বেতন ও পেনশন না পেয়ে এবার অবস্থান বিক্ষোভে রায়গঞ্জ পৌরসভার পৌরকর্মীরা

এসবি নিউজ ব্যুরো: প্রায় ৩ মাস ধরে বেতন ও পেনশন না পেয়ে এবার অবস্থান বিক্ষোভে রায়গঞ্জ পৌরসভার পৌরকর্মীরা। গত ২ রা ডিসেম্বর থেকে এই দাবীতে পেনশন প্রাপকদের সাথে অস্থায়ী কর্মীরা আন্দোলন শুরু করেন। কিন্তু এবার সেই আন্দোলনে যুক্ত হলেন স্থায়ী কর্মীরাও। তৃনমুল কংগ্রেস পরিচালিত রায়গঞ্জ পুরসভার পৌর প্রশাসক বোর্ডের বিরুদ্ধে বেতন ও পেনশন বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ তুলে তৃনমুলেরই শ্রমিক ইউনিয়ন INTTUC-র সদস্যরা আন্দোলন শুরু করেন।

মূলত পৌর প্রশাসক বোর্ড কয়েকমাস ধরে পেনশন প্রাপকদের পেনশন বন্ধের পাশাপাশি সাফাইকর্মী ও অস্থায়ী কর্মীদের বেতন দিচ্ছে না। অথচ তারা কাজ বন্ধ করেন নি।একাধিকবার জানানো সত্ত্বেও পুর বোর্ডের কোন হেলদোল নেই বলে অভিযোগ তুলে এদিন সরব হন আন্দোলনকারীরা।

যদিও টাকা নেই বলে বেতন দেওয়া যায় নি, টাকা এলেই সমস্যার সমাধান হবে বলে জানিয়েছেন রায়গঞ্জ পুরসভার প্রশাসক সন্দীপ বিশ্বাস।

পালটা অস্থায়ী কর্মীদের আন্দোলনে স্থায়ী কর্মীদের সামিল হওয়াটা ন্যায্য নয় বলেই তার দাবী। অন্যদিকে, বেতন পেনশন না পেলে এই আন্দোলন দীর্ঘস্থায়ী হবে বলে আন্দোলনকারীরা হুশিয়ারি দিয়েছেন। তবে রায়গঞ্জ পুরসভার প্রশাসক বনাম তৃনমুল কর্মীদের আন্দোলনে খুব দ্রুত অচলাবস্থা তৈরি হতে চলেছে বলেই ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা।

রহড়া মধ্যপাড়া একটি কালীমন্দিরে চুরি

কলকাতা: খরদহের রহড়া থানা এলাকায় রহড়া মধ্যপাড়া একটি কালীমন্দিরে গতকাল রাতে চুরি হয়। সিসি ক্যামেরায় দেখা যাচ্ছে চুরি করেছে তার কালো ড্রেস পরা ছিল ও মাথা ঢাকা। মন্দিরের জানলা খুলে বাইরের দিক থেকে লাঠি দিয়ে কালী ঠাকুরের গলা থেকে ৬টি গয়নার হার তুলে নেয়। গতকাল রাতে বৃষ্টি হচ্ছিল সেই সুযোগটি চোর নেয়। মন্দিরের সামনের দিকে না এসে মন্দিরের পেছন দিক দিয়ে আসে। মন্দিরের সামনে সিসি ক্যামেরা রয়েছে তাই সে পিছন দিক দিয়ে আসে।

কিন্তু যেই ফ্ল্যাটের পাশ দিয়ে আসে সেই ফ্ল্যাটের সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে চোর কিভাবে চুরি করছে। সামনের দিক দিয়ে আসলে চোরকে ভাল মতন দেখা যেত ।তাই সে পেছন দিক দিয়ে আসে ।এই নিয়ে মন্দিরে ৩বার চুরি হল। রহড়া থানা কে খবর দিলে পুলিশ আছে তদন্ত শুরু করেছে। পুলিশের অনুমান যেভাবে চুরি হয়েছে চোরেরা মন্দির সম্বন্ধে ওয়াকিবহল, তাই মন্দিরের পেছন দিক দিয়ে এসেছে। পুলিশ তদন্ত করে দেখছে। মন্দিরের পুরোহিত জানান, চুরি যাওয়া গয়নার মূল্য প্রায় ২ লাখ টাকা হবে।

*বাংলার কৃষকদের নিয়ে টুইট করলেন শুভেন্দু*

টুইটারে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী একটা লম্বা পোস্ট করেন বৃহস্পতিবার। সেখানেই তিনি তির্যক মন্তব্য করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশাসনের বিরুদ্ধে।

তিনি টুইটারে লেখেন, 'কৃষকদের তাঁদের ধান একটি নির্দিষ্ট তারিখে হুগলি জেলার গোঘাটের কিষাণ মাণ্ডিতে (প্রকিউরমেন্ট সেন্টার) আনতে বলা হয়েছিল। যখন তাঁরা কিষাণ মাণ্ডির সামনে ধান নিয়ে আসেন, নিজেদের গাড়ি নিয়ে অপেক্ষা করেন, সেই সময় মিলাররা তাঁদের বলেন, কৃষকদের প্রতি কুইণ্টালে ৫ থেকে ১০ কেজি চাল বিনামূল্যে দিতে হবে। অর্থাত্‍ কৃষকদের ৫ থেকে ১০ শতাংশ ছাড়ে চাল দিতে হবে। এই শর্তে রাজি হলে তবেই তাঁরা চাল সংগ্রহ করবেন।'

শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেন, 'এই পরিস্থিতিতে কৃষকরা রাজ্য সরকারের এক প্রতিনিধির সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাঁরা বর্ণনা করেন, কীভাবে তাঁদের ওপর শর্ত চাপানো হচ্ছে। পাশাপাশি তাঁরা জানিয়ে দেন, ইতিমধ্যে গাড়ি ভাড়া করে ধান নিয়ে এসেছেন। এবং তাঁদের পক্ষে ধান ফেরত নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। কারণ তাঁদের বিশাল আর্থিক ক্ষতি হয়ে যাবে। সেই সময় প্রশাসনিক আধিকারিক আশ্বাস দিয়েছিলেন, তিনি ঘটনাস্থলে আসছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁর দেখা পাওয়া যায়নি। তিন থেকে চার ঘণ্টা কৃষকরা অপেক্ষা করেন। তারপর তাঁরা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। উপস্থিত হন অরূপ কুমার মণ্ডল। তিনি গোঘাট থানার অফিসার ইন চার্জ।'

শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেছেন, অরূপ মণ্ডল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে কৃষকদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। তিনি এই প্রেক্ষিতে টুইটারে একটি ভিডিও পোস্ট করেন। শুভেন্দু অধিকারী বলেন, 'মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বার বার কেন্দ্র সরকারকে কৃষক বিরোধী বলে মন্তব্য করেন। কিন্তু তাঁর সরকার কৃষকদের জন্য কী করছে?'

গঙ্গাসাগর মেলা ২০২৪ এর জোড় কদমে চলছে প্রস্তুতি ,ঘুরে দেখলেন বিভিন্ন আধিকারিকরা

এসবি নিউজ ব্যুরো: আসন্ন গঙ্গাসাগর মেলা ২০২৪ এর প্রস্তুতি ইতিমধ্যেই অনেকটাই সম্পূর্ণ। জোড় কদমে চলছে প্রস্তুতির কাজ। গঙ্গাসাগর মেলা কে জাতীয় মেলা ঘোষণা করার নিয়ে রাজ্য ও কেন্দ্রের দড়ি টানাটানির মধ্যেও ২০২৪ এর গঙ্গাসাগর মেলা কে অন্যতম রূপদান করতে চান রাজ্য সরকার। যে কারণে ইতিমধ্যেই প্রশাসনিক বৈঠক থেকে শুরু করে মেলার কাজ অনেকটাই সম্পূর্ণ করে ফেলেছে জেলা প্রশাসন।

একদিকে যেমন গঙ্গাসাগর মেলা প্রাঙ্গণে চলছে হোগলা পাতার ঘরের তৈরির কাজ চলছে ।ঠিক তেমনি গঙ্গাসাগর মেলা কে কেন্দ্র করে যে লাখ লাখ পুর্নার্থীর ভিড় জমে তাদের পূর্ণ স্নানের যে স্নান ঘাট তারও কাজ চলছে জোর কদমে। তবে বিগত কয়েক বছরে রাজ্য সরকারের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় গঙ্গাসাগর মেলা বিশ্বের দরবারে এক অন্যতম জায়গা করে নিলেও বারে বারে চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে নদী বাঁধের ভাঙ্গন। কারণ এর আগে একবার দুবার নয় তিন তিনবার ভেঙেছে গঙ্গাসাগরের কপিল মুনির মন্দির।

বর্তমানে যে জায়গায় মন্দির রয়েছে সেখান থেকে বঙ্গোপসাগরের দূরত্ব ছিল প্রায় ১২০০ মিটার ।কিন্তু বারে বারে নদীমাদের ভাঙ্গন সেই দূরত্ব কমিয়ে বর্তমান জায়গায় দাঁড়িয়েছে ৫০০ মিটারে। এভাবেই যদি প্রত্যেক বছর একটু একটু করে নদী বাঁধ ভেঙে এগিয়ে আসতে থাকে তাহলে আগামী দিনে কপিলমুনির মন্দির অস্তিত্ব রক্ষার ক্ষেত্রে অনেকটাই কঠিন হয়ে দাঁড়াবে রাজ্য সরকার সহ জেলা প্রশাসনের কাছে।

তবে তার মধ্যেও প্রশাসনিক আধিকারিকদের সাথে প্রশাসনিক বৈঠক ছাড়ার পরই জেলাশাসকের নির্দেশে জোড় কদমে চলছে। গঙ্গাসাগর মেলার কাজ লাখো লাখো পুরনার্থীদের থাকার ব্যবস্থা থেকে শুরু করে ওয়াচ টাওয়ার প্রশাসনিক আধিকারিকদের হোগলার ঘর ইতিমধ্যেই অনেকটাই কাজ সম্পূর্ণ। পাশাপাশি গঙ্গাসাগর মেলার পুনারর্থীরা মূলত যে ঘাটে স্নান করেন সেই ঘাট নদী বাঁধের ভাঙ্গনে প্রায় নিশ্চিহ্ন বলা যায়। তবে বর্তমানে এক কোটি ৩৯ লাখ টাকা ব্যায়ে একদিকে যেমন নদী বাঁধের ভাঙ্গন রোধে অস্থায়ীভাবে নদী বাঁধ তৈরি করা হচ্ছে। ঠিক তেমনি ৪৩ লাখ টাকা ব্যয় তৈরি করা হচ্ছে অস্থায়ীভাবে স্নানের ঘাট। যাতে গঙ্গাসাগর মেলা আগত কোন পুর্নার্থী কে অসুবিধার সম্মুখীন হতে না হয়।

সেই কারণেই জোর কদমে চলছে প্রস্তুতির কাজ। তবে পাকাপাকিভাবে নদী বাঁধ না করা গেলে আগামী দিনে কপিল মুনির মন্দিরের অস্তিত্ব রক্ষা কতটা ধরে রাখতে পারবে রাজ্য সরকার তা নিয়েই রয়েছে সন্দেহ। ইতিমধ্যে এডিএম (সাধারণ) অনীশ দাশগুপ্ত, এডিএম (ভূমি) হরসিমরন সিং, এডিএম (জেডপি) সৌমন পাল, এসডিও (আলিপুর) মেলার প্রস্তুতি ঘুরে দেখেছেন।

নিম্নচাপের জেরে ধান কাটার মরশুমে সমস্যায় পুরুলিয়ার আমন ধান চাষির

এসবি নিউজ ব্যুরো: নিম্নচাপ মিক্সজাউমের এর ফলে গতকাল থেকে পুরুলিয়াতে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি শুরু হয়েছে। এই নিম্নচাপের জেরে ধান কাটার মরশুমে সমস্যায় পুরুলিয়ার আমন ধান চাষিরা। মাঠের ধান মাঠেই নষ্ট হবে বলে আশঙ্কা করছেন চাষিরা। দাবি উঠছে ক্ষতিপূরণের। কেউ কেউ ধান কেটে বাড়িতে তুলতে পেরেছেন আবার অধিকাংশ কৃষকেই তুলতে পারেননি, পড়ে রয়েছে মাঠেই।

আর নিম্নচাপের জেরে ধান ক্ষেতে জমছে জল, ধান অঙ্কুর হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানাচ্ছেন চাষিরা। আজ সকাল থেকে বৃষ্টি বারার সাথে সাথে পুরুলিয়া জেলার বেশ কিছু এলাকায় মাঠে ধান জলে ডুবে থাকতে দেখা যায় এবং হুড়া থানার মতিপুর গ্রামে একটি মাটির বাড়ি নিম্নচাপের জেরে ভেঙে পড়ে বলে জানাচ্ছেন বাড়ী মালিক। পুরুলিয়া শহরের গোশালা মোড়ের রেল ব্রীজের কাছে জমেছে জল সমস্যা এলাকায় মানুষজনের ।

রাজ্য সরকারের সঙ্গে তার কোন বিরোধ নেই, তবুও যারা বিশ্ববিদ্যালয়ে অশান্তি করার চেষ্টা করছে তাদের করা হাতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে

নদীয়া:বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা নিয়ে রাজ্য সরকারের সঙ্গে তাঁর কোনরকম বিরোধ নেই বলে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস জানিয়েছেন। তিনি বলেন, যারা এই বিরোধের সৃষ্টি করতে চাইছে তাদের কড়া হাতে মোকাবিলা করা হবে।

নদীয়ার কল্যানী বিশ্ববিদ্যালয়ে আজ সমাবর্তন উৎসবে যোগ দিয়ে পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রাজ্যপাল জানান, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মতো উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজ্য সরকারের সঙ্গে তাঁর আলোচনা চলছে। এ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর কথাও হয়েছে।

রাজ্যপাল বলেন, তিনি বিশ্ববিদ্যালয় গুলিতে তিনি কেবলমাত্র অন্তর্বর্তী উপাচার্য নির্বাচন করেছিলেন। তাঁর অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে যারা গোলমাল পাকাতে চাইছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।

চা বাগানে চা পাতা তুলছেন স্বয়ং বাংলার মুখ্যমন্ত্রী

মকাইবাড়ি চা বাগানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। চা বাগানের শ্রমিকদের সঙ্গে চা পাতা তুললেন তিনি। পরনে চা বাগানের মহিলা শ্রমিকদের মতই পোশাক।

চা বাগানের শ্রমিকরা ঠিক যেভাবে মাথা দিয়ে পিঠের দিকে ঝুড়ি ঝুলিয়ে চা তোলেন, সেইভাবে চা পাতা তুললেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। এদিন তাঁকে একেবারে অন্য মেজাজে দেখা যায়। তবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জেলা সফরে গেলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে একেবারে মিশে গিয়ে তিনি যেভাবে জনসংযোগ করেন তা দেখার মতো। ঠিক তেমনি এদিন চা পাতা তুললেন মুখ্যমন্ত্রী।

বিতর্ক কালো পতাকা বিক্ষোভ বিতর্ক উড়িয়ে সমাবর্তন অনুষ্ঠানে উপস্থিত হলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস

নদীয়া:কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানকে ঘিরে জটিলতার মধ্যেও এলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল ডঃ সি ভি আনন্দ বোস। কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে এ পি জে আব্দুল কালাম অডিটোরিয়ামে হবে কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩০তম সমাবর্তন অনুষ্ঠান। যদিও তৃণমূল কংগ্রেসের শিক্ষক সংগঠন এই সমাবর্তন অনুষ্ঠানের পক্ষে না। জানিয়ে কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ে আজ সকাল থেকেই শুরু হয়েছে এক অস্বস্তিকর পরিবেশ।

১০০ দিনের বকেয়া কাজের টাকা পাওয়ার দাবিতে কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বাইরে মূল ফটকের সামনে রাজ্যপাল প্রবেশ করার সময় কালো পতাকা দেখিয়ে গো ব্যাক স্লোগান দিল তৃণমূল কংগ্রেস।

এই পরিস্থিতিতে করা পুলিশের নিরাপত্তার মধ্যে দিয়েই কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। সোজা চলে যান উপাচার্যের ঘরে সেখানে সমাবর্তন অনুষ্ঠানের এক্সিকিউটিভ কমিটির দায়িত্বে থাকা সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং সমাবর্তন অনুষ্ঠান করার সিদ্ধান্ত নেন। সেই মতো কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে বিদ্যাসাগর সভাগৃহে অনুষ্ঠিত হলো সমাবর্তন অনুষ্ঠান রাজ্যপাল একাধিক ছাত্র-ছাত্রী ও গবেষকদের হাতে তুলে দিলেন সার্টিফিকেট।

*বিধানসভায় বিরোধী বিধায়কদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা হচ্ছে: শুভেন্দু*

তৃণমূল সরকারকে নিয়ে বড় দাবি করলেন বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী । তিনি আজ বলেন, 'বিধানসভায় বিরোধী বিধায়কদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা হচ্ছে। রাজস্থান, ছত্তিশগড়ের মতো অবস্থা হবে বাংলার সরকারের। অতি বর্ষণের কারণে ধানের জমি নষ্ট হয়ে গিয়েছে। বৈঠক করেনি কৃষি দফতর।'

তিনি আরও বলেন, 'ক্যাম্পেন অবধি করেনি কৃষি দফতর। আগে থেকে ফসল তুলে রাখার বার্তা দেওয়া উচিৎ ছিল সরকারের। মমতা সরকারের গাফিলতির কারণে কৃষকদের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে গেল।'

*বিধানসভায় বিরোধী বিধায়কদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা হচ্ছে: শুভেন্দু*

তৃণমূল সরকারকে নিয়ে বড় দাবি করলেন বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী । তিনি আজ বলেন, 'বিধানসভায় বিরোধী বিধায়কদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা হচ্ছে। রাজস্থান, ছত্তিশগড়ের মতো অবস্থা হবে বাংলার সরকারের। অতি বর্ষণের কারণে ধানের জমি নষ্ট হয়ে গিয়েছে। বৈঠক করেনি কৃষি দফতর।'

তিনি আরও বলেন, 'ক্যাম্পেন অবধি করেনি কৃষি দফতর। আগে থেকে ফসল তুলে রাখার বার্তা দেওয়া উচিৎ ছিল সরকারের। মমতা সরকারের গাফিলতির কারণে কৃষকদের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে গেল।'