/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz ভারতে দ্রুত কমছে হিন্দুদের জনসংখ্যা, ৬৫ বছরে মুসলমানের জনসংখ্যা বেড়েছে ৪৩ শতাংশ West Bengal Bangla
ভারতে দ্রুত কমছে হিন্দুদের জনসংখ্যা, ৬৫ বছরে মুসলমানের জনসংখ্যা বেড়েছে ৪৩ শতাংশ
#হিন্দুদের_ভাগ_ভারতে_জনসংখ্যা_সঙ্কুচিত_৮_শতাংশ


এসবি নিউজ ব্যুরো: ভারতে 1950 থেকে 2015 সালের মধ্যে হিন্দুদের জনসংখ্যার একটি বড় পতন ঘটেছে। একই সঙ্গে মুসলমানদের জনসংখ্যার গ্রাফ দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রীকে পরামর্শ দেওয়া অর্থনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদ এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। সরকারী প্যানেল 65 বছর অধ্যয়নে যেখানে এ কথা প্রকাশ পেয়েছে। শুধু ভারতেই নয়, নেপাল ও মায়ানমারেও হিন্দুদের সংখ্যা কমেছে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ পাকিস্তান ও বাংলাদেশে মুসলমানের সংখ্যা বেড়েছে। বাংলাদেশে মুসলমানদের জনসংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে যেখানে পাকিস্তানে এই সংখ্যা ১০ শতাংশ। অর্থনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদের রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতে হিন্দুদের জনসংখ্যা 1950 থেকে 2015 সালের মধ্যে 7.82 শতাংশ কমেছে।একই সময়ে, মুসলিম জনসংখ্যায় 43.15 শতাংশ বৃদ্ধি রেকর্ড করেছে। সূত্রে খবর , 1950 সালে হিন্দু ছিল 84.68 শতাংশ। তবে, 2015 সালে হিন্দুদের অংশ 78.06 শতাংশে নেমে আসে। এই সময়ে হিন্দুদের জনসংখ্যা ৭.৮২ শতাংশ কমেছে। একই সময়ে, 1950 সালে ভারতে মুসলমান ছিল 9.84 শতাংশ। 2015 সালে এই সংখ্যা বেড়ে 14.09 শতাংশ হয়েছে। 1951-2015 সালের মধ্যে মুসলিম জনসংখ্যা43.15 শতাংশ বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে।
*বাংলাদেশ-পাকিস্তান, নেপালেও হিন্দু কমেছে*
বিপরীতে, পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তানে মুসলমানদের সংখ্যা, সেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং সংখ্যালঘুদের সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশে মুসলমানদের জনসংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে। সংখ্যাগরিষ্ঠ ধর্মীয় গোষ্ঠীর ভাগে এই ধরনের সবচেয়ে বড় বৃদ্ধি ঘটেছে। পাকিস্তানে মুসলমানদের সংখ্যা ১০ শতাংশ বেড়েছে। আফগানিস্তানেও মুসলিম জনসংখ্যা ৮৮.৭৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ৮৯.০১ শতাংশ হয়েছে। নেপালের তিনটি প্রধান ধর্মের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু জনসংখ্যার অংশ 4 শতাংশ কমেছে। বৌদ্ধ জনসংখ্যার ভাগ কমেছে ৩ শতাংশ, মুসলিম জনসংখ্যা বেড়েছে ২ শতাংশ।
*মায়ানমারে বৌদ্ধ জনসংখ্যাও কমেছে*
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো 65 বছরে সংঘটিত জনসংখ্যার পরিবর্তনের চিত্র উপস্থাপন করে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে মায়ানমারে সংখ্যাগরিষ্ঠ বৌদ্ধ জনসংখ্যা 78.53 শতাংশ থেকে 70.80 শতাংশে নেমে এসেছে। যেখানে শ্রীলঙ্কায় সংখ্যাগরিষ্ঠ বৌদ্ধ জনসংখ্যা 64.28 থেকে 67.65 শতাংশে উন্নীত হয়েছে। শ্রীলঙ্কার মতো, ভুটানেও বৌদ্ধদের জনসংখ্যা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং তা ৭১.৪৪ শতাংশ থেকে বেড়ে ৮৪.০৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
আজ অক্ষয় তৃতীয়া, কিছু নিয়ম মেনে পুজো করুন, আর তাতেই প্রসন্ন হবেন দেবী লক্ষ্মী

এসবি নিউজ ব্যুরো: আজ অক্ষয় তৃতীয়া, কিছু নিয়ম মেনে পুজো করুন, আর তাতেই প্রসন্ন হবেন দেবী লক্ষ্মী। কেনাকাটা ও দক্ষিণা দান করারও এই বিশেষ দিনে তাৎপর্য রয়েছে। বাংলা ক্যালেন্ডার অনুসারে, বৈশাখ শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথিতে অক্ষয় তৃতীয়ার উৎসব পালিত হয়। অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে বিশেষ জিনিসপত্র কেনা এবং দাতব্য কাজ করা খুবই শুভ বলে মনে করা হয়। তবে এই দিনে কেনাকাটাও খুব শুভ বলে কথিত আছে। এবারের অক্ষয় তৃতীয়াকে খুব বিশেষ বলে মনে করা হচ্ছে কারণ এবার অক্ষয় তৃতীয়ায় ধন যোগ, গজকেশরী যোগ, শুক্রাদিত্য যোগ, রবি যোগ এবং সুকর্ম যোগ তৈরি হতে চলেছে। অক্ষয় তৃতীয়া পুজো পদ্ধতি--- অক্ষয় তৃতীয়ার দিন সকালে স্নান করে পরিষ্কার বস্ত্র পরিধান করে পুজোর সংকল্প নিতে হবে।একটি নারায়ণ ও মাতা লক্ষ্মীর মূর্তি স্থাপন করুন। তারপর পঞ্চামৃত ও গঙ্গার জল মিশিয়ে স্নান করান। এর পর চন্দন ও সুগন্ধি লাগান। তারপর ফুল, তুলসী, হলুদ বা রোলি লেপা চাল, প্রদীপ, ধূপ ইত্যাদি নিবেদন করুন। সম্ভব হলে সত্যনারায়ণের গল্প পড়ুন বা গীতার 18তম অধ্যায় পড়ুন। ভগবানের মন্ত্র জপ করুন। এছাড়াও, নৈবেদ্য প্রদান করুন এবং শেষে আরতি করুন এবং আপনার ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করুন। অক্ষয় তৃতীয়ার গুরুত্ব অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে লক্ষ্মী দেবীর পূজা করার প্রথাও রয়েছে।এই দিনে দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা করলে ঘরে সুখ ও সমৃদ্ধি আসে। দেবী লক্ষ্মীর সাথে ভগবান শ্রীবিষ্ণুর পুজো করতে ভুলবেন না। এটি করলে ঘরে সর্বদা সুখ থাকবে। অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে আবুজা মুহুর্ত রয়েছে, তাই এই দিনে করা প্রতিটি কাজই শুভ ও ফলদায়ক।
জগদ্দলে তৃণমূলে ভাঙ্গন
এসবি নিউজ ব্যুরো: আজ নৈহাটির সাহেব কলোনির মোড় থেকে পদযাত্রা শুরুর আগে পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য সুমিত ঘোষ-সহ ৩০০ জন কর্মী তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যোগ দিলেন। তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দিলেন ব্যারাকপুর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং। তিনি বলেন, "নৈহাটি, জগদ্দলে তৃণমূলের ধ্বস নেমেছে।  আগামীদিনে তৃণমূলের কিছুই থাকবে না"।
"আদালতের পর্যবেক্ষণে এসএসসি প্রাতিষ্ঠানিক চোর" বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি

এসবি নিউজ ব্যুরো: বৃহস্পতিবার আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী এস এস আলুওয়ালিয়ার সমর্থনে একটি রোড শোতে যোগদান করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এদিন হুড খোলা গাড়িতে চড়ে বিজেপির প্রার্থীকে নিয়ে রোড শো করেন রাজ‍্য সভাপতি।বার্নপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে শুরু করে এই রোড শো প্রথমে বার্নপুর বারী ময়দানে উপস্থিত হয়। সেখানে টাউন পুজো মণ্ডপে কালী মন্দিরে পুজো দেন বিজেপির রাজ‍্য সভাপতি ও আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী। এরপর এই রোড শো রামবাঁধ অঞ্চল ঘুরে পুরানো হাট লোকনাথ মন্দিরে পৌঁছায়।সেখান থেকে বার্ণপুরের বিভিন্ন এলাকায় প্রচার করা হয়। প্রচার শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে সুকান্ত মজুমদার বলেন,"সুপ্রিম কোর্টই বলে দিয়েছে এসএসসি প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে চুরি করেছে।"সন্দেশখালির ভাইরাল ভিডিও সম্পর্কে বলেন, "ঘটনা ঘটার পর তা চেপে দিতে বা অন‍্যদিকে ঘুরিয়ে দিতে তৃণমূলের পক্ষ থেকে এইরকম অনেক ভিডিও প্রকাশ হবে। সন্দেশখালির পাপ ঢাকতে তৃণমূল এরকম অনেক কিছুই করবে। এই রকম ঘটনা আগেও ঘটেছে। বীরভূমের ক্ষেত্রেই তা দেখা গেছে। "একই সাথে নির্বাচনে জয়ের বিষয়ে তিনি নিশ্চিত বলে জানিয়ে বলেন, "দেশের মানুষ ঠিক করে নিয়েছে নরেন্দ্র মোদীকেই পুনরায় দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে পেতে চান। এদিনের এই রোড শোতে সুকান্ত মজুমদার ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি বাপ্পা চ্যাটার্জি সহ রাজ্য নেতা কৃষ্ণেন্দু মুখার্জি ও বিজেপির অন‍্যান‍্য স্থানীয় নেতৃত্ব এবং কর্মী সমর্থকেরা।

উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় সফল কৃতি ছাত্রকে শ্রীমদ্ভাগবত গীতা সহ কিছু উপহারও তুলে দিলেন বারাসাতের বিদায়ী সাংসদ
নিজস্ব প্রতিনিধি: এবারের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যের মেধা তালিকায় দ্বিতীয় হয়েছে সৌম্যদীপ সাহা।নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের আবাসিক ছাত্র হলেও সৌম্যদীপের বাড়ি বারাসাতে।বৃহস্পতিবার সৌম্যদীপের বরিশাল কলোনির বাড়িতে গিয়ে দেখা করলেন বারাসাতের তৃণমূল প্রার্থী ডা:কাকলি ঘোষ দস্তিদার।পড়াশুনোয় উৎসাহ দেওয়ার পাশাপাশি নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের কৃতি ছাত্রকে শ্রীমদ্ভাগবত গীতা সহ কিছু উপহারও তুলে দিলেন বারাসাতের বিদায়ী সাংসদ।কথা বলেন সৌম্যদীপ সহ তাঁর বাবা মায়ের সঙ্গেও।কাকলি ঘোষ দস্তিদারের সান্নিধ্য পেয়ে আপ্লুত সৌম্যদীপ।


কাকলি ঘোষ দস্তিদার বলেন,"আমার সংসদীয় এলাকা থেকে উচ্চমাধ্যমিকে দ্বিতীয় হওয়ায় খুব ভালো লাগছে।সৌম্যদীপের জন্য আমরা গর্বিত"। সৌম্যদীপকে তিনি বলেন,"তুমি অনেক বড় হও।কিন্তু মা এবং বাবাকে কখনও অবহেলা করো না।"সৌম্যদীপ বলে,আমি খুব গর্বিত,উনি আমার বাড়িতে এসেছেন।আমি এবং আমার পরিবার খুব খুশি হয়েছেন।

Submission of nominations of BJP candidate for Bashirhat PC
SB News Bureau: Submission of nominations of Smt. Rekha Patra of Bharatiya Janata Party (BJP)  for Bashirhat PC for the 18th Parliament General Election 2o24. Pic Courtesy by: I & CA(North 24 Parganas).
সন্দেশখালির ভাইরাল ভিডিও নিয়ে বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র স্ফিটি নট,  মমতা ব্যানার্জি ভয় পাচ্ছেন, বারাসাতে বললেন- শুভেন্দু
এসবি নিউজ ব্যুরো: "বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দলিত পরিবারের মেয়ে রেখা পাত্রকে ভয় পাচ্ছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রেখাকে পিসি আর ভাইপোর এই ভয় দেখে আমাদের গর্ব হচ্ছে। বসিরহাটে চোরেদের সঙ্গে রেখার লড়াই হচ্ছে "-বারাসাতে বললেন শুভেন্দু অধিকারী। বৃহস্পতিবার বসিরহাটের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্রের মনোনয়নের আগে বারাসাতে জেলা শাসকের কার্যালয়ের সামনে দাঁড়িয়ে এমনই মন্তব্য করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

এদিন তিনি আরো বলেন, "বসিরহাটের চোরদের সঙ্গে রেখার লড়াই হচ্ছে। ১৩ বছর মুখ্যমন্ত্রী থাকার পর ইলেকট্রোরাল বন্ডের দুই হাজার কোটি টাকা নিয়ে সাত তলা বাড়ি বানানোর গরিব পরিবারের মেয়ে রেখাকে পিসি ভাইপো ভয় পাচ্ছেন। গরিব পরিবারের মেয়ে রেখাকে চোরেরা ভয় পাচ্ছেন। বসিরহাটে রেখাই জিতবেন।"

আগামী ১২ মে জগদ্দলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নির্বাচনী জনসভা রয়েছে। অভিযোগ, সেই মাঠে তৃণমূল ট্রাক্টর চালিয়ে দিয়েছে। এ ব্যাপারে শুভেন্দু বলেন, "ওই জগদ্দলেই তৃণমূলের কবর করা হবে। "এদিন রেখা ছাড়াও বারাসাত লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী স্বপন মজুমদারও মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
বিজেপি প্রার্থী প্রধানমন্ত্রীর সভা নিয়ে বিঘ্ন ঘটার আশঙ্কা প্রকাশ করার পর আজ সভাস্থল পরিদর্শনে এস পি জি

প্রবীর রায়: আগামী ১২ মে নির্বাচনী প্রচারে জগদ্দলের পেপার মিল ময়দানে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। যদিও প্রধানমন্ত্রীর সভার মাঠ ট্রাক্টর দিয়ে খুঁড়ে দেওয়ার অভিযাগ উঠেছে ভাটপাড়া পুরসভার বিরুদ্ধে। তবুও বৃহস্পতিবার বেলায় সভার মাঠ পরিদর্শনে এসপিজি কর্তারা। এদিন মাঠে হাজির হয়েছিলেন জগদ্দলের তৃণমূল বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম। কিন্তু জগদ্দলের বিধায়ক মাঠে আসতেই ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন বিজেপি কর্মীরা। তারা জগদ্দলের বিধায়কের উদ্দেশ্যে জয় শ্রীরাম স্লোগান দিতে থাকেন।

তবে এদিন সভার মাঠ পরিদর্শন এসে ভাটপাড়ার বিজেপি বিধায়ক পবন কুমার সিং ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, "খুঁড়ে দেওয়া মাঠটিকে মজদুর লাগিয়ে লেভেল করা হচ্ছে। কিন্তু পুরসভার তরফে কোনও সহযোগিতা করা হয়নি। উল্টে পুরসভা মাঠটিকে খুঁড়ে দিয়েছে"। পদক্ষেপ নেওয়া হবে কিনা, এপ্রসঙ্গে পবন কুমার সিং বলেন, মাঠটি পেপার মিল কর্তৃপক্ষের। মাঠ খুঁড়ে দেওয়া সত্ত্বেও মিল কর্তৃপক্ষের তরফে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হল না।

এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের "গণ ছুটি"বড় পদক্ষেপ কোম্পানির, গণ ছুটিতে থাকা ৩০ কর্মী বহিষ্কার

#air_india_express_25_employees_terminated_after_mass_sick_leave

এসবি নিউজ ব্যুরো: এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস এয়ারলাইন্স কর্মীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিল কর্তৃপক্ষ। যারা এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস 'অসুস্থ ছুটি'তে ছিল তাদের বরখাস্ত করেছে এবং তাদের বরখাস্তের চিঠি দিয়েছে। অসুস্থ ছুটিতে থাকা কর্মচারীদের মধ্যে ৩০ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে বলে জানা গেছে।একটি চিঠিতে, এয়ারলাইন্সটি জানায়, কেবিন ক্রু সদস্যরা "প্রায় একই সময়ে" অসুস্থ হয়ে পড়া ইঙ্গিত দেয় যে তারা ইচ্ছাকৃতভাবে এটি করেছে। বিপুল সংখ্যক কর্মচারীর গণ ছুটির কারণে গতকাল অনেকগুলি এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস ফ্লাইট বাতিল করতে হয়েছিল। এ কারণে যাত্রীদের চরম বিপাকে পড়তে হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কিছু সিনিয়র কেবিন ক্রু সদস্যদের চুক্তি বাতিল করেছে যারা 'অসুস্থ' বলে রিপোর্ট করেছিল, যার ফলে কোম্পানির ফ্লাইট অপারেশনে ব্যাঘাত ঘটে। ডিউটিতে না আসায় কর্মচারীদের চাকরিচ্যুত করার কারণ উল্লেখ করে এয়ারলাইন্স জানায়, সংশ্লিষ্ট কর্মচারীরা কোনো উপযুক্ত কারণ ছাড়াই ইচ্ছাকৃতভাবে কাজ থেকে বিরত থাকেন। উড্ডয়নের ঠিক আগে অদৃশ্য হওয়ার কোনো কারণ?এটি দৃশ্যমান নয়। সংস্থাটি বলেছে যে গণ পর্যায়ে অসুস্থ ছুটি নেওয়াও নিয়মের লঙ্ঘন। তার একজন কর্মচারীকে পাঠানো বরখাস্তের চিঠিতে, এয়ারলাইনটি বলেছে যে টেক-অফের ঠিক আগে প্রচুর সংখ্যক এয়ারলাইন ক্রু সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। চিঠিতে বলা হয়েছে যে এটি কোনও যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়াই কাজের ঠিক আগে তার ইচ্ছাকৃত অনুপস্থিতির দিকে ইঙ্গিত করে। কোম্পানি আছেকর্মচারীদের বরখাস্তের চিঠিতে বলা হয়েছে, "আপনার পদক্ষেপটি কেবল জনস্বার্থের জন্যই ক্ষতিকর নয়, বরং এটি বিব্রতকর, গুরুতর খ্যাতি এবং কোম্পানির গুরুতর আর্থিক ক্ষতির কারণ হয়েছে।" আমাদের জানিয়ে দেওয়া যাক যে টাটা গ্রুপের মালিকানাধীন সংস্থা এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কেবিন ক্রুরা বুধবার অভিযুক্ত অব্যবস্থাপনার প্রতিবাদে গণ ছুটি নিয়েছিল। সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, মঙ্গলবার এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসঅভিযান স্থবির হয়ে পড়ায় প্রায় ১৫ হাজার যাত্রী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস উপসাগরীয় দেশগুলিতে সর্বাধিক সংখ্যক ফ্লাইট পরিচালনা করে। এমন পরিস্থিতিতে কেবিন ক্রু স্বল্পতার কারণে ভারত থেকে উপসাগরীয় দেশগুলোতে যাওয়া অনেক ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। বিপুল সংখ্যক ফ্লাইট বাতিল এবং যাত্রীদের সমস্যাগুলির পরিপ্রেক্ষিতে, বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রক বুধবার এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কাছে একটি প্রতিবেদন চেয়েছে এবং এয়ারলাইনকে নির্দেশ দিয়েছে অবিলম্বে কর্মচারীদের সমস্যা সমাধানের জন্য বলেছেন। সূত্রের মতে, এয়ার ইন্ডিয়া এবং এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস একীভূত হতে চলেছে, তাই উভয় এয়ারলাইন্সের পাইলট এবং কেবিন ক্রুরা মনে করছেন তাদের চাকরি বিপদে পড়েছে। তাই সবাই প্রতিবাদ করছে। গত রাত থেকে এই বিক্ষোভ আরও বড় হয়েছে, যার কারণে 70 টিরও বেশি ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মধ্যপ্রাচ্য ও উপসাগরীয় দেশগুলো থেকে সর্বোচ্চ ফ্লাইট।

কবিতা

*"যুদ্ধ জয়"*


*গোপাল মাঝি*

ভালোর পিঠে মন্দ আছে
        দিনের পর রাত্রি,
জোয়ারের পর ভাঁটা আসে
   ----এটাই তো সত্যি ।
ভাবছি আমরা নেতা যারা
        বাকীরা সব বোকা,
আসল চালাক তারাই এখন
         মানবেনা আর ধোঁকা ।
গণতন্ত্রের এই ভোট উৎসবে
          প্রার্থী হয় নির্বাচন,
তবে কেন হিংসা এনে
          হারাই আমরা আপন জন!
সারা বছর থাকি যদি
          মানুষ জনের পাশে,
বলতে তাদের হয়না কভু
         যখন নির্বাচন আসে ।
ঢিল মারলে পাটকেল পিছু
   ------যাহা বাস্তবে হয়,
হিংসা নয়, ভালবাসায় হবে
          আসল 'যুদ্ধ জয়' |