কল্যাণীতে এক বিজেপি কর্মী কে নির্মম অত্যাচার করার প্রতিবাদে এবং শাস্তির দাবিতে শান্তিপুরে দক্ষিণ জেলা বিজেপি যুব মোর্চার রাস্তায় আগুন জ্বালিয়ে

নদীয়া:কল্যাণীতে গত দুদিন আগে স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব মিহির বিশ্বাসের ওপর নির্মম আক্রমণ নেমে এসেছিলো। সে বিষয়ে স্থানীয় বিজেপির নেতৃত্ব জানান তৃণমূলের গুন্ডাবাহিনী নির্মমভাবে তাকে হত্যা করতে উদ্ধত হয় শুধুমাত্র বিরোধীদল করার জন্য। ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সহ একাধিক নেতৃত্ব পরিবারের সাথে কথা বলে এবং স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্বর সাথে কথা বলে।

সেই মোতাবেক একটি অভিযোগ পত্র দায়ের করা হয়। কিন্তু মূল দোষীদের আড়াল করছে পুলিশ প্রশাসন এমনই অভিযোগ তুলে গতকাল এবং আজ ভারতীয় জনতা পার্টি যুব মোর্চার পক্ষ থেকে দফায় দফায় নদীয়ার বিভিন্ন এলাকায়, রাস্তায় জ্বালিয়ে পথ অবরোধ, বিক্ষোভ মিছিল ধিক্কার সভা প্রতিবাদ মিছিল আয়োজন করে।

আজ নদিয়া জেলার শান্তিপুর ডাকঘর মোড়ে এমনই এক প্রতিবাদী বিক্ষোভ সভায় রাস্তায় আগুন জালিয়ে প্রতিবাদ করা হয় বেশ খানিকক্ষণ অবরুদ্ধ করে দেওয়া হয় শহরের মূল রাজপথ।

নদিয়া দক্ষিণ সাংগঠনিক জেলা বিজেপি যুব মোর্চা সভাপতি সুকান্ত বিশ্বাস, এই বিক্ষোভ সভার নেতৃত্ব দেন, উপস্থিত ছিলেন পুরসভার 2 কাউন্সিলর মহানন্দ বিশ্বাস এবং বলরাম ঘোষ, শান্তিপুরের বিভিন্ন যুব মোর্চা নেতৃত্ব সহ ছাত্র শ্রমিক মহিলা সহ বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। অবরোধ প্রায় আধঘন্টা চলার পর শান্তিপুর থানার বিরাট পুলিশ বাহিনী এসে তাদের সাথে কথা বলেন এবং যান চলাচল স্বাভাবিক করেন। বিজেপি যুব মোর্চার জেলা সভাপতি সুকান্ত বিশ্বাস বলেন, তৃণমূলের হার্মাদ বাহিনীরা পুলিশের সহযোগিতা নিয়ে বিভিন্ন দিকে সন্ত্রাস চালাচ্ছে বিরোধী রাজনৈতিক দল করার কারণে, আর তারই বার্তা হিসেবে আজ নদীয়ার শান্তিপুরে এই প্রতিবাদ।

এখানকার পুলিশ প্রশাসন কেউ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, কোন বিজেপি কর্মী সমর্থক কে হেনস্থা অথবা অপমানজনক মন্তব্য কিংবা মারধর করা হলে যুব মোর্চার হাজার হাজার সদস্যরা ছেড়ে কথা বলবেনা। অন্যদিকে কল্যাণীর ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে দোষীদের শাস্তির দাবি করেছে শান্তিপুরের যুব মোর্চার সদস্যরা এই বার্তা যেন তারা ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্তৃপক্ষকে।

কেন্দ্রীয় সরকারের বাংলাকে বঞ্চনার প্রতিবাদে মহামিছিল রামপুরহাটে

এসবি নিউজ ব্যুরো: ১০০ দিনের বকেয়া টাকা,আবাস যোজনার বকেয়া টাকা কেন্দ্রীয় সরকারের বাংলাক দিচ্ছে না।এই বঞ্চনার প্রতিবাদে মহামিছিল অনুষ্ঠিত হল রামপুরহাট শহর দলীয় কার্যালয় থেকে রামপুরহাট জুড়ে একটি মহা মিছিল করা হয়। মিছিলটি শহর পরিক্রমা করে পাঁচ মাথা মোড়ে শেষ হয় । রামপুরহাট শহর তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সৈনিকরা নিজ নিজ ওয়ার্ডের থেকে এসে মিছিলে যোগদান করেন।

মিছিলে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক তথা বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের চেয়ারম্যান আশীষ ব্যানার্জি ও পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পরিবহন দফতরের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী স্নেহাশীষ চক্রবর্তী, জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখ ও আরো অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিগণ।

সমাজকল্যাণ দপ্তরের সহযোগিতায় প্রতিবন্ধকতা যুক্ত ব্যক্তিদের নিয়ে আন্তর্জাতিক দিবস পালন

এসবি নিউজ ব্যুরো: উত্তর দিনাজপুর জেলা সমাজ কল্যাণ দপ্তরের ব্যবস্থাপনায় নারী ও শিশু বিকাশ এবং সমাজকল্যাণ দপ্তরের সহযোগিতায় প্রতিবন্ধকতা যুক্ত ব্যক্তিদের নিয়ে আন্তর্জাতিক দিবস পালন করা হল রবিবার। রায়গঞ্জের কর্ণজোড়ায় অবস্থিত সূর্যোদয় হোম ফর ডিফ অ্যান্ড ডাম্ফ এ আয়োজিত এই অনুষ্ঠানটিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলাশাসক (উন্নয়ন) মানস কুমার মন্ডল, রায়গঞ্জ পৌরসভার পৌরপ্রশাসক সন্দীপ বিশ্বাস সহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।

বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের নাচ ,গান সহ বিভিন্ন সংস্কৃতি কার্যকলাপের মধ্যে দিয়ে দিনটিকে উদযাপন করা হয়। এই বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষগুলির ভালো থাকা ও সুস্থতা কামনা করে প্রশাসনের তরফ থেকে তাদের পাশে থাকার বার্তা দিলেন অতিরিক্ত জেলাশাসক মানস কুমার মন্ডল।

4 State poll results trends

এসবি নিউজ ব্যুরো: মধ্য প্রদেশ , রাজস্থান , ছত্তীসগঢ় ও তেলেঙ্গানায় বিধানসভা নির্বাচনের ভোট গননা শুরু হয়েছে সকাল ৮ থেকে।

প্রাথমিক পর্যায়ে:

রাজস্থান.... বিজেপি 115, কংগ্রেস 70 , BSP 2 othe 12

ছত্তীসগঢ়....বিজেপি 56, কংগ্রেস 34

তেলেঙ্গানায়..... কংগ্রেস 69,বি আর এস 39 BJP 9 MIM 6, Other 1

মধ্য প্রদেশ.....বিজেপি 165, কংগ্রেস 64 other 1

*চার বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফলের পরই টুইট করলেন প্রধানমন্ত্রী*

তিন রাজ্যে পদ্ম ফুটলেও তেলেঙ্গানা অধরা থেকে গেল বিজেপির। এদিকে এই নিয়ে এবার বড় দাবি করলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ।

তিনি আজ এক টুইট বার্তায় লেখেন, ‘তেলেঙ্গানায় আমার প্রিয় ভাই ও বোনেরা, আপনাদের সমর্থনের জন্য অনেক ধন্যবাদ। বিগত কয়েক বছর ধরে, আমাদের সমর্থন ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর এই প্রবণতা অদূর ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে। তেলেঙ্গানার সঙ্গে আমাদের বন্ধন অটুট থাকবে এবং আমরা জনগণের জন্য কাজ করে যাবো। আমি প্রতিটি বিজেপি কর্মীর অপরিসীম প্রচেষ্টার প্রশংসা করছি।‘

প্রধানমন্ত্রী টুইটে আরও লেখেন, "মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান এবং ছত্তিশগড়ের নির্বাচনের ফলাফল দেখায় যে ভারতের মানুষের কেবল সুশাসন ও উন্নয়নের রাজনীতিতে বিশ্বাস রয়েছে।তাদের বিশ্বাস বিজেপির উপর। আমি এই সমস্ত রাজ্যের পরিবারের সদস্যদের, বিশেষত মা, বোন, কন্যা এবং আমাদের তরুণ ভোটারদের আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই বিজেপির প্রতি তাদের ভালবাসা, বিশ্বাস এবং আশীর্বাদ বর্ষণ করার জন্য।“ 

কোলাঘাট থেকে শরৎভিটে বর্ণাঢ্য সাইকেল রালি

কোলাঘাট উৎসব শুরুর এক সপ্তাহ আগেই উৎসবের কর্মসূচি স্বরূপ কোলাঘাট থেকে হাওড়া জেলার সামতাবেড়ে অমর কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতিগাথা বসতভিটেতে শ্রদ্ধা জ্ঞাপনে বর্ণাঢ্য সাইকেল ও মোটর সাইকেল রালি অনুষ্ঠিত হল। কোলাঘাট হাইস্কুল মাঠ থেকে শুরু হওয়া এই রালিতে অংশ নিয়েছিল প্রায় পাঁচ শতাধিক সাইকেল ও বাইক।

সামতাবেড় শরৎভিটে তে পৌঁছানোর পর ভিটের দাওয়াতেই শ্রদ্ধায় স্মরণে বরণে বিভিন্ন অনুষ্ঠান হয়। বাংলা সাহিত্যে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের যে অশেষ ও অবিস্মরণীয় অবদান তা নিয়ে বক্তব্য রাখেন মৎস্যমন্ত্রী বিপ্লব রায়চৌধুরী এবং আমতার বিধায়ক সুকান্ত পালউপস্থিত ছিলেন দুই জেলার বিভিন্ন স্তরের জনপ্রতিনিধি এবং পদাধিকারী ব্যাক্তিগন। বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ হতে সমবেত সংগীত এবং নৃত্য পরিবেশিত হয়।

উল্লেখ্য, বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অপরাজেয় প্রতিদ্বন্দ্বির জন্য শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে 'অপরাজেয় কথাশিল্পী বলা হয়। মধ্যবয়সে তিনি তাঁর ভালোলাগা থেকে হাওড়াজেলা সাতাবেড়ে রূপনারায়ণের কূলে আম জাম ডালিম পেয়ারা গাছের বাগান ঘেরা মাটির বাড়িতে এখানেই দীর্ঘদিন বাস করেছেন।

কোলাঘাট উৎসব কমিটির পক্ষে শিশির বেরা জানান, "আগামী শনিবার ৯ ডিসেম্বর ২৭তম কোলাঘাট উৎসবের সূচনা হবে। আগামী ১০ই ডিসেম্বর রবিবার দুপুর দুটায় কোলাঘাট জনপথে এক বৈচিত্র্যময় শোভাযাত্রা বের হবে। এতে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের লোকশিল্প ও বাদ্য দল অংশ নেবে।

উৎসবের কদিন বিভিন্ন প্রতিযোগিতার সাথে থাকছে যাত্রা, ম্যাজিক, বিচিত্রা অনুষ্ঠান,

মা ও মেয়েদের হরেক রকম আয়োজন, স্বাস্থ্যশিবির, মেলা এবং প্রর্দশনী।"

ইনসাফ যাত্রা: জনস্রোতে ভাসলেন মিনাক্ষীরা

বাঁকুড়াঃ গ্রাম, শহর, রাজপথ কাঁপিয়ে শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত ডিওয়াইএফআই-র দু'মাস ব্যাপি ইনসাফ যাত্রার বেগ প্রতিদিন বাড়ছে। গত ৩ নভেম্বর 'আগুন পাখি' মীনাক্ষী মুখার্জীর নেতৃত্বে শুরু হওয়া ইনসাফ যাত্রার মিছিল যতো এগিয়েছে ভীড় ততই বাড়ছে। পদযাত্রীদের দৃপ্ত পদচারণার সঙ্গে সঙ্গে মুহুর্মুহু স্লোগান আর গণসংগীতের তালে তালে বাঁকুড়া- ঝাড়গ্রাম রাজ্য সড়ক ধরে রবিবাসরীয় দুপুরে ইনসাফ যাত্রা যখন খাতড়া মহকুমা এলাকার তালডাংরার মাটি স্পর্শ করলো ঠিক তখনই মানুষের আনন্দ উচ্ছাস আছড়ে পরলো।

মিছিলের পূরোভাগে থাকা মীনাক্ষীদের ফুল, মালা দিয়ে সংবর্ধনা জানালেন উপস্থিত আম জনতা। এমনকি এদিন তালডাংরা মার্কেট কম্প্লেক্সে মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়দের ছোট্ট সভা করার কথা থাকলেও তাঁরা সেখানে পৌঁছানোর আগেই কার্যত জনসভার রুপ নিয়েছে পূরো এলাকা, মঞ্চের জন্য ছেড়ে রাখা সামান্য একটু অংশ ছাড়া তিল ধারণের জায়গা নেই। এমনকি এদিন চারিদিকে শ্বেতশুভ্র পতাকাই যেন জানান দিচ্ছিল মানুষ জাগছে। এসব দেখে অতি উৎসাহী এক বাম সমর্থক তো বলেই ফেললেন ' দূর্ণীতিবাজদের জায়গা নেই এই বাংলায়, বামেদের বিকল্প বামেরাই'।

পরে সাংবাদিকদের তরফে রাজস্থান, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ ও তেলেঙ্গানার নির্বাচনী ফলাফল নিয়ে বাম যুবনেত্রী মিনাক্ষী মুখোপাধ্যায়কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, 'চার রাজ্যে নতুন করে কাজ হবেনা। চার রাজ্যের সম্পদ বিক্রি করার জন্য মোদি সরকার ম্যাণ্ডেড পেয়ে গেলেন। মানুষ ভুল করেছেন তো বলতে পারিনা, তবে অতি দ্রুত মানুষের ভুল ভাঙ্গবে'।

'ইনসাফ যাত্রা' নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মীনাক্ষী বলেন, 'এরাজ্যের মানুষ প্রত্যেকটা দিন খিদের জ্বালায়, চাকরী না পাওয়ার যন্ত্রণায় ভূগছে, বিচার পাচ্ছেনা। মানুষ ইনসাফ চাইছেন, আর সেই ইনসাফ যাত্রায় মানুষ পা মেলাচ্ছেন। সকাল ন'টা থেকে দুপুর তিনটা পর্যন্ত তালডাংরার মানুষ ইনসাফ যাত্রীদের জন্য অপেক্ষা করেছেন। আর এটা শুধু ভাষণ শোনার জন্য ইনসাফের দাবিতে লড়বো বলে।

আগামী ৭ জানুয়ারী ডিওয়াইএফআই-র ব্রিগেড সমাবেশ ঘিরে উদ্ভূত জটিলতা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে বাম যুব নেত্রীর স্পষ্ট জবাব, জটিলতা জটিলতার জায়গায়-ব্রিগেড সমাবেশ হবেই।

রাজ্যে একের পর এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে মিনাক্ষী বলেন, এখনো পর্যন্ত আট হাজার তিনশো বাইশটি স্কুল বন্ধ, এক হাজার দিন মেধাবীরা রাস্তায় বসে আছেন, আর বখাটে ছেলে গুলো তৃণমূলকে টাকা দিয়ে চেয়ারে বসে আছে। এখন ওই চেয়ার ফাঁকা করে মেধাকে সেখানে বসাতেই এই লড়াই।

এদিন ইনসাফ যাত্রার ৩১ তম দিনে বাম যুব নেত্রী মিনাক্ষী মুখোপাধ্যায় ছাড়াও পদযাত্রায় পা মেলান প্রাক্তন যুব নেতা, বর্তমানে সিপিআইএম পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সদস্য অভয় মুখোপাধ্যায়, দলের জেলা সম্পাদক অজিত পতি, যুবনেতা তনু রুইদাস সহ অন্যান্যরা।

মমতা ব্যানার্জির নেতৃত্বে লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় ৪২ টি আসনেই তৃণমূলের জয় নিশ্চিত, দাবি সাংসদের

উত্তর ২৪ পরগনা: মমতা ব্যানার্জির নেতৃত্বে আগামী লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় ৪২টি আসনেই তৃণমূলের জয় নিশ্চিত। রবিবার বিকেলে কাঁকিনাড়ায় প্রতিবাদী মিছিলে অংশ নিয়ে এমনটাই দাবি করলেন ব্যারাকপুর কেন্দ্রের তৃণমূল সাংসদ অর্জুন সিং।

দলীয় নেত্রীর নির্দেশ মতো তৃণমূলের তরফে এদিন বাংলার প্রতি কেন্দ্রের বঞ্চনার বিরুদ্ধে কাঁকিনাড়ার রথতলা ব্রিজের নিচ থেকে প্রতিবাদী মিছিল করা হয়। উক্ত মিছিলে যোগ দিয়ে সাংসদ অর্জুন সিং বলেন, "নেত্রীর নির্দেশে কেন্দ্রের বঞ্চনার বিরুদ্ধে এই প্রতিবাদী মিছিল।

মুখ্যমন্ত্রীর ওপর মানুষের অগাধ বিশ্বাস। তাই মিছিলে এত মানুষের সমাগম। "এদিনের মিছিলে হাজির ছিলেন ভাটপাড়া পুরসভার সিআইসি হিমাংশু সরকার, প্রাক্তন উপ-পুরপ্রধান সোমনাথ তালুকদার, কাউন্সিলর প্রবীর বৈদ্য, দেব প্রসাদ সরকার ও সত্যেন রায়, তৃণমূল নেতা সঞ্জয় সিং, মন্নু সাউ, মানিক নট্ট প্রমুখ।

*Congress - BJP নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য দেবাংশুর*

একাধিক রাজ্যে মুখ থুবড়ে পড়েছে কংগ্রেস। আর এই নিয়েই এবার আসরে নামল তৃণমূল। কংগ্রেস ও বিজেপিকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন তৃণমূলের দেবাংশু ভট্টাচার্য।

তিনি আজ এক টুইট বার্তায় লেখেন, ‘দুঃখের বিষয়, উত্তর ভারতে কংগ্রেসের একটাও ডিকে শিবকুমার নেই। কংগ্রেস তৈরি করতে পারেনি। পারলেও ধরে রাখতে পারেনি। বহুক্ষেত্রে ইগো ছেড়ে বাস্তবতাকে বুঝতে শিখতে হব। শুধু ভোটের সময় জেগে উঠলে হবে না; সারা বছর মানুষের পাশে থাকতে হবে। এই মুহূর্তে ভারতবর্ষের মাটিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছাড়া বিজেপিকে বিজেপির ভাষায় লড়াই ফিরিয়ে দেওয়ার শক্তি আর কজনের আছে?’

বারাসাতে পুকুর ভরাট করে বহুতল নির্মাণের অভিযোগ তুলে পোস্টার নিয়ে বিক্ষোভ

উত্তর ২৪ পরগনা: পুকুর ভরাট করে বহুতল নির্মাণের অভিযোগ তুলে পোস্টার হাতে পথে নামলেন এলাকার লোকজন।বেআইনি কাজ বন্ধ করার দাবিতে চলল বিক্ষোভ-স্লোগানও।যা ঘিরে রবিবার ব‍্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় উত্তর ২৪ পরগনা জেলার সদর শহর বারাসাতে।আন্দোলনের মাঝেই নির্মাণ সংস্থার জমিতে জোর করে ঢুকে পড়ে একদল বিক্ষোভকারী ।এর জেরে দু'পক্ষের মধ্যে শুরু হয় বাকবিতণ্ডা।ফলে,পরিস্থিতি সাময়িক উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।

যদিও,পুকুর ভরাট করে বহুতল নির্মাণের অভিযোগ মানতে চাননি নির্মাণকারী সংস্থা।বরং এনিয়ে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধেই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে কাজ বন্ধের চক্রান্ত করার পাল্টা অভিযোগ এনেছেন তাঁরা।এনিয়ে নির্মাণকারী সংস্থার পক্ষে গিয়ে তাঁদের হয়েই জোরালো সওয়াল করেছেন স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলর তন্নিষ্ঠা খাসনবিশ।এমনকি,তিনিও পুকুর ভরাট করে বহুতল নির্মাণের অভিযোগ উড়িয়ে বিক্ষোভকারীদের আন্দোলন করা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন।ফলে,পুকুর ভরাট নিয়ে দাবি এবং পাল্টা দাবি ঘিরে সরগরম হয়ে উঠেছে বারাসাতপৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড।