*বনগাঁ পেট্রাপোল সীমান্ত বর্ডারে উদ্ধার হল প্রায় ৩০ লক্ষ টাকার সোনা , আটক ২*


উত্তর ২৪ পরগনা: ভারত- বাংলাদেশের বনগাঁর পেট্রাপোল স্থল বন্দরে উদ্ধার হল প্রায় ৩০ লক্ষ টাকার সোনা । ঘটনায় দুই বাংলাদেশী যাত্রী কে আটক করেছে বিএসএফ । বিএসএফ তরফে জানানো হয়েছে,ধৃতদের নাম মোহাম্মদ মুজাম্মিল, উত্তর ২৪ পরগনা জেলার কাকিনাড়ার বাসিন্দা।আর একজন হল ঋত্বিক অশোক তেজুওয়ানি মহারাষ্ট্রের বাসিন্দা ।

বিএসএফ আরও জানিয়েছে ধৃতরা পেট্রাপোল বর্ডার দিয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারতে আসছিল ।বিএসএফের তল্লাশীর সময় উদ্ধার হয় একটি সোনার ব্রেসলেট ও দুটি সোনার বিস্কুট । উদ্ধার হওয়া সোনার ওজন প্রায় ২৯৮.৯৪০ গ্রাম , ভারতীয় বাজারে যার মূল্য ২৭ লক্ষ ৫৬ হাজার ৫৩৯ টাকা ।

উদ্ধার হওয়া সোনা ও ধৃতদের পেট্রাপোল শুল্ক দপ্তরের হাতে তুলে দিয়েছে বিএসএফের ১৪৫ নম্বর ব্যাটালিয়নের বিএসএফ।

*দুয়ারে রেশন পরিষেবা প্রদানের পরিকাঠামো নেই, নতুন বছর থেকে রেশন দেওয়া বন্ধের হুশিয়ারি ওয়েস্ট বেঙ্গল এম আর ডিলারদের*


কাঁথি: দুয়ারে সরকারের পর রাজ্যের বর্তমান সরকার সাধারণ মানুষের কথা ভেবে "দুয়ারে রেশন" পরিষেবা চালু করে। বেশ কিছুদিন চলার পর এবার " দুয়ারে রেশন" পরিষেবা দেওয়ার উপযুক্ত পরিকাঠামো না থাকায় পরিষেবা প্রদান বন্ধ রাখার হুশিয়ারি ওয়েস্ট বেঙ্গল এম আর ডিলারদের। সোমবার পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথি মহকুমার রেশন ডিলাররা রাস্তা নিমে আন্দোলন করতে দেখা গেলো। 

ওয়েস্ট বেঙ্গল এম আর ডিলার এসোসিয়েশনের কাঁথি মহকুমা সাধারণ সম্পাদক গৌরমোহন দাস অধিকারী জানান, উপযুক্ত পরিকাঠামো গড়ে না তুলে "দুয়ারে রেশন" পরিষেবা প্রদানের ঘোষনা করা হয়। সেই ঘোষনার পর একাধিক সমস্যা মাথায় নিয়ে কোনো রকমে পরিষেবা প্রদান করে এসেছি। রোদ,ঝড়, বৃষ্টি মাথায় নিয়ে,বিদ্যুৎ পরিষেবার সমস্যা, রেশন বন্টনের উপযুক্ত পরিবেশ না থাকায় ভীষণ সমস্যা সৃষ্টি হয়। তাছাড়া ডিসেম্বর -২০১৯ থেকে মার্ছ ২০২০ পর্যন্ত চার মাস কমিশন দেয়নি। দপ্তরে বিষয়টি জানানো হয়েছে। তার পরেও কোনো ব্যবস্থা গ্রহন না হওয়ায় সংগঠনভাবে আমরা আগামী নতুন বছর থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য রেশন পরিষেবা প্রদান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছি।

বর্তমান সরকারের দুয়ারে সরকার কর্মসূচির অভূতপূর্ব সাড়া মিললেও দুয়ারে রেশ্ন পরিষেবা প্রদান নিয়ে নানা প্রশ্ন ওঠে। এবার রেশন ডিলাররাই পরিষেবা প্রদানের হুশিয়ারি দিয়েছে। এখন দেখার ডিলারদের হুশিয়ারি নতুন বছর থেকে প্রভাব পড়ে না সাধারণ মানুষ স্বচ্ছ ও সুন্দর পরিষেবার মধ্যদিয়ে রেশন পায়।।

*Income from IPL alone is 2,400 crores! Do you know the total assets of Jai Shah BCCI?*

Sports News 

 

 Khabar kolkata News bureau: The Board of Control for Cricket in India i.e. BCCI has not been given the title of the richest board in the world of cricket. BCCI earns good amount of money from cricket, IPL and women's premier league organized in India.

Apart from this, BCCI also organizes some or the other ICC tournaments at intervals of 2-3 years. A report has already come forward. It mentions the total assets of the Board of Control for Cricket in India.BCCI's total assets are said to be not 1 or 2 but 28 times more than that of the Australian Cricket Board. In this context, let us inform you that the total assets of Australia Cricket Board are not low at all.

*পশ্চিমবাংলায় বিজেপি আসলে সমস্যা দূর হবে- শুভেন্দু*


ভগবানপুর: চাকরি প্রার্থীদের নিয়ে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর বৈঠক অশ্ব ডিম্ব ছাড়া কিছুই নয় বলে জানান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, সমস্যার সমাধান করতে পারবে না। সমস্যা তৈরি করেছে চোর মমতার সরকারের মন্ত্রী চোর পার্থ। বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু যা করছেন তা লোক দেখানো। সমস্যার সমাধান তখনি হবে যখন রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাটের মতো পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি সরকার আসবে।

সোমবার সন্ধ্যায় ভগবানপুরে মেলার উদ্বোধন করতে এসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে 

মুর্শিদাবাদে শিশুর মৃত্যু, কৃষকদের আত্মহত্যা, চাকরি প্রার্থীদের সাথে শিক্ষা মন্ত্রীর বৈঠক নিয়ে রাজ্য সরকারকে তুলোধোনা করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

পাশাপাশি এই মেলা নিয়ে হাইকোর্ট এ জয় পেল মেলা কমিটি। রাজ্যের পুলিশ পারমিশন না দেওয়ার ফলে হাইকোর্ট গিয়ে পারমিশন করতে হয় মেলা কমিটিকে, তাতে জয়ী হয় মেলা কমিটির। তাঁর পরেই এই মেলার উদ্বোধন করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। 

বছর শেষে ভগবানপুরবাসী পেল নতুন মেলা।

২০২৩ থেকেই নতুনভাবে শুভারম্ভ হল ভগবানপুর উৎসব। বর্ণাঢ্য শোভা যাত্রার মাধ্যমে এই মেলার উদ্বোধন করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। 

মেলায় বিভিন্ন ধরনের হস্তশিল্প কৃষিমেলা সহ নাগরদোলা থেকে শুরু করে বিভিন্ন নিত্যদিন নানান অনুষ্ঠান থাকছে এই মেলার মূল মঞ্চে।

পাশাপাশি এই মেলায় বিভিন্ন শীতবস্ত্র থেকে শুরু করে কৃষিভিত্তিক জিনিস হস্তশিল্পের তৈরি কিছু জিনিসপত্র বিক্রি হবে এই মেলায়। পাশাপাশি কৃষির উপর থাকবে বিভিন্ন প্রদর্শনী। ১১ দিন ধরে চলবে এই মেলা ও উৎসব । মেলার মূল মঞ্চে নিত্যদিন থাকছে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান। লোক শিল্পীদের দ্বারা অনুষ্ঠিত ছৌ নাচ,ও আদিবাসী নৃত্য থাকছে এই মেলায়। উদ্বোধনের প্রথম দিন থেকেই মানুষের ভীড় ছিলো দেখার মতো।।

*নাম ঘোষণা হয়নি নন্দীগ্রামে লোকসভার দেওয়াল লেখন বিজেপির*


নন্দীগ্রাম:পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক হটস্পট নন্দীগ্রাম বিধানসভায় লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ বিজেপির পক্ষ থেকে দেওয়াল লিখন শুরু।।।২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে ভারতের জনতা পার্টির পক্ষে প্রার্থী সমর্থনে এবং জয়ী করার জন্য নন্দীগ্রামের বয়াল 2 গ্রাম পঞ্চায়েতের রামচক গ্রামেতে দেওয়ালে লিখন শুরু।।।

কর্মী সমর্থকদের দাবি তমলুক লোকসভা কেন্দ্রে ভারতের জনতা পার্টি বিপুল ভোটে জয়ী হবে তার সঙ্গে সঙ্গে নন্দীগ্রামেতে ৬০ থেকে ৬২ হাজার লিড নেবে বিজেপি।।।

যদিও পঞ্চায়েত নির্বাচনে নন্দীগ্রামেতে ভোট নিরীক্ষে তৃণমূল কংগ্রেস এগিয়েছিল, তবে কর্মী সমর্থকদের দাবি লোকসভা নির্বাচন হবে কেন্দ্র বাহিনী দিয়ে গণনা হবে কেন্দ্র বাহিনী দিয়ে, তাই তৃণমূল কোনভাবেই কারচুপি করতে পারবে না ভারতের জনতা পার্টি বিপুল ভোটে জয়ী হবে।।।

*নতুন বছরে এম এল এ কাপ*


মহিষাদল: খেলাধুলার মানোন্নয়ন ঘটাতে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে এমপি,এম এল এ, দিদি কাপ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মহিষাদল এম এল এ ফ্যান ক্লাবের উদ্যোগে তৃতীয় বর্ষের এম এল এ কাপ অনুষ্ঠিত হচ্ছে ইংরেজির নতুন বছরের ১৯ ও ২০ জানুয়ারি। দুদিন ধরে অনুষ্ঠিত হবে মহিষাদল এম এল এ কাপ -২০২৪। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের নামকরা ৮ টি ফুটবল ও ৮টি ক্রিকেট দল নিয়ে দুদিন ধরে দিবারাত্রি ফুটবল ও ক্রিকেট প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হচ্ছে।সোমবার বিকেলে মহিষাদল পঞ্চায়েত সমিতির সভাকক্ষে এক বৈঠকে দিনক্ষণ ঘোষনা করা হয়। ঘোষনা করেন মহিষাদলের বিধায়ক তিলককুমার চক্রবর্তী। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, মহিষাদল পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শিউলি দাস, সহ সভাপতি শম্ভুনাথ সাহু, জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ মানসকুমার পন্ডা, মহিষাদল এম এল এ ফ্যান ক্লাবের সভাপতি ছবিলাল মাইতি সহ অন্যান্যরা। 

বিধায়ক তিলককুমার চক্রবর্তী জানান, মহিষাদল শিক্ষা, সংস্কৃতি ও খেলাধুলার শহর। সেই শহরে খেলার মানোন্নয়ন ঘটানোর লক্ষ্যে এলাকার ক্রিড়া উদ্যোগতাদের নিয়ে আমন্ত্রণ মুলক ফুটবল ও ক্রিকেট খেলার আয়োজন।

*শহরের ট্রাম চালু রাখা নিয়ে রাজ্যের ভূমিকায় বিরক্ত কলকাতা হাইকোর্ট*


কলকাতা: কলকাতা শহরের ট্রাম চালু রাখা নিয়ে রাজ্যের ভূমিকায় বিরক্ত কলকাতা হাইকোর্ট। প্রয়োজনে রাজ্যের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে ট্রাম চালাতে আগ্রহী সংস্থাদের সাথে যোগাযোগ করতে ট্রাম কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিল প্রধান বিচারপতি টি এস শিবাগননম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ।

ট্রাম চালু রাখা নিয়ে ট্রাম কর্তৃপক্ষর অনিচ্ছার কথা শুনে ডিভিশন বেঞ্চ বলে, ট্রাম কর্তৃপক্ষ কী খালি ট্রাম বিক্রি করতে বসে রয়েছে। কর্মচারীদের বেতন দেওয়া বা কি করে পুনরায় পরিষেবা দেওয়া যায় সে ব্যাপারে তাঁদের কোনো চিন্তাভাবনাই নেই। শহরে ট্রাম চালানো নিয়ে কলকাতা পুলিশ বিরোধিতা করেছে। কারণ গতি ধীর।

ট্রাফিক ব্যাবস্থা সমস্যা হচ্ছে। তা শুনে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের মত, পুলিশ একা এর বিরোধিতা কর‍তে পারে না। ট্রাম রাজ্যের ঐতিহ্য। তাকে রক্ষা করতে হবে অহেতুক তর্কবিতর্ক না করে। আদালতের মতে গঠনমূলক আলোচনা দরকার যাতে ট্রাম চালানো যায়। এই নিয়ে গঠিত কমিটি দেখবে যাতে ট্রাম পরিষেবা পুনরায় চালু করা যায়। কমিটি দেখবে কলকাতা পুলিশের অভিযোগ খতিয়ে।

ডিভিশন বেঞ্চ বলে, সরকারের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের নিয়ে যে কমিটি হয়েছে সেখানে বেসরকারি কর্তৃপক্ষকে আমন্ত্রণ জানানো দরকার। পিপিপি মডেলে কিছু করার জন্য। না হলে পুরো উদ্যোগ নষ্ট হবে। কমিটি প্রথমে ভাববে কিভাবে ট্রামকে আধুনিক করা যায়। সিট থেকে শুরু করে সমস্ত কিছু অত্যাধুনিক করতে হবে যাতে সাধারণ যাত্রী নয়, যুবক যুবতীদেরকে ও আকর্ষীয় করা যাবে। আদালত আশা করছে রাজ্য আগামী দিন আদালতকে ফলপ্রসূ কিছু জানাবে। এই নিয়ে শীতকালীন অবকাশের পর রিপোর্ট দিতে হবে রাজ্যকে বলে নির্দেশ দিয়েছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।

মামলাকারীর পক্ষে আইনজীবী অনিন্দ্য লাহিড়ী বলেন, দুটো মিটিং হয়েছে। কিছু লাইনে ট্রাম চালানোর বিরোধিতা করেছে পুলিশ ও ট্রাম কতৃপক্ষ। কিন্তু পরে আবার রিপোর্ট দিয়ে জানানো হয়েছে ভালো করে বিশেষজ্ঞদের দিয়ে খতিয়ে না দেখেই এটা করা হয়েছে। পুলিশ ট্রাম চালানোর বিরোধিতা করছে। অথচ পুলিশ এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকারী নয় মোটেই। এরপরই প্রধান বিচারপতি বলেন, ট্রাম কোম্পানি কি করছে। আইনজীবী জানান, একটা মাত্র রুটে ট্রাম চালানোর কথা বলেছে।

তা শুনে প্রধান বিচারপতি বলেন, ওরা শুধু বিক্রি করার জন্য রয়েছে। কর্মচারীদের বেতন ওরা দিতে পারবে না। প্রধান বিচারপতি বলেন, যারা ট্রাম অপারেট করতে পারবে এই ধরনের কোনো সংস্থার সঙ্গে কথা বলুন। তারা পুরো বিষয় দেখুক। তারা কি করতে পারে দেখা যাক।

*SLST চাকরি প্রার্থীদের নিয়ে মন্তব্য করলেন ব্রাত্য*


বিকাশ ভবনে SLST চাকরি প্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠক করলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।সূত্রের খবর, সরকারের তরফে ইতিবাচক পদক্ষেপ করার প্রতিশ্রুতি পেয়েছেন চাকরিপ্রার্থীরা।

বৈঠকে চাকরিপ্রার্থীদের ব্রাত্য বসু জানিয়েছেন, সরকারও চাইছে যোগ্যরা চাকরি পাক। কেউ বঞ্চিত হোক তা চান না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। কীভাবে যোগ্যদের চাকরি দেওয়া যায় তা খতিয়ে দেখেই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এই নিয়োগের ব্যাপারে যে আইনি জটিলতা আছে, তা কাটাতে হবে আগে। সেটাই করবে সরকার।ফের ২২ ডিসেম্বরে চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ব্রাত্য।

শুশুনিয়া পাহাড়ের পরিবেশ রক্ষায় প্রচার ও মিছিল করলো ছাতনা বনদপ্তর ও মাঙ্গলিক সংঘ

এসবি নিউজ ব্যুরো: পর্যটনের মরসুম শুরু হতেই বাঁকুড়ার শুশুনিয়া পাহাড়ের পরিবেশ রক্ষায় মানুষকে সচেতন করতে কোমর বেঁধে নেমে পড়ল বন দপ্তর। বন দপ্তরের ছাতনা ফরেস্ট রেঞ্জ ও শুশুনিয়া বীটের বনকর্মী এবং আধিকারিকরা এদিন একগুচ্ছ নির্দেশিকা ছাপিয়ে লিফলেট বিলি করলো।

পাশাপাশি আজ শুশুনিয়া মাঙ্গলিক সংঘ ও ছাতনা বনদপ্তর যৌথ উদ্যোগে একটি সচেতনতা গড়ার প্রচার মিছিলেরও আয়োজন করা হয়। এই মিছিল থেকে শুশুনিয়া পাহাড়ের সবুজ রক্ষা এবং পাহাড়ের ইকো সিস্টেম বজায় রাখার আবেদন জানানো হয়।পাশাপাশি, পরিবেশ রক্ষায় একগুচ্ছ সতর্কতাবিধি বেঁধে দিয়েছে বন দপ্তর। যেমন শুশুনিয়া পাহাড় এবং সংলগ্ন এলাকায় প্লাস্টিক ব্যবহার পুরোপুরি নিষিদ্ধ।

পাহাড়ে খালি জলের বোতল,চিপসের প্যাকেট, এবং যে কোন প্রকারের বর্জ্য পদার্থ ফেলা চলবেনা। জঙ্গলের গাছে পেরেক পোঁতা,গাছের গুড়িতে খোদাই করে নাম লেখা,গাছের ছালের মধ্যে কয়েন সাঁটিয়ে দেওয়া এমন কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে সকলকে। পাশাপাশি, পাহাড়ের ওপরে শুকনো পাতা বা গাছে আগুন লাগানো, সিগারেট বা বিড়ির অবশিষ্ট অংশ ফেলা, কোন দাহ্য পদার্থ নিয়ে পাহাড়ে চড়া নিষিদ্ধ।

এছাড়া বিনা অনুমতিতে রক ক্লাইম্বিং অর্থাৎ পাহাড়ের শীর্ষে চড়া, পাহাড়ের পাদদেশে তাবু খাটানো চলবে না। শব্দ দূষণ বিধি লঙ্ঘন করে জোরে মাইক বাজালেও এখানকার বাস্তুতন্ত্রে তা প্রভাব ফেলবে। তাই মাইক বাজাতে হবে সীমিত শব্দের মধ্যে। স্থানীয় বাসিন্দা থেকে পর্যটক, এলাকার হোটেল ব্যবসায়ী, দোকানদার এবং ট্রেকিং এর জন্য আসা পাহাড় প্রেমী সকলকেই এই বন দপ্তরের জারি করা সতর্কতা বিধি মেনে চলার আহ্বান জানাচ্ছে বন দপ্তর। সেই জন্য এই সচেতনতা গড়তে এই কর্মসুচি নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ছাতনার বন দপ্তরের রেঞ্জার। তা না হলে বন দপ্তরকে বিকল্প পথ হিসেবে বিধি অমান্যকারীদের জরিমানা করার ভাবনা চিন্তা রয়েছে।

সাঁকরাইল ব্লকের ভাঙ্গাগড় গ্রামীণ হাসপাতাল পরিদর্শনে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার স্বাস্থ্য বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যরা

এসবি নিউজ ব্যুরো: সোমবার ঝাড়গ্রামের সাঁকরাইল ব্লকের ভাঙ্গাগড় গ্রামীণ হাসপাতাল পরিদর্শন করলেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার স্বাস্থ্য বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য, ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিক্যাল কাউন্সিল সদস্য তথা গোপীবল্লভপুর বিধানসভার বিধায়ক ডাঃ খগেন্দ্রনাথ মাহাতো। হাসপাতালে চিকিৎসক, রোগী, নার্স সহ রোগীর আত্মীয় পরিজনদের সঙ্গে সুবিধা অসুবিধার বিষয়ে খোঁজখবর নেন বিধায়ক ডাঃ খগেন্দ্রনাথ মাহাতো।

একই সঙ্গে পুরো হাসপাতাল চত্বর ঘুরে দেখেন বিধায়ক। হঠাৎ করে বিধায়কের হাসপাতাল পরিদর্শন আসাতে রোগীর বাড়ির লোকজন খুশি। তাদের সুবিধা ও অসুবিধার কথা বিধায়ককে জানাতে পেয়ে খুবই খুশি তাঁরা। বিধায়ক ডাঃ খগেন্দ্রনাথ মাহাতো জানান, "মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর সরকার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতি ঘটাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছেন। যাতে আগামী দিনে গ্রাম বাংলার প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের কোনো অসুবিধা না হয়।" বিধায়ক হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে ভাঙ্গাগড় গ্রামীণ হাসপাতালে সমস্ত ডাক্তার ও নার্সদের নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন। উপস্থিত ছিলেন গোপীবল্লভপুর বিধানসভার বিধায়ক ডাঃ খগেন্দ্রনাথ মাহাতো, সাঁকরাইল ব্লকের সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক রোহন ঘোষ, সাঁকরাইল ব্লকের স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ বাসব বিজয়ী শীট সহ অন্যান্য বিশিষ্ট সমাজসেবীরা।

এছাড়াও গোপীবল্লভপুর বিধানসভার সাঁকরাইল ব্লকের কুলটিকরী উচ্চতর প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র পরিদর্শন করলেন গোপীবল্লভপুর বিধানসভার বিধায়ক ডাঃ খগেন্দ্রনাথ মাহাতো। বিধায়ককে কাছে পেয়ে খুশি এলাকার মানুষজন। জানা গেছে এদিন সাঁকরাইল ব্লকে থাকা বিভিন্ন হাসপাতালের স্বাস্থ্য পরিষেবা খতিয়ে দেখতে বিধায়ক ডাঃ খগেন্দ্রনাথ মাহাতো প্রতিটি হাসপাতাল পরিদর্শন করেন। সেইসঙ্গে হাসপাতালে থাকা রোগীর আত্মীয় পরিজনদের সাথে কথা বলে তাদের অভাব অভিযোগের কথা জানার চেষ্টা করেন। সেই সঙ্গে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতি ঘটাতে বিধায়ক সমস্ত ডাক্তার নার্সদের নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন।