/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz ভাষা দিবসে মিলল দুই বাংলা West Bengal Bangla
ভাষা দিবসে মিলল দুই বাংলা

উত্তর ২৪ পরগনা: বাংলা ভাষার মর্যাদার দাবিতে একসময় গুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে গিয়েছিল রফিক, সালাম, বরকতের মতো ভাষাপ্রেমী যুবকদের বুক। অবশেষে তাঁদের সেই লড়াই সার্থক হয়। বাংলা ভাষা আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা হিসেবে বিশ্বের দরবারে স্বীকৃতি পায়।

আর সেই লড়াইয়ে সামিল ভাষা শহিদদের স্মরণে দুই বাংলা সহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে যেখানে যেখানে বাংলা ভাষাভাষী মানুষ রয়েছেন, তাঁরাই আজ অর্থাৎ ২১ ফেব্রুয়ারির দিনটিকে বিশেষভাবে স্মরণ করেন।২১ ফেব্রুয়ারি বিশ্বের সমস্ত বাংলাভাষীদের কাছে একটি আবেগের নাম।দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ পেট্রাপোল–বেনাপোল সীমান্তে এই দিনটিকে দুই বাংলার মানুষ যৌথভাবে পালন করে আসছেন।

এবছরও তার অন্যথা হল না।প্রতিবারের মতো এবারেও পেট্রাপোল–বেনাপোল সীমান্তের নোম্যানস ল্যান্ডে শহিদবেদীতে মাল্য দান করেন দু দেশের প্রতিনিধিরা। সেখানে হাজির হন আজকের অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা তথা দুই বাংলার প্রতিনিধিরা, যার মধ্যে অধিকাংশই ছিলেন রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক কর্তারা। তাঁরা যৌথভাবে ফুল দিয়ে ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধা জানান।

আমবাগান থেকে বালতি ভর্তি তাজা বোমা উদ্ধার, ব্যাপক চাঞ্চল্য

এসবি নিউজ ব্যুরো: সামসেরগঞ্জে আমবাগান থেকে বালতি ভর্তি তাজা বোমা উদ্ধার। মঙ্গলবার রাতে সামশেরগঞ্জের নামোচাচন্ড এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয় বোমাগুলো। বিষয়টি জানাজানি হতেই বুধবার সকাল থেকেই এলাকা জুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। ইতিমধ্যেই বোমা রাখার স্থান ঘিরে রেখেছে পুলিশ। খবর দেওয়া হয়েছে বোম স্কোয়াড টিমকে।

কে বা কারা আমবাগানের ভেতরে বোমাগুলো বালতিতে মজুত রেখেছিল তার তদন্ত করে দেখছে সামশেরগঞ্জ থানার পুলিশ। এদিকে যে কোনো রকম অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটার আগেই পুলিশের তৎপরতায় বোমা উদ্ধারের প্রশংসা করেছেন সাধারন মানুষ। বোমা কারবারের সঙ্গে কে বা কারা যুক্ত রয়েছে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে সামসেরগঞ্জ থানার পুলিশ।

*কবিতা*

"ভাষা দিবস "

গোপাল মাঝি

জন্মেছি যখন আমি বাংলায়

মাতৃ - গর্ভ হতে,

প্রথম ডাক ডেকেছিলেম আমি

'মা' -'মা' বলে |

সোনার বাংলায় জন্ম আমার

বাংলা আমার মা,

পেয়েছি তো অনেক কিছু

দিয়েছি গো যা'|

এমন মধুর ভাষা তুমি

কোথাও পাবে নাতো,

সবার মাঝে সেরা বলি

আছে ভাষা যতো |

কবির তর্জমায় বাংলা ভাষা

জাগায় মনে ভালোবাসা,

আমার গর্ব, আমার আশা

প্রকাশ করি মাতৃ -ভাষা |

বিশ্ব কবি মোদের রবি

নোবেল পায় গীতাঞ্জলী,

সকল দেশের মতো আমরা

বৈশাখেতে তাঁকেই স্মরী |

বঙ্কিম, শরৎ, রবি - মাইকেল

ঈশ্বর বিদ্যাসাগর,

জীবনানন্দ, সুকান্ত, অতুল - নজরুল

যাঁদের সৃষ্টিতেই কদর |

এই ভাষাতেই কথা বলি

শিল্পীরা গায় গান,

ভাটিয়ালী,বাউল, গান তর্জায়

ফিরে পাই প্রাণ |

ভাষা দিবসে মনের আনন্দে

গাইতে থাকি গান,

আগামী প্রজন্ম রক্ষা করবে

বাংলা ভাষার মান |

১০০ দিনের কাজের আওতায় সাড়ে ২৪ লক্ষ শ্রমিক, টাস্ক ফোর্স গড়ে দিল নবান্ন

এসবি নিউজ ব্যুরো: রাজ্যে ১০০ দিনের কাজের আওতায় সাড়ে ২৪ লক্ষ শ্রমিক। মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা মতো বকেয়া সেই টাকা দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে দিল নবান্ন। আগামী দিনে কেন্দ্রীয় সরকার মজুরি বাবদ টাকা রিলিজ করলে সেই টাকা রাজ্যের কোষাগারে যাবে। তখন মজুরি দেওয়ার হিসাব চাইতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। আর গরমিল হলে আবার কেন্দ্রের বরাদ্দ আটকে যেতে পারে।

তাই সাবধানী পদক্ষেপ এই টাস্কফোর্স।১০০ দিনের কাজের টাকা দেবে রাজ্য সরকার। কেন্দ্রীয় সরকার এই টাকা আটকে রেখেছে বলে অভিযোগ। এই টাকা দেওয়ার কথা আগেই ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার সেই টাকা দিতে টাস্ক ফোর্স গঠন করল রাজ্য সরকার। আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ১০০ দিনের কাজের টাকা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।

তাই গঠন করা হয়েছে এই টাস্ক ফোর্স। এই টাস্ক ফোর্সের মাথায় রয়েছেন পঞ্চায়েত দফতরের সচিব পি উলগানথন। তাঁর সঙ্গে ওই কমিটিতে রয়েছেন আরও তিন আইএএস অফিসার। সূত্রের খবর, মোট আটজন সরকারি অফিসার এই টাস্ক ফোর্সে কাজ করবেন।

লোকসভা ভোটের আগেই পোস্টার ঘিরে সরগরম ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের রাজনীতি

উত্তর ২৪ পরগনা: লোকসভা ভোটের আগেই পোস্টার ঘিরে সরগরম ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের রাজনীতি। লোকসভা নির্বাচনের দিন এখনো ঘোষণা হয়নি। ব্যারাকপুর লোকসভার প্রার্থীও ঘোষণা করেনি কোন রাজনৈতিক দলই। এরমধ্যেই

ব্যারাকপুর জুড়ে পড়লো পোস্টার। বারাকপুরের বিধায়ক রাজ চক্রবর্তীর জন্মদিনের আগাম শুভেচ্ছা জানিয়ে এই পোস্টার, হোডিং লাগানো হয়েছে।সেখানে লেখা 'এবার ব্যারাকপুরে জনতার রাজ'। সৌজন্যে ভাটপাড়া বিধানসভা নাগরিকবৃন্দ।

ব্যারাকপুরে বিভিন্ন জায়গায় পড়েছে এই পোস্টার। যা নিয়ে তৈরি হয়েছে জল্পনা।তাহলে কি এবার বারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী হতে চলেছেন বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী। তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।তবে বিষয়টি গুরুত্ব দিতে নারাজ ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলার বিজেপির সম্পাদক রূপক মিত্র।তিনি বলেন, এসব ফালতু কথা। জনতার মনে রয়েছেন একমাত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।ওদের অনেক লবি।তাই এই বিষয়ে কিছু রাজি নন তিনি।

*संदेशखाली पीड़ितों को विधानसभा में विपक्ष के नेता शुभेंदु अधिकारी ने दिया आश्वासन

पश्चिम बंगाल के संदेशखाली में सत्तारूढ़ तृणमूल कांग्रेस (टीएमसी) के कुछ नेताओं द्वारा यौन उत्पीड़न और भूमि हड़पने के आरोपों को लेकर विरोध प्रदर्शन हो रहा है। जिसको लेकर पूरे बंगाल में सियासत गर्म है। इस बीच भाजपा नेता शुभेंदु अधिकारी आज संदेशखाली पहुंचे।

शुभेंदु अधिकारी ने संदेशखाली के पीड़ितों से मुलाकात की। ग्रामीणों ने विधानसभा में विपक्ष के नेता शुभेंदु अधिकारी को अपने डर का कारण बताया। उन्होंने यह भी बताया कि कैसे रात में गांव में घुसकर उन्हें डराया जा रहा है। जवाब में शुभेंदु अधिकारी ने सभी को एकजुट होकर लड़ने की सलाह दी। शुभेंदु अधिकारी ने संदेशखाली नंबर 8 के बीनापानी समाज कल्याण मैदान में बैठकर ग्रामीणों से बात की। उन्होंने नंदीग्राम का विषय उठाया। विपक्षी दल के नेता ने कहा, ”शाम के वक्त अगर बाहरी लोग दिखें तो शंख बजाना। उस समय सभी लोग सतर्क रहेंगे। एकजुट होकर लड़ो।”

बता दें कि शुभेंदु अधिकारी को कलकत्ता हाईकोर्ट ने शर्तों के साथ संदेशखाली जाने की इजाजत दी थी। कोर्ट ने शुभेंदु अधिकारी से कहा कि वह अपनी यात्रा के मार्ग की जानकारी प्रशासन को दें। साथ ही उन्हें भड़काऊ भाषण न देने की हिदायत भी दी गई।

সাংসদ পক্ষ থেকে স্কলারস্পিপ প্রদান ছাত্র ছাত্রীদের

উত্তর ২৪ পরগনা: মঙ্গলবার বারাসাত পৌরসভার অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হল সাংসদের পক্ষ থেকে স্কলারস্পিপ প্রদান অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠান উপস্থিত ছিলেন বারাসাতের সাংসদ ডা: কাকলি ঘোষ দস্তিদার, খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ, দমকল দফতরের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী সুজিত বোস সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।

এদিন প্রাপ্ত সফল ছাত্র ছাত্রীদের হাতে এই স্কলারস্পিপের চেক প্রদান করা হয়। জেলার বিভিন্ন স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের উচ্চ শিক্ষায় সহযোগিতা করার জন্য এই স্কলারস্পিপ দেওয়া হয়, যাতে তারা ভবিষ্যতে উচ্চ শিক্ষায় এগিয়ে যেতে পারে।

এক টাকায় লুচি

এসবি নিউজ ব্যুরো: ২৪ বছর ধরে ছাকা তেলে ভাজা লুচি আজও খাদ্য রসিকদের জিভে জল এনে দেয় মাত্র এক টাকাতে। হ্যাঁ, ভাবতে অবাক লাগলেও সারা রাজ্যের মধ্যে এই দোকানের হদিস পাওয়া গেল নদীয়ার শান্তিপুরের নতুনহাট বাজারে। ২৪ বছর আগে বাবার হাত ধরে ব্যবসায় হাতে খড়ি, এরপর বার্ধক্যজনিত কারণে অবসর নিতে হয় বাবাকে।

তারপর থেকেই দোকান সামলানোর দায়িত্ব পড়ে ছেলের হাতে, কিন্তু এই এক টাকার লুচির গল্প যে সারা শান্তিপুরবাসীর কাছে এক অনন্য। কিভাবে সম্ভব এই দুর্মূল্যের বাজারে এক টাকা লুচি মানুষের মুখে তুলে দেওয়া। ব্যবসায়ী রনি রক্ষিত জানাচ্ছেন, সম্পূর্ণই সেলের উপর লাভ থাকে তার। সারাদিন দোকান চালিয়ে খুব অল্প লাভ্যাংশ থাকে।

এই এক টাকার লুচি তার বাবা দীপক রক্ষিতের হাতেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে, আর সেটাকেই বহাল রাখার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করে চলেছে বর্তমান লুচি ব্যবসায়ী। সাধারণের মন জয় করতে লুচি ভাজার সময় করা হয় বিভিন্ন কৌশল, একসাথে একাধিক লুচি বেলে ছেড়ে দেওয়া হয় ছাকা তেলে, আর সেখানে ফুলের পাপড়ির মত ছড়িয়ে পড়ে এক একটি লুচি।

দোকানে মানুষ শুধু খেতেই আসেন না, গল্পের ছলে কখন যে লুচি মুখে উঠে যায় আর কখনোই বা শেষ হয়ে যায় তা বোঝা বড় দায়। এক টাকাই শুধু লুচি মেলে না, সাথে বিনামূল্যে থাকে মোটরের ঘুগনি, স্যালাড, কাশুন্দি ও টমেটর সস। এসব কিছুই মাত্র এক টাকায় কিভাবে সম্ভব, সত্যিই এক টাকার যে এখনো খাবারের ক্ষেত্রে কতটা মূল্য তা চাক্ষুষ প্রমাণ করিয়ে দিলেন এই লুচি ব্যবসায়ী।

*উচ্ছেদের সময় নিখোঁজ, সাংসদ আর বিধায়কের নামে পড়লো পোস্টার*

এসবি নিউজ ব্যুরো: পুনর্বাসন বিহীন উচ্ছেদ করতে এলে বুলডোজারের সামনে দাঁড়াবেন। কয়েক মাস আগে রাষ্ট্রায়ত্ত কারখানার বিরুদ্ধে হুংকার দিয়ে বস্তিবাসীর পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া আর বিজেপি বিধায়ক লক্ষণ ঘরুই। কিন্তু রাষ্ট্রায়াত্ত কারখানা সম্প্রসারনের জন্য উচ্ছেদের প্রাথমিক কাজ শুরু করতেই নিখোঁজ বিধায়ক আর সাংসদ।

রাষ্ট্রায়ত্ত দুর্গাপুর থার্মাল পাওয়ার স্টেশন সংলগ্ন বস্তি এলাকার মঙ্গলবার সকালে এমনই পোস্টার ঘিরে শুরু হল রাজনৈতিক চাপানউতোর। এক বস্তিবাসীর অভিযোগ তোলেন, "দুর্গাপুর থার্মাল পাওয়ার স্টেশন কর্তৃপক্ষ যখন উচ্ছেদের নোটিশ দিয়েছিল তখন বস্তিবাসীর পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছিলেন বিজেপি বিধায়ক আর সংসদ। পুনর্বাসন বিহীন উচ্ছেদ করতে এলে বুলডোজারের সামনে দাঁড়াবেন বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু উচ্ছেদের কাজ শুরু করেছে রাষ্ট্রায়াত্ত সংস্থা। তাঁদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে বস্তি ছেড়ে চলে যাওয়ার। কিন্তু এখন সাংসদ সুরেন্দ্র সিং আলুওয়ালিয়া আর বিধায়ক লক্ষণ ঘোরুই নিখোঁজ হয়ে গেছেন।

সেইজন্যই তাঁরা নিখোঁজের পোস্টার দিয়েছেন।" এই প্রসঙ্গে দুর্গাপুর পশ্চিমের বিজেপি বিধায়ক লক্ষণ ঘরুই বলেন,"বেকার ছেলেদের টাকা দিয়ে এইসব কাজ করাচ্ছে তৃণমূলের নেতারা। সাংসদ সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া এবং তাঁরা সব সময়ই মানুষের পাশে থাকেন। পুরসভা নির্বাচন না করে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্ত ছড়াচ্ছে তৃণমূল বলেও তীব্র কটাক্ষ করেন। বিজেপিকে কটাক্ষ করে জেলা তৃণমূলের সহ সভাপতি উত্তম মুখার্জি বলেন," মানুষের পাশে ওঁরা থাকে না মানুষের সাথে যোগাযোগও রাখে না।

ভোটের সময় নানান প্রতিশ্রুতি দেয় কিন্তু ভোট পেরোলে ই আর দেখা মেলে না। তাই মানুষ ওদের নিখোঁজ বলেছে।" মা মাটি মানুষ ব্যস্ত তৃণমূলকে আক্রমণ করে বিজেপি সাংসদ সুরিন্দর সিং আলু ওয়ালিয়া বলেন,"ওই এলাকার মানুষ সমস্যার কথা তাঁকে জানাননি। অথচ তিনি দুর্গাপুরেই রয়েছেন।রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নিখোঁজের পোস্টার দেওয়া হচ্ছে তৃণমূলের মদতে বলেও কটাক্ষ করেন।"

কলকাতার টালিগঞ্জ ক্লাবে হয়ে গেল ইস্টার্ন ইন্ডিয়া অশ্বারোহী চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৪

খবর কলকাতা: গত ১৭ এবং ১৮ ই ফেব্রুয়ারী কলকাতার মর্যাদাপূর্ণ টালিগঞ্জ ক্লাবে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ইস্টার্ন ইন্ডিয়া ইকুইস্ট্রিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৪। যেখানে সাম্প্রতিক এশিয়ান গেমসের স্বর্ণপদক বিজয়ী আনুশ আগরওয়ালা তার রাইডিং যাত্রা শুরু করেছিলেন। সেনাবাহিনী, পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ এবং কলকাতা পুলিশের রাইডার সহ সারা ভারত থেকে ১৩০ জনেরও বেশি অংশগ্রহণকারী এবং শহরের অন্যান্য প্রতিষ্ঠিত রাইডাররা এতে অংশগ্রহণ করেছিল।

এই বার্ষিক ইভেন্টের আসল উদ্দেশ্য ছিল অশ্বারোহী প্রতিদ্বন্দ্বিতা কমিয়ে ভ্রাতৃত্ব বোধকে জাগ্রত করা এবং পূর্ব ভারতে অশ্বারোহী ক্রীড়ার গৌরবময় দিনগুলিকে ফিরিয়ে আনা।

ইভেন্টে ৬ বছর থেকে ৫০ ঊর্ধ্ব বছর পর্যন্ত বিভিন্ন বয়সের অনেক তরুণ, প্রতিভাবান এবং প্রতিশ্রুতিশীল রাইডাররা অংশ গ্রহণ করেছিলেন। এটি বিশ্বের একমাত্র খেলা , যেখানে পুরুষ এবং মহিলারা পাশাপাশি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।

টলিগঞ্জ ক্লাবের শরদ ভুটোরিয়াকে সেরা রাইডার ঘোষণা করা হয়। টলিক্লাবের কয়েকজন সিনিয়র রাইডার যেমন- পেহর নায়ক, সিদ্ধার্থ দেবগুপ্ত এবং লাভ জালান, শৌর্য জৈনও ব্যাঙ্গালোরে অনুষ্ঠিত জুনিয়র ন্যাশনাল ২০২৩ -এ অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং বেশ কয়েকটি খ্যাতি অর্জন করেছিলেন, তারাও এখানে এই প্রতিযোগিতায় নেমে ছিলেন। এই প্রতিযোগিতায় মিঃ জয়রামন- এডিজি কলকাতা পুলিশ, মেজর জেনারেল মোহিত মাহিন্দ্রু-এমজি এএসসি ইস্টার্ন কমান্ড রামকৃষ্ণান, প্রাক্তন এডিজি কলকাতা পুলিশ মিঃ জয়ন্ত চৌধুরী, প্রাক্তন ডিরেক্টর জেনারেল পুলিশ আসাম মিঃ সুজয় ব্যানার্জি (সভাপতি) র মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া দর্শকদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো।

ছবি: সঞ্জয় হাজরা ( খবর কলকাতা)।