*বেলা ১২ টা বাজলেই শুরু মিটিং, জানুন আজকের ট্রাফিক আপডেট*


আজ  ২১ শে ডিসেম্বর এদিন বাড়ি থেকে বেরানোর আগেই জেনে নিন কোন কোন রাস্তা বন্ধ থাকবে। কেমন থাকবে রাস্তাঘাটের অবস্থা ? জানিয়ে দিলো লালাবাজার ট্রাফিক কন্ট্রোল। বৃহস্পতিবার শহরে এখনও পর্যন্ত কোথাও কোন দুর্ঘটনা ঘটেনি। 

যানচলাচল স্বাভাবিক আছে।  তবে বেলা ১২ টা নাগাদ একটি জমায়েত আছে হাজরা ক্রসিং-এ। এছাড়া বেলা ১২ টা নাগাদ আর এস এন স্কোয়ার থেকে আর আর অ্যাভিনিউ পর্যন্ত একটি মিছিল আছে। 

 এছাড়া আজ কোন মিটিং, মিছিল নেই। তাই বৃহস্পতিবার শহরের সর্বত্র যান চলাচল স্বাভাবিক থাকবে বলে জানিয়েছে , লালবাজার ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম। 

  

*ফের ঘূর্ণাবর্ত! বঙ্গে কমবে শীতের আমেজ, জেনে নিন আজকের আবহাওয়া*


শীতের আমেজে ভরপুর ডিসেম্বর। কোথা ৫ কোথাও ১০। রাজ্য জুড়ে শীতের দাপটে কাবু সকলে। তবে আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে আবার এন্ট্রি নিচ্ছে ঘূর্ণাবর্ত। তাই আপাতত কিছুদিন মেঘলা আকাশ থাকবে রাজ্যের অধিকাংশ জায়গায়। কারণ প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প প্রবেশ করবে দুই বঙ্গেই। 

আবহাওয়া দফতর সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই বঙ্গোপসাগর থেকে জলীয় বাষ্প ঢুকতে শুরু করেছে দক্ষিণবঙ্গে৷ ফলে বাড়বে রাতের তাপমাত্রা। মৌসম ভবন জানিয়েছে, গতিপথ পরিবর্তন করে বর্তমানে দক্ষিণ-পূর্ব আরব সাগরের উপরে একটি ঘূর্ণাবর্ত অবস্থান করছে। তবে এর জেরে পশ্চিমবঙ্গে কোনও বৃষ্টিপাতে সম্ভাবনা আপাতত নেই। 

আগামী ২২ ডিসেম্বর থেকে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গেও কিছুটা বাড়বে তাপমাত্রা। আপাতত দুদিন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে আগামী তিনদিন রাতের তাপমাত্রা পরিবর্তন হবে না। তবে বড়দিনের সময়ে ঠান্ডার আমেজ কিছুটা কমতে পারে রাজ্যে। বৃহস্পতিবার কলকাতার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৪ ও ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকবে।

*Kalinga Super Cup Derby Damama, schedule announced*

Sports News 

 KKNB : Football lovers will get a taste of derby at the beginning of the new year. Although not in Kolkata's Yuva Bharati sports arena. Kalinga Super Cup will be held in Bhubaneswar and Cuttack. Calcutta derby will be held at Kalinga Stadium in Bhubaneswar on January 19.

The All India Football Federation announced the complete schedule of the Super Cup a while ago. On the first day of the tournament, the two leaders of Kolkata are entering the field. The main episode starts on January 9.

East Bengal will play against Hyderabad FC in the first match. Mohun Bagan is coming down in the evening. The opponent is an I-League team.

Mohun Bagan's next match is on January 14. Opponent Hyderabad FC. On the same day, Mohun Bagan is coming down in the evening. The opponent is an I-League team. Big match on January 19. Which team will make it to the semi-finals will depend on this match. The two semi-finals will be held on January 24 and 25. The Super Cup final is on January 28. The matches of the day will be from 2 pm. Evening match at 7.30 pm.

 Pic Courtesy by: AIFA

*গভর্মেন্ট কলেজ অফ এডুকেশন বাণীপুরের ৭৫ বর্ষপূর্তি উদযাপন*


উত্তর ২৪ পরগনা: এক বর্নাঢ্য শোভাযাত্রার মধ্যে দিয়ে শেষ হল ৪ দিন ব্যাপী গভর্মেন্ট কলেজ অফ এডুকেশন বাণীপুরের ৭৫ বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান । এই উপলক্ষ্যে কলেজে ৪ দিনব্যাপী নানা ধরনের শিক্ষাগত, সাংস্কৃতিক কর্মসূচি পালন করা হয়। আজ তার সমাপ্তি দিন। ট্যাবলো সজ্জিত করে কলেজের অধ্যক্ষ, অধ্যাপক, অধ্যাপিকা,সকল শিক্ষাকর্মী, বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থী সহযোগে বিরাট বর্নাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। পরিক্রমা করে সারা এলাকায়। এই বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা দেখার জন্য ভীড় করেন সাধারণ মানুষও।

*নাট্য প্রদর্শন*

মহিষাদল: পশ্চিমবঙ্গ নাট্য একাডেমি ও তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের আর্থিক সহায়তায় মহিষাদল সমকাল নাট্য সংস্থার নতুন নাটক " চেতনা- অচেতনা" গড়ে উঠেছে। বুধবার সন্ধ্যায় মহিষাদলের শিল্পকৃতি স্টুডিও থিয়েটার মঞ্চে উদ্বোধনের মধ্যদিয়ে পথচলা শুরু হয়।এদিন আনুষ্ঠানিক ভাবে নাটকটি প্রদর্শিত হয়। নাট্য প্রেমি মানুষের উপস্থিত নজর কাড়ে।নাটক মঞ্চস্থ হওয়ার আগে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও পরিবেশিত হয়।

মন্ত্রীর স্ত্রীর নামে গ্যাসের ই কেওয়াইসি টাকার বিনিময়ে করানোর অভিযোগ ,মন্ত্রীর বাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ উপভোক্তদের

নদীয়া:তৃণমূল মন্ত্রীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে টাকার বিনিময়ে গ্যাসের কেওয়াইসি করানোর অভিযোগ। মন্ত্রীর বাড়ি ঘেরাও করে বিক্ষোভ গ্রাহকদের। ঘটনাটি নদীয়ার কৃষ্ণনগরের। রাজ্যের তৃণমূল মন্ত্রী তথা কৃষ্ণনগর দক্ষিণ বিধানসভার বিধায়ক উজ্জ্বল বিশ্বাসের স্ত্রীর নামে গ্যাসের ডিলারশিপ রয়েছে। কেন্দ্র সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী গোটা দেশ জুড়ে চলছে গ্যাস সিলিন্ডারের সঙ্গে আধার কার্ডের লিংক করানোর কাজ। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বিভিন্ন গ্যাসের ডিলারশিপ সেন্টার থেকে এই কেওয়াইসি করার নির্দেশ রয়েছে কেন্দ্র সরকারের তরফে। সেই মতো বিভিন্ন জায়গায় গ্রাহকরা গিয়ে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে তাদের আধার লিঙ্ক করিয়ে আনছেন।

অথচ দীর্ঘদিন ধরেই রাজ্যের মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাসের স্ত্রী সোমা বিশ্বাস গ্রাহকদের কাছ থেকে ২০০ টাকা করে নিচ্ছে। টাকা না দিলে বলা হচ্ছে এখানে কেওয়াইসি করা যাবে না। বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন করা হলে গারদের সঙ্গে দূর ব্যবহারের অভিযোগ উডঠেছে সোমা বিশ্বাস এবং তার কর্মীদের বিরুদ্ধে। মূলত এই অভিযোগ তুলেই একাধিক গ্রাহকরা এদের মন্ত্রীর বাড়ির সামনে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। তাদের দাবি কেন ২০০ টাকার বিনিময়ে আমরা কেওয়াইসি করব যেখানে সরকারি নির্দেশ রয়েছে সম্পন্ন বিনামূল্যে হওয়ার কথা।যদিও গ্রাহকদের তোলা অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল মন্ত্রীর স্ত্রী সোমা বিশ্বাস। তিনি বলেন কেওআইসির বিনিময়ে কোন টাকা নেওয়া হচ্ছে না। ২০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে গ্যাসের যে পাইপ লাইন রয়েছে সেই পাইপ দেওয়ার বিনিময়। এটা শুধু আমার এখানে নয়, জেলার বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন গ্যাসের ডিলাররা একই নিয়মে কাজ করছেন।

এ বিষয়ে মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস বলেন, গোটা দেশজুড়ে একই নিয়ম চলছে। আর আমরা তো দেশের বাইরে নই। যার সমস্যা হবে সে আসবেনা।এ বিষয়ে কটাক্ষ করে বিজেপি নেতা সন্দীপ মজুমদার বলেন, কোথাও নিয়ম নেই পাইপ না নিলে কেওয়াইসি করা যাবে না। এটা সম্পূর্ণ জোড়পূর্বক কাট মানি খাওয়ার ধান্দা। তৃণমূলের এটাই পরিচয়।

*সাঁওতালি ভাষায় "জবা বাহা" গল্পের বই লিখে সাহিত্য একাডেমি পুরস্কারে সম্মানিত হচ্ছে টুরুয়াচাঁদ বাস্কে*

হলদিয়া: সারদাপ্রসাদ কিসকু স্মৃতি পুরস্কার,সাধুরামচাঁদ মুর্মু স্মৃতি পুরস্কার,শিক্ষারত্ন পুরস্কারের পর এবার ভারত সরকারের পক্ষ থেকে সাহিত্য একাডেমি পুরস্কারে পুরস্কৃত হচ্ছেন শিক্ষক টুরিয়াচাঁদ বাস্কে। সেই বার্তা পাওয়ার পর খুশির হাওয়া রাজ্য,জেলার পাশাপাশি কর্মস্থল হলদিয়ার সুতাহাটার বাবুপুরে।

টুরিয়াচাঁদ বাস্কে শিক্ষকতার পাশাপাশি সাঁওতালি ভাষায় লেখালেখি করে থাকেন। সাঁওতালি ভাষায় একাধিক বই প্রকাশ পেয়েছে তাঁর লেখার মধ্যদিয়ে। তাঁর লেখা প্রেমের গল্পগুচ্ছ " জবা বাহা" মধ্যদিয়ে তিনি ভারত সরকারের সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার-২০২৩ সম্মানে সম্মানিত হচ্ছেন। ২০ টি গল্প নিয়ে তারাসিঞ বাস্কে ( ছদ্দনাম) জবা বাহা বইটি সাঁওতালি ভাষায় প্রকাশিত হয়। গত আগষ্ট মাসে ভারত সরকারের সাহিত্য একাডেমির কাছে তাঁর লেখা বই " জবা বাহা" বইটি পৌঁছায়। তার পর বুধবার খুসির খবর পায় টুরিয়াচাঁদবাবু।

ইতিপূর্বে টুরিয়াচাঁদবাবু, ২০১৫ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সাঁওতালি একাডেমির পক্ষ থেকে সারদা প্রসাদ কিসকু স্মৃতি পুরস্কারের পুরস্কৃত হয়েছেন, ২০১৯ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অনগ্রসর কল্যাণ বিভাগের পক্ষ থেকে সাধুরামচাঁদ মুর্মু স্মৃতি পুরস্কার, ২০২৩ সালে শিক্ষারত্ন সম্মানে সম্মানিত হন। এবার ভারত সরকারের পক্ষ থেকে সাহিত্য একাডেমি পুরস্কারে সম্মানিত হচ্ছেন।

ভারত সরকারের পক্ষ থেকে এই ধরনের সম্মানের বার্তা পাওয়ার পর খুবই খুশি টুরিয়াচাঁদবাবু। তিনি বলেন, স্কুলে শিক্ষকতা করার পাশাপাশি সাহিত্য নিয়ে চার্চা করে থাকি। সাঁওতালি ভাষায় বেশ কয়েকটি বই প্রকাশ পেয়েছে। এই ধরনের পুরস্কার আমাকে আগামীদিনে আরও বেশি করে লেখার উদ্যমী করে তুলবে।

টুরিয়াচাঁদবাবু হলদিয়ার সুতাহাটা ব্লকের বাবুপুর এগ্রিকালচারাল হাইস্কুলের একজন শিক্ষক। তাঁর এই সফল্যে খুশি স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকারা। স্কুলের শিক্ষক সুদীপ্ত সামন্ত জানান, টুরিয়াচাঁদবাবু একজন ভালো মনের মানুষ। ছাত্রছাত্রীদের যেমন স্নেহের সাথে পড়াশোনা করান তেমনি মনোযোগ দিয়ে সাহিত্য চর্চা করে থাকেন। একের পর এক সফল্যে আমরা ভীষণ খুশি ও আনন্দিত।।

লোকসভার শীতকালীন অধিবেশন থেকে ২ বিরোধী সাংসদ সাসপেন্ড

শীতকালীন অধিবেশনে ফের সাসপেন্ড করা হল দুই জন সাংসদকে। অসদাচরণের অভিযোগে সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে আরও দুই বিরোধী সাংসদকে সাসপেন্ড করল লোকসভার স্পিকার । দুই সদস্য থমাস চাঝিকাদান ও এএম আরিফ কেরালার বাসিন্দা। চাঝিকাদান কেরালা কংগ্রেস (মণি) এবং এএম আরিফ সিপিএমের সদস্য। শীতকালীন অধিবেশন শেষ হবে ২২ ডিসেম্বর শুক্রবার। তারআগেই মোট ১৪৩ জন সাংসদ লোকসভা থেকে সাসপেন্ড হলেন। এর মধ্যে লোকসভার সাংসদ ৯৭ জন।

গত ৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া শীতকালীন অধিবেশনে ১৪ ডিসেম্বর ১৪ জন, সোমবার ৭৮ জন, মঙ্গলবার ৪৯ জন এবং আজ আরও দু'জন সংসদ সদস্যকে সাসপেন্ড করা হয়। গত ১৩ ডিসেম্বর লোকসভার নিরাপত্তা এড়িয়ে ২ জন অধিবেশন চলাকালীন সময় ঢুকে পড়ে। তাঁরা ক্যানিস্টার থেকে রঙিন ধোঁয়া বের করে লোকসভার মধ্যে। আর নিয়েই শুরু হয় তরজা । এরপর থেকেই সংসদের দুটি কক্ষে চলে লাগাতার বিরোধীদের বিক্ষোভ।তাদের দাবি, সংসদে নিরাপত্তা লঙ্ঘন নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে সংসদে ভাষণ দিতে হবে। সেই দাবির জেরেই একের পর এক সাংসদ লোকসভা এবং রাজ্য সভা থেকে সাসপেন্ড হচ্ছেন।

SSKM এর বিরুদ্ধে জোড়া জনস্বার্থ মামলা

এবার এসএসকেএম হাসপাতালের বিরুদ্ধে জোড়া জনস্বার্থ মামলা। বিভিন্ন দুর্নীতিতে যুক্ত থাকা ব্যক্তিদের আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে এই এসএসকেএম হাসপাতাল, অভিযোগ মামলায়। এই সমস্ত ব্যক্তিদের জন্য হাসপাতালে সাধারণ মানুষের চিকিৎসা ব্যাহত হচ্ছে, উঠল অভিযোগ।

সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের চিকিৎসা কেন এসএসকেএম হাসপাতালে হবে আর কেন জোকা ইএসআই হাসপাতালে হবে না, এই প্রশ্ন তুলে মামলা। আগামী সপ্তাহে মামলার শুনানি হতে পারে বলে জানা গেছে।

*স্বাস্থ্য সাথী নয়,ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভালো চিকিৎসা পরিষেবার দাবি গ্রামীণ চিকিৎসকদের*

মহিষাদল: বাংলার সাধারণ মানুষকে স্বাস্থ্য পরিষেবা দেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্প চালু করা হয়েছে। সেই প্রকল্পের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ ভালো স্বাস্থ্য পরিষেবা পাওয়ার ঘোষনা রাজ্য সরকার করলেও ঠিকঠাক সেই পরিষেবা সাধারণ মানুষ পাচ্ছে না। এমনই ভুরি ভুরি অভিযোগ সামনে আসছে। রাজ্য সরকার প্রকল্পে কোটি কোটি টাকা খরচ করলেও সাধারণ মানুষ ঠিকঠাক পরিষেবা পাচ্ছে না। তাই স্বাস্থ্য সাথীর পরিষেবা নয় ব্লক স্তরে ভালো স্বাস্থ্য পরিষেবার ব্যবস্থা করার আবেদন গ্রামীণ চিকিৎসক সংগঠনের।

বুধবার মহিষাদল রবীন্দ্র পাঠাগারে প্রোগ্রেসিভ মেডিক্যাল প্র‍্যাকটিশনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে ষষ্ঠী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেই সম্মেলনে রাজ্য, জেলা ও ব্লকের গ্রামীণ চিকিৎসকরা উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা, প্রাক্তন সাংসদ, হেলথ স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য চিকিৎসক তরুন মন্ডল, সংগঠনের জেলা সম্পাদক রামচন্দ্র সাঁতরা, মহিষাদল ব্লক ইউনিটের সভাপতি নীলকন্ঠ মাইতি, সম্পাদক শংকর দোলাই সহ অন্যান্যরা।

এদিন সংগঠনের জেলা সম্পাদক রামচন্দ্র সাঁতরা জানান, ১৯৮২ সাল থেকে এই সংগঠনের প্রতিনিধি প্রান্তিক এলাকার মানুষদের রাতে ভিতে চিকিসা পরিষেবা প্রদান করে চলেছে। তাদের সঠিক প্রশিক্ষণ ও সঠিক তালিকা তৈরি জন্য ২০১৫ সালে মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হয়েছিলাম। তালিকা তৈরি করা হলেও তা সঠিক ভাবে করা হয়নি পাশাপাশি সঠিক স্বাস্থ্য পরিষেবার ব্যবস্থা করা হয়নি। আমরা চাই যারা এই ধরনের চিকিৎসা পরিষেবা দিয়ে চলেছে গ্রামীণ এলাকায় তাদের প্রশিক্ষন দিয়ে স্বাস্থ্য পরিষেবার সাথে যুক্ত করা হোক। স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পে কোটি কোটি টাকা খরচ না করে ব্লকে ব্লকে উন্নতমানের চিকিৎসা পরিষেবা সাধারণ মানুষের জন্য করা হোক।

বর্তমান সময়ে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা যে জায়গায় দাঁড়িয়ে রয়েছে তাতে করে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের উচিত গ্রামীণ চিকিৎসার সাথে মানুষজনদের প্রশিক্ষন দিয়ে তাদের স্বাস্থ্য পরিষেবার সাথে যুক্ত করা।তবেই বাংলায় স্বাস্থ্য পরিষেবার পরিবর্তন ঘটতে পারে। স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে বেসরকারি সংস্থার হাতে তুলে না দিয়ে সরকারিভাবে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উপর জোর দেওয়া হোক।