/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz *ধুপগুড়িতে লাগাতার খবরের জেরে অবশেষে নড়েচড়ে বসলো বনদফতর* West Bengal Bangla
*ধুপগুড়িতে লাগাতার খবরের জেরে অবশেষে নড়েচড়ে বসলো বনদফতর*


 এসবি নিউজ ব্যুরো: জলপাইগুড়ির ধুপগুড়ি থানার অন্তর্গত বারঘরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় স্থানীয় নেতৃত্বের মদদে রাস্তার দু'ধারের দামী গাছ দেদার ভাবে চুরি হয়ে যাচ্ছিল বেশ কয়েকদিন ধরে।স্থানীয়দের অভিযোগ নির্বিকার ছিল প্রশাসন। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবর সম্প্রচারিত হতেই আজ জলপাইগুড়ি বন বিভাগের মোরাঘাট রেঞ্জ অফিসের আধিকারিকরা এলাকা পরিদর্শন করে।

পাশাপাশি ,বেশ কিছু চুরি যাওয়া গাছ বাজেয়াপ্ত করে। গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস কার্যালয় সংশ্লিষ্ট পঞ্চায়েত অফিসের উপপ্রধানের কাছে সিজ করা দেওয়া গাছের গুলির বিবরণ দিয়ে যায়।

রেঞ্জার রাজকুমার পাল জানান, "এখন থেকে এই অভিযান তাদের লাগাতার চলবে। গোটা বিষয়ের উপর নজর রয়েছে, চুরি যাওয়া গাছের লোক গুলির মধ্যে কিছু উদ্ধার করতে পেরে সিজ করা হয়েছে। গোটা বিষয়টি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।সব রকম প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে"।

*প্রয়াত সিপিএমের বর্ষীয়ান নেতা বাসুদেব আচারিয়া*


প্রয়াত হলেন সিপিএমের বাঁকুড়ার ৯ বারের জয়ী সাংসদ বাসুদেব আচারিয়া। সোমবার দুপুরে তেলঙ্গানার হায়দরাবাদের একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। দলীয় সূত্রের খবর, দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত কারণে অসুস্থ ছিলেন বাসুদেববাবু। এদিন দুপুরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর। বাসুদেবের মৃত্যুর খবরের পরই সিপিএম-এর রাজ্য সম্পাদক  মহম্মদ সেলিম জানান,’বাসুদেববাবুর কন্যা বিদেশে থাকেন । তাঁর সেকেন্দ্রাবাদে পৌঁছতে মঙ্গলবার হয়ে যাবে। তার পর সেখানেই প্রয়াত নেতার শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।‘ 

উল্লেখ্য, ১৯৮৪ সাল থেকে টানা ২০১৪ সাল পর্যন্ত বাঁকুড়া কেন্দ্রের সাংসদ ছিলেন তিনি। টানা ৯ বার বিরোধীদের কাছ থেকে জয়লাভ করেছিলেন বাসুদেব। সিপিএম-এর সংগঠনে এ রাজ্যে বাসুদেব আচারিয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এক ভূমিকা পালন করেছিলেন। বার্ধক্যজনিত কারণে অসুস্থ থাকলেও কদিন আগে পর্যন্ত দলের কর্মসূচিতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। 

উল্লেখ্য, গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে আসানসোল জেলা গ্রন্থাগার সংলগ্ন সংহতি মঞ্চে একটি ভারতীয় জীবনবিমা নিগমের এজেন্টদের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিনি। এই ঘটনার পর থেকেই তিনি রাজনীতির ময়দান থেকে দূরে সরে থাকতেন। মৃত্যুর খবরে শোকাহত তাঁর পরিবার এবং দলের সহকর্মীরা। বাসুদেবের মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ জানান হয়েছে সিপিএমের তরফ থেকে।

*চক্ষুদান পর্ব শেষ হতেই শুরু হয় নদীয়া শান্তিপুরের ঐতিহ্যবাহী মাতা আগমেশ্বরীর পুজোর*


 এসবি নিউজ ব্যুরো: পুজোর প্রচলন হয় প্রায় ৫০০ বছর। চক্ষুদান পর্ব শেষ হতেই শুরু হয় দেবী আগমেশ্বরীর। কথিত আছে নদিয়ার শান্তিপুরের অদ্বৈতাচার্যের উত্তরপুরুষ মথুরেশ গোস্বামী শাক্ত- বৈষ্ণব বিরোধ মেটাতে কৃষ্ণানন্দের প্রপৌত্র সর্বভৌম আগমবাগীশের সঙ্গে মেয়ের বিয়ে দিয়েছিলেন। এতে নবদ্বীপের তৎকালীন শাক্ত সমাজ সর্বভৌমকে একঘরে করে সমাজচ্যূত করায় মথুরেশ তাঁর মেয়ে জামাইকে শান্তিপুরে নিয়ে আসেন।

এর পর সর্বভৌম শান্তিপুরের বড়গোস্বামীবাড়ির অদূরে পঞ্চমুণ্ডির আসন প্রতিষ্ঠা করে সেখানে কালীপুজোর প্রচলন করেন। যা শান্তিপুরের আগমেশ্বরী মাতা নামে এখন বিশ্ব পরিচিত। মাতা আগমেশ্বরীর পুজোর আরাধনায় এক বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

চক্ষুদান পর্ব শেষ হতেই শুরু হয় দেবী আরাধনা, আর যে পুরুষ চক্ষুদান করেন সে আর পেছনে ফিরে তাকান না, এই রীতি চলে আসছে প্রায় ৫০০ বছর ধরে। তবে প্রজন্ম পরিবর্তন হলেও চিরাচরিত নিয়মে এক ফোটাও ঘাটতি হয়নি। যদিও মনস্কামনা পূরণের জন্য শুধু শান্তিপুর নয় গোটা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দর্শনার্থীরা ছুটে আসেন দেবী আগমেশ্বরী মাতার কাছে।

*শালিমা- পুরী এক্সপ্রেসে অগ্নিকান্ড*


 ফের ট্রেনে ভয়াবহ অগ্নিকান্ড। সোমবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে আপ শালিমা-পুরী এক্সপ্রেসে। জানা গিয়েছে ,সোমবার সকাল পৌনে দশটা নাগাদ আন্দুল স্টেশন পার হওয়ার সময়ই আচমকাই দেখা যায় আগুনের শিখা। সেই শিখা দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে যাত্রীরা। তবে কিছু ক্ষণের মধ্যে ট্রেনটি থেমে যায় এবং যাত্রীরা অনেকেই ট্রেন থেকে নেমে পড়েন।

যাত্রীদের মাধ্যমে জানা গিয়েছে , ট্রেনের জেনারেল কোচের তৃতীয় বগির নিচ থেকে ধোঁয়া বের হতে প্রথম দেখা যায়। তবে এই ঘটনার পরেই ঘটনাস্থলে পৌছায় রেল কর্মীরা।  এরপর তারাই দ্রুত আগুন নিভিয়ে ফেলেন। তবে আধ ঘন্টা পর স্বাভাবিক হয় ট্রেন চলাচল। তবে কোন প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি । প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, চাকার ব্রেকের ঘর্ষণের কারণেই এই বিপত্তি ঘটে।

রেল কর্তৃপক্ষের তরফে জানান হয়েছে,' ট্রেনে আগুন লাগেনি। এটা ব্রেক বাইন্ডিংয়ের ঘটনা, যা খুবই সাধারণ। এর ফলে ব্রেক চাকার সঙ্গে আটকে যায়। যাত্রীরা সবাই সুস্থ রয়েছেন।' তবে পুরো ঘটনাটি নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠছে রেলের যাত্রী সুরক্ষা নিয়ে। বর্তমানে লাগাতার লেগে আছে ট্রেন দুর্ঘটনা । যাতে প্রাণ হারাচ্ছেন যাত্রীরা। তবুও রেল এখনও পর্যন্ত সতর্ক না হওয়ায় বাড়ছে উদ্বেগ। ট্রেন যাত্রীদের মধ্যে তৈরি হচ্ছে আতঙ্ক।

*কালীপুজোর রাতে বাজির তাণ্ডবে মহানগরে মাত্রাতিরিক্ত দূষণ*


কালীপুজোর রাতে কলকাতা থেকে দূরবর্তী জেলা--রাজ্যের প্রায় সর্বত্রই দেদার চলল বাজির তাণ্ডব। উত্তর থেকে দক্ষিণ, শহরের কোনও প্রান্তই শব্দবাজির লড়াইয়ে পিছিয়ে পড়েনি। আলোর উৎসবের দিন বাজির তাণ্ডবের জেরে পুলিশের কাছে দায়ের হয়েছে বেশ কয়েকটি অভিযোগ।

তাই কালীপূজোর রাতে ২২ জনকে গ্রেফতার করল কলকাতা পুলিশ। বাজেয়াপ্ত হয়েছে বিপুল পরিমাণ বাজিও। দীপাবলির দিন রাত বাড়তেই ধীরে ধীরে একাধিক এলাকায় পরপর সশব্দে বাজি ফাটতে থাকে। জন বসতি থেকে শুরু করে হাসপাতাল চত্বরেও চলেছে বাজির তাণ্ডব। আর জি কর হাসপাতাল এলাকায় তা ৬০ ডেসিবেল পর্যন্তও উঠে যায়।

 দীপাবলির আগে সুপ্রিম কোর্ট ও জাতীয় পরিবেশ আদালতের নির্দেশিকায় স্পষ্ট বলা ছিল, শুধুমাত্র সবুজ বাজিই পোড়ানো যাবে এবং সেটাও রাত ৮টা থেকে ১০টার মধ্যে। হাসপাতাল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আশপাশের এলাকা মূলত ‘সাইলেন জোন’ হিসাবে চিহ্নিত, সেখানে কোনওরকম বাজি পোড়ানোরই কথা নয়। তবুও সেখানে হয়েছে দেদার বাজির তাণ্ডব। পুলিশ ও পশ্চিমবঙ্গ দূষণ নিয়ন্ত্রণের পর্ষদের আধিকারিকরা বাজি সংক্রান্ত অভিযোগ জানানোর জন্য অন্য বছরের মতোই কন্ট্রোলরুম খুলেছিলেন।

তবুও কালীপুজোর রাতে কমল না বায়ু দূষণ। বাংলার দূষণ পর্ষদের তরফে জানান হয়েছে, তপসিয়ার ফ্লোরা ফাউন্টেনের মতো আবাসিক এলাকায় এদিন রাত সাড়ে ১১টায় শব্দমাত্রা ছিল ৭৩.৭ ডেসিবেলের মতো, বাগবাজারে ৮২.১, কসবা-গোলপার্কে ৮২.১ ডেসিবেল।  বাতাসের দূষণের নিরিখে দিল্লিকে সমান তালে পাল্লা দিল কলকাতা। আদালতের নির্দেশে সবুজ বাজি পোড়ানোর ফলে খাতায়কলমে দূষণের মাত্রা কতটা কমলো তা এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি।

*বিশেষ প্রতিবেদন*


 স্মরণে মীর মশাররফ হোসেন 

 অসীম পাল 

তাঁর হাতে খড়ি হয়েছিল আরবি অক্ষর "বে, পে, তে" দিয়ে। অথচ সেই মানুষটি আরবি ভাষায় এখটি‌ও সাহিত্য রচনা করেননি। সারাজীবন বাংলা ভাষার প্রেমে পড়ে হাবুডুবু খেয়েছেন, বাংলা ভাষায় লিখেছেন এবং দিকপাল লেখক হিসেবে খ্যাতি লাভ করেছেন। তিনি মীর মশাররফ হোসেন।

বাবা মোয়াজ্জেম হোসেনের জীবন ছিল বড়ো কষ্টের।প্রথম স্ত্রী একটি মাত্র সন্তান রেখে মারা যাবার কিছুদিন পর সেই সন্তানটির‌ও মৃত্যু হয়। ফলে সংসার বন্ধন শূন্য হয়ে পাগলের মত ঘুরে বেড়ান। এই সুযোগে সম্পত্তি হাতিয়ে নেওয়ার জন্য মোয়াজ্জেম হোসেনকে বিষ খাইয়ে দেয় তার জামাতা(ভাইয়ের মেয়ের স্বামী)। সেই যাত্রায় এক প্রভাবশালী ইংরেজ বন্ধুর তৎপরতায় বেঁচে যায় এবং সেখান থেকে পালিয়ে গিয়ে পুণরায় বিয়ে করেন রংপুর নিবাসী ধনী জিনাতুল্লা মুনশীর একমাত্র সন্তান দৌলতুন্নেসাকে। এরপর থেকে মোয়াজ্জেম হোসেন শ্বশুর বাড়িতে সুখে শান্তিতে সংসার করতে থাকেন এবং এখানেই জন্ম হয় মীর মশাররফের।

কিন্তু ঐ যে বললাম তার জীবনটা বড়ই দুঃখের। কিছুদিন পর সেই সংসারে নজর পড়ল এক ঈর্ষাপরায়ণ নর্তকীর।দৌলতুন্নেসাকে বিষ খাইয়ে মেরেই ফেললো। তখন মীর মশাররফের বয়স মাত্র ১৪ বছর।

তারপর থেকে মীর মশাররফের জীবন কচুরিপানার মতো ভাসতে ভাসতে একদিন এসে ঠেকলো এক হিন্দু জমিদারবাড়ি। এখানে এসেই সাহিত্য চর্চার সন্ধান পেয়ে জীবনের মোড় ঘুরে গেল তাঁর।

মাত্র ১৮বছর বয়স থেকে বিখ্যাত "সংবাদ প্রভাকর" "গ্রামবার্তা প্রবেশিকা"য় তাঁর লেখা নিয়মিতভাবে ছাপা হয়েছে এবং সারাজীবন অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে তিনি সাহিত্য সাধনাতেই মগ্ন ছিলেন।

তাঁর বিখ্যাত বিষাদ সিন্ধু বাংলা সাহিত্যে অমর কীর্তি।আজ তাঁর ১৭৭তম জন্মদিবস।

 ছবি: সৌজন্যে লেখক

*The IPO of Tata Technologies is coming to the market this month, how much can it cost?*

Business 

 

 SB News bureau: The whole country celebrates Diwali. The much awaited IPO of 7 companies is coming to the market this time at the end of the festival of lights. The list includes Fedbank Financial Services Ltd, Tata Technologies, Gandhar Oil Refinery India Ltd, , Indian Renewable Energy Development Agency Ltd (IREDA IPO), Flair Writing Industries Ltd, Allied Blenders & Distillers Ltd, and Mukka Proteins Ltd. However, Tata Technologies is the most active among them.

The speculation that the new Initial Public Offering (IPO) will be brought by the company has been heard for a long time. But, it was not known exactly when it will be available in the market.

 Image created source: Facebook

*আলোর উৎসবে নেই বৃষ্টির আশঙ্কা বজায় থাকবে শীতের আমেজ, জেনে নিন আজকের আবহাওয়া*


 আলোর উৎসব। তার মাঝে উঁকি দিচ্ছে বর্ষণের চিন্তা। রাজ্যের কোনও জেলায় বৃষ্টি হবে কিনা? সেই চিন্তায় নাজেহাল সাধারণ মানুষ। কেমন থাকবে আজ থেকে আবহাওয়া? জানুন বিস্তারে।

সকাল, রাত শীতের আমেজ।ওদিকে বঙ্গোপসাগরে তৈরি হচ্ছে নিম্নচাপ। তবে আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস সোমবার দক্ষিণবঙ্গের কোনও জেলাতেই বৃষ্টি হবে না। ভাইফোঁটাতেও শীতের হালকা শিরশিরানি অনুভব হবেই। তবে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই।

আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস ১৫ নভেম্বর, দক্ষিণ-পূর্ব এবং দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের মধ্যবর্তী কেন্দ্রে নিম্নচাপ সৃষ্টি হওয়ায় সম্ভাবনা। এর জেরেই ১৬ এবং ১৭ নভেম্বর গাঙ্গেয় দক্ষিণবঙ্গের কিছু জেলার পাশাপাশি দক্ষিণ ও উত্তর ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রাম জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে হালকা থেকে মাঝারি বজ্র বিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রাজ্যের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 

*'আমি ভাল নেই', ইডির হেফাজতে মৃত্যু আশঙ্কা জ্যোতিপ্রিয়র*

                  ইডি হেফাজতে রয়েছেন বর্তমান বনমন্ত্রী ও প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এদিন ফের তাঁকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য কম্যান্ড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিজিও থেকে বেরনোর পথে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক দাবি করেন,’তিনি অত্যন্ত অসুস্থ। শরীর একদম ভালো নেই। আমি মরে যাব। আর বাঁচব না।‘

এদিন মন্ত্রী একা ভালো করে হাঁটতে পারছেন না। ইডির তরফে দুজন তাঁকে ধরে নিয়ে গাড়িতে তোলে। প্রশ্ন উঠছে, ইডি হেফাজতে থাকা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে তবে মৃত্যুভয় তাড়া করছে? প্রসঙ্গত শুক্রবারও স্বাস্থ্য পরীক্ষায় নিয়ে যাওয়ার সময়ও শরীর ভালো না থাকার কথা জানিয়েছিলেন প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, বালুর শারীরিক অবস্থা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছিলেন স্বয়ং তৃণমূল সুপ্রিম।

এছাড়াও মন্ত্রীর গ্রেফতারির সময়েও তাঁর স্বাস্থ্য নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন আইনজীবী। এমনকী কোর্টে তোলা হয়ে ইডি হেফাজতের রায় শুনে তিনি জ্ঞান হারিয়ে পড়ে গিয়েছিলেন। এই ঘটনার পর থেকেই কমান্ড হাসপাতালে চলছে নিয়মিত চিকিৎসা। উল্লেখ্য গ্রেফতারির পর থেকেই মন্ত্রী সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন,’ তিনি নির্দোষ। সাংবাদিকদের সামনে আমি মুক্ত। ইডি-ও বুঝতে পেরেছে আমি মুক্ত। ১৩ তারিখ সব পরিষ্কার হয়ে যাবে।‘ আদৌ কি ১৩ তারিখ ছাড়া পাবে বালু? তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। তবে বিরোধীদের দাবি, ইডি হেফাজত থেকে ছাড়া পেতে নাকি নাটক করছেন রাজ্যের মন্ত্রী।

*জেনে নিন কালীপুজোর দিন কেমন থাকবে আবহাওয়া?*


শুরু হয়েছে কালীপূজার শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি। তবে বৃষ্টির জেরে পুজো ভালোয় ভালোয় কাটবে তো? আপাতত এই প্রশ্নটাই ঘুরপাক খাচ্ছে বঙ্গবাসীর মনে। রবি বৃষ্টির সতর্কতা দেশের একাধিক রাজ্যে। আইএমডি-র সর্বশেষ রিপোর্ট বলছে গত ২৪ ঘন্টা ধরে, তামিলনাড়ু, পুদুচেরি এবং কারাইকালে ঝোড়ো বৃষ্টির তান্ডব চলেছে।

অন্য প্রান্তে বৃষ্টি সতর্কতা জারি হওয়ায় চিন্তায় বঙ্গবাসী। কালীপুজো, ভাইফোঁটার সমস্তটা মাটি হবে না তো? আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, আপাতত কালীপুজো, ভাইফোঁটা পর্যন্ত কোনও বৃষ্টির খবর নেই। তবে বৃষ্টি না এলেও শীতের দাপট শুরু হল বলে। আর কয়েকদিনের মধ্যেই বাংলায় পারদ পতন হতে শুরু করবে।

আবহাওয়া দফতর বলছে আগামী ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত শীত নামতে শুরু করলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তবে কলকাতা ও কলকাতা সংলগ্ন এলাকায় আদ্রতার পরিমাণ কমবে। দক্ষিণবঙ্গের কথা বললে, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, কলকাতা, হুগলি, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়ায় আবহাওয়া শুষ্কই থাকবে। আজ রাজ্যের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ২৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২২ ডিগ্রী সেলসিয়াস।