জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই হবে INDIA জোটের পরবর্তী বৈঠক

নজরে লোকসভা নির্বাচন। আর তারআগেই ফের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে বিরোধী ইন্ডিয়া জোটের পরবর্তী বৈঠক হতে চলেছে বলা জানা গিয়েছে কংগ্রেসের তরফে। এই বৈঠকে আসন বণ্টন নিয়ে হবে আলোচনা। তবে কবে হবে সেই বৈঠক সেই তারিখ এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি।সম্প্রতি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়ে দিয়েছিলেন আগামী ৩১ জানুয়ারির মধ্যে আসন বণ্টনের কাজ শেষ হবে বিরোধী শিবিরের। এরপরেই বৈঠকে বসে কংগ্রেস।

 সম্প্রতি তিন রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের হারের পর লোকস্পভা নির্বাচনে আসন বণ্টন নিয়ে তড়িঘড়ি বৈঠক ডাকলো বিরোধী জোট ইন্ডিয়া। ইন্ডিয়া জোটের প্রধান নেতারা এবারের বৈঠকে থাকবেন বলেই জানা গিয়েছে।  ৫ রাজ্যের ফল ঘোষণার পরই আসন বণ্টন নিয়ে জোর দেওয়া শুরু করেছে কংগ্রেস।

এবার নতুন বছরে ৮-১৭ জানুয়ারি সাগরদ্বীপে গঙ্গাসাগর মেলা অনুষ্ঠিত হবে

অমিত দাস: ২০২৪ এর ৮ জানুয়ারি থেকে ১৭ জানুয়ারি সাগরদ্বীপে অনুষ্ঠিত হবে গঙ্গাসাগর মেলা। লাখ লাখ মানুষ পুণ্যস্নান করতে আসবেন। আর তাই সেখানে যাতে কোন নিরাপত্তার খামতি না থাকে তাঁর জন্য রাজ্য সরকার সবরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।আজ আলিপুরে দক্ষিণ ২৪ পরগনার প্রশাসনিক সদর দপ্তরে আসন্ন গঙ্গাসাগর মেলা কে কেন্দ্র করে একটি সাংবাদিক সম্মেলনের আহ্বান করা হয়েছিল। দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলাপরিষদের সভাধিপতি নীলিমা বিশ্বাস মিস্ত্রীর সভাধিপতিত্বে ও জেলা শাসক সুমিত গুপ্তা সহ উপস্থিত ছিলেন প্রশাসনিক আধিকারিকরা।

প্রসাশনের পক্ষে জানানো হয়,পূণ্যার্থীদের জন্য এবার ২৫০০ টি সরকারি বাস,২৫০টি বেসরকারি বাস, ৬টি বার্জ, ৩২টি ভেসেল,১০০ টি লঞ্চ ও ২১টি জেটি ব্যবহার করা হবে।লট ৮ ও নামখানা দিয়ে পূণ্যার্থীদের পারাপার করা হবে এছাড়াও গঙ্গাসাগরে আগত পুন্যার্থীদের জন্য থাকছে জলের ৬০ লাখ পাউচ। ৩০০ বেডের হসপিটাল থাকছে। ১০০এর বেশি অ্যাম্বুলেন্স রাখা হচ্ছে।রাখা হচ্ছে এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স। শোলার ঘরগুলোতে অনেক সময় আগুন লেগে যায় বলে এবার গঙ্গাসাগরে রান্নার অনুমতি নেই।

অতিরিক্ত কুয়াশার জন্য এবারের ভেসেলের সারেঙ্গের সুবিধার্থে বিদেশ থেকে বিশেষ ধরনের আলোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। সুরক্ষা জন্য ইসরোর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।৭ টি স্যাটেলাইট ও মেলা প্রাঙ্গণে ১১৫০ টি সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে।২৪০০ সিভিক ভলেন্টিয়ার সহ ১৪২ টি এনজিও মেলায় মোতায়েন থাকবে।এছাড়া অতিরিক্ত যানবাহনের ব্যবস্থা থাকছে এবার।রেলকে অনুরোধ করা হয়েছে মেলার আগে ও পরে বেশি ট্রেন চালাতে। ১৩ থেকে ১৭ জানুয়ারি বেশি ট্রেন চালাতে হবে।

পাশাপাশি ,মেলার দিনগুলিতে বেশি করে ট্রেন চালানোর জন্য রেলকেও অনুরোধ করেন মুখ্যমন্ত্রীও। এই প্রসঙ্গে রেলের তরফে এক আধিকারিক জানান, ১২ থেকে ১৭ তারিখ পর্যন্ত নির্ধারিত ট্রেন ছাড়া আরও ৬৬টি ট্রেন চালানো হবে। তারমধ্যে ১৪, ১৫ ও ১৬ তারিখ ওই রুটে অতিরিক্ত ১৫টি স্পেশাল ট্রেন চালানো হবে।

ছবি: সঞ্জয় হাজরা (খবর কলকাতা)।

*দক্ষিণ ভারতের তিরুপতি বালাজির পুজোয় মেতেছে তমলুকবাসি, চলছে জাঁকজমকপূর্ণ পূজার্চনা*

তমলুক: দক্ষিণের সেই দেবতা তিরুপতি বালাজি পুজোতে মাতলো তমলুকবাসি। তমলুকের তাম্রলিপ্ত টাউন ক্লাবের পক্ষ থেকে আয়োজন করা হয় এই পুজোর। তাদের এই পুজো এবছর পঞ্চমতম বর্ষে পা দিলো। অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে আগত পুরোহিত তাঁর নিজস্ব ভাষায় মন্ত্র উচ্চারনের মধ্য দিয়ে শুরু করেন পুজোর কাজ।

এছাড়াও পুজোর বাদ্যির জন্যও সুদূর দক্ষিণ থেকে এসেছেন সংগীতশিল্পীরা। শুক্রবার সকাল থেকেই তাম্রলিপ্ত ডাউন ক্লাবের বালাজি দেবতার পূজো দেখতে মন্ডপে ভিড় জমান তমলুকবাসি। ভিন রাজ্যের মন্ত্র উচ্চারণের মাধ্যমে এই পুজো দেখতে পেয়ে খুশি তমলুকবাসিরা।

পূজা উপলক্ষে বৃহস্পতিবার বিকেলে তমলুক শহর জুড়ে একটি বর্ণনাট্য শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয় ক্লাবের পক্ষ থেকে। তমলুকের এই বালাজি পূজা উপলক্ষে তাম্রলিপ্ত টাউন ক্লাবের চার দিন ধরে চলবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

*পাখির চোখ লোকসভা নির্বাচন, অখিল গড়ে শুভেন্দুর তৃণমূল স্তরের কর্মীদের নিয়ে সম্মেলন*

মন্দারমণি: লোকসভা নির্বাচন আসন্ন। তার আগেই দলের নেতা কর্মীদের চাঙ্গা করতে লোকসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করে বুথ কর্মিদের সম্মেলন শুভেন্দুর। বিকেল নাগাদ রামনগর বিধানসভা এলাকায় শুভেন্দুর সভা অখিল গড়ে। মন্দারমনিতে বুথ ভিত্তিক কর্মী সম্বেলনের আয়োজন করা হয়েছে ।

উপস্থিত থাকবেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। কাঁথি লোকসভার বুথ কর্মী সম্মেলন ও যোগদান মেলা রয়েছে।বুথ পিছু -৮জন অংশ নেবে সম্মেলনে।১৯৮২বুথ কাঁথি লোকসভায় বলেই জানা যাচ্ছে। বছরেই শেষ লগ্নে মন্ত্রী অখিল গিরির বিধানসভায় গিয়ে কি কি ভোকাল টনিক দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা কাঁথির সন্তান শুভেন্দু অধিকারী সেটাই দেখার বিষয়। চলছে শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি।

বিভিন্ন সভায় শুভেন্দু অধিকারী বলেন, পূর্ব মেদিনীপুর জেলার দুটি লোকসভা কেন্দ্র কাঁথি ও তমলুকে বিজেপি তিন লক্ষ্যের বেশি ভোটে জয়লাভ করবে। কিভাবে তা হবে আমার জানা আছে। তা বাস্তবায়ন করতে কর্মীদের কি বার্তা দেন সেটা এখন দেখা অপেক্ষা।

রাজ্যে আসছেন মোহন ভাগবত

আগামীকাল রাজ্যে আসছেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত । ৩ দিনের বঙ্গ সফরে আসছেন তিনি। সোমবার বিকেল অবধি রাজ্য থাকবেন আরএসএস প্রধান।

কলকাতায় তাঁর একাধিক কর্মসূচি রয়েছে। সূত্রের খবর, বেশ কিছু বিজেপি নেতা নেতা কর্মীদের সঙ্গে সংঘ প্রধান দেখা করবেন এবং বৈঠক করবেন। রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি আমন্ত্রণ জানাতে পারেন বঙ্গ বিজেপি নেতাদের।

রেশন বন্টন নিয়ে খাদ্য ভবনে বিক্ষোভ

রেশন ডিলারদের বিক্ষোভ খাদ্য ভবনে। রেশন বন্টনের সমস্যার অভিযোগ তুলে এই বিক্ষোভ বলে শোনা যাচ্ছে। ইতিমধ্যে নতুন বছরে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন রেশন ডিলাররা।

আগামী ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে এই বিক্ষোভ। তবে আজ সকাল থেকে খাদ্য ভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন রেশন ডিলাররা।

বিএসএফের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ পাচার হওয়ার আগেই বিএসএফ সেনাজওয়ানদের সক্রিয়তায় ১০ লক্ষ টাকার রুপোর গহনা উদ্ধার

নদীয়া: নদীয়ার মহাখোলা সীমান্তে ৮২ নম্বর ব্যাটেলিয়ানের বিএসএফের জওয়ানরা সীমান্তে পাচারের আগেই ১১ কেজি ৫০০ গ্রাম রুপোর গহনা উদ্ধার করল।এই রুপোর গহনার মূল্য আনুমানিক ১০ লক্ষ টাকা বলে জানা গেছে । বিএসএফ সূত্রে জানা গেছে আজ ভোর রাত্রে ঘন কুয়াশার মধ্যে চোরা কারবারিরা।

ভারত-বাংলাদেশের সীমান্তে তারকাটার কাছাকাছি পৌঁছে গেলে বিএসএফ জওয়ানদের সন্দেহ হয় । বি এস এফ ওই চোরা কার বাড়িদের তাড়া করলে তারা পালিয়ে যায় ব্যাগ ফেলে । সেই ব্যাগ থেকেই উদ্ধার হয় রুপোর গহনা ।

বিক্রি নেই শীতের পোশাক, চিন্তা বাড়ছে ব্যবসায়ীদের

বাঁকুড়াঃ শীত বস্ত্রের পসরা নিয়ে আবারো ফিরে এসেছেন ওঁরা। কিন্তু বড় দিনের আগে থেকেই বাঁকুড়ায় তাপমাত্রার পারদ বাড়তে থাকায় শীত বস্ত্রের চাহিদা নেই। ফলে চরম আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কায় ভীন রাজ্য থেকে শীতবস্ত্র বিক্রি করতে আসা ব্যবসায়ীরা।

প্রসঙ্গত, প্রতি বছরের মতো এবারও শহরের মাচানতলা এলাকায় জেলা লাইব্রেরী সংলগ্ন রাস্তার পাশে শীতবস্ত্র বিক্রেতাদের পসরা সাজিয়ে বসার অনুমতি দিয়েছে বাঁকুড়া পৌরসভা। এবার মূলতঃ ভীন রাজ্য থেকে আসা ৩০ জন ব্যবসায়ী অস্থায়ী দোকান খুলেছেন। কিন্তু বৃষ্টির পর প্রথম দু'দিন জেলার তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রী সেলসিয়াসের আশে পাশে ঘোরা ফেরা করলেও বড় দিনের আগেই তাপমাত্রার পারদ ফের উর্দ্ধমুখী হতে থাকে। ফলে শীতের আমেজ না থাকায় বিক্রি বাটাও কমতে শুরু করেছে এই ব্যবসায়ীদের।

বিহার থেকে আসা ব্যবসায়ী দীপু মিশ্র বিক্রি না হওয়ার পিছনে 'ঠাণ্ডার আমেজ না থাকা'কে দায়ি করে বলেন, এই মরশুমে বিক্রি বাটা একদম নেই।সাত লক্ষ টাকার শীতবস্ত্র নিয়ে এসেছিলাম। বিক্রির যা অবস্থা লাভ তো দূরের কথা, মূল টাকাটা তোলাই এখন দূস্কর বলে তিনি জানান।

একই কথা বলেন ব্যবসায়ী অসিত গরাই, শুভম্ মুখার্জীরা। তাঁরা বলেন, বাইরে থেকে এসেছিলাম কিছু রোজগারের আশায়। কিন্তু ঠাণ্ডা থাকায় একদমই বিক্রি নেই। গত বছর কিছু হলেও মুনাফা হয়েছিল, এবার সেই আশা নেই। ফলে চরম অর্থিক ক্ষতির বোঝা নিয়েই তাঁদের প্রত্যেককে বাড়ি ফিরতে হবে বলে তাঁরা জানান।

এখন এই ব্যবসায়ীদের একান্ত প্রার্থণা বাঁকুড়ায় বাড়ুক উত্তুরে হাওয়ার দাপট, অনুভূত হোক শীতের আমেজ। তাহলে অন্তত নতুন বছরে কিছু বিক্রি বাটা বাড়বে। আর লাভ না হোক মূল টাকাটাও উঠে আসতে পারে। তাই এখন উত্তুরে হাওয়ার অপেক্ষায় পরিযায়ী এই ব্যবসায়ীরা।

ক্যামিকেল মুক্ত জৈব সার ব্যবহারে অ্যাওয়ারনেস ক্যাম্প

এসবি নিউজ ব্যুরো: মাটি বাঁচাও ও ক্যামিকেল মুক্ত জৈব সার ব্যবহার নিয়ে অ্যাওয়ারনেস কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়ে গেল উত্তর দিনাজপুরের সোনাডাঙ্গী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। বুধবার বিকেলে সোনাডাঙ্গী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মাটি বাঁচাও ও ক্যামিকেল মুক্ত জৈব সার ব্যবহারের বিভিন্ন বিষয়ে এলাকাবাসীদের নিয়ে একটি সচেতনতা এ্যাওয়ারনেস কর্মসূচি পালন করা হয়।

এদিনের কর্মসূচিতে সোনাডাঙ্গী এলাকার কৃষক বন্ধু ছাড়াও সাধারণ মানুষ ও মহিলাদেরও উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।এই বিষয়ে Save eco organic Pvt Ltd এর রাজ্য চীপ ম্যানেজার রাজীব সেনগুপ্ত বলেন ,"কেন্দ্র ও রাজ্য উভয় সরকার চাইছে মাটি বাঁচাও, জীবন বাঁচাও।

পাশাপাশি তিনি আরও বলেন কৃষক বন্ধুরা Camical fartilizer ছেড়ে Organic farming করার মধ্য দিয়ে মাটির উর্বরতা শক্তি পুনরায় ফিরিয়ে আনার পাশাপাশি মানুষের শরীরে Camical fartilizer এর ফলে বিভিন্ন রকম রোগের হাত থেকেও রক্ষা পাওয়া সম্ভব।

পৌরসভা নিয়ন্ত্রিত জরাজীর্ণ আবাসন

এসবি নিউজ ব্যুরো: শহরকে পরিষ্কার রাখেন তারাই অথচ তাদেরই নিরাপত্তার দিকটি হয়ে রয়েছে নড়েবড়ে। উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডস্থিত হরিজন পল্লীতে বসবাস প্রায় ২০টি হরিজন পরিবারের। পৌরসভা নিয়ন্ত্রিত এই আবাসনের সম্পূর্ণ জরাজীর্ণ অবস্থা। ফাটলধারা ছাদ, নড়বড়ে দেওয়াল নিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ জীবন যাপন করছেন বাসিন্দারা। মাঝেমধ্যেই চাঙর খসে জখম হয়েছেন অনেকেই। বেহাল বিদ্যুৎব্যবস্থার কারণে কয়েক বছর আগে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গিয়েছেন এক যুবক। যেকোনো মুহূর্তে ঘটতে পারে বড়সড় দুর্ঘটনা।

পুরসভার ইঞ্জিনিয়াররা পরিদর্শন করে আবাসনটিকে বিপদসংকুল বলে ঘোষণা করে আবাসন ছাড়ার বিজ্ঞপ্তি জারিও করেছেন। কিন্তু বারবার বিজ্ঞপ্তি জারি করার পরও আবাসন ছাড়ছেন না বলে অভিযোগ পুরকর্তৃপক্ষের। বাসিন্দারা নিজের মুখেই শোনালেন তাদের দুর্দশার কথা। যদিও রায়গঞ্জের উপপৌরপ্রশাসক অরিন্দম সরকার বিষয়টি নিয়ে যথেষ্ট সহানুভূতিশীল। তবে নোটিশ করা সত্ত্বেও আবাসন ছেড়ে না বের হলে সংস্কারের কাজ আরম্ভ করা সম্ভব নয় বলে জানান তিনি।