অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, তাঁর বিশেষ উদ্যোগ - ‘এক ডাকে অভিষেক’-এর মাধ্যমে উত্তরবঙ্গের মানুষের জীবনে আলো ফিরিয়ে আনলেন


এসবি নিউজ ব্যুরো: গতকাল উত্তরবঙ্গের আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, কোচবিহারের মতো জেলাগুলির বাসিন্দারা 'এক ডাকে অভিষেক' হেল্পলাইন নম্বরের মাধ্যমে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক এবং লোকসভার সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানিয়েছিলেন যে, ঝড়ের ফলে ওই অঞ্চলগুলি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে রয়েছে। এই অভিযোগ পাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই, তিনি বিদ্যুৎ পুনরুদ্ধার নিশ্চিত করার জন্য ওই এলাকায় ২৫০ জনেরও বেশি কাজের লোক মোতায়েন করেন।

সূত্রের মতে, স্থানীয় বাসিন্দারা উত্তরবঙ্গের কিছু অঞ্চলে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকার জন্য 'এক ডাকে অভিষেক'-এর হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করেছিলেন। ওই এলাকায় ঝড়ের কারণে এলাকায় বৈদ্যুতিক খুঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। এটাও সমস্যার বিষয় ছিল যে, এলাকার অনেক শিক্ষার্থী তাদের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে চলেছে। দ্রুত সমাধান নিশ্চিত করার জন্য, সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় অবিলম্বে বিদ্যুৎমন্ত্রীকে ফোন করেন।

তিনি টুইটের মাধ্যমে জানান, “Got emergency distress calls on regarding power cuts due to stormy weather in many areas of Alipurduar, Jalpaiguri & Cooch Behar today. Keeping the ongoing HS examinations in mind, I have already spoken to the Minister in Charge-Power একটি টুইটে, সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় লেখেন যে এটি সমাধানের কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে।“More than 250 people have been deployed to work on mission mode for the restoration of power. The issue will be resolved within the next 6 to 8 hours. I am glad to see that this initiative to connect with people is helping us solve their problems on a real-time basis!”

গত বছরের জুন মাসে চালু হও 'এক ডাকে অভিষেক' উদ্যোগ। এর মাধ্যমে সারা বাংলার মানুষ একটি হেল্পলাইন নম্বরের মাধ্যমে সরাসরি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সক্ষম এখন। গত কয়েক মাসে, বেশ কয়েকজন এই উদ্যোগের থেকে উপকৃত হয়েছেন। উদাহরণস্বরূপ, এই বছরের ফেব্রুয়ারিতে, বাঁকুড়ার একজন মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর বাবা-মা তাঁদের অসুস্থ সন্তানের জন্য অ্যাডমিট কার্ড সংগ্রহের হেতু সহায়তার অনুরোধ জানিয়ে হেল্পলাইন নম্বরে কল করেছিলেন। সেই পরীক্ষার্থী কিছুক্ষণের মধ্যেই অ্যাডমিট কার্ড হাতে পেয়েছিল এবং পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিত হয়েছিল।

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, তাঁর বিশেষ উদ্যোগ - ‘এক ডাকে অভিষেক’-এর মাধ্যমে উত্তরবঙ্গের মানুষের জীবনে আলো ফিরিয়ে আনলেন


এসবি নিউজ ব্যুরো: গতকাল উত্তরবঙ্গের আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, কোচবিহারের মতো জেলাগুলির বাসিন্দারা 'এক ডাকে অভিষেক' হেল্পলাইন নম্বরের মাধ্যমে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক এবং লোকসভার সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানিয়েছিলেন যে, ঝড়ের ফলে ওই অঞ্চলগুলি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে রয়েছে। এই অভিযোগ পাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই, তিনি বিদ্যুৎ পুনরুদ্ধার নিশ্চিত করার জন্য ওই এলাকায় ২৫০ জনেরও বেশি কাজের লোক মোতায়েন করেন।

সূত্রের মতে, স্থানীয় বাসিন্দারা উত্তরবঙ্গের কিছু অঞ্চলে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকার জন্য 'এক ডাকে অভিষেক'-এর হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করেছিলেন। ওই এলাকায় ঝড়ের কারণে এলাকায় বৈদ্যুতিক খুঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। এটাও সমস্যার বিষয় ছিল যে, এলাকার অনেক শিক্ষার্থী তাদের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে চলেছে। দ্রুত সমাধান নিশ্চিত করার জন্য, সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় অবিলম্বে বিদ্যুৎমন্ত্রীকে ফোন করেন।

তিনি টুইটের মাধ্যমে জানান, “Got emergency distress calls on regarding power cuts due to stormy weather in many areas of Alipurduar, Jalpaiguri & Cooch Behar today. Keeping the ongoing HS examinations in mind, I have already spoken to the Minister in Charge-Power একটি টুইটে, সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় লেখেন যে এটি সমাধানের কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে।“More than 250 people have been deployed to work on mission mode for the restoration of power. The issue will be resolved within the next 6 to 8 hours. I am glad to see that this initiative to connect with people is helping us solve their problems on a real-time basis!”

গত বছরের জুন মাসে চালু হও 'এক ডাকে অভিষেক' উদ্যোগ। এর মাধ্যমে সারা বাংলার মানুষ একটি হেল্পলাইন নম্বরের মাধ্যমে সরাসরি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সক্ষম এখন। গত কয়েক মাসে, বেশ কয়েকজন এই উদ্যোগের থেকে উপকৃত হয়েছেন। উদাহরণস্বরূপ, এই বছরের ফেব্রুয়ারিতে, বাঁকুড়ার একজন মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর বাবা-মা তাঁদের অসুস্থ সন্তানের জন্য অ্যাডমিট কার্ড সংগ্রহের হেতু সহায়তার অনুরোধ জানিয়ে হেল্পলাইন নম্বরে কল করেছিলেন। সেই পরীক্ষার্থী কিছুক্ষণের মধ্যেই অ্যাডমিট কার্ড হাতে পেয়েছিল এবং পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিত হয়েছিল।