একটি নীল গাইয়ের দেখা মিলল মালদহের ইংরেজবাজার থানা এলাকায়
এসবি নিউজ ব্যুরো: নীলগাই বড় দুর্লভ প্রজাতির প্রাণী।ফের অবাধ বিচরণ করতে দেখা গেল একটি নীল গাইকে মালদহের ইংরেজবাজার থানার মিল্কি অঞ্চলে।ওই অঞ্চলের আনন্দমোহনপুর এলাকায় একটি কলাবাগানে নীলগাই দেখলেন এলাকার মানুষ। এরপর তারা খবর দেন বনদপ্তরে। কিন্তু বিচরণ করতে করতে নীল গাইটি অন্যত্র চলে যায়। কোথা থেকে নীলগাইটি ওই এলাকায় এলো তা বুঝে উঠতে পারছেন না এলাকার মানুষ। নীলগাইটিকে সামনে দেখতে পেয়ে মোবাইল ক্যামেরায় ছবি তুলেন অনেকেই।
ইঁদুর-বেড়াল কটাক্ষের জবাবে নিজেকে শের দাবি করলেন অর্জুন সিং

প্রবীর রায়: দলীয় প্রার্থী পার্থ ভৌমিকের সমর্থনে বুধবার ব্যারাকপুরে রোড শো করেছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। রোড শো শেষে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংকে তিনি আক্রমণ করেন। অভিষেক বলেন, অর্জুন সিং তৃণমূলে থাকাকালীন খাঁচায় বন্দি ছিল। পাশাপাশি, তাঁকে ইঁদুর বেড়াল বলেও কটাক্ষ করেন অভিষেক। বৃহস্পতিবার জগদ্দলের মজদুর ভবনে সাংবাদিক বৈঠকে বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং নিজেকে শের বলে দাবি করেন। অর্জুনের কথায়, "এঁদেরকে ঘরে ঢুকিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা তিনিই রাখেন। তিনি পুলিশের বিরুদ্ধে রাজনীতি করেন। মানুষকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করেন। অভিষেক, ছাড়াও মমতা ব্যানার্জি নিজে ফোন করে তাঁকে দলে টেনেছিলেন। আজকে উনি বলেছেন, দলে নিয়ে নাকি খাঁচায় বন্দি করে রেখেছিলেন। খাঁচায় বন্দি করে রাখায় নাকি ব্যারাকপুর শান্ত। তাঁর অভিযোগ, তাহলে পুলিশ কমিশনারের অফিসের নিকটে একজন স্বর্ণ ব্যবসায়ীর ছেলে খুন হল কি করে। টিটাগড়ে ১০ জন খুন হয়েছেন। ব্যারাকপুর জুড়ে মাদক দ্রব্যের রমরমা করবার চলছে। তাঁর কথায়, তৃণমূলে থাকলে আমি গুড বয়। তৃণমূল ছাড়লেই ব্যাড বয় হয়ে যাই।"
তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিকের সমর্থনে ব্যারাকপুরে অভিষেকের রোড শো
নিজস্ব প্রতিনিধি: ব্যারাকপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিকের সমর্থনে বুধবার বিকেলে রোড শো করলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন হুড খোলা গাড়িতে চেপে ব্যারাকপুর বড় পোলের কাছ থেকে রোড শো শুরু করেন। পলতার জাফরপুর মোড়ে গিয়ে রোড শো শেষ হয়। অভিষেকের রোড শো এদিন জনপ্লাবনে পরিণত হয়েছিল। রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষজনকে হাত নেড়ে অভিনন্দন জানানোর পাশাপাশি দলীয় প্রার্থীকে জেতানোর আহবান করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ছবি:প্রবীর রায়।
*তৃণমূল প্রার্থী শান্তিরাম মাহাতোর সমর্থনে পুরুলিয়ার কাশীপুরে রোড শো অভিনেতা দীপক অধিকারীর*
এসবি নিউজ ব্যুরো:আজ পুরুলিয়া লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী শান্তিরাম মাহাতোর সমর্থনে কাশিপুর বাজারে রোড শো করলেন অভিনেতা দীপক অধিকারী। এদিন দুপুরে হেলিকপ্টার করে দেব পুরুলিয়ায় পৌঁছান। হেলিকপ্টারটি কাশিপুর সেবাব্রতী সংঘের মাঠে নামে। সেখানেই দাঁড়িয়ে ছিল একটি হুডগুলো সাজুয়া গাড়ি । সেই গাড়িতে করেই কাশিপুর বাজারে তৃণমূল প্রার্থী শান্তিরামের সমর্থনে রোড শো করেন । কাশিপুরে অভিনেতা দেবের ভক্তরা ভিড় জমান। সেই ভিড় ব্যাপক জনজোয়ারে পরিণত হয়।রোড শো করার পর অভিনেতা হিরণ চ্যাটার্জির অভিযোগ দেব ঘাটালের কেশপুরে জন্ম হলেও দেব কলকাতার বাসিন্দা তার ভোটার কার্ড কলকাতায় । কলকাতায় থেকে কিভাবে তিনি ঘাটালের উন্নয়নের কাজ করবেন এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন,"অভিনন্দন। ঘাটালের মানুষ ঠিক করে ফেলেছে কাকে ভোট দিবেন।এবং তিনি এও জানান হিরণ যে বলেছে এবার 30 পার । তার জবাবে দেব বলেন। '' 30 পার তো অবশ্যই তবে তা তৃণমূলের হিরণ চ্যাটার্জি দলের নামটা বলতে ভুলে গেছে ।''

ভাটপাড়ার ২২ নম্বর ওয়ার্ডে লক্ষ্মী ভান্ডার ফর্ম পূরণের মাধ্যমে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ
প্রবীর রায়: ভাটপাড়া পুরসভার ২২ নম্বর ওয়ার্ডের দলীয় কার্যালয়ে বুধবার সকাল থেকেই ফর্ম ফিলাপ লক্ষ্মী ভান্ডার, বার্ধক্য ও বিধবা ভাতার। সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পেতে ওই ওয়ার্ডের বাসিন্দারা তৃণমূলের কার্যালয়ে ভিড়ও জমান। অভিযোগ, নির্বাচনবিধিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করছে রাজ্যের শাসকদল। অথচ নির্বিকার নির্বাচন কমিশন।

এদিন নির্বাচন বিধি লঙ্ঘন করে লক্ষ্মী ভান্ডার-সহ অন্যান্য প্রকল্পের সুবিধা নিতে ফর্ম ফিলাপ নিয়ে টুইটও করেন বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং। তাঁর দাবি, দিদিমণি ১৩ বছর কিছুই করেনি। ভোটের ৪ দিন বাকি এখন নির্বাচন বিধি অমান্য করে লক্ষ্মী ভাণ্ডারের ফর্ম ফিলাপ করানো হচ্ছে। পরিষেবা দেবার নাম করে মানুষকে ভাওতা দেওয়া হচ্ছে। তাঁর অভিযোগ, নির্বাচন কমিশনের পরিকাঠমো পুরো ব্যর্থ। শাসকদলের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।


যদিও এপ্রসঙ্গে ভাটপাড়ার উপ-পুরপ্রধান দেবজ্যোতি ঘোষ বলেন, ফর্ম ফিলাপ করা যেতে পারে। ওটা তো প্রসেস। কার্যকর তো নয়। ভোটের পর আবার প্রকল্পের সুবিধাগুলো কার্যকর হবে।

দমদমে টোটোতে চেপে প্রচার সাড়লেন তৃণমূল প্রার্থী সৌগত রায় সঙ্গে মন্ত্রী ব্রাত্য বসু

নিজস্ব প্রতিনিধি: দক্ষিণ দমদম পৌরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে টোটোতে করে প্রচার সাড়লেন দমদম লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী সৌগত রায়। টোটোতে প্রার্থীর সঙ্গেই ভোট প্রার্থনায় রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু। বুধবার প্রায় দেড়শটি টোটো নিয়ে প্রচার সাড়েন তৃনমূল প্রার্থী। এদিন তৃণমূল প্রার্থী সৌগত রায়কে কেন্দ্র করে তৃনমূল কর্মী সমর্থকদের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মত। ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের মানুষজন ফুল দিয়ে সংবর্ধনা জানায় তৃণমূল প্রার্থী সৌগত রায়কে।

নির্বাচনী প্রচারে যোগ দিতে কলকাতা বিমানবন্দর বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, "পুলিশ সন্দেশখালি বিভিন্ন জায়গায় যারা প্রতিবাদী মহিলা ত

এসবি নিউজ ব্যুরো: সন্দেশখালিতে মহিলাদের পাহাড়া দেওয়া প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন, "পুলিশ সন্দেশখালি বিভিন্ন জায়গায় যারা প্রতিবাদী মহিলা তাদের ভয় দেখিয়ে হোক প্রয়োজনে পয়সা দিয়েই হোক তাদের বক্তব্যকে পরিবর্তন করার জন্য প্রলোভন দেখাচ্ছে। সেই জন্য মহিলারা এইভাবে পাহাড়া দিতে বাধ্য হচ্ছে। কোর্ট তো রায় দিয়েছিল মহিলাদের মধ্যে যেন কনফিডেন্সের অভাব না হয়। তাদের যেন প্রশাসনের উপর আস্থা ফেরে কিন্তু পুলিশ তো উল্টো করছে। আমরা দেখেছি পুলিশ সিভিক ভলেন্টিয়ার পাঠিয়ে বিভিন্ন মহিলাদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে যাতে তারা এখন উল্টো বয়ান দেয় এবং পুরোটাই পুলিশের হাত ধরে চিত্রনাট্য রচিত হচ্ছে।"

সন্দেশখালির প্রতিবাদী মহিলা মাম্পি দাসের গ্রেফতারি নিয়ে বলেন, "তৃণমূল কংগ্রেসের চক্রান্ত এবং তৃণমূল কংগ্রেসের চক্রান্তের ফলেই এই ধরনের ঘটনা বারবার ঘটছে। এরকম অডিও আসছে বারে বারে আপনারা দেখেছেন, আমাদের মন্ডল সভাপতি পরিষ্কার বলে দিয়েছে আমাদের এই ধরনের কোন বক্তব্য নেই এবং বারবার চেষ্টা করা হচ্ছে সন্দেশখালীর ঘটনা থেকে চোখ ঘোরানোর জন্য সন্দেশখালীর ঘটনা মানুষকে ভুলিয়ে দেওয়ার জন্য। প্রশ্ন হচ্ছে ৫০০-৬০০ জন এফিডেফিট করছে তাহলে কি এফিডেভিট গুলো ফলস হচ্ছে। পুলিশ একজন মহিলাকে দিয়ে ১৬৪ করিয়েছে তাহলে পুলিশ কেন করালো"।

মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য বিজেপি এলে লক্ষী ভান্ডার বন্ধ করে দেবে সেই প্রসঙ্গে বলেন, "বিজেপি এলে লক্ষী ভান্ডার এর জায়গা অন্নপূর্ণা ভাণ্ডার চালু হবে মাসে ৩ হাজার টাকা করে দেওয়ার ব্যবস্থা হবে। তৃণমূল কংগ্রেস এবং মুখ্যমন্ত্রী ভোট এলেই মিথ্যাশ্রী প্রকল্প চলে অন্য সব প্রকল্প বন্ধ হয়ে যায়। মিথ্যাশ্রী প্রকল্পে তিনি তখন এক নম্বর। আরো এরকম অনেক কিছু বলছে মাছ খাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে অতএব ভয়। ভয় দেখিয়ে ভোট নিতে হচ্ছে। তার মানে কি আপনার পজিটিভ কিছু বলার থাকে না। আপনার কাছে বলার মত কাজই নেই। সেই জন্য আপনাকে ভয় দেখাতে হচ্ছে"।

যাদবপুরে বিজেপি দলীয় নেতৃত্বের নির্দলে মনোনয়ন দাখিল করার প্রসঙ্গে বলেন, এই ধরনের কোন তথ্য আমার কাছে নেই। যদি সেটা হয়ে থাকে সেটা পরিকল্পনা মত হয়েছে। ড্যামি প্রার্থী রাখতে হয়, একজনের মনোনয়ন যদি বাতিল হয়ে যায় তখন অন্যজনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়।

তৃণমূলের শিক্ষা ছেলের রাজভবন ঘেরা অভিযান প্রসঙ্গে বলেন, নোংরা রাজনীতি এবং এই ধরনের রাজনীতি একমাত্র পশ্চিমবঙ্গেই সম্ভব। এবং মুখ্যমন্ত্রী সেটা রাস্তায় নিয়ে আসছেন এবং যেভাবে বলছেন আমি রাজভবনে যাব না। আমি তোমাকে একটি সাধারণ প্রশ্ন করেছিলাম নারায়ণ দত্ত তিওয়ারি কার সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজনীতি করেছেন। ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে এখনো পর্যন্ত একজন অবৈধ সন্তান নারায়ণ দত্ত তিওয়ারির। রাজ্যপাল থাকা অবস্থায় রাজভবনে স্কট সার্ভিস ঢুকেছিল সেটা খবর হয়েছিল মিডিয়াতে। আমি প্রশ্ন করছি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তাহলে নারায়ন দত্ত তিওয়ারির পাশে কিভাবে বসতেন তিনি।

নিয়োগ দুর্নীতি তদন্তে নাইসা ও এসএসসির কথোপকথন নিয়ে বলেন, সব জানত এসএসসি তো আলাদা কোন অস্তিত্ব নেই, এসএসসি রাজ্য সরকারের সংস্থা রাজ্য সরকারের পরিচালনায় মমতা ব্যানার্জির নির্দেশে অনুপ্রেরণা সমস্ত কিছু হয়েছে। এর জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জেলে যাওয়া উচিত, এবং ওম প্রকাশ চৌটালা যদি জ্বলে যেতে পারেনতাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও জেলে যাবেন।

গতকাল ভাঙরে বোমাবাজি প্রসঙ্গে বলেন, ভাঙ্গরে এবার তৃণমূল কংগ্রেসের অবস্থা খারাপ হবে, জামানাত বাজেয়াপ্ত হওয়ার মতো অবস্থা হবে। ভাঙ্গড়কে তৃণমূল কংগ্রেস ভাগাড়ে পরিণত করে দিয়েছে।

মিঠুন চক্রবর্তীর বাংলাকে কাঙাল বলা মন্তব্য প্রসঙ্গে বলেন, বাংলাকে তো কাঙাল বানিয়েছে মুখ্যমন্ত্রী। আগে এক সময় জিডিপিতে ২৬ শতাংশ অংশ ছিল, এখন কত শতাংশ করি তার মানে কি মানুষের অবস্থা খারাপ হয়েছে এখন কাজের জন্য মানুষকে অন্য রাজ্যে যেতে হচ্ছে। আপনার রাজ্যের লোক অন্য রাজ্যে যখন কাজের জন্য যাচ্ছে তার মানে কি কাজ নেই।

বামেদের সঙ্গে আইএসএফের মহম্মদ সেলিমের আইএসএফের দিকে আঙ্গুল তোলা নিয়ে বলেন, বামেদের সঙ্গে আইএসএফের জোট হবে কি হবে না তাদের ব্যাপার। বিষয় হচ্ছে এরা হলো চিয়ার লিডার। খেলছি তো আমরা তৃণমূল। চিয়ার লিডাররা কি পড়ে খেলবে মিনি স্কার্ট পরে নাচবে নাকি শাড়ি পরে নাচবে তাদের ব্যাপার।

আমডাঙ্গার আইএসএফ নেতা সদলবলে বিজেপিতে যোগ দিলেন

প্রবীর রায়:ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত আমডাঙ্গা বিধানসভার এক আইএসএফ নেতা সদলবলে বিজেপিতে যোগ দিলেন। বুধবার বেলায় জগদ্দলের মজদুর ভবনে ব্যারাকপুর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের হাত ধরে মোস্তা ফিজুর রহমান বিজেপিতে যোগ দিলেন। তিনি ২০২২ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে আমডাঙ্গা বিধানসভা কেন্দ্রের আদহাটা পঞ্চায়েতের আই এস এফের জেলা পরিষদের প্রার্থী হয়েছিলেন।বিজেপিতে যোগ দিয়ে মোস্তা ফিজুর রহমান বলেন, "এবার নির্বাচনে আমডাঙ্গায় বিজেপি ভালো ফল করবে। সংখ্যালঘুরা এখন মোদিজীকে দু'হাত ভরে আশীর্বাদ করছেন"।


অন্যদিকে, তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রে রোড শোতে আসার জন্য ব্যারাকপুরের প্রার্থী অর্জুন সিং এর সমস্ত প্রোগ্রামের পারমিশন বন্ধ করে দিল প্রশাসন।এই নিয়ে আজ একটি সাংবাদিকদ সম্মেলনে বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

ব্যারাকপুরের লোকসভা নির্বাচন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর এক্স বার্তা
এসবি নিউজ ব্যুরো: আগামী ২০ মে অর্থাৎ দেশের পঞ্চম দফায় ভোট হবে উত্তর ২৪ পরগনার অন্যতম লোকসভা কেন্দ্র ব্যারাকপুরে। এবার এখানে তৃণমূল ও বিজেপির হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। লড়াই ময়দানে তৃণমূল প্রার্থী হয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক। অন্যদিকে, বিজেপির প্রার্থী বিদায়ী সাংসদ অর্জুন সিং। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন এবারে এই কেন্দ্রে জয় পরাজয় নির্নয় করবে বাম ভোট। একদা এই কেন্দ্রটি সিআইএমের দূর্গ বলা হতো। এবার এই কেন্দ্রে তাদের জোট প্রার্থী দেবদূত ঘোষ।
সম্প্রতি ভাটপাড়া একটি জনসভা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। গতকাল এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং এর সমর্থনে প্রধানমন্ত্রী তার এক্স হ্যাণ্ডলে একটি পোস্ট করেছেন। সৌজন্যে: X
দিদিমণিকে পদত্যাগ করা উচিত খুনি পোস্টার নিয়ে প্রতিক্রিয়া অর্জুন সিংয়ের
প্রবীর রায়: ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং-কে খুনি দাবি করে ব্যারাকপুর সংসদীয় ক্ষেত্রের বিভিন্ন জায়গায় পোস্টার সাঁটানো হয়েছে। পোস্টারের নীচে লেখা আছে- "নো ভোট টু মাডারার।" এই পোস্টার নিয়ে বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের প্রতিক্রিয়া, "দিদিমণিকে পদত্যাগ করা উচিত। দিদিমণি খুনিকে ২০ বছর বিধায়ক ও ১০ বছর পুরপ্রধান কেন করলো, তা নিয়েও প্রশ্ন তুললেন বিজেপি প্রার্থী। তাঁর দাবি, এই ধরনের পোস্টার ভোটে কোনও প্রভাব পড়বে না। ভোট আসলেই তাঁকে খুনি আখ্যা দেওয়া হয়।"