/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz পুরুলিয়ার রঘুনাথপুরে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে West Bengal Bangla
পুরুলিয়ার রঘুনাথপুরে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে

খবর কলকাতা: তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে এল পুরুলিয়ার রঘুনাথপুর বিধানসভা এলাকায়। রঘুনাথপুর শহর ও রঘুনাথপুর এক নম্বর ব্লকের পক্ষ থেকে রোড শো করার কথা ছিল রঘুনাথপুর ব্লকডাঙ্গা এলাকা থেকে। বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী তৃণমূল প্রার্থী অরূপ চক্রবর্তী পৌঁছেও যান সেখানে।কিন্তু দেখা যায় সেখান থেকে ১৫০ মিটার দূরে জড়ো হয়েছিল তৃনমূলের শ্রমিক সংগঠনের বহু নেতা এবং কর্মী।

রঘুনাথপুর ব্লকডাঙ্গা থেকে মিছিল দিয়ে শুরু হওয়ার কথা ছিল সেখানে পৌঁছে বিষয়টি জানতে পারেন অরুপ চক্রবর্তী । তার কাছে এসে কয়েকজন কর্মী বলেন, ওখানে আলাদা গ্রুপ করা হয়েছে । বিষয়টি শুনে ক্ষুন্ন হন তিনি। এরপর কর্মীদের মান ভাঙাতে সেখান থেকেই মিছিল শুরু করেন তৃণমূল পার্থী অরূপ চক্রবর্তী। ভিড় ছিল বাড়ি যাচ্ছিল না। তাই ডাকতে গেছিলাম সাফাই অরূপ চক্রবর্তীর।

অন্যদিকে, বাঁকুড়া লোকসভার বিজেপি প্রার্থী সুভাষ সরকারও রঘুনাথপুর বিধানসভার বেড়ো অঞ্চলে প্রচার চালান তিনি। ভোট এখন প্রায় দুই মাস বাকি তবু এক ইঞ্চি মাটি ছাড়তে নারাজ তৃণমূল বিজেপি সবাই ।

*প্রকাশ্যে বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দল, মানতে নারাজ বিজেপি*

খবর কলকাতা: বাঁকুড়ার সোনামুখী ব্লকের ডিহিপাড়া পঞ্চায়েত অফিসের গেটে পঞ্চায়েত প্রধানকে হটানোর দাবি তুলে পোস্টার। প্রকাশ্যে বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দল। তবে গোষ্ঠী কোন্দল মানতে নারাজ বিজেপি । আজ সাতসকালে সোনামুখী ব্লকের ডিহিপাড়া পঞ্চায়েত অফিসের গেটে পঞ্চায়েত প্রধানকে হাটানোর দাবি তুলে পোস্টারকে কেন্দ্র করে এলাকায় সাধারণ মানুষদের মধ্যে কৌতুহল তৈরি হয়।একেবারে পঞ্চায়েত অফিসের প্রধান ফটকে এই পোস্টার দেওয়া হয়েছে ।

যেখানে প্রথমেই লেখা রয়েছে বিজেপি এবং তার নীচে লেখা রয়েছে " অত্যাচারী , দুরাচারি , পরীবাদী পার্টির কর্মীদের সাথে দুর্ব্যবহারকারী ডিহিপাড়া পঞ্চায়েত প্রধানকে হটান , ডিহিপারা পঞ্চায়েতের বিজেপির সংগঠন বাঁচান সকল বিজেপি কর্মীদের কাছে আমাদের অনুরোধ আসুন আমরা সবাই মিলে আন্দোলন করে এই পঞ্চায়েত প্রধানকে পরিবর্তন করি "।আর এই পোস্টারকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে শাসকবিরোধী রাজনৈতিক তরজা ।

ডিহিপারা পঞ্চায়েত প্রধান মুনমুন ঘোষ বলেন , "বিজেপি এই পোস্টার দিতে পারেনা। কেননা আমরা সবাই একসাথে মিলেমিশে কাজ করতে চাই।"এটা তৃণমূলের চক্রান্ত বলেই মনে করছেন তিনি।

বিষ্ণুপুর লোকসভার তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী সুজাতা মন্ডল বলেন , "বিজেপির অবস্থাটা ভাবুন বিজেপির লোকেরাই বিজেপির পঞ্চায়েত প্রধানকে হটাতে চাইছে। বিজেপির মধ্যে চরম হতাশা চলছে। এটা একেবারেই পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে।"এছাড়াও তিনি বলেন , বিজেপিকে উৎখাত করে ওখানে মা মাটি সরকারের তৃণমূলের পঞ্চায়েত গঠন হোক ।

বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা বিজেপির মুখপাত্র দেবপ্রিয় বিশ্বাস অবশ্য বিজেপির এই গোষ্ঠীদ্বন্দ মানতে নারাজ । পঞ্চায়েত প্রধানের সুরে সুর মিলিয়ে তিনি বলেন , "এই ঘটনার সঙ্গে বিজেপি যুক্ত নয় এর পেছনে তৃণমূল যুক্ত রয়েছে বলে তিনি দাবি করেন "।

*মেদিনীপুরের নারায়ণগড়ে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে নিয়ে ব্যঙ্গচিত্র, শুরু রাজনৈতিক তরজা*

খবর কলকাতা: লোকসভার ভোট যতই এগিয়ে আসছে, ততই রাজনৈতিক পারদ চড়ছে তুঙ্গে। শাসক হোক বা বিরোধী বাকযুদ্ধে নেই পিছিয়ে কেউ। তবে বাকযুদ্ধ থেকে এবার এসেছে ব্যঙ্গচিত্রে। তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে নিয়ে ব্যঙ্গ চিত্রসহ ফ্লেক্স দেখা গেল পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড় বিধানসভার খালিনা এলাকাতে।

সকাল থেকে এলাকায় বিজেপির প্রার্থীকে নিয়ে নানান ধরনের ব্যঙ্গচিত্র এঁকে ফ্লেক্স লাগানো হয়েছে। ফ্লেক্সের নিচে লেখা ছিল প্রচারে "কেন্দ্রীয় প্রকল্প থেকে বঞ্চিত জবকার্ড হোল্ডার"। আর রাস্তার ধারে এইরকম ব্যঙ্গচিত্রসহ ফ্লেক্স দেখতে পেয়ে চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। আর এই ফ্লেক্স লাগানোর পেছনে তৃণমূল কংগ্রেস জড়িত বলে সরাসরি অভিযোগ আনলেন বিজেপির মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পল।

এদিন তিনি দাঁতনে এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে বলেন, "এধরনের যত ছোট কাজ, নিম্ন রুচির কাজ সবই তৃণমূল কংগ্রেসের করা। বসিরহাটে তৃণমূলের প্রার্থী সন্দেশখালীর রেখা পাত্রের নামেও তৃণমূল নোংরা পোস্টার ছেড়েছে এইসব কাজ তাদেরই মানায়"। যদিও এই ঘটনার সাথে তৃণমূল কোন ভাবে জড়িত নয় বলে দাবি নারায়নগড় ব্লক তৃণমূলের এস সি সেলের সভাপতি সুশান্ত ধল এর।

তিনি বলেন," গরিব মানুষ ১০০ দিনের কাজের টাকা কাজ করা সত্ত্বেও পাননি। কেন্দ্র সরকার বঞ্চিত করে রেখেছে। অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় একটি বিশেষ দলের সঙ্গে যোগ সাজোসে প্রভাবিত হয়ে বেশ কিছু রায় দিয়েছেন। অথচ গরিব মানুষদের প্রাপ্য টাকার বিষয়ে গরিব মানুষদের প্রতি বিরূপ মন্তব্য করেছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তাই এই ধরনের বঞ্চিত জব কার্ড হোল্ডাররা ফ্লেক্স লাগিয়েছে। এর সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের কোন যোগ নেই"।

মধু জি আই তকমা পাওয়ার পর সুন্দরবনে সর্বপ্রথম শুরু হয়েছে মধু সংগ্রহের কাজ

এসবি নিউজ ব্যুরো: এবছর আবার শুরু হচ্ছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের জঙ্গলে মধু সংগ্রহ। সুন্দরবনের ব্যাঘ্র প্রকল্পের এলাকায় মধু সংগ্রহ করার জন্য ম‌উলেদের‌ কাছ থেকে আবেদন পত্র সংগ্রহ করা হয়েছিল। প্রাথমিক ভাবে বনদফতর ম‌উলেদের‌ ৯১ টি দলকে জঙ্গলে ঢোকার অনুমতি দেবে। মোট মউলো থাকবে ২৪০ জন মধু সংগ্রহ করতে যাবে। সুন্দরবনের জঙ্গল-লাগোয়া, নদী-খাঁড়িতে লাগাতার বাঘের হানায় মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। তাই মধু সংগ্রহ করতে গিয়ে জঙ্গলে গিয়ে ম‌উলেদের‌ প্রাণহানি হলে মাথা পিছু দুই লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে বনদফতর ।

এবছর সরকার নির্ধারিত মধুর দাম কেজি প্রতি ৩০০ টাকা । আর মধু সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে ১০ টন ।সুন্দরবনের মধুর সুখ্যাতি জগৎজোড়া।প্রতিটি মধু সংগ্রহকারী দলে থাকে ৬ জন করে ম‌উলে । এই মধু সংগ্রহকারী বছরের অন্যান্য সময় সুন্দরবনের খাল-বিলে মাছ কাঁকড়া ধরে জীবন-জীবিকা অতিবাহিত করেন ।

বছরের এই সময়টায় বনদফতরের থেকে বিশেষ অনুমতি নিয়ে সুন্দরবনের গভীর জঙ্গলে জীবনের বাজি রেখে পরিবারের মুখে হাসি ফোটাতে তাঁরা বেরিয়ে পড়েন মধু সংগ্রহের কাজে । মউলেরা জঙ্গল থেকে যাতে নিরাপদে পরিবারের কাছে ফিরে আসে, সেই প্রার্থনা করে চলছে বনবিবির কাছে পূজার্চনা।অভিজ্ঞ মউলেরা জঙ্গলে নেমে বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পড়েন। মৌচাক দেখতে পেলেই বিশেষ আওয়াজ করে সবাইকে এক জায়গায় জড়ো করেন। তারপর আগুনের ধোঁয়া দিয়ে মধু সংগ্রহের কাজ চালান ।

প্রতিবছর এই মধু সংগ্রহের সময় সুন্দরবনে বাংলাদেশের দুষ্কৃতীদের আনাগোনা বেড়ে যায়। বাংলাদেশী দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্য রুখতে পুলিশ প্রশাসন ও বনদফতরের উদ্যোগে জোরদার নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে সুন্দরবনের জঙ্গলের বিভিন্ন দিকে।প্রাথমিক ভাবে ১৫ দিনের জন্য মধু সংগ্রহের অনুমতি দেওয়া হবে বলে বন দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে। প্রথম ১৫ দিনে সংগৃহীত মধু বনদফতরের কাছে জমা দিয়ে ফের দ্বিতীয় দফায় জঙ্গল থেকে মধু সংগ্রহের জন্য রওনা দেবেন মউলেরা। বন দফতরের তরফে মউলেদের সংগৃহীত মধু সরকারি দাম কেজি প্রতি ৩০০ টাকায় কিনে নেওয়া হবে । আর সংগৃহীত মোম মউলেরা খোলা বাজারে বিক্রি করতে পারবেন ।

মউলেদের সংগ্রহ করা ওই মধু বনদফতরের থেকে কিনে নেবে ওয়েস্ট বেঙ্গল ফরেস্ট কর্পোরেশন ।সেই মধু সংশোধনের পরে প্যাকেজিং করে ‘মৌবন’ নামে বাজারে বিক্রি করবে তারা । ফরেস্ট কর্পোরেশনকে দেওয়ার পরেও মধু বাড়তি থাকলে তা বন দফতরের তরফেই বাইরে বিক্রি করা হবে ।

নৈহাটির মাতৃসদনে এক তৃণমূল নেতা ওষুধ চাদর, ফিনাইলের যোগান দেন বিস্ফোরক বিজেপি প্রার্থী

উত্তর ২৪ পরগনা: লোকসভা নির্বাচন উপলক্ষ্যে নৈহাটির গৌরীপুর সিং ভবনে নৈহাটি বিধানসভা কার্যালয়ের উদ্বোধন করলেন ব্যারাকপুর কেন্দ্রের বিদায়ী সাংসদ অর্জুন সিং। কার্যালয়ের উদ্বোধনে হাজির ছিলেন ব্যারাকপুর জেলার সভাপতি মনোজ ব্যানার্জি, প্রাক্তন জেলা সভাপতি অশোক দাস, বিনোদ গোন্ড-সহ দলীয় কার্যকর্তারা।

কার্যালয় উদ্বোধনে এসে বিদায়ী সাংসদ অর্জুন সিং ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, "নৈহাটি পুরসভার মাতৃসদন হাসপাতালে স্থানীয় এক তৃণমূল নেতা ওষুধ থেকে শুরু করে চাদর, ফিনাইল সবকিছুর যোগান দেন। নৈহাটি রাজ্য সাধারণ হাসপাতালে অবস্থাও ভালো নয়। প্রসঙ্গত, বহুদিন ধরে বন্ধ কৃষক বাজার।" এপ্রসঙ্গে তিনি বলেন, "নামেই কৃষক বাজার। ওখানে এখন মদ, জুয়ার ঠেক বসে।"

গঙ্গা ভাঙ্গন থেকে মালদার মানুষকে বাঁচানোর জন্য আহ্বান প্রার্থীকে

এসবি নিউজ ব্যুরো: দীর্ঘদিন ধরে গঙ্গা ভাঙ্গনের শিকার প্রচুর মানুষ সর্ব শান্ত হয়েছে। ঘরবাড়ি, জমি জায়গা গঙ্গায় তলিয়ে গেছেl রাজ্য সরকার কিংবা কেন্দ্রীয় সরকার একে অপরের দোষারোপ করতেই ব্যস্ত । তাদের টানাপোড়নের জন্য স্থায়ীভাবে বিজ্ঞানসম্মতভাবে এই গঙ্গা ভাঙ্গনের কাজ এখনো হয়নি। মালদা জেলার পাঁচটি ব্লক গঙ্গা ভাঙ্গন কবলিত এলাকা। বর্ষার মরশুম কেবলমাত্র অস্থায়ীভাবে কিছু বালির বস্তা ফেলে গঙ্গার ভাঙ্গন আটকানোর চেষ্টা করা হয় ।কিন্তু সেটাও বিফলে যায়l

গঙ্গা ভাঙনের জন্য কোন সরকারই এখনো স্থায়ীভাবে পদক্ষেপ নাইনি বলে অভিযোগ উঠেছে। এই পরিস্থিতিতে এবার গঙ্গা ভাঙ্গন প্রতিরোধ অ্যাকশন নাগরিক কমিটি তরফে জন আন্দোলন খোলা চিঠি আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের সব রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের দিতে চলেছেl সংগঠন চাইছে নির্বাচনের যেই দলের প্রার্থী জিতুক না কেন সেই প্রার্থী যাতে সংসদে গঙ্গা ভাঙনের বিষয়টি তুলে ধরে এবং কেন্দ্রীয় সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেl

গঙ্গা ভাঙ্গন প্রতিরোধ একশন নাগরিক কমিটির সদস্য মুসারেফুল আনোয়ার জানান ১৯৭১ সালের পর থেকে মালদা জেলায় গঙ্গা ভাঙন হয়েই চলেছে। মালদা জেলায় ইতিমধ্যে ৭৬ খানা মৌজা, গঙ্গা নদীতে ভেঙে বিলীন হয়ে গিয়েছে। এই ৭৬ খানা মৌজা বসবাস করতেন প্রায় ৭ লাখ মানুষ তাদের বাড়িঘর জমি জায়গা সর্বশ্ব হারিয়ে তারা আজ নিঃস্ব। ভাঙ্গন কিছুদিন বন্ধ থাকার পর আবার ভাঙ্গন নতুন করে শুরু হয় এতে মালদা জেলার পাঁচটি ব্লক মহানন্দাটোলা ,বিলাই মারি, ভূতনি ,গোপালপুর, মানিকচক ঘাট, বীরনগর এই সমস্ত জায়গায় নতুন করে ভাঙ্গন শুরু হয়। নতুন ভাঙ্গনে প্রায় পাঁচ থেকে ছয় হাজার মানুষ আজকে তাদের বাড়িঘর বসতভিটা হারিয়ে ফেলেছে। আমরা চাই কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকার তারা যৌথ উদ্যোগে এই গঙ্গা ভাঙ্গন সমস্যাকে সমাধান করুক। অনেকেই এখনো খোলা আকাশের নিচে ত্রিপল টাঙিয়ে বসবাস করছে তাদের পুনর্বাসন এখনো হয়নি। কার্যত স্থায়ীভাবে বিজ্ঞানসম্মত করে গঙ্গা ভাঙ্গনের সমাধান হোক। নতুন করে ২৬ খানা মৌজায় নতুন চর গড়ে উঠেছে। আমরা চাই সামনে যে লোকসভা নির্বাচন এই নির্বাচনের দুই যে লোকসভা কেন্দ্র রয়েছে সেখানে রাজনৈতিক দলের যারা প্রতিনিধি হিসাবে দাঁড়িয়েছেন তাদেরকে আমরা আমাদের দাবি নিয়ে খোলা চিঠি দিব।

এ বিষয়ে দক্ষিণ মালদা লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী শিরূপা মিত্র চৌধুরী জানান, গঙ্গা ভাঙ্গন এক্সান কমিটি যেটা করছেন সেটা সঠিক করছেন। আমি তাদের সাথে আছি। আমি তাদের সম্পূর্ণভাবে সহযোগিতা করব। আমার লোকসভা কেন্দ্রে মানিকচক, শামসেরগঞ্জ , সমস্ত এলাকায় গঙ্গা ভাঙন হচ্ছে। রাজ্য সরকার বা এখানকার জেলা প্রশাসন তাদের কিছু সহযোগিতা করে কিন্তু তাদেরকে এখনো অব্দি কোনরকম ভাবে স্থায়ী পুনর্বাসন বা সহযোগিতা করেনি। আমার এই গঙ্গা ভাঙ্গন এলাকার মানুষদের যাতে স্থায়ী সমাধান হয় সেটাই আমার মূল লক্ষ্য।

ভাঙ্গনের বিষয় নিয়ে আমি সমস্ত রাজনৈতিক দলকে বলবো সবাই একসাথে হয়ে মালদার মানুষকে বাঁচানোর জন্য এই গঙ্গা ভাঙ্গন বিষয় নিয়ে এগিয়ে আসুন।

রাজ্যের উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন জলপথ ও সেচ দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন জানান গঙ্গা ভাঙ্গন এলাকায় এখনো পর্যন্ত যা কাজ করেছে সেটি আমাদের সরকারই করেছে কেন্দ্রীয় সরকার কোন রকম ভাবে সহযোগিতা করেনি একটা টাকাও দেয়নি। সেখানে রাজ্য সরকারের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় সরকারের সম্পূর্ণ সহযোগিতা দরকার না হলে এই গঙ্গা ভাঙ্গন স্থায়ী সমাধান করা সম্ভব নয়। আমরা ইতিমধ্যে একটি সার্ভেও করেছি। বিহার ,ঝাড়খন্ড, এবং আমাদের পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে একসাথে মিলে এই কাজ করতে হবে। গঙ্গা ভাঙ্গন একশন কমিটি যে খোলা চিঠি দেওয়ার কথা ভাবছে সেটি তাদের কেউ ভাবতে হবে যে আমাদের এই বিষয়ে যা করার আমরা ঠিকই করছি।।

গণতন্ত্র মানেই হচ্ছে উন্নয়ন আজকে বিজেপি সরকার ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করছে আমরা উন্নয়ন করছি।

গঙ্গা ভাঙ্গন বিষয় নিয়ে রীতিমত সমস্যার কথা স্বীকার করেছেন দক্ষিণ মালদা লোকসভা কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী ইসা খান চৌধুরীও।

*ক্ষমতায় আসলে বিডিওকে "টাইট" করা হবে, বিজেপির প্রার্থী হিরণকে শোকজ করল নির্বাচন কমিশন*

এসবি নিউজ ব্যুরো: শোকজ করা হল ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায় কে। নির্বাচন কমিশনের তরফে শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়েছে তাঁকে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দিতে হবে জবাব। হিরণ ডেবরা বিডিও অফিসে গিয়ে বিডিওর সামনেই বলেছেন ‘জেতার পরে কী ভাবে টাইট দিতে হয় দেখবেন। আপনাদের কথা দিলাম, যে ভাবে হোক গ্রামের মানুষকে নিয়ে, লাঠি ঝাঁটা নিয়ে এই সব লোককে ঢুকতে দেবেন না। তৃণমূলের দলদাস পুলিশ, তৃণমূলের দলদাস বিডিও এসডিও-দেরকে ঢুকতে দেবেন না।

আগামী ২ মাস আটকে রাখুন। জেতবার পরে আমরা সব বুঝে নেব। অবৈধ কাজগুলিতে বিডিও, এসডিওরা প্ররোচনা দিচ্ছে। কারণ তাঁদের দীপক অধিকারীকে ৩০ শতাংশ কাটমানি দিতে হয়।’ এই ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই নিমেষের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। হিরণের এই মন্তব্যে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা।

*শান্তিনিকেতন ও বোলপুরে বিভিন্ন ওয়ার্ডে বসন্ত উৎসবে সামিল হলেন রাজ্যের মন্ত্রী*

এসবি নিউজ ব্যুরো: বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ এবছরও বসন্ত উৎসব পালন করেনি। কি কারণে বসন্ত উৎসব পালন করেনি সেই নিয়ে এখনও পর্যন্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেনি কর্তৃপক্ষ। কিন্তু বিশ্বভারতীর আদলেই শান্তিনিকেতন ও বোলপুরে বিভিন্ন ওয়ার্ডে আয়োজন করা হয়েছিল বসন্ত উৎসবের।আয়োজক রাজ্যের ক্ষুদ্র ও বস্ত্র কুটির শিল্প মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা। এদিন তিনি শান্তিনিকেতনে রতনপল্লীতে বসন্ত উৎসবে সামিল হন। সকাল থেকেই "রাঙিয়ে দিয়ে যাও গানের "মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করল শান্তিনিকেতন বোলপুর সহ বাইরে থেকে আসা পর্যটকরা।

*Sports News*

Golf Tournament at Calcutta

Pic : Sanjay Hazra ( khabar kolkata).

Rasmus Neergaard-Petersen receives the trophy from Mr. Gaurav Ghosh, Captain, RCGC. The other dignitaries seen in the picture are Mr. Ed Johnson, Tournament Director, Challenge Tour (extreme right) and Mr. Uttam Singh Mundy, CEO, PGTI (extreme left).

*কবিতা*

"পথ হারা পথিক"

গোপাল মাঝি

পথ অতি আঁকা -বাঁকা

কেমন করে চলি,

হঠাৎ যদি গুলিয়ে ফেলি

কারে বল বলি!

ছিলনা তো এমন এদিন

যখন ছিলাম ছোট,

স্কুল শেষে খেলতাম মাঠে

কচি -কাঁচা যত |

কাছের -কাজের ছিল যারা

দেখছি তাদের হাল,

কেমন যেন কেটে গেছে

সুর -ছন্দ তাল!

দিবা -রাত্র ঠকাচ্ছে এরা

খেলার মাঠে এসে,

শেষ পরিণতি কোথায় এদের

ভাবছে কি অবশেষে?

শোষণ করে আজ যাঁরা

হচ্ছেন কোটি -পতি,

মহা -কাল পিছু টানলে

থাকবেনা এক রতি |

ভাবছি বসে আপন মনে

কোনটা যে সঠিক,

দিক -ভ্রান্ত আমি এখন

পথ হারা পথিক |