*কবিতা*

"পথ হারা পথিক"

গোপাল মাঝি

পথ অতি আঁকা -বাঁকা

কেমন করে চলি,

হঠাৎ যদি গুলিয়ে ফেলি

কারে বল বলি!

ছিলনা তো এমন এদিন

যখন ছিলাম ছোট,

স্কুল শেষে খেলতাম মাঠে

কচি -কাঁচা যত |

কাছের -কাজের ছিল যারা

দেখছি তাদের হাল,

কেমন যেন কেটে গেছে

সুর -ছন্দ তাল!

দিবা -রাত্র ঠকাচ্ছে এরা

খেলার মাঠে এসে,

শেষ পরিণতি কোথায় এদের

ভাবছে কি অবশেষে?

শোষণ করে আজ যাঁরা

হচ্ছেন কোটি -পতি,

মহা -কাল পিছু টানলে

থাকবেনা এক রতি |

ভাবছি বসে আপন মনে

কোনটা যে সঠিক,

দিক -ভ্রান্ত আমি এখন

পথ হারা পথিক |

বসন্ত উৎসব পালন শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবে

এসবি নিউজ ব্যুরো: বসন্ত উৎসব পালন করা হল শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবের তরফে। রাজ্যের দমকল মন্ত্রী তথা স্থানীয় বিধায়ক সুজিত বসুর উদ্যোগে শনিবার সন্ধ্যায় শ্রীভূমি স্পোটিং ক্লাবের বসন্ত উৎসব পালন করা হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী সুজিত বসু, বারাসাত লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী ডা: কাকলি ঘোষ দস্তিদার, বিধাননগরের মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী সহ বিশিষ্ট জনেরা। এদিন বসন্ত উৎসবকে কেন্দ্র করে নানান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। নৃত্য পরিবেশনের পাশাপাশি পরিবেশিত হয় নানান সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

*KKR beat Sunrisers by just 4 runs*

Sports

TATA IPL

Khabar Kolkata: The mini auction of IPL caused a storm with two Aussie pacers. Pat Cummins and Mitchell Starc. Sunrisers Hyderabad set the record. They bought Cummins for 20.50 crores. After a while, left-arm pacer Mitchell Starc was bought by KKR for Tk 24.75 crore. But the expensive bowler failed to live up to expectations in the first match. Starc gave 22 runs in the first 2 overs of the spell. 27 runs in 3 overs.A lot of expectations from him in the death overs. Starc came to bowl in the 19th over. The first ball is a huge six-class. A wide, dot ball followed by a pair of sixes from Klassen. Last ball another six from Shahbaz Ahmed. The 24.75 crore pacer's figures are 4-0-53-0.

Huge score of 208 runs on the board. Kolkata Knight Riders had the advantage in the match. However, Heinrich Klaassen and Shahbaz's brilliant batting of late is again in trouble. Sunrisers' target of 39 runs in the last 2 overs. They were just 4 runs behind KKR at the end of 18 overs.The match could have gone either way. After Starc's over, it was all for Sunrisers. The color of the match changed again in the last over of Harshit Rana. Sunrisers needed 5 runs off the last ball.

Young pacer Harshit Rana became the hero of KKR on the stage of stars like Starc, Cummins. 12 runs had to be defended in the last over. Classen welcomed with a six. A single off the next ball. Shahbaz's wicket on the third ball changed the color of the match a bit. Klasenck struck with a single from Marko Jansen off the fourth ball.

5 runs from 2 balls is an easy target. But the ball hits the edge of the bat when trying to hit a big shot. A superb catch at short third man by KKR's impact player Suvash Sharma.

Last ball Harshit Rana vs Sunrisers Captain Cummins. Super over if you hit a boundary, win if you hit a six. Harshit Rana won KKR by just 4 runs with a dot ball. Andre Russell gave KKR confidence with the bat. Rinku Singh's excellent fielding after contributing to the batting as well. King Khan's presence, Gautam Gambhir's return.Knight Riders got off to a 'good' start despite a scary win. Harshit took 3 wickets with only 33 runs in 4 overs.

Pic :Sanjay Hazra (khabar kolkata).

*Chennai Super Kings won by 6 wickets*

TATA IPL 

 KKNB : Indian Premier League (IPL)started in 2008. The 17th edition started yesterday. Chennai Super Kings vs Royal Challengers Bangalore in the opening match of the 17th edition. Chasing 173 runs, Chennai Super Kings won by 6 wickets. Dhoni did not have to go down with the bat. RCB captain Faf Duplessie won the toss and decided to bat. Duplessis's first match as Chip captain against his old team. He started the batting very well. Duplessis's 35 runs off just 23 balls.8 boundaries out of it. However, disaster in the RCB camp as soon as Duplessi returns. Royal Challengers Bangalore lost 5 wickets for 78 runs.

 Pic Courtesy by: IPL

*শুরু আই.পি.এল। মেদিনীপুর অরবিন্দ স্টেডিয়ামে ফ্যান পার্ক*

খবর কলকাতা: বাঙালির সেরা খেলা ফুটবল হলেও, বর্তমানে ক্রিকেটে মজেছে বাঙালিরাও। বি.সি.সি.আই ও আই.পি.এলের উদ্যোগে এবার পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলা শহরের মেদিনীপুর অরবিন্দ স্টেডিয়ামে গড়ে তোলা হচ্ছে ফ্যান পার্ক। ২৩ মার্চ শনিবার সন্ধ্যায় কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে কে.কে.আর ভার্সেস সানরাইজার্স হায়দরাবাদের ম্যাচ।

ম্যাচটি মেদিনীপুর শহরবাসী অরবিন্দ স্টেডিয়ামে বসেই উপভোগ করতে পারবেন বলেই জানা গেছে। অরবিন্দ স্টেডিয়ামে একটি জরুরি বৈঠকেও বসেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার কর্তারা। এবার, মেদিনীপুর শহরের অরবিন্দ স্টেডিয়ামে আগামী ২৩ ও ২৪ মার্চ অর্থাৎ শনিবার ও রবিবার এই ফ্যান পার্কের মাধ্যমে আইপিএলের ম্যাচ প্রদর্শিত করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

তৃণমূল পঞ্চায়েত উপপ্রধান কে গুলি করে খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত গৌতম দাস

উত্তর ২৪ পরগনা: উত্তর ২৪ পরগনা জেলার অশোকনগর থানার গুমা ১ নম্বর পঞ্চায়েতের উপপ্রধান বিজন দাস খুনের ২৪ দিন পর গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত বসিরহাটে পালিয়ে ছিল পুলিশ সূত্রে এমনটাই খবর। ইলেকট্রনিক ডিভাইসের সাপোর্ট নিয়ে বারাসাত জেলা পুলিশ গতকাল রাতে তাকে বসিরহাট এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। আজ অভিযুক্ত গৌতম দাস কে বারাসাত আদালতে তোলা হয়।পুলিশের পক্ষ থেকে ১০ দিনের পুলিশ হেফাজতের আবেদন করা হয়েছে।

উল্লেখ্য,গত ২৬ ফ্রেব্রুয়ারি রাত্রিবেলা বিজন দাস তাঁর দলেরই এক সমর্থকের বাড়িতে ছিলেন। সেখানে নিমন্ত্রণ ছিল তাঁর। খাওয়া দাওয়ার পর নিচের ঘরে একা শুয়েছিলেন। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গৌতম দাস নামে স্থানীয় এক জমি ব্যবসায়ী সহ কয়েকজনের সঙ্গে তাঁর কোনও একটি বিষয় নিয়ে বচসা বাধে। অভিযোগ, এই তর্কাতর্কির মধ্যেই বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতী খুব কাছ থেকে তাঁকে গুলি করে। বিজনবাবুর মাথা ও কানে গুলি লাগে।দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় বারাসাত হাসপাতালে। সেখানেই চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় অশোকনগর থানার পুলিশ তদন্ত শুরু করে।

জঙ্গলমহলে রুটমার্চ কেন্দ্রীয় বাহিনীর ও জেলা পুলিশের

এসবি নিউজ ব্যুরো: জঙ্গলমহলে রুটমার্চ কেন্দ্রীয় বাহিনীর ও জেলা পুলিশের। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ মত ঝাড়গ্রামেও রুটমার্চ শুরু করল জেলা পুলিশ। ইতিমধ্যেই ঘোষণা হয়েছে লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ, তার আগেই জঙ্গলমহলের সাধারণ মানুষকে আশ্বস্ত করতে ঝাড়গ্রাম জেলার বিভিন্ন এলাকার কেন্দ্রীয় বাহিনীর টহল শুরু হয়ে গিয়েছে। ঝাড়গ্রামের বেলিয়াবেড়া থানার লাদনগেড়িয়া, খাড়বান্দি, নিশ্চিন্তা সহ বিভিন্ন এলাকায় চলছে কেন্দ্রীয় বাহিনী রুট মার্চ সাথে রয়েছেন ঝাড়গ্রাম জেলা পুলিশের বেলিয়াবেড়া থানার ওসি হৃষিকেশ সাহু, সার্কেল ইন্সপেক্টর দেবাশিস ঘোষ, জেলা পুলিশের ডিএসপি সহ জেলা পুলিশের অন্যান্য আধিকারিকরা।

এদিন সিআরপিএফ এর সাথে জেলা পুলিশের আধিকারিকরা এলাকায় ঘুরেন এবং মানুষের সাথে কথা বলেন। সাধারণ মানুষদের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে জেলা পুলিশের আধিকারিক পৌঁছে গিয়ে সাধারণ মানুষদের জিজ্ঞাসা করছে কোনরকম অশান্তি বা বিশৃঙ্খলা এই এলাকায় হচ্ছে কিনা। ভোটধানে বাধা থাকবে না অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হবে। টহল দেওয়ার পাশাপাশি সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলছেন কেন্দ্রীয় বাহিনী ও জেলা পুলিশ।

মহাসমারহে চলছে শান্তিপুর অদ্বৈত পাঠে ঈশ্বর পুরিপাদের তিরোধান উৎসব, হাজার হাজার ভক্ত বৃন্দদের সাথে হরিনাম সংকীর্তনা মেতে উঠলেন বিদেশি ভক্তবৃন্দরা

এসবি নিউজ ব্যুরো: অদ্বৈত আচার্যের গুরুদেব ছিলেন শ্রীমৎ মাধবেন্দ্রপুরী মহারাজ, ঈশ্বরপুরী পাদ হলেন মাধবেন্দ্রপুরী মহারাজের প্রথম শীষ্য।ঈশ্বর পরিবারের শীষ্য ছিলেন শ্রীচৈতন্যদেব। তাই শ্রীচৈতন্যদেবের পরম গুরু ঈশ্বরপুরিপাদেদের তিরোধান তিথি উৎসব প্রতিবছরের মতো এবছরও মহাসমারোহে পালিত হচ্ছে নদীয়ার শান্তিপুর বাবলা অদ্বৈত পাঠ অঙ্গনে।

জানা যায় এই উৎসব প্রথম সূচনা করেছিলেন অদ্বৈত আচার্য, এবং সেই উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বয়ং চৈতন্য মহাপ্রভু। তিনি শান্তিপুরে সেদিনকে অবস্থানও করেছিলেন।তাই তিনি এই উৎসব প্রসঙ্গে বরদান করে বলেছিলেন, এই উৎসবে যে সমস্ত ভক্তরা এসে প্রসাদ গ্রহণ করবে ,তারা গোবিন্দ প্রেমে মাতোয়ারা হয়ে উঠবেন। ভাগবত অনুসারে আজকের এই বিশেষ তিথিতে কোন ব্যক্তি অদ্বৈত পাঠে বসে প্রসাদ গ্রহণ করলেই তিনি গোবিন্দ প্রেমে মাতোয়ারা হয়ে উঠবেন। যদিও এই অনুষ্ঠান পুরোপুরি পরিচালনা করে ইসকন মায়াপুর। মায়াপুর ইসকনের একাধিক ভক্তবৃন্দ উপস্থিত হয় এদিনের এই উৎসবে ।

খবর বহু বিদেশি পর্যটক এদিন উপস্থিত হয়েছেন অদৈত্য পাঠ অঙ্গনে শকরছেন নিজে হাতে প্রসাদ বিতরণ ।চলছে হরে কৃষ্ণ নাম গান। যদিও এই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে এলাকা তথা রাজ্যের বহু প্রান্ত থেকে ভক্তগণের জমায়েত হয়েছে এই অদ্বৈত পাঠে। যদিও ইসকন সূত্রে খবর ৫০ হাজার ভক্তের জন্য খিচুড়ি এবং চাটনি প্রসাদের ব্যবস্থা করেছে ইসকন। রাত্রির আটটা পর্যন্ত চলবে প্রসাদ বিতরণ। তার সাথে চলবে অদ্বৈত আচার্য এবং ঈশ্বর পুরিপাদের বিশেষ পূজা ,আরতি এবং ভাগবত পাঠ। এদিন এই অনুষ্ঠানে এসে বিদেশি ভক্তরা জানান, তারা অত্যন্ত খুশি এরকম এক সুন্দর মনোরম পরিবেশে এসে কৃষ্ণ নাম জপ করতে পেরে। তবে এদিনের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শান্তিপুর বিধানসভার বিধায়ক তথা অদ্বৈত আচার্যের বংশধর ডক্টর ব্রজ কিশোর গোস্বামী।

তিনি জানান, এদিনের এই অনুষ্ঠান বহু বছর ধরে হয়ে আসছে। মানুষ এখানে এসে নাম গানে মত্ত হয়ে প্রসাদ গ্রহণ করে। কারণ এখানে প্রসাদ গ্রহণ করলে গোবিন্দ ভাব জাগ্রত হয় মানুষের ।যদিও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের প্রাক্তন সাংসদ জগন্নাথ সরকার, সহ একাধিক বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। যদিও এই উৎসবকে কেন্দ্র করে রানাঘাট পুলিশ জেলা বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করেছে। পুলিশ সূত্রে খবর ৫০০ পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে মেলা চত্বরে ।যদিও আজকের এই অনুষ্ঠানে সরজমিনে উপস্থিত ছিলেন রানাঘাট পুলিশ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার লাল্টু হালদার ,এসডিপিও শৈলজা দাস, শান্তিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক সুব্রত মালাকার এবং শান্তিপুর থানার সি আই সহ একাধিক পুলিশ আধিকারিকরা ।যদিও পুলিশি নিরাপত্তা সম্পর্কে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার লালটু হালদার জানান ,বিগতদিনে বহুবার এই মেলাতে চুরি ছিনতাই এর ঘটনা ঘটেছে তাই আগাম ব্যবস্থা হিসাবে প্রচুর পরিমাণে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে ,যাতে কোনরকম অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে।

জয় নিয়ে একশো শতাংশ আশাবাদী মথুরাপুর লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী বাপি হালদার

এসবি নিউজ ব্যুরো: ঘোষণা হয়েছে লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘন্ট। দক্ষিণ ২৪ পরগনার মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের এবারের তৃণমূলের প্রার্থী নতুন মুখ সুন্দরবন সাংগঠনিক জেলা যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি বাপি হালদার।

আজ কুলপি বিধানসভার বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার কে সঙ্গে নিয়ে কুলপি ব্লকের চন্ডিপুর বাজার থেকে ঢোলাহাট বাজার পর্যন্ত বর্ণাঢ্য শোভা যাত্রার মধ্য দিয়ে লোকসভা নির্বাচনী প্রচার সারলেন।

ঢাকের বাজনা সহযোগে হাজার হাজার তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের উপস্থিতিতে কুলপি ব্লকের চন্ডিপুর বাজার থেকে ঢোলাহাট বাজার পর্যন্ত পায়ে হেঁটে ভোট প্রচার সারলেন তিনি। তিনি জানালেন,রাজ্যে ৪২ টি আসনেই তৃণমূলের প্রার্থীরাই জয়লাভ করবে। এই নিয়ে চ্যালেঞ্জ বাপি হালদারের।

সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকাউন্ট থাকলে সেই ছাত্রীকে স্কুল থেকে বার করে দেওয়া হবে, এমনই সিদ্ধান্ত নিল বারাসাতের এক স্কুলের

উত্তর ২৪ পরগনা: সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকাউন্ট থাকলে সেই ছাত্রীকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হবে। এমনই সিদ্ধান্ত নিল উত্তর ২৪ পরগনার বারাসাতের কালীকৃষ্ণ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা মৌসুমী সেনগুপ্ত পড়ুয়াদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে জানান, "ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও এক্স হ্যান্ডেল-সহ ৩ ধরনের সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনও ছাত্রীর কোনও অ্যাকাউন্ট থাকবে না। এই কথা অমান্য করলে বিদ্যালয় থেকে ওই ছাত্রীকে বের করে দেওয়া হবে"।

প্রধান শিক্ষিকার এই নির্দেশ জানার পরেই ওই স্কুলের ছাত্রীদের মধ্যে আলোড়ন পড়ে যায়। ছাত্রীদের একটা বড় অংশই অবশ্য এই ব্যাপারে প্রধান শিক্ষিকার পাশে দাঁড়িয়েছে। হোয়াটস-অ্যাপ গ্রুপে প্রধান শিক্ষিকার এই নির্দেশ পাওয়ার পরেই যাদের অ্যাকাউন্ট ছিল, তারা তড়িঘড়ি অ্যাকাউন্ট ডিলিট করে দেয়। ক্লাস নাইনের এক ছাত্রী বলে, "ঠিক কাজ করেছেন বড়দি। আমাদের মতো ছোট বয়সে কারও সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকাউন্ট থাকা উচিৎ নয়।"

তবে ছাত্রীদের অভিভাবকরাও স্কুলের এই নির্দেশে খুশি। তাঁরা জানান , "এমন নির্দেশ খুবই জরুরি ছিল। ১৮ বছর বয়স হওয়ার আগে কোনও সোশ্যাল মিডিয়াতেই কারও অ্যাকাউন্ট খোলা উচিৎ নয়। স্কুলে পড়ার বয়সে কারও কোনও ম্যাচিওরিটি থাকে না। ভুল পথে যাওয়ার সমস্ত সম্ভাবনা থাকে। ছোটদের ভালর কথা ভেবে স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাকে স্বাগত জানাচ্ছি।"

কালীকৃষ্ণ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা মৌসুমী সেনগুপ্ত বলেন, "যা করেছি আমার মেয়েদের সুন্দর ভবিষ্যতের কথা ভেবে করেছি। তবে এটা আমার একার সিদ্ধান্ত নয়, এটা স্কুলের পরিচালক সমিতির সাথে কথা বলেই করা হয়েছে।"