন্দিরকে অকেজো বলছেন এসপি নেতারা। তিনি রাম নবমীর দিন অশ্লীল কথা বলেন। সুপ্রিম কোর্টে রাম মন্দির নিয়ে রায় বাতিলের প্রস্তুতি নিচ্ছে কংগ্রেসহয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, কংগ্রেসের একজন বড় নেতা নিজেই এ কথা বলেছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় দেশভাগ হতে পারে তা কেউ কল্পনাও করতে পারেনি। কিন্তু এটা ঘটেছে। তারা ইতোমধ্যে দেশকে টুকরো টুকরো করে ফেলেছে। তাদের কাছে তাদের পরিবার ও ক্ষমতার খেলা। এসপি এবং কংগ্রেস সরকারে এলে তারা আবার রাম লল্লাকে তাঁবুতে পাঠাবে এবং রাম মন্দির বুলডোজ করবে। প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন যে তাঁর যোগীজির কাছ থেকে টিউশনি নেওয়া উচিতকোথায় আসলে বুলডোজার চালাতে হবে। ভারতীয় জনগণ রিজার্ভেশন কেড়ে নিতে চায়- প্রধানমন্ত্রী মোদী প্রধানমন্ত্রী বলেন, এসব কথা তিনি শুধু নির্বাচনী জনসভার জন্য বলছেন না। এই বিরোধী দলগুলোর ট্র্যাক রেকর্ড এমনই। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই লোকদের এমন শাস্তি দেওয়া উচিত যাতে তাদের জামিন বাজেয়াপ্ত হয়। আমি তাদের প্রকাশ করলে তারা অস্থির হয়ে যায় এবং কিছু বলতে শুরু করে এবং গালিগালাজ করে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাবা সাহেব আম্বেদকর ধর্মএর ভিত্তিতে রিজার্ভেশনের সবচেয়ে বড় বিরোধী ছিলেন তিনি কিন্তু 10 বছর আগে ইউপিতে এই লোকেরা ধর্মের ভিত্তিতে রিজার্ভেশন দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। কর্ণাটকের সমস্ত মুসলমানকে রাতারাতি ওবিসি করা হয়েছে। ওবিসিরা যে রিজার্ভেশন পেয়েছিল তার একটা বড় অংশ তারা লুট করে চলে গেল। ওবিসি, এসসি, এসটি-র অধিকার কেড়ে নেওয়ার অনুমতি দেবেন কি-না প্রশ্ন করেন প্রধানমন্ত্রী। বাবা সাহেব আম্বেদকর যা দিয়েছেন তা কেউ স্পর্শ করতে পারবে না। লালুকে খাবার দিলেন প্রধানমন্ত্রীকেলেঙ্কারির চ্যাম্পিয়ন বলেছেন প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন যে বিহারের পশুখাদ্য কেলেঙ্কারির চ্যাম্পিয়নরা, যারা আদালতের দ্বারা শাস্তি পেয়েছে এবং স্বাস্থ্যের অজুহাতে জেলের বাইরে ঘোরাফেরা করছে, তারা বলছে যে মুসলমানদের পূর্ণ সংরক্ষণ পাওয়া উচিত। এর মানে দলিত, উপজাতি, অনগ্রসর ওবিসিদের জন্য কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি আপনাদের অধিকার রক্ষার জন্য ৪০০ আসন চাইছি। কংগ্রেসের অর্ধেক সম্পত্তি ভোট জিহাদে ব্যবহার করা হবেজনগণকে দিতে চান- প্রধানমন্ত্রী মোদী প্রধানমন্ত্রী বলেন, কংগ্রেসের রাজপুত্ররা বলছেন যে তারা আপনার উপার্জনের এক্স-রে করবে। এর অর্থ হল আপনার লকারে কী আছে এবং মঙ্গলসূত্র কোথায় রয়েছে তা তারা খুঁজে বের করবে। তারা জিহাদকারীদের অর্ধেক ভোট দিতে চায়। কংগ্রেসের তুষ্টির সামনে আত্মসমর্পণ করেছে এসপি। মোদি যখন তাদের ফাঁস করে, তারা বলে যে মোদি হিন্দু-মুসলমানকে বিভক্ত করেছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছেন, এই লোকেরা সংবিধান বিরোধী,তিনি দলিত ও অনগ্রসর মানুষের বিরুদ্ধে। 370 অপসারণের সাথে, জম্মু ও কাশ্মীরে সংবিধান কার্যকর হয়েছিল এবং দলিতরা অধিকার পেয়েছে। সিএএ-র অধীনে যারা নাগরিকত্ব পেয়েছেন তারা বেশিরভাগই দলিত। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবাই জানে এসপিরা দলিতদের কতটা কষ্ট দিয়েছে।

*ভারত এবং রাশিয়া একটি বড় চুক্তি স্বাক্ষর হতে চলেছে, এখন থেকে রাশিয়ায় ভারতীয়দের জন্য ভিসার জন্য কোন প্রবেশ মূল্য দিতে হবে না*

এ এন আই: ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক আগে থেকেই খুব মজবুত ছিল ।কিন্তু এখন এই সম্পর্কের মধ্যে আরেকটি মাত্রা যোগ হতে চলেছে। ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে একটি বড় চুক্তি হতে পারে। রাশিয়া এবং ভারত একে অপরের দেশের মধ্যে নাগরিকদের চলাচল সহজ করার জন্য জুন মাসে একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করবে। রাশিয়ার এক মন্ত্রী এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন ,রাশিয়া এবং ভারত পর্যটনকে শক্তিশালী করতে দলে দলে পর্যটকদের ভিসা-মুক্ত ভ্রমণের বিষয়ে একটি চুক্তির কাছাকাছি রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে অগ্রগতি হয়েছে রাশিয়ার নিউজ চ্যানেল আরটি নিউজ রাশিয়ার অর্থনৈতিক উন্নয়ন মন্ত্রকের বহুপাক্ষিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং বিশেষ প্রকল্প বিভাগের পরিচালক নিকিতা কনড্রাতিয়েভকে উদ্ধৃত করে বলেছে যে এই বিষয়ে ভারতের প্রভুত অগ্রগতি হয়েছে। ভারত ও রাশিয়া প্রস্তুতি নিচ্ছে কাজানে আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ফোরাম, "রাশিয়া-ইসলামিক ওয়ার্ল্ড: কাজান ফোরাম 2024" এর পাশে মন্ত্রী বলেন, খসড়া চুক্তিটি জুনে আলোচনা করা হবে এবং বছরের শেষ নাগাদ এটি স্বাক্ষরিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। মন্ত্রী বলেন, "রাশিয়া এবং ভারত তাদের পর্যটন সম্পর্ক জোরদার করার জন্য উন্মুখ, কারণ তারা ভিসা-মুক্ত গ্রুপ ট্যুরিস্ট এক্সচেঞ্জ চালু করার প্রস্তুতি নিচ্ছে।"বছরের শেষ নাগাদ দ্বিপাক্ষিক চুক্তি চূড়ান্ত করার লক্ষ্য নিয়ে দুই দেশের মধ্যে প্রথম দফা আলোচনা জুনে অনুষ্ঠিত হবে। উদ্দেশ্য পর্যটন প্রচার করা নিকিতা কোন্দ্রাতিয়েভের মতে, রাশিয়া ইতিমধ্যে চীন এবং ইরানের সাথে ভারতের সাথে এই ধরনের চুক্তির পুনরাবৃত্তি করার পরিকল্পনা করছে। রাশিয়া ও চীন গত বছরের ১ আগস্ট ভিসামুক্ত গ্রুপ ট্যুর বিনিময় শুরু করে। একই দিনে রাশিয়ানতুন যুগের পর্যটন সহযোগিতার জন্য ইরানের সাথেও একই ধরনের চুক্তি বাস্তবায়িত হয়েছে।