TTD: శ్రీవారి లడ్డూ ప్రసాదం ఇక ఈ కేంద్రాల్లోనూ లభ్యం..!!
Srivari Laddu Prasadam: శ్రీవారి భక్తులకు టీటీడీ కీలక సమాచారం ఇచ్చింది. శ్రీవారి లడ్డూ ప్రసాదం ఇక ఎంపిక చేసిన కేంద్రాల్లోనూ అందుబాటులో ఉంచాలని నిర్ణయించింది.
తాజాగా టీటీడీ తీసుకున్న నిర్ణయం ప్రకారం ఇక నుంచి దర్శనం టికెట్ లేకుండా తిరుమల శ్రీవారి ఆలయానికి వచ్చే వారికి గరిష్ఠంగా రెండు లడ్డూలు మాత్రమే ప్రసాదంగా అందించాలని నిర్ణయం తీసుకుంది. అయితే, భక్తుల నుంచి వస్తున్న వినతులతో లడ్డూ పలు కేంద్రాల్లో అందుబాటులోకి తీసుకొస్తోంది.
తగ్గిన రద్దీ
తిరుమలలో ప్రస్తుతం భక్తుల రద్దీ గణనీయంగా తగ్గింది. తిరుమలలో శ్రీవారి ప్రసాదం లడ్డూ పంపిణీలో తాజాగా టీటీడీ మార్పులు చేసింది. ఇక నుంచి దర్శనం టికెట్ లేకుండా తిరుమల శ్రీవారి ఆలయానికి వచ్చే వారికి గరిష్ఠంగా రెండు లడ్డూలు మాత్రమే ప్రసాదంగా అందించాలని.. అదీ కూడా ఆధార్కార్డు చూపించి మాత్రమే రెండు లడ్డూలు కొనుగేలా చేసేలా టీటీడీ నిర్ణయం తీసుకున్నట్లు అధికారులు స్పష్టం చేసారు.
ఇదే సమయంలో లడ్డూ నాణ్యతపై ప్రత్యేక దృష్టి పెట్టామని, నాణ్యమైన నెయ్యి ద్వారా లడ్డూ నాణ్యత పెరుగుతుందని నిపుణులు తెలిపారని ఈవో శ్యామలా రావు తెలిపారు.
లడ్డూ ప్రసాదం
గతంలో నెయ్యి సరఫరాదారులు నాణ్యత, రుచి, వాసన లేని ఆవు నెయ్యి సరఫరా చేశారన్నారు. టీటీడీలో నెయ్యి నాణ్యత పరిశీలించేందుకు సరైన ల్యాబరెటరీ లేదని, ప్రయివేటు ల్యాబరెటరీ సౌకర్యం ఉన్న పరిశీలించలేదన్నారు.
టీటీడీలో నూతనంగా అత్యాధునిక ల్యాబరెటరీ ఏర్పాటు చేస్తునట్లు ఈవో వెల్లడించారు. ఇదే సమయంలో మరో నిర్ణయం తీసుకున్నారు. భక్తుల విజ్ఞప్తి మేరకు టీటీడీ స్థానిక ఆలయాలు, సమాచార కేంద్రాలలో కూడా శ్రీవారి లడ్డూ ప్రసాదాలను విక్రయిస్తున్నట్లు చెప్పారు.
रालोद अवध प्रांत अध्यक्ष चौधरी राम सिंह पटेल के नेतृत्व में दिया गया ज्ञापन
0
* The author of this news article is not vetted by StreetBuzz. This is author's personal opinion.
अयोध्या मंडल के अधिकारियों को कमिश्नर गौरव दयाल ने शुरू किया अभियान
0
* The author of this news article is not vetted by StreetBuzz. This is author's personal opinion.
জন্মাষ্টমী ২০২৪ এর বিশেষ প্রতিবেদন
২০২৪ সালের জন্মাষ্টমী তিথি পড়ছে ২৬ আগস্ট, সোমবার। এমন তিথিতে শ্রীকৃষ্ণের আরাধনায় মাতবে বৃন্দাবন থেকে মথুরা। ব্রজভূমি থেকে শুরু করে মায়াপুর, দ্বারকায় সেদিন উৎসবে মাতবেন ভক্তরা। জন্মাষ্টমীর তিথি- জন্মাষ্টমীর তিথি ২৬ আগস্ট দুপুর ৩ টে ৩৯ মিনিটে শুরু হচ্ছে। আর সেই তিথি শেষ হবে ২৭ আগস্ট দুপুর ২ টো ১৯ মিনিটে। রোহিনী নক্ষত্র ২৬ আগস্ট দুপুর ৩ টে ৫৫ মিনিটে শুরু হবে। আর ২৭ আগস্ট সন্ধ্যা ৩ টে ৩৮ মিনিটে শেষ হবে।
জন্মাষ্টমী বা কৃষ্ণজন্মাষ্টমী একটি হিন্দু উৎসব। এটি বিষ্ণুর অবতার কৃষ্ণের জন্মদিন হিসেবে পালিত হয়। এর অপর নাম কৃষ্ণাষ্টমী, গোকুলাষ্টমী, অষ্টমী রোহিণী, শ্রীকৃষ্ণজয়ন্তী ইত্যাদি।
পুরাণ অনুসারে পাঁচ হাজার বছর আগে এই ধরাধামে অবতীর্ণ হন শ্রীবিষ্ণুর অষ্টম অবতার কৃষ্ণ। তাঁর আবির্ভাব তিথি প্রতি বছর জন্মাষ্টমী নামে পালিত হয়। কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী ছাড়াও এই দিনটি গোকুলাষ্টমী নামেও পরিচিত। এই বছর ২৬ অগাস্ট পালিত হবে কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী। মথুরায় কংসের কারাগারে জন্ম হয় দেবকী ও বসুদেবের অষ্টম গর্ভের সন্তান কৃষ্ণের। কংসের হাত থেকে তাঁকে রক্ষা করতে প্রচণ্ড ঝড় বৃষ্টির রাতে যমুনা পেরিয়ে বৃন্দাবনে যশোদা ও নন্দের সংসারে কৃষ্ণকে রেখে আসেন বসুদেব।
সৌর ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমীতিথিতে যখন রোহিণী নক্ষত্রের প্রাধান্য হয়, তখন জন্মাষ্টমী পালিত হয়। উৎসবটি গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে, প্রতি বছর মধ্য-আগস্ট থেকে মধ্য-সেপ্টেম্বরের মধ্যে কোনো এক সময়ে পড়ে। কৃষ্ণের জীবনের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড (গান বা কীর্তন, গীতিনাট্য, নাট্য, যাত্রা ইত্যাদি) এর মাধ্যমে রাসলীলা, কংস বধ ইত্যাদি কর্মকাণ্ড উপস্থাপন করা হয়। মথুরা, বৃন্দাবন, মণিপুর ইত্যাদি স্থানে এই অনুষ্ঠান অত্যন্ত আড়ম্বরের সাথে করা হয়।লীলায় কৃষ্ণের ছোট বয়সের কর্ম-কাণ্ড দেখানো হয়, অন্যদিকে, দহি হাণ্ডি প্রথায় কৃষ্ণের দুষ্টু স্বভাব প্রতিফলিত করা হয় যেখানে কয়েকজন শিশু মিলে উচ্চস্থানে বেঁধে রাখা মাখনের হাড়ি ভাঙতে চেষ্টা করে। এই পরম্পরাকে তামিলনাডুতে উরিয়াদি নামে পালন করা হয়। কৃষ্ণের জন্ম হাওয়ায় নন্দের সকলকে উপহার বিতরণের কাহিনী উদ্যাপন করতে কৃষ্ণ জন্মাষ্টমীর পর বহু স্থানে নন্দোৎসব পালন করা হয়।
স্বয়ং বিষ্ণু কারাগৃহে উপস্থিত হয়ে দেবকী ও বাসুদেবকে দর্শন দেন এবং তাঁদের পূর্বজন্মের তপস্যা সম্পর্কে জানান। তার পুণ্যফলের জন্যই দেবকী ও বাসুদেবের কাছে তিন বার অবতার নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। বিষ্ণু দেবকীকে জানান যে, প্রথম জন্মে বৃষ্ণীগর্ভ নামক এক পুত্র হয়। দ্বিতীয় জন্মে দেবকী যখন দেবমাতা অদিতি ছিলেন, তখন বিষ্ণু ছিলেন, তার পুত্র উপেন্দ্র, এবং তিনিই বামন অবতারে রাজা বলিকে উদ্ধার করেন। এবার তৃতীয় জন্মে দেবকীর পুত্র কৃষ্ণ হিসেবে জন্মগ্রহণ করে তাঁর প্রতিশ্রুতি পুরো করেন বিষ্ণু।
শ্রীকৃষ্ণ ছিলেন দেবকি ও বাসুদেব এর সন্তান এবং হিন্দু ধর্মাম্বলীরা তার জন্মদিন জন্মাষ্টমী হিসেবে পালন করে। শ্রীকৃষ্ণের জন্মের সময় চারিদিকে অরাজকতা, নিপীড়ন, অত্যাচার চরম পর্যায়ে ছিল। সেই সময় মানুষের স্বাধীনতা বলে কিছু ছিল না। সর্বত্র ছিল অশুভ শক্তির বিস্তার। শ্রীকৃষ্ণের মামা কংস ছিলেন তার জীবনের শত্রু। মথুরাতে শ্রীকৃষ্ণের জন্মের সাথে সাথে সেই রাতে তার বাবা বাসুদেব তাঁকে যমুনা নদী (River Jamuna) পার করে গোকুলে পালক মাতা পিতা যশোদা ও নন্দর কাছে রেখে আসেন।
গোটা বিশ্বজুড়েই কৃষ্ণভক্তেরা এই দিনটি সাড়ম্বরে পালন করেন। পুরাণ অনুসারে বিষ্ণুর মানব অবতারের মধ্যে অন্যতম শক্তিশালী ছিলেন কৃ্ষ্ণ। শ্রীকৃষ্ণের জীবনকথা নিয়ে বহু কাহিনি, উপ-কাহিনি, লোককথা প্রচলিত আছে। জন্মের পর থেকেই কৃষ্ণকে ভগবান হিসেবে পুজো করা শুরু হয়ে যায়।
ভগবদ গীতায় (Gita) কৃষ্ণ বলেছেন, ‘যখনই অসত্য ও পাপে এই পৃথিবী ভরে যাবে, তখনই ধর্ম রক্ষা করতে ও সত্য প্রতিষ্ঠা করতে আমি এই পৃথিবীতে অবতীর্ণ হব।’ জন্মষ্টমী হল অশুভকে বিনাশ করে শুভ শক্তিকে প্রতিষ্ঠা করার উত্সব। বিশ্বাস ও একতা ধরে রাখতে উত্সাহ দেয় এই উত্সব।
হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষত বৈষ্ণবদের কাছে জন্মাষ্টমী একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব। এই উৎসব নানা ভাবে উদ্যাপন করা হয়। যেমন – ভগবত পুরাণ অনুযায়ী নৃত্য, নাটক যাকে বলা হয় রাসলীলা বা কৃষ্ণ লীলা, মধ্যরাত্রি তে শ্রীকৃষ্ণের জন্মের মুহূর্তে ধর্মীয় গীত গাওয়া, উপবাস, দহি হান্ডি প্রভৃতি। রাসলীলা তে মূলত শ্রীকৃষ্ণের ছোটবেলার বিভিন্ন ঘটনা দেখানো হয়।অন্যদিকে দহি হান্ডি প্রথায় অনেক উঁচুতে মাখনের হাড়ি রাখা হয় এবং অনেক ছেলে মিলে মানুষের পিরামিড তৈরি করে সেই হাড়ি ভাঙ্গার চেষ্টা করে। তামিলনাড়ুতে এ প্রথা উড়িয়াদি নামে পরিচিত। এই দিন মানুষ কৃষ্ণের প্রতি ভালোবাসা ব্যক্ত করার জন্য অভুক্ত থাকে, ধর্মীয় গান গায় এবং উপবাস পালন করে।
শ্রীকৃষ্ণের জন্ম তিথিতে মধ্যরাতে তার ছোট ছোট মূর্তি কে স্নান করিয়ে কাপড় দিয়ে মোছা হয় এবং দোলনায় সাজানো হয়। তারপর উপাসক মন্ডলী নিজেদের মধ্যে খাদ্য ও মিষ্টান্ন বিনিময় করে উপবাস ভঙ্গ করে। গৃহস্ত মহিলারা বাড়ির বিভিন্ন দরজার বাইরে, রান্নাঘরে শ্রী কৃষ্ণের পদচিহ্ন এঁকে দেন যা শ্রীকৃষ্ণের যাত্রা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
জন্মাষ্টমী ভোগ- জন্মাষ্টমীর দিনে একাধিক ভোগ অর্পণ করা হয়ে থাকে দেবতা শ্রীকৃষ্ণকে (Sri Krishna)। এইদিনে বাড়িতে যে লাড্ডু গোপাল রয়েছে, তাঁর উদ্দেশে দেওয়া হয় ভোগ। এমন দিনে ৫৬ ভোগের গুরুত্ব বেশি। ভাদ্র মাসের তিথিতে জন্মাষ্টমী পালিত হয়। ভাদ্র মাসের তাল দিয়ে তৈরি তালের বড়া, তালের ক্ষীর এমন শুভ দিনে দেবতাকে দেওয়া হয়। এছাড়াও নাড়ু থেকে শুরু করে লুচি পায়েস সহ নানান পদ অর্পণ করা হয় গোপাল দেবকে।
জন্মাষ্টমীতে শ্রীকৃষ্ণের উদ্দেশ্যে শশা নিবেদন করার প্রথা রয়েছে। মনে করা হয় শশা পেলে অত্যন্ত প্রীত হন নন্দলাল। যে ভক্ত তাঁকে শশা নিবেদন করেন তাঁর যাবতীয় দুঃখ কষ্ট তিনি মোচন করেন বলে প্রচলিত বিশ্বাস। জন্মাষ্টমীতে ঠিক রাত ১২টায় কৃষ্ণের জন্মক্ষণে শশা কাটতে হয়। এটি সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর মায়ের থেকে নাড়ি গ্রন্থি কাটার রূপক বলে মনে করা হয়।
শ্রীকৃষ্ণের (Shree Krishna) জন্মদিন অর্থাৎ জন্মাষ্টমী (Janmashtami) পালিত হয় সারা দেশজুড়ে। শাস্ত্রমতে, ভাদ্রমাসের কৃষ্ণ পক্ষের অষ্টমী তিথিতে ও রোহিণী নক্ষত্রে জন্ম হয়েছিল শ্রীবিষ্ণুর অষ্টম অবতার শ্রী কৃষ্ণের। সেই থেকেই জন্মাষ্টমী পালন করার প্রথা চলে এসেছে। এবছর ১৮ অগাস্ট সারা দেশজুড়েই পালিত হবে জন্মাষ্টমী (Janmasthami 2024)। অনেক প্রদেশে এই দিনে ‘দহি হান্ডি’ও পালন করা হয়। উত্তরভারতের একাধিক এলাকায় ছোট্ট কৃষ্ণ (Krishna) মাখন চুরি করে খেত বলে এই দিনটিকে বিশেষ নাম দিয়ে পালন করা হয়।
এবছর জন্মাষ্টমীর তিথি- জন্মাষ্টমীর তিথি ২৬ আগস্ট দুপুর ৩ টে ৩৯ মিনিটে শুরু হচ্ছে। আর সেই তিথি শেষ হবে ২৭ আগস্ট দুপুর ২ টো ১৯ মিনিটে। রোহিনী নক্ষত্র ২৬ আগস্ট দুপুর ৩ টে ৫৫ মিনিটে শুরু হবে। আর ২৭ আগস্ট সন্ধ্যা ৩ টে ৩৮ মিনিটে শেষ হবে। অনেকেই জন্মাষ্টমীর আগের দিন থেকে নিরামিষ আহার করেন। জন্মাষ্টমীর দিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত উপোস করে থাকেন। হরিনাম জপ, শ্রীকৃষ্ণ লীলা শ্রবণ ও ভগবত গীতা পাঠও করে থাকেন অনেকে। নিয়ম হল- জন্মাষ্টমীর পরের দিন সকালে স্নান করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পারণ মন্ত্র পাঠ করে ব্রত সমাপ্ত করার।
প্রথমে বলতে হবে, “সর্বায় সর্বেশ্বরায় সর্বপতয়ে সর্বসম্ভবায় গোবিন্দায় নমো নমঃ।” শেষে বলতে হবে, “”ভূতায় ভূতেশ্বরায় ভূতপতয়ে ভূতসম্ভবায় গোবিন্দায় নমো নমঃ।” জন্মাষ্টমী ব্রত পালনের জন্য উপকরণ হিসেবে ফুল, আতপ চাল, ফলের নৈবেদ্য, তুলসীপাতা, দূর্বা, ধূপ, দীপ, পঞ্চগব্য, পঞ্চগুড়ি, পাট, বালি, পঞ্চবর্ণের গুড়ো, মধুপক্ক, আসন-অঙ্গুরী-সহ পুজোর আয়োজন করতে হয়।
তবে অনেকে গোপালকে (Gopal) লাড্ডুও ভোগে দেন। তবে অবশ্যই তা সকালে দিতে হবে। রাতের পুজোয় সেক্ষেত্রে নিয়ম হল চিনি মিছরি এবং শুকনো ফল নিবেদন করা। পুরোহিতরা বলে থাকেন, ব্রতভঙ্গের পর নিরামিষ আহার গ্রহণ করতে হয়। এই দিনে কিছু বিশেষ নিয়ম পালন করলে শ্রীকৃষ্ণের কৃপা পাওয়া যায়। এই ব্যবস্থাগুলি জন্মাষ্টমিতে মেনে চললে মিলবে সুফল দূর হবে সমস্যা, এমনটাই বলা হয়ে থাকে।
अंतरिक्ष के क्षेत्र में भारत की एक और ऊंची छलांग, इसरो ने आपदा का अलर्ट देने वाली सैटलाइट की लॉन्च*
#isro_earth_observation_satellite_eos_08_lifts_off_from_sriharikota
भारत ने अंतरिक्ष के क्षेत्र में एक और ऊंची छलांग लगाई है। इसरो ने आज सुबह श्रीहरिकोटा से लघु उपग्रह प्रक्षेपण यान (एसएसएलवी-डी3) की तीसरी और अंतिम विकासात्मक उड़ान को सफलता से लॉन्च किया। इस सफल लॉन्च के साथ ही इसरो ने दुनिया के छोटे उपग्रहों को स्पेस में भेजने के बाजार में कदम रख दिया है। सरो ने आपदा का अलर्ट देने वाली यह सैटलाइट लॉन्च की है।इस सैटलाइट को आग और ज्वालामुखी तक की जानकारी जुटाने के लिए खास तरीके से तैयार किया गया है। श्रीहरिकोटा से शुक्रवार सुबह 9.17 बजे एसएसएलवी-डी3-ईओएस 08 मिशन को लॉन्च किया गया। ये एसएसएलवी की तीसरी और आखिरी फ्लाइट है। एसएसएलवी-डी3-ईओएस 08 रॉकेट अपने साथ एक सैटेलाइट लेकर गया जो धरती की निगरानी के लिए बना है।इसरो के मुताबिक, मिशन का मेन मकसद एक माइक्रोसैटेलाइट का डिजाइन और विकास करना था. साथ ही माइक्रोसैटेलाइट बस के साथ कम्पैटिबल पेलोड उपकरणों को बनाना और भविष्य के ऑपरेशनल सैटेलाइट्स के लिए नई तकनीकों को शामिल करना भी मिशन के उद्देश्यों में से है। अर्थ ऑब्जरवेशन सैटलाइट (ईओएस-08) एक ऐसी सैटलाइट है जो पृथ्वी की निगरानी करेगा और साथ ही किसी भी तरह की आपदा की चेतवानी पहले से ही देगा, जिससे किसी भी आपदा का सामना करने में मदद मिलेगी। इसके तहत भूमि की सतह, जीवमंडल, ठोस पृथ्वी, वायुमंडल और महासागरों का निगाह रखी जाएगी। इससे दुनिया में कहीं भी बाढ़, ज्वालामुखी, सुनामी जैसी प्राकृतिक आपदाओं का पता लगाने में मदद मिलेगी। जानकारी के मुताबिक इस सैटलाइट का वजन लगभग 175.5 किलोग्राम है। इसमें तीन पेलोड हैं। एक इलेक्ट्रो ऑप्टिकल इन्फ्रारेड पेलोड (ईओआईआर), दूसरा ग्लोबल नेविगेशन सैटेलाइट सिस्टम-रिफ्लेक्टोमेट्री पेलोड (जीएनएसएस-आर) और तीसरा एसआईसी यूवी डोसिमीटर है।
1
* The author of this news article is not vetted by StreetBuzz. This is author's personal opinion.
श्रीलंका दौरे के लिए भारतीय टीम का ऐलान, टी20 में सूर्यकुमार यादव को मिली कप्तानी, जानें उपकप्तान से भी कैसे चूके पंड्या
#teamindiasquadannouncedforsrilankasuryakumaryadav
भारत के श्रीलंका दौरे के लिए टीम की घोषणा हो गई है।सूर्यकुमार यादव को टी20 कप्तान बनाया गया है। बड़ी खबर ये है कि हार्दिक पंड्या अब टी20 टीम के उपकप्तान भी नहीं रहे। उनकी जगह शुभमन गिल को ये जिम्मेदारी सौंपी गई है। शुभमन गिल को वनडे टीम का भी उपकप्तान बना दिया गया है। वनडे सीरीज की बात करें तो रोहित शर्मा कमान संभालेंगे।
अगर श्रीलंका दौरे के लिए टीम इंडिया को देखें तो इसमें कई अहम बदलाव हुए हैं। सिलेक्शन कमेटी ने सूर्या पर भरोसा जताया है। सूर्या को टी20 की कप्तानी मिली है। वहीं शुभमन पर भी भरोसा जताया है। उन्हें टी20 के साथ-साथ वनडे टीम का भी उपकप्तान बनाया है। सिलेक्शन से पहले चर्चा थी कि हार्दिक पांड्या और सूर्या में कप्तानी को लेकर होड़ है। लेकिन बोर्ड ने अब इन खबरों पर विराम लगा दिया है।
रोहित शर्मा की टी20 में वापसी से पहले उनको ही अमेरिका और वेस्टइंडीज की मेजबानी में हुए विश्व कप का कप्तान माना जा रहा था। चयनकर्ताओं ने रोहित पर भरोसा जताया और हार्दिक को उप कप्तान बनाकर टी20 टीम का चयन किया। विश्व कप जीतने के बाद जब रोहित शर्मा ने इस फॉर्मेट से संन्यास की घोषणा की तो यह मान कर चला जा रहा था कि हार्दिक को ही कप्तान बनाया जाएगा।
हालांकि, चयनकर्ताओं ने चौंकाने वाला फैसला लेते हुए सूर्या को कप्तान बनाया। अब इस बारे में काफी चर्चा हो रही है कि हार्दिक को कप्तान क्यों नहीं बनाया गया। इसको लेकर इंडियन एक्सप्रेस की एक रिपोर्ट में बड़ा खुलासा हुआ है। रिपोर्ट में दावा किया गया है कि खिलाड़ियों के मन में हार्दिक को लेकर असहजता की भावना ने सूर्यकुमार को कप्तान बनाने में मदद की।
पांड्या की तुलना में यादव पर अधिक भरोसा
इंडियन एक्सप्रेस की रिपोर्ट में दावा किया गया है कि खिलाड़ियों के विश्वास के कारण वोट सूर्यकुमार के पक्ष में गया। रिपोर्ट में दावा किया गया है कि बीसीसीआई को जो 'फीडबैक' मिला, वह यह है कि खिलाड़ियों ने पांड्या की तुलना में यादव पर अधिक भरोसा किया और उनके अंदर खेलने को लेकर सहज थे। रिपोर्ट में दावा किया गया है कि दो दिनों में कई घंटों तक चली चयन बैठक किसी भी अन्य बैठक के विपरीत थी, क्योंकि गर्म बहस और विचारों में मतभेद थे। उन खिलाड़ियों को कॉल किए गए, जो चयनकर्ताओं के दीर्घकालिक योजनाओं में शामिल थे।
भारत के श्रीलंका दौरे के लिए टीम की घोषणा
भारत की टी20 टीम: सूर्यकुमार यादव (कप्तान), शुभमन गिल (उपकप्तान), यशस्वी जयसवाल, रिंकू सिंह, रियान पराग, ऋषभ पंत (विकेटकीपर), संजू सैमसन (विकेटकीपर), हार्दिक पांड्या, शिवम दुबे, अक्षर पटेल, वाशिंगटन सुंदर, रवि बिश्नोई , अर्शदीप सिंह, खलील अहमद, मोहम्मद सिराज।
वनडे टीम: रोहित शर्मा (कप्तान), शुभमन गिल (उपकप्तान), विराट कोहली, केएल राहुल (विकेटकीपर), ऋषभ पंत (विकेटकीपर), श्रेयस अय्यर, शिवम दुबे, कुलदीप यादव, मोहम्मद सिराज, वाशिंगटन सुंदर, अर्शदीप सिंह, रियान पराग, अक्षर पटेल, खलील अहमद, हर्षित राणा।
1
* The author of this news article is not vetted by StreetBuzz. This is author's personal opinion.
बड़ी खबर : गया में एसडीएम को मिली जान से मारने की धमकी, जेल में बंद कुख्यात ने कॉल कर कहा-फोन नहीं उठाते हैं जान मार देंगे
गया : जिले से एक बड़ी खबर सामने आई है। जहां एसडीएम को जान मारने की धमकी मिली है। मिली जानकारी के अनुसार दोहरे हत्याकांड मामले में जेल में बंद कुख्यात ने मोबाइल पर कॉल कर एसडीएम को जान से मारने की धमकी दी है। एसडीएम को जान मारने की धमकी का मामला सामने आता ही हङकंप मच गया। फिलहाल इसकी प्राथमिकी गया के कोंच थाने में दर्ज कराई गई है। पुलिस कार्रवाई करने में जुट गई है।
जेल में बंद कुख्यात ने एसडीएम को जान करने की दी धमकी
गया सेंट्रल जेल में बंद कुख्यात ने एसडीएम को जान से मारने की धमकी दी है। मोबाइल पर कॉल कर इस तरह की धान की दी गई है। इस तरह की धमकी मिलने के बाद एसडीएम सकते में आ गए। मामले की प्राथमिकी कोच थाने में दर्ज कराई गई है। कोच थाने की पुलिस कार्रवाई कर रही है।
P K Sunil Kumar..The singer with the evergreen voice
P.K Sunil Kumar , a renowned Playback Singer and Stage Performer , has made a successful mark in the Malayalam and Tamil movie sectors for 35 years. Renowned for his distinct, heartfelt singing and flawless musical abilities, P.K Sunil Kumar has mesmerized crowds on over 3,000 platforms, within India and internationally, such as the Gulf nations.P.K Sunil Kumar started his music journey by learning Carnatic music from well-known musicians like Sri Malabar Sukumaran, Sri Kaduthuruthy Radhakrishnan, and Sri Palai C.K. Ramachandran. He is recognized as a top-tier artist of All India Radio and Doordarshan due to his extensive expertise and talent. During his professional journey, Sri P.K SunilKumar has performed vocals for more than 40 movie soundtracks and over 250 music albums, showcasing a collection of over 2,000 songs.
Sunil 's musical contributions have received widespread recognition . He has been recognized with various esteemed accolades for his commitment to his art, such as the Devarajan Sangeetha Puraskaram, Kalyanji Anandji Award (2019), SPB Award (2020), M.S. Baburaj Yuva Pratibha Award, and the Cochin Haneefa Best Male Singer Award. He was recently recognized with the Lions International Music Award for his outstanding work in Malayalam cinema.
Sunil has been fortunate enough to share the stage with some of the industry's most famous singers. He has worked with iconic musicians such as KJ Yesudas, Jayachandran, Brahmanandan, M.G. Sreekumar, S. Janaki, P. Susheela, P. Madhuri, B. Vasantha, Vani Jayaram, L.R. Eswari, Lathika, Ambili, K.S. Chithra, Sujatha, Manjari, Sadhana Sargam, Ranjini Jose, Vidhu Prathap, Anwar Sadath, and Shaan.
P.K Sunil Kumar, in addition to his singing abilities, has collaborated with numerous respected music composers like Dakshinamoorthy, Rajamani, M.K. Arjunan, Kannur Rajan, Rajesh Babu K. Sooranad, Harikumar Hareram, and Pootheri Raghukumar. Working with lyricists such as Sreekumaran Thampi, Kaithapram Damodaran Namboothiri, Gireesh Puthenchery, P.K. Gopi, Vayalar Sarath Chandra Varma, Prabhakaran Narukara, and Nishanth Kodamana have strengthened his position in the industry. Sunil Kumar is famous for his outstanding live performances in addition to his renowned playback singing. He is recognized for his talent in providing spontaneous musical performances, demonstrating his unique technique and precise “Laya”, which enhances the charm of every song. Music enthusiasts from both India and other countries have gathered to witness his performances, establishing him as a dynamic performer.
He is the creator of "Voice of Calicut," a popular band in Kerala that has revived renowned singers from the golden era for live performances. His commitment to music and his captivating presence on stage have garnered him a strong following in the music industry. Sunil's exceptional skills have not only been acknowledged in the Malayalam film industry, but also in his outstanding projects "Zha'' and "Binary." He was awarded the prestigious Kerala Film Critics Award in 2021 for his outstanding singing skills on the song "Shariyeth Thottathu'' from the film "Perfume." This recognition solidifies Sri P.K SunilKumar 's standing as a talented and skilled artist, highlighting his diverse contributions to Malayalam cinema.
SunilKumar 's transformation from a budding artist to a renowned playback singer showcases his skill and commitment. His lasting influence on the Malayalam and Tamil film sectors, along with his steadfast dedication to musical excellence, continues to motivate and delight viewers globally.
Facebook: https://www.facebook.com/profile.php?id=100000447519666&mibextid=ZbWKwL
0
* The author of this news article is not vetted by StreetBuzz. This is author's personal opinion.
श्रीलंका में राष्ट्रपति चुनावः मालदीव-बांग्लादेश के बाद यहां भी चीन समर्थक नेता के आने के आसार
#srilankapresidentialelectionprochiensecandidatemaywin
श्रीलंका में राष्ट्रपति चुनाव के लिए शनिवार को मतदान प्रारंभ हो गया। साल 2022 के आर्थिक संकट के बाद श्रीलंका में यह पहला चुनाव है। देश भर में 13,400 से अधिक मतदान केंद्रों पर एक करोड़ 70 लाख लोग अपने मताधिकारों का इस्तेमाल करेंगे। मतदान सुबह 7 बजे शुरू हुआ जो शाम 5 बजे तक जारी रहेगा। चुनाव परिणाम रविवार तक घोषित किए जाने की संभावना है।
श्रीलंका में हो रहे चुनाव पर भारत समेत दुनियाभर की नजरें टिकी हैं। विश्लेषकों का मानना है कि 1982 के बाद से श्रीलंका के राष्ट्रपति चुनावों के इतिहास में पहली बार त्रिकोणीय मुकाबला हो रहा है। श्रीलंका के राष्ट्रपति चुनाव का रिजल्ट टॉप-3 कैंडिडेट की रैंकिंग के आधार पर तय होता है। अगर टॉप 3 में से किसी को पूर्ण बहुमत मिलता है तो उसे विजेता घोषित कर दिया जाता है। अगर ऐसा नहीं होता तो 3 उम्मीदवारों के बीच दूसरे दौर की वोटिंग होती है। श्रीलंका में अभी तक दूसरे दौर की वोटिंग नहीं हुई है।
रिपोर्ट्स के मुताबिक इस बार दूसरे दौर की वोटिंग हो सकती है क्योंकि इस बार कई बड़े उम्मीदवार मैदान में हैं। मौजूदा राष्ट्रपति रानिल विक्रमसिंघे को नेशनल पीपुल्स पावर (एनपीपी) गठबंधन के नेता अनुरा कुमार दिसानायके, समागी जन बालावेगया(एसजेबी) के साजिथ प्रेमदासा और श्रीलंका पोडु पेरामुना पार्टी (एसएलपीपी) के नमल राजपक्षे टक्कर दे रहे हैं। साजिथ प्रेमदासा पूर्व राष्ट्रपति रणसिंघे प्रेमदासा के बेटे हैं। 1993 में रणसिंघे की हत्या कर दी गई थी। वहीं, नमल राजपक्षे पूर्व राष्ट्रपति महिंदा राजपक्षे के बेटे हैं। महिंदा राजपक्षे 2005 से लेकर 2015 तक श्रीलंका के राष्ट्रपति रह चुके हैं।
इस द्वीप राष्ट्र में 39 उम्मीदवार मैदान में हैं। मुख्य मुकाबला मौजूदा राष्ट्रपति रानिल विक्रमसिंघे, नेशनल पीपुल्स पांवर गठबंधन के उम्मीदवार अनुरा कुमार दिसानायके और एसजेबी नेता सजित प्रेमदासा के बीच है।निर्दलीय उम्मीदवार के तौर पर मैदान में उतरे विक्रमसिंघे और मुख्य विपक्षी नेता सजित प्रेमदासा का रुख आमतौर पर भारत समर्थक माना जाता है, जबकि चुनावी सर्वे में सबसे मजबूत स्थिति में नजर आ रहे दिसानायके चीन समर्थक हैं। वह भ्रष्टाचार के खिलाफ जंग का वादा करके युवाओं के बीच काफी लोकप्रियता हासिल कर चुके हैं।
अनुरा दिसानायके के जीतने के आसार
सर्वे के मुताबिक इस बार अनुरा दिसानायके के चुनाव जीतने की संभावना सबसे ज्यादा है। विपक्षी नेता सजित प्रेमदासा सर्वे में दूसरे नंबर पर हैं। मौजूदा राष्ट्रपति रानिल विक्रमसिंघे उनसे भी पीछे तीसरे नंबर पर चल रहे हैं। इस रेस में पूर्व राष्ट्रपति महिंदा राजपक्षे के बेटे नमल राजपक्षे भी हैं। सर्वे में उनके जीतने की संभावना भी कम बताई गई है।
भारत विरोध के लिए जाने जाते थे अनुरा
बता दें कि अनुरा कुमारा दिसानायके वामपंथी पार्टी जनता विमुक्ति पेरामुना (जेवीपी) के नेता हैं। वे एनपीपी गठबंधन से राष्ट्रपति पद के उम्मीदवार हैं। साउथ चाइना मॉर्निंग पोस्ट के मुताबिक जेवीपी पार्टी भारत विरोध के लिए जानी जाती है। 1980 के दशक में भारत ने श्रीलंका में लिट्टे से निपटने के लिए पीस कीपिंग फोर्स को भेजने का फैसला लिया था। तब जेवीपी ने इसका विरोध किया था।
हाल के कुछ सालों में जेवीपी ने अपना भारत विरोधी रुख बदला है। हालांकि, अनुरा ने चुनाव से पहले भारतीय कंपनी अडानी के खिलाफ बयान देकर एक नया विवाद शुरू कर दिया है। जेवीपी नेता ने हाल में ही वादा किया है कि वे 21 सितंबर को होने वाले राष्ट्रपति चुनाव में जीत जाते हैं तो श्रीलंका में अडानी ग्रुप की पवन ऊर्जा परियोजना को रद्द कर देंगे। अनुरा का कहना है कि अडानी प्रोजक्ट श्रीलंका की ऊर्जा संप्रभुता के लिए खतरा है। अडानी ग्रुप ने इसी साल श्रीलंकाई सरकार से विंड पॉवर स्टेशन डेवलप करने को लेकर डील की है। इसके लिए कंपनी 442 मिलियन डॉलर (करीब 367 करोड़) निवेश करने वाली है।
भारत के लिए क्यों अहम है श्रीलंका?
किसी भी देश का उसके पड़ोसी देशों के साथ संबंध बहुत मायने रखता है। श्रीलंका भी भारत के लिए कितना महत्वपूर्ण है, इसका अंदाजा आप इसी से लगा सकते हैं कि श्रीलंका भारत के जिस दक्षिणी स्थान के करीब स्थित है, उन इलाकों में भारत के परमाणु ऊर्जा संयंत्र, स्पेस रिसर्च सेंटर और नौसैनिक अड्डे जैसे प्रमुख प्रतिष्ठान हैं, लिहाजा श्रीलंका में किसी भी एंटी-इंडिया स्टैंड रखने वाली सरकार का आना, भारत के लिए मुसीबत खड़ी कर सकता है।
1
* The author of this news article is not vetted by StreetBuzz. This is author's personal opinion.
TTD: శ్రీవారి లడ్డూ ప్రసాదం ఇక ఈ కేంద్రాల్లోనూ లభ్యం..!!
Srivari Laddu Prasadam: శ్రీవారి భక్తులకు టీటీడీ కీలక సమాచారం ఇచ్చింది. శ్రీవారి లడ్డూ ప్రసాదం ఇక ఎంపిక చేసిన కేంద్రాల్లోనూ అందుబాటులో ఉంచాలని నిర్ణయించింది.
తాజాగా టీటీడీ తీసుకున్న నిర్ణయం ప్రకారం ఇక నుంచి దర్శనం టికెట్ లేకుండా తిరుమల శ్రీవారి ఆలయానికి వచ్చే వారికి గరిష్ఠంగా రెండు లడ్డూలు మాత్రమే ప్రసాదంగా అందించాలని నిర్ణయం తీసుకుంది. అయితే, భక్తుల నుంచి వస్తున్న వినతులతో లడ్డూ పలు కేంద్రాల్లో అందుబాటులోకి తీసుకొస్తోంది.
తగ్గిన రద్దీ
తిరుమలలో ప్రస్తుతం భక్తుల రద్దీ గణనీయంగా తగ్గింది. తిరుమలలో శ్రీవారి ప్రసాదం లడ్డూ పంపిణీలో తాజాగా టీటీడీ మార్పులు చేసింది. ఇక నుంచి దర్శనం టికెట్ లేకుండా తిరుమల శ్రీవారి ఆలయానికి వచ్చే వారికి గరిష్ఠంగా రెండు లడ్డూలు మాత్రమే ప్రసాదంగా అందించాలని.. అదీ కూడా ఆధార్కార్డు చూపించి మాత్రమే రెండు లడ్డూలు కొనుగేలా చేసేలా టీటీడీ నిర్ణయం తీసుకున్నట్లు అధికారులు స్పష్టం చేసారు.
ఇదే సమయంలో లడ్డూ నాణ్యతపై ప్రత్యేక దృష్టి పెట్టామని, నాణ్యమైన నెయ్యి ద్వారా లడ్డూ నాణ్యత పెరుగుతుందని నిపుణులు తెలిపారని ఈవో శ్యామలా రావు తెలిపారు.
లడ్డూ ప్రసాదం
గతంలో నెయ్యి సరఫరాదారులు నాణ్యత, రుచి, వాసన లేని ఆవు నెయ్యి సరఫరా చేశారన్నారు. టీటీడీలో నెయ్యి నాణ్యత పరిశీలించేందుకు సరైన ల్యాబరెటరీ లేదని, ప్రయివేటు ల్యాబరెటరీ సౌకర్యం ఉన్న పరిశీలించలేదన్నారు.
టీటీడీలో నూతనంగా అత్యాధునిక ల్యాబరెటరీ ఏర్పాటు చేస్తునట్లు ఈవో వెల్లడించారు. ఇదే సమయంలో మరో నిర్ణయం తీసుకున్నారు. భక్తుల విజ్ఞప్తి మేరకు టీటీడీ స్థానిక ఆలయాలు, సమాచార కేంద్రాలలో కూడా శ్రీవారి లడ్డూ ప్రసాదాలను విక్రయిస్తున్నట్లు చెప్పారు.
रालोद अवध प्रांत अध्यक्ष चौधरी राम सिंह पटेल के नेतृत्व में दिया गया ज्ञापन
0
* The author of this news article is not vetted by StreetBuzz. This is author's personal opinion.
अयोध्या मंडल के अधिकारियों को कमिश्नर गौरव दयाल ने शुरू किया अभियान
0
* The author of this news article is not vetted by StreetBuzz. This is author's personal opinion.
জন্মাষ্টমী ২০২৪ এর বিশেষ প্রতিবেদন
২০২৪ সালের জন্মাষ্টমী তিথি পড়ছে ২৬ আগস্ট, সোমবার। এমন তিথিতে শ্রীকৃষ্ণের আরাধনায় মাতবে বৃন্দাবন থেকে মথুরা। ব্রজভূমি থেকে শুরু করে মায়াপুর, দ্বারকায় সেদিন উৎসবে মাতবেন ভক্তরা। জন্মাষ্টমীর তিথি- জন্মাষ্টমীর তিথি ২৬ আগস্ট দুপুর ৩ টে ৩৯ মিনিটে শুরু হচ্ছে। আর সেই তিথি শেষ হবে ২৭ আগস্ট দুপুর ২ টো ১৯ মিনিটে। রোহিনী নক্ষত্র ২৬ আগস্ট দুপুর ৩ টে ৫৫ মিনিটে শুরু হবে। আর ২৭ আগস্ট সন্ধ্যা ৩ টে ৩৮ মিনিটে শেষ হবে।
জন্মাষ্টমী বা কৃষ্ণজন্মাষ্টমী একটি হিন্দু উৎসব। এটি বিষ্ণুর অবতার কৃষ্ণের জন্মদিন হিসেবে পালিত হয়। এর অপর নাম কৃষ্ণাষ্টমী, গোকুলাষ্টমী, অষ্টমী রোহিণী, শ্রীকৃষ্ণজয়ন্তী ইত্যাদি।
পুরাণ অনুসারে পাঁচ হাজার বছর আগে এই ধরাধামে অবতীর্ণ হন শ্রীবিষ্ণুর অষ্টম অবতার কৃষ্ণ। তাঁর আবির্ভাব তিথি প্রতি বছর জন্মাষ্টমী নামে পালিত হয়। কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী ছাড়াও এই দিনটি গোকুলাষ্টমী নামেও পরিচিত। এই বছর ২৬ অগাস্ট পালিত হবে কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী। মথুরায় কংসের কারাগারে জন্ম হয় দেবকী ও বসুদেবের অষ্টম গর্ভের সন্তান কৃষ্ণের। কংসের হাত থেকে তাঁকে রক্ষা করতে প্রচণ্ড ঝড় বৃষ্টির রাতে যমুনা পেরিয়ে বৃন্দাবনে যশোদা ও নন্দের সংসারে কৃষ্ণকে রেখে আসেন বসুদেব।
সৌর ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমীতিথিতে যখন রোহিণী নক্ষত্রের প্রাধান্য হয়, তখন জন্মাষ্টমী পালিত হয়। উৎসবটি গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে, প্রতি বছর মধ্য-আগস্ট থেকে মধ্য-সেপ্টেম্বরের মধ্যে কোনো এক সময়ে পড়ে। কৃষ্ণের জীবনের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড (গান বা কীর্তন, গীতিনাট্য, নাট্য, যাত্রা ইত্যাদি) এর মাধ্যমে রাসলীলা, কংস বধ ইত্যাদি কর্মকাণ্ড উপস্থাপন করা হয়। মথুরা, বৃন্দাবন, মণিপুর ইত্যাদি স্থানে এই অনুষ্ঠান অত্যন্ত আড়ম্বরের সাথে করা হয়।লীলায় কৃষ্ণের ছোট বয়সের কর্ম-কাণ্ড দেখানো হয়, অন্যদিকে, দহি হাণ্ডি প্রথায় কৃষ্ণের দুষ্টু স্বভাব প্রতিফলিত করা হয় যেখানে কয়েকজন শিশু মিলে উচ্চস্থানে বেঁধে রাখা মাখনের হাড়ি ভাঙতে চেষ্টা করে। এই পরম্পরাকে তামিলনাডুতে উরিয়াদি নামে পালন করা হয়। কৃষ্ণের জন্ম হাওয়ায় নন্দের সকলকে উপহার বিতরণের কাহিনী উদ্যাপন করতে কৃষ্ণ জন্মাষ্টমীর পর বহু স্থানে নন্দোৎসব পালন করা হয়।
স্বয়ং বিষ্ণু কারাগৃহে উপস্থিত হয়ে দেবকী ও বাসুদেবকে দর্শন দেন এবং তাঁদের পূর্বজন্মের তপস্যা সম্পর্কে জানান। তার পুণ্যফলের জন্যই দেবকী ও বাসুদেবের কাছে তিন বার অবতার নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। বিষ্ণু দেবকীকে জানান যে, প্রথম জন্মে বৃষ্ণীগর্ভ নামক এক পুত্র হয়। দ্বিতীয় জন্মে দেবকী যখন দেবমাতা অদিতি ছিলেন, তখন বিষ্ণু ছিলেন, তার পুত্র উপেন্দ্র, এবং তিনিই বামন অবতারে রাজা বলিকে উদ্ধার করেন। এবার তৃতীয় জন্মে দেবকীর পুত্র কৃষ্ণ হিসেবে জন্মগ্রহণ করে তাঁর প্রতিশ্রুতি পুরো করেন বিষ্ণু।
শ্রীকৃষ্ণ ছিলেন দেবকি ও বাসুদেব এর সন্তান এবং হিন্দু ধর্মাম্বলীরা তার জন্মদিন জন্মাষ্টমী হিসেবে পালন করে। শ্রীকৃষ্ণের জন্মের সময় চারিদিকে অরাজকতা, নিপীড়ন, অত্যাচার চরম পর্যায়ে ছিল। সেই সময় মানুষের স্বাধীনতা বলে কিছু ছিল না। সর্বত্র ছিল অশুভ শক্তির বিস্তার। শ্রীকৃষ্ণের মামা কংস ছিলেন তার জীবনের শত্রু। মথুরাতে শ্রীকৃষ্ণের জন্মের সাথে সাথে সেই রাতে তার বাবা বাসুদেব তাঁকে যমুনা নদী (River Jamuna) পার করে গোকুলে পালক মাতা পিতা যশোদা ও নন্দর কাছে রেখে আসেন।
গোটা বিশ্বজুড়েই কৃষ্ণভক্তেরা এই দিনটি সাড়ম্বরে পালন করেন। পুরাণ অনুসারে বিষ্ণুর মানব অবতারের মধ্যে অন্যতম শক্তিশালী ছিলেন কৃ্ষ্ণ। শ্রীকৃষ্ণের জীবনকথা নিয়ে বহু কাহিনি, উপ-কাহিনি, লোককথা প্রচলিত আছে। জন্মের পর থেকেই কৃষ্ণকে ভগবান হিসেবে পুজো করা শুরু হয়ে যায়।
ভগবদ গীতায় (Gita) কৃষ্ণ বলেছেন, ‘যখনই অসত্য ও পাপে এই পৃথিবী ভরে যাবে, তখনই ধর্ম রক্ষা করতে ও সত্য প্রতিষ্ঠা করতে আমি এই পৃথিবীতে অবতীর্ণ হব।’ জন্মষ্টমী হল অশুভকে বিনাশ করে শুভ শক্তিকে প্রতিষ্ঠা করার উত্সব। বিশ্বাস ও একতা ধরে রাখতে উত্সাহ দেয় এই উত্সব।
হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষত বৈষ্ণবদের কাছে জন্মাষ্টমী একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব। এই উৎসব নানা ভাবে উদ্যাপন করা হয়। যেমন – ভগবত পুরাণ অনুযায়ী নৃত্য, নাটক যাকে বলা হয় রাসলীলা বা কৃষ্ণ লীলা, মধ্যরাত্রি তে শ্রীকৃষ্ণের জন্মের মুহূর্তে ধর্মীয় গীত গাওয়া, উপবাস, দহি হান্ডি প্রভৃতি। রাসলীলা তে মূলত শ্রীকৃষ্ণের ছোটবেলার বিভিন্ন ঘটনা দেখানো হয়।অন্যদিকে দহি হান্ডি প্রথায় অনেক উঁচুতে মাখনের হাড়ি রাখা হয় এবং অনেক ছেলে মিলে মানুষের পিরামিড তৈরি করে সেই হাড়ি ভাঙ্গার চেষ্টা করে। তামিলনাড়ুতে এ প্রথা উড়িয়াদি নামে পরিচিত। এই দিন মানুষ কৃষ্ণের প্রতি ভালোবাসা ব্যক্ত করার জন্য অভুক্ত থাকে, ধর্মীয় গান গায় এবং উপবাস পালন করে।
শ্রীকৃষ্ণের জন্ম তিথিতে মধ্যরাতে তার ছোট ছোট মূর্তি কে স্নান করিয়ে কাপড় দিয়ে মোছা হয় এবং দোলনায় সাজানো হয়। তারপর উপাসক মন্ডলী নিজেদের মধ্যে খাদ্য ও মিষ্টান্ন বিনিময় করে উপবাস ভঙ্গ করে। গৃহস্ত মহিলারা বাড়ির বিভিন্ন দরজার বাইরে, রান্নাঘরে শ্রী কৃষ্ণের পদচিহ্ন এঁকে দেন যা শ্রীকৃষ্ণের যাত্রা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
জন্মাষ্টমী ভোগ- জন্মাষ্টমীর দিনে একাধিক ভোগ অর্পণ করা হয়ে থাকে দেবতা শ্রীকৃষ্ণকে (Sri Krishna)। এইদিনে বাড়িতে যে লাড্ডু গোপাল রয়েছে, তাঁর উদ্দেশে দেওয়া হয় ভোগ। এমন দিনে ৫৬ ভোগের গুরুত্ব বেশি। ভাদ্র মাসের তিথিতে জন্মাষ্টমী পালিত হয়। ভাদ্র মাসের তাল দিয়ে তৈরি তালের বড়া, তালের ক্ষীর এমন শুভ দিনে দেবতাকে দেওয়া হয়। এছাড়াও নাড়ু থেকে শুরু করে লুচি পায়েস সহ নানান পদ অর্পণ করা হয় গোপাল দেবকে।
জন্মাষ্টমীতে শ্রীকৃষ্ণের উদ্দেশ্যে শশা নিবেদন করার প্রথা রয়েছে। মনে করা হয় শশা পেলে অত্যন্ত প্রীত হন নন্দলাল। যে ভক্ত তাঁকে শশা নিবেদন করেন তাঁর যাবতীয় দুঃখ কষ্ট তিনি মোচন করেন বলে প্রচলিত বিশ্বাস। জন্মাষ্টমীতে ঠিক রাত ১২টায় কৃষ্ণের জন্মক্ষণে শশা কাটতে হয়। এটি সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর মায়ের থেকে নাড়ি গ্রন্থি কাটার রূপক বলে মনে করা হয়।
শ্রীকৃষ্ণের (Shree Krishna) জন্মদিন অর্থাৎ জন্মাষ্টমী (Janmashtami) পালিত হয় সারা দেশজুড়ে। শাস্ত্রমতে, ভাদ্রমাসের কৃষ্ণ পক্ষের অষ্টমী তিথিতে ও রোহিণী নক্ষত্রে জন্ম হয়েছিল শ্রীবিষ্ণুর অষ্টম অবতার শ্রী কৃষ্ণের। সেই থেকেই জন্মাষ্টমী পালন করার প্রথা চলে এসেছে। এবছর ১৮ অগাস্ট সারা দেশজুড়েই পালিত হবে জন্মাষ্টমী (Janmasthami 2024)। অনেক প্রদেশে এই দিনে ‘দহি হান্ডি’ও পালন করা হয়। উত্তরভারতের একাধিক এলাকায় ছোট্ট কৃষ্ণ (Krishna) মাখন চুরি করে খেত বলে এই দিনটিকে বিশেষ নাম দিয়ে পালন করা হয়।
এবছর জন্মাষ্টমীর তিথি- জন্মাষ্টমীর তিথি ২৬ আগস্ট দুপুর ৩ টে ৩৯ মিনিটে শুরু হচ্ছে। আর সেই তিথি শেষ হবে ২৭ আগস্ট দুপুর ২ টো ১৯ মিনিটে। রোহিনী নক্ষত্র ২৬ আগস্ট দুপুর ৩ টে ৫৫ মিনিটে শুরু হবে। আর ২৭ আগস্ট সন্ধ্যা ৩ টে ৩৮ মিনিটে শেষ হবে। অনেকেই জন্মাষ্টমীর আগের দিন থেকে নিরামিষ আহার করেন। জন্মাষ্টমীর দিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত উপোস করে থাকেন। হরিনাম জপ, শ্রীকৃষ্ণ লীলা শ্রবণ ও ভগবত গীতা পাঠও করে থাকেন অনেকে। নিয়ম হল- জন্মাষ্টমীর পরের দিন সকালে স্নান করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পারণ মন্ত্র পাঠ করে ব্রত সমাপ্ত করার।
প্রথমে বলতে হবে, “সর্বায় সর্বেশ্বরায় সর্বপতয়ে সর্বসম্ভবায় গোবিন্দায় নমো নমঃ।” শেষে বলতে হবে, “”ভূতায় ভূতেশ্বরায় ভূতপতয়ে ভূতসম্ভবায় গোবিন্দায় নমো নমঃ।” জন্মাষ্টমী ব্রত পালনের জন্য উপকরণ হিসেবে ফুল, আতপ চাল, ফলের নৈবেদ্য, তুলসীপাতা, দূর্বা, ধূপ, দীপ, পঞ্চগব্য, পঞ্চগুড়ি, পাট, বালি, পঞ্চবর্ণের গুড়ো, মধুপক্ক, আসন-অঙ্গুরী-সহ পুজোর আয়োজন করতে হয়।
তবে অনেকে গোপালকে (Gopal) লাড্ডুও ভোগে দেন। তবে অবশ্যই তা সকালে দিতে হবে। রাতের পুজোয় সেক্ষেত্রে নিয়ম হল চিনি মিছরি এবং শুকনো ফল নিবেদন করা। পুরোহিতরা বলে থাকেন, ব্রতভঙ্গের পর নিরামিষ আহার গ্রহণ করতে হয়। এই দিনে কিছু বিশেষ নিয়ম পালন করলে শ্রীকৃষ্ণের কৃপা পাওয়া যায়। এই ব্যবস্থাগুলি জন্মাষ্টমিতে মেনে চললে মিলবে সুফল দূর হবে সমস্যা, এমনটাই বলা হয়ে থাকে।
अंतरिक्ष के क्षेत्र में भारत की एक और ऊंची छलांग, इसरो ने आपदा का अलर्ट देने वाली सैटलाइट की लॉन्च*
#isro_earth_observation_satellite_eos_08_lifts_off_from_sriharikota
1
* The author of this news article is not vetted by StreetBuzz. This is author's personal opinion.
श्रीलंका दौरे के लिए भारतीय टीम का ऐलान, टी20 में सूर्यकुमार यादव को मिली कप्तानी, जानें उपकप्तान से भी कैसे चूके पंड्या
#teamindiasquadannouncedforsrilankasuryakumaryadav
भारत के श्रीलंका दौरे के लिए टीम की घोषणा हो गई है।सूर्यकुमार यादव को टी20 कप्तान बनाया गया है। बड़ी खबर ये है कि हार्दिक पंड्या अब टी20 टीम के उपकप्तान भी नहीं रहे। उनकी जगह शुभमन गिल को ये जिम्मेदारी सौंपी गई है। शुभमन गिल को वनडे टीम का भी उपकप्तान बना दिया गया है। वनडे सीरीज की बात करें तो रोहित शर्मा कमान संभालेंगे।
अगर श्रीलंका दौरे के लिए टीम इंडिया को देखें तो इसमें कई अहम बदलाव हुए हैं। सिलेक्शन कमेटी ने सूर्या पर भरोसा जताया है। सूर्या को टी20 की कप्तानी मिली है। वहीं शुभमन पर भी भरोसा जताया है। उन्हें टी20 के साथ-साथ वनडे टीम का भी उपकप्तान बनाया है। सिलेक्शन से पहले चर्चा थी कि हार्दिक पांड्या और सूर्या में कप्तानी को लेकर होड़ है। लेकिन बोर्ड ने अब इन खबरों पर विराम लगा दिया है।
रोहित शर्मा की टी20 में वापसी से पहले उनको ही अमेरिका और वेस्टइंडीज की मेजबानी में हुए विश्व कप का कप्तान माना जा रहा था। चयनकर्ताओं ने रोहित पर भरोसा जताया और हार्दिक को उप कप्तान बनाकर टी20 टीम का चयन किया। विश्व कप जीतने के बाद जब रोहित शर्मा ने इस फॉर्मेट से संन्यास की घोषणा की तो यह मान कर चला जा रहा था कि हार्दिक को ही कप्तान बनाया जाएगा।
हालांकि, चयनकर्ताओं ने चौंकाने वाला फैसला लेते हुए सूर्या को कप्तान बनाया। अब इस बारे में काफी चर्चा हो रही है कि हार्दिक को कप्तान क्यों नहीं बनाया गया। इसको लेकर इंडियन एक्सप्रेस की एक रिपोर्ट में बड़ा खुलासा हुआ है। रिपोर्ट में दावा किया गया है कि खिलाड़ियों के मन में हार्दिक को लेकर असहजता की भावना ने सूर्यकुमार को कप्तान बनाने में मदद की।
पांड्या की तुलना में यादव पर अधिक भरोसा
इंडियन एक्सप्रेस की रिपोर्ट में दावा किया गया है कि खिलाड़ियों के विश्वास के कारण वोट सूर्यकुमार के पक्ष में गया। रिपोर्ट में दावा किया गया है कि बीसीसीआई को जो 'फीडबैक' मिला, वह यह है कि खिलाड़ियों ने पांड्या की तुलना में यादव पर अधिक भरोसा किया और उनके अंदर खेलने को लेकर सहज थे। रिपोर्ट में दावा किया गया है कि दो दिनों में कई घंटों तक चली चयन बैठक किसी भी अन्य बैठक के विपरीत थी, क्योंकि गर्म बहस और विचारों में मतभेद थे। उन खिलाड़ियों को कॉल किए गए, जो चयनकर्ताओं के दीर्घकालिक योजनाओं में शामिल थे।
भारत के श्रीलंका दौरे के लिए टीम की घोषणा
भारत की टी20 टीम: सूर्यकुमार यादव (कप्तान), शुभमन गिल (उपकप्तान), यशस्वी जयसवाल, रिंकू सिंह, रियान पराग, ऋषभ पंत (विकेटकीपर), संजू सैमसन (विकेटकीपर), हार्दिक पांड्या, शिवम दुबे, अक्षर पटेल, वाशिंगटन सुंदर, रवि बिश्नोई , अर्शदीप सिंह, खलील अहमद, मोहम्मद सिराज।
वनडे टीम: रोहित शर्मा (कप्तान), शुभमन गिल (उपकप्तान), विराट कोहली, केएल राहुल (विकेटकीपर), ऋषभ पंत (विकेटकीपर), श्रेयस अय्यर, शिवम दुबे, कुलदीप यादव, मोहम्मद सिराज, वाशिंगटन सुंदर, अर्शदीप सिंह, रियान पराग, अक्षर पटेल, खलील अहमद, हर्षित राणा।
1
* The author of this news article is not vetted by StreetBuzz. This is author's personal opinion.
बड़ी खबर : गया में एसडीएम को मिली जान से मारने की धमकी, जेल में बंद कुख्यात ने कॉल कर कहा-फोन नहीं उठाते हैं जान मार देंगे
जेल में बंद कुख्यात ने एसडीएम को जान करने की दी धमकी
गया सेंट्रल जेल में बंद कुख्यात ने एसडीएम को जान से मारने की धमकी दी है। मोबाइल पर कॉल कर इस तरह की धान की दी गई है। इस तरह की धमकी मिलने के बाद एसडीएम सकते में आ गए। मामले की प्राथमिकी कोच थाने में दर्ज कराई गई है। कोच थाने की पुलिस कार्रवाई कर रही है।
P K Sunil Kumar..The singer with the evergreen voice
P.K Sunil Kumar , a renowned Playback Singer and Stage Performer , has made a successful mark in the Malayalam and Tamil movie sectors for 35 years. Renowned for his distinct, heartfelt singing and flawless musical abilities, P.K Sunil Kumar has mesmerized crowds on over 3,000 platforms, within India and internationally, such as the Gulf nations.P.K Sunil Kumar started his music journey by learning Carnatic music from well-known musicians like Sri Malabar Sukumaran, Sri Kaduthuruthy Radhakrishnan, and Sri Palai C.K. Ramachandran. He is recognized as a top-tier artist of All India Radio and Doordarshan due to his extensive expertise and talent. During his professional journey, Sri P.K SunilKumar has performed vocals for more than 40 movie soundtracks and over 250 music albums, showcasing a collection of over 2,000 songs.
Sunil 's musical contributions have received widespread recognition . He has been recognized with various esteemed accolades for his commitment to his art, such as the Devarajan Sangeetha Puraskaram, Kalyanji Anandji Award (2019), SPB Award (2020), M.S. Baburaj Yuva Pratibha Award, and the Cochin Haneefa Best Male Singer Award. He was recently recognized with the Lions International Music Award for his outstanding work in Malayalam cinema.
Sunil has been fortunate enough to share the stage with some of the industry's most famous singers. He has worked with iconic musicians such as KJ Yesudas, Jayachandran, Brahmanandan, M.G. Sreekumar, S. Janaki, P. Susheela, P. Madhuri, B. Vasantha, Vani Jayaram, L.R. Eswari, Lathika, Ambili, K.S. Chithra, Sujatha, Manjari, Sadhana Sargam, Ranjini Jose, Vidhu Prathap, Anwar Sadath, and Shaan.
P.K Sunil Kumar, in addition to his singing abilities, has collaborated with numerous respected music composers like Dakshinamoorthy, Rajamani, M.K. Arjunan, Kannur Rajan, Rajesh Babu K. Sooranad, Harikumar Hareram, and Pootheri Raghukumar. Working with lyricists such as Sreekumaran Thampi, Kaithapram Damodaran Namboothiri, Gireesh Puthenchery, P.K. Gopi, Vayalar Sarath Chandra Varma, Prabhakaran Narukara, and Nishanth Kodamana have strengthened his position in the industry. Sunil Kumar is famous for his outstanding live performances in addition to his renowned playback singing. He is recognized for his talent in providing spontaneous musical performances, demonstrating his unique technique and precise “Laya”, which enhances the charm of every song. Music enthusiasts from both India and other countries have gathered to witness his performances, establishing him as a dynamic performer.
He is the creator of "Voice of Calicut," a popular band in Kerala that has revived renowned singers from the golden era for live performances. His commitment to music and his captivating presence on stage have garnered him a strong following in the music industry. Sunil's exceptional skills have not only been acknowledged in the Malayalam film industry, but also in his outstanding projects "Zha'' and "Binary." He was awarded the prestigious Kerala Film Critics Award in 2021 for his outstanding singing skills on the song "Shariyeth Thottathu'' from the film "Perfume." This recognition solidifies Sri P.K SunilKumar 's standing as a talented and skilled artist, highlighting his diverse contributions to Malayalam cinema.
SunilKumar 's transformation from a budding artist to a renowned playback singer showcases his skill and commitment. His lasting influence on the Malayalam and Tamil film sectors, along with his steadfast dedication to musical excellence, continues to motivate and delight viewers globally.
Facebook: https://www.facebook.com/profile.php?id=100000447519666&mibextid=ZbWKwL
0
* The author of this news article is not vetted by StreetBuzz. This is author's personal opinion.
2 hours and 34 min ago
- Whatsapp
- Facebook
- Linkedin
- Google Plus
1- Whatsapp
- Facebook
- Linkedin
- Google Plus
0.2k