*Eoin Morgan: Winning a World Cup ‘an unparalleled feeling that reverberates through time’*

Sports News 

 ODI ICC World Cup,2023 

 

 

 

The pre-final Captains’ image with Rohit Sharma and Pat Cummins alongside the ICC Men’s Cricket World Cup Trophy at the iconic Adalaj Stepwell can be accessed rights-free from the ICC’s Online Media Zone.

Winning a World Cup is more than just lifting a trophy. It's an unparalleled feeling that reverberates through time, inspiring cricketers across borders and generations.

Having experienced this euphoria after the dramatic 2019 World Cup final at Lords, I can attest to the transformative power of such a moment.

Cricketing legends like Clive Lloyd, Kapil Dev, Allan Border, Imran Khan, Arjuna Ranatunga, Steve Waugh, Ricky Ponting, MS Dhoni, Michael Clarke, and their teams have etched their names in history, proudly acknowledging the sacrifices, dedication, and teamwork that define a championship campaign.

The scene is set for a blockbuster event at the Narendra Modi Stadium in Ahmedabad, the 130,000-seater venue which witnessed the tournament opener, and will stage the climactic clash between hosts India and the seasoned Australian side.

Both captains took part in the traditional pre-final photo on Saturday at the historic Adalaj Stepwell in Ahmedabad and will no doubt have a range of emotions swirling as they head into Sunday’s showdown.

While the day itself promises to be an awesome spectacle, the true essence of the event lies in the cricketing prowess that both teams bring to the pitch.

India, unbeaten in all ten matches, has been a revelation in this tournament. With Virat Kohli leading the run charts and Mohammed Shami as the leading wicket-taker, the team's performance has been nothing short of incredible.

However, what sets this Indian side apart is the influence of captain Rohit Sharma. Since the T20 World Cup semi-final defeat in Adelaide against England last year, Rohit has spearheaded a shift in the team's batting approach.

No longer content with merely accumulating runs, India now embrace an intimidating, aggressive style of play under his leadership.

Rohit's personal transformation is evident in his strike rate, soaring from a career average of 102 to an impressive 124 in this World Cup. The question now is whether India can maintain this mindset and apply the same methodology in the final.

Australia, a team with a rich history of five World Cup victories and eight final appearances, entered the tournament with a stumble, facing two early losses.

However, as we have seen time and time again, how you start is not as important as how you finish. Winning eight consecutive matches Pat Cummins and his team have done this and are now on the home straight.

Overcoming challenges like the absence of key players – Glenn Maxwell due to concussion and Mitch Marsh for personal reasons – showcased their resilience.

As the only team capable of halting India's unbeaten streak, Australia's ability to perform under pressure is their hallmark. Their well-drilled team, developed across all three formats, exudes a belief and confidence unique to their cricketing culture.

Emotions will run high on the final day, with Australia embracing the underdog label and India carrying the weight of 1.3 billion fans on their shoulders.

Australia's sense of opportunity, fuelled by their proven ability to perform under pressure, makes them formidable opponents.

India, having harnessed the support of their fans throughout the tournament, face the challenge of converting that energy into performance without succumbing to the pressure.

As the players take the field, the culmination of hard work, dedication and sacrifice will unfold. The final is not just a match, it's an opportunity to create a lasting legacy, a moment that will inspire generations of cricketers and fans worldwide.

May the best team seize this historic opportunity and leave an indelible mark on the rich tapestry of cricketing history.

 Pic Courtesy by: ICC*

*প্রজাপিতা ব্রহ্মাকুমারী ঈশ্বরীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রধানের সাংবাদিক সম্মেলন*


 এসবি নিউজ ব্যুরো: জলপাইগুড়ির শিল্পসমিতিপাড়া প্রজাপিতা ব্রহ্মাকুমারী ঈশ্বরীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শনিবার দুপুরে সাংবাদিক সম্মেলন করলেন সুদূর রাজস্থান মাউন্ট আবু থেকে আগত প্রফেসার ড: ই ভি স্বামীনাথন ভাইজি। তিনি সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বলেন, "বর্তমানে যে ডিজিটাল দুনিয়া মোবাইল, ল্যাপটপ ও কম্পিউটার তৈরি হয়েছে সেগুলো মানুষের সুখ এবং শান্তির জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটা বিজ্ঞানের খুব সুন্দর এই টেকনোলজি আমাদের ভালোবেসে গ্রহণ করার পাশাপাশি সঠিক কাজে ব্যবহার করতে হবে। তবে আমাদের মনে রাখতে হবে এগুলো যেন আমাদের নেশায় পরিণত না হয়। আমাদের মানসিক এবং শারীরিক অসুবিধা সম্মুখীন না হয় সেদিকটাও আমাদের মনে রাখতে হবে। এর জন্য রাজযোগের মাধ্যমে আমাদের মনের শক্তি বৃদ্ধি পায়। সেই কারণেই রাত যোগের অভ্যাস করতে হবে আমাদের। রাজয়োগের অভ্যাস করতে হবে সকলকে।"

জলপাইগুড়িবাসীর জন্য 

প্রজাপিতা ব্রহ্মাকুমারী ঈশ্বরীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জলপাইগুড়ি শাখা দ্বারা আয়োজিত রবিবার ও সোমবার দুদিন ব্যাপী রাজযোগ শিক্ষা শিবিরে Sony TV, Aastha channel, এবং zee Jagran টিভি চ্যানেলের নিয়মিত বিশেষ বক্তা, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন, বহুল পুরস্কারে সম্মানিত ব্রহ্মাকুমার ড: ই ভি স্বামীনাথন রাজযোগ শিক্ষার মধ্যে দিয়ে উচ্চতর এবং সুখী আনন্দময় জীবন যাপনের কলা বিষয়ের উপরে তার বহুমূল্যবান বক্তব্য পরিবেশন করবেন জলপাইগুড়ির রবীন্দ্রভবনে।

*মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জে বিরোধী শিবিরে বড়সড় ভাঙ্গন ধরালো তৃনমূল*


 এসবি নিউজ ব্যুরো: মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জে বিরোধী কংগ্রেস শিবিরে বড়সড় ভাঙ্গন ধরালো তৃনমূল কংগ্রেস। শনিবার কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিলেন সামশেরগঞ্জের কাঞ্চনতলা অঞ্চলের কংগ্রেসের প্রতীকে জয়ী পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য সাবিনা ইয়াসমিন এবং সহিদুল আলম। পাশাপাশি, তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেন সিপিআইএম, কংগ্রেস ও নির্দলের প্রতীকের প্রতিদ্বন্দ্বি ১০ জন প্রার্থী নেতা সহ বেশ কিছু কর্মী সমর্থক।

নবাগতদের হাতে তৃণমূলের পতাকা তুলে দিয়ে দলে স্বাগত জানান জঙ্গিপুর সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি সাংসদ খলিলুর রহমান। উপস্থিত ছিলেন সামশেরগঞ্জের বিধায়ক আমিরুল ইসলাম, ফরাক্কার বিধায়ক মনিরুল ইসলাম, ব্লক সভাপতি শহিদুল ইসলাম, কাঞ্চনতলা অঞ্চল সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, কাঞ্চনতলা পঞ্চায়েতের প্রধানের প্রতিনিধি ইসমাইল, ডাক্তার বারিক সহ ব্লক ও অঞ্চলের একাধিক নেতা নেতৃত্ব। এদিকে ফের একবার বিরোধী শিবির থেকে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান ঘিরে রীতিমতো শোরগোল সৃষ্টি হয় এলাকায়।

*যাত্রীবাহী স্পেশাল ট্রেনে করে পাচার হচ্ছে গরু-মোষ*


 এসবি নিউজ ব্যুরো: যাত্রীবাহী স্পেশাল ট্রেনেও পাচার হচ্ছে গরু-মোষ। হাতেনাতে ধরা পড়ল রেল পুলিশের হাতে।বেশ কিছু দিন ধরে অভিযোগ আসছিল সড়ক পথের পরিবর্তে এখন রেল পথেই পাচার হচ্ছে গরু ও মোষ। কারণ সড়ক পথে বেড়েছে রাজ্য প্রশাসনের নজরদারি। তেমনি পুজোর মুখে চাঁদার জুলুম রয়েছে। এবারে ট্রেনে করেই পাচার হচ্ছিলো গরু ও মহিষ। 

শুক্রবার রাতে বানারহাট রেল স্টেশনে আচমকাই একটি দূরপাল্লার 05615 উদয়পুর গৌহাটি সদর স্পেশাল ট্রেনকে দাড় করায় শ্রীরাম সেনার দল। যেমনটা তাদের কাছে খবর ছিল ট্রেনে করে গরু ও মহিষ যাচ্ছে।যাত্রীবাহী ট্রেনে যাচ্ছে গরু আর মহিষ। তাও যাচ্ছে আসামের পথে। ট্রেন দার করাতেই উঠে আসে আসল ছবি। দরজা খুলতেই দেখা মেলে ভেতরে রয়েছে ১৯ টি গরু ও মোষ। যাকে ঘিরেই তৈরি হয়েছে বিতর্ক। প্রশ্ন উঠছে যাত্রীবাহী ট্রেনে কি করে যাচ্ছে গরু ও মহিষ। একটি বগিতে ১০ টি মহিষ অথবা গরু যদি নিয়ে যাওয়া হয়। সেক্ষেত্রে ১৯ টি কেনো? তেমনি প্রশ্ন উঠছে গার্ডম্যান পর্যন্ত জানেন না কতগুলো গুরু মহিষ যাচ্ছে। তাহলে এগুলো কি পাচার করা হচ্ছিলো? পাচারের উদ্দেশেই কি সড়ক পথের বদলে গরু ও মহিষ পাচারকারিরা রেল পথকে বেছে নিচ্ছে? একই অভিযোগ তুলেছে রাজ্যের শাসক দল এবং শ্রীরাম সেনার সদস্যরা। 

যদিও স্টেশনে কর্তব্যরত রেল কর্মী আধিকারিকদের সাফাই বুকিং করেই সেগুলো পাঠানো হচ্ছিলো। যদি বুকিং করে আগ্নেয়াস্ত্র বা নেশা যত দ্রব্য পাঠানো হয় সেক্ষেত্রেও নজরদারি থাকবে না? এগুলো দেখার দায়িত্ব কার? বেশ কিছু প্রশ্ন উঠছে যার উত্তর অধরা। তবে রেলে করে এভাবে গবাদি পশু নিয়ে যাওয়া প্রকাশ্যে আশায় রিতিমত পাচারের কেন্দ্রের মদতেরও অভিযোগ উঠছে তৃণমূলের তরফ থেকে। ঘটনায় রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে জলপাইগুড়ি জেলার বানারহাটে।

*দিল্লি থেকে কলকাতা ফিরলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার*


কলকাতা: একদিনের সফরে সেরে কলকাতা ফিরলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে বলেন, গীতা জয়ন্তীর দিন শহরে আসারপ্রধানমন্ত্রী রাজি হয়েছেন।

ব্রিগেডে গীতা জয়ন্তীর অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ প্রসঙ্গে বলেন, উনারা সমস্ত বিধায়কদের আমন্ত্রণ জানাবেন, মুখ্যমন্ত্রীও একজন বিধায়ক তাকেও আমন্ত্রণ জানানো হবে।আমডাঙার ঘটনায় অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার বাড়িতে আগুন জ্বালানো প্রসঙ্গে বলেন, তৃণমূলের নেতারাই তৃণমূলের দ্বারা পরিচালিত প্রশাসনের ওপর ভরসা রাখতে পারছে না। এক কথায় মুখ্যমন্ত্রী ব্যর্থ তার দলের লোকেদেরই তার প্রশাসনের ওপর ভরসা নেই। এটা লজ্জার বিষয়।জয়নগরের আই সি বদল প্রসঙ্গে বলেন, আধিকারিকদের বদল করে কিছু হবে না সিস্টেম বদল করতে হবে।

মালদার বামনগোলার ঘটনা প্রসঙ্গে বলেন, এটা শুধুমাত্র মালদায় হয়েছে তা না, পশ্চিমবঙ্গের বহু জায়গায় এরকম আছে মানুষ বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে। এমন অবস্থা যে রোগী নিয়ে যেতে গেলে মৃত্যু হবে এটা অস্বাভাবিক কোন ঘটনা নয়।

আমার সিটের ঘটনায় লালবাজার অভিযানের কর্মসূচি প্রসঙ্গে বলেন, এটা জেলার কর্মসূচি জেলা যদি জানায় তাহলে হবে।

মলয় ঘটককে দিল্লি হাইকোর্টের রক্ষাকবচ না দেওয়া প্রসঙ্গে বলেন, আইনমন্ত্রী যদি আইন না মানেন তাহলে তো মুশকিল। ইডির সামনে যাওয়া উচিত। 

জয়নগরে পিটিয়ে খুনের ঘটনায় এখনো অধরা দুষ্কৃতীরা এ প্রসঙ্গে বলেন, পরিবার সিবিআই চাইছে, আমরা পরিবারের পাশে রয়েছি। পরিবার যদি আইনি সহায়তা চায় আমরা আইনি সহায়তা দিতে প্রস্তুত আছি, আদালতে আসুক। ভোট হিংসায় নিহতদের পরিবারকে চাকরি দেওয়া প্রসঙ্গে বলেন, এগিয়ে বাংলা সরকার তাই চার মাস সময় লাগলো। বিশ্বভারতীর ফলক বিতর্কের মাঝেই রাজভবনের উত্তর গেট রবীন্দ্রনাথের নামে করা হবে এই প্রসঙ্গে বলেন, রবীন্দ্রনাথের নামে হলে কারো কোন ক্ষতি হবে না আশা করি।

ভারতীয় দলের অনুশীলনের পোশাক নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মন্তব্যের প্রেক্ষিতে বলেন, মুখ্যমন্ত্রী কি সবুজ করে দেবে না নীল সাদা করবেন। এতে মুখ্যমন্ত্রী বলার কি আছে উনি ওনার ভোটব্যাঙ্ক রোহিঙ্গা ভোট ব্যাঙ্কে সুড়সুড়ি দেওয়ার জন্য এই কথাগুলো বলছেন। 

২৪ শে ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শহরে আসা প্রসঙ্গে বলেন, ওনার আসার সম্ভাবনা প্রবল। চলতি বছরে আর কোন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব আসবে কিনা সেই প্রসঙ্গে বলেন, নির্বাচন আসছে সবাই আসবে।

*ছট পুজোয় কলকাতা কর্পোরেশন এলাকায় এলাকায় কৃত্রিম জলাশয় তৈরি করল*


কলকাতা: আজ থেকে শুরু হল ঘাটে-ঘাটে ছট পুজো করা। হাইকোর্টের নির্দেশের পর বিগত ৩ বছর থেকে রবীন্দ্র সরোবর লেকে ছট পুজোর জন্য বন্ধ । এবার কলকাতা কর্পোরেশন এলাকায় এলাকায় কৃত্রিম জলাশয় তৈরি করা নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা পৌরসভার মেয়র ফিরাদ হাকিম।

তিনি জানিয়েছিলেন আর ঘাটে ঘাটে যেতে হবে না এলাকায় এলাকায় কৃত্রিম জলাশয় তৈরি করলে তারা নিজেরই এলাকায় ছট পুজো করতে পারবে।মেয়র পরিষদ দেবাশিষ কুমার জানিয়েছেন , এবার বিভিন্ন এলাকায় ঘাট ও কৃত্রিম জলাশয় তৈরি হয়েছে ১৫০ টি।

কলকাতা কর্পোরেশন কৃত্রিম জলাশয় ঘাট তৈরি করা আছে ১৫ টি। এই ১৫ টি জলাশয় কৃত্রিম ঘাট গুলোকে পুজো হয়ে যাওয়ার পর ভেঙে ফেলা হবে।

*রাজভবনের নর্থ গেটে জুড়ছে কবিগুরুর নাম*


রাজভবনের নর্থ গেটের নামে এবার জুড়ছে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম। কবিগুরুকে সম্মান জানাতেই এই উদ্যোগ বলে শুক্রবার রাজভবনের তরফে জানানো হয়েছে। শীঘ্রই এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। 

 প্রসঙ্গত বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলক নিয়ে রিপোর্ট তলব করেছিল রাজভবন। শুক্রবারই রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস বিশ্বভারতীতে নতুন ফলক বসানো নিয়ে ভারপ্রাপ্ত উপাচার্যের কাছ থেকে বিস্তারিত রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছেন।ইউনেস্কোর তরফে সম্প্রতি ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে শান্তিনিকেতনকে। এই স্বীকৃতি প্রদানের খবর আসার পরেই একটি ফলক নিয়ে জোর বিতর্ক শুরু হয়। এবার সেই বির্তকের মাঝেই বদলে যাচ্ছে রাজভবনের গেটের নাম।

*বিশেষ প্রতিবেদন*

 

 অজানা পল অ্যালুয়ার 

 অসীম পাল 

গত শতাব্দীর প্রথম দিকে পশ্চিমা সাহিত্যে নারীকে নির্বাসন দিয়ে যখন কাব্য চর্চা হচ্ছিল তখন কয়েকজন ফরাসি তরুণ কবি তীব্র প্রতিবাদ করে উঠলো। একদল মনে করতো নারীদের ভালোবাসা নিয়ে প্রেমের কবিতা লেখা হাস্যকর এবং যেহেতু এদের সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল প্রবল তাই সংখ্যালঘুদের প্রতিবাদ ধোপে টিকত না। তবু প্রতিবাদী দলটি হাল ছাড়ার পাত্র ছিল না। তারা নারীর রূপ-সৌন্দর্য আর রহস্য সিন্ধুর সন্ধানে ব্রতী ছিল।

সেই দলে ছিল পল এলুয়ার।

কৈশোরে ফুসফুসের অসুখে আক্রান্ত হন। তাই নিয়েই প্রথম বিশ্বযুদ্ধে সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং বিষাক্ত গ্যাসে আরো অসুস্থ হয়ে পড়েন। 

তাঁর কাজ ছিল প্রতিদিন যুদ্ধক্ষেত্রে নিহত সৈনিকদের আত্মীয়দের চিঠি লিখে জানানো। দিনের বেলায় শয়ে শয়ে চিঠি লিখে সন্ধ্যায় নিহত সৈনিকদের লাশ কবরে দাফন করতে করতে একদিন পাগল হয়ে গেলেন। 

যুদ্ধ থেকে ফিরে এসে এক রাশিয়ান কন্যা হেলেনার কোমল হৃদয়ের সংস্পর্শে এসে সুস্থ হয়ে আবার কলম ধরেন এবং একদিন বিকেলবেলায় বন্ধু পিকাসোর সঙ্গে গিয়ে কম্যুনিস্ট পার্টিতে নাম লিখিয়ে এলেন।আজ তাঁর ৭২তম মৃত্যু দিবস। 

 ছবি: সৌজন্যে লেখক

*দুপুর ৩ টি বাজলেই যানজটের আশঙ্কা? জানুন আজকের ট্রাফিক আপডেট*


আজ  ১৮ ই  নভেম্বর এদিন বাড়ি থেকে বেরানোর আগেই জেনে নিন কোন কোন রাস্তা বন্ধ থাকবে। কেমন থাকবে রাস্তাঘাটের অবস্থা ? জানিয়ে দিলো লালাবাজার ট্রাফিক কন্ট্রোল। শনিবার শহরে এখনও পর্যন্ত কোথাও কোন দুর্ঘটনা ঘটেনি। 

যানচলাচল স্বাভাবিক আছে। তবে এদিন বেলা ৩টে ৩০ নাগাদ গড়িয়াহাট থেকে যাদবপুর 8B বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত একটি মিছিল আছে।যেখান ৩০০ জন জমায়েত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। অন্যদিকে বিকেল ৪টে নাগাদ মণিন্দ্রচন্দ্র কলেজ থেকে খান্না ক্রসিং পর্যন্ত একটি মিছিল আছে। যেখানে ১৫০ জন জমায়েত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। 

আজ আজ কোন মিটিং, মিছিল নেই। তাই শনিবার শহরের সর্বত্র যান চলাচল স্বাভাবিক থাকবে বলে জানিয়েছে , লালবাজার ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম। 

  

*রাজ্যের ৩ জেলায় জারি কমলা সর্তকতা, জেনে নিন আজকের আবহাওয়া*


 গতকালই সাগরে ফুঁসতে থাকা নিম্নচাপ অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। ভারতীয় মৌসম ভবন তরফে দেওয়া সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী, বর্তমানে অতি গভীর নিম্নচাপ উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরের উপর অবস্থান করছে।

আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে খবর, অতি গভীর নিম্নচাপটি উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে বাঁক খেয়ে শুক্রবার ভোরের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। শনিবার ভোররাতে মোংলা এবং খেপুপাড়ার মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশ উপকূল পার করবে সেই ঘূর্ণিঝড়। এরপর বাংলাদেশের স্থলভাগে আছড়ে পড়তে পারে। সেইসময় ঘণ্টায় ৬০-৭০ কিলোমিটার বেগে দমকা হাওয়া বইতে পারে। ২১ নভেম্বরের পর থেকে ধীরে ধীরে আবহাওয়ার উন্নতি হবে।

ইতিমধ্যেই দক্ষিণবঙ্গের তিন জেলাকে সতর্ক করেছে নবান্ন। নবান্নের তরফে উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুর জেলাকে বিশেষ ভাবে সতর্ক করা হয়েছে। উত্তর, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুরে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির (৭০ মিলিমিটার থেকে ১১০ মিলিমিটার) কমলা অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।

হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্ব মেদিনীপুর, নদিয়া, পূর্ব বর্ধমান এবং মুর্শিদাবাদের কিছু জায়গায়। শনিবার পর্যন্ত সাগরে মত্‍স্যজীবীদের যেতে নিষেধ করা হয়েছে। পরিস্থিতির উপর স্থানীয় প্রশাসনকে কড়া নজর রাখতে নির্দেশ দিয়েছে নবান্ন। আজ রাজ্যের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ২৮.৯ ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস।