*"টাটা স্টিল ওয়ার্ল্ড ২৫ কে, কলকাতা"ঘোষণা করা হয়েছে ২৫,০০০ মার্কিন ডলারের বোনাস*

নিজস্ব প্রতিনিধি: বিশ্বরেকর্ড ভাঙার প্রচেষ্টায় উদ্দীপনা যোগাতে টাটা স্টিল ওয়ার্ল্ড ২৫কে কলকাতায় ঘোষণা করা হয়েছে ২৫,০০০ মার্কিন ডলারের বোনাস।

প্রোক্যাম ইন্টারন্যাশনালের উদ্যোগে আয়োজিত টাটা স্টিল ওয়ার্ড ২৫কে কলকাতা ২০২৫–এর ঐতিহাসিক দশম সংস্করণে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আগত ২৩,০০০+ দৌড়বিদ অংশগ্রহণ করবেন দৌড়ে। সব কটি ক্যাটাগরিতে রেজিস্ট্রেশন অতিরিক্ত সংখ্যায় পূর্ণ হওয়া এই ইভেন্টকে শহরের ক্রীড়া ঐতিহ্যের আরেকটি স্মরণীয় অধ্যায়ে পরিণত করেছ।

উগান্ডার দুইবারের অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন ও তিনবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন জোশুয়া চেপ্টেগেই এবং মহিলাদের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন সুতুমে আসেফা কেবেদে—এই বছরের টাটা স্টিল ওয়ার্ড ২৫কে কলকাতায় নিজেদের রেকর্ড উন্নত করতে নামছেন। এটিই প্রথম ওয়ার্ল্ড অ্যাথলেটিকস গোল্ড লেবেল রোড রেস, যা অনুষ্ঠিত হবে রবিবার, ২১ ডিসেম্বর।

কলকাতার ঐতিহাসিকভাবে দ্রুতগতির সময় দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে প্রোক্যাম ইন্টারন্যাশনাল ঘোষণা করেছে—যে কোনো অ্যাথলেট যদি ১:১১:০৮ বিশ্ব রেকর্ড ভাঙতে পারেন, তবে তিনি পাবেন অতিরিক্ত ২৫,০০০ মার্কিন ডলার বোনাস।

এই দশম সংস্করণে বিশ্বের সেরা কিছু অ্যাথলেটকে দেখা যাবে ১,৪২,২১৪ মার্কিন ডলারের পুরস্কারমূল্যের এই দৌড়ে। পুরুষ ও মহিলাদের বিজয়ীদের জন্য সমান পুরস্কার—প্রথম তিনজন পাবেন যথাক্রমে $15,000, $10,000, এবং $7,000। এ ছাড়া ইভেন্ট রেকর্ড ভাঙলে অতিরিক্ত $5,000 বোনাস থাকছে।

২৯ বছর বয়সী চেপ্টেগেই তিনবার টানা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন ১০,০০০ মিটারে, এবং তাঁর নামের সঙ্গে যুক্ত আছে চারটি বিশ্ব রেকর্ড—৫কে এবং ১০কে রোড রেকর্ডসহ। গত বছরের ভেদান্তা দিল্লি হাফ ম্যারাথন এবং এ বছরের টিসিএস ওয়ার্ল্ড ১০কে বেঙ্গালুরুতে জয়ী হওয়া এই উগান্ডাই এবার কলকাতায় প্রথমবারের মতো ২৫কে দৌড়ে নামার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।

গত দশ বছর সত্যিই টাটা স্টিল ওয়ার্ড ২৫কে জন্য ছিল,যা প্রতি বছর এলিট অ্যাথলেটদের অংশগ্রহণ এবং দ্রুততম টাইমিংয়ের মাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে। মাত্র দুই বছর আগে কলকাতা দেখেছিল একক বিশ্ব রেকর্ড—যেখানে কেনিয়ার ড্যানিয়েল সিমিউ এবেন্যো (১:১১:১৩) এবং ইথিওপিয়ার সুতুমে আসেফা কেবেদে (১:১৮:৪৭) যথাক্রমে পুরুষ ও মহিলাদের বিভাগে রেকর্ড গড়েন।

পুরুষদের তালিকায় আরেক গুরুত্বপূর্ণ নাম তানজানিয়ার আলফোন্স ফেলিক্স সিম্বু। টোকিওতে এই বছরের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের ম্যারাথনে তিনি উত্তেজনাপূর্ণ জয়ে জার্মানির আমানাল পেট্রোসকে শেষ মুহূর্তে হারিয়ে সোনা জিতেছেন—মাত্র তিন-শতাংশ সেকেন্ডে ব্যবধান ছিল দুজনের! তিনি চেপ্টেগেইয়ের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠতে চলেছেন।

আফ্রিকা মহাদেশ থেকে আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ নাম পুরুষদের তালিকায় রয়েছে। ইথিওপিয়ার হাইমানট আলেউ, যিনি ২০২৩ সালের কলকাতা দৌড়ে অল্পের জন্য পডিয়াম মিস করেছিলেন কিন্তু ২০২৪ সালের বার্লিন ম্যারাথনে ২:০৩:৩১ সময়ে দুর্দান্ত তৃতীয় স্থান অধিকার করেন—তিনি যোগ দিচ্ছেন লেসোথোর তেবেলো রামাকোয়ানার সঙ্গে, যিনি এ বছরের জিয়ামেন ম্যারাথনে রানার-আপ হয়েছিলেন।

“ভারত আমার অন্যতম প্রিয় গন্তব্য। কলকাতায় আমার প্রথম উপস্থিতিতে আমি সেরাটা দিতে চাই,”—বলেছেন চেপ্টেগেই।

ছবি:- প্রোক্যামের সৌজন্যে।

ভারতীয় কোস্ট গার্ডের উদ্যোগে বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় জেলেদের প্রত্যাবর্তন

Khabar kolkata News Desk: ভারত সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশে আটক ৪৭ জন ভারতীয় জেলে এবং তিনটি (০৩) ভারতীয় মাছ ধরার নৌকা (IFB) প্রত্যাবর্তনের অনুমোদন দিয়েছে। ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫-এ পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের সমন্বয়ে ভারতীয় কোস্ট গার্ড সফলভাবে এই প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। বঙ্গোপসাগরে আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক সীমারেখা বরাবর এই আদান-প্রদান অনুষ্ঠিত হয়।

এই প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়াটি পারস্পরিক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে সম্পন্ন হয়, যেখানে ভারত ও তার জলসীমায় অবৈধ মাছ ধরার অভিযোগে ভারতীয় কোস্ট গার্ড কর্তৃক আটক ৩২ জন বাংলাদেশি জেলে এবং একটি (০১) বাংলাদেশি মাছ ধরার নৌকা ফেরত দেয়। ভারতীয় কোস্ট গার্ড জাহাজ বিজয়া নিরাপদে ওই বাংলাদেশি জেলেদের Bangladesh Coast Guard-এর জাহাজ BCGS Kamaruzzaman ও Sadhin Bangla-এর কাছে হস্তান্তর করে।

প্রত্যাবর্তিত ভারতীয় জেলেদের তিনটি IFB-সহ ভারতীয় কোস্ট গার্ড জাহাজ বিজয়া পশ্চিমবঙ্গের ফ্রেজারগঞ্জে নিয়ে আসে এবং ১০ ডিসেম্বর ২০২৫-এ ICGS Frazerganj-এর মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করে। জেলেদের ও তাদের নৌযানগুলোর এই পারস্পরিক বিনিময় ভারত সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মানবিক দিক ও জেলে সম্প্রদায়ের জীবিকা-সংক্রান্ত বিষয় বিবেচনা করে সম্পন্ন করেছে। গত তিন মাসে ভারতীয় কোস্ট গার্ড ভারতীয় EEZ-এর ভিতরে অবৈধভাবে পরিচালনাকারী ছয়টি বাংলাদেশি মাছ ধরার নৌকা আটক করেছে।

যদিও ভারতীয় কোস্ট গার্ড নিয়মিতভাবে IMBL-এ ভারতীয় মাছ ধরার নৌকাগুলিকে পথনির্দেশ করে থাকে, তবুও নৌকাগুলি অগভীর জলসীমা ব্যবহার করে সীমারেখা অতিক্রম করছে। গত এক বছরে IMBL-এ ভারতীয় কোস্ট গার্ডের ইউনিটগুলো ৩০০-র বেশি IFB-কে ভারতীয় জলসীমায় ফেরত পাঠিয়েছে। পাশাপাশি, জেলেদের IMBL অতিক্রম না করতে উদ্বুদ্ধ করতে স্থানীয় মৎস্য বিভাগ ও মেরিন পুলিশের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে উপকূলবর্তী বিভিন্ন জেলেপল্লিতে নিয়মিতভাবে কমিউনিটি ইন্টারঅ্যাকশন প্রোগ্রাম (CIP) আয়োজন করা হচ্ছে।

IMBL অতিক্রম করে বৈধ নথিপত্র ছাড়া বিদেশি জলসীমায় মাছ ধরা একটি গুরুতর অপরাধ এবং এর মারাত্মক পরিণতি রয়েছে। এ ধরনের লঙ্ঘন বিদেশি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা বা সামুদ্রিক সংস্থার দ্বারা নৌকা/জেলেদের আটক হওয়ার কারণ হয়। এর ফলে জেলেদের এবং তাদের পরিবারের অযথা শারীরিক ও মানসিক কষ্টের সৃষ্টি হয়।

এই প্রসঙ্গে ভারতীয় কোস্ট গার্ড পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য প্রশাসনকে স্থানীয় জেলে সম্প্রদায়কে IMBL অতিক্রমের আইনি ও নিরাপত্তাজনিত প্রভাব সম্পর্কে সচেতন করতে প্রয়োজনীয় নির্দেশ জারি করার অনুরোধ জানিয়েছে।

ছবি সৌজন্যে :- ইন্ডিয়ান কোস্ট গার্ড।

*খড়দার গঙ্গার ঘাট থেকে উদ্ধার ওষুধ ব্যবসায়ীর দেহ*

নিজস্ব সংবাদদাতা: খড়দা থানার অধীনস্থ গঙ্গার জেটি ঘাট থেকে সোমবার বিকেলে পুলিশ পশু চিকিৎসা সংক্রান্ত ওষুধ ব্যবসায়ীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে। ব্যবসায়ীর পকেটে থাকা এটিম কার্ড ও ভিজিটিং কার্ডের সূত্র ধরে পুলিশ মৃতের পরিচয় জানতে পারে। পরে মৃতের দাদা তাঁর ভাইয়ের দেহ সনাক্ত করেন। মৃতের নাম সুব্রত অধিকারী ( ৫৪)। তিনি নিজাম বাবা ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থার পাইকারি বিক্রেতা ছিলেন। নোয়াপাড়া থানার গারুলিয়া পুরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ঘোষপাড়া রোডের পিনকল মোড় সংলগ্ন পিৎজা হাট আবাসনের চারতলার একটি ফ্ল্যাটে স্ত্রী-পুত্র-কন্যাকে নিয়ে তিনি থাকতেন। কিন্তু তাঁর আদিবাড়ি জগদ্দল থানার ভাটপাড়া পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের নিউ কর্ড রোডের গোলঘর পার্ক সংলগ্ন নিউ কর্ড রোডে। সেখানেই নিজাম বাবা ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থার তাঁর বড় অফিস কাম গোডাউন। মূলতঃ প্রাণী সংক্রান্ত প্রোটিন পাউডার, ব্যান্ডেজ, ভেটেনারি ইনজেকশন-সহ পশু চিকিৎসা সংক্রান্ত ওষুধপত্রের একজন বড় পাইকারি বিক্রেতা ছিলেন ওই ব্যবসায়ী। তাঁর সংস্থায় কমপক্ষে ৬০ থেকে ৭০ জন কর্মচারী কাজ করেন। মঙ্গলবার সকালে কাজে এসে তাঁরা জানতে পারেন গঙ্গার ঘাট থেকে নিখোঁজ অফিস বসের দেহ উদ্ধার হয়েছে। তবে কিভাবে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, তা নিয়ে ধোঁয়াশায় পড়শি ও কর্মচারীরা। সকলেই চাইছেন তাঁর মৃত্যুর কারণ প্রকাশ্যে আসুক। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সন্ধের পর গোলঘরের অফিস থেকে বেরোন ঔষধ ব্যবসায়ী সুব্রত অধিকারী। যদিও মোবাইল ফোন তিনি বাড়িতে রেখে গিয়েছিলেন। অনুমান করা হচ্ছে, গঙ্গায় ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন ওই ওষুধ ব্যবসায়ী। পারিবারিক অশান্তি নাকি ব্যবসা সংক্রান্ত কারনে ওই ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে, তা পুলিশ খতিয়ে দেখছে। ভাটপাড়া পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলর মনোজ গুহ বলেন, খুব মর্মান্তিক ঘটনা। শান্ত স্বভাবের অত্যন্ত ভালো ছেলে ছিল সুব্রত । এভাবে তাঁর মৃত্যু মেনে নেওয়া যায় না। খুব অল্প সময়ের মধ্যে পরিশ্রম করে ব্যবসার প্রসার করেছিলেন সুব্রত। মনোজ বাবু আরও জানান, দু'তিনদিন ধরে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। সোমবার বিকেলে খড়দা থানার অন্তর্গত গঙ্গার একটি ঘাট থেকে পুলিশ তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে। তবে ওঁর মৃত্যুর কারন পুলিশ তদন্ত করে দেখছে।

बुढ़नपुर के सिकहुला गांव में गन्ना क्रय केंद्र की घोर लापरवाही से भड़का किसानों का गुस्सा — कई दिनों से गन्ना सड़ रहा, भुगतान






बुढ़नपुर : सिकहुला गांव स्थित गन्ना क्रय केंद्र इन दिनों भारी अव्यवस्थाओं का प्रतीक बन चुका है। यहां कई-कई दिनों से ट्रक न पहुंचने के कारण किसानों का गन्ना टालियों में ही सड़ने की कगार पर है। सूखते गन्ने को देखकर किसान बुरी तरह चिंतित और परेशान हैं, क्योंकि गन्ना उठान न होने से न सिर्फ लाखों रुपये की फसल बर्बाद हो रही है, बल्कि आगामी गेंहू बुवाई का पूरा चक्र बिगड़ता जा रहा है।किसानों ने बताया कि यदि समय पर गन्ना उठान हो जाता तो तुरंत भुगतान भी मिल जाता और वे बिना रुकावट गेंहू की बुवाई कर पाते। लेकिन क्रय केंद्र की कार्यप्रणाली इतनी अस्त-व्यस्त है कि किसान रोज़ाना घंटों लाइन में खड़े रहने के बावजूद खाली हाथ वापस लौट रहे हैं।काटा इंचार्ज पर गंभीर आरोप किसानों ने काटा इंचार्ज पर गंभीर आरोप लगाते हुए कहा कि हर टाली से लगभग 2 क्विंटल तक गन्ना कम काटा जा रहा है, जिससे किसानों को सीधी आर्थिक हानि उठानी पड़ रही है। कई बार शिकायतें होने के बावजूद न तो अधिकारियों की तरफ से कोई जांच हुई और न ही व्यवस्था में सुधार आया। किसानों का कहना है कि शिकायतें अब पूरी तरह "बेअसर" हो चुकी हैं। किसानों में उबाल, चेताया—अभी नहीं सुधरी व्यवस्था तो होगा बड़ा आंदोलन गन्ना किसानों का धैर्य अब जवाब देने लगा है। उनका कहना है कि अगर जल्द ट्रक की व्यवस्था नहीं की गई, टालियों का गन्ना नहीं उठाया गया और काटा प्रणाली में पारदर्शिता नहीं लाई गई, तो वे सामूहिक रूप से आंदोलन करने के लिए बाध्य होंगे।इस मौके पर मौजूद किसानों में राजेंद्र सिंह, विनोद मिश्र, देवेंद्र यादव, राम आधार यादव, अजय यादव, गुंजन सिंह, शशिकांत यादव सहित कई अन्य किसान शामिल रहे, जिन्होंने एक सुर में कहा— “हमारी मेहनत सड़ रही है और अधिकारी मौन हैं, अब किसान चुप नहीं बैठेगा।” किसानों ने जिले के उच्च अधिकारियों से तुरंत हस्तक्षेप कर क्रय केंद्र की अव्यवस्थाओं को दूर कराने और गन्ना उठान सुचारु करने की मांग की है।
हजारीबाग के विधायक प्रदीप प्रसाद ने विधानसभा सत्र में उठाए राज्य सरकार की विफलताओं के मुद्दे, प्रशिक्षकों के धरना स्थल पर जताया समर्थन

हजारीबाग: शीतकालीन सत्र के अवसर पर मंगलवार को हजारीबाग के विधायक प्रदीप प्रसाद ने राज्य सरकार की लगातार बढ़ती विफलताओं के खिलाफ जोरदार आवाज़ उठाई। विधायक ने विधानसभा परिसर में विरोध प्रदर्शन किया, सदन में हजारीबाग के महत्वपूर्ण मुद्दे उठाए और व्यावसायिक प्रशिक्षकों के धरना स्थल पर पहुँचकर उनकी समस्याओं को मजबूती से उठाया।

विधानसभा परिसर में विरोध प्रदर्शन: सत्र प्रारंभ होने से पहले विधायक प्रदीप प्रसाद ने विपक्षी साथियों के साथ मिलकर सरकार की विफलताओं के खिलाफ शांतिपूर्ण विरोध प्रदर्शन किया। उन्होंने कहा कि राज्य की कानून-व्यवस्था चिंताजनक स्थिति में है। हजारों हत्याएँ, महिलाओं पर अत्याचार की घटनाएँ और बालू–कोयला–पत्थर तथा भूमि माफियाओं की बढ़ती लूट दर्शाती है कि सरकार प्रशासनिक नियंत्रण स्थापित करने में असफल है। विधायक ने स्पष्ट किया कि जब तक जनता को सुरक्षा और न्याय नहीं मिलता, उनका विरोध जारी रहेगा।

सदन में हजारीबाग के मुद्दे उठाए: सत्र के दौरान प्रदीप प्रसाद ने हजारीबाग विधानसभा क्षेत्र की प्रमुख समस्याओं पर ध्यान आकर्षित किया। उन्होंने सरकारी अस्पतालों में संसाधनों की कमी, आउटसोर्सिंग कंपनियों की अनियमितताएँ, ग्रामीण मरीजों की ऑनलाइन ओपीडी सुविधाओं से दिक्कतें, रेलसाइडिंग क्षेत्रों में प्रदूषण और कोयला परिवहन से बढ़ती धूल-प्रदूषण की समस्या पर सरकार से जवाब माँगा। उन्होंने त्वरित और ठोस कार्रवाई की मांग की, ताकि हजारीबाग के नागरिकों को राहत मिल सके।

व्यावसायिक प्रशिक्षकों का समर्थन: विधानसभा सत्र के बाद विधायक प्रदीप प्रसाद व्यावसायिक प्रशिक्षकों के धरना स्थल पर पहुँचे और उनकी समस्याएँ सुनीं। प्रशिक्षकों ने लंबित मानदेय, सात वर्षों से वेतन वृद्धि का अभाव, नियुक्तियों में अनियमितताएँ, बढ़ते कार्यभार के अनुपात में सुविधाओं की कमी और सेवा-सुरक्षा की अनिश्चितता जैसे मुद्दे उठाए। विधायक ने कहा कि प्रशिक्षक राज्य के कौशल विकास की रीढ़ हैं और उनकी उपेक्षा बिल्कुल उचित नहीं है। उन्होंने सरकार से प्रशिक्षकों की न्यायोचित मांगों का तुरंत और स्थायी समाधान करने की मांग की।

विधायक प्रदीप प्रसाद ने स्पष्ट किया कि जनता के अधिकार, सुरक्षा और सम्मान से जुड़ी प्रत्येक समस्या पर वे भविष्य में भी उतनी ही दृढ़ता और प्रतिबद्धता के साथ आवाज उठाते रहेंगे। उनका कहना है कि सरकार को उसकी संवैधानिक जिम्मेदारियों की याद दिलाना और जनता को न्याय दिलाना उनका निरंतर संघर्ष रहेगा।

मुख्यमंत्री सामुहिक विवाह योजना में 511 जोड़ों ने लिए सात फेरे

गोंडा।मुख्यमंत्री सामूहिक विवाह योजना के अंतर्गत जिला मुख्यालय स्थित टामसन इंटर कॉलेज के मैदान में भव्य कार्यक्रम का आयोजन किया गया।इस आयोजन में 511 जोड़े परिणय सूत्र में बंधे।इनमें 430 हिन्दू तथा 81 मुस्लिम जोड़े शामिल रहे।जिनकी शादियां उनके संबंधित रीति रिवाज के अनुसार सम्पन्न कराई गई।कार्यक्रम के मुख्य अतिथि प्रदेश सरकार के कारागार मंत्री दारा सिंह चौहान रहे।कारागार मंत्री दारा सिंह चौहान ने सभी 511 नवविवाहित जोड़ों को बधाई देते हुए शादी का आवश्यक सामान उपहार स्वरूप प्रदान किया।

इस अवसर पर जिले के प्रभारी मंत्री चौहान ने कहा कि यह योजना गरीब परिवारों की लड़कियों की शादी में महत्वपूर्ण सहायता प्रदान कर रही है।उन्होंने बताया कि मुख्यमंत्री योगी आदित्यनाथ ने इस योजना के तहत दी जाने वाली धनराशि को बढ़ाकर एक लाख रुपये कर दिया है।उन्होंने जोर देते हुए कहा कि सरकार किसी जाति या धर्म के आधार पर नहीं बल्कि सभी वर्गों के लिए समान रूप से काम कर रही है।प्रभारी मंत्री ने आगे कहा कि यदि नवविवाहित जोड़ों का आशीर्वाद इसी तरह मिलता रहा तो भविष्य में इस राशि को और भी बढ़ाया जा सकता है।उन्होंने मुख्यमंत्री योगी आदित्यनाथ के इस दृष्टिकोण की सराहना करते हुए कहा कि अब किसी को शादी के लिए दूसरों के सामने हाथ फैलाने की आवश्यकता नहीं है।

समाजसेवी लखन प्रजापति ने किया शॉल और कंबल 500 लोगों का वितरण

केरेडारी: केरेडारी प्रखंड क्षेत्र में इन दिनों कड़ाके की ठंड पड़ रही है! पाला लगातार गिर रहा है जिस कारण ठंड का प्रकोप चरम पर है! ऐसे में ठंड को देखते हुए बेंगवरी गांव के समाजसेवी लखन प्रजापति के द्वारा बेंगवरी गांव में शिविर लगा कर गरीब असहाय और बुजुर्ग महिला पुरुष समेत जरूरत मंद लोगों के बीच 500 शॉल और कंबल का वितरण किया गया! कंबल और शॉल लगभग सौ जरूरत मंद लोगों को दिया! इस अवसर पर समाजसेवी लखन प्रजापति ने कहा कि बीते एक दशक से हम गरीब असहाय लोगों के बीच 500 कंबल और शॉल का वितरण कर रहे हैं! क्योंकि मेरा मानना है कि नर सेवा ही नारायण सेवा है! वासुदेव प्रजापति, उमेश कुमार, जुगेश्वर प्रजापति, सुखदेव प्रजापति, शिवदेव महतो, उपस्थित थे

नेहरू ने वंदे मातरम् के टुकड़े किए..., अमित शाह ने राज्यसभा में दिया बड़ा बयान

#nehrudividedvandemataramintotwopartssaidamit_shah

संसद में वंदे मातरम् पर बहस का आज दूसरा दिन है। बीते दिन प्रधानमंत्री नरेंद्र मोदी ने लोकसभा में इस चर्चा की शुरुआत की थी, जिसके बाद से देश में सियासी घमासान छिड़ गया है। वहीं, आज गृह मंत्री अमित शाह ने भी राज्यसभा में वंदे मातरम् को लेकर विपक्ष पर निशाना साधा।

राज्यसभा में मंगलवार सुबह 11 बजे से कार्यवाही शुरू हुई। सदन में राष्ट्रीय गीत वंदे मातरम् के 150 साल पूरे होने पर खास चर्चा शुरू हुई। इसकी शुरूआत केंद्रीय गृह मंत्री अमित शाह ने की। गृहमंत्री अमित शाह ने कहा, ‘वंदे मातरम् के यशोगान के लिए चर्चा के लिए हम यहां आए हैं। चर्चा के जरिए हमारे देश के किशोर, युवा, आने वाली पीढ़ियों तक वंदे मातरम् का योगदान पता चले। हम सब सौभाग्यशाली है कि हमें एतिहासिक पल के साक्षी बन रहे हैं।

अमित शाह ने कहा इस महान सदन में वंदे मातरम् पर चर्चा हो रही है तब कल कुछ सदस्यों ने लोकसभा में सवाल किया था इस चर्चा की जरूरत क्या है। चर्चा की जरूरत वंदे मातरम् के प्रति समर्पण के प्रति जरूरत जब यह बना तब भी थी और अब भी है।

कांग्रेस वंदे मातरम् ध्यान भटकाने का हथियार मान रही-शाह

गृहमंत्री ने कहा, मैं कल देख रहा था कि कांग्रेस के कई सदस्य, वंदे मातरम् की चर्चा को, राजनीतिक हथकंडा या मुद्दों से ध्यान भटकाने का हथियार मान रहे थे। मुद्दों पर चर्चा करने से हम नहीं डरते. संसद का बहिष्कार हम नहीं करते। अगर संसद का बहिष्कार न किया जाए और ससंद चलने दी जाए तो सभी मुद्दों पर चर्चा होगी, हम डरते नहीं हैं और न ही हमारे पास कुछ छिपाने को है। कोई भी मुद्दा हो, हम चर्चा करने को तैयार हैं।

वंदे मातरम की चर्चा को बंगाल चुनाव से जोड़ने पर क्या बोले शाह?

अमित शाह ने विपक्ष पर आरोप लगाया कि कुछ दल वंदे मातरम की चर्चा को बंगाल चुनाव से जोड़कर उसका महत्व कम करने की कोशिश कर रहे हैं. शाह ने कहा कि बंकिम चंद्र चट्टोपाध्याय ने इस गीत की रचना बंगाल में की, लेकिन इसका संदेश पूरे भारत में बिजली की तरह फैल गया और आज भी राष्ट्र को एकजुट करता है. अमित शाह ने कहा कि अंग्रेजों ने जब वंदे मातरम पर पाबंदियां लगाईं, तब बंकिम चंद्र ने साफ कहा था कि चाहे उनकी बाकी रचनाएं गंगा में बहा दी जाएं, लेकिन वंदे मातरम की शक्ति अनंत काल तक जीवित रहेगी. शाह के अनुसार, बंकिम चंद्र के ये शब्द आज पूरी तरह सच साबित हुए हैं।

नए सिरे से अपनी समझ को समझने की जरूरत- शाह

गृहमंत्री ने कहा ने कहा कि ये अमर कृति, मां भारती के प्रति समर्पण, भक्ति और कर्तव्य का भाव जागृत करने वाली है। इसलिए जिनको ये नहीं समझ आ रहा है कि आज वंदे मातरम् पर चर्चा क्यों हों रही है, मुझे लगता है कि उन्हें नए सिरे से अपनी समझ को समझने की जरूरत है।

पूर्व पीएम पर साधा निशाना

गृह मंत्री ने आरोप लगाया कि 1937 में वंदे मातरम के 50वें के दौरान जवाहर लाल नेहरू ने गीत को दो अंतरों तक सीमित कर दिया। पूर्व प्रधानमंत्री जवाहरलाल नेहरू पर निशाना साधते हुए गृह मंत्री ने कहा, वन्दे मातरम् की स्वर्ण जयंती जब हुई, तब जवाहरलाल नेहरू जी ने इसके दो टुकड़े कर इसे दो अंतरों तक सीमित कर दिया। वहीं से तुष्टीकरण की शुरुआत हुई। अगर वन्दे मातरम् के दो टुकड़े कर तुष्टीकरण की शुरुआत नहीं हुई होती तो देश का विभाजन भी नहीं होता।

आपातकाल को लेकर इंदिरा गांधी पर बोला हमला

अमित शाह ने आगे कहा, वन्दे मातरम् के जब 100 साल हुए, तब वन्दे मातरम् बोलने वालों को इंदिरा जी ने जेल में डाल दिया। आपातकाल लगाया गया। विपक्ष के लोगों को, सामाजिक कार्यकर्ताओं को जेल में भर दिया गया। अखबारों पर ताले लगा दिए गए। पूरे देश को बंदी बनाकर रख दिया गया।

गांधी परिवार के दोनों सदस्य सदन से नदारद- शाह

जब वंदे मातरम के 150 साल पर लोकसभा में चर्चा हुई, तो यहां पर कांग्रेस की स्थिति देखिए, जिस कांग्रेस पार्टी के अधिवेशनों की शुरुआत गुरुदेव रवींद्रनाथ टैगोर वंदे मातरम गाकर करवाते थे, जो गीत कांग्रेस पार्टी की आजादी की लड़ाई का एक मंत्र बना था, उसका महिमामंडन करने के लिए जब लोकसभा में चर्चा हुई तो गांधी परिवार के दोनों सदस्य सदन से नदारद रहे।

शहीद केशरी सिंह के 54वें शहादत दिवस पर थानाध्यक्ष सहित क्षेत्रीय लोगों ने दी श्रद्धांजलि


ड्रमंडगंज, मीरजापुर।क्षेत्र के पटेहरा गांव में शहीद केशरी सिंह के 54 वें शहादत दिवस पर मंगलवार को थानाध्यक्ष ड्रमंडगंज ब्रह्मदीन पांडेय शहीद केशरी सिंह की पत्नी छोटी कुंवर सिंह पूर्व सैनिक परशुराम सिंह सहित क्षेत्रीय लोगों ने शहीद की प्रतिमा पर माल्यार्पण कर श्रद्धा सुमन अर्पित किया।

थानाध्यक्ष ब्रह्मदीन पांडेय व पुलिसकर्मियों ने शहीद की प्रतिमा पर माल्यार्पण कर सलामी दी। थानाध्यक्ष ब्रह्मदीन पांडेय ने कहा कि वीर केशरी सिंह ने देश के लिए अपने प्राणों को न्यौछावर कर मीरजापुर जिले का नाम रोशन किया था। पूर्व सैनिक परशुराम सिंह ने कहा कि देश के लिए प्राणों की कुर्बानी देने वाले वीर केशरी सिंह का बलिदान युवाओं के लिए प्रेरणास्रोत का कार्य कर रहा है। इस दौरान शहीद केशरी सिंह हाईस्कूल में बच्चों ने देशभक्ति गीत और सांस्कृतिक कार्यक्रम से लोगों का मन मोह लिया।इस दौरान शहीद केशरी सिंह की पुत्रवधू योग्यता सिंह,अमन सिंह, हरिश्चंद्र सोनी,अरूण सिंह,राम मूर्ति पांडेय, प्रधान अरूण मिश्र, राकेश तिवारी, अधिवक्ता जेपी तिवारी, डॉ अमोद मिश्रा, इंद्रजीत सिंह, लवकुश सिंह, आदि मौजूद रहे।

Mirzapur : जमीनी विवाद को लेकर दो पक्षों में हुआ मारपीट कई गंभीर रूप से घायल

(अनिल कुमार) 

मड़िहान, मीरजापुर। मड़िहान थाना क्षेत्र के गोपालपुर में दो पक्षों में जमीनी विवाद को लेकर हुई मारपीट में एक पक्ष को गंभीर चोट आने पर उसे जिला अस्पताल मिर्जापुर रेफर कर दिया गया है। बताते चलें कि मड़िहान थाना क्षेत्र के ग्राम सभा गोपालपुर के पसिया में हरिराम पुत्र पतरू का कई सालों से जमीनी विवाद चला आ रहा था। इस संबंध में राजस्व विभाग को प्रार्थना पत्र के माध्यम से अवगत कराया गया था, परंतु कई माह बीत गया परंतु राजस्व निरीक्षक व लेखपाल द्वारा मामले को सुलझाने के बजाए डेट पर डेट देकर टाल मटोल किया जा रहा था। 

परिणामस्वरूप मंगलवार 9 दिसंबर 2025 को विपक्षी कैलाश, सुरेश, रामविलास, संतलाल, नंदलाल सभी पुत्रगण फागू व 8 अज्ञात लोगों ने मिलकर हरीराम पुत्र पतरु व राकेश कुमार पुत्र हरिराम, कृष्ण कुमार पुत्र सती राम, संगीता पत्नी हरिराम रमेश पुत्र हरिराम को लाठी डंडों व धारदार हथियार से मारने-पीटने लगे। शोर गुल होने पर बीच-बचाव के बाद पुलिस सहायता 112 नंबर पर फोन करके अवगत करा कर एंबुलेंस 108 को बुलाकर सामुदायिक स्वास्थ्य केंद्र मड़िहान ले जाया गया जहां सभी घायलों को गंभीर चोट होने के कारण मिर्जापुर जिला अस्पताल के लिए रेफर कर दिया गया। घटना के बाद गांव में दहशत देखा जा रहा है तो वहीं पीड़ित परिवार के अन्य लोगों को जान-माल का खतरा बना हुआ है। दूसरी ओर थाना प्रभारी मड़िहान ने बताया है कि मौके पर शांति व्यवस्था कायम है आरोपियों पर कार्रवाई के लिए आगे की कार्रवाई सुनिश्चित की जा रही है।

*"টাটা স্টিল ওয়ার্ল্ড ২৫ কে, কলকাতা"ঘোষণা করা হয়েছে ২৫,০০০ মার্কিন ডলারের বোনাস*

নিজস্ব প্রতিনিধি: বিশ্বরেকর্ড ভাঙার প্রচেষ্টায় উদ্দীপনা যোগাতে টাটা স্টিল ওয়ার্ল্ড ২৫কে কলকাতায় ঘোষণা করা হয়েছে ২৫,০০০ মার্কিন ডলারের বোনাস।

প্রোক্যাম ইন্টারন্যাশনালের উদ্যোগে আয়োজিত টাটা স্টিল ওয়ার্ড ২৫কে কলকাতা ২০২৫–এর ঐতিহাসিক দশম সংস্করণে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আগত ২৩,০০০+ দৌড়বিদ অংশগ্রহণ করবেন দৌড়ে। সব কটি ক্যাটাগরিতে রেজিস্ট্রেশন অতিরিক্ত সংখ্যায় পূর্ণ হওয়া এই ইভেন্টকে শহরের ক্রীড়া ঐতিহ্যের আরেকটি স্মরণীয় অধ্যায়ে পরিণত করেছ।

উগান্ডার দুইবারের অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন ও তিনবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন জোশুয়া চেপ্টেগেই এবং মহিলাদের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন সুতুমে আসেফা কেবেদে—এই বছরের টাটা স্টিল ওয়ার্ড ২৫কে কলকাতায় নিজেদের রেকর্ড উন্নত করতে নামছেন। এটিই প্রথম ওয়ার্ল্ড অ্যাথলেটিকস গোল্ড লেবেল রোড রেস, যা অনুষ্ঠিত হবে রবিবার, ২১ ডিসেম্বর।

কলকাতার ঐতিহাসিকভাবে দ্রুতগতির সময় দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে প্রোক্যাম ইন্টারন্যাশনাল ঘোষণা করেছে—যে কোনো অ্যাথলেট যদি ১:১১:০৮ বিশ্ব রেকর্ড ভাঙতে পারেন, তবে তিনি পাবেন অতিরিক্ত ২৫,০০০ মার্কিন ডলার বোনাস।

এই দশম সংস্করণে বিশ্বের সেরা কিছু অ্যাথলেটকে দেখা যাবে ১,৪২,২১৪ মার্কিন ডলারের পুরস্কারমূল্যের এই দৌড়ে। পুরুষ ও মহিলাদের বিজয়ীদের জন্য সমান পুরস্কার—প্রথম তিনজন পাবেন যথাক্রমে $15,000, $10,000, এবং $7,000। এ ছাড়া ইভেন্ট রেকর্ড ভাঙলে অতিরিক্ত $5,000 বোনাস থাকছে।

২৯ বছর বয়সী চেপ্টেগেই তিনবার টানা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন ১০,০০০ মিটারে, এবং তাঁর নামের সঙ্গে যুক্ত আছে চারটি বিশ্ব রেকর্ড—৫কে এবং ১০কে রোড রেকর্ডসহ। গত বছরের ভেদান্তা দিল্লি হাফ ম্যারাথন এবং এ বছরের টিসিএস ওয়ার্ল্ড ১০কে বেঙ্গালুরুতে জয়ী হওয়া এই উগান্ডাই এবার কলকাতায় প্রথমবারের মতো ২৫কে দৌড়ে নামার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।

গত দশ বছর সত্যিই টাটা স্টিল ওয়ার্ড ২৫কে জন্য ছিল,যা প্রতি বছর এলিট অ্যাথলেটদের অংশগ্রহণ এবং দ্রুততম টাইমিংয়ের মাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে। মাত্র দুই বছর আগে কলকাতা দেখেছিল একক বিশ্ব রেকর্ড—যেখানে কেনিয়ার ড্যানিয়েল সিমিউ এবেন্যো (১:১১:১৩) এবং ইথিওপিয়ার সুতুমে আসেফা কেবেদে (১:১৮:৪৭) যথাক্রমে পুরুষ ও মহিলাদের বিভাগে রেকর্ড গড়েন।

পুরুষদের তালিকায় আরেক গুরুত্বপূর্ণ নাম তানজানিয়ার আলফোন্স ফেলিক্স সিম্বু। টোকিওতে এই বছরের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের ম্যারাথনে তিনি উত্তেজনাপূর্ণ জয়ে জার্মানির আমানাল পেট্রোসকে শেষ মুহূর্তে হারিয়ে সোনা জিতেছেন—মাত্র তিন-শতাংশ সেকেন্ডে ব্যবধান ছিল দুজনের! তিনি চেপ্টেগেইয়ের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠতে চলেছেন।

আফ্রিকা মহাদেশ থেকে আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ নাম পুরুষদের তালিকায় রয়েছে। ইথিওপিয়ার হাইমানট আলেউ, যিনি ২০২৩ সালের কলকাতা দৌড়ে অল্পের জন্য পডিয়াম মিস করেছিলেন কিন্তু ২০২৪ সালের বার্লিন ম্যারাথনে ২:০৩:৩১ সময়ে দুর্দান্ত তৃতীয় স্থান অধিকার করেন—তিনি যোগ দিচ্ছেন লেসোথোর তেবেলো রামাকোয়ানার সঙ্গে, যিনি এ বছরের জিয়ামেন ম্যারাথনে রানার-আপ হয়েছিলেন।

“ভারত আমার অন্যতম প্রিয় গন্তব্য। কলকাতায় আমার প্রথম উপস্থিতিতে আমি সেরাটা দিতে চাই,”—বলেছেন চেপ্টেগেই।

ছবি:- প্রোক্যামের সৌজন্যে।

ভারতীয় কোস্ট গার্ডের উদ্যোগে বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় জেলেদের প্রত্যাবর্তন

Khabar kolkata News Desk: ভারত সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশে আটক ৪৭ জন ভারতীয় জেলে এবং তিনটি (০৩) ভারতীয় মাছ ধরার নৌকা (IFB) প্রত্যাবর্তনের অনুমোদন দিয়েছে। ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫-এ পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের সমন্বয়ে ভারতীয় কোস্ট গার্ড সফলভাবে এই প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। বঙ্গোপসাগরে আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক সীমারেখা বরাবর এই আদান-প্রদান অনুষ্ঠিত হয়।

এই প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়াটি পারস্পরিক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে সম্পন্ন হয়, যেখানে ভারত ও তার জলসীমায় অবৈধ মাছ ধরার অভিযোগে ভারতীয় কোস্ট গার্ড কর্তৃক আটক ৩২ জন বাংলাদেশি জেলে এবং একটি (০১) বাংলাদেশি মাছ ধরার নৌকা ফেরত দেয়। ভারতীয় কোস্ট গার্ড জাহাজ বিজয়া নিরাপদে ওই বাংলাদেশি জেলেদের Bangladesh Coast Guard-এর জাহাজ BCGS Kamaruzzaman ও Sadhin Bangla-এর কাছে হস্তান্তর করে।

প্রত্যাবর্তিত ভারতীয় জেলেদের তিনটি IFB-সহ ভারতীয় কোস্ট গার্ড জাহাজ বিজয়া পশ্চিমবঙ্গের ফ্রেজারগঞ্জে নিয়ে আসে এবং ১০ ডিসেম্বর ২০২৫-এ ICGS Frazerganj-এর মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করে। জেলেদের ও তাদের নৌযানগুলোর এই পারস্পরিক বিনিময় ভারত সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মানবিক দিক ও জেলে সম্প্রদায়ের জীবিকা-সংক্রান্ত বিষয় বিবেচনা করে সম্পন্ন করেছে। গত তিন মাসে ভারতীয় কোস্ট গার্ড ভারতীয় EEZ-এর ভিতরে অবৈধভাবে পরিচালনাকারী ছয়টি বাংলাদেশি মাছ ধরার নৌকা আটক করেছে।

যদিও ভারতীয় কোস্ট গার্ড নিয়মিতভাবে IMBL-এ ভারতীয় মাছ ধরার নৌকাগুলিকে পথনির্দেশ করে থাকে, তবুও নৌকাগুলি অগভীর জলসীমা ব্যবহার করে সীমারেখা অতিক্রম করছে। গত এক বছরে IMBL-এ ভারতীয় কোস্ট গার্ডের ইউনিটগুলো ৩০০-র বেশি IFB-কে ভারতীয় জলসীমায় ফেরত পাঠিয়েছে। পাশাপাশি, জেলেদের IMBL অতিক্রম না করতে উদ্বুদ্ধ করতে স্থানীয় মৎস্য বিভাগ ও মেরিন পুলিশের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে উপকূলবর্তী বিভিন্ন জেলেপল্লিতে নিয়মিতভাবে কমিউনিটি ইন্টারঅ্যাকশন প্রোগ্রাম (CIP) আয়োজন করা হচ্ছে।

IMBL অতিক্রম করে বৈধ নথিপত্র ছাড়া বিদেশি জলসীমায় মাছ ধরা একটি গুরুতর অপরাধ এবং এর মারাত্মক পরিণতি রয়েছে। এ ধরনের লঙ্ঘন বিদেশি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা বা সামুদ্রিক সংস্থার দ্বারা নৌকা/জেলেদের আটক হওয়ার কারণ হয়। এর ফলে জেলেদের এবং তাদের পরিবারের অযথা শারীরিক ও মানসিক কষ্টের সৃষ্টি হয়।

এই প্রসঙ্গে ভারতীয় কোস্ট গার্ড পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য প্রশাসনকে স্থানীয় জেলে সম্প্রদায়কে IMBL অতিক্রমের আইনি ও নিরাপত্তাজনিত প্রভাব সম্পর্কে সচেতন করতে প্রয়োজনীয় নির্দেশ জারি করার অনুরোধ জানিয়েছে।

ছবি সৌজন্যে :- ইন্ডিয়ান কোস্ট গার্ড।

*খড়দার গঙ্গার ঘাট থেকে উদ্ধার ওষুধ ব্যবসায়ীর দেহ*

নিজস্ব সংবাদদাতা: খড়দা থানার অধীনস্থ গঙ্গার জেটি ঘাট থেকে সোমবার বিকেলে পুলিশ পশু চিকিৎসা সংক্রান্ত ওষুধ ব্যবসায়ীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে। ব্যবসায়ীর পকেটে থাকা এটিম কার্ড ও ভিজিটিং কার্ডের সূত্র ধরে পুলিশ মৃতের পরিচয় জানতে পারে। পরে মৃতের দাদা তাঁর ভাইয়ের দেহ সনাক্ত করেন। মৃতের নাম সুব্রত অধিকারী ( ৫৪)। তিনি নিজাম বাবা ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থার পাইকারি বিক্রেতা ছিলেন। নোয়াপাড়া থানার গারুলিয়া পুরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ঘোষপাড়া রোডের পিনকল মোড় সংলগ্ন পিৎজা হাট আবাসনের চারতলার একটি ফ্ল্যাটে স্ত্রী-পুত্র-কন্যাকে নিয়ে তিনি থাকতেন। কিন্তু তাঁর আদিবাড়ি জগদ্দল থানার ভাটপাড়া পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের নিউ কর্ড রোডের গোলঘর পার্ক সংলগ্ন নিউ কর্ড রোডে। সেখানেই নিজাম বাবা ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থার তাঁর বড় অফিস কাম গোডাউন। মূলতঃ প্রাণী সংক্রান্ত প্রোটিন পাউডার, ব্যান্ডেজ, ভেটেনারি ইনজেকশন-সহ পশু চিকিৎসা সংক্রান্ত ওষুধপত্রের একজন বড় পাইকারি বিক্রেতা ছিলেন ওই ব্যবসায়ী। তাঁর সংস্থায় কমপক্ষে ৬০ থেকে ৭০ জন কর্মচারী কাজ করেন। মঙ্গলবার সকালে কাজে এসে তাঁরা জানতে পারেন গঙ্গার ঘাট থেকে নিখোঁজ অফিস বসের দেহ উদ্ধার হয়েছে। তবে কিভাবে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, তা নিয়ে ধোঁয়াশায় পড়শি ও কর্মচারীরা। সকলেই চাইছেন তাঁর মৃত্যুর কারণ প্রকাশ্যে আসুক। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সন্ধের পর গোলঘরের অফিস থেকে বেরোন ঔষধ ব্যবসায়ী সুব্রত অধিকারী। যদিও মোবাইল ফোন তিনি বাড়িতে রেখে গিয়েছিলেন। অনুমান করা হচ্ছে, গঙ্গায় ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন ওই ওষুধ ব্যবসায়ী। পারিবারিক অশান্তি নাকি ব্যবসা সংক্রান্ত কারনে ওই ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে, তা পুলিশ খতিয়ে দেখছে। ভাটপাড়া পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলর মনোজ গুহ বলেন, খুব মর্মান্তিক ঘটনা। শান্ত স্বভাবের অত্যন্ত ভালো ছেলে ছিল সুব্রত । এভাবে তাঁর মৃত্যু মেনে নেওয়া যায় না। খুব অল্প সময়ের মধ্যে পরিশ্রম করে ব্যবসার প্রসার করেছিলেন সুব্রত। মনোজ বাবু আরও জানান, দু'তিনদিন ধরে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। সোমবার বিকেলে খড়দা থানার অন্তর্গত গঙ্গার একটি ঘাট থেকে পুলিশ তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে। তবে ওঁর মৃত্যুর কারন পুলিশ তদন্ত করে দেখছে।

बुढ़नपुर के सिकहुला गांव में गन्ना क्रय केंद्र की घोर लापरवाही से भड़का किसानों का गुस्सा — कई दिनों से गन्ना सड़ रहा, भुगतान






बुढ़नपुर : सिकहुला गांव स्थित गन्ना क्रय केंद्र इन दिनों भारी अव्यवस्थाओं का प्रतीक बन चुका है। यहां कई-कई दिनों से ट्रक न पहुंचने के कारण किसानों का गन्ना टालियों में ही सड़ने की कगार पर है। सूखते गन्ने को देखकर किसान बुरी तरह चिंतित और परेशान हैं, क्योंकि गन्ना उठान न होने से न सिर्फ लाखों रुपये की फसल बर्बाद हो रही है, बल्कि आगामी गेंहू बुवाई का पूरा चक्र बिगड़ता जा रहा है।किसानों ने बताया कि यदि समय पर गन्ना उठान हो जाता तो तुरंत भुगतान भी मिल जाता और वे बिना रुकावट गेंहू की बुवाई कर पाते। लेकिन क्रय केंद्र की कार्यप्रणाली इतनी अस्त-व्यस्त है कि किसान रोज़ाना घंटों लाइन में खड़े रहने के बावजूद खाली हाथ वापस लौट रहे हैं।काटा इंचार्ज पर गंभीर आरोप किसानों ने काटा इंचार्ज पर गंभीर आरोप लगाते हुए कहा कि हर टाली से लगभग 2 क्विंटल तक गन्ना कम काटा जा रहा है, जिससे किसानों को सीधी आर्थिक हानि उठानी पड़ रही है। कई बार शिकायतें होने के बावजूद न तो अधिकारियों की तरफ से कोई जांच हुई और न ही व्यवस्था में सुधार आया। किसानों का कहना है कि शिकायतें अब पूरी तरह "बेअसर" हो चुकी हैं। किसानों में उबाल, चेताया—अभी नहीं सुधरी व्यवस्था तो होगा बड़ा आंदोलन गन्ना किसानों का धैर्य अब जवाब देने लगा है। उनका कहना है कि अगर जल्द ट्रक की व्यवस्था नहीं की गई, टालियों का गन्ना नहीं उठाया गया और काटा प्रणाली में पारदर्शिता नहीं लाई गई, तो वे सामूहिक रूप से आंदोलन करने के लिए बाध्य होंगे।इस मौके पर मौजूद किसानों में राजेंद्र सिंह, विनोद मिश्र, देवेंद्र यादव, राम आधार यादव, अजय यादव, गुंजन सिंह, शशिकांत यादव सहित कई अन्य किसान शामिल रहे, जिन्होंने एक सुर में कहा— “हमारी मेहनत सड़ रही है और अधिकारी मौन हैं, अब किसान चुप नहीं बैठेगा।” किसानों ने जिले के उच्च अधिकारियों से तुरंत हस्तक्षेप कर क्रय केंद्र की अव्यवस्थाओं को दूर कराने और गन्ना उठान सुचारु करने की मांग की है।
हजारीबाग के विधायक प्रदीप प्रसाद ने विधानसभा सत्र में उठाए राज्य सरकार की विफलताओं के मुद्दे, प्रशिक्षकों के धरना स्थल पर जताया समर्थन

हजारीबाग: शीतकालीन सत्र के अवसर पर मंगलवार को हजारीबाग के विधायक प्रदीप प्रसाद ने राज्य सरकार की लगातार बढ़ती विफलताओं के खिलाफ जोरदार आवाज़ उठाई। विधायक ने विधानसभा परिसर में विरोध प्रदर्शन किया, सदन में हजारीबाग के महत्वपूर्ण मुद्दे उठाए और व्यावसायिक प्रशिक्षकों के धरना स्थल पर पहुँचकर उनकी समस्याओं को मजबूती से उठाया।

विधानसभा परिसर में विरोध प्रदर्शन: सत्र प्रारंभ होने से पहले विधायक प्रदीप प्रसाद ने विपक्षी साथियों के साथ मिलकर सरकार की विफलताओं के खिलाफ शांतिपूर्ण विरोध प्रदर्शन किया। उन्होंने कहा कि राज्य की कानून-व्यवस्था चिंताजनक स्थिति में है। हजारों हत्याएँ, महिलाओं पर अत्याचार की घटनाएँ और बालू–कोयला–पत्थर तथा भूमि माफियाओं की बढ़ती लूट दर्शाती है कि सरकार प्रशासनिक नियंत्रण स्थापित करने में असफल है। विधायक ने स्पष्ट किया कि जब तक जनता को सुरक्षा और न्याय नहीं मिलता, उनका विरोध जारी रहेगा।

सदन में हजारीबाग के मुद्दे उठाए: सत्र के दौरान प्रदीप प्रसाद ने हजारीबाग विधानसभा क्षेत्र की प्रमुख समस्याओं पर ध्यान आकर्षित किया। उन्होंने सरकारी अस्पतालों में संसाधनों की कमी, आउटसोर्सिंग कंपनियों की अनियमितताएँ, ग्रामीण मरीजों की ऑनलाइन ओपीडी सुविधाओं से दिक्कतें, रेलसाइडिंग क्षेत्रों में प्रदूषण और कोयला परिवहन से बढ़ती धूल-प्रदूषण की समस्या पर सरकार से जवाब माँगा। उन्होंने त्वरित और ठोस कार्रवाई की मांग की, ताकि हजारीबाग के नागरिकों को राहत मिल सके।

व्यावसायिक प्रशिक्षकों का समर्थन: विधानसभा सत्र के बाद विधायक प्रदीप प्रसाद व्यावसायिक प्रशिक्षकों के धरना स्थल पर पहुँचे और उनकी समस्याएँ सुनीं। प्रशिक्षकों ने लंबित मानदेय, सात वर्षों से वेतन वृद्धि का अभाव, नियुक्तियों में अनियमितताएँ, बढ़ते कार्यभार के अनुपात में सुविधाओं की कमी और सेवा-सुरक्षा की अनिश्चितता जैसे मुद्दे उठाए। विधायक ने कहा कि प्रशिक्षक राज्य के कौशल विकास की रीढ़ हैं और उनकी उपेक्षा बिल्कुल उचित नहीं है। उन्होंने सरकार से प्रशिक्षकों की न्यायोचित मांगों का तुरंत और स्थायी समाधान करने की मांग की।

विधायक प्रदीप प्रसाद ने स्पष्ट किया कि जनता के अधिकार, सुरक्षा और सम्मान से जुड़ी प्रत्येक समस्या पर वे भविष्य में भी उतनी ही दृढ़ता और प्रतिबद्धता के साथ आवाज उठाते रहेंगे। उनका कहना है कि सरकार को उसकी संवैधानिक जिम्मेदारियों की याद दिलाना और जनता को न्याय दिलाना उनका निरंतर संघर्ष रहेगा।

मुख्यमंत्री सामुहिक विवाह योजना में 511 जोड़ों ने लिए सात फेरे

गोंडा।मुख्यमंत्री सामूहिक विवाह योजना के अंतर्गत जिला मुख्यालय स्थित टामसन इंटर कॉलेज के मैदान में भव्य कार्यक्रम का आयोजन किया गया।इस आयोजन में 511 जोड़े परिणय सूत्र में बंधे।इनमें 430 हिन्दू तथा 81 मुस्लिम जोड़े शामिल रहे।जिनकी शादियां उनके संबंधित रीति रिवाज के अनुसार सम्पन्न कराई गई।कार्यक्रम के मुख्य अतिथि प्रदेश सरकार के कारागार मंत्री दारा सिंह चौहान रहे।कारागार मंत्री दारा सिंह चौहान ने सभी 511 नवविवाहित जोड़ों को बधाई देते हुए शादी का आवश्यक सामान उपहार स्वरूप प्रदान किया।

इस अवसर पर जिले के प्रभारी मंत्री चौहान ने कहा कि यह योजना गरीब परिवारों की लड़कियों की शादी में महत्वपूर्ण सहायता प्रदान कर रही है।उन्होंने बताया कि मुख्यमंत्री योगी आदित्यनाथ ने इस योजना के तहत दी जाने वाली धनराशि को बढ़ाकर एक लाख रुपये कर दिया है।उन्होंने जोर देते हुए कहा कि सरकार किसी जाति या धर्म के आधार पर नहीं बल्कि सभी वर्गों के लिए समान रूप से काम कर रही है।प्रभारी मंत्री ने आगे कहा कि यदि नवविवाहित जोड़ों का आशीर्वाद इसी तरह मिलता रहा तो भविष्य में इस राशि को और भी बढ़ाया जा सकता है।उन्होंने मुख्यमंत्री योगी आदित्यनाथ के इस दृष्टिकोण की सराहना करते हुए कहा कि अब किसी को शादी के लिए दूसरों के सामने हाथ फैलाने की आवश्यकता नहीं है।

समाजसेवी लखन प्रजापति ने किया शॉल और कंबल 500 लोगों का वितरण

केरेडारी: केरेडारी प्रखंड क्षेत्र में इन दिनों कड़ाके की ठंड पड़ रही है! पाला लगातार गिर रहा है जिस कारण ठंड का प्रकोप चरम पर है! ऐसे में ठंड को देखते हुए बेंगवरी गांव के समाजसेवी लखन प्रजापति के द्वारा बेंगवरी गांव में शिविर लगा कर गरीब असहाय और बुजुर्ग महिला पुरुष समेत जरूरत मंद लोगों के बीच 500 शॉल और कंबल का वितरण किया गया! कंबल और शॉल लगभग सौ जरूरत मंद लोगों को दिया! इस अवसर पर समाजसेवी लखन प्रजापति ने कहा कि बीते एक दशक से हम गरीब असहाय लोगों के बीच 500 कंबल और शॉल का वितरण कर रहे हैं! क्योंकि मेरा मानना है कि नर सेवा ही नारायण सेवा है! वासुदेव प्रजापति, उमेश कुमार, जुगेश्वर प्रजापति, सुखदेव प्रजापति, शिवदेव महतो, उपस्थित थे

नेहरू ने वंदे मातरम् के टुकड़े किए..., अमित शाह ने राज्यसभा में दिया बड़ा बयान

#nehrudividedvandemataramintotwopartssaidamit_shah

संसद में वंदे मातरम् पर बहस का आज दूसरा दिन है। बीते दिन प्रधानमंत्री नरेंद्र मोदी ने लोकसभा में इस चर्चा की शुरुआत की थी, जिसके बाद से देश में सियासी घमासान छिड़ गया है। वहीं, आज गृह मंत्री अमित शाह ने भी राज्यसभा में वंदे मातरम् को लेकर विपक्ष पर निशाना साधा।

राज्यसभा में मंगलवार सुबह 11 बजे से कार्यवाही शुरू हुई। सदन में राष्ट्रीय गीत वंदे मातरम् के 150 साल पूरे होने पर खास चर्चा शुरू हुई। इसकी शुरूआत केंद्रीय गृह मंत्री अमित शाह ने की। गृहमंत्री अमित शाह ने कहा, ‘वंदे मातरम् के यशोगान के लिए चर्चा के लिए हम यहां आए हैं। चर्चा के जरिए हमारे देश के किशोर, युवा, आने वाली पीढ़ियों तक वंदे मातरम् का योगदान पता चले। हम सब सौभाग्यशाली है कि हमें एतिहासिक पल के साक्षी बन रहे हैं।

अमित शाह ने कहा इस महान सदन में वंदे मातरम् पर चर्चा हो रही है तब कल कुछ सदस्यों ने लोकसभा में सवाल किया था इस चर्चा की जरूरत क्या है। चर्चा की जरूरत वंदे मातरम् के प्रति समर्पण के प्रति जरूरत जब यह बना तब भी थी और अब भी है।

कांग्रेस वंदे मातरम् ध्यान भटकाने का हथियार मान रही-शाह

गृहमंत्री ने कहा, मैं कल देख रहा था कि कांग्रेस के कई सदस्य, वंदे मातरम् की चर्चा को, राजनीतिक हथकंडा या मुद्दों से ध्यान भटकाने का हथियार मान रहे थे। मुद्दों पर चर्चा करने से हम नहीं डरते. संसद का बहिष्कार हम नहीं करते। अगर संसद का बहिष्कार न किया जाए और ससंद चलने दी जाए तो सभी मुद्दों पर चर्चा होगी, हम डरते नहीं हैं और न ही हमारे पास कुछ छिपाने को है। कोई भी मुद्दा हो, हम चर्चा करने को तैयार हैं।

वंदे मातरम की चर्चा को बंगाल चुनाव से जोड़ने पर क्या बोले शाह?

अमित शाह ने विपक्ष पर आरोप लगाया कि कुछ दल वंदे मातरम की चर्चा को बंगाल चुनाव से जोड़कर उसका महत्व कम करने की कोशिश कर रहे हैं. शाह ने कहा कि बंकिम चंद्र चट्टोपाध्याय ने इस गीत की रचना बंगाल में की, लेकिन इसका संदेश पूरे भारत में बिजली की तरह फैल गया और आज भी राष्ट्र को एकजुट करता है. अमित शाह ने कहा कि अंग्रेजों ने जब वंदे मातरम पर पाबंदियां लगाईं, तब बंकिम चंद्र ने साफ कहा था कि चाहे उनकी बाकी रचनाएं गंगा में बहा दी जाएं, लेकिन वंदे मातरम की शक्ति अनंत काल तक जीवित रहेगी. शाह के अनुसार, बंकिम चंद्र के ये शब्द आज पूरी तरह सच साबित हुए हैं।

नए सिरे से अपनी समझ को समझने की जरूरत- शाह

गृहमंत्री ने कहा ने कहा कि ये अमर कृति, मां भारती के प्रति समर्पण, भक्ति और कर्तव्य का भाव जागृत करने वाली है। इसलिए जिनको ये नहीं समझ आ रहा है कि आज वंदे मातरम् पर चर्चा क्यों हों रही है, मुझे लगता है कि उन्हें नए सिरे से अपनी समझ को समझने की जरूरत है।

पूर्व पीएम पर साधा निशाना

गृह मंत्री ने आरोप लगाया कि 1937 में वंदे मातरम के 50वें के दौरान जवाहर लाल नेहरू ने गीत को दो अंतरों तक सीमित कर दिया। पूर्व प्रधानमंत्री जवाहरलाल नेहरू पर निशाना साधते हुए गृह मंत्री ने कहा, वन्दे मातरम् की स्वर्ण जयंती जब हुई, तब जवाहरलाल नेहरू जी ने इसके दो टुकड़े कर इसे दो अंतरों तक सीमित कर दिया। वहीं से तुष्टीकरण की शुरुआत हुई। अगर वन्दे मातरम् के दो टुकड़े कर तुष्टीकरण की शुरुआत नहीं हुई होती तो देश का विभाजन भी नहीं होता।

आपातकाल को लेकर इंदिरा गांधी पर बोला हमला

अमित शाह ने आगे कहा, वन्दे मातरम् के जब 100 साल हुए, तब वन्दे मातरम् बोलने वालों को इंदिरा जी ने जेल में डाल दिया। आपातकाल लगाया गया। विपक्ष के लोगों को, सामाजिक कार्यकर्ताओं को जेल में भर दिया गया। अखबारों पर ताले लगा दिए गए। पूरे देश को बंदी बनाकर रख दिया गया।

गांधी परिवार के दोनों सदस्य सदन से नदारद- शाह

जब वंदे मातरम के 150 साल पर लोकसभा में चर्चा हुई, तो यहां पर कांग्रेस की स्थिति देखिए, जिस कांग्रेस पार्टी के अधिवेशनों की शुरुआत गुरुदेव रवींद्रनाथ टैगोर वंदे मातरम गाकर करवाते थे, जो गीत कांग्रेस पार्टी की आजादी की लड़ाई का एक मंत्र बना था, उसका महिमामंडन करने के लिए जब लोकसभा में चर्चा हुई तो गांधी परिवार के दोनों सदस्य सदन से नदारद रहे।

शहीद केशरी सिंह के 54वें शहादत दिवस पर थानाध्यक्ष सहित क्षेत्रीय लोगों ने दी श्रद्धांजलि


ड्रमंडगंज, मीरजापुर।क्षेत्र के पटेहरा गांव में शहीद केशरी सिंह के 54 वें शहादत दिवस पर मंगलवार को थानाध्यक्ष ड्रमंडगंज ब्रह्मदीन पांडेय शहीद केशरी सिंह की पत्नी छोटी कुंवर सिंह पूर्व सैनिक परशुराम सिंह सहित क्षेत्रीय लोगों ने शहीद की प्रतिमा पर माल्यार्पण कर श्रद्धा सुमन अर्पित किया।

थानाध्यक्ष ब्रह्मदीन पांडेय व पुलिसकर्मियों ने शहीद की प्रतिमा पर माल्यार्पण कर सलामी दी। थानाध्यक्ष ब्रह्मदीन पांडेय ने कहा कि वीर केशरी सिंह ने देश के लिए अपने प्राणों को न्यौछावर कर मीरजापुर जिले का नाम रोशन किया था। पूर्व सैनिक परशुराम सिंह ने कहा कि देश के लिए प्राणों की कुर्बानी देने वाले वीर केशरी सिंह का बलिदान युवाओं के लिए प्रेरणास्रोत का कार्य कर रहा है। इस दौरान शहीद केशरी सिंह हाईस्कूल में बच्चों ने देशभक्ति गीत और सांस्कृतिक कार्यक्रम से लोगों का मन मोह लिया।इस दौरान शहीद केशरी सिंह की पुत्रवधू योग्यता सिंह,अमन सिंह, हरिश्चंद्र सोनी,अरूण सिंह,राम मूर्ति पांडेय, प्रधान अरूण मिश्र, राकेश तिवारी, अधिवक्ता जेपी तिवारी, डॉ अमोद मिश्रा, इंद्रजीत सिंह, लवकुश सिंह, आदि मौजूद रहे।

Mirzapur : जमीनी विवाद को लेकर दो पक्षों में हुआ मारपीट कई गंभीर रूप से घायल

(अनिल कुमार) 

मड़िहान, मीरजापुर। मड़िहान थाना क्षेत्र के गोपालपुर में दो पक्षों में जमीनी विवाद को लेकर हुई मारपीट में एक पक्ष को गंभीर चोट आने पर उसे जिला अस्पताल मिर्जापुर रेफर कर दिया गया है। बताते चलें कि मड़िहान थाना क्षेत्र के ग्राम सभा गोपालपुर के पसिया में हरिराम पुत्र पतरू का कई सालों से जमीनी विवाद चला आ रहा था। इस संबंध में राजस्व विभाग को प्रार्थना पत्र के माध्यम से अवगत कराया गया था, परंतु कई माह बीत गया परंतु राजस्व निरीक्षक व लेखपाल द्वारा मामले को सुलझाने के बजाए डेट पर डेट देकर टाल मटोल किया जा रहा था। 

परिणामस्वरूप मंगलवार 9 दिसंबर 2025 को विपक्षी कैलाश, सुरेश, रामविलास, संतलाल, नंदलाल सभी पुत्रगण फागू व 8 अज्ञात लोगों ने मिलकर हरीराम पुत्र पतरु व राकेश कुमार पुत्र हरिराम, कृष्ण कुमार पुत्र सती राम, संगीता पत्नी हरिराम रमेश पुत्र हरिराम को लाठी डंडों व धारदार हथियार से मारने-पीटने लगे। शोर गुल होने पर बीच-बचाव के बाद पुलिस सहायता 112 नंबर पर फोन करके अवगत करा कर एंबुलेंस 108 को बुलाकर सामुदायिक स्वास्थ्य केंद्र मड़िहान ले जाया गया जहां सभी घायलों को गंभीर चोट होने के कारण मिर्जापुर जिला अस्पताल के लिए रेफर कर दिया गया। घटना के बाद गांव में दहशत देखा जा रहा है तो वहीं पीड़ित परिवार के अन्य लोगों को जान-माल का खतरा बना हुआ है। दूसरी ओर थाना प्रभारी मड़िहान ने बताया है कि मौके पर शांति व्यवस्था कायम है आरोपियों पर कार्रवाई के लिए आगे की कार्रवाई सुनिश्चित की जा रही है।