/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz কাজের দাবিতে আন্দোলনে আপদ মিত্ররা West Bengal Bangla
কাজের দাবিতে আন্দোলনে আপদ মিত্ররা

বাঁকুড়াঃ 'কাজ চাই কাজ দাও, নইলে মোদের বিষদাও' স্লোগান তুলে বাঁকুড়া জেলা শাসকের দপ্তরের সামনে বিক্ষোভে সামিল হলেন 'ওয়েস্ট বেঙ্গল ডিজাস্টার ম্যানেজম্যান্ট এণ্ড আপদ মিত্র একতা মঞ্চের সদস্যরা। বুধবার ওই সংগঠনের সদস্যরা প্ল্যাকার্ড ফেস্টুন হাতে 'অবিলম্বে সরকারী যেকোন দপ্তরে কাজের সুযোগ দেওয়া' ও 'কীট' দেওয়ার দাবি জানিয়ে দীর্ঘক্ষণ বিক্ষোভ দেখান।

ওয়েস্ট বেঙ্গল ডিজাস্টার ম্যানেজম্যান্ট এণ্ড আপদ মিত্র একতা মঞ্চ, বাঁকুড়া জেলা কমিটির তরফে বলা হয়েছে, গত ২০২২ সালের নভেম্বর মাসে প্রশিক্ষণ শেষ হয়। তারপর এক বছর কেটে গেলেও কেউ কাজের সুযোগ পায়নি। একাধিকবার পূর্বতন জেলাশাসক থেকে জেলা প্রশাসনের আধিকারিকদের কাছে দরবার করলেও কাজ হয়নি। এই অবস্থায় তাঁরা আন্দোলনে নামতে বাধ্য হয়েছেন বলে জানান।

এদিনের বিক্ষোভ কর্মসূচী অংশ নেওয়া ওয়েস্ট বেঙ্গল ডিজাস্টার ম্যানেজম্যান্ট এণ্ড আপদ মিত্র একতা মঞ্চে জেলা সম্পাদক উত্তম গিরি, সদস্যা ডালিয়া ব্যানার্জীরা বলেন, বাঁকুড়া জেলায় ৩০০ জনকে আপদমিত্র প্রকল্পে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু প্রশিক্ষণ শেষে এক বছর পরেও কোন কাজের সুযোগ নেই। পার্শ্ববর্ত্তী জেলা গুলিতে প্রশিক্ষণ প্রাপ্তরা কাজ পাচ্ছেন। এই অবস্থায় দাবি পূরণ না হলে তারা বৃহত্তর আন্দোলনে নামবেন বলে জানান

বেআইনি ভাবে ভারতে প্রবেশ করার সময় হাসখালির কাঁকড়াঝোড় থেকে BSF এর হাতে গ্রেফতার ১ বাংলাদেশী

নদীয়া:বাংলাদেশ থেকে বেআইনি ভাবে ভারতে প্রবেশ করার সময় BSF এর হাতে গ্রেফতার এক বাংলাদেশি ব্যক্তিকে বুধবার আনুমানিক 1 30 নাগাদ রানাঘাট আদালতে তুললো হাসখালি থানার পুলিশ।

সূত্রের খবর, মঙ্গলবার রাতে হাসখালি থানার কাঁকড়াঝোড় এলাকায় টহল দেওয়ার সময় BSF জওয়ানরা খেয়াল করেন বাংলাদেশের দিক থেকে এক ব্যক্তি ভারতে প্রবেশ করার চেষ্টা করছে। আর এর পরই BSF কর্মীরা ওই ব্যক্তিকে আটক করে।

বাংলাদেশের ট্যাংরাখাল এলাকার বাসিন্দা ওই ব্যক্তি তার ভারতে প্রবেশের কোনো বৈধ কাগজ দেখাতে পারেননি। আর এর পরই ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে হাসখালি পুলিশ এর হাতে তুলে দেয় BSF। বুধবার ধৃতকে রানাঘাট আদালতে তুলেছে হাসখালি থানার পুলিশ।

কেন্দ্রের টাকা নষ্ট করেছে রাজ্য সরকার: শুভেন্দু

নবান্নে আজ নেই মুখ্যমন্ত্রী কারণ তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বঞ্চনা ইস্যুতে কথা বলতে দিল্লি গিয়েছেন। সেই ফাঁকেই নবান্নে কেন্দ্রীয় বরাদ্দের খতিয়ান নিয়ে প্রবেশ করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠকের পর বাইরে বেরিয়ে এসে সেই সম্পর্কে কথা বললেন শুভেন্দু নিজেই। বলেন যে জানিয়ে তিনি আসেননি কারণ এর আগে একাধিকবার নবান্নে প্রবেশের চেষ্টা করেছেন তাঁরা কিন্তু কোনোবারই অনুমতি দেওয়া হয়নি।

দাবি করেন, কেন্দ্রের টাকা নষ্ট করেছে রাজ্য সরকার। বাংলার জনগণকে বঞ্চিত করছে রাজ্য সরকার। বিজেপির সমর্থক হলে বিভিন্ন প্রকল্প থেকে বঞ্চিত করা হয়। প্রশাসনিক সভায় বিজেপি বিধায়কদের নাকি ডাকা হয় না। দিল্লিতে নাটক করতে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা, নিশানা শুভেন্দুর। অর্থাৎ বঞ্চনার পাল্টা বঞ্চনার জবাব দিলেন বিজেপি নেতা।

আচমকাই নবান্নে শুভেন্দু

বিধানসভা থেকে বিজেপি বিধায়কদের সঙ্গে এক বৈঠক শেষ করে সোজা নবান্নের ভেতর পৌঁছে গিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা এবং বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। গাড়ি নিয়ে তিনি এই মুহূর্তে নবান্নের ভেতর রয়েছে এবং তাঁর সঙ্গে রয়েছেন আরো কিছু বিধায়ক।

কার সঙ্গে বৈঠক করছেন অথবা কেন দেখা করছেন কিংবা কী পদক্ষেপ তিনি গ্রহণ করতে চলেছেন সে বিষয়ে এখনই কিছু খোলসা করতে চাননি বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু অধিকারী জানিয়েছেন যে নবান্ন থেকে বেরিয়ে এসে তিনি নিজেই সব কিছু জানাবেন। এদিকে এখন দিল্লিতে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান! ধর্মের সাথে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডের শান্তিপুর পেলো স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ব্লাড ব্যাংক

নদীয়া : ধর্মপ্রাণ নদীয়ার মন্দির নগরী শান্তিপুর। শিক্ষায় দীক্ষায় বহু প্রাচীনকাল থেকেই বিশ্বের দরবারে প্রশংসিত ভাঙ্গারাস তাঁত শাড়ি সহ আরো বেশ কিছু বিষয়ে জনপ্রিয়। তবে স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ের পর থেকে বহু প্রাচীন শহর সেই অর্থে যোগাযোগ কিংবা পরিকাঠামো খুব বেশি উন্নয়ন লক্ষ্য করা যায়নি এযাবৎকাল। সম্প্রতি গতবছর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী শান্তিপুরে এসে হেরিটেজ ঘোষণার পর থেকে জেলা প্রশাসন জেলা পরিষদ মহকুমা শাসক ব্লক অফিস পুরসভা বিধায়কের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে পর্যটন সংক্রান্ত শহর সাজিয়ে তোলার এবং যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে নানান পরিকল্পনা।

তবে চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিভিন্ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র গড়ে তোলা শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালকে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে রূপদানের পরিকল্পনা অবশ্য ধারাবাহিকতা । তবে এর পেছনে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে শান্তিপুরের বিধায়ক ব্রজকিশোর গোস্বামীর আবেদনের কথা সকলের জানা। তবে এর আগেও বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের জোরালো আবেদনও অস্বীকার করা যায় না ।

তবে নদিয়া জেলা ব্যাপী সামাজিক বিভিন্ন সংগঠনের মত অনুযায়ী শান্তিপুরে রক্তদান শিবিরের সংখ্যা জেলার মধ্যে অন্যতম। প্রায় সারা বছরই সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এমনকি সচেতন নাগরিকরা পরিবার সদস্যদের জন্মদিন বিবাহ কিংবা যেকোনো শুভ অনুষ্ঠান অথবা পরিবার সদস্যর মৃত্যুর স্মৃতি হিসেবে রক্তদানের অনুষ্ঠান করিয়ে থাকেন মাঝেমধ্যেই। সেক্ষেত্রে কাছাকাছি বলতে নবদ্বীপ অথবা কৃষ্ণনগর ব্লাড ব্যাংক থেকে রক্ত সংগ্রহ দলকে আসতে হয় শান্তিপুরে। আবার শান্তিপুরের মানুষের রক্তের প্রয়োজনে ছুটে যেতে হয় সেখানেই। তবে এবার সে দুর্ভোগের পরিসমাপ্তি ঘটলো।

শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ব্লাড কালেকশন ইউনিট চালুর জন্য পুরাতন একটি ভবন সংস্কার এবং নতুন র্নির্মাণকার্যের কাজ শুরু হল আজ থেকে। শুভ সূচনায় উপস্থিত ছিলেন, শান্তিপুরের বিধায়ক তথা শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতাল এবং রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান ব্রজ কিশোর গোস্বামীগোস্বামী, হাসপাতাল সুপারিন্টেন্ট ডক্টর তারক বর্মন সহ হাসপাতালে বিভিন্ন আধিকারিকগণ।

সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা যায় নদীয়া জেলার মধ্যে মহকুমা হাসপাতাল হিসেবে রানাঘাট জেলা সদর হিসেবে কৃষ্ণনগর স্টেট জেনারেল হাসপাতাল হিসাবে তেহটটো এবং নবদ্বীপে এই ব্লাড ব্যাংক থাকলেও বিগত বেশ কয়েক বছরের মধ্যে শান্তিপুরে এই প্রথম অনুমোদন।

তবে তিনটি পর্যায়ের মধ্য দিয়ে সম্পূর্ণ কাজ শেষ হতে প্রায় লেগে যেতে পারে এক বছর। নির্মাণকার্যের জন্য ব্যয় বরাদ্দ ৬০ লক্ষ টাকার কাজ শুরু হল আজ থেকে এরপর বিদ্যুৎ তারপর বিভিন্ন চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং উন্নত যন্ত্রপাতি এবং উপকরণ এভাবেই পর্যায়ক্রমে চলবে বেশ কয়েকটি ধাপ। তবে শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালের অধীনস্থ হলেও বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণ করবে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর। এই জন্য আসবেন বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত স্বাস্থ্য কর্মী ডাক্তারও। তবে শুধু ব্লাড ব্যাংক নয় একই সাথে সদ্যজাত শিশুদের দশটি এসএনসিইউ বেডের পরিকাঠামো এবং লেবার রুম এক্সটেনশন।

হাসপাতাল সুপার ডক্টর তারক বর্মন বলেন, এর আগেও এস এনসি ইউ একটি বেড এবং ব্লাড স্টোরেজ ইউনিট হিসেবে অন্য ব্লাড ব্যাংক থেকে অল্প সংখ্যক ব্লাড প্যাকেট রেডি রাখা হতো অপারেশনের প্রয়োজন ভিত্তিক। তবে এবার শিশুদের এস এন সি ইউ দশটি বেড এবং সম্পূর্ণ পরিকাঠামগতভাবে ব্লাড ব্যাংক চালু হলে উপকৃত হবে বহু মানুষ।

অনেকেই তাদের প্রয়োজন মতন রক্ত দিয়ে যেতে পারবেন হাসপাতালে এসেই, অন্যদিকে রক্ত গ্রহীতা তাদের পরিবার সদস্যদের যেকোনো এক ইউনিট রক্তের বদলে পেয়ে যাবেন তার প্রয়োজন ভিত্তিক গ্রুপের রক্ত। রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান তথা বিধায়ক ব্রজ কিশোর গোস্বামী বলেন, সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল বলতে বোঝায় সমস্ত বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার থাকা,পরিকাঠামগত উন্নয়ন এবং পরিষেবা যা ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। তবে সমগ্র প্রক্রিয়া সমস্ত হতে লাগবে বেশ কিছু সময়।

রক্তদানের শিবির হিসাবে শান্তিপুরের বিপুল সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং সমাজের সকল স্তরের শুভ বুদ্ধি সম্পন্ন রক্তদাতাদের শুভেচ্ছা জানান তিনি। জানান এখন থেকে তাদের আর কষ্ট করতে হবে না শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালের ব্যবস্থাপনায় সংগৃহীত হবে যেকোনো রক্তদানের আয়োজন। তবে শুধু শান্তিপুর নয় ব্লাড ব্যাংকের ওপর অধিকার আশেপাশের বিভিন্ন জেলারও। রক্তের গ্রুপ অনুযায়ী বিভিন্ন ব্লাড ব্যাংক প্রয়োজন ভিত্তিক আদান প্রদান চলতে থাকবে।

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ২০ বৈঠক শেষে মুখ খুললেন মমতা

মাত্র ২০ মিনিটেই শেষ হয়েছে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৈঠকের পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন মমতা।

তিনি বলেন, '১০০ দিনের টাকা আমরা পাচ্ছি না।আবাস যোজনার টাকা বন্ধ করে দিয়েছে কেন্দ্র। ১০০ দিনের কাজে একটা টাকাও দেয়নি কেন্দ্র রাজ্যকে। সব ব্যাখ্যা দেওয়া সত্ত্বেও টাকা দেয়নি কেন্দ্র। কেন্দ্র ও রাজ্যের আধিকারিকদের মধ্যে বৈঠক হবে।'

বিচারপতি অমৃতা সিনহার স্বামীকে তলব CID, সন্তোষ প্রকাশ BJP-র

এবার বিস্ফোরক তথ্য দিলেন বিজেপি নেতা অমিত মালব্য । তিনি আজ বুধবার এক টুইট বার্তায় লেখেন, ‘এটি বিচার বিভাগকে ভয় দেখানোর নির্লজ্জ প্রচেষ্টা ছাড়া আর কিছুই নয়। কলকাতা হাইকোর্টের বর্তমান বিচারপতি অমৃতা সিনহার স্বামী অ্যাডভোকেট প্রতাপ চন্দ্র দে, যিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার এবং তাঁর ভাগ্নে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাথে জড়িত কেলেঙ্কারি সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি মামলার শুনানি করছেন।'

তিনি আরো লেখেন, 'অ্যাডভোকেট প্রতাপ চন্দ্র দে-কে পশ্চিমবঙ্গ সিআইডি তলব করেছে এবং তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে বিবৃতি দেওয়ার জন্য হয়রানি করেছে। এটি অত্যন্ত গুরুতর এবং বার কাউন্সিলকে অবশ্যই সর্বোচ্চ পর্যায়ে এটি লক্ষ্য করতে হবে।‘

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে রওনা হলেন মমতা

অপেক্ষার অবসান। দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দেখা করতে দিল্লিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ি থেকে বেরোলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

আজ নতুন সংসদ ভবনে সকাল ১১ টায় বৈঠক হবে। ১ লক্ষ ১৫ হাজার কোটি টাকা বাকি বকেয়া রয়েছে কেন্দ্রের কাছে। ১৬ মাস পর হবে দুজনের মধ্যে বৈঠক। মমতা অভিষেক ছাড়াও আজকের বৈঠকে থাকবেন ২০ জন তৃণমূল সাংসদ।

*বেলা বাড়তেই শহরে শুরু মিটিং মিছিল, জানুন আজকের ট্রাফিক আপডেট*


আজ  ২০ শে ডিসেম্বর এদিন বাড়ি থেকে বেরানোর আগেই জেনে নিন কোন কোন রাস্তা বন্ধ থাকবে। কেমন থাকবে রাস্তাঘাটের অবস্থা ? জানিয়ে দিলো লালাবাজার ট্রাফিক কন্ট্রোল। বুধবার শহরে এখনও পর্যন্ত কোথাও কোন দুর্ঘটনা ঘটেনি। 

যানচলাচল স্বাভাবিক আছে।  তবে বেলা ১২টা ৩০-১ টার মধ্যে একটি মিছিল আর এস এন স্কোয়ার থেকে ওয়াই চ্যানেল পর্যন্ত একটি মিছিল আছে। যেখানে ১০০০-১৫০০ জন জমায়েত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। পাশাপাশি বেলা ১টা নাগাদ আর আর অ্যাভিনিউতে একটি মিটিং আছে। যেখানে ১০০০ জন জমায়েত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এছাড়াও বেলা ১টা ৩০ নাগাদ রানী রাসমণি বাজার থেকে বিদ্যুৎ ভবন পর্যন্ত একটি মিছিল আছে। যেখানে ৩০০-৪০০ জন জমায়েত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। 

 এছাড়া আজ কোন মিটিং, মিছিল নেই। তাই বুধবার শহরের সর্বত্র যান চলাচল স্বাভাবিক থাকবে বলে জানিয়েছে , লালবাজার ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম। 

  

*বঙ্গে শীতের দাপট! কত থাকবে তাপমাত্রা?জেনে নিন আজকের আবহাওয়া*


উত্তরবঙ্গের পাশাপাশি দক্ষিণবঙ্গেও দাপট দেখাচ্ছে শীত। কিছু কিছু জায়গায় তো উত্তরকেও টেক্কা দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে দক্ষিণ। হুড়মুড়িয়ে কমছে পশ্চিমের জেলাগুলির তাপমাত্রা। হাওয়া অফিস পূর্বাভাস, আগামী পাঁচ দিন উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গে যেমন ঠান্ডা ছিল তেমনই থাকবে।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী ২২ ডিসেম্বর থেকে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গেও কিছুটা বাড়বে তাপমাত্রা। বুধবার কলকাতার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৪ ও ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে ঘোরাঘুরি করবে। ওদিকে জেলায় জেলায় ইতিমধ্যেই তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির গণ্ডি ছুঁয়ে ফেলেছে।

বড়দিনের সময়েও ঠান্ডার আমেজ কিছুটা কমলেও কমতে পারে কলকাতা সহ উত্তর ও দক্ষিণ দুই বঙ্গেই। পুরুলিয়া, বাঁকুড়ার সহ পশ্চিমের জেলাগুলিতেও তাপমাত্রা ৩-৪ ডিগ্রি বাড়তে পারে। অন্যদিকে গত কয়েকদিন ধরে দার্জিলিং, কালিম্পঙে তুষারপাত চলছে। শৈলশহরে খুশির মেজাজে পর্যটকরা।