*৬ নভেম্বর পর্যন্ত ইডির হেফাজতে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক*

৬ নভেম্বর পর্যন্ত ইডির হেফাজতে প্রাক্তন খাদ্য দফতরের বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের।রায় শোনার পরই তিনি অজ্ঞান হয়ে যান। বিচারকের বাতানুকাল এজলাসের নিয়ে যাওয়া হয়।

কার্নিভালে পৌঁছালেন মমতা 




 বিজয়া দশমী হয়ে গেলেও উৎসবের রেশ এখনও কাটেনি। বৃহস্পতিবার জেলায় জেলায় পুজোর কার্নিভাল হয়েছে। আর শুক্রবার কলকাতায় পুজোর কার্নিভাল। শুক্রবার রেড রোডে পুজোর কার্নিভালে এসে পৌঁছলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দুপুর সাড়ে তিনটে নাগাদ রেড রোডে পৌঁছান তিনি। ইতিমধ্যেই রেড রোড ধরে পায়ে হেঁটেই মঞ্চে আসলেন তিনি।

*Aaron Finch: Magic Maxwell leading upturn in Australian fortunes ahead of New Zealand showdown*
Sports News 

 ODI World Cup,2023 

  
 
 	
 KKNB : In my last column, I called for Australia to play more aggressively. Three wins on the spin and successive scores of more than 350 later, it is safe to say they have done just that.

They have shown more energy with bat and ball and when you do that, the fielding comes along for the ride.

Someone who never has too many problems playing in an aggressive manner is Glenn Maxwell and his innings against the Netherlands ranks up there with his very best.

It was extraordinary, absolutely brutal at times, and to see it live was next level. Some of the shots he played were remarkable. It is hard enough batting right-handed, let alone playing those reverse shots left-handed against the quicks.

When Aiden Markram got a 49-ball hundred earlier in the competition, I didn’t think that would be beaten but Maxi obliterated it.

He has a huge amount of natural talent with his hands, of course, but the amount of effort and time he puts in is unbelievable. You’ll see him practicing those reverse sweeps and switch-hits every training session against the spin but to incorporate that against quick bowlers as he does is so impressive.

The timing of when to use that shot, getting the field placings where you want them, is sheer brilliance. Not many players in the world are as good as him on his day.

Adam Zampa is also having a fantastic competition and his game continues to go from strength to strength.

The variety of his deliveries has been outstanding and the best players in the world can’t get him away, which is a really good sign. He sets up those middle overs so well.

As a character, Zamps has a different outlook on life to a lot of people, he’s very relaxed and he doesn’t take things too seriously. He stays calm but he is a very straight shooter at the same time. He’s a wonderful guy to have in your team and your squad.

Australia now come into a tough run of games, starting with New Zealand in Dharamshala on Saturday.

New Zealand have been really consistent across the board so far, which you always expect from them.

Their batting is functioning well and they have plenty of options even after Kane Williamson’s injury. That hasn’t unsettled them, which is the sign of a really strong squad.

They weren’t a million miles away from India on Sunday and I don’t think that loss will affect them too much. They are a quality outfit who don’t give an inch and they are an incredibly hard team to beat, so I am expecting a close encounter on Saturday.

Australia have the edge in the power game but their middle order hasn’t been functioning as well as they would like. They have been in some really dominant positions in this World Cup so far but they haven’t been able to capitalise on them as much as they might have done. That sounds silly after scores of 367 and 399 but both of those scores could have been bigger off the back of some big partnerships.

That said, given the history of World Cup matches against New Zealand, I think Australia just have the edge.

The return of Travis Head, meanwhile, means a reshuffle is likely at the top of the order and it will be interesting to see how they go about it.

Steve Smith’s record at number three is incredible, so Australia will be considering whether Mitchell Marsh goes to three or four.

I expect Marnus Labuschagne to be the one who drops out, on the basis of ‘last man in, first man out’. Smith getting runs in the last game is a good sign for Australia and I think the only issue they would see is Mitchell Marsh starting against spin with four men out, as his ability to rotate the strike isn’t as good as some of the other guys in that middle order. I expect they’ll put him at three and task him with being really positive in that powerplay.

Marnus will feel hard done by, no question, but that’s the reality of tournament cricket. Travis Head has the ability to take the game away from teams in the powerplay and we’ve seen the importance of that in this competition.

There is huge respect between these two teams and we have had some memorable World Cup battles over the years.

One of the more recent ones, the final in 2015, was an incredible experience. To play at the MCG for an occasion like that in front of 96,000 people was incredible and it couldn’t have been a better day.

The memory that keeps coming back to me, and a lot of others, is Mitchell Starc’s first over to McCullum, knocking him over to set the tone for the game.

To get a player like Brendon, who was on fire in that World Cup and destroying teams in the powerplay, was something else. It set up a brilliant day, one I will never forget.

 Pic Courtesy by: ICC

রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশচন্দ্র অধিকারীর ছেলে প্রয়াত


এসবি নিউজ ব্যুরো: প্রয়াত রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মন্ত্রী পরেশচন্দ্র অধিকারীর ছেলে ডা: হীরকজ্যোতি অধিকারী (৩০)। শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ তিনি বাড়িতে পরেশবাবুর সঙ্গে বসেছিলেন। হঠাৎ অসুস্থ বোধ করলে হীরকজ্যোতিবাবুকে মেখলিগঞ্জ মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। মেখলিগঞ্জ মহকুমা হাসপাতালের সুপার তাপস কুমার দাস জানান,"কার্ডিয়াক রেসপিরেটরি ফেলিওর ও ক্রনিক কিডনি ডিজিসে মৃত্যু হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে"।



প্রসঙ্গত,কুচলিবাড়ি প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের অস্থায়ী ডাক্তার ছিলেন হীরকজ্যোতিবাবু। জেলা তৃণমূল যুব’র  সাধারণ সম্পাদকও ছিলেন তিনি। এছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য রেড ক্রস সোসাইটির মেখলিগঞ্জ মহকুমার সম্পাদক।তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে কোচবিহারের মেখলিগঞ্জে।

জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে সুরক্ষা দেওয়া উচিতঃ দিলীপ ঘোষ 
 রেশন দুর্নীতি কান্ডে টানা ২১ ঘণ্টার ম্যারাথন জেরা শেষে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে গ্রেফতার করেছে ইডি।  আর তাঁর গ্রেফতারির খবর পাওয়ার পরেই দিল্লি থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। 

তিনি বলেন, 'জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে সুরক্ষা দেওয়া উচিত। তাঁকে হত্যা করা হতে পারে। না হলে এমন দুর্ঘটনা হতে পারে, যাতে পুরো তদন্ত ধামা চাপা পড়ে যেতে পারে।' তিনি দাবি করেন রাজ্যের জেল ও হাসপাতালগুলি সুরক্ষিত নয়।



প্রসঙ্গত, গরুপাচার মামলায় গ্রেফতার হওয়া অনুব্রত মণ্ডকে আসানসোল থেকে দিল্লিতে আনা হয়েছে। বেশ কয়েক মাস ধরে তিনি ও তাঁর মেয়ে সুকন্যা তিহাড় জেলে রয়েছেন। অন্যদিক পার্থ চট্টপাধ্যায় বন্দি প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারে।

রেশন কেলেঙ্কারি নিয়ে সরব শশী পাঁজা
রেশন কেলেঙ্কারি নিয়ে এবার তোলপাড় রাজ্য। গ্রেফতার জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এবার সুকান্ত মজুমদারের 'রেশন কেলেঙ্কারির আসল কিংপিন' পোস্টের পাল্টা আসরে রাজ্যের মন্ত্রী শশী পাঁজা। কে আসল কিংপিং? মন্ত্রী শশী পাঁজা বলেছেন, 'পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে বাংলায় বিজেপি শেষ।

 কাপুরুষের দল। রাজনৈতিক ভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। বিরোধী দলনেতা ক্যামেরার সামনে টাকা নিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে বিজেপি-র বিধায়ক কাল তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন।ইডি-সিবিআইয়ের চোখ অন্ধ বলে মনে হচ্ছে।'' 

"হারাধনের দশটি ছেলে ",জ্যোতিপ্রিয়ের গ্রেফতারি নিয়ে মন্তব্য সুকান্তের


নিয়োগ দুর্নীতি মামলা থেকে গরু পাচার মামলা, রেশন বন্টন দুর্নীতি, একের পর এক গ্রেফতারি শাসক দলের নেতাদের। পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে দল সাসপেন্ড করলেও তৃমমূলে রয়েছেন জীবন কৃষ্ণ সাহা, অনুব্রত মণ্ডলরা। 

এবার গ্রেফতার জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। একের পর এক দুর্নীতি মামলায় বাড়ছে গ্রেফতারির সংখ্যা। আর এবার ছোটেবেলার কবিতার কথা মনে করিয়ে শাসকদলকে খোঁচা দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। 

বর্তমান বনমন্ত্রী ও প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রীকে গ্রেফতারির একটি ভিডিও পোস্ট করে সুকান্ত লিখেছেন, ''ছোটবেলায় একটা কবিতা পড়েছিলাম 'হারাধনের দশটি ছেলে, রইলো বাকি....'!! কবিতাটি হঠাৎ মনে পড়লো! আইনের ঊর্ধ্বে  কেউ না,  অন্যায় যারা করেছে শাস্তি তাদের হবেই।''

রাত পোহালেই কোজাগরী লক্ষী পুজো, তার আগে চড়া দাম ফলের বাজারে 


এসবি নিউজ ব্যুরো: রাজ্যজুড়ে পুজো কার্নিভাল শেষ হতেই লক্ষী পুজোর বাজার জমে উঠেছে। রাত পোহালেই কোজাগরি লক্ষীপূজা। জ  বিভিন্ন বাজারে এবং রাস্তার ধারে সকাল থেকেই লক্ষ্মী পুজোর বাজার করতে দেখা গেল ক্রেতা বিক্রেতাদের। তবে ফলের দাম অতিরিক্ত বেশি হওয়ায় মধ্যবিত্ত মানুষ কাটসাট করছেন ফল কেনায়। যদিও বাজারে জিনিসের দাম নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গেল ক্রেতা ও বিক্রেতাদের মধ্যে। 

লক্ষ্মী পূজার বাজারে পুজোর বিভিন্ন সামগ্রী বাজারদর প্রতি কেজি 
আপেল - ১২০/- থেকে ২০০/- টাকা।
পেয়ারা - ১৫০ টাকা।
আঙ্গুর - ২০০ টাকা।
কলা- ১০০ টাকা ২০ টা।
নারকেল - ৩ টা ১০০ টাকা।
ন্যাসপাতি- ১৫০ টাকা।
আনারস- ১০০ টাকা ৫ টা।
কমলালেবু- ১৫০ টাকা।

 শুধু কি ফল? 
লক্ষ্মী পুজোর সরঞ্জামেরও দাম বেড়েছে পাল্লা দিয়ে। মাটির ঘট ১০ টাকা থেকে শুরু, ধুপতি ২০ টাকা থেকে শুরু, সোলার কদম ফুল পিস প্রতি ৫ টাকা করে,পঞ্চশস্য সহ পুজোর সরঞ্জাম ৫০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। লক্ষ্মী ঠাকুর প্রতিমা ৫০ টাকা থেকে শুরু। লক্ষীসড়া ৩০ টাকা থেকে শুরু।