ঐক্যশ্রী প্রকল্পে সংখ্যালঘুদের টাকা বন্ধ করেছে কেন্দ্র: মমতা

উত্তরবঙ্গ সফরে গিয়ে তীব্র ভাষায় কেন্দ্র সরকারকে আক্রমণ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একটি জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, 'ঐক্যশ্রী প্রকল্পে সংখ্যালঘুদের টাকা বন্ধ করেছে কেন্দ্র। কিন্তু রাজ্য সেই টাকা বন্ধ হতে দেয়নি। গরিব পড়িয়াদের ১০ লক্ষ টাকার স্মার্ট কার্ড দিচ্ছে রাজ্য সরকার।রাজ্য সরকার ওবিসি পড়ুয়াদের জন্য মেধাশ্রী চালু করেছে।'

শুধু তাই নয় কেন্দ্রর জিএসটি নিয়ে তোপ দাগলেন মমতা। তিনি বলেন, 'কেন্দ্র সরকার একশো দিনের প্রকল্পের টাকা বন্ধ করে দিয়েছে। এখন সবেতে জিএসটি । নকুল দানা কিনলেও জিএসটি। রেস্তোঁরায়ও জিএসটি। এই টাকা যাচ্ছে কাদের পকেটে টাকা যাচ্ছে ? বিজেপি সরকারের পকেটে। আমাদের টাকা আটকে রেখেছে। কী দোষ করেছে বাংলা? আমাদের টাকা আমাদের দিচ্ছে না। আমাদের উন্নয়নের টাকা বন্ধ করে দিয়েছে। স্বাস্থ্যের টাকা বন্ধ করেছে।' পাশাপাশি বিধবা ভাতা কেন্দ্র বন্ধ করে দিলে তাদের লক্ষীর ভান্ডার দেওয়া হবে বলে ঘোষণা করলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী।

নবদ্বীপ ধাম রেলওয়ে স্টেশনের আধুনিকীকরণের জন্য,মঙ্গলবার সকালে হকার উচ্ছেদ কে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার কান্ড

এসবি নিউজ ব্যুরো: অমৃতভারত প্রকল্পের অধীনে নদীয়ার নবদ্বীপ ধাম রেলওয়ে স্টেশনের আধুনিকীকরণ কাজ শুরু হচ্ছে।মঙ্গলবার সকালে তাই হকার উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়।তাকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার কান্ড ঘটে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব ও তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের নেতৃত্বরা।রেলওয়ে তরফে জানানো হয়, নবদ্বীপ রেলগেট থেকে রেলওয়ে গুমটি পর্য়ন্ত প্রায় ৪০ ফুটের রাস্তা সম্প্রসারণ করা হবে যার মাঝে ডিভাডারও থাকবে।সাথে করা হবে একাধিক আধুনিকিকরন প্রকল্প।

আর এই কারনে মঙ্গলবার সকালে রেলওয়ের তরফে রেলের জায়গায় থাকা দোকান উচ্ছেদ শুরু করা হয়। আর তা নিয়ে রেলআধিকারিকদের সাথে স্থানীয় ব্যাবসায়ী ও রেল হকারদের সাথে বচসাও সৃষ্টি হয়।

পরবর্তী সময়ে স্থানীয় তৃণমূল ও তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের নেতৃত্বদের এক প্রতিনিধি দল রেল আধিকারিকদের সাথে আলোচনায় বসেন ও আলোচনা শেষে তারা জানায় রেল জানিয়েছে তাদের পরিকল্পনার ৪০ ফুটের রাস্তা করার পর যে জায়গা থাকবে সেখানে ব্যবসায়ীরা অস্থায়ী দোকান করে ব্যাবসা করতে পারবেন।যদিও তৃণমূল নেতৃত্ব রেলের এই আশ্বাসে পুরোপুরি ভরসা করতে পারছে না। তারা দাবি জানায় আগামী দিনে যদি রেল তাদের কথা না রাখে তাহলে আগামী তে বৃহত্তর আন্দোলনের পথে হাটবে।

দুয়ারে সরকার ক্যাম্প চলবে ১৫-৩০ ডিসেম্বর ঘোষণা মমতার

আগামী ১৫ থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প। সেখানে গিয়ে যাদের জাতিগত শংসাপত্র নেই তারা করিয়ে নিন, কাঞ্চনজঙ্ঘার সভা থেকে এমনটাই নির্দেশ দিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

এছাড়াও তিনি বলেন, 'বাড়ির প্রত্যেক মহিলা লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের জন্য আবেদন করুন। আমার কাছে ৯ লক্ষ লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের অ্যাপ্লিকেশন জমা পড়েছে। আমি সবকিছু রিভিউ করছি। ডকুমেন্টস ঠিক না থাকলে টাকা পাবেন না'।

ভুয়ো জাতিগত শংসাপত্র নিয়ে রাজ্যের সব জেলাকে সতর্ক করতে নির্দেশ হাইকোর্টের

কলকাতা: ভুয়ো জাতিগত শংসাপত্র নিয়ে রাজ্যের সব জেলাকে সতর্ক করতে অনগ্রসর শ্রেণী উন্নয়ন দফতরকে নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। প্রধান বিচারপতি টি এস শিভাগ্নানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্যকে সতর্ক করে বলে, একটা পচা আপেল থাকলেও তাকে খুঁজে বের করা রাজ্যের দায়িত্ব। একটা ভুয়ো শংসাপত্র অনেক ক্ষতি করতে পারে।

এই নিয়ে দায়ের হওয়া একটি মামলায় আদালত নির্দেশ দিয়েছে, একটিও জাল জাতিগত শংসাপত্র দেওয়া হলে তার দায় সংশ্লিষ্ট মহকুমাশাসকের ওপর বর্তাবে। তার বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গ এবং ফৌজদারি অপরাধের ধারা প্রয়োগ করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর এই মর্মে রাজ্যকে এই হুঁশিয়ারি দিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করার নির্দেশ দিয়েছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। আদালতের নির্দেশ, কোথাও কোন জাল জাতিগত শংসাপত্র দেওয়া হচ্ছে কিনা তার ওপর কড়া নজর রাখবেন জেলাশাসক। উপযুক্ত তদন্ত করতে হবে। আদলোট জানিয়েছে জাতিগত শংসাপত্র দেওয়ার বিষয়ে প্রয়োজনীয় গাইডলাইন সমেত সার্কুলার জারি করবেন অনগ্রসর শ্রেণীর উন্নয়ন দপ্তরের সচিব। প্রধান বিচারপতি মন্তব্য, একটা ভুল জাতিগত শংসাপত্র দেওয়া হলেও তার প্রভাব গোটা সমাজব্যবস্থার ওপর পরে। যারা বিভিন্ন চাকরির জন্য অপেক্ষা করে রয়েছেন তাদের ওপর এর প্রভাব পড়ে। অভিযোগ, পশ্চিম বর্ধমানের অন্তর্গত আসানসোল সদরের সাম্প্রতিক কালে মহকুমাশাসকের বিরুদ্ধের ১৭ টি জাল জাতিগত শংসাপত্র দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতি বলেন, জেলা শাসকের নির্দেশের পরে মহকুমা শাসক দুটি জাতিগত শংসাপত্র বাতিল বলে ঘোষণা করেছেন। বাকিগুলো কেন করলেন না, বোঝা যাচ্ছে না। আদালতের মতে, রাজ্যকে আরো তৎপর হওয়া উচিত, কারণ এই মামলা হিমশৈলের চূড়া মাত্র। জাতিগত শংসাপত্র দেওয়া হলে তার মাধ্যমে আরো একাধিক সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়। যেটা রাজ্যকে দিতে হয়। এটা মাথায় রাখা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন প্রধান বিচারপতির। তিনি বলেন, গোটা প্রশাসনিক ব্যবস্থার মধ্যে একটি পচা আপেল থাকলেও রাজ্য তদন্ত করতে বাধ্য। এই আবেদনের ফের শুনানি হবে জানুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহে।

ঝালদা পৌরসভায় চেয়ারম্যান পদের মেয়াদ বাড়ালো কলকাতা হাইকোর্ট

কলকাতা: ঝালদা পৌরসভায় চেয়ারম্যান পদে আসীন শীলা চ্যাটার্জীর মেয়াদ বাড়ালো কলকাতা হাইকোর্ট। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তিনি দায়িত্বে থাকবেন বলে নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা।

আদালত ইতিমধ্যেই ঝালদার এসডিও নোটিশও স্থগিত করেছেন। অভিযোগ ছিল শীলা চ্যাটার্জি আর পৌরসভার কাউন্সিলর নন, তবু তিনি চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন।তাকে চেয়ারপার্সনের পদ থেকে অপসারণের জন্য কয়েকজন কাউন্সিলর একটি নোটিশ দিয়েছিলেন।

আদালত পর্যবেক্ষণ, এই অপসারণ পর্বে কিছুটা সময় লাগবে, তাই পৌরসভার প্রতিদিনের কার্যকারিতার জন্য, আদালত শীলা চ্যাটার্জি পরবর্তী আদেশ না হওয়া পর্যন্ত চেয়ারপার্সন হিসাবে কাজ করবেন বলে জানিয়েছে। আগামী ৫ জানুয়ারী এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে।

মুখ্যমন্ত্রীর উত্তরবঙ্গ সফর নিয়ে কটাক্ষ শুভেন্দুর

টুইটারে তীব্র ভাষায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি টুইটারে লেখেন, 'মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর এক সপ্তাহের উত্তরবঙ্গ সফরের তথা পারিবারিক অনুষ্ঠান, ছবি তোলার উদ্দেশ্যে ছদ্মবেশ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ, প্রশাসনিক কর্মসূচির আছিলায় সরকারি খরচে আয়োজিত সম্পূর্ন রাজনৈতিক সভায় যোগদান ইত্যাদি আরো নানাবিধ অনুষ্ঠান ও কর্মসূচির নির্যাস হল - নো এন্ট্রি ।"

শুধু তাই নয় বিরোধী দলনেতা জানান, আজ ওনার জন্য জনগণের No Entry, আগামী সময়ে জনগণ ওনার No Entry-র পাকাপাকি ব্যবস্থা করে দেবে।'

মুখ্যমন্ত্রীর উত্তরবঙ্গ সফরের জন্য একাধিক জায়গায় সাধারণ মানুষের যাতায়াতে র ওপর বিধি নিষেধ আরোপ করা হয়। সেই প্রসঙ্গেই মন্তব্য করেন শুভেন্দু অধিকারী।

কাকুর খবর নিতে এসএসকেএম হাসপাতালে ইডি

এসএসকেএম হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগে গেলেন ইডির আধিকারিকরা। হাসপাতাল সূত্রের খবর, ইডির আধিকারিকরা হাসপাতালে আসার আগে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কোনও কথা বলেননি।

অন্যদিকে, এসএসকেএম হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান দীপঙ্কর মুখোপাধ্যায় বলেছেন, সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে বেশিদিন আউসিইউতে রাখার পরিকল্পনা নেই। পরিস্থিতি বুঝে তাঁকে হস্তান্তরিত করা হবে। অন্যদিকে, আইসিইউয়ের বাইরে ইডি সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের ওপর নজরদারি করতে দুই জন নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন করেছেন।

চিকিৎসা চলাকালীন হাসপাতাল থেকে পালিয়ে গেল এক জেলবন্দী কয়েদি

এসবি নিউজ ব্যুরো: হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালীন এক জেলবন্দি পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় চঞ্চল্য ছড়াল রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালে। এখনো পুলিশের হাতের নাগালের বাইরে পলাতক জেলবন্দী। ঘটনাটি এদিন নদীয়ার রানাঘাটের সরকারি হাসপাতালের। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে,প্রহ্লাদ অধিকারী নামের ওই জেলবন্দী তার শারীরিক অসুস্থতার কারণে তাকে রানাঘাট সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।

এরপর রাত কাটতেই সকাল হলে হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যাই সে। সাথে সাথেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ খবর দেয় পুলিশকে, এরপর ওই জেলবন্দীকে খোঁজার জন্য চিরুনি তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। এই ঘটনায় হাসপাতালের কর্তৃপক্ষের দাবি, চিকিৎসকদের কাজ রোগীর চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়ার।

তবে পাহারা দেওয়ার দায়িত্ব চিকিৎসক বা নার্সদের নেই। অন্যদিকে, মঙ্গলবারও ওই জেলবন্দীকে খোঁজার জন্য দফাই দফাই চারিদিকে তল্লাশি চালাচ্ছে রানাঘাট পুলিশ জেলার পুলিশ আধিকারিকরা।

অকাল বৃষ্টিতে চরম ক্ষতির মুখে ইঁট ভাটা মালিকরা

বাঁকুড়াঃ ঘূর্ণিঝড় 'মিগজাউমে'র জেরে 'অকাল বৃষ্টি'তে চরম ক্ষতির,সম্মুখীন বাঁকুড়ার ইঁট ভাটা মালিকরা। জেলার প্রতিটি ইঁট ভাঁটাই কম বেশী ক্ষতির সম্মুখীন। সব মিলিয়ে আর্থিক ক্ষতির পরিমান কয়েক লক্ষ টাকা। সাম্প্রতিক সময়ে এই ধরণের ক্ষতির সম্মুখীন তাঁরা হননি বলেই জানিয়েছেন।

সূত্রের খবর, এই মুহূর্তে বাঁকুড়া জেলায় ৩০০ র বেশী ইঁট ভাটা রয়েছে। এই ভাটা গুলিতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কাজ করেন কয়েক হাজার মানুষ। চলতি মরশুমে ইঁট তৈরীর কাজ চলছিল। কাঁচা ইঁট আগুনে পোড়ানোর আগেই 'অকাল বৃষ্টি'তে তা গলে যাওয়ায় বিপুল পরিমান আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন ইঁট ভাঁটা মালিকরা।

বাঁকুড়ার একটি ইঁট ভাটার দায়িত্বপ্রাপ্ত ম্যানেজার তারকনাথ চৌধুরী বলেন, এই বৃষ্টির কারণে একদিকে আর্থিক ক্ষতি, অন্যদিকে ইঁট তৈরীর কাজও অনেক খানি পিছিয়ে গেল। এই অবস্থায় ভাটার কর্মীদের ধরে রাখতে অন্য কাজ দিতে হচ্ছে। সবমিলিয়েই এই অবস্থায় সরকারী সাহায্য ছাড়া ঘুরে দাঁড়ানো অসম্ভব। আর সেকারণেই ইঁট ভাটা ইউনিয়নের তরফে সরকারী ক্ষতিপূরণের আবেদন জানিয়ে প্যশাসনের দ্বারস্থ তাঁরা হবেন বলে তিনি জানান।

আনিস খান হত্যা মামলায় নিম্ন আদালতে চলা বিচার প্রক্রিয়ায় কোন স্থগিতাদেশ দিল না কলকাতা হাইকোর্ট

কলকাতা: আনিস খান হত্যা মামলায় নিম্ন আদালতে চলা বিচার প্রক্রিয়ায় কোন স্থগিতাদেশ দিল না কলকাতা হাইকোর্ট। মৃতের পরিবারের হয়ে আইনজীবী এই আবেদন জানালে তা খারিজ করে দিল প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ। মৃতের পরিবার এই হত্যার তদন্ত সিবিআইকে হস্তান্তর এবং সিট গঠনের আবেদন জানায়।

এই আবেদনটির ফের শুনানি হবে ৯ জানুয়ারি। আনিসের আইনজীবী ফের আবেদন করেন পরবর্তী শুনানির দিন পর্যন্ত যাতে আদালত স্থগিতাদেশ দেয়। ডিভিশন সেই আবেদনও খারিজ করে জানায়, ২০২২ সালের জুলাই থেকে এই মামলা বিচারাধীন।

এই বছর ফেব্রুয়ারীতে শুনানির জন্যে গ্রহণ করা হলেও আবেদনকারী শুনানিতে উপস্থিত ছিলেন না বলেই স্থগিত হয়ে যায়। আদালত এদিন এই মামলায় সব অভিযুক্তকে যুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছে। রাজ্য জানিয়েছে যে নিম্ন আদালতে এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন রয়েছে আজ।