/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz মাঝ গঙ্গায় ফুটবল খেলার মাঠ, নাকি চর, বোঝা দায় West Bengal Bangla
মাঝ গঙ্গায় ফুটবল খেলার মাঠ, নাকি চর, বোঝা দায়

এসবি নিউজ ব্যুরো: নতুন চরে সাধারণ মানুষের ভিড়।গতিপথ বদল গঙ্গার, নাব্যতা হারিয়ে বয়ে চলেছে গঙ্গা।একদিকে ভাঙন, অন্যদিকে নতুন চর, গতিপথ বদল গঙ্গার। আতঙ্কে গঙ্গা তীরবর্তী এলাকার মানুষ।

নদীয়ার কল্যাণী ব্লকের মাঝেরচর এলাকায় দীর্ঘ কয়েকশো মিটার এলাকা জুড়ে গঙ্গার বুকে নতুন করে চর গজিয়ে উঠেছে। গজে ওঠা চরের কিছুটা দূরে ঈশ্বরগুপ্ত সেতু এবং পাশে আর একটি সেতু নির্মাণ হচ্ছে। অন্যদিকে, কাছেই হুগলি জেলার রয়েছে ব্যান্ডেল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র।

এই গঙ্গার উপর দিয়েই মাঝে মাঝেই ব্যান্ডেল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বা ফারাক্কা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ভেসেলে করে কয়লা বা ছাই নিয়ে চলাচল করে। নাব্যতা হারিয়ে গঙ্গার এই রূপ ধারণ ভবিষ্যতে ভাঙন শুরু হতে পারে। আতঙ্কে গঙ্গা তীরবর্তী এলাকার মানুষ।

যদিও কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরের দাবি, ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকার ড্রেজিং করার জন্য অর্থ অনুমোদন করেছে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা। ফারাক্কা থেকে হলদিয়া পর্যন্ত ড্রেজিংয়ের কাজ জানুয়ারি অথবা ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হবে বলে আশাবাদী কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

অন্যদিকে, নতুন করে গঙ্গার বুকে চর গজিয়ে ওঠা নিয়ে কটাক্ষ করেন স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান।

রাজনৈতিক তরজা যাই হোক না কেন প্রতিদিন গঙ্গা তার নাব্যতা হারাচ্ছে, হারাচ্ছে তার গতিপথ। ভাঙছে পাড়। ক্ষতি হচ্ছে সাধারণ মানুষের।

*নৈহাটির লালবাবা ঘাটের গঙ্গাবক্ষ থেকে ফের বালি চুরির অভিযোগ বালি মাফিয়াদের বিরুদ্ধে*

উত্তর ২৪ পরগনা: মুখ্যমন্ত্রীর কড়া নির্দেশকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে ফের গঙ্গাবক্ষ থেকে অবৈধভাবে বালি চুরির অভিযোগ উঠেছে বালি মাফিয়াদের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, নৈহাটি পুরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের লালবাবা গঙ্গার ঘাট থেকে অবৈধভাবে বালি তোলা হচ্ছে। প্রমাণ হিসেবে গঙ্গা ঘাটে এখনও পড়ে রয়েছে বালি তোলার মেশিনও।

যদিও নৈহাটি পুরসভার পুরপ্রধান অশোক চট্টোপাধ্যায়ের ধামাচাপা কেন্দ্রিক সাফাই, ২০১৫ সালের শেষের দিকে দু'তিন গাড়ি বালি তোলা হয়েছিল। সেই বালিই এখনও গঙ্গার পাড়েই পড়ে রয়েছে। পুরপ্রধানের বক্তব্য, একটা সময় কিছু লোকের মধ্যে বালি তোলার প্রবণতা দেখা দিয়েছিল। কিন্তু বিধায়ক পার্থ ভৌমিকের কড়া নির্দেশ এবং প্রশাসনেরও নির্দেশ অবৈধভাবে বালি তোলা যাবে না। রয়ালটি জমা দিয়ে সরকারের অনুমোদন নিয়ে তবেই বালি তোলা যাবে। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ জুবিলি ব্রিজ সন্নিহিত নৈহাটির লাল বাবা গঙ্গাঘাটের চিত্র কিন্তু আলাদা।

ঘাটের পাশেই মজুত রয়েছে তাজা সাদা বালির সারি সারিস্তুপ। স্থানীয়দের অভিযোগ, লালবাবা ঘাট থেকে চোরাগোপ্তা বালি তুলছে এক শ্রেণীর বালি মাফিয়া। কিন্তু বালি মাফিয়াদের ভয়ে কেউই মুখ খুলতে সাহস দেখায় না। তবে পিছনপানে দাঁড়িয়ে সাহস করে এক বাসিন্দা জানালেন, প্রতি বছর ছট পুজোর আগে ঘাট পরিস্কারের দোহাই দেখিয়ে বালি তোলা হচ্ছে। আর পুজো মিটলেই মজুত রাখা সেই বালি দেদার বিক্রি করে দিচ্ছে বালি মাফিয়ারা। যদি লুকিয়ে বালি তোলা না হয়, তাহলে গঙ্গা ঘাটে কেন বালি তোলার মেশিন পড়ে রয়েছে। পুলিশ কেনই বা মেশিনগুলো বাজেয়াপ্ত করছে না। প্রশ্ন ক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর। শুধু এলাকাবাসী নয়, বালি চুরি নিয়ে সরব গেরুয়া শিবিরও।

রাতের অন্ধকারে দুঃসাহসিক চুরি বান্দহা মনসা মন্দিরে

এসবি নিউজ ব্যুরো: সকাল আনুমানিক ৮টা নাগাদ বিষয়টি এলাকাবাসীর নজরে আসতেই ক্ষোভে ফেটে পড়লেন ওই মন্দির প্রাঙ্গনে। প্রসঙ্গত বীরভূম জেলার ময়ূরেশ্বর থানার অন্তর্গত বান্দহা গ্রামেই রয়েছে প্রায় ১০০ বছরের পুরনো মনসা মন্দির। আর সেই মন্দিরে রয়েছে একটি শীতলা মা সহ মোট ৮টি মনসা মা । আর সেই মন্দির থেকেই রাতের অন্ধকারে দুঃসাহসিক চুরির ঘটনা ঘটলো বলে জানা যায়।

মূলত এলাকাবাসীর দাবি মধ্যরাতে মন্দিরে ঢাকা মনসার কাছ থেকে চুরি হয়েছে আনুমানিক ১০ থেকে ১৫ ভরি চাঁদির গহনা, চুরি গিয়েছে কাঁসা-পিতলের বেশ কিছু পুজোর সামগ্রী। পাশাপাশি চুরি হয়েছে মন্দিরে থাকা প্রণামী বাক্সের টাকাগুলিও। তবে মায়ের মন্দিরে এই চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে কান্নায় ভেঙে পড়লেন ওই গ্রামের মানুষজন। সকালে বান্দহা মনসা মন্দির প্রাঙ্গনে চুরির ঘটনা শুনে এলাকার বহু মানুষজন জমায়েত হয়েছেন সেখানে। তবে কে বা কারা এই ঘটনার সাথে যুক্ত কিভাবেই বা মন্দিরে তালা ভেঙে এই দুঃসাহসিক ঘটনা ঘটলো তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ময়ূরেশ্বর থানার পুলিশ প্রশাসন।

*দেশের সেরা তালিকায় রাজ্যের তিন হাসপাতাল*

নতুন বছরের শুরুতেই বাংলার স্বাস্থ্য দফতরের মুকুটে পড়ল নয়া পালক । রাজ্যের তিনটি হাসপাতালকে সর্বভারতীয় স্বীকৃতি দিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য দফতর। সেই তিনটি হাসপাতাল হল  বি সি রায় শিশু হাসপাতাল, আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল এবং নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল। কেন্দ্রের  জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন প্রকল্পের আওতায় এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।  রাজ্যের এই তিনটি হাসপাতালকে আর্থিক অনুদান দেওয়া হবে।

এই অর্থ তারা হাসপাতালের উন্নয়নের খাতে ব্যবহৃত হবে। অন্যদিকে বিসি রায় শিশু হাসপাতালকে একবছরের জন্য ‘মুসকান’শংসাপত্র ও পাঁচ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। সম্প্রতি রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগমকে চিঠি দিয়ে একথা জানিয়েছেন জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের ডিরেক্টর এল এস চাংসান। রাজ্যের এই সাফল্যে আনন্দিত স্বাস্থ্য দফতর। জানা গিয়েছে, রাজ্যের হাসপাতালগুলিতে অক্টোবর এবং  নভেম্বর মাসে দুইদিন করে ছয়বার পরিদর্শনের পর এই স্বীকৃতি দিয়েছে কেন্দ্রের স্বাস্থ্য দফতর।

*New surprise in East Bengal, women's league stage in the red-yellow jersey is this beautiful?*

Sports News

KKNB : Sanjida has been playing football since he was only 10 years old. She is the daughter of Mymensingh, Bangladesh. From primary school to the stage of football. This time Sanjida is going to be one of the hopes of the red-yellow army. Sanjidai is going to be the first foreign female footballer in Kolkata Maidan.

In Bengal, there is no fuss about girls' football in that sense. This time, East Bengal is eager to bring girls' football to everyone's attention.Mashal Bahini is going to change the team with professionalism with equal importance. East Bengal has signed Bangladeshi footballer Sanjida Akhtar for the current season. This time, this 22-year-old girl will play in the red-yellow jersey.

Photo Courtesy: Social Media

মালদার টাউন স্টেশনের উপর দিয়ে শুরু হল রাজধানী এক্সপ্রেসের পরিষেবা

এসবি নিউজ ব্যুরো: অবশেষে মালদাবাসীর স্বপ্নপূরণ। মালদার টাউন স্টেশনের উপর দিয়ে শুরু হল রাজধানী এক্সপ্রেসের পরিষেবা। আগরতলা দিল্লি আনন্দবিহার রাজধানী এক্সপ্রেস মালদার ওপর দিয়ে যাতায়াত করবে। মালদা ডিভিশনের অন্তর্গত মালদা টাউন ভাগলপুর ও জামালপুর এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনের কোটাও থাকবে।

এতদিন গৌহাটি রাজধানী এক্সপ্রেস মালদা জেলার উপর দিয়ে গেলেও তা মূল মালদা টাউন স্টেশনের উপর দিয়ে যেত না তা কাঠিয়ার হয়ে দিল্লি চলে যেত। দীর্ঘদিন ধরে মালদা বাসির দাবি ছিল এই ট্রেনটি চালু করা হয়। অবশেষে সেই স্বপ্ন সফল হলো।

এদিন মালদা টাউন স্টেশনে বেলা তিনটের সময় এই ট্রেনটিকে ফ্ল্যাগ march করেন উত্তর মালদার বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু ।ইংরেজ বাজারের বিজেপি বিধায়ক শ্রীরুপা মিত্র চৌধুরী , গাজলের বিধায়ক গোপাল সাহা ও পূর্ব রেলের মালদা ডিভিশনের ডিআরএম বিকাশ চৌবে। ৩.১০ মিনিটে ট্রেনটি মালদা টাউন স্টেশন থেকে দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা হয়।

সালানপুর ব্লক সম্প্রতি উৎসবের উদ্বোধন

এসবি নিউজ ব্যুরো: প্রথম বর্ষের সালানপুর ব্লক সম্প্রীতি উৎসবের প্রদীপ প্রজ্জলন করে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করলেন বারাবনি বিধায়ক তথা আসানসোল পৌরনিগমের মেয়র বিধান উপাধ্যায়।এই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে মেয়র বিধান উপাধ্যায় বলেন," বড় বড় শহরের সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে সালানপুর ব্লক।এই ধরনের অনুষ্ঠান সম্ভবত আসানসোল ও দুর্গাপুর কিংবা কলকাতা শহর অঞ্চলেই হয়ে থাকে।

এই ধরনের অনুষ্ঠান ভাবনা-চিন্তা যে সালানপুরে করা যেতে পারে তা এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত।এই উৎসব ১৬ তারিখ থেকে ২০তারিখ পর্যন্ত সালানপুর ব্লকের শ্রমিক মঞ্চে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।যেখানে ব্লকের বিভিন্ন গোষ্ঠীর মাধ্যমে স্টল করে মেলার আয়োজন করা হয়েছে।যেখানে বিভিন্ন রকমের দোকান সাজানো হয়েছে।হস্তশিল্প,জামা কাপড়, খাবার সহ একাধিক দোকান এই মেলায় রয়েছে"।

তাছাড়া এদিন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আসানসোল পৌর নিগমের ডেপুটি মেয়র ওয়াসিমুল হক,আসানসোল জেলা হাসপাতালের সুপার নিখিল চন্দ্র দাস, সমাজসেবী ভোলা, সালানপুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কৈলাস পতি মন্ডল,সহ-সভাপতি বিদ্যুৎ মিশ্র, জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ মহম্মদ আরমান ও সদস্য বেবি মণ্ডল,সহ আরো অনেকে।

ছাড়তে হবে সরকারি বাংলো, মহুয়াকে নোটিশ সংসদের আবাসন কমিটির

ফের চাপে পড়লেন তৃণমূল নেত্রী মহুয়া মৈত্র। কেন্দ্রীয় গৃহায়ণ ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, লোকসভা থেকে বহিষ্কৃত প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে তাঁর সরকারি বাংলো থেকে উচ্ছেদ করার নোটিশ জারি করল এস্টেট ডিরেক্টরেট। নোটিশে তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রীকে অবিলম্বে বাংলোটি খালি করতে বলা হয়েছে। জানা গিয়েছে, যেহেতু মহুয়াকে উচ্ছেদের নোটিশ জারি করা হয়েছে, তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সরকারি বাংলো খালি করার জন্য এস্টেট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকদের একটি দল পাঠানো হবে।

ঘুষ নিয়ে প্রশ্ন করার অভিযোগে গত ৮ ডিসেম্বর এথিক্স কমিটির সুপারিশ মেনে লোকসভা থেকে বহিষ্কার করা হয় তৃণমূলের কৃষ্ণনগরের সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে। যদিও ওই সিদ্ধান্ত নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক দানা বেঁধেছে। লোকসভা থেকে বহিষ্কার হওয়ার তিন দিন বাদে গত ১১ ডিসেম্বর মহুয়াকে সাংসদ বাবদ প্রাপ্য সরকারি বাংলো ছেড়ে দেওয়ার জন্য চিঠি পাঠায় নগরোন্নয়ন মন্ত্রকের অধীনস্ত ডিরেক্টরেট অফ এস্টেটস। ডিসেম্বরের ৩১ তারিখের মধ্যেই বাংলো থেকে পাততাড়ি গোটানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন মহুয়া। এবার এস্টেট ডিরেক্টরেট মহুয়াকে সরাকারি বাংলো ছাড়ার নির্দেশ দিল।

শীতের আমেজে পিঠে-পুলি, কাবাব-তন্দুরি-র স্বাদ দিতে দমদমে হাজির নালে ঝোলে

কলকাতা: মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শীতের আমেজ মেখে পিঠে পুলি, কাবাব তন্দুরি সহ হরেক রকম খাওয়ারের স্বাদ দিতে হাজির হল নালে ঝোলে। এদিন থেকে যা প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন পর্যন্ত চলবে। এদিন নালে ঝোলের উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের শিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, খাদ্য মন্ত্রী রথীন ঘোষ, দমদমের সাংসদ সৌগত রায়, শান্তনু সেন, নালে ঝোলের আহ্বায়ক কাউন্সিলার দেবাশীষ বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিনেতা অম্বরিশ ভট্টাচার্য্য, অভিনেত্রী শ্রাবন্তী চ্যাটার্জি-সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।

ভোজন রসিকদের জন্য নালে ঝোলে প্রতিদিন দুপুর ৩টে থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। যেখানে প্রায় তিলোত্তমার একাধিক রেস্তোরাঁর সাথে রয়েছে নামজাদা সব মিষ্টি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান। এর সাথেই রয়েছে লাইভ পিঠে পুলির স্টল। যা স্থানীয় মহিলারাই তৈরি করছেন।

এছাড়াও খাদ্য প্রিয়দের জন্য প্রতিদিন বিকেল ৪টে থেকে ৫টা পর্যন্ত ফুচকা ও মিষ্টি বিনামূল্যে। ভোজন রসিকদের জন্য শুধু খাদ্য বাসনা মেটানো না তার সাথেই থাকছে নানান সুরেলার কন্ঠে অসাধারণ সব সংগীত। মেলার প্রতিদিনই থাকছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এরকম এক উদ্যোগে সম্ভবতই তৃপ্ত ভোজন রসিকরা।

দ্বিতীয় বর্ষের বারাবনি প্রিমিয়ার লিগ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

এসবি নিউজ ব্যুরো: বারাবনির দোমহানি ময়দানে মুকুল ইলেভেন বনাম অমিত ইলেভেনের ফ্রেন্ডলী ম্যাচের মধ্য দিয়েই দ্বিতীয় বর্ষের বারাবনি প্রিমিয়ার লিগ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধন হয়। এদিন ময়দানে খেলোয়াড়দের সঙ্গে মাঠে নামেন টুর্নামেন্টের মূল উদ্যোক্তা মুকুল উপাধ্যায়।তাছাড়া অমিত ইলেভেনের হয়ে ময়দানে নামেন ভোলা সিং।মাঠে ব্যাট হাতে মুকুল উপাধ্যায় ময়দান কাপালেও অবশেষে ম্যাচে জয়লাভ করে অমিত ইলেভেন।

তাছাড়া এদিন টুর্নামেন্টের ১২টি দলের টিম ওনারদের হাতে জার্সি তুলে দিয়ে টুর্নামেন্টের শুভারম্ভ করেন বারাবনি বিধানসভার যুবনেতা মুকুল উপাধ্যায় ও বারাবনি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অসিত সিংহ এবং সালানপুর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সহ সভাপতি ভোলা সিং সহ আরো বিশিষ্ট ব্যক্তিগণ।এই টুর্নামেন্টের মূল প্রতিযোগিতা শুরু হবে আজ থেকে।৮দিন ব্যাপী বিপিএল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৪শে জানুয়ারি দোমহানি ময়দানে।

এদিন বারাবনি বিধানসভার যুবনেতা মুকুল উপাধ্যায় জানান,' আজকেই টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করা হল।কাল থেকে ১২টি দলের মূল পর্বের খেলা গুলি অনুষ্ঠিত হবে।তাছাড়া ৮দিন ব্যাপী টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা হবে ২৪শে জানুয়ারি"।তিনি আরো জানান, মোবাইল ফোন থেকে যুব সমাজকে সরিয়ে নিয়ে এসে একটি বড় মাপের মঞ্চে তৈরি করার জন্য এই টুর্নামেন্ট।